নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ পয়লা ডিসেম্বর । বিশ্ব এইডস দিবস ।
২০১৪ সালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রনালয়ের অধীনে এবং গ্লোবাল ফান্ডের অর্থায়নে ‘Prevention of HIV/AIDS among Young People in Bangladesh’ শীর্ষক প্রকল্পে মাস্টার ট্রেইনার হিসাবে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষকদের প্রশিক্ষন কর্মসূচিতে প্রায় মাসব্যাপী কাজ করতে হয়েছে । সেই অভিজ্ঞতার আলোকেই HIV/AIDS বিষয়ে আজকের এই লেখা ।
HIV/AIDS কী ?
▬▬▬▬▬▬▬
অধিকাংশ মানুষই HIV এবং AIDS এই দু’টি সংক্ষিপ্ত শব্দরূপকে গুলিয়ে ফেলেন । আসলে দু’টি আলাদা বিষয় । চলুন ব্যাখা করা যাক ।
ভাদ্র-আশ্বিন মাসে কুকুর কামড় দিলে জলাতংক রোগ হওয়ার আশংকা থাকে । যে ভাইরাসে জলাতংক রোগ হয় তার নাম র্যাবিস । রোগের নাম জলাতংক আর ভাইরাসের নাম র্যাবিস । একইভাবে HIV হচ্ছে একটি ভাইরাস আর AIDS হচ্ছে সেই ভাইরাসে আক্রান্ত কোন মানুষের অসুস্থতাজনিত শেষ অবস্থা ।
HIV এবং AIDS এর পূর্ণ রূপ কী ?
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
HIV এর পূর্ণ রূপ—
H—Human (মানুষ)
I—Immunodefficiency (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ঘাটতি)
V—Virus (ভাইরাস বা অনুজীব)
AIDS এর পূর্ণ রূপ—
A—Acquired (অর্জিত বা অন্য মানুষের কাছ থেকে পাওয়া)
I—Immune (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা)
D—Defficiency (ঘাটতি বা অভাব)
S—Syndrome (উপসর্গসমূহ)
কীভাবে এই ভাইরাস এক মানবদেহ থেকে অন্য মানবদেহে সংক্রমিত হয় ?
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
মানবদেহে রোগ বালাই সৃষ্টিকারী অন্যান্য ভাইরাস পানিতে, বাতাসে বা মাটিতে বেঁচে থাকতে পারলেও HIV ভাইরাস মানবদেহের বাইরে মোটেও বাঁচতে পারে না । মানবদেহ থেকে নিঃসৃত চারটি ফ্লুইড বা তরল পদার্থের মাধ্যমেই কেবলমাত্র আক্রান্ত ব্যক্তির দেহ থেকে অন্য কোন সুস্থ ব্যক্তির দেহে এই ভাইরাসটি প্রবেশ করতে পারে । ফ্লুইডগুলো হচ্ছে—
১) রক্ত
২) বীর্য
৩) ভ্যাজাইনাল ফ্লুইড (নারীর যোনীরস)
৪) মায়ের বুকের দুধ ।
আক্রান্ত ব্যক্তির দেহের এই চারটি ফ্লুইডের মধ্যে HIV ভাইরাসের ঘনত্ব সবচে বেশী থাকে তার রক্তে । (এ ছাড়া HIV ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির লালা এবং মূত্রেও এই ভাইরাসের উপস্থিতি দেখা যায় । তবে তা এতই সামান্য যে সংক্রমনের জন্য তা মোটেও যথেষ্ট নয় । এজন্য এ দু’টি ফ্লুইড ধর্তব্যের মধ্যে পড়ে না ।)
কোন ব্যক্তির দেহে HIV ভাইরাস প্রবেশ করার পর কী ঘটে ?
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
মানবদেহে HIV ভাইরাস অনুপ্রবেশ করার পর ধীরে ধীরে এটি রক্তের শ্বেত কণিকাগুলিকে ধ্বংশ করার মাধ্যমে আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে স্রষ্টা প্রদত্ত স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাটিকে নিঃশেষ করে দেয় । এই সুযোগে নিউমোনিয়া, যক্ষ্মা, ডায়েরিয়ার মতো সুযোগ সন্ধানী অসংখ্য রোগ তার দেহে জেঁকে বসে, কোন অষুধেই আর সম্পূর্ণ ভালো হয় না । বহু রোগে আক্রান্ত রোগী তখন অতি দ্রুত নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায় । HIV ভাইরাস আক্রান্ত কোন ব্যক্তির শরীরের এই শেষ অসুস্থ অবস্থার নামই AIDS । সুতরাং দেখা যাচ্ছে AIDS কোন রোগ বা ব্যাধি নয় । এটি একটি চরম অসুস্থ অবস্থার নাম ।
AIDS এর কোন কার্যকর প্রতিষেধক এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি । তাই একবার AIDS হলে মৃত্যু অত্যাসন্ন এবং অনিবার্য হয়ে যায় ।
HIV সংক্রমন থেকে AIDS এ উত্তরন পর্যন্ত সময়কালের ব্যাপ্তি কত ?
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
HIV ভাইরাস কোন ব্যক্তির দেহে প্রবেশ করার পর ২-৪ সপ্তাহ পর আক্রান্ত ব্যক্তির হাল্কা জ্বর, র্যাশ, দুর্বলতা, গলা ব্যথা, হাতে পায়ে ব্যথা, মুখে ঘা ইত্যাদি হতে পারে । এ সময় ভাইরাসের সংখ্যা অত্যাধিক থাকে । এরপর ৩-১২ সপ্তাহের মধ্যে আক্রান্ত ব্যক্তির (পোষক) দেহের রোগ প্রতিরোধ সিস্টেমটি প্রবলভাবে সংগ্রাম করার মাধ্যমে HIV ভাইরাসের বিরুদ্ধে এন্টিবডি বা প্রতিরোধ তৈরী করে, যার ফলে ভাইরাসের আক্রমন কিছুটা মন্থর হয় ।
এই অবস্থায় ৩-১২ সপ্তাহ পর আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত পরীক্ষা করলে HIV এন্টিবডি পাওয়া যাওয়া যাবে । এরপর আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায় ৭-১০ বছর কোন রকম উপসর্গ ছাড়াই বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু তার দেহের CD4 কণিকাগুলি এ সময় ধীরে ধীরে ভাইরাস দ্বারা গোপনে এবং অজ্ঞাতে ধ্বংস হতে থাকে ।
এই ৭-১০বছরকে বলা হয় ভাইরাসটির সুপ্ত অবস্থা (Latent Period) । ৭-১০ বছর পর আক্রান্ত ব্যক্তির দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এতই কমে যায় যে নানা রকম সুযোগসন্ধানী রোগ তাকে আক্রমন করে । একজন HIV পজিটিভ ব্যক্তির মধ্যে যখন একাধিক সুযোগসন্ধানী রোগের ইনফেকশন বা সংক্রমন দেখা দেয়, তখন ঐ অবস্থাকে AIDS বলা হয়, যা পরবর্তী ২-৩ বছরে পূর্ণাঙ্গ রূপ ধারন করে । এরপর রোগী অকালে দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু বরন করে থাকে ।
আসলে HIV কোন ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করার ঠিক কতদিন পর ঐ ব্যক্তির মধ্যে AIDS এর লক্ষন দেখা দেবে তা ঐ ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা এবং অঞ্চল ভেদে ভিন্ন হয় । তবে মনে করা হয়, এর জন্য ৬ মাস থেকে শুরু করে ৫ বা ১০ বছর পর্যন্ত লাগতে পারে ।
HIV ভাইরাসের ইতিহাস ।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
১৯৭০ সালের শেষ দিকে পূর্ব ও মধ্য আফ্রিকায় এর ব্যাপক প্রসার ঘটেছিল বলে ধারণা করা হয় । তবে তখনও ভাইরাসটি আবিষ্কৃত হয়নি । ১৯৮১ সালে আমেরিকার লস এঞ্জেলেসে সর্বপ্রথম AIDS এর লক্ষণযুক্ত রোগী শনাক্ত করা হয় । ১৯৮২-৮৫ সালে পশ্চিম ইউরোপ, অষ্ট্রেলিয়া ও থাইল্যান্ডে এ রোগ ছড়িয়ে পড়ে । ১৯৮৬ সালে এই ভাইরাসটির নামকরন করা হয় HIV ।
১৯৮১ সালে প্রথম এইডস আক্রান্ত ব্যক্তি চিহ্নিত হওয়ার পর থেকে সারা বিশ্বে এ অবধি মৃতের সংখ্যা ২৯ মিলিয়নেরও বেশী । আর ২০১২ সাল পর্যন্ত পাওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী সারা বিশ্বে এইচআইভি আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ছিল ৩৫.৩ মিলিয়ন । বলা বাহুল্য, ২০১৫ সালের শেষে এসে নিশ্চয় এ সংখ্যা আরও বেড়েছে ।
বাংলাদেশে HIV সংক্রমিত প্রথম ব্যক্তিকে শনাক্ত করা হয় ১৯৮৯ সালে । UNAIDS এর হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৯৫০০ ব্যক্তি শরীরে এই ভাইরাস বয়ে বেড়াচ্ছে । বাংলাদেশ সরকারের হিসাব মতে ২০১৩ সালে বাংলাদেশে AIDS এ আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা ছিল ১২৯৯ জন । ২০১৩ সাল পর্যন্ত AIDS এ মৃত্যুবরণ করেছে ৪৭২ জন ।
বাংলাদেশে HIV সংক্রমনের ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী ।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
❐ ইনজেকশনের মাধ্যমে মাদক গ্রহনকারী ।
❐ মহিলা ও পুরুষ যৌনকর্মী এবং তাদের খদ্দের ।
❐ পেশাদার রক্ত বিক্রেতা ।
❐ হিজড়া ও সমকামী ।
❐ অল্পবয়সী জনগোষ্ঠী, নির্মান, পরিবহন, ঘাট ও ডক শ্রমিক, দূরপথে দেশে বিদেশে যাতায়াতকারী ।
একটি গল্প ।
( HIV ভাইরাস যেভাবে মানব সমাজে ছড়াতে পারে ।)
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
রফিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিজ্ঞান অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ে । হলে থাকে । গ্রাম থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে এসেছে। সুদর্শন, ভদ্র, মেধাবী এবং খুবই অমায়িক ।
কোন এক থার্টি ফার্স্ট নাইটে রফিক এবং ওর কিছু বন্ধুরা মিলে সারারাত আনন্দ করলো ঢাকায় । উত্তরার এক নির্জন ফ্ল্যাটে জম্পেস এক পার্টি দিল ওর এক ধনী ক্লাসমেট জিসান । সে পার্টিতে ওরা সারা রাত বীয়ার খেল সবাই, প্রাণ ভরে উদ্দাম আনন্দে মেতে উঠলো । আনন্দের ষোলকলা পূর্ণ করার জন্য কয়েকজন সুন্দরী মেয়ের ব্যবস্থাও করা হয়েছিল সে রাতে ।
তাদেরই একজন ছিল লিসা । বন্ধুদের প্রবল চাপের মুখে বহুদিনের সংস্কার ও অবহেলিত ধর্মীয় মূল্যবোধটিকে পায়ে মাড়িয়ে অনেক দ্বিধাদ্বন্দে ভুগে রফিক লিসার সাথে বিছানায় গেল । দুর্ভাগ্য রফিকের যে বহু পুরুষের শারীরিক সান্নিধ্য পাওয়া লিসা তার দেহে নিজের অজ্ঞাতে HIV ভাইরাস বয়ে বেড়াচ্ছিল । আর সে ভাইরাস রফিকের শরীরে বাসা বাধলো সে রাতে । রফিক তার কিছুই জানলো না ।
ঈদের ছুটিতে রফিক তার গ্রামের বাড়িতে এলো । ওর চাচা একজন মাওলানা সাহেব । একটি কামিল মাদ্রাসায় আছেন । মোটর সাইকেল চালাতে গিয়ে একসিডেন্ট করে গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন তিনি । রক্তের প্রয়োজন হলো তার । কিন্তু একমাত্র রফিকের রক্তের গ্রুপের সাথেই মিললো চাচার রক্তের গ্রুপ । রফিক রক্ত দিলো তাকে । HIV ভাইরাসযুক্ত রক্ত । কাকপক্ষীও টের পেল না সে কথা ।
ক’দিন বাদে চাচা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন । তারপর চাচীর সাথে দৈহিক মিলনেও যেতে থাকলেন যথারীতি । চাচীর শরীরে যাওয়ার রাস্তাও পেয়ে গেল HIV ভাইরাস ।
রফিকের চাচার তিন সন্তান । সবচেয়ে ছোটটি দুগ্ধপোষ্য শিশু । বয়স মাত্র ছ’ মাস । চাচীর বুকের দুধ থেকে একদিন তার দেহেও গেল HIV ভাইরাস ।
ওদিকে রফিক স্কুল জীবনের প্রেমটিকে এখনও লালন করে যাচ্ছে গ্রামে সযত্নে । তার ভালোবাসার মানুষটির নাম তানিয়া । রফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ালেখা শেষ করে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তানিয়াকে বিয়ে করবে এই স্বপ্ন । কিন্তু আধুনিক প্রেম শুধু প্রাণের সাথে প্রাণ নয় দেহের সাথে দেহকেও বন্ধনে জড়িয়ে ফেলে । আগেও যেহেতু হয়েছে তাই আবারও রফিক তার প্রিয়তমার সাথে গোপনে দৈহিক মিলনের আনন্দ নিতে দ্বিধা করলো না বিন্দুমাত্র । এইবার তানিয়া শুধু রফিকের প্রাণভরা ভালোবাসা নয়, HIV ভাইরাসেরও গোপন অংশীদারও হয়ে গেল ।
পাঠক, ইতোমধ্যে আমরা জেনেছি যে রক্ত, বীর্য, ভ্যাজাইনাল ফ্লুইড এবং মায়ের দুধ—এই চারটি ফ্লুইডের মাধ্যমে HIV ভাইরাস এক দেহ থেকে অন্য মানবদেহে চলাফেরা করে থাকে । উপরের কল্পিত গল্পটি কল্পিত হলেও এ সমাজে তা মোটেও অসম্ভব বা অবাস্তব নয় ।
এই গল্প থেকে আপনার দেখলেন কীভাবে এবং কোন্ কোন্ কর্মকান্ডের মাধ্যমে প্রাণঘাতি HIV ভাইরাস এ সমাজে হু হু করে বিস্তার লাভ করছে । এ সমাজে অনেকেরই ভ্রান্ত ধারনা এই যে HIV/ AIDS হচ্ছে খারাপ মানুষের রোগ । বহু পাপ করলে আল্লাহ্র গজব হিসাবে এ রোগ মানুষের উপর পড়ে । শুধুমাত্র ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললেই এই রোগ থেকে সম্পূর্ণরূপে বেঁচে থাকা যায় ।
HIV কী কী উপায়ে ছড়ায় না ।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
❐ এইডস কোন ছোঁয়াচে রোগ নয় ।
❐ HIV সংক্রমিত ব্যক্তি বা এইডস আক্রান্ত ব্যক্তির সেবা করলে ।
❐ একসাথে খেলাধূলা করলে বা একই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়লে কিংবা একই কর্মক্ষেত্রে জব করলে ।
❐ আক্রান্ত ব্যক্তির থালা-বাসন, কাপ গ্লাস, জামা-কাপড় ও বিছানা ব্যবহার করলে ।
❐ আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশি থেকে ।
❐ একই টয়লেট ব্যবহার করলে ।
❐ মশা বা অন্য কোন পোকা-মাকড়ের কামড়ে ।
❐ সবচে বড় কথা, এইডস কোন ছোঁয়াচে রোগ নয় ।
এইচআইভি প্রতিরোধে করণীয় ।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
❐ ধর্মীয় ও সামাজিক অনুশাসন মেনে চলা ।
❐ রক্ত গ্রহণের প্রয়োজন হলে রক্তদাতার রক্ত এইচআইভি মুক্ত কিনা পরীক্ষা করে নেয়া ।
❐ প্রতিবারই ইনজেকশনের নতুন সুচ ও সিরিঞ্জ ব্যবহার করা ।
❐ হাসপাতালে অস্ত্রপচারের যন্ত্রপাতি ব্যবহারের পূর্বে জীবাণুমুক্ত করে নেয়া ।
❐ এইচআইভি আক্রান্ত মায়ের সন্তান গ্রহন কিংবা বুকের দুধ প্রদানের ব্যাপারে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া ।
❐ এইচআইভি ও এইডস সম্পর্কে ব্যাপক গণসচেতনতা সৃষ্টি করা । ইত্যাদি ।
▓▒░ তথ্যসূত্রঃ
ইউএনএইডস; হু; সেইভ দ্য চিলড্রেন ।
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৮
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
প্রামানিক বলেছেন: অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০
ফুলঝুরি বলেছেন: Oken kichu jante parlam।thanks।