![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মতলববাজি খতম করি বিবেকদন্ড বহাল করি
হে কলমওয়ালা ! তুমি তোমার দেশের ভোলার পীর সাহেবের মোসলমানী জিন্দিগী নামক কিতাবে উল্লেখিত ঐ অংশটি স্মরণ কর- যেখানে বলা হয়েছে- একজন মুরীদকে বিশ্বাস করতে হবে যে,তাহার পীর ফানা'র অবস্থায় আল্লা প্রদত্ত অসাধারণ শক্তিতে শক্তিশালী হয়ে থাকেন। এবং আকাশ ও ভূ-মন্ডলের অদৃশ্য বিষয় আল্লার ইচ্ছাক্রমে দর্শন করতে ও জ্ঞাত হতে পারেন। এবং বিপদের সময় মুরীদ তাকে স্মরণ করলে আল্লার ইচ্ছাক্রমে আধ্যাত্মিকভাবে দেখা দিয়ে মুরীদকে সাহায্য করতে পারেন। তুমি বলে দাও যে, হে মানবমন্ডলী। তোমরা বিপদ আপদে শুধুমাত্র আল্লার কাছে সাহায্য চাও। সাথে সাথে কোরানের ঐ বাণীটি স্মরণ করে দাও- বল। আল্লা যাহা ইচ্ছা করেন তাহা ব্যতিত আমার (রাসুলের) নিজের ভালো মন্দের উপর ও আমার কোন অধিকার নাই। আমি (রাসুল) যদি অদৃশ্যের খবর জানতাম তবে তো আমি প্রভূত কল্যাণই লাভ করতাম। এবং কোন অকল্যাণই আমাকে স্পর্শ করতো না।"
তুমি বলে দাও যে, বিপদের সময় মুরীদ আল্লার কথা স্মরণ না করে পীরের কথা যদি স্মরণ করে সেটা স্পষ্ট শিরক হবে। এখানে উল্লেখ করে দাও কোরানের ঐ বাণীটি বল, কে তোমাদের উদ্ধার করে স্থলভাগে এবং সমুদ্রের অন্ধকার থেকে যখন তোমরা কাতরভাবে এবং গোপনে তাহার নিকট অনুনয় কর। বল। আল্লাহই তোমাদের ঐ বিপদ থেকে এবং সমস্ত দুঃখ কষ্ট হতে উদ্ধার করেন। এতদ্সত্বেও তোমরা আল্লার সাথে শরীক কর।" ফাসাববি বিহামদি রব্বুকা আসতাগফির ।
হে কথাকয় যে পাখী তার নামধারী ! তোমার দেশের মহাম্মদি ইসলামের পুর্নজাগরণ খ্যাত রুহানি শিক্ষকের কোন শিষ্য নাকি স্বপ্নে দেখেছে - সুফী সম্রাটের অবস্থানের জন্য নির্মাণাধীন বাবে রহমতের তিনতলার ছাদে রাসুল আস্তে আস্তে হাঁটছে। তখন জনৈক শিষ্যটি বাবা জানের বাড়ীর ভেতরটা দেখতে অনুরোধ করেন। তখন রাসুল দেওয়ানবাগীর শিষ্যটি কে বলল আমিতো এই দরবারের সকল জলসাতে উপস্থিত থাকি। আপনার বাবারে বলবেন- আমাকে ঈদে মিলাদুন্নবীর জলসাতে দাওয়াত দিতে। তখন আমি আসব।' আরও একদিন ঐ একই শিষ্য নাকি স্বপ্নে দেখল- বাবে রহমত চত্বরে রাসুল হেঁটে হেঁটে প্যান্ডেলের সীমানা নির্ধারণ করছে !
হে কলমওয়ালা ! দেওয়ানবাগীর আরও একজন শিষ্য নাকি স্বপ্নে দেখে- রাসুল তার শাহাদাত আঙ্গুল দ্বারা মঞ্চে উপবিষ্ট সুফী সম্রাটকে দেখিয়ে বলছে- ঐ যে মঞ্চে বসে আছে উনি হলেন জামানার মোজাদ্দেদ সুফী সম্রাট হজরত দেওয়ান বাগ। তিনি সত্য তরীকার আহবানকারী এবং আরও কত কি ! তুমি বলে দাও যে, এসকল স্বপ্নের গল্প ফাঁদার যে মতলব এবং উদ্দেশ্য তা হলো, তারা যে বাস্তবিকই মহাম্মদী ইসলামের পুনর্জাগরণকারী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে তাহা প্রমাণ করা। বল। তোমাদের উর্বর মস্তিষ্কের কল্পনার সীমারেখা আল্লা ঠিকই পাঁই টু পাঁই হিসাব রাখছেন। কল্পনার দিবা স্বপ্নের অবতারণা করে রাসুল দ্বারা সাক্ষ্য নেয়ার এবং প্যান্ডেলের সীমানা নির্ধারণের হীনমতলব কেন যে হলো তা আল্লাপাক ভালোমতই ওয়াকিফহাল। চালবাজির কি দেখেছ ! আল্লার চালবাজি দেখানোর আর বেশী সময় নাই। বাবে রহমতের মাদকে আর একটুখানি বিভোর থাক। তুমি বলে দাও যে, আল্লা সকলকে তওবা করার সুযোগ দিচ্ছেন। যেন নতুনভাবে নতুন পন্থায় আর মিথ্যার বেসাতির পুনরাবৃত্তি না হয়। আল্লা আমাদের সকলকে ক্ষমা করুন। আমীন ।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৯
চোরাবালি- বলেছেন: পীরের মুরিদের ব্লগ পড়ার সময় কোথায়?
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০০
কানিজ রিনা বলেছেন: দেওয়ানবাগী মাগী কয়েকদিন আগে দেখলাম
হাসপাতালে। এসব ভন্ডর কারবার।
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ঈমান বাঁচাতে হলে ভন্ড পীরদের থেকে সাবধান।
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: দেওয়ান বাগির কোন দোষ নেই। সেতো ব্যবসা ফেদেছে। দোষ ভক্তগনের যারা আল্লাহ রাসুলকে ভুলে সেই ফাদে পা দিয়েছে
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: নূন্যতম ইসলামী ধারার সরকার থাকলে এগুলোরে সাইজ করা যেত...
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৭
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: পীরের মুরিদেরা ব্লগে কমই আসেন। তারা মাজারের জিয়ারতে ও তদবিরে ব্যস্ত। বলে লাভ নেই।