![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উঠবোই, পাহাড়টা ওই... [email protected] fusionfactory.blogspot.com
পারসোনায় হিডেন ক্যাম পাওয়া নিয়ে ব্লগ ও ফেসবুকে সবাই সরব। সবকিছু মিলিয়ে পুরো ঘটনার একটি সারাংশ তৈরি করেছি আমি, একদমই নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে।
অভিযোগ কী?
পারসোনার বনানী শাখায় একটি সিসিটিভি ক্যামেরা পাওয়া গেছে, যার মুখ একটি বিশেষ কক্ষের দিকে ফেরানো ছিল।
কী করা যায় এখন?
১. পারসোনা বন্ধ করে দেওয়া।
২. কানিজ আলমাসকে বিচারের মুখোমুখি করা।
৩. পারসোনার বিপক্ষে জনসচেতনতা তৈরি করা।
কেন করা যায় না?
১. চাপ দিয়ে পারসোনা বন্ধ করা যাবে না, যেহেতু সেটা একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। সরকারি বিধিবিধান মেনে প্রতিষ্ঠানটি চলে।
২. বিচারের মুখোমুখি করার জন্য একটি মামলা লাগে। কিন্তু আমরা দেখছি যে চিকিৎসক ভদ্রমহিলা অভিযোগটি করেছিলেন, তিনি মামলা করতে আগ্রহী নন। এমনকি আজকে কানিজ আলমাস এবং ওই মহিলার স্বামীর একটি যৌথ বিবৃতি সংবাদপত্র অফিসগুলোতে গেছে। যাতে দুজনেই বলেছেন, "সেদিনের ঘটনা নিছকই ভুল বোঝাবুঝির ফল। বিষয়টি ঘটনাস্থলেই মীমাংসা হয়ে যায়। এমনকি আমরা উভয়পক্ষই পুরো বিষয়ে সন্তুষ্ট থাকায় কেউ কারো বিরুদ্ধে কোথাও কোন অভিযোগও করিনি।" পুলিশও বলছে, তাদের জব্দ করা হার্ডডিস্কে আপত্তিকর কিছু পাওয়া যায়নি।
৩. অনলাইনে পারসোনার বিপক্ষে বিস্তর প্রচার-প্রচারণা চললেও এমনকি সেই অভিযুক্ত বনানী শাখায় ঠিক আজকেই রূপচর্চাপ্রেমী বিপুল মহিলার ভিড় দেখা গেছে। ফলে জনসচেতনতা আদৌ তৈরি হচ্ছে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে আমার।
তাহলে কী হবে এখন?
সবমিলিয়ে আমার মনে হচ্ছে, পারসোনা এবং কানিজ আলমাস খান এই যাত্রায় পার পেতেই চলেছেন। এর মূল কারণ, ঘটনার ব্যাপারে আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য নেই। হাতে প্রমাণ নেই। ফলে প্রধান প্রধান সংবাদপত্র এবং টেলিভিশন চ্যানেলে ঘটনাটিকে গুরুত্ব দেয়নি। আবার এমনও মনে করার কারণ নেই যে, সব সংবাদপত্রই পারসোনার কাছে বিক্রি হয়েছে। সেটা অসম্ভবই বলতে গেলে। আর এমনিতে একটি প্রতিষ্ঠান তার অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ব্যবহার করতেই পারে। কিন্তু যেহেতু ভুল হোক, সঠিক হোক পারসোনার বিরুদ্ধে অনৈতিকতার একটি অভিযোগ এসেছে, সুতরাং কানিজ আলমাস খানের উচিত পারসোনার সবগুলো শাখা থেকে পুরুষ কর্মীদের সরিয়ে সেখানে নারী কর্মী নিয়োগ দেওয়া। পুরুষ কর্মী যদি থাকেও, তারা অবশ্যই পার্লারের বাইরে থাকবে এবং সিসিটিভি অপারেশনের মতো কাজে তাদের কোনোভাবেই নিয়োগ দেওয়া চলবে না। এই ইস্যুতে আমরা কানিজ আলমাস খানের ওপর চাপ রাখতে পারি সবাই মিলে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, দোষ করলে শাস্তি অবশ্যই তার প্রাপ্য। কিন্তু তার আগে বিচার দরকার। বিচারের আগে মামলা দরকার। আবার মামলার আগে অভিযোগ দরকার। কিন্তু সেই অভিযোগ করার লোকই তো নেই।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৪
অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: পারসোনা এবং কানিজ আলমাস খানের এইবারের নৌকাটা মনে হয় বেঁচে যাবে!
বনানী শাখায় সত্যি যদি ভিড় হয়ে থাকে তাহলে বলবো ভার্চুয়াল জগতে এই সমস্ত ঢোল পিটিয়ে আমাদের কি লাভ হলো ??
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সেটাই বিস্ময়কর। কারণ এতো প্রচার-প্রচারণার পরও গাড়ির লাইন ঠিক আগের মতোই আছে। নাকি সবগুলো গাড়ি কানিজ আলমাসের নিজের গাড়ি, আল্লাহই জানেন!
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ভিকটিম সেই মহিলা পেন ড্রাইভে করে ছবি / ভিডিও তার বাসায় নিয়ে ডিলিট করেছিলেন। তার উচিত ছিল সেটা তার পিসিতে সংরক্ষণ করে রেখে দেয়া। মামলা করতে হয়ত সুবিধা হত।
ভিকটিম মহিলার উচিত কিছু একটা করা। যেখানে ব্লগ, ফেবু সব জায়গা এই খবর ছড়িয়ে পড়েছিল।
আমার ভোট গেল আলমাস বিবিকে বিচারের মুখোমুখি করা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বিচারের জন্য মামলা দরকার। আবার মামলার জন্য অভিযোগ দরকার। কাজটা সেই চিকিৎসক মহিলাই করতে পারতেন। কিন্তু মহিলার ওপর আশা রেখে আর লাভ নেই। কারণ ইতিমধ্যে মহিলার স্বামী জনাব ইশতিয়াক আহমেদ ঘটনাটিকে 'একটি ভুল বোঝাবুঝি' বলে লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: পারসোনার বিরুদ্ধে কিছু করতে চাইলে একমাত্র একে বয়কট করা যেতে পারে। এছাড়া অন্য কোন উপায় আমিও দেখি না।
সেপ্টেম্বর মাস পুরোটা পার করে দিলেন। আশা করতে পারি? যে আপনার লেখা আরো নিয়মিত পাবো।
ওয়েলকাম ব্যাক!!!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ সেটাই। তবে পারসোনা নিয়ে আপনার লেখাটা এই ইস্যুতে সামান্য কয়েকটি ভালো লেখার একটি। এজন্য ধন্যবাদ।
আর আমি তো আছি। মাঝখানে দেশের বাইরে ছিলাম একমাসেরও বেশি সময়। সে কারণে ছেদ পড়ে গেছে ব্লগিংয়ে।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৫
অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: বিশ্লেষণটা অনেক সহজ ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য ধন্যবাদ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৭
বক্সার বলেছেন: আপনার জন্য একটা আপডেট খবর...
পারসোনার বনানী শাখায় গোপন ক্যামেরায় মহিলাদের ভিডিওচিত্র ধারণ করায় কেন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না জানতে চেয়ে পার্লারটির স্বত্বাধিকারী কানিজ আলমাস খানকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
সোমবার জনস্বার্থে লিগ্যাল নোটিশটি পাঠিয়েছেন ঢাকা জজ কোর্টের ৪ আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাহফুজ হাসান, আরিফুল হক, নুরুজ্জামান ও ইলিয়াস হুসাইন।
নোটিশে বলা হয়েছে, ‘কানিজ আলমাস খান বিউটি পার্লারে রূপচর্চার আড়ালে রূপচর্চার কক্ষগুলোতে গোপনে সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে মহিলাদের আপত্তিকর ভিডিও চিত্র ধারণ করে আসছেন। যা জনজীবনে ভীতিকর প্রভাব সৃষ্টি, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে।’
পারসোনার এ ধরনের কার্যকলাপ তথ্য প্রযুক্তি আইন ২০০৬ এর ৬৭ ধারা এবং ৫৭ ধারার অপরাধ উল্লেখ করে নোটিশে বলা হয়, উক্ত ধারায় এ ধরনের অপরাধে ১০ বছর করাদন্ড ও ১ কোটি টাকা অর্থদন্ডের বিধান রয়েছে।
নোটিশে কানিজ আলমাস খানসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে না তা আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে জানাতে বলা হয়েছে।
উক্ত সময়ের মধ্যে জবাব না দিলে জনস্বার্থে কানিজ আলমাস খানসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে সরাসরি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটা আমি বাংলানিউজে আগেই পড়েছি। তবে ঘটনা হল, এই ধরনের লিগ্যাস নোটিশ-টোটিশ নিয়ে সত্যি বলতে কী উৎসাহিত হওয়ার কিছু নেই। এটা যদি স্বয়ং বিচারক স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে দিতেন, তাহলে কিছু আশা করা যেতো। আইনজীবীদের এরকম লিগ্যাস নোটিশ দেওয়া একেবারেই সাধারণ ঘটনা। তাদের কাজই এটা। তারা হয়তো একটি মামলা করবেন। কিন্তু সেটা তদন্তের ভার যাবে পুলিশের কাছেই। এখন পর্যন্ত পুলিশ পারসোনার পক্ষেই আছে যতোদূর জানি। যে চিকিৎসক মহিলা গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী হতে পারতেন, তিনিও এখন পারসোনার পক্ষে। ফলে বুঝতেই পারছেন।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৮
আমি রাইন বলেছেন: অভিযুক্ত বনানী শাখায় ঠিক আজকেই রূপচর্চাপ্রেমী বিপুল মহিলার ভিড় দেখা গেছে
"ব্লগার জেরী কালকে এমন স্মার্ট মেয়েদের সম্পর্কে দারূন একটি কথা বলেছেন, " এত কিছু জানার পরও যারা পারসোনায় যাবে তাদের জীবনে লক্ষ্যই হচ্ছে নিজের ভিডিও বের করা""
নিজের সম্মানের চেয়ে রুপ যাদের বেশি দরকার তাদের কিছুই বলার নাই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বাঙালি আসলে এরকমই। বরং উল্টো দেখা যাবে, সামনে ভিড় সামলাতে পারসোনা আগের চেয়ে বেশি হিমশিম খাবে।
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৮
রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: যেসব নারীরা চাই যে তাদের নগ্ন ভিডিও প্রকাশ পাক,তারাই ওখানে নিশ্চই যাচ্ছে,বুদ্ধিমতী কারও তো যাওয়ার কথা না!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৪৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কোন্ মেয়ে চাইবে, নিজের কোনো স্পর্শকাতর দৃশ্য প্রকাশ পাক! তাছাড়া পারসোনাও কেন চাইবে হিডেন ক্যাম-ট্যাম দিয়ে তাদের এতো বড়ো ব্যবসায় ধস নামাতে? এমনও হতে পারে, ওই মেয়েদের হয়তো পারসোনার ওপর বিশ্বাস বেশি। কে জানে!
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৯
তীর্থযাত্রী বলেছেন: আগে লেখকের কাছে আমার প্রশ্ন, আপনি কি কানিজ আলমাস খান কে সেভ করার জন্য এই পোস্ট টা দিয়েছেন?
আমার কাছে মনে হয়েছে এই পোস্ট টা পারসনা ও কানিজ আলমাস খান এর পক্ষে দেয়া হয়েছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অবশ্যই না। ঘটনার পরপরই আমি ফেসবুকে যে স্ট্যাটাসটি দিয়েছিলাম, সেটা তুলে দিচ্ছি-
পত্রিকা বা টিভি চ্যানেল কোথাও এই খবর আপনি পাবেন না। পুলিশও তার স্বভাবমতোই 'ম্যানেজ' হওয়ার পথে। কিন্তু না, Persona—আপনি কানিজ আলমাস খান যার মালিক—দিনের পর দিন হিডেন ক্যামেরায় যে অপকর্ম চলছিল আপনার প্রতিষ্ঠানে—সেটা ধামাচাপা দেওয়া সম্ভব হবে না আপনার পক্ষে। সুতরাং 'নিরাপত্তার খাতিরে' জাতীয় ঠুনকো অজুহাত না দেখিয়ে আপনাকে অবশ্যই বলতে হবে, পারসোনার হিডেন (সিসি) ক্যামেরায় ধারণ করা ফুটেজগুলো কোথায় যেতো এতোদিন? কারা কারা এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত?
এরপর গত কয়েকদিনে হাউকাউ এবং অযথা চেঁচামেচি বাদ দিয়ে পুরো ঘটনা বিশ্লেষণ করে যা মনে হয়েছে, সেটাই এখানে লিখলাম। এই লেখায় আপনি লক্ষ্য করবেন, পারসোনা কিংবা কানিজ আলমাসকে আমি দায়মুক্ত করিনি। আমাদের হাতে প্রমাণ নেই, সাক্ষ্য নেই - তবু পারসোনার ওপর আমাদের সন্দেহ তৈরি হয়েছে - এটাই মূল কথা।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২৬
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: গতকাল বনানী পারসোনার সামনে দিয়ে যাচ্ছিলাম, দেখলাম আগের মতই গাড়ির ভিড়!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৫৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বাঙালি এরকমই। আমার অনুমান, এই ভিড় সামনে আরো বাড়বে।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২৮
হরিসূধন বলেছেন:
কানিজ আলমাস পরিচালিত "পারসোনা হিডেন ভিডিও" নামে একটা আশ্রমীয় ডিজিটাল ওয়েভ সাইট খোলা যায়! আপ্নে কি বলেন?
দেশের মানুষ প্রথম ডিজিটালিক ২ক্স দেখতে পারলো।
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ভাবতে-ই ভালো লাগে! আমাদের দুই দুই জন মহিলা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন! আছেন।আর সাহারা খাতুন তো পুরা পতিতা ব্যবসায় যুক্ত।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৫৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আসলে পারসোনার ব্যাপারে মেয়েদের যা কিছু ক্ষোভ, সেটা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে। আর ছেলেদের বেশিরভাগেরই আসল ক্ষোভ মূলত পারসোনার সেই পেনড্রাইভের ওপর, যেটা দিয়ে কিছু ফুটেজ/রগরগে দৃশ্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে গুজব উঠেছে। গুগলে খোঁজ নিলে দেখা যাবে, persona hidden cam শব্দরাজি দিয়ে গত কয়েকদিনে সর্বাধিক সার্চ হয়েছে। গুগলে ঠিক এখনই এই জিনিস নিয়ে লাখখানেকের মতো ফলাফল আসছে, যা কিনা গ্রাহক আগ্রহেরই প্রতিফলন। বিশ্বাস না হলে দেখুন এইখানে।
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২৮
কাল্পনিক চরিত্র বলেছেন: ভাইরে,একটা কথা ভুলে যাই আমরা বার বার, আমরা তো বাঙ্গালী! তাই তো আমাদের শিক্ষা হয় না!!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:০১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সেটাই! আমার ব্যক্তিগত ধারণা, পুলিশ যদি শীঘ্রই নাটকীয় কিছু আবিষ্কার করতে না পারে, তাহলে পারসোনা নিয়ে বাঙালির যাবতীয় আগ্রহ আগামী তিন দিনের মধ্যে সমাপ্ত হবে। কারণ কোনো কিছুতেই বাঙালির আগ্রহ খুব বেশি সময় স্থায়ী হয় না।
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৩৩
পাগলমন২০১১ বলেছেন: যে থাপ্পড় গুলা দিছিল তার সাথে কয়টা লাথিও দেয়া উচিৎ ছিল।
যাক ভবিষ্যতের জন্য আশা করি সবাই(বিশেষ করে মেয়েরা) সাবধান থাকবেন।
আসল কথা হল,পারসোনাকে এড়িয়ে চলাই উচিৎ।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:০২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ছেলেরা হয়তো এড়িয়ে চলবে, কিন্তু মেয়েরা কি এড়িয়ে চলবে? কী মনে হয় আপনার?
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৩৬
নষ্ট ছেলে বলেছেন: শুধু আলু চাপা দিয়া ঘটনা গোপন করা যাইতাছিল না তাই মতি ভাই কানিজ আফারে রক্ষা করার লাইগা একজন হাট্টাকাট্টা রক্ষী পাঠাইলো।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:০৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ। কানিজ আলমাসকে রক্ষা করার ইচ্ছে যেমন নেই, আবার গুজবে গা ভাসিয়ে তাকে ভার্চুয়ালি ধর্ষণের ইচ্ছেও নেই। গত কয়েকদিনে হাউকাউ এবং অযথা চেঁচামেচি বাদ দিয়ে পুরো ঘটনা বিশ্লেষণ করে যা মনে হয়েছে, সেটাই এখানে লিখলাম। এই লেখায় আপনি লক্ষ্য করবেন, পারসোনা কিংবা কানিজ আলমাসকে আমি দায়মুক্ত করিনি। আমাদের হাতে প্রমাণ নেই, সাক্ষ্য নেই - তবু পারসোনার ওপর আমাদের সন্দেহ তৈরি হয়েছে। এই সন্দেহ দূর করার জন্য পারসোনার কী করা উচিত, সেটাও বলেছি লেখায়।
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৪৬
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: আমাদের সরকার সৎ হলেঃ
১. অতি শীঘ্রই পারসোনাকে বন্ধ করে দিত
২. কানিজ আন্টি সহ ওনার পারসোনার সাঙ্গ-পাঙ্গর নামে কয়েক দফা কেইস কামাড়ি হয়ে যেত
৩. তাদের কারাগারে নিয়ে যাওয়া হত।অতঃপর কোর্টে দোষী সাবস্ত্য হয়ে জেলখানায় আফচুচ করত।
সরকার অসৎ বলিয়াঃ
১. কিছু খ্যাতাকর্মীর মতে, এটাতে পারসোনার ইমেজ বাড়ছে।যে যাই কিছুই বলুক যত দিন বিউটি পার্লার থাকবে তত দিন পারসোনা থাকবে।
পারসোনা বন্ধ হয়ে যাবে বলে কিছু নেই।
২. সিসি ক্যামেরা ১টা খোলা হয়েছে,বিনিময়ে আর ১০টা লাগানো হবে
৩. কানিজ চাচি উনার ইমেজ নিয়া বিভিন্ন টক শো তে হিট হইত আর বলত "এটা তো খুবই সামান্য ব্যাপার।এসব নিয়ে সিনক্রিয়েট করার মত কিছু দেখছি না।"
দুইটা রুপ দিলাম।এখন বলেন কোনটা করা উচিত।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:১৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: যদি আপত্তিকর কিছু পাওয়া যায় কিংবা নিদেনপক্ষে সাক্ষী - তাহলে কানিজ আলমাস খানকে অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করানো উচিত। কিন্তু দিনশেষে বাস্তবতা হল এই যে, আমাদের হাতে কোনো প্রমাণ নেই, নির্ভরযোগ্য তথ্য নেই। এমনকি সাক্ষীও নেই। যিনি সাক্ষী হতে পারতেন তিনিও নেই।
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:৫৬
অবধারিত বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। আমি এই বিষয়ে কিছু লিখতে গেলে গালি ছাড়া পারতাম না মনে হয়...
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ব্লগে আসলে অনেক সময় নানা কারণে মাথা গরম হয়ে যায়। তবে মাথাটা একটু ঠান্ডা রাখলে দু চার কথা এভাবে বলা যায়। ধন্যবাদ।
১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:০২
অক্টোপাস বলেছেন: আপনারে ধইন্যা।
আর কামিজ বালমাস'রে:
img|http://gullee.com/smilies/2.gif]
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আহ্, ধন্য হলাম।
১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:০২
অক্টোপাস বলেছেন:
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ছবিটা জায়গামতো না বসায় এখন অনেকেই ভেবে বসবেন, আপনি কানিজ আলমাসের বদলে আমার নাকই 'ঘুষি মাইরা ফাডাইয়া' ফেলতে চাইছেন। দুঃখজনক!
১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:০২
মাহবু১৫৪ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিচারের জন্য মামলা দরকার। আবার মামলার জন্য অভিযোগ দরকার। কাজটা সেই চিকিৎসক মহিলাই করতে পারতেন। কিন্তু মহিলার ওপর আশা রেখে আর লাভ নেই। কারণ ইতিমধ্যে মহিলার স্বামী জনাব ইশতিয়াক আহমেদ ঘটনাটিকে 'একটি ভুল বোঝাবুঝি' বলে লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন।
এটাই তো প্রব্লেম। হয়ত হাজি বিবি তার সাংগ পাংগ দিয়ে তাদের শাসিয়েছেন। অসম্ভব কিছু না। কারণ এটা ভুল বোঝাবুঝির কোন প্রশ্নই আসে না। ভিকটিম মহিলার উচিত ছিল কিছু করার।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওই মহিলার ওপর আশা রেখে লাভ নেই আর। এখন একমাত্র পুলিশই পারে নাটকীয় কিছু করে দেখাতে। নইলে এই ঘটনা কিংবা রটনার এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটতে যাচ্ছে বলে আমার ধারণা।
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৩১
তুষার শুভ্র বলেছেন: পুরো লেখার সাথে ১০০ ভাগ ভিন্নমত!
তাহলে কী হবে এখন?
সবমিলিয়ে আমার মনে হচ্ছে, পারসোনা এবং কানিজ আলমাস খান এই যাত্রায় পার পেতেই চলেছেন
অপরাধী পার পেতে পারে কিন্তু ব্লগে তাদের কুশপুত্তলিকা দাহ হবেই।এতে যারা বাধা দিতে এসেছে আজ পর্যন্ত তাদেরকেই অপরাধীদের সহচর হিসেবে ব্লগে গদাম দেয়া হয়েছে
এর মূল কারণ, ঘটনার ব্যাপারে আমাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য নেই। হাতে প্রমাণ নেই। ফলে প্রধান প্রধান সংবাদপত্র এবং টেলিভিশন চ্যানেলে ঘটনাটিকে গুরুত্ব দেয়নি।
তথ্য নেই কেন? অন্যভাবে বলি, যে ভিডিওটি পরিমল ধারন করে নিয়েছে সেটা কি পাওয়া গেছে? উওর হচ্ছে না। পরিমল এন্ড গং যদি কালকে ভয় ভীতি দেখিয়ে মেয়েটিকে দিয়ে বলায় যে কিছু হয়নি , আমরা কি মেনে নিব? আমাদের আন্দোলন ব্যক্তির বিরুদ্ধে না। আমাদের আন্দোলন অপরাধের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশে পুলিশের ডান্ডা পরলে সবই সম্বভ। দেখেন না মুফতী হান্নান আজকে বলে তারকে বোমা হামলায় জড়িত কালকে বলে জড়িত না।
ওই মহিলা এখন আর ইস্যুতে নাই। চেইন রিএকশ্যন শুরু হয়ে গেছে। পারসোনাকেই ক্লিয়ার করতে হবে আসলে ওখানে কি ঘটে। যদি মিস্ত্রির ভুলে ঘটে থাকে, তাহলে জানতে হবে এমন মিস্ত্রি কয়জন আছে এবং এমন ভুল কতদিন ধরে ঘটে আসছে।
আর প্রমান থাকলেই কি মিডিয়া তা প্রকাশ করে? যেমন অরুণ চৌধুরী। ওটা কিন্তু প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও আসেনি।
আবার এমনও মনে করার কারণ নেই যে, সব সংবাদপত্রই পারসোনার কাছে বিক্রি হয়েছে। সেটা অসম্ভবই বলতে গেলে।
কেন সংবাদপত্র কি বিক্রি হতে পারে না? নতুন কথা শুনালেন ভাই!! সংবাদপত্র কি ফেরেশ্তা চালায়? চালায় সাংবাদিক আর সম্পাদক রা। সব শ্রেণী পেশায় ই দুর্নীতি আছে থাকবে।সব সংবাদ পত্র তো বিক্রি হবার দরকার নাই। বড় বড় কয়েকটা বিক্রি হলেই তো হয়! আপনার কি মনে হয় বাংলাদেশের সম্পাদকরা ফেরেশ্তা ? মতি মিয়া তো কয়দিন পর পর ই এর ওর কাছে মাফ চায়। সেই তালিকায় কার্টুন প্রকাশ করার জন্য বাইতুল মুকাররমের খতিব থেকে শুরু করে ১/১১ এর ঘটনায় ভুল ভূমিকা এর জন্য প্রধান মন্ত্রী ও আছেন। তো উনি যদি কয়দিন পর এই ঘটনায় নীরব ভূমিকার জন্য আবার ক্ষমা চান, আপনি কি আকাশ থেকে পড়বেন? আবেদ খান সাহেব ও হলুদ সাংবাদিকতার জন্য কালের কন্ঠের পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তার মানে কি দাঁড়াল, সাংবাদিকরা এবং সম্পাদকরা সময় সময়ে 'হয়ে যাওয়া' ভুল ত্রুটির ঊর্ধে নন। আমরা কি তাহলে সব সময় ওনাদের দ্বারা পরিচালিত হওয়া উচিত?
আর এমনিতে একটি প্রতিষ্ঠান তার অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ব্যবহার করতেই পারে।
এই প্রসঙ্গে কে দ্বিমত করছে জানতে পারি? হাসাইলেন ভাই...কি বুঝ দেন ভাই?? হা হা হা
কিন্তু যেহেতু ভুল হোক, সঠিক হোক পারসোনার বিরুদ্ধে অনৈতিকতার একটি অভিযোগ এসেছে, সুতরাং কানিজ আলমাস খানের উচিত পারসোনার সবগুলো শাখা থেকে পুরুষ কর্মীদের সরিয়ে সেখানে নারী কর্মী নিয়োগ দেওয়া।পুরুষ কর্মী যদি থাকেও, তারা অবশ্যই পার্লারের বাইরে থাকবে এবং সিসিটিভি অপারেশনের মতো কাজে তাদের কোনোভাবেই নিয়োগ দেওয়া চলবে না
হা হা প গে মার্কা কমেন্ট। কর্মীদের আবার পুরুষ কি নারী কি! তাদের কে যা করতে বলা হবে করবে , যা করতে বলা না হবে করবে না। অভিযোগের কাস্টমাররা তো সব বাইরে। আরো খোলাসা করে বললে ইন্টারনেটে।
এই ইস্যুতে আমরা কানিজ আলমাস খানের ওপর চাপ রাখতে পারি সবাই মিলে
হা হা প গে মার্কা কমেন্ট ২, কি ইস্যু? কর্মী খেদাও আন্দোলন? are u serious? আমাদের কি এখন বল্গে কর্মী খেদাও আন্দোলনে নামতে হবে???
১ একটা কথা বলেন তো কোথাও যদি কোন অপরাধ হয়ে না থাকে তাহলে এখন কেন পুরুষ কর্মীদের সরাতে হবে? আর অপরাধ যদি হয়ে ও থাকে তাহলে আপনার কেন মনে হল পুরুষ কর্মীদের সরালে সেই অপরাধ বন্ধ হবে? আর সেই অপরাধ ই বা আপনে কোথায় পেলেন? আপনি কি বুঝতে পারছেন যে আপনি আপনার নিজের কথার ফাঁদেই আটকে যাচ্ছেন?
আর আপনি অপরাধের ক্ষেত্রে লিংগ কে কেন এত গুরুত্ব দিচ্ছেন কেন? অপরাধীর কি কোন সেক্স থাকে? কয় জনের অপরাধের জন্য কয়জন কে শাস্তি পেতে হবে? এসব কিভাবে ঠিক করবেন?
আর এত অভিযোগ প্রমাণ অভিযোগ প্রমাণ করে চেঁচাচ্ছেন কেন?
রাষ্ট্র কি পরিমল কে দোষী সাব্যস্ত করেছে ? তাহলে আমরা বল্গে দোষী বানিয়ে চিতকার করলাম তার কি ব্যাখ্যা আছে আপনার কাছে?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
১. অপরাধী সাব্যস্ত করার কয়েকটি পথ আছে। প্রথমত প্রমাণ, দ্বিতীয়ত সাক্ষ্য। এখন পর্যন্ত এর কোনোটিই আমরা পাইনি। ফলে পার পাওয়ার কথা তো আসছে পরে, আগে কেউ অপরাধী কিনা - সেটা দেখতে হবে ঘটনা পর্যালোচনা করে। এখন আপনি আপনার ব্লগের কোণায় কারো কুশপুত্তলিকা দাহ করলে কার কী এসে যায়!
২. পরিমলের ভিডিও নেই বটে, কিন্তু ভুক্তভোগী নিজেই অভিযোগদাতা, নানাভাবে সাক্ষীও আছে। কিন্তু পারসোনার বেলায় এখন পর্যন্ত এর কোনোটিই আমরা পাইনি।
৩. ক্ষমা চাওয়া কিংবা দুঃখ প্রকাশ করা আর বিক্রি হওয়ার মধ্যে পার্থক্য আছে। কেউ বিস্তর টাকা ঢেলে ১০টি পত্রিকাকে কিনতে পারবেন হয়তো, কিন্তু ৫০টি পত্রিকাকে কেনা সম্ভব নয়। আপনি কি বলতে চান, পারসোনা দেশের সবগুলো পত্রিকাকে কিনে নিয়েছে?
৪. সিসিটিভির ব্যাপারে দ্বিমত তো স্টিকি পোস্টেই দেখলাম। সেখানে পোস্টদাতা এর পরিবর্তে লকার সিস্টেম ব্যবহারের ওপর বিশেষজ্ঞ মত প্রকাশ করেছেন।
৫. পত্রপত্রিকা যদি কখনো পড়ার সুযোগ পান, তাহলে দেখবেন ভিকারুন্নিসাসহ গার্লস স্কুলগুলোতে কেন পুরুষ শিক্ষকের বদলে নারী শিক্ষক নিয়োগের ওপর গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে? আর পুরুষ কর্মীদের এজন্যই সরাতে বলছি, কারণ যে কোনো সময়েই এরা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে, যেহেতু পারসোনার গ্রাহকমাত্রই নারী। কোনো কোনো ক্ষেত্রে লিঙ্গ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু!
৬. পত্রপত্রিকা যে পড়েন না, এটা বেশ বোঝা যাচ্ছে। পরিমলকে পুলিশ আগেই দোষী সাব্যস্ত করেছে। পরিমলকে নিয়ে আপনি বা আপনারা যে চিৎকার-চেঁচামেচি করেছিলেন কি করেননি সেটা গুরুত্বপূর্ণ কিছু না। আপনার এই সাধারণ জ্ঞানটুকু অবশ্যই থাকা উচিত ছিল যে, কাউকে দোষী সাব্যস্ত করা রাষ্ট্রের কাজ নয়, ওটা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং আদালতের কাজ।
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৪৬
বেঈমান আমি বলেছেন: সব কিছুর পরেও একটা কথা বলতেই হয় এই পর্যন্ত কোনো ভিডিও কি কেউ দেখেছে?অনলাইনে অথবা অন্য কোথাও?সো এমন ও তো হতে পারে কোনো মিসটেক।আমরা তো হুজুগে বাঙালি চিল কান নিছে কিনা তা না দেখেই চিলের পিছনে দৌড়াই।এটা জাস্ট আমার মতামত।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৪৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: না, ভিডিও তো দূরের কথা, এমনকি প্রত্যক্ষ প্রমাণও এখন পর্যন্ত আমরা দেখিনি। সাক্ষী পর্যন্ত নেই। এখন একমাত্র পুলিশই ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে পারে। তার আগ পর্যন্ত আমরা বরং চিলের পেছনে দৌঁড়াতে থাকি।
২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:০৯
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: ৩. অনলাইনে পারসোনার বিপক্ষে বিস্তর প্রচার-প্রচারণা চললেও এমনকি সেই অভিযুক্ত বনানী শাখায় ঠিক আজকেই রূপচর্চাপ্রেমী বিপুল মহিলার ভিড় দেখা গেছে। ফলে জনসচেতনতা আদৌ তৈরি হচ্ছে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে আমার।
এই কথাটার বিরুদ্ধে আমার জোর আপত্তি আছে। ব্লগে / ফেসবুকে অনেকেই দেখলাম, এই একটা কথা বলে আলুপোড়া খাবার চেস্টা করছে, এবং তাদের কমেন্টের লেজটা এমন হচ্ছে
" তাও দেখলাম বনানীতে অনেক মাইয়া যাইতাছে, সুতরাং মাইয়া মাইনষে নিজে জাইনা শুইনা ভিডিও বার করতে চায়, সুতরাং এরা *********, সুতরাং এদের ভিডিও দেখতে জিহাদি জোশে ঝাপিয়ে পড়তে হবে " ব্লা ব্লা ব্লা
বনানী পারসোনা হলো ১১ নং ব্রিজের ঠিক গোড়ায়। এখন কথা হলো, যারা নিয়মিত সেই রাস্তা ব্যাবহার করেন ( যেমন আমি) তারা জানেন, তার ঠিক পাশেই আরেকটা মল আছে, স্বপ্ন। এছাড়াও পুরা ১১ নং রোড জুড়েই পিক আওয়ারে গাড়ীর ভিড় লেগে থাকেই। আজকে কেন, যেকোন দিন বিকালেই যান, ১১ নং ব্রিজের গোড়ায় "স্বপ্ন" এর সামনে গাড়ীর ভিড় থাকবেই । সুতরাং সেটা দেখে "পারসোনা" এর ভিড় কমেনি বলাটা ভুল।
কথাটা আরো জোর দিয়ে বলছি নিজের জানা অভিজ্ঞতায়,নারী সহকর্মী / কলিগ রা সবাই ঘটনা জানে, একটা ইভেন্ট এর জন্য মেকাপ এর কথা থাকলেও সবাই এক বাক্যেই বিউটি পার্লার এ যাবাই বাদ দিয়েছে, বরং "পার্সোনায় যাও গিয়া" একটা খোচাতে পরিনত হয়েছে। আর সর্বশেষ আরো একজনের কাছে আপডেট শুনলাম বনানী ও মিরপুর শাখা এর, প্রি এরেঞ্জড বিয়ের মেকাপ ছাড়া গত ২ দিন পুরা পার্সোনা খা খা করেছে।
তাই সবাইকেই বলি, মানুষ কে এত নির্বিকার ভাবা ঠিক না, মানুষ এখন অনেক বেশি pro-active
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৪৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দু একটা স্ট্যাটাস চালাচালি কিংবা ঘরোয়া খুনসুটি করে মানুষের সক্রিয়তা বিচার করা ঠিক হবে না। মানুষ নির্বিকারই। প্রভাকে নিয়ে কতো মাতামাতি, কতো কাটাকাটি, কতো হৈ-হল্লা। আর এখন? আছে বিন্দুমাত্র আলোচনা? মানুষ সব ভুলে তার নাটক দেখছে টিভির সামনে বসে।
ভিকারুননিসা নিয়ে কতো হৈ-হল্লা হল, কতো চিৎকার-চেঁচামেচি। এই এখনও ছাত্রী হয়রানির অভিযোগ আছে এমন অন্তত চারজন শিক্ষক সেখানে আছে। এই এখনও সেখানে কোচিং ক্রীড়া চলছে। কিন্তু মাতামাতি কি আছে আগের মতো? ভিকারুননিসায় মেয়ে ভর্তি করানোর জন্য লাইন বরং আরো দীর্ঘ হবে আগামী বছর, দেখবেন।
বাঙালি যে কোনো ইস্যুতে প্রথম দিন মেরে-কেটে হয়রান হয়। দ্বিতীয় দিন তার রাগ একটু কমে। তৃতীয় দিন সে আগের কর্মকান্ডের জন্য আফসোস করে। সুতরাং 'পুরা পারসোনা খা খা' করার মেয়াদ যেমন তিনদিন, তেমনি "পার্সোনায় যাও গিয়া"র মতো খোঁচা-টোচার মেয়াদও বড়জোর তিন দিন।
২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৪৬
মামুন হতভাগা বলেছেন: আসলে প্রচারেই প্রসার
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৪৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হতে পারে। এই ঘটনায় পারসোনা যে প্রচার পেয়েছে, বিজ্ঞাপনের মূল্যে সেটা কয়েক কোটি টাকা হবে।
২৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৫৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আর যাই হোক, সাধারণ জনগণ ছেড়ে দেবে না বলেই আমার মনে হয়। পুলিশ কিছুদিন একপার ওসপার করবে কিন্তু তাদেরকে হাজি বিবি টাকা দিয়ে কিনে নেবে। এটাই হবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পুলিশের কার্যক্রমও ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে বলে আমরা ধরে নিতে পারি। কারণ পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার লুৎফুল কবীর আজই নিশ্চিত করেছেন, পারসোনা থেকে উদ্ধার করা কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে আপত্তি করার মতো কোনো কিছুই পাওয়া যায়নি।
সুতরাং!
২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:০৭
আমার মন বলেছেন: অবশেষে কিছই হবে না। ভার্চুয়ার জগতেই সীমাবদ্ধ থেকে সামনের তিন দিন পর সবআগের মত চলবে! আবার সবাই ভিড় করবে সেখানে।আলমাস সাহেব বুক উচিয়ে মুখ নাচিয়ে চলবে আর আমরা তাকিয়ে দেখবো। এমন করেই তো চলছে সব। অন্যায়ের সাজা দেয়ার কেউ নাই।এখন আবার বলছেন যে, পররাষ্ট্র মন্ত্রী নাকি তার নিয়মিত কাস্টমার, কাল বলবেন প্রধান মন্ত্রী তার কাছে থেকেই টিপস নেয়!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, পুরো ঘটনাটিই দুর্বল ছিল অথবা দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এ নিয়ে হাউকাউয়ের পরিমাণও কমে আসছে দ্রুত।
২৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:১২
হামজা কানাল মোস্তফা বলেছেন: পুঁজিবাদের দাপট, অতঃপর নীরব গণমাধ্যম
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই প্রথম দেখা গেল, বিকল্প মিডিয়ার মেরুদন্ড মোটামুটি গুজবের ওপরই নির্মিত। তার সঙ্গে একটু যৌনতা মিশিয়ে দিলে বিশেষ করে তরুণদের বিকল্প মিডিয়ার ব্যানারে অনেকক্ষণ নাচানো যায়। এই নৃত্যই আমরা ইদানিং পারসোনাকে ঘিরে ব্লগ ও ফেসবুকে দেখছি।
২৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:০৯
তুষার শুভ্র বলেছেন: ১. অপরাধী সাব্যস্ত করার কয়েকটি পথ আছে। প্রথমত প্রমাণ, দ্বিতীয়ত সাক্ষ্য। এখন পর্যন্ত এর কোনোটিই আমরা পাইনি। ফলে পার পাওয়ার কথা তো আসছে পরে, আগে কেউ অপরাধী কিনা - সেটা দেখতে হবে ঘটনা পর্যালোচনা করে। এখন আপনি আপনার ব্লগের কোণায় কারো কুশপুত্তলিকা দাহ করলে কার কী এসে যায়!
সাক্ষ্য চাচ্ছেন?
প্রচুর পাবেন ব্লগার অগ্নিলার স্টিকি পোস্টে।
কিছু দিচ্ছি এখানে
Click This Link
Click This Link
কারো যদি কিছু আসতো না যেত তাহলে সাফাই গাইতে লোকজন ব্লগে আসতো না। ব্লগে দুই পক্ষের মধ্যে "মেমোরেন্ডাম অফ আন্ডারস্ট্যান্ডিং'' এর সনদ কেউ আপলোড করতো না। আপনার হয়তো কিছু যায় আসে না। ভাইডি, যার যায় সে বুঝে। সেই ব্লগে আসে সাফাই গাইতে সেই সার্টিফিকেট আপলোড করে। তাকেই জিজ্ঞেস করেন সে কেন এসব কে পাত্তা দেয়?
২. পরিমলের ভিডিও নেই বটে, কিন্তু ভুক্তভোগী নিজেই অভিযোগদাতা, নানাভাবে সাক্ষীও আছে। কিন্তু পারসোনার বেলায় এখন পর্যন্ত এর কোনোটিই আমরা পাইনি।
৩. ক্ষমা চাওয়া কিংবা দুঃখ প্রকাশ করা আর বিক্রি হওয়ার মধ্যে পার্থক্য আছে। কেউ বিস্তর টাকা ঢেলে ১০টি পত্রিকাকে কিনতে পারবেন হয়তো, কিন্তু ৫০টি পত্রিকাকে কেনা সম্ভব নয়। আপনি কি বলতে চান, পারসোনা দেশের সবগুলো পত্রিকাকে কিনে নিয়েছে?
এখানে ও তাই নয় কি? মহিলা কি চেচামেচি করেন নি? তার স্বামীকে ডেকে আনেন নি? তাহলে এই ঘটনাটিকে ভিন্ন বলছেন কিভাবে?
নেওয়ার অনেক সিস্টেম থাকতে পারে। টাকা/ ফেভার/ বা ব্লা ব্লা ব্লা যা খুশি হক আমার কি আসে যায়। কে কিভাবে নিজেকে বিকোবে এটা তো তার বিষয় । এত দিনের মিডিয়া পার্টনারকে তার বিপদের দিনে সংবাদপত্রের বন্ধুরা একটু ফেভার তো দিতেই পারে তাই না?( যেটা অরুণ চৌধুরী পেয়েছিলেন )
ব্লগ কিন্তু পত্রিকা না ভাইডি। ব্লগ কথা বলবেই। আমাদের কিন্তু লিখা বেচতে হয় না। তাই আগা পাছতলা চিন্তা ও করতে হয় না।
আর ৫০ পত্রিকা তো দূরে থাক, কয় জন ৫০ টা পত্রিকার নাম বলতে পারবে ? প্রথম দিকের ৪/৫ টা পত্রিকাই তো মেইন। বাকিগুলা সাধারন মানুষ কে কয়টা পড়ে?
পুরুষ কর্মীদের এজন্যই সরাতে বলছি, কারণ যে কোনো সময়েই এরা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে
তাই?? সন্দেহ, কোন প্রমান নাই তো , তাই না?
হাসাইলেন...ইয়ে মানে সুধুমাত্র সন্দেহের কারনেই কথাটা বললেন নাকি দাবীর ডিরেকশন ঘুরানোর ব্যর্থ চেষ্টা করলেন, জানাইয়েন কিন্তু!!
কোনো কোনো ক্ষেত্রে লিঙ্গ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু!
ভিকারুন্নেসার ইন্সিডেন্ট কিন্তু স্কুলে হয় নাই। খেয়াল কইরা। আজকে সব গার্লস স্কুল থেকে পুরুষ শিক্ষক তুলে নিলে কাল থেকে আর পরিমল ইন্সিডেন্ট ঘটবে না গ্যরান্টি দিতে পারবেন? না পারলে কথা উইথড্র করেন!
অপরাধ কে অপরাধ ভাবতে শিখেন, স্থান কাল পাত্র ভেদে না। তা না হলে হোসনে আরার অপরাধ ও কিন্তু আপনার চোখ এড়িয়ে যেতে পারে,
আপনের লিংগ থিওরী কিন্তু হোসনে আরার কাছে ফেইল খাইয়া গেল ভাইডি, খেয়াল কইরা, আবারো বলি অপরাধীর কোন লিংগ নাই !!!
পরিমলকে নিয়ে আপনি বা আপনারা যে চিৎকার-চেঁচামেচি করেছিলেন কি করেননি সেটা গুরুত্বপূর্ণ কিছু না
সহমত। সবাই তাই বলেছিল সেই সময়। হোসনে আরা থেকে শুরু করে মেনন, নাহিদ, সাংবাদিক মুন্নি সাহা তখন এইরকম আরো কি জানি বলছিল।কিন্তু আমরা শুনি নাইক্কা। ভালো করছি না??
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: স্টিকি পোস্টে সাক্ষ্য খুঁজতে বলে খুব হাসালেন। ব্লগে বিনোদন আহরণের জন্য এইরকম এক পিসই যথেষ্ট। মাছরাঙার একটি সংবাদ ক্লিপের লিংক দিলেন, কিন্তু সেখানেও সাক্ষী কোথায়? ভালো করে দেখেছেন তো লিংক পোস্ট করার আগে? "মেমোরেন্ডাম অফ আন্ডারস্ট্যান্ডিং'' এর সনদই বা কে আপলোড করলো ব্লগে - কানিজ আলমাস খান নাকি পুলিশের কোনো এএসপি?
অরুণ চৌধুরীর প্রসঙ্গ টানছেন বারেবারে। আপনি কি আশা করে বসেছিলেন, সংবাদপত্রে বড়ো বড়ো শিরোনাম দিয়ে লেখা হবে - "এক মহিলার সঙ্গে অরুণ চৌধুরীর যৌনক্রীড়া সম্পন্ন : ছাগসমাজে তীব্র ক্ষোভ"?
গার্লস স্কুল থেকে পুরুষ শিক্ষক তুলে নিলে পরিমল ইন্সিডেন্ট কিভাবে ঘটবে আপনিই বরং আমাকে একটু ইশারা দেন। নাকি আপনি এই আশঙ্কা করছেন যে, মেয়েরাও পরিমলের ভূমিকায় নামতে সক্ষম? সমলিঙ্গের হওয়ায় হোসনে আরা কিন্তু মূল অপরাধী নয়, অপরাধীর সহযোগী হিসেবেই অভিযুক্ত করা হচ্ছে তাকে। ফলে লিঙ্গ এখানেও যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছে। মনে রাখতে হবে, প্রতিটি অপরাধীরই নিঃসন্দেহে একটি করে লিঙ্গ আছে। দৈবাৎ কারো যদি লিঙ্গ না থাকে, সেটা প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলে ধরে নিতে হবে!
আর হ্যাঁ হ্যাঁ, এখন মনে পড়ল পরিমল ধরা পড়েছিল মূলত আপনার/আপনাদের মূল্যবান 'লিখা'র জন্য। আপনাদের তো আবার "লিখা বেচতে হয় না। তাই আগা পাছতলা চিন্তা ও করতে হয় না!"
২৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৫৩
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: খুব ভাল সুশীল মার্কা পোষ্ট হৈছে। রিভার্স এঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে কিছু একটা আবছা আবছা আবিষ্কার করলেন দেখা যাচ্ছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: প্রথমেই পোস্টের প্রকৃতি বিচারক হিসেবে আপনাকে অভিনন্দন। তবে পোস্টটি পড়েননি হয়তো, পড়লে বুঝতেন কিছুই আবিষ্কার করিনি। না, ইউটিউবে পারসোনার কোনো রগরগে ক্লিপ আবিষ্কার করতে পারিনি। দেশের সবগুলো পত্রিকা আর টিভি চ্যানেল মিলে পারসোনার কাছ থেকে ঠিক কী পরিমাণ টাকা খেয়েছে, সেই অংকটা আবিষ্কার করতে পারিনি। 'ও মাগো, তাই!' গোছের পিলে চমকানো কোনো গুজবও মাথায় আসল না। চিল থেকে কান ফেরত নেওয়ার আশা ছেড়ে বাস্তবতা দেখে যা কিছু মনে হয়েছে, সেটাই বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করেছি সাদামাটাভাবে।
তবু আপনি যদি আবিষ্কারের নেশায় পড়েন, তাহলে যেতে পারেন মেয়েলি কান্নাকাটিসর্বস্ব গুজবনির্ভর স্টিকি পোস্টটাতে। শ্রেফ গুজবের ওপর আস্থা রেখে সামহোয়্যারইন কর্তৃপক্ষ ব্লগের শীর্ষদেশে সংঘবদ্ধ ঘৃণা চর্চার একটা জায়গা করে দিয়েছে। চাইলে খানিকটা ঘৃণা সেখানে উগড়ে দিয়ে আসতে পারেন।
২৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:০১
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: আBAL বিচারক এখন আর স্বতঃপ্রণোদিত হয় না
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, এখানে একটা সম্ভাবনা তৈরি হতো, যদি কোনো বিচারক স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে একটি আদেশ দিতেন।
৩০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৩৮
তুষার শুভ্র বলেছেন: আসিফকে পুলিশ কার্যালয়ে এএসপি রফিকুল ইসলাম বলছে "আপনি আর লিখতে পারবেন না। লেখালেখির দরকার কী, চাকরি-বাকরি করেন। বিয়া-শাদী করেন। লেখালেখি করে কেউ কিছু করতে পারে নাই/ বাকস্বাধীনতা-নীতিনৈতিকতা দিয়ে জীবন চলে না"
আর লেখক বলেছেনঃ বাঙালি যে কোনো ইস্যুতে প্রথম দিন মেরে-কেটে হয়রান হয়। দ্বিতীয় দিন তার রাগ একটু কমে। তৃতীয় দিন সে আগের কর্মকান্ডের জন্য আফসোস করে। সুতরাং 'পুরা পারসোনা খা খা' করার মেয়াদ যেমন তিনদিন, তেমনি "পার্সোনায় যাও গিয়া"র মতো খোঁচা-টোচার মেয়াদও বড়জোর তিন দিন।
দুই জনের কথার মূলসুর তো দেখছি একই, এত লিখে কি লাভ? আসিফ কি সরকারের পরিবর্তন ঘটাতে পারবে? না আমরা কি পারসোনার কিছু করতে পারব? না তাহলে আসলেই তো কেন এই লেখালেখি
ফিউশন ফাইভ, রফিকুল সাহেবের মাল্টি নিক্ না তো??
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৫১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মাল্টিনিকের প্রসঙ্গ টানার পর আপনার মতো এইরকম এক মহান মূল্যবান 'লিখক'-এর ব্লগ ঘুরে না আসা আমার নিজের কাছেই অপমানজনক মনে হয়েছে। কিন্তু গিয়ে পেলাম ডাবল অপমান। কারণ আপনার সব লেখাই তো কপিপেস্ট। এটা হিডেন ক্যামে ভিডিও ধারণের মতো বড়ো অপরাধ হয়তো নয়, কিন্তু মাঝারি অপরাধ তো বটেই। অনৈতিক কাজও। গত ৩ বছর ৩ মাসে আপনার পুরো ব্লগটি ঠিক কতোবার পঠিত হয়েছে, সেটা বলতে নিজেরই লজ্জা লাগছে। এইসব কিন্তু ঠিক না। কথা হচ্ছে, মাল্টিনিক চেনার মানসিক বয়স এখনো আপনার হয়নি। ওগুলো বড়োদের খাবার! আপনি বরং মন্দিয়ে 'লিখালিখি'র চর্চা করুন।
৩১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:৩৬
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: তুষার শুভ্র কে জাঝা। ফিউশন ফাইভ কানিজের কাছ থাইকা কোন বিউটি টিপস
পাইয়া এই পোষ্ট পোষ্টাইলেন নাকি???!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৫১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: না, এখন পর্যন্ত সেরকম কোনো টিপস পাইনি। তাছাড়া কানিজ আলমাস নিশ্চয়ই ইদানিং খুব ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। ব্যস্ততা কাটলে একবার ধর্না দেবো না হয়!
৩২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:০২
তুষার শুভ্র বলেছেন: @ মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ : মতি মিয়ার আলু পেটে হজম হয় না তো ভাই , তাই পথে ঘাটে আলু দেখলেই পোড়া দিতে মুঞ্চায়।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৫২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সম্ভবত আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য চলছে। ফলে হজমে সমস্যা হচ্ছে। আপাতত আয়ুর্বেদীয় ওষুধের ওপর আস্থা রাখুন।
৩৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৫
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আপনার লেখার কিছু অংশ , আর আমার ধারনা
. অনলাইনে পারসোনার বিপক্ষে বিস্তর প্রচার-প্রচারণা চললেও এমনকি সেই অভিযুক্ত বনানী শাখায় ঠিক আজকেই রূপচর্চাপ্রেমী বিপুল মহিলার ভিড় দেখা গেছে। ফলে জনসচেতনতা আদৌ তৈরি হচ্ছে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে আমার।
হ্যা ভীর তো থাকবেই। ইতিপুর্বে যে হাজার হাজার মহিলার ভিডিও করা হয়েছিল , তারা এখন কানিজের ফোন পেয়ে না এসে উপায় আছে ? এখন ভীর আরো বাড়বে। বাড়ানো হবে
আবার এমনও মনে করার কারণ নেই যে, সব সংবাদপত্রই পারসোনার কাছে বিক্রি হয়েছে।
এমন করা সম্ভব।সংবাদপত্রের মালিক,পুলিশ,তথ্য মন্ত্রনালয়, কিছু সাংবাদিককে ম্যানেজ করলেই এটা সম্ভব । এই সামুতে কি একজন সাংবাদিকও নেই ? এত বড় একটা ঘটনা ঘটলো, তারা কি গিয়েছেন একবার পারসোনাতে ? সামান্য একটা চোর যদি কোন এমপির সাথে ঘোরে, সাথে সাথে তার রিপোর্ট করেন তারা। এখানে কি ঘটলো তা একটু খোজ নিতে পারলেন না ? যদি ঘটনাটা মিথ্যে হয়, তাও তো গিয়ে জানানো উচিত ছিল সবাইকে। সব চুপচাপ স্তব্দ। এখানেই সন্দেহ টা দানা বাধে।
ভিডিওতে কি দেখলাম আমরা ? দুজন ষ্টাফকে মারা হচ্ছে। শুধু শুধু ? পুলিশ বললো, ভবিষ্যতে যাতে আর ক্যামেরা স্থাপন করা না হয় তার ব্যবস্থা করবেন। কিছু যদি না ই হয়- তা হলে ভবিষ্যতে ক্যামেরা স্থাপনে বাধা কেন ? সুতারং- ক্যামেরা দিয়ে অনৈতিক কিছু একটা হয়েছে, তাই ভবিষ্যতে তা বন্ধ থাকবে। কিন্তু অতীতে যা হয়েছে, তার কি হবে ?
পুলিশ ভিকটিমের বাড়ীতে গিয়ে, আলামত তাদের চোখের সামনে, নষ্ট করেছে। কত কৌশল পুলিশের। প্রমান নষ্ট।
কানিজের জন্য প্রচণ্ড ঘৃণা এবং সাংবাদিকদের প্রতি প্রচণ্ড ক্ষোভ প্রকাশ করলাম।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: "ইতিপুর্বে যে হাজার হাজার মহিলার ভিডিও করা হয়েছিল , তারা এখন কানিজের ফোন পেয়ে না এসে উপায় আছে" - কথাটা বড়োই শিশুসুলভ হয়ে গেল। "সংবাদপত্রের মালিক, পুলিশ,তথ্য মন্ত্রনালয়, কিছু সাংবাদিককে ম্যানেজ করলেই এটা সম্ভব" - এটা আরো বেশি হাস্যকর। হয়তো ব্যাপারটা সম্পর্কে ধারণা নেই বলে এমনটি বললেন। শুধু এটুকু বলে রাখি, যদি সেরকম সবাইকে ম্যানেজ করা সম্ভব হতো, তাহলে সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে একটি খবরও পত্রিকায় আসতো না। কারণ এক সালমান এফ রহমান ১০০০টি পারসোনা কিনে নেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। কানিজ আলমাস তো সে তুলনায় চুনোপুঁটি। সংবাদপত্র কিংবা টিভি চ্যানেল তখনই কোনো বিষয়ে রিপোর্ট করবে, যখন সেই বিষয়ে ন্যূনতম প্রমাণ মিলবে, যখন তার সংবাদমূল্য থাকবে। আপনি কিভাবে অনুমান করলেন যে, প্রধান প্রধান দৈনিক কিংবা টিভি চ্যানেল পারসোনাতে যায়নি, কিংবা খবরাখবর নেয়নি? এখন এইরকম তো হয় না যে, আপনারা কয়েকজন মিলে একটা আবদার করলেন, আর সেটা পত্রিকা ছেপে দেবে কিংবা টিভিতে দেখানো হবে।
দু জন স্টাফের গায়ে হাত তোলার ব্যাখ্যাও স্বয়ং ওই মহিলার স্বামী নিজেই দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সেদিনের ঘটনাটি ভুল-বোঝাবুঝি থেকে সৃষ্টি হয়েছে। উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে আমিও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। কারও বিরুদ্ধে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। অভিযোগ থাকলে তো থানায় গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে মামলা করতাম। কাউকে হেয় করার ইচ্ছা আমার নেই, ছিলও না।’ এখন ঘটনা নিয়ে আপনি কিংবা অন্য কেউ কী সন্দেহ করছেন কিংবা কী মনে করছেন না করছেন সেটা একান্তই আপনার কিংবা আপনাদের ব্যক্তিগত বিষয়। যে কোনো অবস্থাতেই আমি চাইবো প্রমাণ, ন্যূনতম হলেও।
৩৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:০৫
তুষার শুভ্র বলেছেন: ভিডিওতে কি দেখলাম আমরা ? দুজন ষ্টাফকে মারা হচ্ছে। শুধু শুধু ?
সহমত
আর পুলিশ অফিসারটিকে ক্লোজ করা হলো কেন? খামাখা?
যেই পুলিশের হাতে জান গেলে জান পর্যন্ত ফিরে আসে না , সেই পুলিশের হাত থেকে কিভাবে মূল্যবান আলামত সম্পর্কিত একটি হার্ডডিস্কটি অন্য হাতে যায়? হার্ডডিস্ক কি ছেলের হাতের মোয়া?
ডালমে কুছ কালা হ্যায়। আমরা দেখতে চাই সেই কালা জিনিসটা কি!!
আমাদের দেখতে দেয়া হবে কি হবে না, আমরা দেখতে পারব কি পারব না সে পরের হিসাব।
যে মেয়েটি কে নির্যাতন করার কারনে আজ পরিমল বিচারাধীন, সেই মেয়েটির পরিবার যদি কাল মামলা তুলে নেয় তাহলে যেমন পরিমল দুধে ধোয়া, শরবতে চুবানো, মেশকে আম্বর মাখা সাধু সন্যাসী হয়ে যাবে না তেমনি কানিজের মেমোরেন্ডাম অফ আন্ডারস্ট্যান্ডিং তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের দায় থেকে তাকে মুক্তি দিবে না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:০৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মূল কথা হল, কাউকে কোনো অভিযোগের দায় থেকে প্রাথমিকভাবে তদন্তসাপেক্ষে রেহাই দিতে পারে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। সবকিছুর ওপরে আছে আদালত। এর বাইরে আপনি বা আমি গুজবের ওপর নির্ভর করে সারাদিন লাফালাফি কিংবা দৌঁড়ঝাপ করলেও দিনশেষে ফলাফল হচ্ছে একটি অশ্বডিম্ব। মূল্যহীন তো বটেই।
৩৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:২১
তুষার শুভ্র বলেছেন: মতি মিয়ার আলু থিকা পোড়া গন্ধ বাহির হইতাছে
পারসোনার সিসি টিভিতে আপত্তিকর কিছু পাওয়া যায়নি
প্রিয় মতি ভাই,
আমার পরিমলের কুকর্মের ভিডিও তো দূরে থাক, ভিডিও ক্যামেরাটি পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। মতি ভাই, আমাদের কি হপে?
প্লিজ প্লিজ প্লিজ, এটলিস্ট আপনে আপনার পত্রিকায় এইটা লেখেন যে পরিমলের কুকর্মের কোন ভিডিও পাওয়া যায়নি।
ইতি - হোসনে আরা
অপেক্ষায় আছি, কবে প্রথম আলোয় অতিব সত্য এই শিরোনাম দেখব পরিমলের ভিডিও ক্যামেরাই পাওয়া যায়নি lolz
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:০৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি দুঃখিত যে, আপনার এই মন্তব্যের প্যাটার্নে একটা উৎকট ছাগ ছাগ গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। যা ব্লগে অতিপরিচিত।
৩৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩৪
হেডস্যার বলেছেন:
আইজকা প্রথম আলো দেখলাম সাফাই গাইল।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সাফাই হল একপেশে বক্তব্য। কিন্তু লক্ষ্য করবেন প্রথম আলোর প্রতিবেদনে পারসোনার বক্তব্য যেমন আছে, তেমনি আছে অভিযোগকারীর বক্তব্য। তদন্তকারী পুলিশের বক্তব্য যেমন আছে, তেমনি আছে সুপ্রিম কোর্টের একজন বিশিষ্ট আইনজীবীর অভিমতও। ফলে এটা সাফাই কিনা - সেই প্রশ্ন থাকলো আপনার কাছেই।
৩৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩৫
তুষার শুভ্র বলেছেন: কানিজ আলমাস খানের উচিত পারসোনার সবগুলো শাখা থেকে পুরুষ কর্মীদের সরিয়ে সেখানে নারী কর্মী নিয়োগ দেওয়া। পুরুষ কর্মী যদি থাকেও, তারা অবশ্যই পার্লারের বাইরে থাকবে এবং সিসিটিভি অপারেশনের মতো কাজে তাদের কোনোভাবেই নিয়োগ দেওয়া চলবে না। এই ইস্যুতে আমরা কানিজ আলমাস খানের ওপর চাপ রাখতে পারি সবাই মিলে।।
তো এই চাপের একুন কি হপে যেন? কত ব্লগ পড়লাম, কত পত্রিকা পড়লাম, আর কাউকে তো দেখলাম না এই আপনার প্রস্তাবিত আলমাস খানের উপর চাপে আগ্রহ দেখাতে!!
আপনি কানিজ আলমাস খানের ওপর চাপ জারি রাখুন। হলেন ই বা আপনে একজন এই পুরা দেশে।মাগার চাপ জারি রাখুন।কানিজ আলমাস খানের ছাড়া ছাড়ি নাই। কি বলেন???
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কে আগ্রহ দেখাচ্ছে কিংবা কে আগ্রহ দেখাচ্ছে না - সেটা দেখা ব্লগারের কাজ নয়। ব্লগারের কাজ নিরপেক্ষভাবে তার মতামতটা তুলে ধরা।
৩৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫
নিভৃত নয়ন বলেছেন: আপনি কি মনে করেন না ,এখানে ক্ষমতার অপব্যবহার হয়েছে?
ভয় ভিতি বা টাকা পয়সার কারসাজি হয়েছে?
আর বড় পত্রিকাগুলোকে অবশ্যই টাকা দেয়া হয়েছে,যে বিষয় নিয়ে ভারচুয়ালি এত লাফালাফি কিন্তু বড় পত্রিকাগুলো একদম চুপ হয়ে থাকার কথা না বা তাদের কাছে অজানা থাকার কথা না।পত্রিকার বিসয়ে নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি চাচ্ছি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অতীত অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ক্ষমতার অপব্যবহার হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। আবার যেহেতু আমাদের হাতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনো প্রমাণ নেই, সে কারণে জোর গলায়ও কিছু বলা যায় না। তবে এটা খুবই হাস্যকর যে, প্রধান প্রধান দায়িত্বশীল পত্রিকা কিংবা টিভি চ্যানেল টাকা খেয়ে কোনো নিউজ চেপে যাবে। কারণ আপনাকে শুধু একটু ধারণা দিতে পারি পত্রিকা সম্পর্কে। যেমন প্রথম আলো। মাত্র একদিনে শুধু বিজ্ঞাপন খাতে এই পত্রিকার আয় অকল্পনীয় বললেই চলে, বাংলাদেশের বাস্তবতা বিচার করলে। প্রতিদিন সাড়ে চার লাখ পত্রিকার বিক্রি থেকে যে আয় আসে, সেটার কথা বাদই দিলাম। আপনিই বলুন, কানিজ আলমাস কিংবা এরকম কারো কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রথম আলোর মতো একটি পত্রিকা কোনো সংবাদ চেপে রাখবে? সেই টাকার প্রয়োজন আছে কি প্রথম আলো?
৩৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১০
জসিম বলেছেন: হ্যাঁ, কি করা সম্ভব, কি করা যাবে, আর শেষ পর্যন্ত কি হবে এগুলো বলা বোধ হয় কঠিন, কারণ সবখানেই তথ্য প্রমাণ একটা বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাড়াচ্ছে. প্রভাব প্রতিপত্তি, অর্থ ও ক্ষমতার বিষয়গুলো যে কি শক্তিশালী সেটা আবার বুঝার কিছু উপলক্ষ্য পাওয়া গেলো!___ঘটনা ঘটার পরে অনেক নাটক করার পর এখন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার বিষয়টা পাবলিক অবশ্যই বিবেচনা করবে.
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:২৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অবশ্যই নির্ভরযোগ্য তথ্য ও যথার্থ প্রমাণ একটি বড়ো ফ্যাক্টর। যেমন ধরুন পারসোনার হার্ডডিস্কটা একটা বড়ো আলামত হতে পারতো। অনেকেই বলছেন, সেখান থেকে পেনড্রাইভে করে ডেটা সরিয়ে ফেলা হয়েছে। আবার কেউ বলছেন, অভিযোগকারী দম্পতিই মুছে ফেলেছেন। ধরলাম দুটো অভিযোগই সত্য। সেক্ষেত্রেও বিকল্প উপায় আছে। ভালো ভালো অনেক সফটওয়্যার আছে, যেগুলো দিয়ে অনায়াসে মুছে ফেলা ডেটা উদ্ধার করা সম্ভব। আমি জেনেছি, পুলিশ সেটাও করেছে। আর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার লুৎফুল কবীর ইতিমধ্যে বলেছেন, "পারসোনা থেকে উদ্ধার করা কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে কী রয়েছে, তা পরীক্ষা করে দেখছে পুলিশ। এতে আপত্তি করার মতো কোনো কিছুই পাওয়া যায়নি।"
৪০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৫
সায়েম মুন বলেছেন: ২. কানিজ আলমাসকে বিচারের মুখোমুখি করা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:২৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, দোষ করলে অবশ্যই তাকে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত। কিন্তু বিচারের আগে মামলা দরকার। আবার মামলার আগে অভিযোগ দরকার। কিন্তু সেই অভিযোগ করার লোকই তো নেই।
৪১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: তুষার শুভ্র কে ঝাজা!!!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
৪২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:০৩
সবাক বলেছেন: প্রথম আলোর প্রতি ক্ষোভ আপনার উপর এসে ঝাড়তেছে দেখে হতাশ হবেন না প্লীজ। আপনি চাইলে আড়ালে আবডালে মিটিমিটি হাসতে পারেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
দেখবেন, যেহেতু পারসোনার ঘটনায় যৌনতার গন্ধ আছে, ফলে ব্লগের ছেলে-বুড়ো সবাই হামলে পড়েছে। চিলে কান নিয়েছে কি নেয়নি সেটা পরের ব্যাপার। নীতি-নৈতিকতার বোরখা পরে এরা একধরনের ইন্দ্রিয়সুখ পাচ্ছে। যেহেতু ভিডিও পাওয়া যায়নি, খোঁজ নিলে হয়তো দেখবেন বিবিসিকে দেওয়া কানিজ আলমাসের অডিও ইন্টারভিউ পড়েও এদের অনেকে কয়েক দফা হস্তমৈথুন সেরে ফেলেছে।
তবে মূল ক্ষতিটা হচ্ছে, বিকল্প মিডিয়া হিসেবে ব্লগের। লক্ষ্য করবেন, দিনরাত হাউকাউ করে গেলেও একজন ব্লগারও পারসোনার ব্যাপারে একটি নতুন তথ্য জোগাড় করতে পারেনি, ঘটনা উদঘাটনে চুল পরিমাণ ভূমিকাও রাখতে পারেনি। বাংলানিউজ আর মানবজমিন এই মুহূর্তে ব্লগারদের ঈশ্বর হয়ে উঠেছে। তারা একেকটা কাহিনী আবিষ্কার করছে, আর ব্লগাররা তাতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। তার চেয়েও বড়ো ঈশ্বর হয়ে উঠেছে ঘরোয়া মেয়েলি ফিসফিসানি, যার জীবন্ত উদাহরণ এই মুহূর্তের স্টিকি পোস্টটি। সবমিলিয়ে পাগলের মতো ছুটছে সবাই চিলের পেছনে। ফলাফল যদিও পুরোটাই শূন্য। তবে ক্ষতিটা হবে ব্লগের, কানকথা নির্ভর বিকল্প মিডিয়া হিসেবে ব্লগ পরিচিতি পাচ্ছে!
৪৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১৮
alifaruk বলেছেন: আর কতো দালালি করবেন ভাই,
অন্তত এবার নিজের মা-বোনদের সম্ভ্রমের দিকে তাকিয়ে হলেও সত্যি কথাটা মানুষের সামনে তুলে ধরুন প্লিজ,
নচেৎ একি ঘটনা যখন আপনার অতি আপন জনের সাথেও ঘটবে তখন আর ঘাটে পানি পাবেন না।
তাছাড়া যে পার পাবার কথা বললেন সেই কালনাগীনির ,সেক্ষেত্রে আপনার বা আমাদের আম জনতার করণীয় সম্পর্কেও কিছুই বললেন না স্পষ্ট করে,
তারমানে অনেকটা স্বেচ্ছায়ই সেই অপরাধকে সাপোর্ট করে গেলেন।
সত্যিই পারেনও বটে
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: না, আপনি বুঝতে ভুল করেছেন। আমি কোনোভাবেই পারসোনা কিংবা কানিজ আলমাস খানের পক্ষে যেমন নেই, তেমনি শ্রেফ গুজবের ওপর ভর করে তাদের বিপক্ষেও যাচ্ছি না আপাতত। আমি বাস্তবতা বিচার করে শুধু ঘটনাটুকু বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করেছি। বিচারের ভার আপনাদের হাতে।
৪৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৪০
ShusthoChinta বলেছেন: আজকে প্রথম আলোর অনলাইন এডিশনে পারসোনাকে নিয়ে রিপোর্টটাতে অনেকে মন্তব্য করছে দেখে আমিও একটা মন্তব্য করলাম,সাধারণ একটা মন্তব্য কিন্তু মডারেটররা সেটা পাবলিশ করলো না। অনেকসময় তারা খুব বাজেভাবে মন্তব্য এডিট করে থাকে,কিন্তু আমার মন্তব্য এডিটেরও যোগ্য মনে না করে সরাসরি ডিলিট করে দিল! প্রথম আলোর ব্লগে এনিয়ে একটা পোষ্ট দিলাম তাও পাবলিশ করলো না! ফিউশন ফাইভ, আপনি যেহেতু প্রথম আলোর সাথে সম্পর্কিত তাই আপনার কাছে এর কারণটা জানতে চাচ্ছি,আর যদি তাও না হয় অন্তত সহব্লগার হিসেব মন্তব্য আশা করছি। অনলাইন এডিশনে মন্তব্যটাসহ প্রথম আলো ব্লগে করা পোষ্টঃ
""ঢাকার পারসোনা নামক এক বিউটি পার্লারে গোপন ক্যামেরা বসানো নিয়ে তুমুল আলোচনা সমালোচনা চলছে। এই আলোচনাটা যতটা না বাইরে সাধারণ মানুষের মাঝে হচ্ছে তার চে বহুগুন বেশি হচ্ছে অনলাইন মাধ্যমগুলোতে বিশেষ করে ব্লগ আর ফেসবুকে। সাধারণ মানুষ যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে না তারা অনেকে ব্যাপারটা জানেই না এমনকি ব্লগার বা ফেসবুকাররা যখন তাদের এই ঘটনা বলছে তারা বিশ্বাস পর্যন্ত করছে না! কারণটা কি? কারণ মেইনস্ট্রিম মিডিয়ায় ঘটনাটা আসেনি বিশেষ করে প্রথম আলোতে! যদিও কালেরকন্ঠ ও সমকালে সীমিত আকারে ঘটনাটা এসেছিল কিন্তু কয়জনই বা পত্রিকাদুটি পড়ে! পরে দুএকটা টিভিচ্যানেলে অবশ্য এসেছে এবং যার ফলে এখন কিছুটা জানাজানি হয়েছে। এই সংবাদ বা ঘটনাটা পরদিনই প্রকাশ না করে প্রথম আলো একটা অপরাধ তো করেছেই,আবার চারদিন পর যখন প্রকাশ করলো সেটা আরেক নির্লজ্জতা! রীতিমত পারসোনার মুখপাত্রের মত সাফাই গেয়ে! এই নিয়ে সংবাদটার অনলাইন এডিশনে অনেকেই সমালোচনা করছে আজকে,তো আমিও একটা মন্তব্য করেছিলাম,প্রথম আলোর মডারেটরা সেটা এডিটের যোগ্যও মনে করেননি,সরাসরি ডিলিট করে দিয়েছেন! এই সেই মন্তব্যঃ
''ইহাকেই বলে হলুদ সাংবাদিকতা তথা ইয়েলো জার্নালিজম! ঘটনাটা ঘটেছে চারদিন আগে এবং পরদিনই সমকাল,কালেরকন্ঠে এসেছে এমনকি গত পরশু বিবিসিতেও এসেছে,অথচ প্রথম আলো কি করলো? চারদিন পর খবরটা পরিবেশন করলো অসাধারণভাবে,এক্কেবারে সাফাই গেয়ে,পারসোনা ধোয়া তুলসি পাতা! প্রথম আলো বাংলাদেশের মানুষকে বলদ ভাবে, যা খাওয়াবে তাই খাবে পাবলিক! আসলেই মনে হয় আমরা বলদ না হলে কি আর আলোর মত পত্রিকা সর্বাধিক জনপ্রিয় হয়?
হয়তো আমার এই চাছাছোলা মন্তব্যটা প্রথম আলো এডিট করবে আর না হয় রাত দশটার দিকে পাবলিশ করবে! এই এডিট করার জঘন্য স্বভাবের কারণে আমি আর প্রথম আলোতে মন্তব্য করিনা,ঘৃণ্য একটা স্বভাব! বেশি দিন লাগবে না,ইন্টারনেটের বিস্তারটা আর কিছুটা হলে মানুষ যখন সবগুলা পত্রিকা দেখার সুযোগ পাবে প্রথম আলো এমনিতেই আস্তাকুরে নিক্ষিপ্ত হবে!" এখন প্রথম আলোর ব্লগ কি করে তা দেখার জন্য এখানে দেওয়া,যদি ব্লগেও প্রকাশ না করে তাহলে কি আর করা! ইহাকেই ধরে নিব সেই প্রথম আলীও বদলে যাওয়া,আর অন্যান্য ব্লগ আর ফেসবুক তো আছেই।""
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ব্লগের রীতি যেরকম, লিখলে এমনকি গালি দিলেও সেটা অবিকল প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে, পত্রিকার ক্ষেত্রে তেমনটি হবে না সেটাই স্বাভাবিক। কারণ ব্লগের চেয়ে পত্রিকার দায়িত্বশীলতা অনেক বেশি। পাঠক-লেখক যে কারোরই যে কোনো লেখা কিংবা মন্তব্য সম্পাদনা, এমনকি প্রকাশ না করার অধিকারও ওই পত্রিকা কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে। প্রথম আলো অনলাইন সংস্করণে আপনি নিশ্চয়ই রেজিস্ট্রেশন করেছেন এবং রেজিস্ট্রেশন করার সময় 'টার্মস অফ কন্ডিশনে'র সঙ্গেও একমত পোষণ করেছেন। 'টার্মস অফ কন্ডিশনে'র ১০ নম্বরে দেখবেন, 'যেকোনো লেখা সম্পাদনা এবং প্রকাশ করা ও না করার পূর্ণ অধিকার প্রথম আলো সংরক্ষণ করে।'
তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, কখনোই কারো মন্তব্য মোছা উচিত নয়। তবে প্রয়োজনবোধে সম্পাদনা করা যেতে পারে। ধন্যবাদ।
৪৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৪২
অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: মন্তব্য করা হইতে নিজেকে বিরত রাখলাম
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পক্ষে হোক কিংবা বিপক্ষে বলার স্বাধীনতা আপনার আছে।
৪৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৩
শ।মসীর বলেছেন: সেই পুলিশ কর্তার সাসপেনশন কি প্রত্যাহার করা হইছে- কানিজ & স্বামীর বিবৃতির পর ??
মাছরাঙ্গা কি এখন তাদের নিউজ প্রত্যাহার করে নিবে কিংবা প্রত্যাহার করার জন্য কানিজ আলমাসের কি উচিত না তাদের কে বাধ্য করা !!!! অন্তত চিলে কান নিছে টাইপ সংবাদের জন্য তাদের অবশ্যই সরি বলা উচিত !!!!
আসলে আমরা জনগনই আসল বেকুব। মিডিয়াই হল মুল ক্ষমতাধর। তারা তাদের ইচ্ছামত নিউজ করবে, পরে ভুল স্বীকার করবে, মাঝ খানে বেকুব জনগন হুদাই চিল্লায় মরে.............
জনগনের উচিত এর পর থেকে আজাইরা না চিল্লানো......পেপার পড়া আর ভুলে যাওয়া............।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:২৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মাছরাঙা তো এমন কোনো পিলে চমকানো সংবাদ দেয়নি যে, সংবাদ প্রত্যাহার করার প্রশ্ন আসবে। তারা ওইদিনের কিছু প্রতিক্রিয়া প্রচার করেছে মাত্র। সেখানে আমি বলার মতো একটি জিনিসই শুধু দেখলাম, একজন ব্যক্তি পারসোনার দুজন কর্মীর ওপর রোষ ঝাড়ছিলেন। এই ঘটনার ব্যাখ্যাও আমরা পেয়েছি অভিযোগকারী সেই নারীর স্বামীর বিবৃতি থেকে। তিনি বলেছেন, 'সেদিনের ঘটনাটি ভুল-বোঝাবুঝি থেকে সৃষ্টি হয়েছে। উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে আমিও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। কারও বিরুদ্ধে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। অভিযোগ থাকলে তো থানায় গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে মামলা করতাম। কাউকে হেয় করার ইচ্ছা আমার নেই, ছিলও না।'
আর পুলিশের ব্যাপার-স্যাপার কে না জানে! হয়তো দেখা গেল থানায় কোনো লোককে মেরে ফেলা হল, কিন্তু একটি পুলিশের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হল না। আবার হয়তো তুচ্ছ কোনো ঘটনায় পুরো থানার সবাইকে সাসপেন্ড করা হল। ফলে পুলিশের সাসপেনশন আসলে কোনো গুরুত্ব বহন করে না। আর থানার উপপরিদর্শক মেহেদী মাসুদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে ঘটনায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে না পারার জন্য। এই সিদ্ধান্তও পারসোনার পক্ষেও বলা যায়, আবার বিপক্ষেও বলা যায়। কারণ দায়িত্বশীল কোনো সংবাদমাধ্যমে পুলিশ স্পষ্ট করে কিছু বলেনি।
এরপরও আমি মনে করি, ঘটনার যদি সত্যতা থাকে, সেটা উদঘাটন করা একমাত্র পুলিশের পক্ষেই সম্ভব। আর ব্লগার হিসেবে আমি চাই, আমরা কানকথার ওপর নির্ভর না করে, চিলের পেছনে অযথা না ছুটে নিজেরাই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে সচেষ্ট হবো।
৪৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৯
বেঈমান আমি বলেছেন: প্রতিক্রিয়াশীল ছাগগুস্টি একে একে আসতাছে।এরা কখনোই মাথা দিয়া চিন্তা করে না।করে হাটু দিয়া।আপনি কি লিখলেন আর তারা তা বুজলো কিনা আমার সন্দেহ হচ্ছে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:২৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটা আমি আগেই অনুমান করেছিলাম। তবে দিন যতো যাচ্ছে বিষয়টা ততোই স্পষ্ট হয়ে উঠছে। প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী পারসোনা ইস্যুকে সামনে রেখে পেছনে ঘোলাজলে মাছ শিকারের ধান্ধায় ব্যস্ত। সামহোয়্যার কর্তৃপক্ষ পোস্ট-মোস্ট স্টিকি করে সেখানে এদের জন্য একটি প্লে-গ্রাউন্ড তৈরি করে দিয়েছে। এরা সেখানে ইচ্ছেমতো নাচছে-গাইছে-লাফালাফি করে যাচ্ছে। আপনার ঠিক এই মন্তব্যের নিচের মন্তব্যটাতে দেখুন কী অবলীলায় এইরকম একজনের পুরো লেজটাই বেরিয়ে এসেছে।
৪৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪০
তুষার শুভ্র বলেছেন: লেখক বলেছেন: সম্ভবত আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য চলছে। ফলে হজমে সমস্যা হচ্ছে। আপাতত আয়ুর্বেদীয় ওষুধের ওপর আস্থা রাখুন।
একমাত্র আপনিই ধরতে পারবেন আমার কি হইছে।যেই হারে মতি মিয়ার আলু নিয়া কচলানো হচ্ছে। যাই হোক যারা ওই পত্রিকায় কাম করে তাদের কি
আয়ুর্বেদীয় ওষুধে হয় না আয়ুর্বেদীয় কেমো লাগে?
ব্লগারের কাজ নিরপেক্ষভাবে তার মতামতটা তুলে ধরা।
কিন্তু ব্লগার যখন সাম্বাদিক তখন ব্লগারের কাজ হচ্ছে নিরপেক্ষভাবে নিজ পত্রিকার মতামত তুলে ধরা lolz
আমি দুঃখিত যে, আপনার এই মন্তব্যের প্যাটার্নে একটা উৎকট ছাগ ছাগ গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। যা ব্লগে অতিপরিচিত।
আমি কিন্তু একটা আস্ত ছাগ দেখছি যে ব্লগ/ফেইসবুকের স্রোতের বিপরীতে আলুর নৌকা বেয়েই যাচ্ছে বেয়েই যাচ্ছে এবং বেয়েই যাচ্ছে !!!
লেখক বলেছেন: হ্যাঁ, দোষ করলে অবশ্যই তাকে বিচারের মুখোমুখি করা উচিত। কিন্তু বিচারের আগে মামলা দরকার। আবার মামলার আগে অভিযোগ দরকার। কিন্তু সেই অভিযোগ করার লোকই তো নেই।
অভিযোগ না থাকাই কি নির্দোষী হবার প্রমাণ, লক্ষীপুরে যান, তাহেরে বিরুদ্ধে অভিযোগ পাবেন? রাউজানে সাকার বিরুদ্ধে? পাওয়া যাবে তার আগে ক্ষেত্র প্রস্তুত করা গেলে।
যুদ্ধাপরাধীরা কিন্তু কিছুদিন আগ পর্যন্তই আপনার সুরেই কথা বলত! ৪০ বছরের ব্যপার, তথ্য নাই, অভিযোগ কারী নাই, চাক্ষুস সাক্ষী নাই। অভিযোগ করার লোকের আশায় বইসা থাকলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার।
বাই দা ওয়ে সাঈদী কে রাজাকার মানেন তো,সে কিন্তু আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়নি, আর সে যে ধর্ষণ করেছে সেগুলার কিন্তু ভিডিও বা চাক্ষুস সাক্ষী নেই এবং সে এখনো নিজেকে নির্দোষ বলে যাচ্ছে।
যদি মানেন তাহলে বলতে হবে বিচারে দোষী সাব্যস্ত হবার আগে আমরা যে তাকে রাজাকার বলি সেটা ভুল?
আর যদি না মানেন, তাহলে... তাহলে আর কিছু নাই, বিদায়
১৫ বছর যাবত পুরুষ কর্মীরা পারসোনাতে কাজ করছে, কোন অভিযোগ আসেনি, আর চিলে কান নেওয়া টাইপের ( আপনার ভাষায়) হুজুগে আপনি পুরুষ কর্র্মীদের ভিতর থেকে বাইরে সেন্ড করার জন্য কানিজের উপর চাপ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন কেন ? আপনার এই রায়ের পিছনে কিভাবে দোষী চিহ্নিত করলেন বলবেন কি? পুরুষ কর্মীগুলার কি দোষ? ১৫ বছরে যারা কোন সমস্যা করেনি , তাদেরকে ভেতরের ডিউটি থেকে বাইরে সেন্ড করে আপনি কোন সমস্যার সমাধান করতে চান। তারা ভবিষ্যতে সমস্যা করতে পারবে শুধু এটা ভেবে? এই কথা আপনি বলছেন?
আগে ভাবতাম গাজার নৌকা পাহাড়ে চড়ে, এখন দেখছি পকেটে গরম আলু পড়লে মাথায় অনেক কিছুই ভর করে
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এইবার কিন্তু আপনার পুরো লেজটা বেরিয়ে এসেছে, যেটা এতোক্ষণ লুকোনোর প্রাণপণ চেষ্টা করে আসছিলেন। ব্লগে লেজ লুকোনো আসলেই কঠিন একটা কাজ। বেশি কথা না বাড়িয়ে শুধু কয়েকটি লিংক দিচ্ছি, যেখানে সাঈদীর বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে এবং তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে দায়ের করা এই অভিযোগের ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালও প্রাথমিকভাবে সন্তষ্ট। বাকি বিচার পরে। সাঈদীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগের ৪০৭৪ পৃষ্ঠার ১৫ খণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদনে ৬৮ জন সাক্ষীর সুনির্দিষ্ট সাক্ষ্য রয়েছে। সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধেও ইতিমধ্যে সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন অভিযোগের তদন্ত শেষ হয়েছে, তাতে ঘটনার সত্যতাও পাওয়া গেছে সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে, হাওয়ার ওপর নয়। ১১৯ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে সাকার বিরুদ্ধে খুন-ধর্ষণসহ ৩২টি অভিযোগ আনা হয়েছে। তদন্ত চলাকালে ১৪৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। কোনো কিছুই হাওয়ার ওপর নয়।
ফলে বুঝতেই পারছেন, লেজটা নাড়িয়ে সাঈদী-সাকাকে উদাহরণ হিসেবে দাঁড় করিয়ে আপনার ম্যাৎকার আদৌ কোনো ফল বয়ে আনছে না। আর ইতিমধ্যে এটাও একটু একটু বোঝা যাচ্ছে যে, ব্লগে পারসোনার ঘটনার ওপর রঙ চড়িয়ে গালগল্প রচনার দায়িত্বে যারা আছে, তাদের ভেতরে ঘাপটি মেরে আছে সাঈদী-সাকার দোসররা। বাইরে এরা পারসোনা নিয়ে হাউকাউ করছে বটে, তবে এদের উদ্দেশ্য ভিন্ন।
৪৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০
তিক্তভাষী বলেছেন: আপনি বলছেন"পুলিশও বলছে, তাদের জব্দ করা হার্ডডিস্কে আপত্তিকর কিছু পাওয়া যায়নি।"
আবার আলামত নস্ট করার জন্য একজন পুলিশ সাসপেন্ড হলো। দুটো একই সাথে কিভাবে সত্য হতে পারে? "অপরাধ হয়নি" নাকি "অপরাধ প্রমান করা যাবে না" - আপনার মূল বক্তব্য কোনটা?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৫৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পারসোনায় কোনো অপরাধ যদি সত্যিই হতো, যতো তুচ্ছই হোক না কেন কোনো না কোনো প্রমাণ ঠিকই পাওয়া যেতো। ধরুন হার্ডডিস্ক থেকে পারসোনা কর্তৃপক্ষ কিংবা অভিযোগকারীনি কথিত কোনো ফুটেজ মুছে ফেললেন। এই মুছে ফেলার পরও কিন্তু ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার দিয়েই মুছে ফেলা অংশ পুনরুদ্ধার করা অনায়াসে সম্ভব। কিন্তু আমরা দেখলাম পুলিশ বলছে, তাদের জব্দ করা হার্ডডিস্কে আপত্তিকর কিছু পাওয়া যায়নি। এমনকি অভিযোগকারী সেই মহিলা চিকিৎসকের স্বামীও বলছেন, হার্ডডিস্কে আপত্তিকর কিছু তারা দেখেননি। ফলে অপরাধ প্রমাণের কোনো সুযোগ আর রইলো না, যদি না পুলিশ ইতিমধ্যে নাটকীয় কিছু উদঘাটন করে।
দ্বিতীয় যে প্রসঙ্গ - সেটা পুলিশের সাসপেনশন নিয়ে। কেন এই সাসপেনশন? পুলিশ কিন্তু সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলেনি এই ব্যাপারে। আলামত নষ্ট-টষ্ট করার দায়ও চাপায়নি। পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার লুৎফুল কবীর শুধু বলেছেন, "এ ঘটনায় সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে না পারায় থানার উপপরিদর্শক মেহেদী মাসুদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।" এখন 'সঠিকভাবে' মানে কী? এর অনেক অর্থ হতে পারে। আলামত নষ্ট করার অভিযোগ যেমন হতে পারে, আবার পারসোনার সুনাম নষ্ট করার অভিযোগও হতে পারে। কোনটা সঠিক সেটা পুলিশই ভালো বলতে পারবে। আমরা কেবল অনুমান করতে পারি।
সবকিছু মিলিয়ে এটাই বাস্তব যে, অপরাধ প্রমাণ করার মতো কোনো তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের কারোরই হাতে নেই। আমরা বড়জোর নানা কিসিমের গুজব ছড়াতে পারি, মেয়েলি ফিসফিসানি আর মামার বাড়ির যাবতীয় আবদার ব্লগে তুলে এনে একধরনের বিকৃত ইন্দ্রিয় সুখ পেতে পারি। মোটের ওপর মূল কথা, পারসোনাকে যদি দোষী সাব্যস্ত করা যায়, তাহলে তাদের বিচার হোক। কিন্তু আমরা নিজেরা যেন বিচারকের ভূমিকায় না নামি।
৫০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:০৮
নাজমুল হাসান ( অপু ) বলেছেন:
১। ড্রসিং রুমে সিসিটিভি রাখার ব্যাপারটা উইদাউট এনি এ্যাটেনশন নোটিশ?
২। শুধু যদি দরজাই কাভার করতে হয় কেন সেটা বাইরে থেকে নয়?
৩। এটা কি জেনেশুনে ভুল নাকি অনেক বড় একটা প্রতিষ্ঠানের (অন্তত পার্লারের ব্যাপারে) কান্ডগ্ব্যানহীনতা যার উপর নিরীহ মা, বোন , বউ আস্থা রাখে?
৪। মিডিয়াতে এসেছে সেটা ছিলো এক্সক্লুসিভ রুম। ধরে নিতে পারি সেখানে মিডিয়ার অনেক নামীদামী তারকারাও ড্রেস চেন্জ করেছে। এমনকি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দ্বীপুমনি ও। ব্ল্যাকমেইলিং এর ব্যাপারটা কি একেবারে মাথা থেকে সরিয়ে দিবো?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:০৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কানিজ আলমাস ইতিমধ্যে বলেছেন, সিসিটিভির ব্যাপারে তার প্রতিষ্ঠানে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি আছে শুরু থেকেই। তবু আমার মনে হয় যে সিসিটিভি ক্যামেরা নিয়ে যেহেতু একটা বিতর্ক ও সন্দেহ তৈরি হয়েছে, সেই ক্যামেরা অপারেশনের দায়িত্ব প্রশিক্ষিত নারীকর্মীদের ওপরই দেওয়া হোক। ওই ক্যামেরা এমনভাবে ছিল, যা দিয়ে বড়জোর কারো কাঁধ পর্যন্ত দেখা যেতো, তার নিচে নয়। পুলিশও ব্যাপারটা পরীক্ষা করে একই কথা বলেছে। ফলে ব্ল্যাকমেইলিং করার পথ যেমন নেই, তেমনি পারসোনার মতো একটি বড়ো প্রতিষ্ঠান সেরকম কিছুতে জড়াবে বলেও আমার মনে হয় না। যদি জড়াতো, কোনো না কোনো সময় তাদের স্বরূপ ঠিকই বেরিয়ে পড়তো।
৫১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:২৪
সত্যয় বলেছেন: প্রথম আলোতে কাজ করে এ ধরণের পোস্ট আসবে এটাই স্বাভাবিক!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:১৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: একজন স্বাধীন ব্লগার হিসেবে ঘটনা পর্যালোচনা করে আমার যা বাস্তবসম্মত মনে হয়েছে, সেটা লেখার চেষ্টা করেছি এখানে। এবং পুনর্বার স্পষ্ট করেই বলছি, পারসোনার বিরুদ্ধে যদি সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়, তাদের বিচারের দাবিতে সবার আগে আমিই নামবো। কিন্তু বিকল্প মিডিয়ার চামড়া গায়ে দিয়ে কানকথা নির্ভর মেয়েলি ফিসফিসানিতে কোনোকালেই আমার আস্থা ছিল না, এখনো নেই, ভবিষ্যতেও থাকবে না।
৫২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩৮
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: স্পা করতে যাওয়ার কি দরকার?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:২৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: স্পার ব্যাপারটি ছিল আরেকটি জনপ্রিয় গুজব। বনানী শাখায় কখনোই সত্যিকারের স্পা ছিল না। শুধু স্পা ফেসিয়ালের সীমিত একটা ব্যবস্থা আছে।
৫৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:০৯
ShusthoChinta বলেছেন: আচ্ছা এই তাহলে প্রথম আলোর বদলে যাওয়া আর বদল দেওয়া! এরা বাকস্বাধীনতার স্লোগান দ্যায় অথচ নিজেদের বিরুদ্ধে কোন মত আসলে সেটা প্রকাশ করে না,গলা টিপে ধরে! আমি তো অশালীন কিছু বলিনি জাস্ট আমার মতটা প্রকাশ করেছি,তাতেই এই অবস্থা? আপনার মতির আলোকে ভন্ডামি ছাড়তে বইলেন,নইলে সেই আস্তাকুরেই তার সমাধি হবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:১৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনার ক্ষোভটা বুঝতে পারছি। তবে মনে রাখতে হবে, প্রথম আলো একটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব নীতিমালা থাকে। প্রথম আলোরও আছে। আপনি সেই নিয়মের সঙ্গে একমত পোষণ করার পরই কিন্তু আপনাকে প্রথম আলোর ওয়েবসাইটে রেজিস্টার্ড সদস্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। আপনি জানেন সামহোয়্যারেরও একটি নীতিমালা আছে। সেই নীতিমালা অনুযায়ী তারা অনেকের লেখা, মন্তব্য মুছে দেয়, প্রায়ই অনেককে ব্যানও করে। আমার বিস্ময়টা হল, সামহোয়্যার নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান হওয়ার পরও ব্লগের প্রবেশদ্বারে লটকে দেওয়া পোস্টে কী করে প্রথম আলোর মতো আরেকটি প্রতিষ্ঠানের নিয়ম ভাঙতে লোকজনকে উস্কানি দিয়ে যাচ্ছে?
বদলে দেওয়া মানে কিন্তু স্বেচ্ছাচারিতা নয়।
৫৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:১৭
চশমখোর বলেছেন: সকাল বেলা মোবাইল থেকে ফেইসবুকে ঢুকে যখন একটা লিন্কে এই নিউজটা পড়লাম মেজাজ পুরোপুরি গরম হয়ে গেছে। এই দেশে অসম্ভব বলতে কিছুই নাই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:২০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, একথা সত্যি যে এই দেশে অসম্ভব বলতে কিছুই নেই।
৫৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:২৩
রাকাই বলেছেন: পারসোনায় হিডেন ক্যামেরায় রাজধানীর বড়লোক পরিবারগুলোর ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক মেয়ে-মহিলাদের নগ্ন ছবি-ভিডিও পাওয়া গেছে এবং সেই সব বর্তমানে যৌবনজ্বালা নামক ওয়েব সাইটে পাওয়া যাচ্ছে
প্রথম আলো এই শিরোনামটা করলেই সব বিপ্লবীরা শান্তি পেত
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৫৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাহাহাহা। সিম্পলি গ্রেট। রাজ্যের সব বাগাড়ম্বর ডিলিট মারলে বাকি যা থাকে, তা হচ্ছে আপনার এই কথাটাই। ভিডিও-ভিডিও-ভিডিও, একটিমাত্র ভিডিও, হোক না তা ১০ কিংবা ২০ সেকেন্ডের ক্লিপ। তবু একটি ভিডিওর আশায় গুজবনির্ভর বিপ্লবীরা প্রায় কুত্তাপাগল এখন। যৌনগন্ধী পত্রিকা ও নিউজ এজেন্সিগুলো বিপ্লবীদের জন্য মোটামুটি সব বিনোদনই সরবরাহ করে চলছে, কেবল তারা বহুআকাঙ্ক্ষিত একটি ভিডিও সরবরাহ করতে যারপরনাই অক্ষম। তবে বিপ্লবীদের প্রতি আমার আকুল আবেদন, ঝাপসা কোনো পর্নোক্লিপকে পারসোনার এক্সক্লুসিভ ভিডিও বলে চালানো যায় কিনা তা গভীরভাবে ভেবে দেখুন। তাতে ব্যাপারটা আরো জমবে।
৫৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৩৭
বেঈমান আমি বলেছেন: এই প্রথম একটা পোস্ট স্টিকি হলো যা আমার ভালো লাগলো না।আপনার পোস্ট ১৫০০ উপরে হিট।কানিজ আলমাস যদি দোষী হয় তার বিচার কামনা করছি বাট প্রমান ছাড়া কাউরে দোষী ও মানতে পারছিনা।প্রতিক্রিয়াশিল শক্তি কিছু হলেই প্রথম আলো র পিছনে লাগে।আরে বেটা প্রথম আলো ছাড়া কি আর কোনো পত্রিকা নাই বাংলাদেশে?কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:৪২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, আমার নিজেরও মনে হয়েছে কানকথানির্ভর একটি নিম্নমানের পোস্টকে কর্তৃপক্ষ স্টিকি করেছে। অথচ এই একই ইস্যুতে আমি বেশ কিছু ব্লগারের ভালো কিছু পোস্ট দেখেছি। কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্য কী, আমরা ঠিক জানি না। আমি আগেও বলেছি, এই এখনও আবার বলছি, কানিজ আলমাস যদি দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে তার দৃষ্টান্তমূলক বিচার সবার আগে চাইবো। কিন্তু কোনো প্রমাণ ছাড়া আমরা যেন কাউকে ক্রসফায়ারে না দেই।
৫৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:০৫
লুকার বলেছেন:
অনেক কিছুই লিখতে পারতাম, কিম্তু আশা করি মন্তব্যকারীদের এটা জানাই যথেষ্ট হবে যে পোস্টদাতা একজন মেধাবী সাংবাদিক এবং তিনি প্রথম আলোতে চাকরি করেন। মুসা, পরিমল ইত্যাদি ইস্যুতে উনার ভূমিকা আমরা দেখেছি।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে আমার পেশা কী, সেটা কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমি একজন ব্লগার, অবশ্যই স্বাধীন একজন ব্লগার। সাদাকে সাদা বলতে পছন্দ করি, কালোকে কালো। সরাসরি।
৫৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:১২
সত্যয় বলেছেন: বিকল্প মিডিয়াকে আপনি এভাবে দেখছেন কেন? বিগত কয়েক বছর ধরেই ব্লগ ও ফেসবুক শক্তিশালী গণমাধ্যম হিসেবে কাজ করছে। এ কারণেই আসিফের মতো একজন অনলাইন ব্লগার গ্রেপ্তার হচ্ছে ডিবির হাতে। ব্লগ থেকে, ফেসবুক থেকে মিছিল হচ্ছে। পত্রিকার ভাষার কথা আপনি লিখছেন, কিন্তু পত্রিকাওয়ালারা যেটা প্রকাশ করবে সেটাই যে একমাত্র সত্য হবে, একমাত্র গ্রহণযোগ্য হবে, পৃথিবীর সংবিধানে সেটা কখনোই বলা হয় নাই! কেউ হাতে লিখে কোনো গালি-গালাজ পাঠালে সেটা পত্রিকায় ছাপা নাও হতে পারে স্থান সংকুলানের অভাবে কিন্তু অনলাইনে মন্তব্য করার জায়গায় কেউ মডারেশন বসায় এইটা জানা আছিলো না! কানিজ আলমাস ও পারসোনার ক্রাইমে আপনিও প্রথম আলোর মতো নাকি কান্না কাঁদছেন! সেখানে বিকল্প মাধ্যমগুলোতে যারা লিখছেন, তাদের কথায় যুক্তি তো আছেই, প্রমাণও আছে ভিডিও ফুটেজ এর। বাদীর স্বামী যেভাবে চড়-থাপ্পড় মারছিলো পারসোনার কর্মচারীদের সেটা দেখে নিশ্চিত হওয়া যায় সে সেইরকম কিছু দেখছে কম্পিউটারে... সে এটাও বলেছে, সে আলামত মুছে ফেলেছে কারণ সে চায় নাই তার বউয়ের নগ্ন শরীর অন্য কেউ দেখুক! পুলিশও বোকার মতো সেই কাজ করতে দিয়েছে! আর এটিএনের ফুটেজে তো বোঝায় যায় কোন মডেলের ক্যামেরা পারসোনা ইউজ করতেছে! বোঝাও মুশকিল যে এইগুলা ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা... তার স্বামী এখন ব্যাপারটাকে পার্সোনালি দেখতেছে, জননিরাপত্তার ব্যাপারটা এখন তার মাথায় নাই (যদি প্রথম আলোয় জনৈক মহিলা সাংবাদিকের ছাপানো গল্প সত্য হয়ে থাকে!) সে নিজেই লজ্জায় অস্থির! ঘটনার চারদিন পর প্রথম আলো বিকৃত তথ্য দিয়ে আবারো প্রমাণ করলো, পত্রিকাজগতে তার দুর্নাম আরো বাড়বে।আপনারে কে বলছে বনানী শাখায় স্পা নাই? ইন্টারন্যাশনাল মানের যে স্পা সেইটা বাংলাদেশে কোত্থাও নাই, এইটা কইতে পারেন। কিন্তু বনানী ঐ শাখায় স্পা আছে... মহিলা তো কাপড় খুইল্যা কিছু একটা করতেছিলেন (সেইটা পারসোনার ভাষাতেই স্পা আর কি!) যে কারণে তার এত্ত লাগছে! আপনে ব্যাপারটাকে হালকা-পাতলা ভাবে নিছেন আর কানিজের জন্য আপনার মন পুড়তেছে!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অনলাইনে মন্তব্য করার জায়গায় মডারেশন সবখানেই আছে, সারা বিশ্বেই আছে। এমনকি এই সামহোয়্যারইনেই তো সেই অপশন আছে। চোখে পড়েনি আপনার? আপনি বলছেন, 'বাদীর স্বামী যেভাবে চড়-থাপ্পড় মারছিলো পারসোনার কর্মচারীদের সেটা দেখে নিশ্চিত হওয়া যায় সে সেইরকম কিছু দেখছে কম্পিউটারে'। এটা হল শ্রেফ অনুমান। এরকম অনুমান করে আমরা যার যার পছন্দমতো যে কোনোকিছু ভেবে বসতে পারি। কিন্তু তাকে 'প্রমাণ' বলা যায় না। চড়-থাপ্পড় মারার বিষয়টা নিয়ে অভিযোগকারিনীর স্বামী আজকেই একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন এভাবে - ‘সেদিনের ঘটনাটি ভুল-বোঝাবুঝি থেকে সৃষ্টি হয়েছে। উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে আমিও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। কারও বিরুদ্ধে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। অভিযোগ থাকলে তো থানায় গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে মামলা করতাম। কাউকে হেয় করার ইচ্ছা আমার নেই, ছিলও না।’ তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন পত্রিকায় নানা কথা লেখা হয়েছে। তবে আমরা কোনো পত্রিকার সঙ্গে কথা বলিনি। আমার নামে তারা নানা মন্তব্য প্রকাশ করেছে।' এখন এই বিবৃতি নিয়েও আমরা যার যার পছন্দমতো "সে চায় নাই তার বউয়ের নগ্ন শরীর অন্য কেউ দেখুক" জাতীয় যে কোনোকিছু ভেবে বসতে পারি। কিন্তু তাকেও 'প্রমাণ' বলা যায় না। আর একটা তথ্য হল, বনানী শাখায় সত্যিকারের কোনো স্পা নেই। সীমিতভাবে স্পা ফেসিয়ালের ব্যবস্থা আছে বটে, তবে তার জন্য কাপড়চোপড় খুলতে হয় না।
পরিশেষে বলবো, কানিজ আলমাস যদি দোষী সাব্যস্ত হয়, তাহলে তার দৃষ্টান্তমূলক বিচার সবার আগে চাইবো। কিন্তু কোনো প্রমাণ ছাড়া আমরা যেন কাউকে ক্রসফায়ারে না দেই।
৫৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:২০
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
বুঝি কম বা অনেক সময় কম বোঝার ভান করে থাকতে হয়
ভালো থাকবেন ........
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাহাহাহা। তবে ব্লগে এসেও যদি ভান করতে হয়, তাহলে আর ব্লগের দরকার কী?
৬০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৫০
আসফি আজাদ বলেছেন: ‘জিসান শা ইকরাম বলেছেন: বুঝি কম বা অনেক সময় কম বোঝার ভান করে থাকতে হয়’ – তুমুলভাবে একমত
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওয়াও!
৬১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৫৮
নষ্টছেলে বলেছেন: সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত।তবে বাঙালী দুই দিনের পর তিন দিনের মাথায় সব ভূলে যাবে।ব্যস্ত থাকার মতো একটা ইস্যু তাই সবাই ব্যস্ত।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটাতে যৌনতার একটু মিশেল থাকায় বাঙালি স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি ব্যস্ত। তবে শেষমেশ ঘটনা ওই একই - তিন দিন পর সব আগের মতো।
৬২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১১
বাদ দেন বলেছেন: হুমম।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই আর কি!
৬৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১২
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: হুজুগে বাংগালি কথাটা প্রমাণ হবার কিছু বাকি আছে কি? পারসোনারও কিছুই হবে না
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বাঙালির মতো হুজুগে জাতি দুনিয়ায় দ্বিতীয়টি নেই - এটা নতুন করে প্রমাণের প্রয়োজনও আসলে নেই। এখন পর্যন্ত মনে হচ্ছে, পারসোনা এই যাত্রায় হয়তো পার পেয়ে যাবে, যদি ইতিমধ্যে পুলিশ নাটকীয় কিছু উদঘাটন না করে। বল এখনও পুলিশের কোর্টেই আছে।
৬৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৪
নাম বলবো না বলেছেন: আপনি প্রথম আলোর সাফাই গাইবেন এইটাই স্বাভাবিক, নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করবেন দয়া করে: অপরাধ প্রমান করতে না পারলে কি সেটা নিরপরাধ হয়ে যায়, অথবা অভিযোগ দাখিল না করলে কি সেটা অপরাধ হয়না???
সাধারন একটা উদাহরন দেই: ছিনতাইকারী আমার ৫০০ টাকা নিয়ে গিয়েছে, এখন পুলিশও আসলো, সাংবাদিকও আসলো, তারা দূর্ঘটনা পরবর্তী কিছু প্রতিক্রিয়াও দেখলো, এখন আমাকে বলা হলো অভিযোগ করতে। আপনার কি মনে হয় আমি অভিযোগ করবো?? থানায় মামলা করতে যাবো?? থানায় অভিযোগ করলে আমি যে টাকা ফেরত পাব না সেটা নিশ্চিত, বরং দৌড়াদৌড়ি করে সময়/অর্থ সব-ই নষ্ট, হ্য়ত ছিনতাইকারীর শাস্তি হবে অথবা হবে না।
আর আপনি সেই মহিলার স্বামীর কথা চিন্তা করেন, থানায় গেলে উনি কি ফেরত পাবেন, আর বিনিময়ে উনার সমাজে বসবাস করাই কি দায় হয়ে উঠবে না?
ভালো থাকবেন, আর সবসময় নিজের প্রতিষ্ঠানকে বাচানোর চেষ্টা করা একধরনের গোয়ার্তুমী, আপনার প্রতিষ্ঠান ভুল করতেই পারে, ভুলকে ডিফেন্ড না করে অন্ততঃ চুপ থাকতে পারেন।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:২৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি একজন স্বাধীন ব্লগার। কারো প্রতি আমার কোনো পক্ষপাত নেই, কোনো দায়ও নেই। আপনার সাধারণ উদাহরণটা ধরেই বলি, আপনার যে ৫০০ টাকা ছিনতাই হয়েছে, সেখানে আপনি নিজেই ভুক্তভোগী। পুলিশ-সাংবাদিক কিংবা অন্য কেউ কী করলো না করলো সেটা পরের ব্যাপার। কিন্তু বিচার হোক কিংবা না হোক - আমাদের হাতে প্রমাণ তো আছে, যেহেতু আপনি নিজেই ভুক্তভোগী। কিন্তু পারসোনার ঘটনায় আমরা না পাচ্ছি ভুক্তভোগী, না পাচ্ছি অভিযোগকারী, এমনকি না পাচ্ছি ছোটখাটো কোনো প্রমাণও। আমরা শুধুই ধারণা করে যাচ্ছি যারা যার কল্পনাশক্তি অনুযায়ী। কিছুদিন আগে ছয় ছাত্রকে যে পিটিয়ে মেরে ফেলা হল কল্পিত ডাকাতির অভিযোগে, সেই ঘটনা আপনি নিশ্চয়ই জানেন। আমার ধারণা, পারসোনাকে নিয়ে ব্লগে সেই একই ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে।
৬৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ২:৫৫
নাম বলবো না বলেছেন: ৫০০ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় আমি ভুক্তভোগী, কিন্তু আমি কিছুক্ষন পর বুঝতে পারলাম আমি পুলিশের কাছে অভিযোগ করবোনা, সাংবাদিকের কাছেও স্বীকার করবোনা, ঘটনা স্বীকার করলে ঝামেলা পোহাতে হবে, তার থেকে যা হারিয়েছি তাতেই যথেষ্ট মনে করবো, এবং আগে যদি কিছু বলেও থাকি অস্বীকার করবো।
এখন আপনি কি বলবেন?? ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেনি!!!!!!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পুলিশের কাছে অভিযোগ করবেন না + সাংবাদিকদের কিছু জানাবেন না + ঘটনা যে ঘটেছে সেটাও কারো কাছে স্বীকার করবেন না + আগে যদি কিছু বলেও থাকেন সেটাও অস্বীকার করবেন = ?
ফলাফল দাঁড়াচ্ছে - আপনি একজন হুন্ডি ব্যবসায়ী। ফলে টাকা ছিনতাই হয়েছে ঠিকই, কিন্তু সেটা কারো কাছে বলার মুখ নেই। ফেঁসে যাবেন বলে আগে যা যা বলেছেন সেটাও অস্বীকার করছেন।
৬৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:০৬
তুষার শুভ্র বলেছেন: আপনি বার বার প্রমাণের লাইনে যেতে চাচ্ছেন। খুব ভাল কথা। আপনে প্রমাণ নেই জেনেই মাঠে নেমেছেন। তাই এত কনফিডেন্টলি কথা বলতে পারছেন।
আপনার পদ্ধতিটা হচ্ছে অনেকটা এই রকমঃ
- পুলিশ সন্দেহভাজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনুক/ আনার পর অভিযোগ তুলে নিক, আপনি কিন্তু তখন চুপ করে থাকবেন ( কারন আপনার তো তখন পুলিশ/মিডিয়া , শ্যাম রাখি না কুল রাখি কন্ডিশন)
- মামলা যখন আদালতে যাবে তখন ও আপনি চুপ ( এখনো কেউ দোষী প্রমাণ হয়নি যে!)
- আদালতে যখন প্রমাণিত হবে যে দোষী তখন আপনি আন্দোলনে যাবেন।
কিন্তু তখন আপনার আন্দোলনের দরকারটা কি?
- আর যদি দোষী প্রমাণিত না হয়, তাহলে তো ভালো , পুরো সময়টা আপনি আন্দোলনের পিছনে ছুটে করে ভুল করেনি।unlike others আপনার কান আপনার মাথায়ই আছে, চিল নিতে পারেনি। আপনি RIGHT
আচ্ছা, সাজেশন্স দিনতো এরপর থেকে কোন সময় আন্দোলনে নামব?
স্টেজ১ঃ যখন ঘটনাটা প্রথম ফ্লাশ হয়? (প্রমাণ নাই কিন্তু!)
সেটজ ২ঃ যখন পুলিশ ইনভল্ভ হয়? ( পুলিশ তো বায়াসড্ হতে পারে!)
স্টেজ ৩ঃ যখন মামলা হয়? ( কে দোষী জানি না যে)
স্টেজ ৪ ঃ যখন মামলার রায় হয়? ( বিচারককে বিশ্বাস ক
আমার মনে হয় মামলার রায় হবার পর আন্দোলনে নামাটা সেফ! আপনে কি বলেন?
আমার এক বন্ধুকে একই প্রশ্নটা করেছিলাম।ও না খুব দুষ্টু। ও বলে যেদিন আলুর লোকজন বলবে আন্দোলন করতে সেদিন আন্দোলন করলে নাকি আর কোন সমস্যা নেই।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বারবার আন্দোলন-আন্দোলন লিখে শুধু শুধু কি-বোর্ডের কয়েকটি বোতামের আয়ু কমাচ্ছেন কেন? ওই কর্ম করার মেধা কি আপনার আছে বলে মনে করেন? না, নেই। থাকলে এতোদিনে পারসোনার বিরুদ্ধে রাস্তায় নামতেন। সুতরাং এইসব বাগাড়ম্বর করে লাভ নেই কোনো।
আমার কথা একদমই সোজাসাপ্টা - সুনির্দিষ্ট প্রমাণ যদি থাকে তাহলে পারসোনা ও কানিজ আলমাস খানকে আইনের হাতে তুলে দেওয়া হোক অবিলম্বে। আর যদি প্রমাণ না থাকে, তাহলে কষ্টকল্পনা আর অযথা গুজব রটিয়ে কোনো প্রতিষ্ঠান বা মহিলা উদ্যোক্তার চরিত্রহনন যেন করা না হয়।
৬৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:০৯
তুষার শুভ্র বলেছেন: আর অরূন চৌধুরী কে করা মন্তব্যের জন্য আমি দুঃখিত। আমার আগেই বোঝা উচিত ছিল যে এই টপিকে কথা বলতে আপনার ভালো লাগবে না।
আমি ভাবলাম প্রমাণ টমান ছিল, আর আপনি তো প্রমাণ টমান ভালো পান!
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৩৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: দুনিয়ার মোটামুটি সব বিষয়েই আগ্রহ আছে আমার। অরুণ চৌধুরী নিয়েও আমার আগ্রহ কম নয়। তার ভিডিও ক্লিপটি খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছি আমি। এবং এরপর আনন্দধারা পত্রিকা থেকে তার বহিষ্কারের খবরটিও প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেছি।
তবে এটা ঠিক যে, কোনো গর্দভ যদি মামার বাড়ির আবদার করে বসে এই বলে, 'অরুণ চৌধুরীর ভিডিওর খবরটা প্রথম আলো বা অন্য পত্রিকায় ছাপানো উচিত ছিল।' তাহলে আমি সেটার উত্তর না দিয়ে কয়েক জোড়া কাঁঠাল পাতা তার সামনে ঠেলে দিতে অধিক পছন্দ করবো।
৬৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:৪৫
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: থলের বিড়াল বের হল এতক্ষণে। আবছা বিষয়টাকে স্পষ্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। কারণ বেড়ালটি থলের ভেতরে খুব অস্বস্তি ফিল করছিল। তাকে বের করতে আমার নিজেরও কষ্ট হয়েছে।
৬৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:১৫
অপটিমাস প্রাইম বলেছেন: সে যাই হোক পারসোনার উপর আর আস্থা নাই। যেটা নাই প্রথম আলোর উপরেও।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি মনে করি, এটা পুরোপুরি আপনার স্বাধীনতা। প্রত্যেক মানুষের নিজের পছন্দ-অপছন্দ নির্বাচন করার স্বাধীনতা রয়েছে। এই স্বাধীনতা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।
৭০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৪০
স্বাধীকার বলেছেন:
প্রশ্ন হলো,
প্রথম আলো, সংবাদটি প্রথম আলোতে চারদিন পরে আসলো কেন-অথচ পাঠকদের প্রত্যাশা ছিলো প্রথম আলো নারীদের নিয়ে অনেক দায়িত্বশীল কাজ করছে, বদলে দিতে চাচ্ছে। এটাতো সত্য যে, কানিজ প্রথম আলোতে টিপস দেন, বিজ্ঞাপন দেন বা দিবেন। সেক্ষেত্রে কানিজের প্রতি প্রথম আলোর নুন্যতম কৃতজ্ঞতাবোধ থাকতেই পারে।
আপনি বলছেন, সাংবাদিকতার বাইরেও আপনি একজন ব্লগার-ঠিক তাই। তারপরও প্রথম আলোর সাথে সাথে আপনার সম্পর্ক কি অস্বীকার করার মতো। প্রথম আলোর বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ বা যুক্তি তুলে ধরলে আপনি কেন ট্যাগিং করতেছেন? এটা থামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা নয়?
ভিকটিমের স্বামী যৌথ বিবৃতি দিয়েছে, তার আগে তিনি দুজনকে থাপ্পর দিয়েছেন-এখন তো ধারণা করাই যায়, ডা। সাহেব কোনো চাপে পড়ে বা অন্যকোনো কারণে বাধ্য হচ্ছেন-তাহলেও কি অপরাধ হয়নি এটা প্রমান হবে?
প্রথম আলো কি জয়নুল আবেদীন ফারুকের হাত বাচাঁনোর জন্য উচু করে তুলে ধরা হাতকে গাড়ী ভাঙ্গার ভঙ্গিতে উপস্থাপন করেনি। প্রথম আলো কি কখনো সংশোধনী দেয়না? কতিপয়কে দেখলাম প্রগতির ধারক হিসাবে পিঠ চাপড়ে দিতে-তারাই তো কয়েকদিন আগে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গ্রেনেড হামলার জন্য মতি সাহেবের বিচার চেয়ে মানব বন্ধন করতে-- হাসি পায়।
এটা বুঝতে পারিনা কানিজ মতো একজন সফল উদ্যোক্ত কিভাবে তিল তিল করে গড়ে তোলা একটি প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের জন্য এত বড় ভূল করতে পারেন?
এ যাত্রায় হয়তো আপনার আশংকার মতোই পার পেয়ে যাবেন কানিজ ম্যাডাম। কারণ তার কাছে যায় আমাদের ব্যস্ত মন্ত্রীরা সপ্তাহের দুদিন-যারা আবার খালেদা জিয়াকে রূপচর্চার জন্য গালাগালি করে-এতেও হাসি পায়। তাছাড়া কানিজের সাথে বিভিন্ন ভাবেই সম্পৃক্ত থাকতে পারেন, মতি মিয়া কিংবা অরুন চৌধুরীর মতো সুশীলরা। কিংবা সরকারের উপরে মহলের একজন সফল সাপ্লাইকারী হয়ে থাকলেও পার পাবেনই, যখন ইডেন থেকে সাপ্লাই বন্ধ হয়েছে বলে মনে হয়।
তবে আপনার সাথে একমত অন্যায়ভাবে কাউকে ক্রসফায়ার দেওয়ার পক্ষে নই-সাথে গুম করার পক্ষেও নই।
৭১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:৩৫
তুষার শুভ্র বলেছেন: ফিউশন ফাইভঃ
বলুন তো ওনারা কেন বোঝে না, ভিডিওতে কিছু পাওয়া যায়নি, কোথাও কোন প্রমাণ নেই, সব মিমাংসা হয়ে গেছে,
জাতীয় তথ্য কমিশনের সদস্য সাদেকা হালিম বলেছেন, বিউটি পারলার পারসোনায় সিসিটিভি ক্যামেরায় ভিডিও ধারণের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত।
ওই ঘটনা প্রসঙ্গে মনো চিকিৎসক ও মনোবিজ্ঞানী ফারজানা হালিম নীলা বলেন, "বিষয়টি মেয়েদের জন্য অত্যন্ত অপমানজনক। এ ঘটনাটি এখনো ধোঁয়ার মতো মনে হচ্ছে।"
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ও লেখক আইনুন নাহার বলেন, "আসলেই সেদিন সেখানে কী হয়েছিলো বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। আমার মনে হয় বিষয়টিকে কোনভাবে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটিয়ে নারীর ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হয়েছে।"
নাট্যাভিনেত্রী বন্যা মির্জা বলেন, "পারসোনায় সেদিন কী ঘটেছিল তা নিশ্চিত করে আমি বলতে পারছি না। বিষয়টি তদন্ত হলে সঠিক ঘটনা বেরিয়ে আসবে। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বিনষ্ট হয়-এমন ঘটনা সত্যি হলে তা হবে সমাজের জন্য উদ্বেগের।"
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ফারজানা জেবীন খান বলেন, "আমি কানিজ আলমাসের বক্তব্য পত্রিকায় পড়েছি, কিন্তু একটি প্রশ্নের উত্তর পাইনি, চেঞ্জিং রুমে ক্যামেরা কেন? একজন নারীর কাছে অন্য নারীর প্রতি এমন আচরণ আমাদের কাম্য নয়। তিনি বাংলাদেশের প্রত্যেক নারীকে অপমান করেছেন।"
তথ্যসূত্রঃপারসোনা: তদন্ত চাইলেন তথ্য কমিশনার
৭২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৭:০২
সেলিম তাহের বলেছেন:
আপনার পোস্টটা মনযোগ দিয়ে পড়লাম। পড়ার পর শুধু একটা কথাই মনে এলোঃ ব্লগার ফকির ইলিয়াস ও আপনার মধ্যে পার্থক্য শুধু একটাই- উনি নির্বোধ আর আপনি যথেষ্ঠ বুদ্ধিমান (চতুর অর্থে)।
৭৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:০৫
তুষার শুভ্র বলেছেন: মামলার মিমাংসা হয় কিন্তু অপরাধ থেকে যায়।
বেশী দিন না, এই অল্প কয়েকদিন আগেও যুদ্ধাপরাধীদেরকে কিছু বলা হলেও তারা ঠিক এভাবেই আপনার ভাষায় বলত" শেখ সাহেব সবাইকে মাফ করে দিয়েছে, সব মামলা ডিস্মিস, তাই দেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নাই"।
মামলা ডিসমিস হলেও অপরাধ জলে ধুয়ে যায় না। ৪০ বছর পরেও হাজার পাতার অভিযোগ ঠিকই দাঁড় করানো যায়।কি যায় না? ইনশাল্লাহ এদের বিচার ও হবে!!!
উপরে বর্নিত সমাজের প্রতিষ্ঠিত নারীদের সাথে কন্ঠ মিলিয়ে বলতে চাই, আলমাসকে জনগনের কাছে পরিষ্কার করতে হবে পারসোনায় কি হয়েছিল সেদিন, আর আসলে সেখানে কি চলে! রাতারাতই সবকিছু কিভাবে ম্যানেজ হয়ে গেল? আগেরদিন চড় থাপ্পড় আর পরের দিন খালি মিলনের আনন্দ আর ফূর্তি! কেম্নে কি????
৭৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:১০
তুষার শুভ্র বলেছেন: সেলিম তাহেরকে উত্তম ঝাঝা!
আলুর কাছে নিজের বিবেক বিক্রি করলে যা হয় আর কি।
৭৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৩২
আরিয়ানা বলেছেন: আপনি চমৎকার ভাবে পরিস্থিতিটা বলেছেন ধন্যবাদ এজন্য। আমি বা হ্যামিলনের বঁাশিওলা আরো অনেকই যে ভাবে ভেবেছিলাম আপনি আমাদের কথাগুলো চমৎকার ভাবে লিখেছেন। একেই বলে নিরপেক্ষ দৃস্টি ভঙ্গি। আবারও ধন্যবাদ লেকাটির জন্য।
৭৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:১২
সানজিদা হোসেন বলেছেন: @তীর্থযাত্রী সহমত।প্রমান হচ্ছেনা কারন সব ধামাচাপা দেয়া হচ্ছে।আর আমি যদি চুরি ঠেকাতেও কোথাও ইলেকট্রিক তার লাগাই আমি অবশ্যই সেখানে লেখে দিব যে চুরি রোধে এখানে হাই ভোল্টেজ আছে। এটাই স্বাভাবিক।ক্যামেরা রেখে তা গোপন করা অস্বাভাবিক।যদি চুরি ঠেকানোই উদ্যেশ্য হত তাহলে বলে দেয়া যেত।তাহলেই কেউ চুরি করার চেষ্টা করতোনা।ব্যাপারটা চেপে যাওয়াই প্রমান করে এটা পারসোনার উদ্দেশ্যপ্রনোদিত
৭৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৫৪
েভােরর স্বপ্ন বলেছেন: সবার লেন্জাই বের হয়।
এক রাত কাটায়ে এরকম পোস্ট প্রসব কেমনে করেন ??? বিশ্বের দ্রুততম ডেলিভারি।
৭৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৭
নিভৃত নয়ন বলেছেন: আপনিই বলুন, কানিজ আলমাস কিংবা এরকম কারো কাছ থেকে টাকা নিয়ে প্রথম আলোর মতো একটি পত্রিকা কোনো সংবাদ চেপে রাখবে? সেই টাকার প্রয়োজন আছে কি প্রথম আলো?
তার মানে আপনি বলতেছেন যে প্রথম আলো সংবাদ চেপে রাখে নাই পারসোনা বিসয়ে??হাস্যকর কথা বললেন।ভাই আমরা এতটা বোকা নারে ভাই।
আপনার দৃষ্টিভঙ্গি জানতে পারলাম।ভেবেছিলাম আসলেই নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে পোস্ট দিয়েছেন।যা আমার ভুল।
৭৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২২
রাজসোহান বলেছেন: আপ্নে কি মশকরা কর্তেসেন!?
৮০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৭
সিস্টেম বলেছেন: মাঝে মাঝে শুধু নিজেকেই নিরপেক্ষ মনে হয়। আপ্নে দেখি স্যার বায়াসড।
বাপেরে ও কিছু খারাপ দেখলে বলেছি ব্যাপারটা আমার পছন্দ হয় নাই।
কেও কেও কারো কারো বাপের থেকেও বড় বাপ হয়ে বসে আছে, যেখানে বাপ কে আর বাপ বলা যায় না। ওকে ওকে মাইনা নিনু
তা এই রকম ছিলি বিষয়ে আপ্নে পুষ্টাইবেন ভাবি নাই। যৌনতা সবাইরেই ডাকে(ফিফার মতে ফিফারেও).............
৮১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫২
মুভি পাগল বলেছেন: আমরা কানিজ আলমাসের একটি ভিডিওচিত্র চাই
৮২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৩২
কুল_কুয়াইট বলেছেন: ভাই, আপনার বক্তব্বের জন্য ধন্যবাদ। তবে আপনি কতটা বায়াসড সেটা না বুঝালেও পারতেন।
৮৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১০
টানজিমা বলেছেন: আসফি আজাদ বলেছেন: ‘জিসান শা ইকরাম বলেছেন: বুঝি কম বা অনেক সময় কম বোঝার ভান করে থাকতে হয়’ – তুমুলভাবে একমত.....
বিনোদন ত খারাপ দিচ্ছে না..
৮৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৫
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
আপনার দীর্ঘ ব্লগায়ু কামনা করি
৮৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩
নাবিক হ্যাডক বলেছেন: আমি এইসব কাণ্ড দেখে একটু খেপে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম , সেটা এরকম
একদিন আগে কিছু ফেসবুকে তথাকথিত 'ফান' পেজ চালানেওয়ালা ব্লগীয়-বলদদের কাজকর্ম 'দেখিয়া শুনিয়া খেপিয়া' একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম, সেটা ছিল এরকম : ''ব্লগীয় বলদ নামে একটা টার্ম তৈরি করা যেতে পারে...কিছু বলদ পাব্লিকরে ফেসবুকে পারসোনা নিয়ে দিনে কুড়িটা স্ট্যাটাস আপডেট করতে দেখি...কিন্তু ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিনকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করার বিষয়ে কোনো প্রতিবাদ করাটা কিছুতেই তাদের কীবোর্ড দিয়ে বের হয় না...''
এবং যথারীতি আসিফ মহিউদ্দিনের মতো মেধাবী ব্লগারকে অন্যায়ভাবে মানসিক টর্চার করা ও বাকস্বাধীনতার ওপর নির্যাতন নিয়ে এই ব্লগীয় বলদদের কোনো কথা নাই, একদম চুপ আছেন তারা এতকিছু জানার পরও । কিন্তু তারা এখনো পারসোনা(প্লাস প্রথম আলো) নিয়ে 'তেব্র পতিবাদ' মূলক স্ট্যাটাস ও পোস্ট দিয়েই যাচ্ছেন, তাহাতে তাদের কোনো ক্লান্তি নাই,ননস্টপ কাজ এক্ষেত্রে।
এদের তথা ব্লগীয় বলদদের একটা কথাই বলি, ঠিকাছে ভাইসব, আপনারা যদি কোনোদিন গ্রেফতার হন বিনা কারণে, তাহলে আপনাদেরই দেখানো পথে আমি টু শব্দটিও করবো না, উল্টা রাষ্ট্রকে স্বাগত জানিয়ে এক বোতল পেপসি খেয়ে নেবো না হয়--আপনাদেরই দেখান পথে...
প্রথম আলো বিষয়ে কিছু বলি, কিছু ব্যক্তির আচরণ দেখলে মনে হয় যে ''আমার প্যান্ট ঢিলা কেন, মতি মিয়ার দোষ, মতি মিয়া জবাব দেও'' অথবা ''প্রথম আলো গণিতের সাজেশন ছাপায় নাই তাই তো আমি এসএসসিতে ম্যাথে ডি পাইছি, মতি মিয়া জবাব দেও!!''
এখানে বাঙালির স্বভাবের প্রশ্ন অতপ্রোতভাবে জড়িত। সে তার চূড়ান্ত মুক্তিকে ভয় পায়। কেন এ ভয়? স্বশাসনের গুরুদায়িত্বটি নিষ্ঠাভরে পালনের ভয়। এটা বাঙালির স্বভাবভীরুতা - যার কারণে বিদেশ থেকে সুলতানরা এসে বাংলা দখল করে শাসনভার নেয়। মনোরোগ এক প্রকার যেন। লাতিন আমেরিকান তাত্ত্বিক ইরাজমস ভালো বলেছেন, এ হলো 'এনকোডিজো সিনড্রোম'।
উদাহরণ, বাংলার শোষিত জনসাধারণ কৃষক তাদের দারোয়ন রূপী মাতব্বর ও টাউটের কাছে নিজেদের স্বাধীনতা সারেন্ডার করে দিয়ে যেন করজোড়ে নিবেদন করে--কৃষিঋণ,সার ও বীজ, তেল আহরণঘটিত ঝামেলাগুলো আপনারাই সামলান। বিনিময়ে আমাদের জীবনটি নির্বিবাদে নিরীহভাবেই কাটিয়ে যেতে দিন। এতেই আমরা বর্তে যাবো। পরের অধীনতা বা পরাধীনতাই সই।চাই না আমরা স্বাধীনতা। অর্থাৎ অধীনতা থেকে আমরা মুক্তি চাই-ই না।
প্রথম আলো নিয়ে এইসব ব্যক্তিরও ব্যাপারটা তাই। যেন মনে হয় জগতের সব কাজ করার দায়িত্ব প্রথম আলোর। আমিও প্রথম আলোকে পছন্দ করি না। কিন্তু এরা অলস তাই অন্য কিছূর ওপর নিজের দায়িত্ব চাপায় দিয়ে শান্তিতে থাকতে চায়।যেন তার সব কাজ, তার দেখভাল প্রআই করবে। যেন আমাদের সব প্রতিবাদ সব কথা প্রথম আলোই বলবে!! আর আমরা বসে বসে ইলিশ খাব।
আমরা প্রথম আলোকে একটা নিউজপেপারের থেকে বেশী ভাবি
এটা মনে হয় না ঠিক
এতে করে প্রথম আলোরই হাত লম্বা হচ্ছে। আর এরা নিজেদের দায়িত্ব এড়িয়ে বলদগিরি ও চুলাচূলি করে বেড়াচ্ছে।
৮৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫
নাবিক হ্যাডক বলেছেন: (চলমান...) প্রথম আলোই সব করতে পারে এমন একটা ধারণা এদের মধ্যে দেখা যায়
যেন প্রথম আলো রিপোর্ট না করলে হবেই না।
এদিক থেকে এরাই আসলে প্রথম আলোর দালাল...প্রথম আলোকে এভাবেই এরা সর্বেসর্বা বানিয়ে দিচ্ছে, যা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।
৮৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৪
অ্যামাটার বলেছেন: ভাল লাগেনি
৮৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সানজিদা হোসেন বলেছেন: শালা দালাল একটা।
৮৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩৫
আমি তোমাদের কেউ নই !!! বলেছেন: তুষার শুভ্র বলেছেন: আর অরূন চৌধুরী কে করা মন্তব্যের জন্য আমি দুঃখিত। আমার আগেই বোঝা উচিত ছিল যে এই টপিকে কথা বলতে আপনার ভালো লাগবে না।
আমি ভাবলাম প্রমাণ টমান ছিল, আর আপনি তো প্রমাণ টমান ভালো পান!
৯০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:৫৭
ইলুসন বলেছেন: একটা রুম যেখানে জামা কাপড় চেঞ্জ করা হয় সেখানে ক্যামেরা কেন থাকবে সেটা আগে আমাদের বুঝান। আর মজার ব্যাপার হচ্ছে কানিজ আলমাস নিজেই বলেছে যে ক্যামেরার মুখ ঘুরে গেছে।
একটু মনোযোগ দিয়ে ব্যাপারগুলো বিশ্লেষণ করলেই বুঝা যায় আসল ঘটনা কি। লেখালিখি করে কি হবে কি হবে না তা ভাবার কি আদৌ দরকার আছে? অন্তত আপনার মত একজন ব্লগারের কাছ থেকে এ ধরণের কথা আশা করা যায় না। লাভ হবে কি হবে না তার থেকে বড় কথা হচ্ছে কোনটা ন্যায় আর কোনটা অন্যায়।
৯১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:১৫
ইলুসন বলেছেন: @নাবিক হ্যাডক
আসিফ মহিউদ্দিনকে নিয়ে একটা স্টিকি পোস্ট ছিল। আরো অনেক ব্লগার আসিফকে নিয়ে পোস্ট দিয়েছে। এমন কি ফেসবুকে আমি কয়েকটা নোট দেখলাম, একটা অনলাইন নিউজ পেপারে লেখা পড়লাম। আপনি কি যে লিখছেন নিজেই জানেন! আর আসিফকে ব্লগের অনেকেই দেখতে পারে না কারণ সে ইসলাম নিয়ে অনেক পোস্ট দেয়। কিন্তু তার পরেও অনেকে যারা তার বিপক্ষে তারাও আসিফকে সাপোর্ট দিতে দেখলাম।
৯২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:২০
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনি কি সবাইরে আবাল ভাবেন ?
প্রথম আলোর মত নিজে যা ভাবেন তাই কি সবাইকে ভাবাবেন ?
আপনাকে নিশ্চই এমবেডেড জার্নালিজম কি তা বুঝাতে হবে না।
নিজের ক্রেডিবিলিটি নিজেই নষ্ট করলেন। এই ইস্যুতে প্রথম আলো যে ভূমিকা নিলো, আপনাকেও সেই একই ভূমিকায় দেখলাম।
আপনার জন্য একটা ফেসবুক স্ট্যাটাস কপি - পেষ্ট করে দিলাম -
"একটা কাগজে বড় করে একটা হাতির ছবি আঁকা হলো, তারপর নিচে লিখে দেয়া হল - এটা হাতি নয়, পিঁপড়া। এর পর নিচে দুজন দুটা সাইন করে দিলো। হাতি পিঁপড়া হয়ে গেল।"
আচ্ছা ব্লগে লিখে কি হয়। আপনি এ পোষ্ট দিয়ে বুঝাতে চাইলেন, লিখে কোন লাভ নেই। আপনাদের হাত অনেক লম্বা। আচ্ছা লাভই যদি না হয় তাহলে আপনি লিখেন কেন ? এবার বাদ দেন না, আমরা আপনাদের কবল থেকে বাঁচি !
আপনাকে হুমায়ুন আজাদের ভাষায় বলি- "আবর্জনাকে রবীন্দ্রনাথ প্রশংসা করলেও আবর্জনা আবর্জনাই থেকে যায়"।
৯৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৪১
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
পোস্ট দিয়ে আবার বিদেশ চলে গ্যালেন নাকি!?
৯৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
ইয়ে মানে...
সমস্যা তো একটা বেঁধে গ্যাছে!
ফিফা কে তো সবাই অরুণ চৌধুরীর নিক মনে করছে!
৯৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:০৯
তুষার শুভ্র বলেছেন: অভিযোগ উঠেছে, ঘটনার রাতে সমঝোতার মাধ্যমে কম্পিউটার হার্ডডিস্ক থেকে ভিডিওচিত্র মুছে ফেলা হয়। তবে পুলিশ বলছে, ভিডিওচিত্রটি অভিযোগকারীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। এ কাজ করেছে গুলশান থানা পুলিশের এসআই মেহেদী মাসুদ। পরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে পুলিশ আবার সেই ভিডিওচিত্রগুলো নিয়ে এসেছে। এখানে স্পা নিতে আসা আরো ২০ থেকে ২৫ জনের ভিডিওচিত্র রয়েছে।
এটা কালের কন্ঠের নিউজ উনি সুযোগ সন্ধানী। উনি আসলে বসে আছেন তদন্ত প্রতিবেদনে কি পাওয়া যায় তার উপর বেইস করে পরবর্তী লেখা দেবেন বলে।
১/ যদি পুলিশ জানায় যে কোন ভিডিও খুঁজে পাওয়া যায়নি, উনি চট্ করে বিদেশ থেকে এসে বলবেন " কইছিলাম না, কিছু পাওয়া যাইব না, ভিড্যু নাই,প্রমাণ নাই, সাক্ষ্য নাই, এই নাই সেই নাই অতএব কোন অপরাধ ও নাই ...ব্লাব্লাব্লা
২/যদি পুলিশ জানায় যে ভিডিও আলামত খুঁজে পাওয়া গেছে উনি চট্ করে বিদেশ থেকে এসে বলবেন " কইছিলাম না, ভিডিও পাওয়া গেলে আমি সবার সামনে থেকে আন্দোলন করমু। আহেন আপনের সবাই আমার পিছে পিছে। আমি নেতৃত্ব দিতাছি।"
উনি তো যাবার আগেই ( সম্ভাব্য) ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত করে গেছেন
। এই এলেন বলেই
৯৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:১২
তুষার শুভ্র বলেছেন: @অনিরূদ্ধঃ প্লিজ ওনার সামনে অরুন চৌধুরী নিয়ে কোন কথা বলবেন না। এধরনের কথা ফিউশন ফাইভের পছন্দ নয়।
৯৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৪২
দূর্যোধন বলেছেন: প্রথম আলোর প্রেস রিলিজ দেখলাম কিছুদিন আগে।
ব্লগের জন্য আরেকটা প্রেস রিলিজ দিতে আপনেই লৌড়াইয়া আইসা পর্লেন !!
কষ্ট লাগ্লো !!
৯৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৫৬
অনিরূদ্ধ বলেছেন:
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অরুন চৌধুরী
অন্তহীন কপি পেস্ট............
@তুষার শুভ্র: এইযে বললাম। আপনার কী??
৯৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৫
তুষার শুভ্র বলেছেন: @অনিরূদ্ধঃ
বস দেশে নাই এই সুযোগে যা খুশি তা করতাছেন তাই না?
দাঁড়ান বসে খালি বিদেশ থিকা আসুক আপনেরে দেখাইব মজা!!
১০০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:১৩
আইনউদদীন বলেছেন: একজন মেধাবী ব্লগারের জ্ঞানপাপীতে বিবর্তিত হওয়া .।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।।
১০১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:২১
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: বস, আপনের লেখাগুলারে ভালা পাই, কিন্তু আপনার কাছ থিকা এইরকম লেখা পাইয়া তার পরে কমেন্টগুলা দেইখা আসলেই টাশকি খাইলাম।
everyone is entitled to their own opinion, বাট সরি টু সে, এই বিষয়টা নিয়ে আপনার অবস্থানটা ভাল্লাগলো না।
১০২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হুম্ম
১০৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৩
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: আপনার এমন একপক্ষ সমর্থন আমাকে হতবাক করেছে ।আপনার কাছে এটা আশা করিনি ।মানুষ আপনার কাছে সঠিক জিনিসই জানতে চায়
১০৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩১
নাম বলবো না বলেছেন: অনিরূদ্ধ বলেছেন:
ইয়ে মানে...
সমস্যা তো একটা বেঁধে গ্যাছে!
ফিফা কে তো সবাই অরুণ চৌধুরীর নিক মনে করছে!
১০৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:১০
ফ্লাইওভার বলেছেন: আন্নের চুলের কালার কি সোন্দর-
[img|http://media.somewhereinblog.net/images/thumbs/flyover_1318525609_1-183089_10150094186320318_700565317_6828170_4810644_n.jpg
১০৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:১৩
ফ্লাইওভার বলেছেন: থুক্কু, পারসোনার কালার নি বাইজান?
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১১
করিম লাঠিয়াল বলেছেন: আগে তারে থাব্রান উচিৎ ইচ্ছা মত তারপর অন্য কথা