![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উঠবোই, পাহাড়টা ওই... [email protected] fusionfactory.blogspot.com
ব্লগারদের হয়েছে ত্রাহি দশা। জায়গা-অজায়গায় মুসলমানিত্ব যাচাইয়ে পরীক্ষা দিতে হচ্ছে তাদের। মোল্লাদের কল্যাণে এখন এমন এক অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, লুঙ্গি তুলে তুলে দেখানোটাই কেবল বাকি!
অবিকল সেই আবহ
এখন থেকে ৪২ বছর আগে হুবহু এইরকম একটি পরিস্থিতি নেমে এসেছিল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই বাংলাদেশজুড়ে। তখন এই মুসলমানিত্ব যাচাইয়ের পরীক্ষক ছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আর তাদের সহযোগী জামায়াতি রাজাকাররা। আর এখন পরীক্ষক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে হেফাজতে ইসলামের আবরণে কওমী মোল্লা বাহিনী। এবারও সহযোগী হিসেবে আছে সেই জামায়াতি রাজাকাররা, বিপুল অর্থের ভাণ্ডারসহ। এরা খুব মনোযোগ সহকারে জনে জনে মুসলমানিত্বের পরীক্ষা নিচ্ছে। যেন ওই পরীক্ষায় পাশ করলেই কেবল কেউ মুসলমান হতে পারবে, নইলে কাফের। মানসিক রোগী মাহমুদুর রহমানের আমার দ্বেষের ওপর ভর করে তারা দুদিন পর পর হুক্কা-হুয়া রব তুলে এলান পেশ করছে- 'এই লোক নাস্তিক', 'ওই লোক কাফের', 'অমুকের কল্লা লাগবে', 'তমুকের ফাঁসি চাই'। মহানবী নিজে কাউকে কাফের সাব্যস্ত না করার জন্য সাবধান করে দিয়েছেন তার অনুসারীদের। তবু এখনকার বাংলাদেশে নাস্তিকের কল্লা যেন সবচেয়ে সস্তা। যেন চাইলেই এক কোপে নিয়ে ফেলা যায়। যেন নাস্তিকের কল্লা নিলেই ইসলামকে পরিপূর্ণ শান্তির ধর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে! ১৯৭১ সালে ঠিক এমনিভাবেই মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ধর্মবিরোধিতার অভিযোগ তোলা হয়েছিল। চার দশক পর ওই একই ধর্মব্যবসায়ীরা সেই তরুণদের বিরুদ্ধে ধর্মবিরোধিতার অভিযোগ তুলে যাচ্ছে, যারা তাদের মুখোশ উন্মোচন করে দিচ্ছিল শ্রেফ কি-বোর্ড চালিয়ে।
নাস্তিকতায় কার কী এসে যায়!
গুগলে সার্চ করলেই দেখা যায়, কথায়-লেখায়-ছবিতে ইসলামকে চরম অপমান করা হয়েছে- এমন ওয়েবসাইটের সংখ্যা বিশ্বে হাজার হাজার। হেফাজতে ইসলামের কি সাধ্য আছে, এদের কোনো একটির কেশাগ্র স্পর্শ করার? বিশ্বে নাস্তিক আছে কোটি কোটি। হেফাজতে ইসলামের কি সাধ্য আছে, এদের কারো দিকে আঙ্গুলখানি শুধু তোলার? অথবা নাস্তিকের একটি গুগল একাউন্ট কিংবা একটি ফেসবুক একাউন্ট বন্ধ করার আবদারটুকু তুলে দেখুক তো! গুগল-ফেসবুকের যা কড়া নীতি, তাতে হয়তো এহেন অনুরোধকারীদের ভার্চুয়াল বলাৎকারই করে দেবে, সে আলেম হোক আর জালেম হোক। হেফাজতের ভণ্ড মোল্লাগুলো নিজেরাও সেটি জানে ভালোই।
আমি নিজে মুসলিম, যদিও ধর্মপরায়ণতা কিংবা ধর্মহীনতা কোনোটিতেই আমার উৎসাহ নেই। এটি একান্তই আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটি নিয়ে কারো নাক গলানোর সুযোগ নেই। কোনো ভণ্ড আল্লামা, হেফাজতে কি নেজারতে ইসলামের কাছে নিজের মুসলমানিত্বের পরিচয় দিতে ইচ্ছুক নই। তবু যেটুকু জ্ঞান আমার, তাতে জানি বিশেষ কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর অবমাননায় ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার মতো ধর্ম ইসলাম নয়। যদি সেটিই হতো, তাহলে এতো হাজার বছর পরও ইসলাম টিকে থাকতো না। প্রতি ৫০ হাজার ব্লগারের মধ্যে একজন হয়তো ধর্ম নিয়ে টানাহেঁচড়া করেন, তাতে কি বাকি সব ব্লগারই ধর্মবিরোধী নাস্তিক হয়ে যান? আর ইসলামের হেফাজতকারী তো স্বয়ং আল্লাহ, কোথাকার কোন্ মৌলোভী শফী, সবচেয়ে নিম্নমানের ব্লগারটিও যার চেয়ে বিদ্যাবুদ্ধিতে অগ্রসর, সেই লোক কিংবা তার সাঙ্গপাঙ্গ কিভাবে ইসলামের হেফাজতকারী হতে পারেন? এ কি ইসলামেরই অপমান নয়?
বড়ো আকারে দেখার জন্য ক্লিক করুন এখানে
ইসলামের নয়, জামায়াতের হেফাজত
প্রকৃতপক্ষে এটা এখন কারোরই অজানা নয়- এসবই হল ভেক। ধর্মকে বর্ম বানিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার থেকে মানুষের চোখ অন্যদিকে ফিরিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টা। সেজন্য হেফাজতে ইসলাম নেতার ফোনালাপও শোনা লাগে না। দিনের আলোর মতোই স্পষ্ট যে, গণজাগরণ মঞ্চকে ঠেকানোর জন্যই কেবল হেফাজতে ইসলামের সাইনবোর্ডে আশ্রয় নেওয়া এই বর্বর মোল্লাগুলোকে লেলিয়ে দিয়েছে জামায়াতিরা। দিনে দিনে অনেক কাহিনীই এখন জানা যাচ্ছে। অথচ জামায়াত নেতা রফিকুল ইসলাম খান ও শফিকুল ইসলাম মাসুদ যখন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে নিজামীর সঙ্গে তুলনা করে বক্তব্য দেন, তখন এই হেফাজতে ইসলাম স্বাভাবিকভাবেই গর্তে ঘাপটি মেরে ছিল। তখন আবার তাদের ঈমান তেমন একটা ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি!
ইতিহাসের এমনই মিল! একাত্তরে এই মোল্লারাই ইসলাম গেল, ইসলাম গেল রব তুলে প্রাণপণ চেষ্টা করেছে মুক্তিকামী মানুষকে ঠেকানোর। তাতে কাজ হয়নি। ভণ্ড মোল্লার মুখে লাথি দিয়ে মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল যুদ্ধে। সেই মানুষের কজনই বা ছিল হিন্দু? ৩০ লাখ শহীদের মধ্যে ১০ কি ২০ ভাগ হয়তো হিন্দু ছিল। বাকি সকলেই কি মুসলমান ছিল না? তবু ওই খানকির পোলাদের কাছে মুসলমানিত্বের পরীক্ষা দিতে হবে!
এই হেফাজতের নেতারা যে আজই জামায়াতের স্বার্থ রক্ষা করছে তা নয়, একাত্তরেও তারা ওই কাজটিই করেছে নিষ্ঠার সঙ্গে। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের নেতারা আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ করেছেন, ঢাকার লালবাগ, চট্টগ্রামের হাটহাজারী ও পটিয়া মাদ্রাসা, ফটিকছড়ির বাবুননগর মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জামেয়া ইউনুছিয়াসহ উল্লেখযোগ্য কওমি মাদ্রাসাগুলো একাত্তরে মুজাহিদ বাহিনীর ক্যাম্প ছিল। এসব মাদ্রাসার ওহাবী ও খারিজি মৌলভিরা একাত্তর সালে ফতোয়া দিয়েছিলেন, অমুসলিমদের সম্পত্তি গণিমতের মাল।
হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ আহমদ শফী একাত্তরে মুজাহিদ বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানি সেনা ও রাজাকারদের সহায়তা করেন বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ সম্মিলিত ইসলামী জোট। জোটের সভাপতি হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান বলেন, "হেফাজতের নেতা আহমদ শফী একাত্তরে পাকিস্তানকে রক্ষার জন্য মুজাহিদ বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানি সেনা আর রাজাকারদের সব কাজে সহযোগিতা করেন।"
অথর্ব আওয়ামী লীগ, গণবিরোধী বিএনপি
'নাস্তিক ব্লগার' 'নাস্তিক ব্লগার' রব তুলে মোল্লারা রীতিমতো কাবু করে ফেলেছে সরকারকে। সেই চাপে সরকার দুদিন পর পর মাথাভারি কমিটি আর সাইরেন বাজিয়ে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারি করে যাচ্ছে। মোল্লাদের আনুগত্য অর্জনের জন্য এমন কোনো চেষ্টা নেই, যা এই সরকার করছে না। অবস্থা দেখে মনে হয়, আওয়ামী লীগ সরকার দুধকলা দিয়ে আলখেল্লাধারী এই কালো সাপগুলোকে পোষার নিয়ত করেছে। এমনকি হেফাজতের উত্থানের জন্য সরকারই অনেকাংশে দায়ী বলে অনেকেরই বিশ্বাস। মোল্লাদের চাপের মুখে যৌক্তিক কোনো কারণ ছাড়াই শ্রেফ 'সন্দেহের বশে' নির্বিচারে ব্লগারদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে, তাদের ওপর নির্যাতনও চালানো হয়েছে বলে আমরা জেনেছি। নিরীহ ব্লগারের কি-বোর্ডের ভয়েই যখন এই অবস্থা, অথর্ব এই সরকারের কাছে আমরা আর কী আশা করতে পারি?
অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি জামায়াতে-হেফাজতে ইসলামীর অশুভ তৎপরতার প্রতি সমর্থন জানিয়ে যাচ্ছে অনুগত ভৃত্যের মতো। বরাবরই বিএনপির অভিযোগ থাকে, সরকার দেশকে নৈরাজ্য ও গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ এই বিএনপিই জামায়াত-শিবিরের সহিংস তৎপরতায় প্রত্যক্ষভাবে ইন্ধন যুগিয়ে যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের একজন সেক্টর কমান্ডারের গড়া এই দলটি নিজেকে মুক্তিযোদ্ধাদের দল হিসেবে দাবি করে। অথচ এই দলটিই যুদ্ধাপরাধীদের পাশে নিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধের আহবান জানায়। বিএনপির অবস্থান এখন পুরোপুরিই গণবিরোধী।
উপড়ে ফেলতে হবে বিষদাঁত
জামায়াত-শিবিরের ধারাবাহিক ত্রাস ও তাণ্ডব, যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে মরিয়া হেফাজতে ইসলামের বিষবাষ্প আমাদের মনে করিয়ে দিচ্ছে একাত্তরে তাদের চেহারা কেমন ছিল। জামায়াত-শিবির তো বটেই, হেফাজতে ইসলামের নেতারাও সেই সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে দেশজুড়ে ইতিহাসের ভয়াবহতম নৃশংস ঘটনাগুলোই ঘটিয়েছিল। জামায়াত-শিবির বরাবরই আছে সেই একাত্তরের সেই চিরচেনা চেহারায়। হেফাজতের ভন্ড মোল্লাগুলো এতোদিন ঘাপটি মেরে ছিল কওমি মাদ্রাসার আড়ালে। চার দশক পর তারা ফিরেছে সেই আগের চেহারায় - 'নাস্তিক ব্লগার' দমনের নাম দিয়ে একাত্তরের নরপশু যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার মিশন নিয়ে। জামায়াত-শিবির যত বেশি জনসমর্থন হারাচ্ছে, তাদের তাণ্ডবও ততোই বীভত্স হতে শুরু করেছে। ধর্ম তাদের শেষ অস্ত্র, হেফাজতকে সামনে রেখে সেই অস্ত্রের ব্যবহার অবশেষে তারা শুরু করেছে। হেফাজতে ইসলাম যে ১৩টি মধ্যযুগীয় দাবি তুলেছে, সেগুলো বাস্তবায়ন হওয়ার আগে বিবেকবান যে কোনো মানুষের মরে যাওয়াই ভালো।
চার দশক ধরে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সয়ে টিকে থাকা এই বাংলাদেশ আফগানিস্তান হতে পারে না, পাকিস্তান হতে পারে না, ধর্মান্ধ মোল্লাদের অধিকারে যেতে পারে না। এদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে। নইলে বিষধর এই সাপের হাত থেকে কেউই রেহাই পাবে না, হুজুরদের কাছে আনুগত্য প্রকাশে মরিয়া হয়ে ওঠা আওয়ামী লীগও নয়। এদের প্রতিহত করা এখন সময়ের দাবি। আমি নিশ্চিত, এই ধর্মব্যবসায়ীরা একাত্তরের মতোই হারবে আবার। নভোযান জুনো বৃহস্পতির কক্ষপথে যাক কিংবা না যাক, মঙ্গল থেকে কিওরিসিটি ফিরুক কিংবা না ফিরুক - ধর্মব্যবসায়ীদের হারাতেই হবে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
দমকল৮৬ বলেছেন: সামু মাইনকা চিপায় পড়লে যে ভাঁড়টার আগমন ঘটে তার নাম ফিফা ।
এই ভাঁড় তার ভাঁড়ামির দ্বারা সামুকে আরও গভীর গাড্ডায় ফেলে ।
প্রথম ছবিটা যেটা দিছেন সেটা এক ইন্ডিয়ান সেনা পরীক্ষা করতেছে , কোন পাকিস্তানী সেনা না ।
জনগনের পালস বোঝার চেষ্টা করেন ।
পাছা দিয়ে পাহাড় ঠেললে পাছা ব্যাথা হয় , পাহাড় নড়ে না ।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আচ্ছা, ওইটা তাহলে ইন্ডিয়ান সেনা? দারুণ গবেষক মনে হচ্ছে আপনাকে!
এক লাথিতেই ওই পাহাড় নড়বে, কারণ সেটি তাসের পাহাড়।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আপনাকে মনের অন্ত:স্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ধন্যবাদ জানাই ফিফা ভাই এই প্রসঙ্গ নিয়ে লেখার জন্য। আমার সবাই বুঝতে পারি কিভাবে এই হেফাজতে ইসলামের উৎপত্তি হলো, বলার লোক কজন আছে। আপানার এই পোষ্টের জন্য শতকোটি স্যালুট ! হেফাজতে জামাত খড়কুটোর মত উড়ে যাবে দেশপ্রেমিক মানুষরা একতাবদ্ধ হলে।
জামাত শিবিরি নিপাত যাক !
জয় বাংলা !
++
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ইতিহাসের শিক্ষা, ধর্মব্যবসায়ীরা কখনোই জেতেনি কোনোকালে। এই হেফাজতে জামায়াতে ইসলামীও জিতবে না। তবে এমনি এমনি এদের ছেড়ে দিলে হবে না। এদের বিষদাত উপড়ে ফেলতে হবে। সুখের বিষয়, শাহবাগ আবার জাগছে...
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য কথা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কখনো কোনো দলে ছিলাম না। কখনো করিনি দলবাজি। আওয়ামী লীগ যা, বিএনপিও আমার কাছে তা। আমি সেই ভাসমান ভোটারদের একজন, যে কোনো নির্বাচনে জয়পরাজয়ে যারা 'ফ্যাক্টর' হিসেবে কাজ করে। সরল ভাষায় আমি যা বলেছি, সেটি লাখো তরুণের মনের কথাই।
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫২
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: যা ব্যাটা ভাগ! তোর দিন শেষ!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সময়ই বলে দেবে, কার দিন শেষ আর কার দিন শুরু। ততোক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকুন। মানুষের ক্ষোভের আগুনে যদি না তার আগেই উড়ে যান।
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫২
গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: ei bivranti toirir jnno kisu janwar blogger rai daee.oi mia islam nia eto valobasai jdi take tahole oi koekta baje loker karone aj shahbag fail krse .ken oder bad dia andolon hoito na .deser dosta manus jara sahbg e cilo bicarer dabi nie tader praner dabir cheye oi nosto der reke jatike divide kre ekn islm er nasihat krte aisen vondami bad den
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: শাহবাগে যে কেউই থাকতে পারে, কিন্তু তারা কখনোই কোনো ধর্মাবমাননাকারীকে প্রশ্রয় দেয়নি। এর মানে এমন নয় যে, তারা নির্ভুল, নিষ্পাপ। অবশ্যই তাদের মধ্যে ঘাটতি অনেকই আছে। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়ে শাহবাগে জড়ো হওয়া তরুণদের নাস্তিক অপবাদ দেওয়া জামায়াতিদের রক্ষা করারই অপকৌশল বলে আমি মনে করি।
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
_শাহরিয়ার_ বলেছেন: সামু মনে হয় আপনার জন্য অপেক্ষা করছিল । লজ্জা শরমে মাথা অনেক আগেই খাইছেন । এখন কি কার আর করবেন একটু ভাড়া খাটেন । হলুদ আলোর হলুদ এই সামুতে ছড়িয়ে দিন আপন আলোতে ।
আসলেই এই আপনাদের জন্যই সরকারের আম এবং ছালা দুইটাই যাবে ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মোল্লাদের সঙ্গে মাখামাখি দেখে সরকারের ঘনিষ্ঠজনরাই ইতিমধ্যে বলে দিয়েছেন, কার জন্য কিসের জন্য সরকারের আম ও ছালা দুটোই যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আমরা দু পয়সার ব্লগার। লেখালেখি ছাড়া আমাদের আর করার কিছু নেই।
৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২
আমি মোঃ চয়ন বলেছেন: পোস্টটা একটু দেরিতে দিয়েছেন।
কিছু ব্লগারদের আসলেই 'মুসলমানিত্ব' প্রমান দিতে দিতে ত্রাহি দশা হয়েছিল। আর কত মিথ্যা বলবে তারা ?
তাই আজ বাধ্য হয়ে 'আমার ব্লগ' আর 'মুক্তমনা'র সঙ্গিদের সাথে নিয়ে নিজের মনের ভেতর (নাস্তিকতায় মোড়া) 'প্রগতীশীলতা' প্রকাশ শুরু করে দিয়েছে।
প্রথমপাতাটা ঘুরে আসলেই বুঝবেন।
জয় প্রগতীশীলতা !!
জয় বামদল !!
মাইনকা চিপায় আওয়ামীলীগ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: প্রগতিশীল চিন্তাচেতনা ধারণ করার নাম যদি 'নাস্তিকতায় মোড়া', তাহলে আমি 'নাস্তিক'ই। নিশ্চয়ই এবার খুশি হয়েছেন? যান এবার আমার কল্লাটা ফেলে দিতে বলুন মুসলমানিত্ব বিচার আদালতের বিশিষ্ট বিচারপতি কওমি মোল্লাগুলোকে।
ধন্যবাদ।
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৬
দমকল৮৬ বলেছেন: শোনেন ফিফা মিয়া , চোখ টিপি দিলেই সত্য কথা মিছা হয় না ।
ওইটা যে ইন্ডিয়ান সেনা এই নিয়া আরেক বিশিষ্ট হাম্বা ব্লগার আবু সাইদ জিয়াউদ্দিন এর সাথে আমার ব্লগে বেশ কিছু নাস্তিকের চরম ঝামেলা হয়েছিল । আবু সাইদ জিয়াউদ্দিন প্রমান করেছিলেন যে ওইটা এক ইন্ডিয়ান সেনা । আবু সাইদ জিয়াউদ্দিন কে চেনেন তো ? সামু ব্লগে যে এস্কিমো নামে লেখে ।
এখন বলেন যে , এস্কিমোর লেঞ্জা দেখা যায় ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ছবিটি বিতর্কিত হতেও পারে। যেমন এক পাকিস্তানি সেনার স্মৃতিচারণায়ও ওই ছবি আছে। আবার এ
আরেক জায়গায় দেখা যাচ্ছে, একে পাকি সেনা হিসেবেই নির্দেশ করা হয়েছে। এমনিতে
সিম্বলিক ছবি হিসেবেও এটা চলে যায় অনায়াসে। কারণ ঠিক পাশের ছবিতে মৌলোভী শফীর যে ছবি, সেটা তো আর এমন নয় যে, তিনি এইমাত্র খৎনা করে এসে মাইকের সামনে বসেছেন। ওটাও সিম্বলিক ছবিই।
তবে এটা তো নিশ্চয়ই অস্বীকার করবেন না যে, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা লুঙ্গি খুলে খুলে দেখে সন্তুষ্ট হতে চেয়েছে আমরা সত্যি সত্যি খৎনা করা মুসলমান কিনা।
১৯৭১ সালের ১৩ জুন দি সানডে টাইমসে এ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদনে পাকি হানাদারদের এই অপকর্মের বিবরণ এসেছে এভাবে -
"...৯ম ডিভিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি ছয়দিন কুমিল্লায় ঘুরেছি। আমি কাছ থেকে দেখেছি গ্রামের পর গ্রাম, বাড়ির পর বাড়ি “অস্ত্র অনুসন্ধান”-এর ছলে খৎনা করা হয়নি এমন লোকদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লার সার্কিট হাউসে (বেসামরিক প্রশাসনের হেড কোয়ার্টার) মানুষদের মৃত্যুযন্ত্রণার আর্তরব আমি শুনেছি।"
........
“আল্লাহর দোহাই, ওকে গুলি কর না,” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, “ও নিরস্ত্র। ও একজন গ্রামবাসী মাত্র।”
আমার দিকে বাজেভাবে তাকিয়ে রাঠোর একটা সতর্কতামূলক গুলি করলেন। সবুজ ধানের গালিচায় লোকটা কুঁকড়ে ঢুকে যেতেই দু’জন জওয়ান এগিয়ে গেল তাকে টেনে-হিঁচড়ে আনতে।
বন্দুকের বাট দিয়ে আঘাতের পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হল।
“তুমি কে?”
“মাফ করে দিন সাহেব, আমার নাম আব্দুল বারী। ঢাকায় নিউ মার্কেটে দর্জির কাজ করি।”
“মিথ্যে বলবে না। তুমি হিন্দু। না হলে দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
“কারফিউয়ের সময় প্রায় হইয়া আসছে, সাহেব, আমি আমার গ্রামে যাইতেছিলাম।”
“সত্য কথা বল। দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
প্রশ্নের উত্তর দেবার পূর্বেই তাকে একজন জওয়ান দেহ-তল্লাসী শুরু করল এবং আরেকজন দ্রুত তার লুঙ্গি টেনে খুলল। হাড়জিরজিরে নগ্ন শরীরে সুস্পষ্ট খৎনার চিহ্ন দেখা গেল, যা মুসলমানদের অবশ্যই করতে হয়।
১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৭
বিডি আমিনুর বলেছেন: ''লেঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড'' আপনার কথা আপনারে মনে করাই দিলাম।
প্রতিবাদ করলে সব মুসলমানরে যদি জামাত শিবির মনে হয় তা হলে চলবে কিভাবে !
পুষ্ট অতি সত্বর লটকানো হোক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি নিজেও তো মুসলমান। কিন্তু আমার তো নিজেকে জামায়াত-শিবির মনে হয় না। আপনার কেন মনে হয়?
১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কওমী মাদ্রাসার সাথে কি বাকি মাদ্রাসাগুলোর পার্থক্য আছি? সবাই হেফাজতে ইসলামের কথা বলার সময় বারবার "কওমী" শব্দটার ওপর জোর দিচ্ছে। কওমী আসলে কি?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কওমি মানে হল গোত্র, যেমন রাজাকার মানে হল স্বেচ্ছাসেবক। কওমি মাদ্রাসাগুলোর প্রধান তিনটি বৈশিষ্ট্য হল-
এগুলোর ওপর সরকারের তেমন কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। যদিও ইদানিংকালে সরকার কিছু কিছু নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছে। এদের শিক্ষাবোর্ডও আলাদা - বেফাক নাম।
এইসব মাদ্রাসা সরকারি সাহায্য বা অনুদান পায় না। এদের অর্থের মূল উৎস মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। বেসরকারি অনুদানে চলে বলে
এই মাদ্রাসাগুলোর বেশিরভাগ ছাত্রই দরিদ্র পরিবার থেকে আসা। ফলে এরা মাদ্রাসা ও হুজুর অন্তঃপ্রাণ।
১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৮
নভোচারী বলেছেন: প্রথম ছবিটা এক ভারতীয় সেনার ছবি। এটা ভারতীয় ফটোগ্রাফার কিশোর পারেখের BANGLADESH A BRUTAL BIRTH নামক বইয়ে প্রকাশিত হয়। বইয়ের স্ন্যাপশট দিয়ে দিচ্ছি। বিশ্বাস না হলে বইটি নিয়ে উল্টে দেখুন।
আশা করি ভবিষ্যতে ভুল তথ্য দেবেন না।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ভুল তথ্য দিয়ে সেটা জায়েজ করার মানসিকতা আমার একদমই নেই। আমি মৌলবাদি নই যে, গোঁ ধরে বসে থাকবো। তবে ছবিটি বিতর্কিত। যেমন এক পাকিস্তানি সেনার স্মৃতিচারণায়ও ওই ছবি আছে। আবার এ
আরেক জায়গায় দেখা যাচ্ছে, একে পাকি সেনা হিসেবেই নির্দেশ করা হয়েছে। এমনিতে
সিম্বলিক ছবি হিসেবেও এটা চলে যায় অনায়াসে। কারণ ঠিক পাশের ছবিতে মৌলোভী শফীর যে ছবি, সেটা তো আর এমন নয় যে, তিনি এইমাত্র খৎনা করে এসে মাইকের সামনে বসেছেন। ওটাও সিম্বলিক ছবিই।
তবে এটা তো নিশ্চয়ই অস্বীকার করবেন না যে, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা লুঙ্গি খুলে খুলে দেখে সন্তুষ্ট হতে চেয়েছে আমরা সত্যি সত্যি খৎনা করা মুসলমান কিনা।
১৯৭১ সালের ১৩ জুন দি সানডে টাইমসে এ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদনে পাকি হানাদারদের এই অপকর্মের বিবরণ এসেছে এভাবে -
"...৯ম ডিভিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি ছয়দিন কুমিল্লায় ঘুরেছি। আমি কাছ থেকে দেখেছি গ্রামের পর গ্রাম, বাড়ির পর বাড়ি “অস্ত্র অনুসন্ধান”-এর ছলে খৎনা করা হয়নি এমন লোকদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লার সার্কিট হাউসে (বেসামরিক প্রশাসনের হেড কোয়ার্টার) মানুষদের মৃত্যুযন্ত্রণার আর্তরব আমি শুনেছি।"
........
“আল্লাহর দোহাই, ওকে গুলি কর না,” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, “ও নিরস্ত্র। ও একজন গ্রামবাসী মাত্র।”
আমার দিকে বাজেভাবে তাকিয়ে রাঠোর একটা সতর্কতামূলক গুলি করলেন। সবুজ ধানের গালিচায় লোকটা কুঁকড়ে ঢুকে যেতেই দু’জন জওয়ান এগিয়ে গেল তাকে টেনে-হিঁচড়ে আনতে।
বন্দুকের বাট দিয়ে আঘাতের পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হল।
“তুমি কে?”
“মাফ করে দিন সাহেব, আমার নাম আব্দুল বারী। ঢাকায় নিউ মার্কেটে দর্জির কাজ করি।”
“মিথ্যে বলবে না। তুমি হিন্দু। না হলে দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
“কারফিউয়ের সময় প্রায় হইয়া আসছে, সাহেব, আমি আমার গ্রামে যাইতেছিলাম।”
“সত্য কথা বল। দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
প্রশ্নের উত্তর দেবার পূর্বেই তাকে একজন জওয়ান দেহ-তল্লাসী শুরু করল এবং আরেকজন দ্রুত তার লুঙ্গি টেনে খুলল। হাড়জিরজিরে নগ্ন শরীরে সুস্পষ্ট খৎনার চিহ্ন দেখা গেল, যা মুসলমানদের অবশ্যই করতে হয়।
১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২০
নষ্ট ছেলে বলেছেন: প্রথম ছবিটা নিয়ে যারা কনফিউজড তারা এখানে দেখতে পারেন । আমার ব্লগ বন্ধ হলেও গুগল ক্যাশ তো আছে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ভুল তথ্য দিয়ে সেটা জায়েজ করার মানসিকতা আমার একদমই নেই। আমি মৌলবাদি নই যে, গোঁ ধরে বসে থাকবো। তবে ছবিটি বিতর্কিত। যেমন এক পাকিস্তানি সেনার স্মৃতিচারণায়ও ওই ছবি আছে। আবার এ
আরেক জায়গায় দেখা যাচ্ছে, একে পাকি সেনা হিসেবেই নির্দেশ করা হয়েছে। এমনিতে
সিম্বলিক ছবি হিসেবেও এটা চলে যায় অনায়াসে। কারণ ঠিক পাশের ছবিতে মৌলোভী শফীর যে ছবি, সেটা তো আর এমন নয় যে, তিনি এইমাত্র খৎনা করে এসে মাইকের সামনে বসেছেন। ওটাও সিম্বলিক ছবিই।
তবে এটা তো নিশ্চয়ই অস্বীকার করবেন না যে, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা লুঙ্গি খুলে খুলে দেখে সন্তুষ্ট হতে চেয়েছে আমরা সত্যি সত্যি খৎনা করা মুসলমান কিনা।
১৯৭১ সালের ১৩ জুন দি সানডে টাইমসে এ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদনে পাকি হানাদারদের এই অপকর্মের বিবরণ এসেছে এভাবে -
"...৯ম ডিভিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি ছয়দিন কুমিল্লায় ঘুরেছি। আমি কাছ থেকে দেখেছি গ্রামের পর গ্রাম, বাড়ির পর বাড়ি “অস্ত্র অনুসন্ধান”-এর ছলে খৎনা করা হয়নি এমন লোকদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লার সার্কিট হাউসে (বেসামরিক প্রশাসনের হেড কোয়ার্টার) মানুষদের মৃত্যুযন্ত্রণার আর্তরব আমি শুনেছি।"
........
“আল্লাহর দোহাই, ওকে গুলি কর না,” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, “ও নিরস্ত্র। ও একজন গ্রামবাসী মাত্র।”
আমার দিকে বাজেভাবে তাকিয়ে রাঠোর একটা সতর্কতামূলক গুলি করলেন। সবুজ ধানের গালিচায় লোকটা কুঁকড়ে ঢুকে যেতেই দু’জন জওয়ান এগিয়ে গেল তাকে টেনে-হিঁচড়ে আনতে।
বন্দুকের বাট দিয়ে আঘাতের পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হল।
“তুমি কে?”
“মাফ করে দিন সাহেব, আমার নাম আব্দুল বারী। ঢাকায় নিউ মার্কেটে দর্জির কাজ করি।”
“মিথ্যে বলবে না। তুমি হিন্দু। না হলে দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
“কারফিউয়ের সময় প্রায় হইয়া আসছে, সাহেব, আমি আমার গ্রামে যাইতেছিলাম।”
“সত্য কথা বল। দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
প্রশ্নের উত্তর দেবার পূর্বেই তাকে একজন জওয়ান দেহ-তল্লাসী শুরু করল এবং আরেকজন দ্রুত তার লুঙ্গি টেনে খুলল। হাড়জিরজিরে নগ্ন শরীরে সুস্পষ্ট খৎনার চিহ্ন দেখা গেল, যা মুসলমানদের অবশ্যই করতে হয়।
১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২১
এস আর সজল বলেছেন: ফিফাদা, আপনাকে স্যালুট!!!!!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
উত্তরপুরুষে ভীরু কাপুরুষের উপমা হবো
আজ যদি মিছিলে না যাই!
ধন্যবাদ।
১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২২
নষ্ট ছেলে বলেছেন: আজকে পুরাই গোড়ায় গলদ। দিনকাল যে ভাল যাইতাছে না এইটা কি বুঝতাছে
এখনো সময় আছে ভাল হইতে নাকি পয়সা লাগে না
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বোঝাই যাচ্ছে, রসবোধ খারাপ না।
ধন্যবাদ।
১৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৬
নরাধম বলেছেন:
মৌলানা আহমেদ শফি সম্পর্কে আপনার ধারণা অজ্ঞানত প্রসুত এবং সেকেন্ড-হ্যান্ড। এটা হতে পারে তিনি বা তাঁরা ভুল করছেন বা ভুল বুঝেছেন, মানুষ ভুল করবে সেটাই স্বাভাবিক, তবে ১৯৭১-এ কিন্তু তাঁরা পাকিস্তান-বিরোধী ছিলেন, হাটহাজারী মাদ্রাসায় বোমাও মেরেছিল পাকিস্তানিরা। জামায়াতিদের সাথে তাদের সাপে-নেউলে সম্পর্ক। এখন উনাদের আন্দোলনে জামায়াত ভিতরে ঢুকেছে হয়ত বা, ছাত্রলীগেও তো জামায়াত ঢুকেছে বলে তারা অভিযোগ করত।
আপনি লিখেছেন "কোথাকার কোন্ মৌলোভী শফী, সবচেয়ে নিম্নমানের ব্লগারটিও যার চেয়ে বিদ্যাবুদ্ধিতে অগ্রসর, সেই লোক কিংবা তার সাঙ্গপাঙ্গ কিভাবে ইসলামের হেফাজতকারী হতে পারেন? এ কি ইসলামেরই অপমান নয়?"
আপনি শেষে বলেছেন, "জামায়াত-শিবির তো বটেই, হেফাজতে ইসলামের নেতারাও সেই সময় বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে দেশজুড়ে ইতিহাসের ভয়াবহতম নৃশংস ঘটনাগুলোই ঘটিয়েছিল।"
দুটাই নিঃসন্দেহে ফালতু একটা কথা। মৌলানা শফী সম্পর্কে আমি আমার এক পরিচিত শামীমভাইয়ের কাছ থেকে শুনেছি, শামীমভাই এমআইটি থেকে লেখাপড়া করা, নর্থসাউথের আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টের ফাউন্ডার। মৌলানা আহমেদ শফি সম্পর্কে আপনার ধারণা দুঃখজনক। উনি অসম্ভব প্রজ্ঞাসম্পন্ন একজন লোক। আমার নিজের বাড়িও হাটহাজারী, যদিও আমি সরাসরি মৌলানার সাথে কোনদিন দেকা করিনাই। আর নেপথ্য কাহিনীর যে লিংক দিয়েছেন ওসব বিশ্বাসযোগ্য কিছু না, ফালতু গুজব এবং এসব সোর্স কোট করা আপনার পোস্টের প্রাসংগিকতা ও বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আর পর্যাপ্ত সোর্স ছাড়া ফালতু অভিযোগ, যেমন আল্লামা শফি রাজাকার ছিলেন, এসব বলে আপনার পোস্টকে শুধু শুধুই বালখিল্য বানিয়ে ফেলেছেন। হাটহাজারীর যে কোন সাধারণ মানুষকে জিজ্ঞেস করলেই বলবে হাটহাজারী মাদ্রাসা এবং আল্লামা শফি মুক্তিযুদ্ধে পজিটিভ ভূমিকা রেখেছিলেন, বিরোধিতা তো দূরের কথা। তারা ১৯৭১-এর ফেব্রুয়ারীতেই পাকিস্তানিদেরকে জালেম আর বাংলাদেশীদেরকে মজলুম হিসেবে ফতোয়া দিয়েছিলেন এবং হাটহাজারী মাদ্রাসার এক আলেমের কাছ থেকে নিজের কানে শুনা উনারা এখনও সে অবস্থানে আছেন। সে সময় কওমী মাদ্রাসাগুলো মোটাদাগে হয়ত নিরপেক্ষ অথবা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সহানুভূতিসম্পন্ন ছিলেন। এখন চামে পেয়ে অনেকেই অভিযোগ করতে পারে, তবে সেসব ফালতু অভিযোগ, কাদের সিদ্দিকীকে রাজাকার বলে অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ, সেরকমই অভিযোগ। সম্মিলিত ইসলামী জোট কওমী মাদ্রাসার বিরোধী হবে, সেজন্য বালছাল অনির্ভরযোগ্য অভিযোগ করেছেন।
হেফাজতে ইসলামের দাবির সাথে আমি একমত নয়, ব্লগার ডটু রাসেল, শয়তান এদের গ্রেফতারের প্রতিবাদ করি এবং তাদের শীঘ্রই মুক্তি চাই, যদিও আসিফ মহিউদ্দীন সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিয়েছেন মনে করি, তবু তারও গ্রেফতার আমি চাই না। কওমী মাদ্রাসার অনেক কার্যকলাপ, তাদের শিক্ষাপদ্ধতি এসব বিষয়েও আমার দ্বিমত আছে, এবং আমি তাদের ব্যাপক সংস্কারের পক্ষপাতি, কয়েকমাস আগেই ফেইসবুকে এক কওমীপন্থী বন্ধুর সাথে আমার এ বিষয়ে ব্যাপক বাকবিতন্ডা হয়েছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে ১৯৭১-এ রাজাকারীর অভিযোগ চরম অন্যায় অভিযোগ এবং এ ধরনের যাকেই অপছন্দ তাকেই চামে রাজাকার বানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা প্রকারান্তরে রাজাকারদেরকে গ্রহনযোগ্যতা দেওয়ারই নামান্তর, সেজন্যই চরম ঘৃণ্য একটা অপরাধ। ধর্মব্যবসায়ী বলতে আপনারা মাজার-পীরব্যবসায়ী, আপনাদের প্রথম আলোর নাকের ডগার উপর সাঈদাবাদী, দেওয়ানবাগী বা ইত্যাকার ভন্ড পীররা, চট্টগ্রাম সিলেটে মাজারব্যবসায়ী এসবকে বুঝেন না, বুঝেন খালি কেউ রাজনীতিতে নাক গলালে তখনই। কওমী মাদ্রাসার লোকজন আপনাদের কাছে আগে ধর্মব্যবসায়ী ছিল না কেননা তারা রাজনীতি থেকে দূরে থাকত, কিন্তু এখন যেহেতু রাজনীতিতে নাক গলাচ্ছে তখনই ধর্মব্যবসায়ী বানিয়ে দিয়েছেন। ধর্মব্যবসায়ীর ডেফিনিশান নিজের সুবিধামত করলে ধর্মব্যবসায়ীদেরকে হারাতে পারবেন না কোনদিনই।
আবারও বলছি হেফাজতে ইসলামের দাবির সাথে আমি দ্বিমত পোষণ করছি কিন্তু তার মানে এই না যে তাদের নামে ফালতু, বেইসলেস, সত্যমিথ্যা অভিযোগ করবেন। এসব করে দেশকে আরো সাংঘর্ষিক অবস্থানের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন, সমাধান কিছুই করছেন না। আপনার এই পোস্টের সারাংশ খুবই নাজুক, উপসংহার বেইসলেস, সূত্রগুলো গুজবনির্ভর, সম্পূর্ণ পোস্ট বিষয়বস্তুহীন এবং দেশকে আরো সাংঘর্ষিক পরিস্থিতিতে ঠেলে দেওয়ার আহ্বান চরম অবিবেচনাপ্রসূত।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনি দীর্ঘদিন ধরে এই ব্লগে আছেন। অন্য ব্লগগুলোতেও নিয়মিত বা অনিয়মিতভাবে চোখ রেখেছেন নিশ্চয়ই। আপনি কি ভেবে বলতে পারবেন, পুরো এই বাংলা ব্লগমণ্ডলে প্রকৃতই ধর্মের অবমাননা করে - এমন ব্লগার কি ১০জনও পাওয়া যাবে? আমি নিশ্চিত আপনি পাবেন না।
এখন বলুন, এই ১০জন 'নাস্তিক' ব্লগারের (যার মধ্যে হয়তো পাঁচজনই প্রবাসী) শাস্তির জন্য তাদের কি আসলেই লংমার্চের মতো চরমপন্থায় যাওয়ার কোনো যৌক্তিকতা কি ছিল? আপনি কি মনে করেন, কওমি মাদ্রাসার এই হুজুর এবং তাদের ছাত্ররা আদৌ কখনো ব্লগ বা ফেসবুক ব্যবহার করার মতো অগ্রসর? আমি জানি, আপনি এটাতেও না বলবেন। তাহলে বলুন তো, ব্লগ ও ফেসবুকের লেখালেখি নিয়ে তারা জানলো কোত্থেকে? কে তাদের মাথা ভারি করেছে? কে তাদের ব্যবহার করছে? তারাই বা কেন নিজেদের ব্যবহৃত হতে দিচ্ছে জামায়াতিদের স্বার্থে? ঠিক কোন্ কারণে।
মৌলানা শফির যে ১৩ দফা দাবি, কিংবা বিভিন্ন সভা-সমাবেশে তার যে বক্তৃতা-বিবৃতি - এগুলো দেখে যে কারোরই ধারণা হওয়া স্বাভাবিক যে, এই লোক এই যুগের লোক নন। এই লোকের চিন্তাভাবনা রয়ে গেছে সেই মধ্যযুগে। সবচেয়ে নিম্নমানের ব্লগারটিও কিন্তু এইদিক থেকে মৌলানা শফির চেয়ে এগিয়ে থাকবে। যদি ইসলামী জ্ঞানের কথাও বলেন, তার বক্তব্যই যথেষ্ট তাকে বিচারের। কিন্তু এদিক দিয়েও বাংলাদেশে তাবলীগের অন্তত দুই ডজন মৌলানার নামধাম একটু চেষ্টা করলেই দিতে পারবো, যারা ইসলাম সম্পর্কে মৌলানা শফিকে সত্যিকার অর্থে পড়ানোর যোগ্যতা রাখেন।
আমি নিজে একজন সাংবাদিক। কোনো উড়ো খবর-টবরের ধার ধারি না, কিন্তু আমি জানি, এই টাকা কিভাবে কার কার হাত দিয়ে লেনদেন হয়েছে জামায়াত আর হেফাজতের মধ্যে। সাংবাদিকদের মধ্যে অনেকেই জানেন, কেবল জামায়াত নয়, সরকারের সঙ্গেও হেফাজতে ইসলামীর একটি অংশের মধ্যে অর্থ লেনদেনের ঘটনা ঘটেছে ইতিমধ্যে।
মৌলানা শফিসহ এখনকার হেফাজতে ইসলামের অনেক নেতা যে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন এবং বেশ কিছু কওমী মাদ্রাসা যে মুজাহিদদের ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে ইসলামী চিন্তাবিদরাই কিন্তু সেই অভিযোগ তুলেছেন। এর বিরুদ্ধে আপনার দিক থেকেও বিশ্বাসযোগ্য কোনো সূত্র নেই। কোনোটা কানে শোনা, আবার কোনোটা 'শামীম ভাইয়ের কাছ থেকে শোনা'।
একজন প্রকৃত ধার্মিক কিন্তু কখনোই রাজনীতিতে নাক গলাবে না। রাজনীতিতে কেবল তারাই নাক গলায়, যারা ধর্মব্যবসায়ী। হেফাজতে ইসলাম ও মৌলানা শফির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডই প্রমাণ করে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে নস্যাৎ করার জন্য তারা মরিয়া। গণজাগরণ মঞ্চের বিরোধিতাও তারা ঠিক এই জন্যই করে যাচ্ছে। সাভারে - চট্টগ্রামে দেখুন জামায়াতের ভাড়াটে গুণ্ডার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে এই হেফাজতে ইসলাম। যে লোক এই দলের নেতৃত্ব দেয়, সেই লোক কিভাবে ভালো হয়? আবার দেখুন কী আজব কাণ্ড। এই শফির ঈমান এমন এক সময়ে এসে জাগ্রত হয়েছে, একেবারে ঘড়ির কাঁটা ধরে, যখন কিনা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে সবাই সোচ্চার এবং একের পর এক রায় হওয়া শুরু হয়েছিল।
১৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
সদ্বৃত্তি বলেছেন: লেঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড।
লজ্জা শরমের মাথা খাইয়া পেমেন্ট হালালের আপ্রাণ চেষ্টা অভিনন্দনযোগ্য।
তয় ব্লগাররা আর বোকা নাইরে মনা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। লেঞ্জা ইজ ভেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড!
১৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
দি সুফি বলেছেন: গুগলে সার্চ করে দেখুন প্রতিদিন হাজার হাজার খুন হয়, ধর্ষন হয় সারা বিশ্ব জুড়ে। তাহলে এখন থেকে খুনী, ধর্ষকের বিচার চাওয়া বন্ধ করে দেব?
আপনার এই যুক্তির দ্বারা আপনি প্রমান করলেন যুদ্ধাপরাধীর বিচার চাওয়াও (আপনার মতে) ভুল!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ভার্চুয়াল জগতে লেখালেখির সঙ্গে খুন-ধর্ষণের মতো ঘটনাকে যিনি মেলাতে চেষ্টা করেন, তাকে আমি শ্রেফ একটি বালক কিংবা বালিকা বলতেই পছন্দ করবো।
১৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ফিফা'র কাছ থেকে এমন পোস্ট দেখতে পাওয়াটা দুঃখজনক।
অতীতের ফিফা থাকলে এমন পোস্ট দেখতে হতো না। আর ভারতীয় সেনা'র ছবিটা নিয়ে এমন ভুল তো হতোই না!
---------
ব্যাক্তিগত নানা কারনে ব্লগার আর অপরাধী ব্লগার'দের মাঝে পার্থক্য ভুলে ব্লগ ও ব্লগারদের অপমানিত করছেন দেখে খুবই খারাপ লাগলো।
আন্তরিক মাইনাস, একসময়ের প্রিয়, ফিফা!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনি ভুল বুঝেছেন নিশ্চিতভাবেই। পেশাগত কারণে ঠিক এই সময়ে আমার ওপর ভয়াবহ কাজের চাপ যাচ্ছে, কিন্তু কেবল ব্লগারদের এই দুর্দিনে দাপ্তরিক ঝামেলা উপেক্ষা করে অনেক কষ্টে ব্লগে সময় দিচ্ছি কেবলই ব্লগারদের স্বার্থে, কেবলই তাদের হয়ে কথা বলার জন্য।
আপনার আন্তরিক মাইনাসের জন্য ধন্যবাদ। এই যে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, এটার জন্যই আমি লড়ছি, লড়ে যাবো। ভালো থাকুন।
২০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
বাহাদুর বাপ্পী বলেছেন: বিশ্বে নাস্তিক আছে কোটি কোটি কথা সত্য কিন্তু আমাদের দেশের নাস্তিকতা মানে শুধু ইসলামকে টার্গেট করা , এহেন মিথ্যাচার নাই যে নাস্তিক গুলা বাদ দিয়েছে , রাসুল (সাঃ ) এর সাথে বিবি খাদিজা (রাঃ ) এর বিবাহ থেকে শুরু করে সাধারন মিস্টি খাওয়াও বিষয়টিও বাদ যায় নাই! অশ্লীল যোক্স বা নোংরা ছবি সহ ইসলামকে জরিয়ে পোস্ট এসেছে কত হাজার তা কি গুনে শেষ করতে পারবেন ?? শুনেছি চিনে নাকি নাস্তিক বেশি আর তাদের নাস্তিকতা মানে আমি কোন ধর্ম মানি না কিন্তু আমাদের দেশের নাস্তিক গুলিরে দেখেন । থাবা বাবা থেকে শুরু করে আল্লামা শয়তান বা আরিফ বা মঘা সাহেব !! মঘার কমেন্টে দেখা যায় "আল্লাহ নাকি তাদের **ল ও ছিড়তে পারবে না" বা "আল্লাহর শাস্তি ট্রাফিজ্যামে আটকা পরেছে" বা "আল্লাহ তার খাটের নিচে" ইত্যাদি ইত্যাদি। (নাউযুবিল্লাহ) এই বিষয় গুলি আপনি একজন মানুষ হিসেবে কিভাবে নিবেন ? যদি মুসলিম হন তবে তা কি আপনার হৃদয় ব্যাথিত করবে না ??
আপনি ইট টি মারলেন কিন্তু পাটকেল টি খাবেন না তার কি গ্যারান্টি আছে ?
ফেবুর মালিক জুকারবার্রগ ও ত নাস্তিক ,কোথায় সে ত তার কোন স্টাটাসে ঘোষনা দিল না যে "আল্লাহ তার হেন করতে পারবে না"
আমাদের দেশের নাস্তিক গুলা যেভাবে বেশি বাড়া বেড়েছিল তাতে তাদের আরো বেশি কস্ট দেবার দরকার হয়ে পড়েছিল।
আর আমাদের মাঝে কিছু মুসলমানের সন্তান আছেন যাদের স্বভাব হলঃ তাকে যদি হুজুর নামাজ পড়তে বলে তবে পড়বে না , প্রেম করতে মানা করলেও প্রেম করবে , দূর্নিতী করতে নিষেধ করলেও দূর্নিতী করবে , কিন্তু সেই হুজুর যখন বলবে জামাত-শিবির ভাল না আর ঠিক তখনি বলে উঠবেঃ দেখেছিস হুজুর বলেছেন জাশি ভাল না।
আর এই প্রজাতি মুসলমান নামের বাচ্চা কুত্তা গুলাই প্রকৃত ধর্ম ব্যাবসায়ী
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটা আমি অস্বীকার করছি না, ব্লগে অবাধ বাক-স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে কেউ কেউ নিশ্চয়ই ধর্মকে, বিশেষ করে ইসলাম ধর্মকে আক্রমণ করেছে অমার্জিতভাবে, অশালীনভাবে। ব্যক্তিগতভাবে ওইসব লেখালেখি আমাকে কখনোই টানেনি। বলতে গেলে সবসময়ই ওগুলো ইগনোর করে গেছি। ফলে মুসলমান হিসেবে আমার অনুভূতি কিন্তু একবিন্দুও আহত হয়নি। আপনাদের কেন আহত হয়? আপনার ঈমানই বা এতো দুর্বল কেন, হুটহাট কচু পাতার পানির মতো এদিক-ওদিক গড়িয়ে পড়ে?
আর বিশ্বজুড়ে ইসলামবিরোধী যেসব সাইট আছে, তার সাধারণ দু একটি সাইটের লিংক দিলেও আপনি বুঝতে পারতেন, ওদের তুলনায় বাংলাদেশি নাস্তিকরা কতোটা শিশু।
২১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
রাজুবিডি বলেছেন: একথা অস্বিকার করার উপায় নেই যে ব্লগে ইসলাম বিদ্বেশি লেখা নেই, কিন্তু তাদের তুলনায় আস্তিকের সংখ্যাই বেশী। অবশেষে সামু সরকারের চাপে সেইসব কলঙ্কিত ব্লগারদের নিক ব্যান করেছে, এই কাজটি সাধারন ব্লগারদের অভিযোগের ভিত্তিতে করলে কি তখন কোন অসুবিধা ছিল? যাই হোক গনহারে ব্লগারদের নাস্তিক ট্যাগ দেয়ার চক্রান্ত কে ঘৃনা করি। ব্লগার রা যখন ফেলানী হত্যার প্রতিবাদ করেছিল তখন প্রধান বিরোধীদলের কাছে তাদের আন্দোলন ছিল যৌক্তিক, মিরপুর স্টেডিয়ামে যখন ফেলানী হত্যার প্রতিবাদের প্ল্যাকার্ড নিয়ে লীগের ছেলেদের দৌরানী খেয়েছে তখন ও বিরোধী দলের কাছে ভালো লেগেছে। তেল গ্যাস নিয়ে আন্দোলন করে পুলিশের পিটুনি খেয়েছে তখনও সব বিরোধী দলের নেতারা বগল বাজিয়েছেন। তখন কেউ অভিযোগ করেনি যে ব্লগার রা নাস্তিক। যেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য আন্দোলন শুরু হল অমনি চারিদিকে নাস্তিক রব শুরু হয়ে গেল!!! আওয়ামীলীগের নির্বাচনী অংগীকার এর সাথে ব্লগার দের আন্দোলনের মিল থাকার কারনেই তারা এই দফায় সরকারের পিটুনি থেকে বেঁচে গেছে। হেফাজতের আন্দোলন যদি ধর্মরক্ষাই উদ্দেশ্য হয় তাহলে শুধু ব্লগের গুটি কয়েক নাস্তিকের বিরুদ্ধে কেন? দেশেতো পর্ন সাইট ওপেন? বেশ কয়েকটি মুসলিম দেশে ইন্টারনেটে পর্ন সাইটের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সেন্সর শীপ রয়েছে। আমাদের দেশেতো সে ধরনের কোন সেন্সরশিপ নেই, নাকি পর্ন দেখলে ধর্ম নস্ট হয়না ? আসলে ইন্টারনেট নিয়ে হেফাজতের তামন কোন ধারনা নেই। মাহমুদুর রহমান তার একটি চ্যানেল এর মাধ্যমে শফী সাহেব কে মিস গাইড করছে। এর ফল তারা অবশ্যই পাবে,অপেক্ষা করুন। কারন আমি বিশ্বাস করি চক্রান্ত খুব বেশি দিন টিকতে পারেনা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, সেটাই তো! যে দেশে শত শত পর্নোসাইট উন্মুক্ত, সেই দেশে গুটিকয় নাস্তিকের বিরুদ্ধে হেফাজতে ইসলামীর লঙ্কাকাণ্ড পুরোপুরি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত - এতে কোনো সন্দেহ নেই। আপনার কথাটাই বলি আবার - 'আসলে ইন্টারনেট নিয়ে হেফাজতের তামন কোন ধারনা নেই। মাহমুদুর রহমান তার একটি চ্যানেল এর মাধ্যমে শফী সাহেব কে মিস গাইড করছে। এর ফল তারা অবশ্যই পাবে,অপেক্ষা করুন। কারন আমি বিশ্বাস করি চক্রান্ত খুব বেশি দিন টিকতে পারে না। '
২২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪০
আবু েহনা েমাস্তফা কামাল বলেছেন: ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করলে ( যে ধর্মেরই হোক) তার প্রতিবাদ করলেই জামাত-শিবির হয়ে যায় তা আপনার মতো কিছু লোকের পক্ষেই চিন্তা করা সম্ভব। যারা নিরপেক্ষ হিসেবে আপনার কাছে পরিচিত এ ব্যাপারে তাদের মতামত জানার চেষ্টা করুন। আশা করি আপনার ভুল ভাঙ্গবে। ধন্যবাদ আপনার পোষ্টের জন্য।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অন্য কারো কথায় নয়, আমার নিজের পর্যবেক্ষণে যা যা মনে হয়েছে, সেটিই তুলে ধরেছি এই লেখায়।
ধন্যবাদ।
২৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪১
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: একটি সহজ সুত্রঃ রাজাকারের সমর্থক রাজাকার হলে নাস্তিকের সমর্থক নাস্তিক । আর অপরাধীর সমর্থক ও অপরাধী ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এগুলো মধ্যযুগীয় সূত্র। এই যুগে অচল নিঃসন্দেহে।
২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪২
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
আশা করব কতৃপক্ষ এই পোষ্টটিকে net হিসেবে ব্যাবহার করবেন । সহজ শরল কিন্তু অসাধারন এই পোষ্ট টি ঠিক কত জনের গাত্র দাহের কারন হয় এটা বের করে তাদেরকে সামু থেকে বের করে দেয়ার ব্যাবস্থা নেয়া হোক ।
আমি সব সময় আশাবাদী । তাই এই পোষ্টেও আমার আশার কথাটা বলে গ্যালারীতে বসলাম ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সামহোয়্যারই একমাত্র ব্লগ, যেখানে খোদ এর প্রতিষ্ঠাতা আরিল ও জানাকে অশ্রাব্য গালি দিলেও সেই পোস্ট মোছা হয় না।
২৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
সায়েম মুন বলেছেন: চার দশক ধরে অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সয়ে টিকে থাকা এই বাংলাদেশ আফগানিস্তান হতে পারে না, পাকিস্তান হতে পারে না, ধর্মান্ধ মোল্লাদের অধিকারে যেতে পারে না। এদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে হবে। নইলে বিষধর এই সাপের হাত থেকে কেউই রেহাই পাবে না, হুজুরদের কাছে আনুগত্য প্রকাশে মরিয়া হয়ে ওঠা আওয়ামী লীগও নয়। এদের প্রতিহত করা এখন সময়ের দাবি। আমি নিশ্চিত, এই ধর্মব্যবসায়ীরা একাত্তরের মতোই হারবে আবার। নভোযান জুনো বৃহস্পতির কক্ষপথে যাক কিংবা না যাক, মঙ্গল থেকে কিওরিসিটি ফিরুক কিংবা না ফিরুক - ধর্মব্যবসায়ীদের হারাতেই হবে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধর্মব্যবসায়ীদের হারাতেই হবে। নইলে এই বাংলাদেশ পিছিয়ে যাবে সেই চার দশক আগের বাংলাদেশে।
ধন্যবাদ মুন।
২৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫১
এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: নিয়েল ( হিমু ) @ ফিফা এই পোষ্টে ভয়াবহ মিথ্যাচার করেছে, সেই বিষয়ে কিছু বলবেন না ??
নরাধম ভাইয়ের কমেন্টস পড়েন
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: নরাধমের মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যে।
২৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫২
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: মোল্লাদের চাপের মুখে যৌক্তিক কোনো কারণ ছাড়াই শ্রেফ 'সন্দেহের বশে' নির্বিচারে ব্লগারদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে, তাদের ওপর নির্যাতনও চালানো হয়েছে বলে আমরা জেনেছি।
আসিফ বা আল্লামা শয়তানের প্রতি এত দরদ কেন?? যাই হোক কোন ভাবেই ঐসব কুৎসিত চটি লেখকদের প্রতি সামান্যতমও সহানুভূতি দেখানো যায় না।
ঐসব নোংরাদের সমর্থনের জন্য যাকে তাকে জামাত-শিবির বানিয়ে দিবেন? আপনার লেঞ্জা বের হয়ে গেছে ফিফা।
আজ থেকে আপনার সমস্ত পোস্ট বয়কট করলাম।
মিথ্যা ছবি দিয়ে সহানুভূতি আদায় করাটা কি প্রথম আলোতে প্রশিক্ষন পেয়েছেন নাকি??
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমার পোস্ট আপনি বয়কট করতেই পারেন। কিন্তু আপনার এই বয়কট করার স্বাধীনতার জন্য আমি লড়বো সবসময়ই, যেমন লড়ছি এখন। জনপ্রিয়তার জন্য আমি লিখি না। আমার ভাবনাগুলো শেয়ারের জন্যই মূলত লিখি।
ধন্যবাদ।
২৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
রুদ্র মানব বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম জামাতের নতুন সংঘটন ,
এই ব্যাপারে নো কনফিউশন ,
সব শালা ভন্ডারা ধর্ম বেইচা ধান্ধা করবার চায়
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ওপরের আবরণটি হেফাজতের, ভেতরের শরীরটা জামায়াতের।
২৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
অনিক আহসান বলেছেন: আমি নিজের চিন্তা আর জানার প্রচেস্টার মাধ্যমে নাস্তিক হলে কোন সরকারের বাপের ক্ষমতা নাই আমাকে ঠেকায়, আমার লেখা বন্ধ করে সেখানে একজন আল্লাম শফিতো কোন ছার। ৩ ব্লগারের আটকে বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে যে কোন কর্মসুচিতে মাঠে নামতে প্রস্তুত আছি। আল্লাম শফির চিন্তা চেতনা ২১ শতকে অচল তাই সচেতনতাই তাকে রুখার জন্য এনাফ। শুধু ঘায়েল করার স্বার্থে খামাখা কাউরে রাজাকার বা স্বাধীনতা বিরোধী ট্যাগিং দেয়ার প্রয়োজন নাই। কওমীওয়ালারা অনেক আগে থেকেই জামাতের প্রতিপক্ষ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই বাংলা ব্লগমণ্ডলে প্রকৃতই ধর্মের অবমাননা করে - এমন ব্লগার কি ১০জনও পাওয়া যাবে? আমি নিশ্চিত আপনি পাবেন না।
এখন বলুন, এই ১০জন 'নাস্তিক' ব্লগারের (যার মধ্যে হয়তো পাঁচজনই প্রবাসী) শাস্তির জন্য তাদের কি আসলেই লংমার্চের মতো চরমপন্থায় যাওয়ার কোনো যৌক্তিকতা কি ছিল? আপনি কি মনে করেন, কওমি মাদ্রাসার এই হুজুর এবং তাদের ছাত্ররা আদৌ কখনো ব্লগ বা ফেসবুক ব্যবহার করার মতো অগ্রসর? আমি জানি, আপনি এটাতেও না বলবেন। তাহলে বলুন তো, ব্লগ ও ফেসবুকের লেখালেখি নিয়ে তারা জানলো কোত্থেকে? কে তাদের মাথা ভারি করেছে? কে তাদের ব্যবহার করছে? তারাই বা কেন নিজেদের ব্যবহৃত হতে দিচ্ছে জামায়াতিদের স্বার্থে? ঠিক কোন্ কারণে?
হেফাজতে ইসলাম ও মৌলানা শফির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডই প্রমাণ করে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে নস্যাৎ করার জন্য তারা মরিয়া। গণজাগরণ মঞ্চের বিরোধিতাও তারা ঠিক এই জন্যই করে যাচ্ছে। সাভারে - চট্টগ্রামে দেখুন জামায়াতের ভাড়াটে গুণ্ডার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে এই হেফাজতে ইসলাম। যে লোক এই দলের নেতৃত্ব দেয়, সেই লোক কিভাবে ভালো হয়? আবার দেখুন কী আজব কাণ্ড। এই শফির ঈমান এমন এক সময়ে এসে জাগ্রত হয়েছে, একেবারে ঘড়ির কাঁটা ধরে, যখন কিনা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে সবাই সোচ্চার এবং একের পর এক রায় হওয়া শুরু হয়েছিল। যদি কওমীরা জামায়াতের বিরোধীই হয়ে থাকে, তাহলে গত ৪২ বছরে কবে কোথায় তারা দাবি করেছে যে, মওদুদী-গোলামাযমের বইপত্র নিষিদ্ধ করতে হবে?
৩০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
তানজিল মাহমুদ শাহ বলেছেন: বই ত একটাই। ছবিও একটাই হবার কথা, ক্যাপশনও। কিন্তু এইখানে দেখি দুইটা ক্যাপশন........
লিংক সহ দিলাম।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এক পাকিস্তানি সেনার স্মৃতিচারণায়ও ওই ছবি আছে। আবার এ
আরেক জায়গায় দেখা যাচ্ছে, একে পাকি সেনা হিসেবেই নির্দেশ করা হয়েছে। এমনিতে
সিম্বলিক ছবি হিসেবেও এটা চলে যায় অনায়াসে। কারণ ঠিক পাশের ছবিতে মৌলোভী শফীর যে ছবি, সেটা তো আর এমন নয় যে, তিনি এইমাত্র খৎনা করে এসে মাইকের সামনে বসেছেন। ওটাও সিম্বলিক ছবিই।
তবে এটা তো নিশ্চয়ই অস্বীকার করবেন না যে, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা লুঙ্গি খুলে খুলে দেখে সন্তুষ্ট হতে চেয়েছে আমরা সত্যি সত্যি খৎনা করা মুসলমান কিনা।
১৯৭১ সালের ১৩ জুন দি সানডে টাইমসে এ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদনে পাকি হানাদারদের এই অপকর্মের বিবরণ এসেছে এভাবে -
"...৯ম ডিভিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি ছয়দিন কুমিল্লায় ঘুরেছি। আমি কাছ থেকে দেখেছি গ্রামের পর গ্রাম, বাড়ির পর বাড়ি “অস্ত্র অনুসন্ধান”-এর ছলে খৎনা করা হয়নি এমন লোকদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লার সার্কিট হাউসে (বেসামরিক প্রশাসনের হেড কোয়ার্টার) মানুষদের মৃত্যুযন্ত্রণার আর্তরব আমি শুনেছি।"
........
“আল্লাহর দোহাই, ওকে গুলি কর না,” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, “ও নিরস্ত্র। ও একজন গ্রামবাসী মাত্র।”
আমার দিকে বাজেভাবে তাকিয়ে রাঠোর একটা সতর্কতামূলক গুলি করলেন। সবুজ ধানের গালিচায় লোকটা কুঁকড়ে ঢুকে যেতেই দু’জন জওয়ান এগিয়ে গেল তাকে টেনে-হিঁচড়ে আনতে।
বন্দুকের বাট দিয়ে আঘাতের পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হল।
“তুমি কে?”
“মাফ করে দিন সাহেব, আমার নাম আব্দুল বারী। ঢাকায় নিউ মার্কেটে দর্জির কাজ করি।”
“মিথ্যে বলবে না। তুমি হিন্দু। না হলে দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
“কারফিউয়ের সময় প্রায় হইয়া আসছে, সাহেব, আমি আমার গ্রামে যাইতেছিলাম।”
“সত্য কথা বল। দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
প্রশ্নের উত্তর দেবার পূর্বেই তাকে একজন জওয়ান দেহ-তল্লাসী শুরু করল এবং আরেকজন দ্রুত তার লুঙ্গি টেনে খুলল। হাড়জিরজিরে নগ্ন শরীরে সুস্পষ্ট খৎনার চিহ্ন দেখা গেল, যা মুসলমানদের অবশ্যই করতে হয়।
৩১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
আলোকন বলেছেন: কিরে তোর চুলকানি এখনো কমে নাই?
তয় জুক্স ভালা হইসে...
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, জোকসখানি বিপুল আগ্রহের সঙ্গে উপভোগ করার জন্য।
৩২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
শিরোনাম বলেছেন: ফিফার পোস্ট পড়ে মনে হইতাছে ব্লগাররা সব ধোয়া তুলসিপাতা।
উনারা ইসলাম বিদ্বেষী কোন কিছু লিখে নাই। হাজার হাজার প্রমাণ আছে কতিপয় ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারের ইসলাম ধর্মকে নিয়া উল্টাপাল্টা লিখা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটা আমি অস্বীকার করছি না, ব্লগে অবাধ বাক-স্বাধীনতার সুযোগ নিয়ে কেউ কেউ নিশ্চয়ই ধর্মকে, বিশেষ করে ইসলাম ধর্মকে আক্রমণ করেছে অমার্জিতভাবে, অশালীনভাবে। ব্যক্তিগতভাবে ওইসব লেখালেখি আমাকে কখনোই টানেনি। বলতে গেলে সবসময়ই ওগুলো ইগনোর করে গেছি। ফলে মুসলমান হিসেবে আমার অনুভূতি কিন্তু একবিন্দুও আহত হয়নি। আপনাদের কেন আহত হয়? আপনার ঈমানই বা এতো দুর্বল কেন, হুটহাট কচু পাতার পানির মতো এদিক-ওদিক গড়িয়ে পড়ে?
৩৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ধর্ম ব্যবসায়ী, ধর্ম বিদ্বেষী উভয় দলের পরাজয় হোক।
সুস্থ আলোচনার পাল্টফর্ম হোক ব্লগ।।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সুস্থ আলোচনার প্লাটফর্ম হোক ব্লগ।
৩৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
শিরোনাম বলেছেন: আমার কষ্ট লাগে। আমার খুব লজ্জা লাগে। যখন দেখি জনগণের দাবি, ইচ্ছা, আকাঙ্খাকে কতিপয় গোষ্টি/দল বলাৎকার করে।
সাধারণ মানুষের দাবিতে সৃষ্ট গণজাগরণ মন্চকে আওয়ামীলীগ তাদের সংগঠন ছাত্রলীগ/যুবলীগ দিয়া দখল করে নিলো।
কতিপয় ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের শাস্তির দাবিতে যখন সারাদেশের আলেম সমাজ, সাধারণ মুসলমানরা উত্তাল তখন ঐ সকল ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের বাঁচানোর দাবিতে আওয়ামীলীগ/কতিপয় সহযোগী ব্লগার মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামকে পুরাপুরি বিপরীতমুখী অবস্থায় দাঁড় করিয়ে দিলো।
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের কয়েকজনই মুসলমান। বাকিরা সব উদারপন্থী মুক্তমনা।
ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগাররা এমনি একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলো। আজকে মুসলমানরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই গণজাগরণ মঞ্চকে আওয়ামী লীগ নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করতে চেয়েছিল। এর পুরো দায়ভার বিএনপির। প্রধান বিরোধীদল হিসেবে তারা তরুণদের জাগরণকে অবজ্ঞা করে দূরে সরিয়ে দিয়ে স্বাধীনতাবিরোধীদের কাছে টেনে নিয়েছে। এর সুযোগ নিয়েছে আওয়ামী লীগ। আবার গণজাগরণ মঞ্চ একটু ঝিমিয়ে এলে সেটাকে ছুঁড়ে ফেলে দিতেও দ্বিধা করেনি। আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সর্বশেষ বৈঠকই তার প্রমাণ।
৩৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০২
ল্যাটিচুড বলেছেন: ফিফা ভাই, আপনার প্রতি সন্মান জানিয়ে বলছি, আপনি একজন সিনিয়র ও সন্মানিত ব্লগার, তাই আপনার ভুল বড় বেশী দৃষ্টি কটু লাগছে। আমাদের কাছে পাকি শুয়োর ও তাদের দোসোরদের আইক্কা বাশ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট মশলা আছে।
১৯৭১ এ ছবি পাকিস্থানিগো কইয়া আমাদের কাম হইছে ভালা কথা । অহন আর মিথ্যার প্রয়োজন নাই।
আমার মনে হয় আপনার ছবির প্রথম অংশটা বাদ দেওয়া উচিত - কারণ এখন অনেকেই জানে যে - প্রথম ছবির সৈন্য পাকিস্থানী হানাদার নয় - বরং ভারতীয় সৈন্য
যারা জানেন না, তাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে - ছবিটি তুলেছিলেন ভারতের বিখ্যাত ফটো গ্রাফার "Kishor Parekh"
কিশোর পারেখের আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের উপর তার যে বিখ্যাত ফটো গ্রাফির বই - " Bangladesh A Brutal Birth" প্রকাশ করেছেন সেই বই থেকে মুল ছবিটি জেনুইস ক্যাপশান সহ নিচে দিয়ে দিলাম।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পাশাপাশি দুটি ছবিই কিন্তু সিম্বলিক। ঠিক পাশের ছবিতে মৌলোভী শফীর যে ছবি, সেটা তো আর এমন নয় যে, তিনি এইমাত্র খৎনা করে এসে মাইকের সামনে বসেছেন। ওটাও সিম্বলিক ছবিই।
তবু আমি এটা বদলে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু পোস্ট এডিটে গিয়ে নতুন করে ফটো আপলোডের অপশনটা আর পাচ্ছি না। সামহোয়্যারের বাগই হবে। তবে পরে অবশ্যই ঠিক করে নেবো।
৩৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৩
দি সুফি বলেছেন: এই পিডিএফের ২২ নং পেইজ দেখুনঃ Click This Link
প্রথম ছবিটি কোথা থেকে এসেছে জেনে যাবেন। যদি আগে থেকে না জেনে থাকেন, তাহলে আপনাকে কোন দোষ দেব না। যদি আগে থেকেই এটা সম্পর্কে জেনে থাকেন, তাহলে আপনি একজন ভন্ড-মিথ্যাবাদী। @লেখক
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: না, আমি হেফাজতের মতো ভণ্ড কিংবা জামায়াতের মতো মিথ্যাবাদী নই। এই লেখার সঙ্গে ছবিটি ঠিকই আছে, ক্যাপশনটি ভুল হতে পারে। সেটা আমি অবশ্যই ঠিক করে নেবো।
৩৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার পোস্টটি পড়ে একবার পুনরায় নিজের দিকে তাকিয়ে দেখে নিতে বাধ্য হলাম সত্যি আমি ইসলাম ধর্মের অনুসারি কিনা। দেখেত মনে হল আমি ইসলাম ধর্ম অনুসারি। কিন্তু বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় সব ধর্মেই শুধু মাত্র শারীরিক সুস্থতার কথা ভেবে অনেকেই এই পথ বেছে নিচ্ছেন। এখন যদি কেউ এভাবে ইসলাম ধর্মের অনুসারি খুঁজতে থাকেন তবে গণ্ডগোল বেধে যেতে পারে। সত্যি কথা বলতে কি আমাদের পূর্ব পুরুষ মুসলমান ছিলেন বলে আমরা মুসলমান হতে পেরেছি। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে আমরা যতনা জানি তার চেয়ে বেশি আমরা নামে মাত্র মুসলমান হয়ে পণ্ডিতি ফলাই।
হেফাজত অর্থ হল রক্ষাকরা আর হেফাজতে ইসলাম অর্থ দাড়ায় ইসলামের রক্ষাকারী। এবার আসুন যদি তাই হয় তবে ইসলাম রক্ষা করতে আমাদের কি করনিয় সেই বিষয় গুলো সম্পর্কে একটু জেনে নেইঃ
প্রথমত আমরা যে নিজেদের মুসলমান বলে দাবী করি আমরা নিজেরা কতটা আমাদের ধর্মকর্মের হেফাজত করি ?
দ্বিতীয়ত এই দেশে অনেক ভণ্ড পীর রয়েছেন যারা সাধারন ধর্ম ভীরু মানুষগুলোর ধর্মের অনুভূতি নিয়ে পতিতাদের মত ধর্ম ব্যাবসা করে যাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে কতটা ইসলামের হেফাজত করছি ?
তৃতীয় যে বিষয়টি না বললেই নয় মাজার ঘিরে অবাধে চলছে যে নাচ গান, মাদক সেবন আর অবাধ যৌনাচার অথবা আল্লাহর কাছে যারা জীবনে একবারও হাত তুলেছেন কিনা সন্দেহ আছে তেমন লোকেরা যখন মাজারে শুয়ে থাকা অলি আউলিয়াদের কাছে হাত তুলে দোয়া চায় আর টাকা দেয় কিংবা শিন্নী বিলায় তখন কোথায় থাকে আমাদের হেফাজতে ইসলাম ?
চতুর্থ বিষয় হেফাজতে ইসলামের নামে যারা আজ তাদের ১৩ টি দাবীর মধ্যে একটি দাবী তুলেছেন মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ভেঙ্গে দেয়ার তাহলে সেই ক্ষেত্রে কেন হিন্দু, বৌদ্ধদের মন্দিরে যেসব মূর্তি স্থাপিত রয়েছে কিংবা গির্জায় যীশুর যে প্রতিকৃতি রয়েছে সেগুলো ভেঙ্গে ফেলার দাবী করা উচিত নয় কি ?
বাংলাদেশ কোন ইসলামিক প্রজাতন্ত্র নয় যেখানে বাংলাদেশ সংবিধানে স্পষ্টভাবে লিখিত রয়েছে রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সহ অন্যান্য ধর্ম পালনে সমমর্যাদা এবং সমঅধিকার নিশ্চিত করবেন সেখানে একজন নাস্তিকের সেই অধিকার প্রাপ্য যদিও নাস্তিকের নামে কিছু ধর্ম বিদ্বেষ ছড়ায় তাদের শাস্তি হওয়া উচিত কিন্তু তবে সেটা এতকাল পরে কেন শুধুমাত্র হেফাজতে ইসলামের বিধ্বংসী মূলক প্রতীবাদের হুমকিতে ভয় পেয়ে সরকার কিছু যাচাই বাছাই না করে নাস্তিকদের পাশাপাশি আস্তিক ব্লগারদেরও গ্রেপ্তার মূলক হয়রানি করছে সেটা বোধ গম্য নয়। আর ব্লগাররা এই পর্যন্ত কোন বিধ্বংসী মূলক কর্মসূচী যেখানে পালন করে নাই অথচ যারা আজ ধর্মের নাম নিয়ে বিধ্বংসী মূলক কর্মসূচী পালন করছে তাদের বিরুদ্ধে সরকারের কেন কোন গ্রেপ্তার কর্মসূচী নেই সেটা জানার অধিকার সাধারন জনগণ হিসেবে আমাদের রয়েছে। ইসলামের হেফাজত এর জন্য এমন বিধ্বংসী মূলক কর্মকাণ্ডের কথা কোথায় রয়েছে আমি জানতে চাই? দেশের এবং দেশের মানুষের এইসব বিধ্বংসী মূলক কাজে কি পরিমান ক্ষয় ক্ষতি হয় সেটা কি ইসলাম কোন ভাবেই সমর্থন দেয় ?
আজ হেফাজতে ইসলামের ভাষ্যমতে লংমার্চকে যদি হিজরত বলি তাহলে রাজাকারের বিচার দাবী করে অনশন কর্মসূচীকে কেন জিহাদ বলব না ?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: অসংখ্য ধর্মপ্রাণ (ধমান্ধ নয়) মুসলমানের মনের কথাগুলোই বলেছেন। আপনার প্রতিটি লাইনের সঙ্গে আমি একমত।
ধন্যবাদ চমৎকার এই মন্তব্যটির জন্য।
৩৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৮
তানজিল মাহমুদ শাহ বলেছেন: ছবির ক্যাপশনে জালিয়াতি আছে মনে হইতেসে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কিছুটা। পাকিস্তানের জন্য যাদের মনপ্রাণ কাঁদছে, তাদের অনুভূতিতে অমানবিক আঘাত হানার জন্য আমি সত্যি দুঃখিত!
৩৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৫
অক্টোপাস পল বলেছেন: আপনার প্রতি সম্মান বেড়ে গেল ফিফা। রামছাগলের দল এখন ব্লগের সর্বেসর্বা। লিখতে আর উৎসাহ পাই না।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বিনয়-টিনয় নয়, সত্যি বলতে কী আমি সম্মান-টম্মানের উপযুক্ত নই। ব্লগারদের বিপদে তাদের পাশে দাঁড়ানোটা আমার দায়িত্ব বলেই মনে করি। এখন ধর্মব্যবসায়ীদের প্রজনন মৌসুম চলছে। ফলে তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের উপদ্রব থাকবেই ব্লগে। কিন্তু তাতে উৎসাহ হারানোর কোনো কারণ নেই। তারা তো চায়ই যে, আমরা উৎসাহ হারিয়ে ঘরে বসে থাকি চুপচাপ।
৪০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৪
সাজেদ বলেছেন: পিয়ালভাইয়ের কথাটা কপি করলাম
"জামায়াত শিবির শেষ কামড়ের জন্য নিজেদের শক্তি অক্ষুন্ন রাখতে চাইছে, এজন্য সামনে ঠেলে দিয়েছে ভাড়াটিয়াদের। এরা নিজেও জানে না কেনো তারা রাস্তায় নেমেছে। ভুলভাল এবং মিথ্যে প্রচারণার মাধ্যমে তারা আদতে মুনাফিকদের রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে, ইসলামের না। "
এটাই আসল কথা।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: যে কোনো আন্দোলনে একটা উদ্দেশ্য থাকে, লক্ষ্য থাকে। কিন্তু এই হেফাজতে ইসলামের মূল উদ্দেশ্যটা কী, আমি নিজেই অনেক ঘাটাঘাটি করেও বুঝতে পারিনি এতোদিনে। তবে এরা যে জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্যই নেমেছে, এটা যে বিশ্বাস করে না, সে আসলে জেগে জেগে ঘুমোচ্ছে।
৪১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৭
আমার স্বপ্নগুলি বলেছেন: আমারদেশ/বাশের কেল্লা আর আপনার পোষ্টের মাঝে কোনই পার্থক্য পাইলাম না - শুধুমাত্র একটা ছাড়াঃ
আমারদেশ/বাশেরকেল্লা লেখে ছাগুদের জন্য আর আপনি এই লেখাটা লেখছেন হনুদের জন্য।
ধিক এইসব জ্ঞানপাপীদের।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হনু মানে কী, আমি জানি না। তবে শব্দের গঠনপ্রকৃতি দেখে মনে হচ্ছে, এটি ফুটপাতবাসীদের ব্যবহৃত কোনো শব্দ। যদি সেটিই হয়ে থাকে, তাহলে একটু পরে আসুন। কারণ আমরা কথা বলছি হেফাজত নিয়ে, ফুটপাত নিয়ে নয়।
৪২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪২
আমার স্বপ্নগুলি বলেছেন: ১৯৭১ সালে হাটহাজারী মাদ্রাসার ভূমিকাঃ
Click This Link
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এগুলো প্রামাণ্য কিছু নয়। কোনো এক অখ্যাত ডাক্তারের ব্যক্তিগত রচনা তো আর ইতিহাসের মর্যাদা পাবে না।
৪৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৬
নিয়নের আলো বলেছেন: ফিফা,ব্লগে এখন উল্লেখযোগ্য হারে আগে থেকেই টার্গেট করে এটাকিং হচ্ছে,ওরা এসব করবেই,বিষফোড়া সমূলে উৎপাটনের ঠিক আগের মুহূর্তেই সবচেয়ে বেশি যন্ত্রণা দেয়।
তবে আমরা আছি ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন। আসলে জামায়াত-শিবির যত বেশি জনসমর্থন হারাচ্ছে, তাদের তাণ্ডবও ততোই বীভত্স হতে শুরু করেছে। ধর্ম তাদের শেষ অস্ত্র, হেফাজতকে সামনে রেখে সেই অস্ত্রের ব্যবহার অবশেষে তারা শুরু করেছে। কিন্তু এই ধর্মব্যবসায়ীরা কখনোই জেতেনি, এবারও তারা জিতবে না।
আমরা আছি, থাকবো।
৪৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সবাইরের স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবির বানাইয়া ঘরে ঘরে শত্রু বাড়াইয়েন না। তাতে ফলাফল ভালো নাও হইতে পারে। দেশটা গোটা দশেক প্রগতিশীল মুক্তমনা(!) দিয়া চলেনা। ১৬ কোটি খেঁটে খাওয়া অভাবী মানুষ যারা জীবনের মৌলিক চাহিদা ঠিক মত পুরণ করতে পারেনা, আল্লাহ রাসুলের উপর বিশ্বাস রেখে মানসিক শান্তিতে থাকে। সবাইক ঢালাও ভাবে জামাত শিবির পন্থী বানালে বরং জামাত শিবিরেরই লাভ। রাজাকার ট্যাগের এমন বিকেন্দ্রীকরণ দেখে এতক্ষণে মনেহয় তারা খুশিতে বগল বাজাচ্ছে।
৭১'এও কিন্তু সেই চাষা ভুষা শ্রমিক মজুর তারাও সব কিছু ছেড়ে দিয়ে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছে। তারা অনুভূতি প্রবণ। তারা দেশকে যেমন ভালোবাসে তেমনি ভালোবাসে তাদের ধর্মীয় অনুভূতিকে।
কেউ যদি মনে করে এই দেশটাকেও চাইলেই সিরিয়া সুদান পাকিস্তান আফগানিস্থান বানানো যাবে তাহলে তারা বোকার সর্গে বাস করে। অশিক্ষিত আলাভোলা চেহারার এই বাঙ্গালী জাতি কল্পনাতীত বুদ্ধিমান। এই দেশের মুসলমানরা জঙ্গীবাদ নিবেনা, গাড়ীবোমা বিষ্ফোরণ ঘটাবেনা কিন্তু তাদের বুঝ তারা ঠিকই বুঝে নিবে আর তাদের বিরোধীতাকারীরা তাসের ঘরের মত ভেঙ্গে পড়বে। গ্যারান্টি...
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি নিজে তথাকথিত 'মুক্তমনা' নই, আমি ১৬ কোটি খেটে খাওয়া মানুষের একজন। অনুভূতি আমারও কিন্তু ভোঁতা নয়।
এটা ঠিকই বলেছেন যে, কেউ যদি মনে করে এই দেশটাকেও চাইলেই সসিরিয়া সুদান পাকিস্তান আফগানিস্থান বানানো যাবে তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করে।
বাঙালির সহ্যক্ষমতা অসাধারণ। সবকিছুই সে সয়ে নেয়। কিন্তু একবার বিগড়ে গেলে কারোরই আর রেহাই নেই।
৪৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫১
ক্লোরোফিল বলেছেন: অন্যরকম কষ্টের /পাশবিকতার কথা - Click This Link
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫২
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: আমার স্বপ্নগুলি বলেছেন: আমারদেশ/বাশের কেল্লা আর আপনার পোষ্টের মাঝে কোনই পার্থক্য পাইলাম না - শুধুমাত্র একটা ছাড়াঃ
আমারদেশ/বাশেরকেল্লা লেখে ছাগুদের জন্য আর আপনি এই লেখাটা লেখছেন হনুদের জন্য।
ধিক এইসব জ্ঞানপাপীদের।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হনু মানে কী, আমি জানি না। তবে শব্দের গঠনপ্রকৃতি দেখে মনে হচ্ছে, এটি ফুটপাতবাসীদের ব্যবহৃত কোনো শব্দ। যদি সেটিই হয়ে থাকে, তাহলে একটু পরে আসুন। কারণ আমরা কথা বলছি হেফাজত নিয়ে, ফুটপাত নিয়ে নয়।
৪৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৮
তিক্তভাষী বলেছেন: পোস্টটি একেবারে প্রথম আলোর প্রতিবেদনের মতো মানসম্পন্ন হয়েছে!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। নিয়মিত প্রথম আলো পড়ুন। সময়ের সঙ্গে এগিয়ে থাকুন।
৪৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫৯
রৌহান খাঁন বলেছেন: চরম পোস্ট - স্টিকি করা হ্উক
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে স্টিকি করার দরকার দেখি না। তাছাড়া আমি স্টিকি হওয়ার মতো মানসম্পন্ন লেখকও নই।
৪৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০১
শিরোনাম বলেছেন: সবাই দেশদ্রোহী আর নাস্তিকেরাই বড় দেশপ্রেমিক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: নাস্তিক কিন্তু যে কেউই হতে পারেন। এটা যার যার স্বাধীনতা। কিন্তু ধর্মকে অশালীনভাবে আক্রমণের বিরোধিতা আমরা সবসময়ই করে আসছি।
৫০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০২
নীল আকাশে স্বপ্নডানা বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি!! নিজের স্বার্থ নয়, দেশের স্বার্থ দেখতেই হবে সামুকে!!
আর না পারলে অথর্ব ব্লগ ব্লাকআউট করে ফেলা হোক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ। তবে স্টিকি করার দরকার দেখি না। তাছাড়া আমি স্টিকি হওয়ার মতো মানসম্পন্ন লেখকও নই।
৫১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০৩
নীল আকাশে স্বপ্নডানা বলেছেন: পোস্টটি স্টিকি করা হোক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৪
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন:
ছবিটা বিতর্কিত ।
এইটা দেখুন একজন পাকিস্তানী আর্মি অফিসারের '৭১ নিয়া স্মৃতিচারণ। এইখানেও ঐ ছবিটা দেওয়া হইছে। এখন কন পাকিস্তানীরা তাদের আর্মির ইউনিফর্ম চিনে না, নাকি আসলে সিম্বলিক হিসেবে ছবিটা ব্যবহৃত হইছে??
পোস্ট স্টিকি করা হউক ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ। এ
আরেক জায়গায়ও দেখা যাচ্ছে, একে পাকি সেনা হিসেবেই নির্দেশ করা হয়েছে। এমনিতে
সিম্বলিক ছবি হিসেবেও এটা চলে যায় অনায়াসে। কারণ ঠিক পাশের ছবিতে মৌলোভী শফীর যে ছবি, সেটা তো আর এমন নয় যে, তিনি এইমাত্র খৎনা করে এসে মাইকের সামনে বসেছেন। ওটাও সিম্বলিক ছবিই।
তবে এটা তো প্রমাণিত যে, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা লুঙ্গি খুলে খুলে দেখে সন্তুষ্ট হতে চেয়েছে আমরা সত্যি সত্যি খৎনা করা মুসলমান কিনা।
১৯৭১ সালের ১৩ জুন দি সানডে টাইমসে এ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদনে পাকি হানাদারদের এই অপকর্মের বিবরণ এসেছে এভাবে -
"...৯ম ডিভিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি ছয়দিন কুমিল্লায় ঘুরেছি। আমি কাছ থেকে দেখেছি গ্রামের পর গ্রাম, বাড়ির পর বাড়ি “অস্ত্র অনুসন্ধান”-এর ছলে খৎনা করা হয়নি এমন লোকদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লার সার্কিট হাউসে (বেসামরিক প্রশাসনের হেড কোয়ার্টার) মানুষদের মৃত্যুযন্ত্রণার আর্তরব আমি শুনেছি।"
........
“আল্লাহর দোহাই, ওকে গুলি কর না,” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, “ও নিরস্ত্র। ও একজন গ্রামবাসী মাত্র।”
আমার দিকে বাজেভাবে তাকিয়ে রাঠোর একটা সতর্কতামূলক গুলি করলেন। সবুজ ধানের গালিচায় লোকটা কুঁকড়ে ঢুকে যেতেই দু’জন জওয়ান এগিয়ে গেল তাকে টেনে-হিঁচড়ে আনতে।
বন্দুকের বাট দিয়ে আঘাতের পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হল।
“তুমি কে?”
“মাফ করে দিন সাহেব, আমার নাম আব্দুল বারী। ঢাকায় নিউ মার্কেটে দর্জির কাজ করি।”
“মিথ্যে বলবে না। তুমি হিন্দু। না হলে দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
“কারফিউয়ের সময় প্রায় হইয়া আসছে, সাহেব, আমি আমার গ্রামে যাইতেছিলাম।”
“সত্য কথা বল। দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
প্রশ্নের উত্তর দেবার পূর্বেই তাকে একজন জওয়ান দেহ-তল্লাসী শুরু করল এবং আরেকজন দ্রুত তার লুঙ্গি টেনে খুলল। হাড়জিরজিরে নগ্ন শরীরে সুস্পষ্ট খৎনার চিহ্ন দেখা গেল, যা মুসলমানদের অবশ্যই করতে হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৫৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৭
নষ্ট ছেলে বলেছেন: মাইনাস বাটনটা থাকলে আজকে একটা রেকর্ড করতে পারতেন। আপনার জন্য সমবেধনা রইল
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপনার মর্মবেদনা কিংবা সমবেদনা দুটোই আমাকে স্পর্শ করে যাচ্ছে। যতো যাই হোক, আলেকজাণ্ডার ড্রেনডাইটের রেকর্ড ছুঁতে পারতাম বলে মনে হয় না। আহা, কোথায় গেলি তুই, হে মাইনাস বাটন। হাজারো মাল্টিনিক তোর জন্য আজি সকাতরে ওই কাঁদিছে...
৫৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৮
মেঘ বলেছে যাব যাব বলেছেন: আপনার শিরনামটি এই রকম হওয়া উচিত "কিছু ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের মুসলমানিত্ব যাচাই পরীক্ষায় ত্রাহি দশা : তাই আস্তিকদের হারাতেই হবে।
ঘুটি কয়েক নাস্তিকের দায় কেন আমরা সাধারন ব্লগাররা নিব।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমারও তো কথা সেটিই। হাতেগোণা ৫-১০জন নাস্তিক। এদের মোকাবেলার জন্য ঠিক মোক্ষম এক সময়ে হেফাজতে ইসলামের ঈমান হঠাৎ করে জাগ্রত হয়েছে। লংমার্চ করছে, ভাঙচুর করছে। মূল উদ্দেশ্য কী তাদের?
৫৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪১
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: কিছু কথা সুপ্রিয় ফিফা,
১) যে ছবিটা দিয়েছেন তা কি জাল? আপনার ক্যাপশনে ভুল আছে? ক্লিয়ার করলে খুশি হবো।
২)নিচে একজন কমেন্ট করেছেন হেফাজতকে জামাত বলে পরোক্ষভাবে আপনি জামাত শিবিরকেই শক্তিশালী বানিয়ে দিয়েছেন। আমিও জানি কউমীরা জামাতের চির শত্রু।
৩)আপনার পর্যবেক্ষণে ভুল থাকলে সেটির স্বীকারোক্তি আশা করছি। আর ভুল না হলে পরিষ্কার এবং আরো শক্তিশালী জবাবের অপেক্ষায় থাকলাম।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ১. ছবিটা বিতর্কিত। কোথাও বলা হয়েছে এটা ভারতীয় সৈন্য, আবার কোথাও পাকিস্তানি। কিন্তু ছবিটা ব্যবহৃত হয়েছে মূলত প্রতীকী অর্থে। আবার মৌলানা শফীর ছবিও ঠিক একইভাবে প্রতীকী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। সেটা তো আর এমন নয় যে, তিনি এইমাত্র খৎনা করে এসে মাইকের সামনে বসেছেন। ওটাও প্রতীকী ছবিই। এটা আমি ঠিক করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সামহোয়্যারের কোনো একটা বাগের কারণে নতুন ছবি আপলোডের প্যানেলটি দেখা যাচ্ছে না। মডারেটরদের বলে এটা ঠিক করতে হবে মনে হচ্ছে।
২. বলা হয়ে থাকে, কওমিরা জামায়াতের শত্রু। কিন্তু কওমিদের বর্তমান কর্মকাণ্ড সেই সাক্ষ্য দেয় না। হেফাজতে ইসলাম ও মৌলানা শফির সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডই প্রমাণ করে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে নস্যাৎ করার জন্য তারা মরিয়া। গণজাগরণ মঞ্চের বিরোধিতাও তারা ঠিক এই জন্যই করে যাচ্ছে। সাভারে - চট্টগ্রামে দেখুন জামায়াতের ভাড়াটে গুণ্ডার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে এই হেফাজতে ইসলাম। যে লোক এই দলের নেতৃত্ব দেয়, সেই লোক কিভাবে ভালো হয়? আবার দেখুন কী আজব কাণ্ড। এই শফির ঈমান এমন এক সময়ে এসে জাগ্রত হয়েছে, একেবারে ঘড়ির কাঁটা ধরে, যখন কিনা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রশ্নে সবাই সোচ্চার এবং একের পর এক রায় হওয়া শুরু হয়েছিল। যদি কওমীরা জামায়াতের বিরোধীই হয়ে থাকে, তাহলে গত ৪২ বছরে কবে কোথায় তারা দাবি করেছে যে, মওদুদী-গোলামাযমের বইপত্র নিষিদ্ধ করতে হবে?
৩. আমার পর্যবেক্ষণে ভুল এখনো চোখে পড়েনি। পড়লে অবশ্যই জানাতে দ্বিধা করবো না।
ধন্যবাদ।
৫৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩১
পথ-হারা এক পথিক বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের ছবিটা নিয়ে আপত্তি আছে।ছবিটি তুলে ছিলো ভারতিয় ফটোগ্রাফার কিশোর পারেখ,
পরে তিনি ছবিটি তার বাংলা দেশ এ ব্রটাল বার্থ নামে বইয়ে প্রকাশ করেন
এই ছবিটি তে দেখা যাচ্ছে ভারতিয় কিছু সৈন্যের হাতে ধরা পরা কিছু রাজাকার কে জিগ্যাসা বাদ করা হচ্ছে, এখানর ১,২,৩ লেখা জায়গাটা খেয়াল করুন
এবার দেখুন এই ছবিটায় দেখুন ১,২,৩ লেখা জায়গার সথে মিলান তাহলেই বুঝবেন সৈন্যটি খাতনা নয় অস্র আছে কিনা চেক করছে। এটিই ছবিটার আসল সাইজ।
সোর্স লিংক
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, আমারও এটাই মনে হয়েছে। সেক্ষেত্রে ক্যাপশনটি ভুল হয়েছে। প্রতীকী অর্থে বাকি সবকিছুই ঠিক আছে। কারণ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদাররা লুঙ্গি খুলে খুলে দেখে সন্তুষ্ট হতে চেয়েছে আমরা সত্যি সত্যি খৎনা করা মুসলমান কিনা।
১৯৭১ সালের ১৩ জুন দি সানডে টাইমসে এ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদনে পাকি হানাদারদের এই অপকর্মের বিবরণ এসেছে এভাবে -
"...৯ম ডিভিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি ছয়দিন কুমিল্লায় ঘুরেছি। আমি কাছ থেকে দেখেছি গ্রামের পর গ্রাম, বাড়ির পর বাড়ি “অস্ত্র অনুসন্ধান”-এর ছলে খৎনা করা হয়নি এমন লোকদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লার সার্কিট হাউসে (বেসামরিক প্রশাসনের হেড কোয়ার্টার) মানুষদের মৃত্যুযন্ত্রণার আর্তরব আমি শুনেছি।"
........
“আল্লাহর দোহাই, ওকে গুলি কর না,” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, “ও নিরস্ত্র। ও একজন গ্রামবাসী মাত্র।”
আমার দিকে বাজেভাবে তাকিয়ে রাঠোর একটা সতর্কতামূলক গুলি করলেন। সবুজ ধানের গালিচায় লোকটা কুঁকড়ে ঢুকে যেতেই দু’জন জওয়ান এগিয়ে গেল তাকে টেনে-হিঁচড়ে আনতে।
বন্দুকের বাট দিয়ে আঘাতের পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হল।
“তুমি কে?”
“মাফ করে দিন সাহেব, আমার নাম আব্দুল বারী। ঢাকায় নিউ মার্কেটে দর্জির কাজ করি।”
“মিথ্যে বলবে না। তুমি হিন্দু। না হলে দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
“কারফিউয়ের সময় প্রায় হইয়া আসছে, সাহেব, আমি আমার গ্রামে যাইতেছিলাম।”
“সত্য কথা বল। দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
প্রশ্নের উত্তর দেবার পূর্বেই তাকে একজন জওয়ান দেহ-তল্লাসী শুরু করল এবং আরেকজন দ্রুত তার লুঙ্গি টেনে খুলল। হাড়জিরজিরে নগ্ন শরীরে সুস্পষ্ট খৎনার চিহ্ন দেখা গেল, যা মুসলমানদের অবশ্যই করতে হয়।
৫৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫৯
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: নরাধমের মন্তব্যের জবাবে যা বলেছেন তাতে অসংখ্য প্লাস। দ্যাটস্ দ্যা রিয়াল ফ্যাক্ট। হ্যাটস অফ ! আমি বুঝিনা, সবাই এই সহজ হিসাবগুলো কেনো বুঝেও না বোঝার ভান করে !
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সেটাই। আপনি যখন নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে পুরো পরিস্থিতি দেখবেন, ঘটনাক্রম সাজাবেন একের পর এক - হিসাবটা কিন্তু সহজই। আফসোস আসলেই, অনেকেই এই সহজ বিষয়গুলো বুঝেও না বোঝার ভান করেন।
৫৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৯
সিউল রায়হান বলেছেন: আপনার অনেক লেখা ভালো লাগে আবার অনেক লেখা তীব্রভাবে খারাপ লাগে।
এই লেখাটা ভালো লাগলো। আমরা এখন ক্রান্তিকালে..........আমি সাধারন পাঠক, ব্লগার নই এটাই সবসময় নিজেকে বলি। দুঃখজনক হলেও সত্য মৌলবাদ তোষণে হয়তোবা মৃত্যু ঘটে যাবে এই সাধারন পাঠকদের, সকল ব্লগারের। কেউ থাকবেও না এই মৃত্যুর প্রতিবাদ করার, থাকবে শুধু ব্লগ বানান করতে পারেনা এমন কিছু "সাচ্চা আস্তিক"।
জয় বাংলা
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সরকারের এই মৌলবাদ তোষণের বলি হবে কিছু ব্লগার। আমার আশঙ্কা অনেকেই জেল খাটবে। অনেককেই ফাঁসানো হবে মৌলবাদিদের তুষ্ট করার জন্য। বাংলা ব্লগমণ্ডল এই ধকল কিভাবে সামলাবে - সেটা নিয়েই শঙ্কিত আমি। এক ঝটকায় হয়তো অনেক দূর পিছিয়ে যাবো আমরা।
বাংলা ব্লগের এই দুঃসময়ে সঙ্গে থাকুন। সাহস পাবো।
৫৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
দিশার বলেছেন: অসাধারণ একটা লেখা পরলাম। ধন্যবাদ ভাই . আপনারা বনের মোষ তাড়ানোর মোট কষ্ট করে লেখা গুলা দেন দেখে বাংলা ব্লগ চালু আসে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বাংলাব্লগের এই ঘোর দুঃসময়ে যদি পাশে থাকতে না পারি, তাহলে উত্তরপুরুষে একদিন ভীরু কাপুরুষের উপমা হবো।
সঙ্গে থাকুন।
৬০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪১
নষ্ট শয়তান বলেছেন: প্রিয় তন্ময় ফেরদৌস। ল্যাঞ্জা ইজ দিফিকাল্ট টু হাইড। কথাটা খুব বড় সত্য তা সে ফিফা হোক আর অলিম্পিক কমিটি হোক।
যে কেউ তন্ময় ফেরদৌসের ব্লগে গেলেই লেখার ষ্টাইলে পরিচয় পাবেন।
আপনি এক রিপ্লাইয়ে বলছে সে মুসলমান।
নাস্তিক হয়ে নিকের আড়ালে মিথ্যা বলতে লজ্জা করে না?
আপনি তো ভাই নাস্তিক কুলের কলঙ্ক। সৎসাহস নাই।
প্রিয় ব্লগার ভাই বোনেরা পর্দার আড়ালে অনেক খেলা হয়।
বেহুদা প্রথম আলোর ফিফাকে দোষ দিয়েন না
এইটা আর সেই ফিফা নাই, নতুন ফিফা হইল তন্ময় ফেরদৌস।
ফিফা আর তন্ময়ের কয়েকটা লেখা পড়লেই পেয়ে যাবেন।
আগের ফিফা কারা চালাতো তা যারা ব্লগে আছেন অনেকেই জানেন।
তন্ময় সাহেব যা বলার অরিজিন্যালে এসে বলুন। সন্মান দেব।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাহাহা! তাহলে ফিফা পরিচালনায় এবার তন্ময় ফেরদৌসও যুক্ত হল! আপনার কল্পনাশক্তিতে বাহবা দিতেই হয়। তবে সত্যি কথাটি হল, আপনার অনুমান একেবারেই ভুল। যদিও অনুমান করা অন্যায় কিছু নয়।
৬১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
অনেক ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ। ব্যস্ততার মধ্যেও এসময়ে ব্লগারদের সাথে থেকে পোষ্ট দেয়ার জন্য আবারও ধন্যবাদ।
পোষ্টের মূল বিষয় বাদ দিয়ে অনেকে শুধু একটা ছবি নিয়ে কেন কথা বলছে বুঝলাম না।
জয় বাংলা!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কারণ মূল পোস্টের কোনো কিছু নিয়ে বলার কিছু তাদের নেই। অথবা এমন হতে পারে যে, বিভিন্ন জনের পোস্টে পোস্টে একই রেকর্ড বাজাতে বাজাতে তারা ক্লান্ত হয়ে গিয়েছে।
ধন্যবাদ স্বর্ণা, গণজাগরণ মঞ্চ কাভারে আপনার অসামান্য ধৈর্যের জন্য।
৬২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪২
দি সুফি বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভার্চুয়াল জগতে লেখালেখির সঙ্গে খুন-ধর্ষণের মতো ঘটনাকে যিনি মেলাতে চেষ্টা করেন, তাকে আমি শ্রেফ একটি বালক কিংবা বালিকা বলতেই পছন্দ করবো।
আপনার পছন্দ-অপছন্দে আমার কোনো হাত নেই। ভার্চুয়ালী যখন আরেকজনের ধর্ম বিশ্বাসের উপর আঘাত করা হয়, সেটা কখনও কখনও খুনের চেয়েও বড় ভয়াবহ। মুখের কথা মাঝে মাঝে হাতের মাইরের চেয়ে বেশি শক্তিশালী!
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার আমার যেমন অধিকার আছে, ঠিক তেমনি আমার ধর্মকে নিয়ে যারা উল্টা-পাল্টা বলল, এবং যারা সমর্থন করল, তাদের বিরুদ্ধেও আমার বিচার চাওয়ার অধিকার আছে।
দাবি এখন দুটাঃ
১) ইসলাম বিদ্বেষীর (ধর্ম বিদ্বেষী) বিচার
এবং
২) যুদ্ধাপরাধীর বিচার
সকলের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক, দেশে শান্তি ফরে আসুক।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: মূল কথা আসলে ওটাই যে, সকলের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক, দেশে শান্তি ফিরে আসুক। আর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত শেষ করে তাদের লটকানো হোক।
৬৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৮
রিফাত হোসেন বলেছেন: মানুষ পারফেক্ট কেউ না, মিথ্যা বলে লাভ কি ? কোন লাভ নাই, আপনি আমি যে কেউ ভুল করতে পারে কিন্তু প্রতিকৃতী নাম দিয়ে বলা কি ঠিক হল ?
প্রামান্যস্বরুপ হিসেবে বললে আপনি ফটোর সাথে ক্যাপশন আকারে বলেই দিতেন এটা প্রতীকি ! কিন্তু সেটা করেন নাই ।
ভুল স্বীকার করতে লজ্জা বোধ হয় মানুষরই কম হয় !
আপনার লেখা পড়ি, একটা শ্রদ্ধাও কাজ করে পুরান ব্লগার হিসেবে , যদিও অনেকে মনে করে ফিফা ব্লগার নাকি একটি সংগঠন! কিন্তু ভুল হবার পরেও নিজের সেটা স্বীকার না করা ! এইটা কি রকম কথা ! ? এতে মানুষের কাছ থেকে সম্মান হারাবেন বৈ বাড়বে না ।
১৯৭১ এ যে পাকিরা যে খতনা পরীক্ষা করেছে এইটা আপনার আলাদা করে প্রতিমন্তব্যে না জানালেও চলবে, যেহেতু তারা ধর্ষন পর্যন্ত করতে পেরেছে, এইটা নরমালই হবার কথা !
কিন্তু মেইন ফোকাস হল, ছবি নিয়ে, ছবিটি প্রতীকি অর্থে হলে ছোট ক্যাপশনে জানানো উচিত ছিল । সে ভুলটাই স্বীকার না করে পেচাচ্ছেন । নতুন করে এডিট করে দিলেই তো হয় !
তবে সিউল রায়হান বলেছেন: আপনার অনেক লেখা ভালো লাগে আবার অনেক লেখা তীব্রভাবে খারাপ লাগে।
একমত ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই পোস্টের মন্তব্য# ৯, ১২, ১৩, ৩০ সহ আরো নানা মন্তব্যে দেখবেন, বিষয়টি খোলামেলাভাবেই বলেছি। আপনি ঠিকই ধরেছেন, পাশাপাশি দুটি ছবিই প্রতীকী অর্থে। এর ক্যাপশনটি ভুল হয়েছে। বাকি সবই ঠিক আছে।
আপনি কি একটু দেখবেন, আপনার কোনো পুরনো পোস্ট এডিট করতে গেলে ডান পাশের প্যানেলে ছবি আপলোডের অপশনটি আছে কিনা? আমার এই পোস্ট এডিট করতে গেলে সেটি দেখায় না। এটা সামহোয়্যারের বাগ হতে পারে। তবে মডারেটরদের সাহায্য নিয়ে হলেও এটি আমি ঠিক করে নেবো।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৬৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০৪
সরকার৮৪ বলেছেন: মোল্লাদের কল্যাণে এখন এমন এক অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে, লুঙ্গি তুলে তুলে দেখানোটাই কেবল বাকি!
এইকথার মানে কি ফিফা? বেশী পন্ডিতি কইরোনা। ধর্ম কি মানুষ লুঙ্গি ভিতরে নিয়া ঘুরে? সারাদিন নিজের ল্যাউড়ার দিকে তাকাইয়া থাকো তাই ভাবো তোমার মগজের মত ধর্মও বুঝি ওখানে থাকে। দেশ বিদেশ ঘুরে এই বাল শিখছ? তোর পোস্ট রিপোর্ট করলাম। জানি কিচ্ছু হবে না তাও রিপোর্ট করলাম।
ব্যাটা জ্ঞান পাপী তুই কইলি "অথচ এই দলটিই যুদ্ধাপরাধীদের পাশে নিয়ে যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধের আহবান জানায়।"
বিএনপি াল নিয়া টানাটানির আগে ক বিএনপি আবুল কালাম আজাদ,কাদের লোল্লা, সাইদীর রায় নিয়ে কিছু বলছে?
ক্যামেরার কাম জানো তাইলে ফোকাস এদিক ওদিক হয় কেন?
যেগুলা ধরা খাইছে এই গুলা খুব ভালো মানুষ? অন্যের ধর্ম নিয়া তারা বাজে বকে নাই? বাংলাদেশের আইনে তারা কোন অপরাধ করে নাই?
এক কাজ কর। আসিফরে কেন ধরা হইছে ওইটা তার এফআইআরে আছে ওইটা আপলোড করে দেখাই দে কোথায় কি ভুল আছে।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হেজিপেজি পত্রিকা নয়, খোদ সংগ্রামেরই একটি লিংক দিচ্ছি আপাতত-
বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপি নেতৃবৃন্দ : তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন ও দুর্নীতি ধামাচাপা দিতে যুদ্ধাপরাধী বিচারের নামে রাজনীতি করছে সরকার
রিপোর্ট করার জন্য ধন্যবাদ। ব্লগারের এই স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন থাকুক মোল্লা ও সরকারের রক্তচক্ষু এড়িয়ে।
৬৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: একজন প্রকৃত ধার্মিক কিন্তু কখনোই রাজনীতিতে নাক গলাবে না। রাজনীতিতে কেবল তারাই নাক গলায়, যারা ধর্মব্যবসায়ী।
এটা কি বললেন ফিফা?
১৬ নাম্বারে নারাধমের কমেন্টের জবাবে এটা কি বললেন ???
ধর্মের সংগা কি আপনি দিবেন ?
ইসলামের সংগা কি আপনি দিবেন ?
না ইসলাম ধর্ম না?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সহজ হিসাব। ইসলামের নামে জামায়াত যা করছে, হেফাজত যা করছে তার নাম ধর্মব্যবসা। আর আমরা যারা সাধারণ শান্তিপ্রিয় মুসলমান, তারাই প্রকৃত ধার্মিক।
৬৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪২
মুহসিন বলেছেন: হেফাজতে ইসলামের সবাই খারাপ সেটা মনে হয়না। একইভাবে শাহবাগে আন্দোলনকারীদের নেতারা সবাই নাস্তিক ব্লগার সেটাও ঠিক নয়। দুই গ্রুপকে আলোচনার টেবিলে বসাতে পারলে কতই না উত্তম হতো!
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: গণজাগরণ মঞ্চ তো আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছে আগেই। মূর্খতা ধরা পড়ার ভয়ে হেফাজত তাতে রাজি হয়নি। গুগল ঘেঁটে এই সংক্রান্ত একটি লিংক পেলাম এখানে।
৬৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭
মুহসিন বলেছেন: ইসলামী নেতারা কি বলেছেন দেখুনঃ "‘ধর্ম অবমাননার’ অভিযোগে ব্লগারদের গ্রেপ্তার করায় সরকারকে সাধুবাদ জানালেও যারা যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় বিভিন্নভাবে ধর্মীয় উস্কানি ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সম্মিলিত ইসলামী জোটের নেতা।" Click This Link
কিন্তু ব্লগারদের গ্রেফতার বা হয়রানি না করে তাদেরকে বুঝানো কি ভাল ছিলোনা, যাতে তারা কোন ধর্মকে হেয় না করে!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:১৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: গায়ের জোরে কি ইসলাম কায়েম করা যায়? অথচ এই সহজ ব্যাপারটিই বুঝতে চাইছে না মোল্লারা। কারণ তাদের উদ্দেশ্যই হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করা।
৬৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৫
নরাধম বলেছেন:
হাহা, আপনার জবাব দেখে হাসলাম। আপনি একজন অখ্যাত ডাক্তারের বলা "আল্লামা শফি" রাজাকার নয় সেটা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিলেন আবার সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট নামের এক অপরিচিত সংগঠনের বিবৃতিকে প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করলেন যে শফি সাহেব রাজাকার। একটা অখ্যাত সংগঠনের বলা বিবৃতি দিয়ে প্রমাণ করে দিলেন শফি সাহেব রাজাকার ছিলেন? তাও এমন সংগঠন যারা শফি সাহেবকে পছন্দ করেন না নানা স্বার্থগত কারনে!
আপনার সাথে শফি সাহেবের জ্ঞান নিয়ে তর্ক করতে চাচ্ছিনা কেন না আপনি যেভাবে জ্ঞান মাপেন/মাপছেন সেটা কোন নিক্তিই না, তাই এ বিষয়ে তর্ক করে লাভ নাই। আর আমি কমেন্টেই কিন্তু বলেছি হেফাজতে ইসলাম ভুল করছেন এবং আমি তাদের সাথে একমত নয়, কিন্তু তাই বলে যিনি রাজাকার না তাকে আপনি রাজাকার বলে চালিয়ে দিচ্ছেন এক অখ্যাত সংগঠনের ফালতু একটা রাজনৈতিক বিবৃতি দিয়ে, অথচ হাটহাজারীর মানুষ জানে শফি সাহেব মুক্তিযুদ্ধে রাজাকার ছিলেন না।
আপনার পজিশানের বিপক্ষে গিয়েছে সেজন্যই তাদেরকে রাজাকার বানিয়ে দিচ্ছেন, যেমন কাদের সিদ্দিকিকেও অনেকেই বানিয়ে দিয়েছেন। হেফাজতের নেতারা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছিল সেটা আপনি কিসের উপর ভিত্তি করে বলছেন? আপনি ভিত্তি করছেন ওদের বিরোধীপক্ষের লোকজনের এক বিবৃতি! এখন তো কোন নামকাওয়াস্ত সংগঠন যদি আজ বিবৃতি দেয় যে ফিফা ৭১-এ রাজাকার ছিল, তাতে আপনার নিক্তি অনুসারে আপনি নিজেই রাজাকার হয়ে যাবেন।
বাংলা ব্লগে কয়জন নাস্তিক সেটা নিয়ে আপনার সাথে একমত এবং আমি মনে করি হেফাজতের নেতারা ভুল করছে, তাদের লংমার্চের কোন দরকার নেই। কিন্তু সেটা আমি বুঝলে তো হবে না, তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার আছে আন্দোলন করার, সেটা তারা যে কোন ইস্যুতে ভাল না লাগলে করবে, আমি আপনি দ্বিমত করতে পারি কিন্তু তাদের আন্দোলনের অধিকার নেই সেটা বলতে পারি না। আপনি সেরকম বললে আপনি ফ্যাসিবাদি মানসিকতার, আপনার মধ্যে গণতান্ত্রিক চেতনা নাই। হেফাজত জামাত দ্বারা ব্যবহার হচ্ছে বেল মনে করি, কিন্তু এসব কিছুতেই তাদের আন্দোলনের অধিকার থেকে বন্ঙিত করতে পারেনা এবং এসব কিছুর জন্যই আপনি তাদেরকে রাজাকার বানিয়ে দিতে পারেন না। তারা ব্লগ-ফেইসবুক বুঝেনা এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই, কিন্তু আমারদেশের অপপ্রচার সবজায়গায় ছড়িয়ে গিয়েছে, রাজীব বা আসিফের লেখা ওরা ভালমতে সবজায়গায় পৌঁছে দিয়েছে। আর তা হয়েছে শাহবাগের আন্দোলনর সময়, সেজন্যই হেফাজতে ইসলামের লোকজন সেটা এই সময়ে হাতে পেয়েছে এবং আন্দোলনে গিয়েছে, তারা আগে জানতইনা এরকম কিছু লেখা হচ্ছে। এজন্যই তাদের আন্দোলন এসময়েই মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তাদের দাবির মধ্যে যুদ্ধপরাধীদের ছেড়ে দেওয়ার কোন দাবি নেই। তারা শুধুমাত্র তখনই আন্দোলন শুরু করেছে যখন তারা আমার দেশের মত টয়লেট পেপারে দেখল নাস্তিকরা কি পরিমান বিদ্বেষপূর্ণ লেখা লিখেছে, যেহেতু সেটা শাহবাগের আন্দোলনের সময়ই প্রকাশ পেয়েছে সেহেতু সেসময়ই তারা সেটা জানতে পেরেছে। সত্যি বলতে কি হেফাজতের লোকজন যেমন শাহবাগের লোকজনের উপর যা তারা নয় সেটাই আরোপ করছে, আপনিও একই অপরাধ করছেন, আপনিও হেফাজতিদের যা তারা নয় তাই তাদেকে অভিযুক্ত করছেন।
আমি আসিফ বা রাজীবের বাকস্বাধীনতা স্বীকার করি, তেমনি আমি হেফাজতে ইসলামের রাজনৈতিক প্রতিবাদের অধিকারও স্বীকার করি, যদিও আমি এই দুপক্ষের একপক্ষের সাথেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে একমত না। আপনি প্রথমটা করেন,শেষোক্তটা করেন না। এখানেই আপনার দ্বিচারিতা। শুধু তাই না, আপনি যাদের সাথে দ্বিমত পোষণ করছেন তাদেরকে ফালতু একটা সংগঠনের বিবৃতির উপর ভিত্তি করে রাজাকার বানিয়ে দিচ্ছেন, যেখানে তাঁর এলাকার লোক সবাই জানে তিনি মুক্তিযুদ্ধে পজিটিভ ভূমিকা রেখেছিলেন। সব হেফাজতের নেতাদের রাজাকার বানিয়ে দিচ্ছেন শুধু তাদের বিরোধীপক্ষের একটা ফালতু বিবৃতিকে কেন্দ্র করে।
আপনার সবচেয়ে হাস্যকর কথা হল "প্রকৃত" ধার্মিকরা নাকি রাজনীতিতে নাক গলায় না! হাহাহা......এটা শুনে হাসতে হাসতে শেষ। আমি নিজেকে ধার্মিক মনে করি, আমি রাজনীতিতেও খুবই আগ্রহী, ধার্মিকেরা দেশের গন্ডির মধ্যে বাস করে, দেশের রাজনীতি তাদেরকে স্পর্শ করে, তারা অবশ্যই রাজনীতিতে নাক গলাবে। বরং তাদের খুব বেশিই নাক গলানো উচিৎ। আপনার সংজ্ঞা যদি এই হয় "প্রকৃত" ধার্মিক সেই ব্যক্তি যে রাজনীতি নিয়ে টু শব্দ করবেনা, তাহলে আপনার সাথে তর্ক করেই লাভ নেই, আপনার বুদ্ধিমত্ত্বা নিয়েই প্রশ্ন উঠবে তখন, সেটা আপনার নিজের নিক্তিতেই।
আপনার এই পোস্টের অনেক কিছুর সাথেই একমত, হেফাজতের আন্দোলনের সাথে একমত না, কিন্তু তাদের সেটার অধিকার আছে। তারা জামাতি দ্বারা ব্যবহৃত হচ্ছে সেটাও কিয়দংশে সত্যি, কিন্তু গণহারে তাদেরকে রাজাকার বলে চালিয়ে দেওয়া খুবই ঘৃণ্য অপরাধ, এবং তাও কোন বিশ্বাসযোগ্য সূত্রের উপর ভিত্তি করে নয়, কোন অনুসন্ধানী রিপোর্টের উপর ভিত্তি করেও নয়, কিছু ফালতু সংগঠনের বিবৃতি থেকে আপনি "প্রমাণ" পেয়ে গেলেন তারা রাজাকার। আপনার এই অংশেই সবচেয়ে বড় ভন্ডামি এবং এটা একটা বড় অপরাধ। আপনি রাজাকারদের কীর্তিকে হালকা করছেন যাকে তাকে প্রমাণ ছাড়া রাজাকার ট্যাগ দিয়ে।
আমার এই কমেন্ট না দিলেও চলত, কারন আমার আগের কমেন্টের জবাবে আপনি যা বলেছেন তা আমার কমেন্টের কোন অংশেরই জবাব না। আপনি আপনার ভুল স্বীকার করবেন না সেটা ধারনা করেছিলাম, ছবি নিয়েও অনেকেই আপনাকে অভিযুক্ত করেছে। আপনি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ইস্যুকে মিথ্যা অভিযোগ এবং ফালতু সোর্স ব্যবহার করে খুবই বালখিল্য বানিয়ে ফেলেছেন, অথচ এই পোস্টের মূলসুরের সাথে সকলেই একমত হওয়ার কথা, আমি তো বটেই, যদি না সেখানে মিথ্যা অভিযোগ না করতেন, ফালতু সোর্স ব্যবহার না করতেন এবং আরো সাংঘর্ষিক অবস্থানের উস্কানি না দিতেন।
ধন্যবাদ, আমার আর বলার তেমন কিছু নেই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পুরো মন্তব্যে আপনি যা বলতে চেয়েছেন, বলা ভালো অভিনব পদ্ধতিতে স্ববিরোধিতা করে গেছেন, তার সারমর্ম হচ্ছে এরকম -
১. হেফাজতে ইসলাম ভুল করছে, কিন্তু মৌলোভী শফি ঠিক আছে।
২. লংমার্চের দরকার নেই, কিন্তু ওটা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার। যদি আপনি তাদের বিরোধিতা করেন, তাহলে আপনি ফ্যাসিবাদি।
৩. হেফাজত জামাত দ্বারা ব্যবহার হচ্ছে, কিন্তু এসব কিছুর জন্যই আপনি তাদেরকে রাজাকার বানিয়ে দিতে পারেন না।
৪. আমি আসিফ বা রাজীবের বাকস্বাধীনতা স্বীকার করি, তেমনি আমি হেফাজতে ইসলামের রাজনৈতিক প্রতিবাদের অধিকারও স্বীকার করি।
এবং সবশেষে যেটা আপনি বলেননি, কিন্তু মন্তব্যের ছত্রে ছত্রে লুকিয়ে আছে যে গোপন বাণীটুকু, সেটি হচ্ছে-
বিচার মানি, কিন্তু তাল গাছটি আমারই।
মৌলোভী শফিকে বোঝা কিংবা জানার জন্য হাটহাজারী মাদ্রাসায় তশরিফ রাখার তো কোনো প্রয়োজন নেই, তার জ্ঞান কিংবা ওজন মাপার জন্য তার সাম্প্রতিক দাবি-বক্তৃতা-বিবৃতিগুলোর দিকে নজর রাখলেই যথেষ্ট। এই লোকের ১৩ দফা দাবির দিকে একপলক দিলেই বোঝা যায়, কোন্ মাত্রার উন্মাদ তিনি। ঠিক আজই যে লোকটির ইন্ধনে শাহবাগের গণজাগরণ চত্বরে একাধিকবার হামলার চেষ্টা হল, সেই লোক যে শ্রেফ টাকার জন্য স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে - এ নিয়ে আপনার সন্দেহ থাকলেও আমার নেই। এর বাইরে মৌলোভী শফি 'অনেক জ্ঞানী' এবং 'হাটহাজারীর মানুষ জানে শফি সাহেব মুক্তিযুদ্ধে রাজাকার ছিলেন না' - এগুলো হল একেবারেই খোঁড়া যুক্তি, আঞ্চলিকতাদুষ্টও বটে।
সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোটও আলেম-ওলামাদের সংগঠন। অখ্যাত হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের দাবি উড়িয়ে দেওয়া যায়, কিন্তু সত্যি হোক কিংবা মিথ্যা হোক আমি-আপনি চাইলেই তো আলেম-ওলামাদের একটি সংগঠনের আনুষ্ঠানিক দাবিকে উড়িয়ে দিতে পারি না। রাজাকার তো কখনো আরেকজনকে রাজাকার বলবে না। মৌলোভী শফির ইয়ারদোস্ত যারা, তারা কি তাকে 'রাজাকার' বলবে বলে মনে করেন?
আপনাকে ধন্যবাদ।
৬৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২১
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: যাহারা যাহারা ঈমানি দ্বায়িত্ব পালনের নিমিত্তে। হেফাজতে ইসলামের তথাকথিত নাস্তিক বিরোধী লংমার্চকে (নাস্তিকদের অনুকরনে) সমর্থন জানাইয়া হেফাজত বিরোধীদের নাস্তিক আখ্যায়িত করছেন, তাহাদের উদ্দেশ্যে আমার কয়েকটি প্রশ্ন।
জনাব এবং জনাবা গন
যখন জামাতে গেলমানের আমির সাঈদিকে চাঁদে দেখতে পাওয়ার গুজব ছড়ানো হয়েছিল, তখন কোথায় ছিল আপনাদের হেফাজত ?
তখন তারা লংমার্চ করেনি কেন ?
অথবা এর বিরোধীতা করে কোন ধরনের বিবৃতি প্রদান করেনি কেন ?
সাঈদির চাঁদে যাওয়া গুজব কি স্পষ্ঠ ধর্ম অবমাননা নয় ?
নাকী সাঈদিদের জন্য সব জায়েজ ?
উত্তর পাব আশা করছি।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২১
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই প্রশ্ন আমারও। উত্তর কি দেবেন জামায়াতে ইসলামের কোনো হেফাজতকারী?
৭০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
নরাধম বলেছেন:
আর আরেকটা কথা, আপনি বলেছেন, "কিন্তু এদিক দিয়েও বাংলাদেশে তাবলীগের অন্তত দুই ডজন মৌলানার নামধাম একটু চেষ্টা করলেই দিতে পারবো, যারা ইসলাম সম্পর্কে মৌলানা শফিকে সত্যিকার অর্থে পড়ানোর যোগ্যতা রাখেন।" হাহাহা......এটা পড়েও হাসি আসল, কেননা আমি নিজে আজ ১০ বছরের কাছাকাছি সময়ে তাবলীগ করছি, কাকরাইলের অনেক বড় মুরুব্বীদের সাথেই আমার ভাল পরিচয় আছে। আমি যুক্তরাষ্ঠ্রের অনেক স্টেইট, কানাাডা এসব জায়গায়ও তাবলীগে গিয়েছি। তাবলীগ সম্পর্কে আপনার ধারণা নাই সেজন্যই বলছেন তাবলীগের মাওলানারা শফি সাহেবের থেকে বেশি জানেন! শফি সাহেব সম্পর্কেও ধারণা নাই, তাবলিগ সম্পর্কেও নাই আপনার। আমার বাড়ি হাটহাজারী, তাই শফি সাহেব সম্পর্কেও ধারণা আছে। তাবলীগের মাওলানারা শফি সাহেবকে পীরের মত সম্মান করে, কোথাও শফি সাহেব বসলে সেখানে তাবলীগের মাওলানারা বসারও সাহস করবেনা, শফি সাহেবদের পরামর্শ নিয়েই সবসময় চলে। আপনি যদি পারেন এমন একজন তাবলীগের মাওলানা নিয়ে আসেন, যারা কাকরাইল মসজিদের সাথে জড়িত, যিনি দাবি করবেন তিনি শফি সাহেব থেকে বেশি জানেন। এমন একজনকেও আপনি আনতে পারবেন না, এটা আমি ১০০% নিশ্চয়তা সহকারে বলতে পারি।
"এর বিরুদ্ধে আপনার দিক থেকেও বিশ্বাসযোগ্য কোনো সূত্র নেই। কোনোটা কানে শোনা, আবার কোনোটা 'শামীম ভাইয়ের কাছ থেকে শোনা'।"
কোন আনডকুমেন্টেড অভিযোগের বিরুদ্ধে প্রমাণ দিতে হয় না, প্রমাণ দিবে সেই ভুইফোঁড় সংগঠন, প্রমাণ দিবেন আপনি যে শফি সাহেব রাজাকার ছিল। আমি যদি বলি আপনি রাজাকার ছিলেন তাহলে আপনাকে প্রমাণ দিতে হবে আপনি ছিলেন না নাকি আমি প্রমাণ দিব আপনি রাজাকার ছিলেন? বেকুবের মত কথা বলে নিজেকে হালকা করছেন শুধু শুধু। তবুও প্রমাণ চাইলে হাটহাজারী এলাকায় গিয়ে আপনি প্রতিবেদন করেন, আপনি তো মতির আলোর সাংবাদিক। সেখানে গেলেই শুনতে পাবেন তিনি মুক্তিযুদ্ধে পজিটিভ ভূমিকা রেখেছিলেন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমার লেখার বিভিন্ন লাইন পড়ে আপনার হাসি পাচ্ছে, এটা দেখে আমার ভালো লাগছে। কারণ হাসি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। বদ্ধচিন্তায় ডুবে থাকলে মানসিক স্বাস্থ্যের যে ক্ষতিটা হয়, ওই হাসি নিশ্চয়ই পুষিয়ে দেবে।
সম্মান এক জিনিস, জ্ঞান আরেক জিনিস। বৃদ্ধাশ্রমে যাওয়ার সময় যার অনেক আগেই হয়ে গিয়েছে, ওরকম বয়সী লোককে যে কেউই সম্মান করবে। কিন্তু তাতে এটা প্রমাণিত হয় না যে, মৌলোভী শফি খুব জ্ঞানী লোক। অন্ধকারাচ্ছন্ন এই বাংলাদেশটায় ভন্ড পীররাই সবচেয়ে সম্মান পায়, মানুষ তাদের সেজদা (নাউজুবিল্লাহ) পর্যন্ত করে। আপনার বাড়ি মৌলোভী শফির কর্মস্থলের কাছে - এটাই যদি শফির জ্ঞান পরিমাপের পাল্লা হয়ে থাকে, তাহলে আমার মনে হয় কথা আর না বাড়ানোই ভালো।
৭১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩
নরাধম বলেছেন:
ধুর, বারবার আসতে হচ্ছে, আগের কমেন্টেই এই লিংক দিতে চাচ্ছিলাম। Click This Link
ফিফা, এই সাক্ষাতকারটা পড়ুন, আপনি যদি আসলেই জামাতের বিপক্ষে থাকেন তাহলে সবাইকে জামাতি ট্যাগ দিয়ে জামাতিদের শক্তিশালী করবেন না। সেরকম করে কোনদিনই যুদ্ধ জয়ী হতে পারবেন না। ভাল থাকুন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটা আমি ওইদিনই পড়েছি। ওই সাক্ষাৎকারেই স্পষ্ট যে, লোকটি উঁচুদরের ভণ্ড।
৭২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮
সরকার৮৪ বলেছেন: ফিফা নিজেরে আড় কতো নামাইবা? এখন সংগ্রামের লিনক দিয়া বেড়াও প্রয়োজনে শুশীলের জামাত সহবাস বৈধ
আবার বলছি ক্যামেরার ফোকাস ঠিক করো
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সংগ্রামের লিংক দিয়েছি, কারণ অন্য পত্রিকাগুলো তো মুশরিক-কাফিরদের।
৭৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫০
মরণের আগে বলেছেন: স হ ম ত
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৭৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১২
টাইম নাই রাস্তা বেশি বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই পোস্টের মন্তব্য# ৯, ১২, ১৩, ৩০ সহ আরো নানা মন্তব্যে দেখবেন, বিষয়টি খোলামেলাভাবেই বলেছি। আপনি ঠিকই ধরেছেন, পাশাপাশি দুটি ছবিই প্রতীকী অর্থে। এর ক্যাপশনটি ভুল হয়েছে। বাকি সবই ঠিক আছে।
এগুলা কিসের সিম্বল হিসেবে আপনি ইউজ করলেন ???
১) এখানে আপনি একজন ভারতীয় সেনাকে পাকিস্তানি সেনা হিসেবে ইউজ করলেন । হইল কিছু এইটা ???
২) এখানে একজন সেনার ছবি আছে । সে লুঙ্গি খুলে কিছু চেক করছে । আপনার কথা অনুসারে সে লুঙ্গি খুলে ধর্মের তালাশ করছে । আপনি বলেন মওলানা শফি কি অন্য ধর্ম নিয়া ফাল পারতেছে ???
আমরা কিন্তু সেরকম কিছুই দেখি নাই । ২২ ফেব্রুয়ারী থেকে মওলানা শফির কোন কথায় আমরা এধরণের কিছু দেখি নাই ।
৩) আপনি বললেন আপনি ছবি দুটোকে সিম্বল হিসেবে ইউজ করেছেন । অথচ দমকল৮৬ যখন আপনাকে বলেন , ছবিটা ভারতীয় সেনার , পাকিস্তানি সেনার না , তখন আপনি তাকে কটাক্ষ করেন । পরে যখন প্রমান চলে আসলো , আপনি তখন পোলটি মারলেন ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: তাহলে আপনি পত্রপত্রিকা পড়েন না কিংবা টেলিভিশনও বোধহয় দেখেন না। মৌলোভী শফি যে ব্লগারদের মুসলমানিত্বের পরীক্ষা নিচ্ছেন - শাপলা চত্বরে ঠিক আজকের সমাবেশের পরও কি সেটা আপনার কাছে স্পষ্ট হয়নি?
ওই ছবির ক্যাপশনটি ভুল ছিল। যা ইতিমধ্যে ঠিক করা হয়েছে।
৭৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ইসলমকে আজ একটি পণ্য বানিয়ে যারা ব্যাবসা করছে তাদের সমবেদকদের দেখলে সত্যই অবাক হতে হয়! কমেন্টে দেখা গেছে।
পোস্ট নিয়ে কিছু বলার নেই। যৌক্তিক বিশ্লেষণ এবাং প্লাস।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আমি দাবি করবো যে, আমিই প্রকৃত ধার্মিক। বরং এই হেফাজত ইসলামই ইসলামের প্রকৃত শত্রু। এরা আমাদের ধর্ম ইসলামকে পণ্য বানিয়ে ব্যবসা করছে শ্রেফ।
৭৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
দি সুফি বলেছেন: লেখক বলেছেন: মূল কথা আসলে ওটাই যে, সকলের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক, দেশে শান্তি ফিরে আসুক। আর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত শেষ করে তাদের লটকানো হোক।
আর ইসলাম নিয়ে কটুক্তিকারীদের বিচার চান না???
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ইসলামের হেফাজতকারী হলেন স্বয়ং আল্লাহ। কেউ কটুক্তি করুক আর গালাগাল করুক, আল্লাহই তাকে রোজ হাশরের ময়দানে যথোপযুক্ত শাস্তি দেবেন। মৌলোভী শফি হোক কিংবা অন্য কেউ - কারোরই ক্ষমতা নেই সেই বিচার করার।
৭৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
নরাধম ভাই,
আপনার মত আমিও মাওলানা শফি সম্পর্কে আগে জানতাম না। গতকাল আমাদের ইমাম সাহেবের মাধ্যমে জানতে পারলাম মাওলানা শফি হলেন উপমহাদেশের অন্যতম বড় হক্কানী আলেম যার বয়স ৯৩ বছর। ওনার জীবনযাপন এবং বক্তব্য একচুল পরিমান ইসলামের বাইরে নয়। উনি শুধু তাবলীগ নয়, সমস্ত ইসলামী সংগঠনের মুরুব্বীদেরও মুরুব্বী। উনি পুরো জীবনে কারো কোন ক্ষতি করেননি, হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ছড়ানো অনেক দূরের কথা।
তবে আমাদের ইমাম সাহেবের মতে, হেফাজতে ইসলামের নামে কেউ বা কোন গোষ্ঠী যদি অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়, মানুষের ক্ষতি করে তবে মাওলানা শফির মত সম্মানিত আলেম শেষ বয়সে এসে সেটার দায়ভার নেয়া ঠিক হয়নি।
আজকে শাহরিয়ার কবির ওরফে নাস্তিক গংয়ের বেপরোয়া আচরণই বলে দেয় কি কারণে মাওলানা শফির মত নির্বিবাদী মানুষও ইসলাম রক্ষায় রাজপথে নেমেছেন।
তবে মাথায় রক্ত চড়ে তখনই, যখন ফিফা ওরফে পল্লবের মত দুই টাকার ভাড়াটে সাংবাদিক সর্বজন শ্রদ্ধেয় মাওলানা শফি সম্পর্কে মিথ্যা ও আজেবাজে তথ্য দিয়ে পোস্ট লেখে। এই হারামীর বাচ্চা ফিফার পাছায় যদি একটা কষে লাত্থি দিতে পারতাম যে শালা যেই নর্দমায় জন্ম নিছে কাওরানবাজার থেকে সেই নর্দমায় গিয়ে পড়ত!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ৯৩ বছর বয়স যার, বৃদ্ধাশ্রমেই যাওয়া উচিত তার। কারণ এই বয়সী একটি লোকের সত্যিকার অর্থে সাধারণ কোনো চিন্তাভাবনা করারও ক্ষমতা সাধারণত থাকে না। অনেকটা শিশুসুলভ হয়ে যায় তাদের আচরণ। মৌলোভী শফির আচরণ-কর্মকাণ্ডেও হাস্যকর কাণ্ডকারখানাগুলো প্রতিনিয়তই আমরা দেখছি। আরো কাছ থেকে দেখতে চাইলে নিচের ভিডিওটি দেখুন-
Click This Link
শাপলা চত্বরে হাজার মোল্লা ব্লগারদের ফাঁসি চাইছে, আর ব্লগের এক মোল্লা একটি লাথি দিতে চাইছে - এ আর এমন কী!
আমি শুধু বলতে পারি, আপনি আল্লাহপাকের নিকট তাওবাহ এবং ক্ষমা প্রার্থনা করুন খাস দিলে।
৭৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
নরাধম ভাই,
আপনার মত আমিও মাওলানা শফি সম্পর্কে আগে জানতাম না। গতকাল আমাদের ইমাম সাহেবের মাধ্যমে জানতে পারলাম মাওলানা শফি হলেন উপমহাদেশের অন্যতম বড় হক্কানী আলেম যার বয়স ৯৩ বছর। ওনার জীবনযাপন এবং বক্তব্য একচুল পরিমান ইসলামের বাইরে নয়। উনি শুধু তাবলীগ নয়, সমস্ত ইসলামী সংগঠনের মুরুব্বীদেরও মুরুব্বী। উনি পুরো জীবনে কারো কোন ক্ষতি করেননি, হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি ছড়ানো অনেক দূরের কথা।
তবে আমাদের ইমাম সাহেবের মতে, হেফাজতে ইসলামের নামে কেউ বা কোন গোষ্ঠী যদি অপতৎপরতায় লিপ্ত হয়, মানুষের ক্ষতি করে তবে মাওলানা শফির মত সম্মানিত আলেম শেষ বয়সে এসে সেটার দায়ভার নেয়া ঠিক হয়নি।
আজকে শাহরিয়ার কবির ওরফে নাস্তিক গংয়ের বেপরোয়া আচরণই বলে দেয় কি কারণে মাওলানা শফির মত নির্বিবাদী মানুষও ইসলাম রক্ষায় রাজপথে নেমেছেন।
তবে মাথায় রক্ত চড়ে তখনই, যখন ফিফা ওরফে পল্লবের মত দুই টাকার ভাড়াটে সাংবাদিক সর্বজন শ্রদ্ধেয় মাওলানা শফি সম্পর্কে মিথ্যা ও আজেবাজে তথ্য দিয়ে পোস্ট লেখে। এই হারামীর বাচ্চা ফিফার পাছায় যদি একটা কষে লাত্থি দিতে পারতাম যে শালা যেই নর্দমায় জন্ম নিছে কাওরানবাজার থেকে সেই নর্দমায় গিয়ে পড়ত!
৭৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
রাফা বলেছেন: মৌলানা শফি এক সময় ফেরেস্তা ছিলেন এই সার্টিফিকেট দিয়ে বাকি জিবন পার করে দিতে পারবেন মনে হয়।ভক্তদের হাহুতাশ দেখে অঞ্জান হোয়ে যেতে পারি।পোস্ট পইরা মনে হয় জামাতের বি-টিমের সদস্যদের গায়ে জ্বালা ধইরা গেছে।
রাজাকারদের ত্রাণকর্তা হিসেবে মাঠে নামার পর মৌলানা সাহেবকে তার যথাযোগ্য উপাধী প্রদান করা হোক।যাদের মর্মযাতনা হোচ্ছে অনুগ্রহ করে তারাই বলে যান নব্য রাজাকারদের কি বললে খুশি হইবেন আপনারা।
পোস্টে পুর্ণ সহমত ফিফা।
ধন্যবাদ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাহাহা!
"মৌলানা শফি এক সময় ফেরেস্তা ছিলেন এই সার্টিফিকেট দিয়ে বাকি জিবন পার করে দিতে পারবেন মনে হয়। ভক্তদের হাহুতাশ দেখে অঞ্জান হোয়ে যেতে পারি।"
হাসছি আর হাসছি। মৌলানা শফি যদি সারাজীবন শুধু পূণ্যও অর্জন করে থাকেন, গত দুই মাসে তিনি যেসব অপকর্ম করেছেন, তাতে সবগুলো পূণ্য বাদ হয়ে যাওয়ার কথা। মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে তাকে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।
৮০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
সজল কির্ত্তনিয়া বলেছেন: ফিফার এই চরম পোষ্টে আরেকটি চরম ব্যনার দিলাম, দেখাযাক মানবতা বিরোধীদের গাত্র দাহ শুরু হয় কি না ............
সহানুভুতি চাই না, সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিচার চাই .....
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটা ভালো হয়েছে। ছাত্রলীগের অপর নাম ফাত্রালীগ।
৮১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
মুহসিন বলেছেন: ভাই ফিফা আপনি তো জনপ্রিয় হইয়া গেলেন! এতো কমেন্ট এই পোস্টে!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: না রে ভাই, জনপ্রিয়তা আমার ভাগ্যে নেই। সবাই খালি আমাকে গালি দেয়।
৮২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০০
নরাধম বলেছেন:
@রাফা, যখন জামাতিরা শাহবাগের তরুনদের একাধারে নাস্তিক বলে প্রচার করছিল, তখনও কিন্তু আমরা প্রতিবাদ করেছি। এখন যখন আল্লামা শফি সাহেবকে রাজাকার বা জামাতি প্রমাণের চেষ্টা চলছে তখনও প্রতিবাদ করছি। আফসোসের বিষয় আপনারা শুধু নিজেদের গায়ে পড়লে বা নিজেদের মতের পক্ষে থাকলেই প্রতিবাদ করেন, শাহবাগের ক্ষেত্রে জামাতি অপপ্রচারের জন্য অনেক নিন্ডা করেছেন অথচ এখন সে রকম অপপ্রচারে নিজেই শামিল হচ্ছেন। আল্লামা শফি কোনকালেই রাজাকারের ত্রাণকর্তা না, ছিলেন না, শাহবাগের ফল যেমন আ'লীগের ঘরে গিয়েছে তেমনি হেফাজতের আন্দোলনের ফসল হয়ত জামাতের ঘরে যাবে। কিন্তু শাহবাগের আন্দোলন নিশ্চয়ই আ'লীগের এজেন্ডা ছিল না, তেমনি শফি সাহেবদের আন্দোলনও জামাতের এজেন্ডা না। এটা যদি না বুঝেন তাহলে আর কিছু বলার নেই। তবে এভাবে যে কাউকেই জামাতি বা রাজাকার বানিয়ে দেওয়ার ফল একদিন সারাদেশই ভোগ করবে, তখন আর কোন পথই থাকবেনা। হেফাজতের দাবিগুলোর মধ্যে জামায়াত বা যুদ্ধপরাধীদের বাঁচানোর কোন দাবি নাই। উল্লেখ্য আমি হেফাজতের আন্দোলন সমর্থন করিনা, কিন্তু তাদের উপর অকারনে মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার প্রতিবাদ করব। কোনদিন যদি আপনার উপরও কেউ মিথ্যা প্রতিবাদ দেয় সেদিনও প্রতিবাদ করব, হেফাজত যদি আপনাকে নাস্তিক ঘোষণা করে আমি সেখানেও প্রতিবাদ করব।
একটা বড় ভুল হচ্ছে, হেফাজতকে জামাতের সাথে গুলিয়ে ফেলা, সেটার পরিণতি অনেক ভয়ংকর হবে, জামাতের পক্ষেই যাবে সে পরিণতি। তবে আশার ব্যাপার সরকার এই ভুল করছেনা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই হেফাজত সুকৌশলে ৪/৫ জন তথাকথিত নাস্তিক দমনের নাম দিয়ে শ্রেফ জামায়াত ও যুদ্ধাপরাধীদের স্বার্থ রক্ষা করে যাচ্ছে - এটা বুঝেও না বোঝার ভান করে যাচ্ছেন নরাধম।
হেফাজতের সঙ্গে জামায়াতের আাঁতাত আবিস্কৃত হলে তাতে সাধারণ মানুষের জামায়াতবিরোধী মনোভাব হেফাজতের ওপরও পড়বে। সেক্ষেত্রে ইসলাম ধর্মকে পুরোপুরি বিক্রি করে দিলেও হেফাজতের অপকর্মগুলো নির্বিঘ্নে চালানো কঠিন হবে। ঠিক এই কারণে হেফাজত বরাবরই অস্বীকার করে আসছে জামায়াত সংশ্লিষ্টতার কথা। কিন্তু কী অলুক্ষণে রে বাবা, কয়েকদিন পর পরই হেফাজতের অভ্যন্তরে লুকিয়ে থাকা জামায়াতি লেজটি বেরিয়ে পড়ছে শরমিন্দার সঙ্গে।
৮৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
লেখোয়াড় বলেছেন:
সাবাস! ধর্ম!!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সাবাস!
৮৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: কিশোর পারেখের ছবিটার সৈনিকের জাতীয়তা ও লুঙ্গির নিচে তল্লাশির কারণ অনুসন্ধানী সাংবাদিক ফিফার জানা নাই, বিতর্ক আছে বলে মিথ্যা কথন চালিয়ে যাওয়া দেখে বাকিটা পড়ি নাই. সত্যটা যদিও ফিফা জানেন, তবুও পাঠকদের কিশোর পারেখের রেফারেন্স দিতে গিয়ে দেখি পথ-হারা এক পথিক ইতোমধ্যে দিয়েছেন এবং নষ্ট প্রথম আলোর ভ্রষ্ট সাংবাদিক ফিফা ইনিয়েবিনিয়ে মিথ্যার পক্ষে সাফাই গেয়েছেন.
মিথ্যা দিয়ে যার পোস্ট শুরু করতে হয়, তারা পেমেন্টের মর্যাদা রাখেন, বলাই বাহুল্য. বিবেকের তাড়না থেকেই পোস্ট হলে আগে ঐ গোয়েবলসীয় ছবিটা সরান.
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ছবির ভুল ক্যাপশনটি ঠিক করা হয়েছে ইতিমধ্যে।
১৯৭১ সালের ১৩ জুন দি সানডে টাইমসে এ্যান্থনি মাসকারেনহাসের একটি প্রতিবেদনে পাকি হানাদারদের অপকর্মের বিবরণ এসেছে এভাবে -
"...৯ম ডিভিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমি ছয়দিন কুমিল্লায় ঘুরেছি। আমি কাছ থেকে দেখেছি গ্রামের পর গ্রাম, বাড়ির পর বাড়ি “অস্ত্র অনুসন্ধান”-এর ছলে খৎনা করা হয়নি এমন লোকদের বেছে বেছে হত্যা করা হয়েছে। কুমিল্লার সার্কিট হাউসে (বেসামরিক প্রশাসনের হেড কোয়ার্টার) মানুষদের মৃত্যুযন্ত্রণার আর্তরব আমি শুনেছি।"
........
“আল্লাহর দোহাই, ওকে গুলি কর না,” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, “ও নিরস্ত্র। ও একজন গ্রামবাসী মাত্র।”
আমার দিকে বাজেভাবে তাকিয়ে রাঠোর একটা সতর্কতামূলক গুলি করলেন। সবুজ ধানের গালিচায় লোকটা কুঁকড়ে ঢুকে যেতেই দু’জন জওয়ান এগিয়ে গেল তাকে টেনে-হিঁচড়ে আনতে।
বন্দুকের বাট দিয়ে আঘাতের পর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হল।
“তুমি কে?”
“মাফ করে দিন সাহেব, আমার নাম আব্দুল বারী। ঢাকায় নিউ মার্কেটে দর্জির কাজ করি।”
“মিথ্যে বলবে না। তুমি হিন্দু। না হলে দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
“কারফিউয়ের সময় প্রায় হইয়া আসছে, সাহেব, আমি আমার গ্রামে যাইতেছিলাম।”
“সত্য কথা বল। দৌড়াচ্ছিলে কেন?”
প্রশ্নের উত্তর দেবার পূর্বেই তাকে একজন জওয়ান দেহ-তল্লাসী শুরু করল এবং আরেকজন দ্রুত তার লুঙ্গি টেনে খুলল। হাড়জিরজিরে নগ্ন শরীরে সুস্পষ্ট খৎনার চিহ্ন দেখা গেল, যা মুসলমানদের অবশ্যই করতে হয়।
৮৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
রাতুল রেজা বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আর কমেন্ট বা পোস্ট করিনা। যাদের ব্রেইন ওয়াশড করেছে কথিত এইসব মাওলানারা, সেই কোমলমতি ইসলাম ধর্মের অনুসারিরা তাদের গুরুর কাছ থেকে এই ভুল ইসলামের শিক্ষা পাচ্ছে। তাই তাদের সঠিক পথে আনা সম্ভব নয়। তাদের এইসব সহিংস কর্ম কান্ড দেখে আমার নিজের ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগছে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: চমৎকার ও যৌক্তিক একটি কথা - 'তাদের এইসব সহিংস কর্ম কান্ড দেখে আমার নিজের ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগছে।'
৮৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: আপনার আর সামুর দুইজনেরই ল্যাঞ্জা বাইর হইয়া গেল
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আল্লাহ, তাই নাকি! আমি কিন্তু অনেক ঢেকেঢুকে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। অনেক দুষ্টু বুদ্ধি আপনার!
৮৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সত্য বা পরিস্থিতি বিপক্ষে যাওয়ামাত্র কি করে আক্রমন করে দমন করতে হয় তা উদাহরণ হতে পারে পোস্ট এর কিছু কমেন্ট!!
ফ্যাক্ট যেখানে ধর্ম! সেখানে ভারতীয় বা পাকিস্তানি ছবি তাই নিয়ে কান্নাকাটি করতেছে। ছবি যদি ভারতেরি হয়, ফিরে আসবে দেশান্তরী হওয়া হিন্দুদের সব? জীবন ও সম্মান!?
আজ একই সংকটে দেশ!! তারা হেফাজতে ইসলামে নেমেছে এটা সত্য নয়, তারা বাংলাদেশ ধংশে নেমেছে!
সামু তার দেশের প্রতি কমিটমেন্ট এর প্রমান দিক, এই পোস্টটি অবশ্যই স্টীকি হবার প্রয়োজন রয়েছে! এ বিষয়ে নতুন তথ্য আলোচনা চলা উচিৎ।
পোস্ট স্টিকি করা হোক।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এটাকে আপনার ওভাবে দেখা উচিত হচ্ছে না। নিজ দেশের, মানে কিনা পাকিস্তানের একজন সৈনিকের সামান্যতম অবমাননাও তারা সহ্য করতে পারছে না। তাদের মন কাঁদছে করাচি-লাহোরের জন্য। আটকেপড়া এই পাকিস্তানিদের একটি ব্লগ ছিল - সোনারবাংলা - সেটিও দুষ্টু সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। ওদের চাপা আর্তনাদ দেখে আপনার পাষাণ মন না গলতে পারে, আমার কিন্তু খারাপই লাগছে!
আর পোস্ট স্টিকি?
সকালেই পেলাম এই নোটিশ -
somewherein blog team <[email protected]>
Apr 6 (1 day ago)
"ব্লগারদের নির্দিষ্ট সংখ্যক রিপোর্টের কারণে পোস্টটি আপাতত অটোমডারেশনের আওতায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মডারেটরের উপস্থিতিতে এবং পর্যবেক্ষণে নীতিমালার আওতায় পড়লে পোস্টটি ১২ ঘন্টার মধ্যে আবারও ফিরিয়ে আনা হতে পারে। উল্লেখ্য, এই ক্ষেত্রে ব্লগার কর্তৃক লেখাটি পুনঃ লিখন বা পুনঃ প্রকাশ ব্লগীয় নীতিমালা বিরুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হবে। "
৮৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: এইসব কুকুর মার্কা মডুদের পোষ্টের কারণেই আজ জানা আর জানার ব্লগ সামুর আজ এই অবস্থা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হ্যাঁ, নিশ্চয়ই।
৮৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আমার একটা প্রশ্নের উত্তর জানার খুব ইচ্ছা। সামুর দেশের প্রতি কমিটমেন্ট কতটুকু?
সামুর কাজকর্মে দেশের প্রতি কমিটমেন্টের খুব অভাব দেখি। ছাগুদের প্রতিবাদে রিসেন্ট স্টিকি পোষ্ট সরিয়ে দেয়ায় কষ্ট পেয়েছি। এদের সাথে আপোষ করা দেশের প্রতি কমিটমেন্টের ঘাটতি বলে আমার মনে হয়েছে। ব্লগারদের গ্রেফতারের ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ নাই কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে। খুব খারাপ লাগে ব্লগিং করতে।
এই পোষ্ট শতবাধার সামনেও স্টিকি দেখতে চাই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সত্যি বলতে কী, সামহোয়্যারইন এখন এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এটা আসলে বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই। একদিকে জামায়াতি-হেফাজতিরা সমানে এই ব্লগের কর্তৃপক্ষকে আক্রমণ করে যাচ্ছে সভা-সমাবেশে-অনলাইনে। অন্যদিকে সরকারের মুহূর্মুহূ চাপ তো আছেই। এর সঙ্গে ইদানিং তৎপর হয়ে উঠেছে সুবিধাবাদী কিছু টাউট ব্লগার, যারা মুক্তিযুদ্ধের সৈনিক সেজে গত সাতটি বছর সামহোয়্যারে পরিকল্পিত অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু এটুকুই বলতে পারি, সামহোয়্যারইন কর্তৃপক্ষ ব্লগারদের স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছে নিরবে। সময় আসলে সেসব নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে আছে।
আর এই পোস্ট যে জামায়াতিদের কলবের ভেতরে খুব দাগা দিয়েছে, সেটি বুঝতে পারলাম সকালে আসা এক ইমেইলে -
somewherein blog team
Apr 6 (1 day ago)
"ব্লগারদের নির্দিষ্ট সংখ্যক রিপোর্টের কারণে পোস্টটি আপাতত অটোমডারেশনের আওতায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মডারেটরের উপস্থিতিতে এবং পর্যবেক্ষণে নীতিমালার আওতায় পড়লে পোস্টটি ১২ ঘন্টার মধ্যে আবারও ফিরিয়ে আনা হতে পারে। উল্লেখ্য, এই ক্ষেত্রে ব্লগার কর্তৃক লেখাটি পুনঃ লিখন বা পুনঃ প্রকাশ ব্লগীয় নীতিমালা বিরুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হবে। "
৯০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
একজন পথশিশু বলেছেন: Imaner 3 ti diker ekti holo mukhe shikar kora.
Apni ekti commente kothar kotha hishebe nijeke nastik bolesen. Obosso porer ekti commente nijeke muslim dabi korechen. Tobe nijeke evabe nastik bolata thik na.
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: নাস্তিক কিন্তু যে কেউই হতে পারে। ধর্মবিশ্বাসটি হল একান্তই নিজের ব্যাাপার। সেটা অন্যায় হলে তার বিচার রোজ হাশরের ময়দানে। পিটিয়ে-কিলিয়ে ইসলাম কায়েম করার কথা আমাদের প্রিয় নবীজীর মুখেই কখনো শোনা যায়নি।
৯১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
একজন পথশিশু বলেছেন: Imaner 3 ti diker ekti holo mukhe shikar kora.
Apni ekti commente kothar kotha hishebe nijeke nastik bolesen. Obosso porer ekti commente nijeke muslim dabi korechen. Tobe nijeke evabe nastik bolata thik na.
৯২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
একজন পথশিশু বলেছেন: Imaner 3 ti diker ekti holo mukhe shikar kora.
Apni ekti commente kothar kotha hishebe nijeke nastik bolesen. Obosso porer ekti commente nijeke muslim dabi korechen. Tobe nijeke evabe nastik bolata thik na.
৯৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
রমনা টেক বলেছেন: পোষ্টটি স্টিকি হিসেবেই দেখতে চাই।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন:
somewherein blog team
Apr 6 (1 day ago)
"ব্লগারদের নির্দিষ্ট সংখ্যক রিপোর্টের কারণে পোস্টটি আপাতত অটোমডারেশনের আওতায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মডারেটরের উপস্থিতিতে এবং পর্যবেক্ষণে নীতিমালার আওতায় পড়লে পোস্টটি ১২ ঘন্টার মধ্যে আবারও ফিরিয়ে আনা হতে পারে। উল্লেখ্য, এই ক্ষেত্রে ব্লগার কর্তৃক লেখাটি পুনঃ লিখন বা পুনঃ প্রকাশ ব্লগীয় নীতিমালা বিরুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হবে। "
৯৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: এই পোষ্ট কোন যুক্তিতে নির্বাচিততে তা জানার কাছে জানতে চাই
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই পোস্ট হয়তো তার নজরে নাও পড়তে পারে। আপনি কি দয়া করে ফিডব্যাকে একটি মেইল দেবেন বিষয়টি নিয়ে?
৯৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০
তপাই বলেছেন: সোনার বাংলা ব্লগ বন্ধ হয়ে যাবার পর থেকে সামু ব্লগে জামাতিদের আনাগোনা বেড়ে গেছে না হলে রেইনি গোটের মতন জামাতি এই ব্লগে কথা বলার সাহস পায় ক্যাম্নে?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩২
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: বস্তুত পুরো বাংলাদেশ জুড়েই এখন জামায়াতি ও মোল্লাদের প্রজনন মৌসুম চলছে। ব্লগেও তার আাঁচ পড়বে - এ তো স্বাভাবিকই। তার ওপর পেয়ারা 'সোনারবাংলা' ব্লগ হয়ে আছে বন্ধ। আমার দ্বেষের মানসিক রোগী মাহমুদুর রহমান অবশ্য 'সোনারবাংলা'র অভাব পূরণের জন্য আরেকটি ব্লগ খুলে বসেছিলেন, কিন্তু সেটি বাজার পায়নি। ময়লার ওই ঝুড়িতে মাছিও উড়ছে না বলে খবরে প্রকাশ।
৯৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন:
১৩৯. ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আমার একটা প্রশ্নের উত্তর জানার খুব ইচ্ছা। সামুর দেশের প্রতি কমিটমেন্ট কতটুকু?
সামুর কাজকর্মে দেশের প্রতি কমিটমেন্টের খুব অভাব দেখি। ছাগুদের প্রতিবাদে রিসেন্ট স্টিকি পোষ্ট সরিয়ে দেয়ায় কষ্ট পেয়েছি। এদের সাথে আপোষ করা দেশের প্রতি কমিটমেন্টের ঘাটতি বলে আমার মনে হয়েছে। ব্লগারদের গ্রেফতারের ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ নাই কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে। খুব খারাপ লাগে ব্লগিং করতে।
এই পোষ্ট শতবাধার সামনেও স্টিকি দেখতে চাই।
সহমত!
এই পোস্টটি স্টিকি করা হোক!
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সত্যি বলতে কী, সামহোয়্যারইন এখন এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এটা আসলে বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই। একদিকে জামায়াতি-হেফাজতিরা সমানে এই ব্লগের কর্তৃপক্ষকে আক্রমণ করে যাচ্ছে সভা-সমাবেশে-অনলাইনে। অন্যদিকে সরকারের মুহূর্মুহূ চাপ তো আছেই। এর সঙ্গে ইদানিং তৎপর হয়ে উঠেছে সুবিধাবাদী কিছু টাউট ব্লগার, যারা মুক্তিযুদ্ধের সৈনিক সেজে গত সাতটি বছর সামহোয়্যারে পরিকল্পিত অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু এটুকুই বলতে পারি, সামহোয়্যারইন কর্তৃপক্ষ ব্লগারদের স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছে নিরবে। সময় আসলে সেসব নিয়ে বিস্তারিত লেখার ইচ্ছে আছে।
আর এই পোস্ট যে জামায়াতিদের কলবের ভেতরে খুব দাগা দিয়েছে, সেটি বুঝতে পারলাম সকালে আসা এক ইমেইলে -
somewherein blog team
Apr 6 (1 day ago)
"ব্লগারদের নির্দিষ্ট সংখ্যক রিপোর্টের কারণে পোস্টটি আপাতত অটোমডারেশনের আওতায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মডারেটরের উপস্থিতিতে এবং পর্যবেক্ষণে নীতিমালার আওতায় পড়লে পোস্টটি ১২ ঘন্টার মধ্যে আবারও ফিরিয়ে আনা হতে পারে। উল্লেখ্য, এই ক্ষেত্রে ব্লগার কর্তৃক লেখাটি পুনঃ লিখন বা পুনঃ প্রকাশ ব্লগীয় নীতিমালা বিরুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হবে। "
৯৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
ইখতামিন বলেছেন:
পূর্ণ সহমত
পোস্ট স্টিকি করা হোক।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: এই পোস্ট যে জামায়াতিদের কলবের ভেতরে খুব দাগা দিয়েছে, সেটি বুঝতে পারলাম সকালে আসা এক ইমেইলে -
somewherein blog team
Apr 6 (1 day ago)
"ব্লগারদের নির্দিষ্ট সংখ্যক রিপোর্টের কারণে পোস্টটি আপাতত অটোমডারেশনের আওতায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মডারেটরের উপস্থিতিতে এবং পর্যবেক্ষণে নীতিমালার আওতায় পড়লে পোস্টটি ১২ ঘন্টার মধ্যে আবারও ফিরিয়ে আনা হতে পারে। উল্লেখ্য, এই ক্ষেত্রে ব্লগার কর্তৃক লেখাটি পুনঃ লিখন বা পুনঃ প্রকাশ ব্লগীয় নীতিমালা বিরুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হবে। "
৯৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ছবিটা নিয়ে দেখি অনেকেই বিতর্ক জড়িয়ে দিয়েছে ... আরে রাজাকার যে এর চেয়েও খারাপ ছিল তাতে কি কারও সন্দেহ আছে ... যদি সন্দেহ না থাকে তবে তর্ক বাদ দেন ......।
স হ ম ত ....
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন.....সময়োপযোগী পোষ্টে প্লাস+++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: কারণ পোস্টের অন্য কোনো বক্তব্য নিয়ে তাদের কিছু বলার নেই। ছবিটাই ছিল তাদের একমাত্র সম্বল। তাদের আন্তরিক ডিউটির প্রশংসা করতেই হয়।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৯৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: এগিয়ে যান , আমরা আছি।
++++++++++++++++্
পোস্ট স্টিকি করা হোক।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করলে যতো লোক পড়তো, স্টিকি না করেও ওই পরিমাণ লোকই পড়ে ফেলেছে ইতিমধ্যে। প্রকৃত মুসলমানরা জানুক, ধর্মব্যবসায়ী হেফাজতের ভণ্ডামি কী ও কতো প্রকার।
১০০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
কাফের বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করা হোক
পোস্ট স্টিকি করা হোক
পোস্ট স্টিকি করা হোক
পোস্ট স্টিকি করা হোক
পোস্ট স্টিকি করা হোক
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। তবে এর আর প্রয়োজন বোধহয় নেই। পোস্ট স্টিকি করলে যতো লোক পড়তো, স্টিকি না করেও ওই পরিমাণ লোকই পড়ে ফেলেছে ইতিমধ্যে।
১০১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
Not well-thought write-up. Not even, balanced. Failed to pinpoint reasons behind the whole deteriorated scenario. Mostly biased and blinded by personal views of sociopolitical matters.
FIFA, this write-up will endanger your acceptability in the blog.
Only, uneducated non-conformists will be pleased at your present write-up.
I personally award you with MINUS for this rubbish writing.
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৮
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: লেখক হিসেবে আমি যে নিম্নমানের - সে সম্পর্কে অন্তত আমার নিজের কোনো সন্দেহ নেই। তবু আমার ধারণা, হেফাজতের ভণ্ডামির খানিকটা মোটামুটি ভালোই উঠে এসেছে এই লেখায়। তাতে কে সন্তুষ্ট হলেন বা কে নাখোশ হলেন সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। আর জনপ্রিয়তা কেনার খেলায়ও উৎসাহ নেই আমার। সাধারণ ব্লগার আমি, সাধারণের কাতারেই থাকতে চাই আজীবন।
মাইনাসের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ব্লগে আপনার এই স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্যই আমরা লড়ছি হেফাজতের মতো অপশক্তিগুলোর বিরুদ্ধে।
১০২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
জাহিদুল হাসান বলেছেন: স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ছবিটা নিয়ে দেখি অনেকেই বিতর্ক জড়িয়ে দিয়েছে ... আরে রাজাকার যে এর চেয়েও খারাপ ছিল তাতে কি কারও সন্দেহ আছে ... যদি সন্দেহ না থাকে তবে তর্ক বাদ দেন ......।
স হ ম ত ....
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন.....সময়োপযোগী পোষ্টে প্লাস+++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন।
১০৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
পোষ্টটা স্টিকি করা হচ্ছে না কেন?
মানব জন্মের নামে হবে কলংক হবে
এরকম দুঃসময়ে আমি যদি মিছিলে না যাই,
উত্তম পুরুষে ভীরু কাপুরুষের উপমা হবো
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: স্টিকি নয়, বরং দাবি তুলুন যে এই পোস্ট যেন ডিলিট করা না হয়।
somewherein blog team
Apr 6 (1 day ago)
"ব্লগারদের নির্দিষ্ট সংখ্যক রিপোর্টের কারণে পোস্টটি আপাতত অটোমডারেশনের আওতায় সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মডারেটরের উপস্থিতিতে এবং পর্যবেক্ষণে নীতিমালার আওতায় পড়লে পোস্টটি ১২ ঘন্টার মধ্যে আবারও ফিরিয়ে আনা হতে পারে। উল্লেখ্য, এই ক্ষেত্রে ব্লগার কর্তৃক লেখাটি পুনঃ লিখন বা পুনঃ প্রকাশ ব্লগীয় নীতিমালা বিরুদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হবে। "
১০৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
নাম জেনে কি হবে? বলেছেন: ফালতু পোস্ট
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সে আর বলতে!
১০৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
হাঁড় = ঘাঁড় বলেছেন: পোষ্টে +++++++++++++++
গত ২৪ ঘন্টায় সামুতে ফ্লাডিং হচেছ। হেফাজতে ইসলামের নাম করে পথে নামা তান্ডবকারীদের বিষয়ে অনেক ধর্মীয়, নৈতিক ও আইনগত বিষয় নিয়ে পোস্ট এসেছে। এই পোস্টগুলোতে অসংখ্য বিষয় স্পষ্ট করা হয়েছে।
...তালেবান জঙ্গিবাদের ভয়
মুসলমানিত্ব যাচাই পরীক্ষায় ব্লগারের ত্রাহি দশা : এই ধর্মব্যবসায়ীদের হারাতেই হবে
'হেফাজত' এর অণু-পরমাণু: শিউরে ওঠার উপাখ্যান
হয় তালেবানী না হয় শত্রু
মধ্যযুগের দিকে যাচ্ছে দেশ (বাংলাস্তান অথবা পূর্ব পাকিস্তান) : হেফাজতিদের ১৩ দফা দাবি এবং আমার চিন্তা
হেফাজত ইসলামের শান্তির নমুনায় হামলা চলছে
হেফাজতের নেতা আর টিভি র টক শোতে (আওয়ার ডেমোক্রেসি) বললেন বেপর্দার জন্য মালালা কে গুলি করা হয়েছ।।
ফিউশন ফাইভ এর পোস্টের ছবি নিয়ে যারা কনফিউসনে আছেন তারা এইদিকে আসেন
হিফজতের প্রধান আস্তানা ভারতের দেওবন্দ: দেখুন সেই দেওবন্দীদের কি অবস্থা
‘নাস্তিকদের শায়েস্তা করি, এরপর মিডিয়া’
...হেফাজতের কাছে প্রশ্ন
শাপলা চত্বরের এক নাম না জানা তরুণের কাছে শাহবাগ চত্বর থেকে খোলা চিঠি : আরিফ জেবতিক
হেফাজতিরা পারলে প্রশ্নগুলোর জবাব দিন নতুবা মেনে নিন আপনার ভন্ড!
হেফাজতের মঞ্চ দখলের ঘোষণা। গায়ে পড়ে ঝগড়া করার শামিল নয় কি?
জানুন অন্যকে মুশরিকক/কাফির/মুনাফেক/নাস্তিক বলা গোনাহ
আল্লাম শফি ধ্যযুগীয় ব্রাহ্মণদের মতো নাস্তিকতার সংজ্ঞা দিচ্ছেন
ইসলাম হেফাজতের মালিক কোনো মানুষ নয়, বরং স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা সত্যিকারের মুসলমানের কাজ না
বুকে যদি বিন্দু মাত্র ঈমানী শক্তি ও জোর থাকে হেফাজতে ইসলাম, আমার ছবিগুলোর বিপক্ষে যুক্তি দেখান।
হেফাজতে ইসলামের আসল চরিত্র
প্রিয় নবীজির নামে জঘণ্য মিথ্যাচার করল হিফাজত!!!
হেফাজতে ইসলামের কাছে কি ইসলাম হেফাজত ?
...লংমার্চ
লংমার্চ জায়িয প্রমাণ করতে পারলে আনজুমানে আল বাইয়্যিনাত-এর পক্ষ থেকে একশ’ কোটি টাকার চ্যালেঞ্জ ঘোষণা।
লংমার্চ নাস্তিক্যবাদবিরোধী কর্মসূচি নয়; বরং কট্টর নাস্তিক মাওসেতুংয়ের নাস্তিক্যবাদ তথা কমিউনিস্টবাদ প্রতিষ্ঠার কর্মসূচি
পবিত্র ‘হিজরত’ এর সাথে মাওসেতুং এর লংমার্চ মিলানো কুফরী হবে
প্রাণপ্রিয় নবীজি লংমার্চ করেছেন!!! (নাউযুবিল্লাহ) উক্ত অপবাদ লেপনকারী নিশ্চিত জাহান্নামী
...শাহবাগ নিয়ে পুনর্মূল্যায়ন ও গণজাগরণ মঞ্চে হামলা
কাণ্ডারি হুশিয়ার!!
শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে হামলা চালিয়েছে হেফাজতে ইসলামীর কর্মীরা।
লড়াই হবে রাজপথে। শাহবাগ আবার জেগেছে। আবার জেগেছে প্রজম্ম..........জয় বাংলা।
গণজাগরণ মঞ্চ।
এবার সশস্ত্র প্রতিরোধের পালা, সমবেত হোন শাহবাগে
হেফাজতে ইসলামের শান্তির নমুনা : নির্মূল কমিটির সমাবেশে হেফাজতের হামলা
...জামাত বিষয়ে হেফাজত অন্ধ
হেফাজতী ইসলামের লংমার্চঃ নেপথ্যের এক ভয়াবহ কাহিনী
জামাতের বিরুদ্ধে, দেওয়ান বাগির বিরুদ্ধে কোনদিন লং মার্চ করলেন না কেন মাওলানা শফি সাহেব (দঃবাঃ)?
একটি হেফাজতে জামায়েত ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য হুমকি!!
যুদ্ধাপরাধীদের টাকায় এই আন্দোলন.....
ওরা হেফাজতে ইসলাম নয়- হেফাজতে জামাত ॥
হেফাজতে ইসলাম এত টাকা পেল কোথায় ?
হেফাজতে জামাতের এইগুলো নাকি অরাজনৈতিক বক্তব্য
হেফাজত-জামায়াত গোপন ফোনালাপ ফাঁস সরকার উৎখাত ও লংমার্চের ষড়যন্ত্র নিয়ে কথোপকথন
...তেরো দফা
হেপাজতে জামাতে ইসলামীর ১৩ দাবীর বাস্তবতা এবং কল্প বাস্তবতা।
লংমার্চ কর্মসূচি ইসলাম ও কুরআন শরীফ বিরোধী : একাত্তরে ঘাতক বাহিনীর সংগঠক ছিলো মাওলানা শফী
...নারীর উপর তালেবানী হামলা
এবার নারী সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়েছে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা, অবস্থা গুরুতর।
বাংলা হবে আফগান : নারীদের পেটানো শুরু করে দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম
ব্রেকিং!!বাংলাস্তানে স্বাগতম!!নারী সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে হেফাজতের লোকজন!
আমি ও চাই !
উপরের পোস্টগুলোতে এত বেশি সংখ্যাক তথ্য আছে যে এগুলোই যথেষ্ট। আর এই সময়ে হেফাজতিরা দিচ্ছে রাষ্ট্রদ্রোহী পোস্ট।
...রাষ্ট্রদ্রোহীদের নর্তনকুর্দন
'ঢাকা বিচ্ছিন্ন এইটাই চান্স' -এই ধরনের রাষ্ট্রদ্রোহী পোস্টদাতা ও তাদের সমর্থকদের চিনে নিন। মুখোশ উন্মোচন করুন।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: লিংকগুলো এক জায়গায় এনে দারুণ একটা কাজ করেছেন। অনেকগুলো ধন্যবাদ একসঙ্গে নিন।
১০৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: "হেফাজতে ইসলাম যে ১৩টি মধ্যযুগীয় দাবি তুলেছে, সেগুলো বাস্তবায়ন হওয়ার আগে বিবেকবান যে কোনো মানুষের মরে যাওয়াই ভালো।"
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৪
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: একজন আধুনিক মুসলমান হিসেবে আমার লজ্জা হয়, হেফাজতিদের মতো বর্বর অসভ্য মধ্যযুগীয় মোল্লাদের সঙ্গে আমি একই দেশে বাস করি।
১০৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
জিনিয়াস০০০ বলেছেন: সরকার জামাতে হেফাজতগো চিনতে ভুল করেছে। সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করেছে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০৬
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: সরকারের খেলা সরকার খেলে যাচ্ছে। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে মোল্লাদের পায়ে ধরাও বাদ রাখেনি। আওয়ামী লীগকে আমাদের চেনা আছে। ভোটের জন্য তারা হেফাজত তো বটেই, জামায়াতকেও পাশে টেনে নিলে অবাক হবো না। আর বিএনপি তো পচে গেছে সেই কবে।
১০৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
আশফাক সুমন বলেছেন: আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: আপনার আর সামুর দুইজনেরই ল্যাঞ্জা বাইর হইয়া গেল ------ স হ মত।
জামাত -শিবিরের সাথে হেফাজতে ইসলাম কে শুধু মূর্খ নামধারি মুস লিম বা মুনাফিকরা মিলিয়ে ফেলতে পারে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৫
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: আপাতত এই দুটি পর্ব পড়ুন -
Click This Link
Click This Link
১০৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
আশফাক সুমন বলেছেন: আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: আপনার আর সামুর দুইজনেরই ল্যাঞ্জা বাইর হইয়া গেল ------ স হ মত।
জামাত -শিবিরের সাথে হেফাজতে ইসলাম কে শুধু মূর্খ নামধারি মুস লিম বা মুনাফিকরা মিলিয়ে ফেলতে পারে।
১১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
মিতক্ষরা বলেছেন: শাহবাগীরা যেমন ছিল চরম প্রতিক্রিয়াশীল ও ফ্যাসিবাদি, তাদের জন্য হেফাজত উপযুক্ত প্রতিপক্ষ। বস্তুত হেফাজত এবং শাহবাগীদের আন্দোলনের বৈশিষ্ট একই ধাচের যদিও আদর্শ/বিশ্বাস ঠিক বিপরীত। আমরা যারা মধ্যপন্থী তারাই শেষতক টিকে থাকব তবে শাহবাগীদের মত প্যারালাল সরকারের নিয়ন্ত্রনে হেফাজতীদের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
ফিফা আপনি হেফাজতিদের অনেক খুতই বের করতে পারেন, তবে ঐসবের কোন ভাত নেই। কারন টেকনিকগুলো আগে শাহবাগীরা দেখিয়ে গিয়েছে। অনুসরন ও অনুকরন আর যাই হোক স্টান্ট তৈরী করতে পারে না। হেফাজতীরা আসলে শাহবাগীদের আন্দোলনের অনুকরনে নিয়োজিত।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৯
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: শাহবাগ আমার কাছে মক্কা নয়। তাদের অনেক ভুলভ্রান্তি নিশ্চয়ই আছে, কিন্তু যে চেতনা তারা ধারণ করে, আমিও সেই একই চেতনা ধারণ করি। তবে আপনি ঠিকই বলেছেন, হেফাজতীরা আসলে শাহবাগীদের আন্দোলনের অনুকরনে নিয়োজিত। শাহবাগীরা যে কায়দায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও শাস্তি দাবি করছে, সেই একই কায়দায় হেফাজতে ইসলাম যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে নস্যাৎ করার চেষ্টা করে যাচ্ছে সুকৌশলে।
১১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৮
নাইট রিডার বলেছেন: একসময় ভাবতাম মগবাজারে ব্লগিং এর যে কোর্স করানো হয় তা অত্যন্ত নিম্মমানের, কিন্তু এই পোষ্টে কিছু কমেন্ট পরে ধারণা পাল্টাল। মগবাজারীরা শিখে গেছে কি করে একটি পোষ্টের মুল বিষয় থেকে সকলের দৃষ্টি সরিয়ে নিতে হয়।
এই পোষ্ট টির মুল বিষয় ছিল হেফাজতে ইসলামের ১৩ টি দাবীর কয়টি যৌক্তিক , ঠিক এই সময় ই কেন হেফাজতের এই আন্দোলন? হেফাজতে ইসলাম কি বাংলাদেশের সকল সাধারণ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভুতির নিয়ন্ত্রণকারী কিনা? বা আল্লামা শফি কি সে রকম কেউ যে কিনা ঠিক করে দিবেন কে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় যাবেন বা কে ক্ষমতায় থাকবেন
কিন্তু দেখা গেল একটি বিতর্কিত ছবি নিয়ে শুরু হয়ে গেল তোলপাড়। পোষ্ট দাতা বারংবার ব্যাপারটি পরিষ্কার করার পরেও এই নিয়ে আলোচনা থামল না। লেখক বললেন ছবিটি প্রতিকি, যদি ভুল হয়ে থাকে তিনি সংশোধন করে নিবেন, কেননা তিনি মৌলবাদীদের মত ভুল আকড়ে থাকেন না। তিনি কেন সেই ছবিটি ব্যবহার করেছেন বা ভুলটি করেছেন সেটাও বললেন (ভারতীয় সৈনিকের ছবিটি পাকিস্তানী লেখকরাও ভুলবশত তাদের লেখায় ব্যবহার করেছেন) এবং সবশেষে এটাও বললেন তিনি ছবিটা সরানোর চেষ্টা করে হয়ত সামুর বাগের কারণে বিফল হয়েছেন, এই ব্যাপারে তিনি মডারেশনের সাথে যোগাযোগ ও করবেন বললেন, কিন্ত্য তারপরেও মুল আলোচনায় গুটিকয়েক মানুষ(?) বা ব্লগার (?) কে দেখা গেল না।
এর কারণ মুল আলোচনায় যোগ দেয়ার মত যুক্তি বা যোগ্যতা কোনটিই হয়ত তাদের নেই।
আমি ব্লগার নরাধম কে ধন্যবাদ দিব তিনি সংশ্লিষ্ট পোষ্টের ব্যাপারে বিস্তারিত কথা বলেছেন, যুক্তি দিয়েছেন...তার সব যুক্তি বা কথার সাথে আমি একমত না বা তিনি ১৩ দফা নিয়ে কিছু বলেন নি সেটা তেও আমার আপত্তি আছে, কিন্তু তারপরেও পোষ্ট এর মূল অংশের সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
আরেকটি কথা বলতে চাই হেফাজতে ইসলামের এই আন্দোলনে জামাত যে লাভবান হবে এতে কোন ভুল নেই। কারণ এটা তাদের ই আন্দোলন। আন্দোলনের সময়কাল এবং গণজাগরণ মঞ্চের সকল নেতাদের শাস্তি দাবী তাই প্রমাণ করে (টেলিফোন আলাপ এর কথা বাদ দিলাম)। কিন্তু এর সাথে আরো দুইটি দল লাভবান হওয়ার চেষ্টা করবে এই আন্দোলন থেকে----হ্যা আমি আওয়ামী লীগ এবং বি এন পি র কথা বলছি। আমাদের দেশের রাজনীতিতে ক্ষমতায় যাবার মত বড় লক্ষ্য আর কিছুই নেই, এই লক্ষ্যের কাছে যে কোন মত বা আদর্শের পরাজয় আমরা বারংবার দেখেছি, আমরা দেখেছি জামাতের সাথে এই দু দলের রাজনৈতিক আঁতাত, নির্বাচনের আগে তসবী আর স্কার্ফের ব্যবহার, বিদেশী প্রভুদের সাথে রাতভর বৈঠক, নির্বাচনী বৈতরণি পার হওয়ার জন্য সেনাবাহিনী সহ আইন শৃংখলা বাহিনী বা প্রশাসনে দলীয় লোকের মহাসমারোহ এবং এর সবই হয় নির্বাচনের বছর।
আর এখন নির্বাচনের বছর চলে এসেছে। তাই তো শেয়ার ব্যবসা, রেলের কালো বিড়াল, হলমার্ক, পদ্মাসেতু দুর্নীতে দেনায় ডুবে থাকা আওয়ামী লীগের চেষ্টা থাকবে এক হেফাজতের আন্দোলনের মাধ্যমে সব সুদে আসলে তুলে আনার। কে না জানে আমাদের দেশে বা এই উপমহাদেশে ধর্মের চেয়ে বড় শক্তি আর কিছুই নেই, শুধু দরকার নিজেকে এর পক্ষে রাখা । তাই তো এই আন্দোলনে জামাতের প্রত্যক্ষ মদদ থাকা সত্ত্বেও সরকার এই আন্দোলনকে শান্তির আন্দোলন বলে আখ্যায়িত করছে।
আর বি এন পি নিজেদের বিশাল জনসমর্থন বা বর্তমান সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডে জনগনের অসমর্থন কে কাজে না লাগানোর ব্যর্থতাকে ঢাকতে চাচ্ছে হেফাজতের কোলে আশ্রয় গ্রহন করে, এর কারণ ও একটি ই সেঁটা হল ধর্ম কে ব্যবহার করে ক্ষমতায় যাওয়া।
পরিশেষে এই পোষ্টে গতকাল থেকে গ্যালারীতে বোশে ঠেকে অনেক কিছু জানতে পারায় ফিফা কে ধন্যবাদ।
পোষ্টে প্লাস এবং পর্যবেক্ষনে। কারণ মনে হচ্চে সামু এই পোষ্ট স্টিকি করবে না। নির্বাচনের বছর----সামু ও চায় সেফ সাইডে থাকতে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: জামায়াতিরা এই পোস্টে এসে ছবি নিয়ে ত্যানা প্যাঁচানোর চেষ্টা করেছে বারবার। কারণটি আপনিই বলে দিয়েছেন - মূল আলোচনায় যোগ দেয়ার মত যুক্তি বা যোগ্যতা কোনটিই আসলে তাদের নেই। কেবল তাই নয়, রাতভর রিপোর্ট করে করে এই পোস্টকে তারা অটোমডারেশনের আওতায়ও নিয়ে গিয়েছিল। সকালে মেইল পেয়ে বুঝলাম।
যা হোক, আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির প্রকাশ্য ও গোপন হেফাজত তোষণ নিয়ে মন্তব্যের দ্বিতীয় ভাগে চমৎকার একটি বিশ্লেষণ উপস্থাপন করেছেন। এককথায় অসাধারণ। মন্তব্যটিতে ভাবনার এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ছিল, যা একটি পূর্ণাঙ্গ পোস্ট হওয়ার উপযোগী ছিল। একটু আগে ওপরে ঠিক ২০৫ নম্বরের উত্তরে বলেছিলাম, 'সরকারের খেলা সরকার খেলে যাচ্ছে। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে মোল্লাদের পায়ে ধরাও বাদ রাখেনি। আওয়ামী লীগকে আমাদের চেনা আছে। ভোটের জন্য তারা হেফাজত তো বটেই, জামায়াতকেও পাশে টেনে নিলে অবাক হবো না। আর বিএনপি তো পচে গেছে সেই কবে।'
ধন্যবাদ।
১১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
এম হুসাইন বলেছেন: ব্লগার একটি ইংরেজি শব্দ, বাংলা অর্থ "নাস্তিক"!
মুসলমানিত্ব যাচাই পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি জানাচ্ছি :!>
+++++++++++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩
ফিউশন ফাইভ বলেছেন: হাহাহা! দুটোই দারুণ উদ্ভাবন! তবে মনে রাখবেন, মুসলমানিত্ব যাচাই পরীক্ষা যেখানে-সেখানে করা যাবে না। এটি অবশ্যই আপনার নিকটস্থ কোনো কওমী মাদ্রাসায় সম্পন্ন করতে হবে।
১১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭
মিতক্ষরা বলেছেন: "তাদের অনেক ভুলভ্রান্তি নিশ্চয়ই আছে, কিন্তু যে চেতনা তারা ধারণ করে, আমিও সেই একই চেতনা ধারণ করি।"
এইটা ১০০% ঠিক। বিষয়টি চেতনার সাথে সম্পর্কিত। অন্য কোন বিষয়ের সাথে নয়। হেফাজত এতটা জনপ্রিয় হত না যদি শাহবাগীরা তাদের চেতনা বিষয়ে এতটা বাড়াবাড়ি না করত। এন্টি শাহবাগীরা এখন হেফাজতকে লালন করছে। চেতনাকে কেন্দ্র করেই সবকিছু।
আমরা যারা শাহবাগ কিংবা হেফাজত কারো চেতনাই লালন করিনা তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ বলে আমার বিশ্বাস। অথচ বর্তমান রাজনীতির খেলায় সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারন জনতা সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত। শাহবাগ শুরু করেছে বলে তাদের প্রতিই আমার ক্ষোভের বেশীর ভাগ। মনে হচ্ছে এর কোন শেষ নেই।
১১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:২৪
রাফা বলেছেন: @নরাধম,হেফাজতে ইসলাম বা অন্য কোন ইসলামি দলের বিপক্ষে আমার কোন অভিযোগ নাই।আমার অভিযোগ ৭১-এ ধর্মকে আশ্রয় করে যেসব দল স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধীতা করেছিলো।এখন ঠিক সে কাজটিই আবার করছে হেফাজতে ইসলাম।আসলে তারা ধর্মকে রক্ষা করা নয়, যুদ্ধাপরাধীদের আন্দোলনে সহায়তাই করছে।এবং সরকারও তাদের কাছে নতি স্বিকার করে ভুল পদক্ষেপ নিচ্ছে।যা কোনভাবেই আমাদের কাম্য নয়, বিশেষ করে ব্লগারদের।এবং এই ব্লগারদের মধ্যে আপনিও একজন। আপনার পক্ষে দাড়ানো আমার নৈতিক দায়িত্ব বলেই মনে করছি আমি।তারা কিন্তু ঢালাও ভাবেই ব্লগারদের নাস্তিক আখ্যা দিচ্ছে।কাজেই চোখ বন্ধ করে রাখবেন-না দয়া করে।
আর আমি এর পুর্বেও বলেছি আমি দলকানা নই নরাধম ভাই।সব কিছু এত সরলিকরন ঠিক নয়।
ধর্মিয় রাজনিতীর বিপক্ষে নই।কিন্তু ধর্ম ব্যাবসা আর ধর্মের অপব্যাবহার দেখতে চাইনা কারো বেলায়ই।সেটা হোক আঃ লীগ/বিএনপি/কিংবা অন্য কোন দল।যে কোন ন্যায় সত্য এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আন্দোলনে সব সময় পাশে পাবেন।
ধন্যবাদ।
১১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
অবয়ব বলেছেন: ধন্যবাদ।
লেখাটা স্টিকি করা হোক।
যে ঘুষ খায়, সে নিজেই জানে সে অপরাধ করছে। যে দুর্নীতি করে সে নিজেই জানে সে অপরাধ করছে। মানুষও এদের সম্মানের চোখে দেখে না। কিন্তু এসব ধর্মব্যবসায়ীদের ব্যাপার আলাদা। এদের মধ্যে কোন অনুশোচনা নেই, কোন পাপবোধ নেই। এরা একদিকে খুন ধর্ষন করেছে, অপরদিকে সেসব ধর্ম দিয়ে ধামাচাপা দিয়ে মানুষের কাছে ভাল মানুষ সেজেছে। এমনকি ভাল মানুষকে দিয়ে অন্যায় কাজকর্ম করাচ্ছে "ধর্মীয় কর্তব্য" বলে। এর চেয়ে ভয়ঙ্কর আর কী হতে পারে!
১১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: মেইলতো করা যায়, মাগার ব্লগের ফিডব্যাক রঙ্গ বক্সের চাবি কি উনার হাতে ? নাকি আপ্নাগো হাতে?
"হ্যা"টা যেম্নেই কন, ঠাট্টা কৈরা কন আর সত্যি কৈরা, কিন্তু বইলা প্রমাণ কৈরা দিছেন আমি যা বলছি তা সত্যি।
এখন মডুগো (জানাপারেনা) ওই সব শব্দ দিয়ে গাইল্লানি দিলে য্যান মাইন্ড না খান, বা ব্যান না করেন। ওকে?
১১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
জাতির চাচা বলেছেন: ব্লগার মানেই নাস্তিক এই কথাটা কে কোথায় বলেছে? হেফাজতের দাবী ক্লিয়ার নাস্তিক ব্লগারদের বিচার চায় তারা। আচ্ছা নবীজীকে নিয়ে আসিফ গং যেসব কথা বলেছে সেসব যদি শেখ মুজিবকে নিয়ে কেউ বলে বা ইসলামকে নিয়ে তারা যা বলেছে তা যদি কেই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বলে তবে তার কল্লা থাকতো?মুজিব,মুক্তিযুদ্ধ এসব যারা বিতর্কিত করে তাদের যেমন প্রশ্রয় দেয়া যায়না তেমনই নবী রাসুল আর ইসলামকে নিয়ে যারা বিদ্রুপ করে তাদেরকেও ক্ষমা করা যায় না।
১১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
rafiq buet বলেছেন: ইনফর্মেটিভ পোস্ট। + + +
১১৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
নাইট রিডার বলেছেন: জাতির চাচা বলেছেন: ব্লগার মানেই নাস্তিক এই কথাটা কে কোথায় বলেছে?
আপনি জানতে চাইলেন তাই জানালাম এইখানে
তারপর আরেকটা কথা। কাল সমাবেশে হেফাজতে ইসলামীর নেতারা বললেন ইমরান এইচ সরকার হচ্ছে নাস্তিক ব্লগারদের কমান্ডার, তার ফাঁসীর দাবী করলেন। জানি এবং মানি শাহবাগের আন্দোলনকারীদের মধ্যে কয়েকজন নাস্তিক ছিল এবং তাদের মধ্যে আসিফ গং এর মত দু একজন একজন নাস্তিক ছিল যারা কিনা ইসলামকে নিয়ে কটু কথা বলেছেন। তাতেই কি তার দায়ভার ইমরান ও অন্যান্য সাধারণ ব্লগারদের কাঁধে চলে যায়?
তাই যদি হয় তাহলে নারী সাংবাদিক নির্যাতনকারীদের কমান্ডার হিসেবে আল্লামা শফীর বিচার দাবী ও কিন্তু যৌক্তিক হয়ে যায়। কিন্তু আমি মনে করি না আসিফ দের মত দু একজন ভ্রষ্ট মানব সন্তানের ( তাকে আমি শুধু ভ্রান্ত মুসলমান বলিনা, সে মানুষ হিসেবে ও ভ্রান্ত) জন্য সবাই দায়ভার বহন করবে।
১২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৯
উযায়র বলেছেন: ১৯৭১সালে হাটহাজারী মাদ্রাসা ও আল্লামা শফির ভূমিকা ।
১২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
জাতিস্বর বলেছেন: এই পোস্ট স্টিকি করা চাই ই চাই।
অসংখ্য ধন্যবাদ এমন সুন্দর একটি পোস্টের জন্য। ++++++++++++++++++++
১২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
মেকগাইভার বলেছেন: ভাবতাছি একটা নতুন ওয়েবসাইট করবো। আর লিখে রাখবো যে,
" এখানে অনলাইনে ব্লগারদের জন্য ডিজিটাল মুসলমানি করানো হয়।
আমি জার্মানি থেকে সার্টিফিকেট পাওয়া খাদেম "
১২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
উযায়র বলেছেন: শাহাবাগের আন্দোলন হাইজাক হয়েছে ক্ষমতাশীলদের দ্বারা, হেফাজত হাইজাক করতে পারেনি বি এন পি বা জামাত
Click This Link
১২৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯
ইউক্লিড রনি বলেছেন: "ধর্ম যবে শঙ্খরবে করিবে আহ্বান
নীরব হয়ে নম্র হয়ে পণ করিয়ো প্রাণ।" -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
আমি মাতাল বলেছেন:
আইচ্ছা হেফাজত কেডা জানি? দুই দিন আগে এগ নামও আমরা কেও জানতাম না। তা নিয়া এত ত্যানা প্যাচানি? তয় পোস্টের পদে পদে ঘৃণার অভাব নাই!
শালা শ্যাষ পর্যন্ত ফিফা চেতনা ব্যবসা শুরু করল? বরবাদ বরবাদ!!
১২৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
কয়েস সামী বলেছেন: চমৎকার একটি লেখার জন্য ধন্যবাদ।
১২৭| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: হাহা কমেন্টগুলো আর রিপ্লাইগুলো মজা করে পড়ার মতই।আসলে খৎনা দেখেই মুসলমান চিনতে হবে এধরণের যুক্তি এ যুগে দূর্বল কেননা বিশেষাঙ্গে সমস্যার কারণে ডাক্তারের পরামর্শে অনেক হিন্দুরও খৎনা করা থাকে।তাই খৎনা দেখেই মুসলমান চিনতে হবে এমন দূর্বলযুক্তি যে মাথা থেকে বাহির হইল তাগোরে যে আর্মিতে কি বুঝে ভর্তি করে তা ভাবার বিষয়।
১২৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: শিরোনামে ঝাঁঝাঁ !!!
১২৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:২৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: খাসা শিরোনাম তাই বললাম আরকি!
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪২
আমিনুর রহমান বলেছেন: মুসলমানিত্ব যাচাই পরীক্ষায় ব্লগারের ত্রাহি দশা : এই ধর্মব্যবসায়ীদের হারাতেই হবে

সেই রকম হেডিং