নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...
কিছুই পড়েনা মনে আর , শালা !
একদিন যে, এই পথে হেটেছি অনেক,
দেখেছি কিছু ঘর-বাড়ী, বাগান-সড়ক,
ঝুলে থাকা বারান্দার গরাদে তিথীর ব্রা
কিছু কায়া , কিছু ছায়া সবই ছাড়া ছাড়া,
বেওয়ারিশ কুকুর, পথের ফকির সবই
ছানি পড়া চোখের ভেতরে জলকেলিতে মাতোয়ারা ।
একদিন লিখেছি খান’দুই মিষ্টি কবিতার বই
তাতেই জলের কোল থেকে ঘাঁই দেয়া মাছ
গেঁথেছি বড়শিতে , জানিস তো তুই !
রিক্সার হুড তুলে কার মেয়ে কই গেলো
সে হিসেব ছিলো পাই পাই
অসভ্য, রকবাজ, বেহায়ার ছাপ ছিলো গায়ে
নখরা , প্যাদানী, কেচাইনে যাইনি কম কিছু
তবুও কেন যে ছাড়েনা নষ্ট চাঁদ পিছু ।
অথচ হলোনা এখনও একটি আকাশ দেখা,
কিছু পাখি ,উড়ে যাওয়া মেঘের পালঙ্ক ,
নদীর আঁচলে চাঁদের বর্ণালী রেখা ।
হয়নি দেখা বৃক্ষতলে জীর্ণ পথিকের বেভুল শুয়ে থাকা,
চোখ মেলে পড়ে থাকা কিছু জারুলের ফুল
কাঠবেড়ালীর পায়ে পায়ে দলে যাওয়া আকুল
কিছু ঘাস হলোনা দেখা।
তিথীর চোখে জ্বলা নেভা জোনাকীর আলো
হয়নি দেখা তাও, কখনও জ্বলেছিলো কিনা একবারও!
নরম অন্ধকার উসকে ক্ষরিত সে আলো
বিকেলের মসৃনতা থেকে জাগিয়ে গেছে কিনা অদেখা ভুবন!
শালা! থামেনা কেন পক্ষকাল
জরাগ্রস্থ আয়ু, পাঁজরের হাঁসফাঁস,
মহার্ঘ্য জঙ্ঘার আঘাতে বসনের আলোড়ন,
মহান চুম্বন!
তাহলে একবার হলেও শালা-
পিছলে যেতে পারতুম ভাটফুলের গন্ধ মাখা উরু বেয়ে
তিথীর পদতলে, চাইতুম ভিক্ষা দু’মুঠো প্রেমের।
তিথী কুকুরের মতো তাড়িয়ে দিলে শুধু
না পেলুম প্রেম, গৃহ, না পেলুম তার সম্পন্ন অবহেলা
তবুও তারে কিছুতেই গেলোনা বলা -
“ভালো আছো তো!”
শালা ! মনপাগলার এইসব নাচনের রেশ
কেন যে হয়না শেষ!
১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: কথার ফুলঝুরি!
হায়রে! অনেকদিন পরে এলেন আর আপনাকেই কিনা নষ্টালজিক করে দিলুম!!!!!
মনপাগলার কাজই মনে হয় এমন।
মন্তব্য ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
২| ১৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
স্নায়ুতে বসন্ত থেকে যায়, কোকিল উড়ে গেলেও গানের রেশ বাজতে থাকে
১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
আসলে স্নায়ুগুলোই যতো গন্ডগোলের মূল, কেন যে বসন্তকে ধরে রাখে! কেন যে উড়ে যাওয়া কোকিলটার গানের রেশ বাজতে থাকে বুকে!
নান্দনিক মন্তব্য।
৩| ১৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
ক্লে ডল বলেছেন: অন্যরকম এক স্বাদ পেলাম। আপনার কিবোর্ডে আঙ্গুলের নাচন তুলে যা সৃষ্টি করলেন, তার রেশ পাঠকের হৃদয় থেকেও শেষ হবে না!
১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: ক্লে ডল,
বাহ চমৎকার বলেছেন । এমন মন্তব্য লিখিয়ের জন্যে শ্লাঘার।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। মন্তব্যে প্লাস।
আর আপনাকে দেখছিও অনেকদিন পরে। শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ১৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিতায় স্বকীয়তা আছে
১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
লেখা ভালো হোক, মন্দ হোক; স্বকীয়তা বজায় রাখতেই চেষ্টা করি।
আবারও আসার জন্যে ধন্যবাদ।
৫| ১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
ল বলেছেন: মনপাগলের এইসব নাচনের রেশ
কেন যে হয়না শেষ!!!!
অসম্ভব সুন্দর কবিতায় জি,এসিয় সুঘ্রাণ
ভালোলাগা যত।।।
১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল ,
হুমমমমমম....অনেক কিছুই কেন যে হয়না শেষ!!!!
মন্তব্যে ভালো লাগা।
৬| ১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
করুণাধারা বলেছেন: প্রথমদিকে কেমন বিষন্ন উচ্চারণ, শেষে এসে না পাবার আক্ষেপে ক্ষ্যাপা মন!
মনপাগলা, এত ভেবে আর কী হবে! পাওয়া না পাওয়ার হিসেব করতে করতেই তো জীবন শেষ!!
ভালো লাগার কবিতা। ++++
১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: করুণাধারা,
জীবনের খাতায় তো কত সহস্র হিসেবেরই আঁকিবুকি শুধু! তাই তো মনপাগলার কোনও হিসেবের কথাই মনে পড়েনা আর!
কবিতায় ভালোলাগা আর লাইক দেয়াতে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি ভাবছিলাম জিনিস খান তিথির গায়ে দেখছেন !
চমৎকার কাব্যে প্লাস দিয়ে গেলাম।
১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন,
তিথীর গায়ে ঐ জিনিসখানা দেখতে পেলে কি আর এই কবিতা লিখতুম।
পাইনি বলেই তো লিখেছি---
"না পেলুম প্রেম, গৃহ, না পেলুম তার সম্পন্ন অবহেলা..."
প্লাস দেয়াতে ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কি আর বলবো ভাইয়া!! চোখের সামনে পরিচিত কিছু দৃশ্যের দেখা পেলাম
'রিকশার হুড তুলে কার মেয়ে কই গেল
সেই হিসাব ছিল পাই পাই'
একটা বয়সের এটা একটা মহান দায়িত্ব
১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:১৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: তারেক_মাহমুদ,
সে মহান দায়িত্ব পালনের স্মৃতি মনে পড়ে গেলো?
ফেলে আসা দিনগুলির পরিচিত দৃশ্যগুলোকেই ধরে রাখতে চেয়েছি। এক বাউন্ডুলের ভেতরেও যে একসময় প্রকৃতির নান্দনিকতা ছায়া ফেলে যেতে পারে, এ তারই গল্প। এ প্রজন্ম হয়তো এর ভেতরে মধুরতা খুঁজে পাবেনা , তারা মগ্ন অন্যকিছুতে।
৯| ১৭ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওয়াহ!
বোহেমিয়ান জীবন আর স্বপ্নের টানাপোড়েন!
দারুন মানে দারুনস...
স্মৃতি কাতর করে দেয়া বাউন্ডেলেপনায় আর স্বপ্ন অপূর্ণতার বেদনায়
এক্কেবারে কইলজায় ঘা দেয়া কাব্য ভায়া
+++++++++++
১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৩৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
প্রত্যেক মানুষের মাঝেই মনে হয় বাউন্ডুলে বাস করে একজনা। তাদের জীবনের কোনও একসময় কেটে গেছে এমন করেই হয়তো, অপূর্ণ বেদনা নিয়ে।
এতোগুলো প্লাস দেয়াতে অনেকগুলো ধন্যবাদ। মন্তব্যে লাইক।
১০| ১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় জী এস ভাই,
কবিতাটা পাঠ করে কেন জানিনা সুনীল গাঙ্গুলীর 'কবির মৃত্যু: লোরকা স্মরণে' কবিতাটির কথা মনে পড়ল।
একটা বিশেষ জায়গায় এই কবিতার কিছু লাইন,
" খুঁটির সঙ্গে বাঁধা হলো কবিকে,
তিনি দেখতে লাগলেন
তাঁর ডান হাতের আঙ্গুলগুলো
কনিষ্ঠায় একটি তিল, অনামিকা অলঙ্কারহীন
মধ্যমায় ঈষৎ টনটনে ব্যথা, তর্জনী সংকেতময়
বৃদ্ধাঙ্গুলি বীভৎস, বিকৃত-
কবি সামান্য হাসলেন,
একজন সিপাহীকে বললেন, আঙুলে
রক্ত জমে যাচ্ছে হে,
হাতের শিকল খুলে দাও!
সহস্র জনতার চিৎকারে সিপাহীর কান
সেই মুহূর্তে বধির হয়ে গেল।
জনতার মধ্য থেকে একজন বৈজ্ঞানিক বললেন একজন কসাইকে,
পৃথিবীতে মানুষ যত বাড়ছে, ততই মুর্গী কমে যাচ্ছে।
একজন আদার বেপারি জাহাজ মার্কা বিড়ি ধরিয়ে বললেন,
কাঁচালঙ্কাতেও আজকাল তেমন ঝাল নেই!
একজন সংশয়বাদী উচ্চারণ করলেন আপন মনে,
বাপের জন্মেও একসঙ্গে এত বেজন্মা দেখিনি, শালা!
পরাজিত এমএলএ বললেন একজন ব্যায়ামবীরকে,
কুঁচকিতে বড়ো আমবাত হচ্ছে হে আজকাল!
একজন ভিখিরি খুচরো পয়সা ভাঙিয়ে দেয়
বাদামওয়ালাকে
একজন পকেটমারের হাত অকস্মাৎ অবশ হয়ে যায়
একজন ঘাটোয়াল বন্যার চিন্তায় আকুল হয়ে পড়ে
একজন প্রধানা শিক্ষয়িত্রী তাঁর ছাত্রীদের জানালেন,
প্লেটো বলেছিলেন....
একজন ছাত্র একটি লম্বা লোককে বললো,
মাথাটা পকেটে পুরুন দাদা।
এক নারী অপর নারীকে বললো ,
এখানে একটা গ্যালারি বানিয়ে দিলে পারতে,
একজন চাষী একজন জনমজুরকে পরামর্শ দেয়,
বৌউটার মুখে ফোলিডল ঢেলে দিতে পারো না?
একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে বলে,
রক্তপাত ছাড়া পৃথিবী উর্বর হবে না।
তবু একজন যেন সমস্বরে চেঁচিয়ে উঠলো, এ তো ভুল লোককে
এনেছো। ভুল মানুষ! ভুল মানুষ! ( সংক্ষেপিত)
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা আপনাকে।
১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি,
সুনীলের এই কবিতাটি আমার পড়া আছে। (কবিতাটির জন্যে ধন্যবাদ)
আসলে আমরা সবাই কোথাও না কোথাও ভুল। তবে ভুল যদি হয় তেমন মধুর তবে হোক না হয় কিছু ভুল !
এই কবিতায় মনপাগলা কবিও সেই ভুলেই ভুলভুলাইয়া!
১১| ১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:২৬
হাবিব বলেছেন:
আকাশ দেখে আর কি হবে.......
ও আকাশে মেঘ জমে আছে
কিংবা ভয়াল সূর্য কিরণ, চন্দ্র সবে
তোমাকে পুড়াতে আজ মুখিয়ে আছে
১৮ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাবিব স্যার,
সুন্দর কবিতা মন্তব্য।+++
জী, এটাই হলো জীবনের বাস্তবতা। মেঘে ঢাকা আকাশ, তাপদগ্ধ সূর্য আর ভয়াল চাঁদ ঢেকে দেয় আমাদের সব টুকরো-টাকরা সুখ....
১২| ১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৪০
রাকু হাসান বলেছেন:
ভাট ফুলের গন্ধ মাখা উরু বেয়ে,জরাগ্রস্থ আয়ুঁ,পাঁজরের হাঁসফাঁস --বাহ ,
চিরখোদিত নামটি এভাবেই ভেসে উঠে,মনের আনাচে কানাচে তোলপার করে তুলে । তাইতো যুগের পর যুগ ধরে রয়েছে অমলিন ।
শেষ নিঃশ্বাস অবধি হয়তো থাকবেই । অতি সুন্দর কবিতা উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ । শেষ লাইটিও বিশেষ ভালো লেগেছে ।
১৮ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাকু হাসান,
হুমমমমমমম কাহিনী আছে মনে হয়! নইলে চিরখোদিত নামটি যুগের পর যুগ ধরে অমলিন রইবে কেন?
আপনাকেও কবিতাটি পড়া ও এমন মন্তব্যের জন্যে অনিঃশেষ ধন্যবাদ।
১৩| ১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:০৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: সহজ, সুন্দর কবিতা
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৮:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাবিয়ান ,
ধন্যবাদ কবিতাটি পড়ার জন্যে।
শুভেচ্ছান্তে।
১৪| ১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০০
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার কবিতা।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
ধন্যবাদ।
১৫| ১৭ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০০
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কবিতায় শব্দের সুন্দর ব্যাবহার কাম্য।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: মাহমুদুর রহমান,
সম্ভবত আপনি কবিতাটিকে অন্যান্য লেখা যেমন ফিচার, প্রবন্ধ, ধর্মীয় আলোচনা, হামদ, নাত ইত্যাদির সাথে গুলিয়ে ফেলেছেন।
এখানে শব্দের অসুন্দর ব্যবহার কোথা্ও নেই । অসুন্দরের ইঙ্গিতও নেই কোথাও। কোনটি সুন্দর আর কোনটি নয় এটা যার যার দৃষ্টিভঙ্গীর ব্যাপার। সাহিত্যে কোন শব্দ, বাক্যের কোথায় বসে কি ভাব প্রকাশ করছে তার উপর নির্ভর করে শব্দের সুন্দরতা, অসুন্দরতা- বাক্যের দ্যোতনা। এইসব প্রয়োগ বুঝতে হবে। সাহিত্য সম্পর্কে কিছুটা ধারনা না থাকলে একজন পাঠক শব্দবিন্যাসের মাধুর্য্য, বাক্যের অন্তঃস্থিত রূপকল্প কিম্বা চিত্রকল্প বুঝতে ভুল করে ফেলতে পারেন।
বুঝতে পেরেছি সম্ভবত আপনার কোথায় আপত্তি। তাই যদি হয় তবে সে দোষে পৃথিবী বিখ্যাত তো বটেই অবিখ্যাতও সব কবিদের অসংখ্য কবিতাই আপনার মতের মতো দোষে দুষ্ট।
পড়া ও মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
১৬| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: শালা ! মন পাগলার এইসব নাচনের রেশ
কেন যে হয়না শেষ!
হবেনাকো শেষ, চলবে তার রেশ
তারা আছে বেশ, আমরা হবো শেষ।।
১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
"তারা আছে বেশ, আমরা হবো শেষ।"
বাহ....বেশ বেশ!
তেমন স্মৃতিরা নিঃশেষ হয়না কখনও, তিলে তিলে শেষ করে দেয় সব সুখের রসদ!
১৭| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ৩:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কবিতায় মুগ্ধ
এটি পাঠে
কেও আর সহজে
পারবনো বলতে
ওরে মন পাগলা
তোরে বুঝাইতে পারলাম না
দুঃখের গান
কষ্টের জীবন ।
ভাববে শুনাতে পারলাম
ভালবাসার গান
ডেলে দিয়ে তাতে
হৃদয়ের তান
তোর হাতে
তুলে দিতে পারলাম
দিনে লেখা
মোর কবিতার
বই দু্ইখান ।
সুখপাঠ্য কবিতাটির জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
১৯ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী,
ভালেবাসার গানখানিই যেন শুনিয়ে গেলেন কবিতার ছন্দে!
আপনার মতো ঋদ্ধ
একজন পাঠকের
কবিতায় দারুন মুগ্ধ।
১৮| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অচাম শালা....। অদ্ভুত সুন্দর । আপনার মত লিখতে যদি পারতাম
১৯ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফাতেমা ছবি ,
হায় ! কি যে বলেন। আমার মতো কেন? আমার চেয়েও ভালো লিখবেন। লিখেছেন তো আজকে একটা কবিতার মতো কবিতা।
অনন্তর ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
১৯| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪৪
মুক্তা নীল বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় ,
মন পাগলা হোক আর তিথি পাগলাই হোক , প্রথম ভালবাসার মত খাঁটি ও ভেজাল হীন প্রেম আর হয় না। দ্বিতীয় ,তৃতীয় যেই আসুক প্রথম তো প্রথমই । অতীতের স্মৃতি ও তিথি কাহন পড়ে বিমোহিত হলাম +++
শুভকামনা।
১৯ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: মুক্তা নীল,
একটি বিশেষ বয়সের ভালোবাসা নিকশিত কাঞ্চন সম। প্রথম হোক কিম্বা দ্বিতীয়।
অতীতের স্মৃতি ও তিথি কাহন পড়ে বিমোহিত হলেন। কথার ঢংয়ে মনে হচ্ছে, কবিরই অতীত স্মৃতি বলেই যেন এটাকে ধরে নিয়েছেন। তা কিন্তু মোটেই নয়। একজন কবির ভেতরে যে হাযারো মানুষ বাস করে এই কবিতাটি তাদেরই কারো একজনার। হয়তো আপনার চেনা কারো। নয়তো ওপাড়ার কারো।
সব সময় সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছান্তে।
২০| ১৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অবুঝ মন কেন যে এমন।
হায়!
বুঝতে নাহি চায়!!!
১৯ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার,
হুমমমমমমম....... অবুঝ মন কেন যে এমন!
মন্তব্যে ধন্যবাদ।
২১| ১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
"শালা"!
এই পাগলা মনটাই বয়সে, আবেগে, সময়ে আমাদের ভাবনায় ফেলে। একটা সময়ের ভাবনা আরেকটা সময়ে এসে হাসির খোরাক যোগায় নিজেের কাছেই। তবুও মন পাগলার গোলক ধাঁধা থেকে বেরিয়ে আসতে পারিনা। এই চক্র আমার জীবন-মনকে কনট্রোল করে চুপিচুপি।
২০ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাওসার চৌধুরী,
এই পাগলা মনটাকে নিয়েই মানুষের যতো ভাবনা। এই ভাবনারা এলোমেলো, বেসুরো পথ ঘোরে। কিন্তু পথ কি আর ফুরোয়!
আপনাকে দেখে আর মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছান্তে।
২২| ১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:০১
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: চরম পর্যায়ের ভালো লাগার মত কবিতা। আপনি পারেনও বটে,অনেক চিন্তা ভাবনা হরে লিখেন।
২০ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মেঘ প্রিয় বালক,
চরম পর্যায়ের ভালো তো লাগারই কথা! এ যে কারো না কারো জীবন যৌবনের গল্প। কিছুটা হয়তো মিলে গেছে!
মন্তব্যে ভালোলাগা। ++
২৩| ১৮ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪
ওমেরা বলেছেন: দুর্দান্ত কবিতায় চমৎকার ভালোলাগা ।
২০ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা,
দুর্দান্ত একটি ধন্যবাদ ।
২৪| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বহুদিন পরে এমন একটা কবিতা পড়লাম...... চমৎকার চমৎকার তিন চমৎকার..........
লিখেছেন এক পিস......
২১ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স,
ব্লগীয় ঝামেলার কারনে উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেলো, দুঃখিত। ব্লগে থাকি, বেশীর ভাগ সময়টাতে শুধু খুলে রেখে যাতে অনলাইনের ব্লগারের সংখ্যা বাড়তি দেখায়।
আমিও বহুদিন পরে কোনও লেখায় "তিন চমৎকার" এর দেখা পেলুম। এক পিসই নয়, এরকম আরো অনেক পিস আছে।
তবে একনাগাঢ়ে কবিতা পোস্ট করতে ভালো লাগেনা, অর্থাৎ আমার কাছে শোভনীয় মনে হয়না। লেখায় বিষয়ের বৈচিত্রতা থাকা চাই।
চমৎকার মন্তব্যে উষ্ণ শুভেচ্ছা।
২৫| ১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পাঠে মুগ্ধতা !!!
ভালোবাসার হ্যাং ওভার কখনো কাটে না, খেয়ালী মন ঠিকঠাক বুনে চলে নকশি কাঁথার ঠাস বুনট !! আবেশিত মন রেখে যাওয়া ভালোলাগার রেশ বোয়ে চলে।
২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা,
খাসা বলেছেন - ভালোবাসার হ্যাংওভার!
যৌবনের উত্তুঙ্গ কালে যে ভালোবাসায় সওয়ার হওয়া গেল, যৌবন শেষের প্রহরে সে ভালোবাসাই হ্যাংওভার হয়ে সমর্পিত হয় স্মৃতির ভান্ডারে! নদীর তলদেশের স্রোতের মতো তা বয়েই চলে নিরবে-নিভৃতে, চক্ষুর আড়লে।
সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা।
২৬| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০২
শায়মা বলেছেন: মন পাগলাকে পাগলা গারদে বেঁধে রাখো ভাইয়া!
কখন আবার কি করে বসে কে জানে!!!
২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
মন পাগলাকে পাগলা গারদে ঢুঁকিয়ে রাখলেই বা কি আর না রাখলেই বা কি? পাগল যখন তখন কোথায়, কখন যে কি করে বসে তার কি কোনও ঠিক আছে? আমিও জানিনা ! হয়তো দেখা যাবে সমধুর একটা প্রেমপত্র লিখে, একখানা আধলা ইটে পেঁচিয়ে কারো মাথায় ছুঁড়ে মারলো!!!! পাগলে কি না করে...................
২৭| ১৮ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:৪৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সবই ঠিক হইয়া যাইবো,তয় একটু সময় লাগবো । তবে মন পাগলারে হাত থেকে ছাইড়া দেওন যাইবো না ।
কবিতা ভালো হইছে ।
২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১০:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: (:হাসু মামা ,
হুমমমমমম এমন পাগলারে কিছুতেই ছাড়া যায় না! হাসতে হাসতে মামার মাথাতেই আবার কাঠাল ভাঙে কিনা কে জানে..।
২৮| ১৯ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:২৬
সুমন কর বলেছেন: মান্না দে'র "আজ আবার সেই পথে, দেখা হয়ে গেল..........বলো, ভালো আছো তো" গানটির কথা মনে পড়ে গেল। সুন্দর হয়েছে।
+।
২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: সুমন কর,
হুমমমমমম একসময় দল বেঁধে জায়গামতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে দাঁড়িয়ে, সাইকেলে পিছু যেতে যেতে আমরাও এই গানটির ঐ লাইন দু'টিই গাইতুম! আহা কি ছিলো সেই সব দিন!!!!!!!!!!!
ধন্যবাদ নষ্টালজিক করে দেয়াতে।
২৯| ২০ শে জুন, ২০১৯ ভোর ৪:৪৮
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: Can't help writing a comment. Sorry I don't have access to Bangla font now. This poem needs to be framed. I felt like I just had a plate of Kacchi biriyani from Star Kabab. That good!!
২১ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রিম সাবরিনা জাহান সরকার,
দুঃখিত হবার কিছু নেই । আপনার কঠিন কাজের মাঝেও যে এমন একটি কবিতায় এসে, তাও আবার বাংলা ফন্ট না পেয়ে ইংরেজীতে মন্তব্য করলেন তাতে ধরেই নিচ্ছি কবিতাটি পাতে তোলার মতো। ষ্টার কাবাবের কাচ্চির মতোই মনহারী।
এমন মন্তব্যে দারুন খুশি। ধন্যবাদ আপনাকে। মন্তব্যে লাইক।
৩০| ২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: অসাধারণ একটি কবিতা লিখেছেন, বড়ই চমৎকার! + +
আমার কাছে প্রথম ও তৃতীয় স্তবক দুটো বেশী ভাল লেগেছে।
মানুষের স্মৃতি অতীতাশ্রয়ী। আপনার এ কবিতা পড়ে অনেক পাঠকই স্মৃতিকাতর হয়েছেন, তা মন্তব্যগুলো পড়ে বেশ বোঝা যাচ্ছে।
একটি ভাল লেখা তার নিজস্ব গুণে পাঠকের কাছ থেকে ভাল মন্তব্য টেনে আনে- আপনার এ পোস্টে তার প্রমাণ পেলাম।
কথার ফুলঝুরি!, ক্লে ডল, করুণাধারা, তারেক_মাহমুদ, পদাতিক চৌধুরি, মুক্তা নীল, মনিরা সুলতানা, রিম সাবরিনা জাহান সরকার প্রমুখের মন্তব্যগুলো বেশ ভাল লেগেছে। তবে আপনার এ পোস্টে এ যাবত প্রাপ্ত মন্তব্যের মধ্যে আমি সর্বোচ্চে রাখবো ব্লগার চাঁদগাজীর এপিক মন্তব্যটি- "স্নায়ুতে বসন্ত থেকে যায়, কোকিল উড়ে গেলেও গানের রেশ বাজতে থাকে"! +
২৫ শে জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,
"মানুষের স্মৃতি অতীতাশ্রয়ী।" স্মৃতি তো অতীতেরই হবে - এই মূহুর্তটি যে চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই অতীত!
আসলেই অনেকেরই স্মৃতির বাক্সে জমে থাকে দীর্ঘশ্বাস ! কখনও কখনও কালের গহ্বরের ডালা খুলে হয়তো জীর্ণ কিছু ভালোলাগার সুবাসও উঠে আসে ।
একটি ভাল লেখা তার নিজস্ব গুণে পাঠকের কাছ থেকে ভাল মন্তব্য টেনে আনে- আপনার এ পোস্টে তার প্রমাণ পেলাম। আপনার এমন অকপট কথাখানিতে শ্লাঘা বোধ করছি।
যাদের যাদের নামোল্লেখ্য করেছেন তাঁরা আসলেই গুণী ব্লগার। আর মাঝেমাঝে চাঁদগাজীতো সুপার্ব!
ক্ষনেকের চেতনায় উঠে আসা এই কবিতাটিতে প্লাস আর লাইক দেয়ার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩১| ২৫ শে জুন, ২০১৯ সকাল ৯:১০
সোহানী বলেছেন: আহ্ মনের এই উথাল পাতাল মাতম কে বুঝতে পারে এক কবি ছাড়া।.......... সব কিছুর মাঝেও কিছু যেন নেই, সব পাওয়ার মাঝেও না পাওয়ার বেদনা, সব সুখের মাঝেও কষ্টের অনুভূতি.........।
কেমন আছেন প্রিয় জী ভাই? আমাকে কি মনে আছে? না থাকলে মনে করানোর চেষ্টা করি। আমার নাম সোহানী। সামহোয়ার ব্লগে মাঝে সাঝে কিছু অখাদ্য লিখা দেই
২৫ শে জুন, ২০১৯ রাত ৮:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
সব কিছুর মাঝেও কিছু যেন নেই, সব পাওয়ার মাঝেও না পাওয়ার বেদনা, সব সুখের মাঝেও কষ্টের অনুভূতি.........।
ঠিকই বলেছন, একমাত্র কবিরাই পারে সংক্রামক ভাবে সাড়া দিতে।
আমরা না হয় এই পোড়ার দেশে মাইনকা চিপায় পড়ে আছি ব্লগ নিয়ে, তাই হয়তো দেশী ব্লগারদের দেখা মিলছে না এখানে খুব একটা কিন্তু আপনাদের তো আর চিপাচুপা-কোনাকাঞ্চি কিছু নেই। তাই ভেবেছিলুম বরফদেশের বরফকন্যা হয়তো জমেই গেছে ঠান্ডায়। সে কারনেই তার দেখা নেই।
মনে হচ্ছে বরফের চাদর ফুঁটো করে রোদ্দুর উঠলো বুঝি এবার! সে রোদ্দুরে বরফকন্যার মুখ দেখলুম । মুখখানি চিনতে ভুল হয়নি মোটেও । আমার একজন সহৃদয় পাঠিকার কথা ভুলে থাকি কি করে..................
ভালো লাগলো দেখে। ব্লগের এই ক্রান্তিকালে আপনাদের এখানে আসা ঝিমিয়ে পড়া ব্লগটাকে চাঙা করবে নিঃসন্দেহে।
ভালো থাকুন। শুভেচ্ছান্তে।
৩২| ২৬ শে জুন, ২০১৯ রাত ৩:২৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর কথামালা কবিতায়, অনেক আক্ষেপ ভরা শব্দের ভাঁজে ভাঁজে, স্বপ্নেরও নাই কমতি কোনো।
ভালো লাগলো কবিতাটি পড়ে, শব্দ আর ছন্দের কি নিখুঁত প্রয়োগ!! মুগ্ধ হলাম সুপ্রিয়
২৬ শে জুন, ২০১৯ রাত ৯:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন,
একটা বয়সে এসে ফেলে আসা দিনগুলির পরিচিত দৃশ্যগুলোকেই বারবার মানুষ নেড়েচেড়ে দেখে, দেখতে চায় তার ছায়া। এক বাউন্ডুলের ভেতরেও যে একসময় প্রকৃতির নান্দনিকতা ছায়া ফেলে যেতে পারে, এ তারই গল্প।
মুগ্ধ হয়েছেন জেনে আর লাইক দেয়াতে অজস্র ধন্যবাদ।
৩৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আফসোস!
২১ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২২
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব,
হুমমমমমম আফসোসই বটে................
৩৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:৩৪
জাহিদ অনিক বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালোবাসার হ্যাং ওভার কখনো কাটে না
আই কমপিলেটলি এগ্রি উইথ হার-
দুর্দান্ত এই কবিতাটা পড়ব পড়ব করে অনেকদিন ব্লগে এলেও আবার না পড়েই বেরিয়ে যেতাম। পাঠ শেষেও হ্যাং ওভার কাটছে না।কবির প্রতিও এই আহ্বান রইলো, না কাটুক ভালোবাসার অথবা ভালোবাসা না পাওয়ার হ্যাং ওভার।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জাহিদ অনিক,
ভালোবাসার হ্যাং ওভার কখনো কাটে না
এটা ব্লগার মনিরার স্পেশাল রিয়ালাইজেশান এ্যান্ড দ্য ট্রুথ!
আর কবির প্রতি আহ্বান ?
একজন কবির ভেতরে যে হাযারো মানুষ বাস করে এই কবিতাটি তাদেরই কারো একজনার। হয়তো আপনার চেনা কারো। নয়তো ওপাড়ার কারো। কবির সাথে এর মিল নেই সম্ভবত! আর থাকলেও সে হ্যাংওভার না কাটাই মনে হয় ভালো। এমন হ্যাংওভার যে বিষন্নবেলার একটুকরো গোধূলীর আলো।
আপনিও সে আলোর রংয়ে মজে আছেন জেনে ভালো লাগলো।
৩৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: কিছুই না মনে পড়লেও অনেক কিছুই মনে পড়ে।
বারান্দায় আলুথালু অন্তর্বাস
গায়ের গন্ধ , চুলের ক্লিপ।
একই রুটের সিটিং সার্ভিস
উদ্যানে খবরের কাগজে
পরিপাটি কাগুজে সংসার।
কিছুই না মনে পড়লেও অনেক কিছুই মনে পড়ে , স্যার।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নবাজ সৌরভ,
কিছুই না মনে পড়লেও অনেক কিছুই মনে পড়ে।
মন যে উড়নচন্ডী, কই কই যে যায় ! সে জন্যেই তো বলা হয়েছে -
শালা ! মনপাগলার এই সব নাচনের রেশ
কেন যে হয়না শেষ !
অনেকদিন পরে এলেন।
শুভেচ্ছান্তে।
৩৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হায় হায় এই তিনি কবি!!!
স্যরি স্যরি ভাবছিলাম স্প্যানকড ভাইয়াজানের কবিতা।
যাইহোক এই কবিতায় সেই বুইড়া হয়ে যাবার দুস্ক!
কিন্তু আমি এখুনি বুড়ি হতে চাই এট্টু শিক্ষা দিতে মানে যতখানি বুড়ি হইসি আরও আরও। লোলচর্ম টাইটানিকের ঐ বুড়িটার মত। তারপর ছুড়ে ফেলে দেবো তার দেওয়া আলতা চিরুনী কাজল ফিতা।
যা মর সব শুদ্ধ ...
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,
সেই কবিকে দেখতে এসেই পড়েছেন !!!!!!!
বসতে দিলুম পিড়ে..........
বসে একটুখানি জিরিয়ে নিন, ঝট করে তো আর হবেনা , আরও আরও বুড়ি হতে অনেকটা সময় তো লাগবেই। টটোক্ষন ডেঁড়িয়ে টাকবেন ক্যানো ? বুড়ি ঠ্যাংয়ে সইবেনা ................
৩৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না আমি দাঁড়িয়েই থাকবো।
আমি ঠেটা।
জানেন না???
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গান গাবো-
পরানের বান্দর রে বুড়ি হইলাম তোর কারণে ....
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,
তখন কি আমাকেও গাইতে হবে --
তুমি কখন এসে দাঁড়িয়ে ছিলো আমার অজান্তে................?
৩৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপনি কি পরানের বান্দর?
আপনি গাইবেন কেন?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,
পরানের বান্দর না হলেও ব্লগের বান্দর মনে হতেই পারে..........
অবশ্য এটা ঠিক বলেছেন- আমি গামু ক্যা ? চৌকে ছানি তো পড়ছেই এহোন তো দেহি মগজ গইল্লাও পানি পড়া শুরু করছে। আলঝেঁইমারে ধরছে মনে হয় , কি দ্যাকতে কি দেহি ... কি হোনতে কি হুনি...........
৩৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ব্লগের বান্দর মনে করবো ভাইয়া???
সে কি আর মনে করছি না নাকি?
হা হা হা হা হা হা হা ভাইয়া না বলে পারলাম না ছোটকালে তুমি যে কি ছিলে!!!!!!!!!!
বড় জানতে ইচ্ছা করে।
এক কাজ করলে কেমন হয়?
আমরা লিখি কে কেমন আছিল ইন ছুটোবেলা?
আখেনাটেন ভাইয়া তুমি ভুয়া মফিজ ভাইয়া মাহা ভাইয়া তিনারা যে এক এক খানা বান্দরের বান্দর ছিলো তা তো দিব্য দৃষ্টিতেই দেখা যাচ্ছে।
আর আমি ছিলাম এতই ভালো যে সাত চড়েও রা করতাম না।
মায়ের চড়চাপড় খেয়ে খেয়ে এক্কেবারে ধো্যা তুলসী হয়ে গেছিলাম।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,
এই সেরেছে ! সাত চড়েও রা করতেন না !!!!!!
বুঝেছি, ছোটুবেলা সেই রা কাড়তে পারেন নি বলে সব 'সা-রে-গা-মা" এই বুড়ি কালে বাজাচ্ছেন? তুলসী নয় এখন জর্দা -চুন-খয়ের দেয়া পান পাতা হয়ে যান। চিবিয়ে সবাই ......................
হয়তো কোন সময় ছোটবেলার কথাও লিখবো কখনও।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: মনপাগলার কাজই পাগলামি করা । বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে ভুলে মাঝে মাঝে অতীত কে নিয়ে নস্টালজিক হতে ভালোই লাগে ।
কবিতা ভালো লেগেছে ভাইয়া ।