নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...
এ-ফোর সাইজের একটি কাগজ। লটকে দেয়া হয়েছে রাস্তার পাশের এক দেয়ালে, যেখানে কিছু ফুলের স্তবক প্রতিবছর পড়ে থাকে নৈবেদ্য হয়ে। বেশ কয়েকটি লাইন তাতে।
মর্মিতার-বেদনার-বোধের কালিতে লেখা পৃথিবীর শ্রেষ্ট একটি কবিতা।
Flowers on the Railings
A January morning - gray and full of rain
Driving through the downpour - back to work again
I know they’ll be there waiting - each bloom a bitter tear
I see the flowers on the railings this time every year
Somewhere someone’s grieving - perhaps a mother for a son
A bond so pure and tender, that can never be undone
Such a sad commemoration - an epitaph and shrine........
অদেখা আর অশ্রুত এক ব্যথাময় উপাখ্যানকে সঞ্জিবীত করে রেখে যাওয়া এক অজানা -অনামা পথচারীর অর্ঘ্য। এ যেন ফ্রষ্টের “ .........এ্যান্ড মাইলস টু গো বিফোর আই স্লীপ......” এর চেয়েও গভীর কোনও বোধ কাজ করে যাওয়ার শিহরণ জাগানীয়া কিছু।
প্রতি বছর একটি বিশেষ দিনে, বিশেষ স্থানে ফুলের অর্ঘ্য দিতে এসে শ্যারন গ্রীন স্তম্ভিত হয়ে চেয়ে রইলেন দেয়ালের লেখাটির দিকে। কে লিখেছে এমন কান্না ঝরানো লাইনগুলো! শেফিল্ডের পেনিষ্টোন রোডের ক্রসিংয়ে চব্বিশটি বছর আগে সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত, তের বছরের কন্যা রেবেকার দেহটি যেখানে পড়ে ছিল সেখানে বিস্ময় নিয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন তিনি।
Rebecca
Rebecca was killed on a crossing on Penistone Road in Sheffield in 1996 (Picture: Google Maps)
রেবেকার স্মরণে প্রতিবছর ২০শে জানুয়ারীতে এই জায়গাটিতেই ফুল সাজিয়ে স্মৃতি তর্পণ করে এসেছেন শ্যারন গ্রীন নিরবে। আজ তার চোখ টলমল করে উঠলো লেমিনেট করা ছোট্ট এই কাগজ খন্ডটির লেখাগুলো পড়ে। কে সে - হৃদয় খুঁড়ে জাগিয়ে গেলো ব্যথা এমন করে!
সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যানে পাওয়া গেলো সেই অজানা কবির নাম - পিটার ফার্নলে। কাজে যাওয়ার পথে প্রতিবছর পথের পাশে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় কিছু ফুলের স্তবক পড়ে থাকতে দেখেন যিনি। সে ফুলদলের ছড়িয়ে দেয়া কষ্টের গন্ধ থেকেই মনে হয় তার প্রয়োজন ছিলো অমন লেখাটির। “স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় , কোনও এক বোধ কাজ করে” গেছে যেন তার। এ যেন কালোত্তীর্ন এক কবিতা , নিরবে ঝংকার তুলে গেছে এমন সুরে -
“অন্ধকারে থেকে -থেকে হাওয়ার আঘাতে মাঠের উপর দিয়ে
স্মরণ করায় আজকে কারা মৃত;
তাদের স্মৃতিবার্ষিকী আজ নদী পাথর ঘাস পৃথিবীর মনে
ধীরে ধীরে হতেছে বিবৃত।”
উৎসর্গ - এক অচেনা “পিটার ফার্নলে”কে !
সূত্রঃ view this link
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
অপরিচিত কোনও মানুষ নয়- শুধু মানুষ ।
প্রান কাঁদার কথা বলা হয়নি, বলা হয়েছে পৃথিবীর শ্রেষ্ট একটি কবিতার কথা। অশ্রুভেজা ফুলে জেগে ওঠা এক বোধের কথা।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আহা ভালবাসা। আহা অনুভব।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: নয়ন বিন বাহার ,
সেই অনুভব থেকেই জন্ম হয়েছে এই কবিতাটির । কবিতাটির শুরুর কয়েকটা লাইনও যদি কেউ পড়ে থাকেন এবং তিনি যদি "মানুষ" হন তবে তার ভেতরে এমন অনুভবের বোধ-ই কাজ করে যাবে।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৩
আখেনাটেন বলেছেন: সকল মৃত্যুই এক একটি বেদনার নদী যা বয়ে চলে নিরবধি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন,
কবি নয়, সাহিত্যিক নয়, প্রেমি নয়; মৃত্যু বেদনার যে নদী বয়ে চলে নিরবধি তার চলার অশ্রুত ধ্বনিই তুলে এনেছেন খেটে খাওয়া এক সাধারণ মানুষ পিটার ফার্ণলে। আর তাই-ই হয়ে উঠেছে শ্রেষ্ঠ এক কবিতা পৃথিবীর।
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২২
নিভৃতা বলেছেন: ঐ লোকটির মনে যে বোধ জেগেছিল, সেই বোধটাকে অদ্ভুতভাবে ছড়িয়ে দিলেন আমাদের মনেও। এ এমন এক বোধ যা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না।
অদ্ভুত এক মিশ্র অনুভূতি হচ্ছে লেখাটি পড়ে। সে কি ভালো লাগা, নাকি কান্না, নাকি হাহাকার, নাকি সবকিছুই বুঝতে পারছি না।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: নিভৃতা,
লেখাটি পড়ে আপনার যেমন অদ্ভুত এক মিশ্র অনুভূতি জেগেছে তেমনি আমিও নীচে দেয়া লিংকটির কবিতাটি পড়ে খানিকক্ষন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলুম আর তখনি “স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় , কোনও এক বোধ কাজ করে” গেছে যেন আমার ভেতরে। আমার এ লেখাটির জন্ম এভাবেই।
অজানা - অনামা পথচারীর এই অর্ঘ্যটুকুকে আমি তাই কালোত্তীর্ন এক কবিতা বলতে চেয়েছি।
ধন্যবাদ, অনুভূতির মিশেলে করা এমন মন্তব্যে।
৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনুভবের দুয়ার খুলে দাও
ছোট্ট শিশির বিন্দুতে পাবে সিন্ধুর দেখা
ভালবাসায় ফিরে তাকাও
কবিতার ক'টি চরণে পাবে প্রেমের রেখা।।
টাচি কবিতা আর ঘটনা শেয়ারে কৃতজ্ঞতা!
++++++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
সেই সিন্ধুর দেখা পেয়েই এমনটা লিখতে হলো যাতে আপনারাও সেই সিন্ধুর উতরোল শুনতে পান।
“স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় , কোনও এক বোধ কাজ করে” গেছে আপনার মনেও তাই এমন মন্তব্য।
শুভেচ্ছান্তে।
৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন: কি সাংঘাতিক কষ্টের গল্প ভাইয়া। সাথে সেই মানুষটার জন্য ভালোবাসা যে এই মায়ের সমব্যাথী হয়েছিলো।
মনে পড়ে গেলো রবিঠাকুরের গান....
এ পথে আমি যে গেছি বার বার ভুলিনি তো একদিনও
আজ কি ঘুচিলো চিহ্ন তাহার উঠিলো বনের তৃণ .....
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
অনেকদিন পর আপনার দেখা মিললো আমার এমন একটি লেখায় যেখানে “স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় , কোনও এক বোধ কাজ করে” যাওয়ার মতো এক বোধ থেকে আপনিও গলা মেলালেন "এ পথে আমি যে গেছি বার..." গেয়ে।
এক অচেনা-অজানা-অনামা কেউ একজন বার বার যে পথ ধরে গেছে সেপথের পাঁচালীতে জন্ম নেয়া এক অবিস্মরণীয় মর্মিতার-বেদনার-বোধের কবিতা হয়তো এটি ।
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০২
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর কিছু লিখলেন ভালো কথা, তাই বলে এমন মন কেমন করা করুন একটি বিষয় নিয়েই কি লিখতে হবে আপনাকে আহমেদ জী এস? ঝোড়ো বাতাসের মতই মনের গহীনে ঝড় তুলে গেলো অচেনা রেবেকাকে নিয়ে লেখা কবিতায় অচেনা এক কবি পিটার ফার্নলে।
ভালোলাগা রইলো।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
আপনার মতো আমার মনের গহীনেও ঝড় তুলে গেছে পোস্টের নীচে দেয়া লিংকটির কবিতাটি।
A January morning - gray and full of rain
Driving through the downpour - back to work again
I know they’ll be there waiting - each bloom a bitter tear
I see the flowers on the railings this time every year
Somewhere someone’s grieving - perhaps a mother for a son
A bond so pure and tender, that can never be undone
Such a sad commemoration - an epitaph and shrine........ এই লাইনগুলোতে যে মর্মিতার-বেদনার-বোধের অশ্রুত এক করুন উপাখ্যান রচিত হয়েছে, আপনার মতো সংবেদনশীল পাঠকদের জন্যে তা তুলে না দিয়ে আর কি করতে পারতুম আমি!
তাই "অনেকদিন কিছু লেখা হয়নি"র ঘোমটা সরিয়ে আমাকে যে আসতেই হয়েছে।
আপনার মন্তব্যের প্রথম লাইনটিতে অতুলনীয় এক আবেগ, জলের ভেতর যেমন জলের ঘূর্ণি একা একা কথা কয় তেমন কথা কয়ে গেছে। এই লাইনটির ভেতরে আমি বিলীন হয়েই আছি।
অপরূপ এই মন্তব্যে কৃতজ্ঞ।
শুভেচ্ছান্তে।
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: এই পৃথিবী পাপ আর পঙ্কিলতায় পরিপূর্ণ হয়ে পড়েছে! আমি পৃথিবী ধ্বংস করে দেব!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
আপনার মতো পৃথিবীকে ধ্বংস করতে অনেকেই চায় । তাইতো "জেসাস রিবর্ন" জাতীয় পোস্টে লেখে কেউ কেউ।
তবে এই পোস্টটির বিষয়ের সাথে পৃথিবীকে ধ্বংস করার আপনার ইচ্ছেটি খাপ খাচ্ছেনা! এই লেখা পড়ে তো আপনার ভাবা উচিৎ ছিলো - পাপ আর পঙ্কিলতায় পরিপূর্ণ এই পৃথিবীতে মানুষও আছে.......................
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় ,
একদম বুকের ভিতর কোথায় যেন মোচর দিয়ে গেলো । একজন মায়ের করুণ আর্তনাদ তেরো বছর বয়সী কন্যা সন্তানকে হারানোর হাহাকার ।
এমন একটি হৃদয়স্পর্শী কবিতা আমাদের সাথে শেয়ারের জন্য
শ্রদ্ধা রইলো ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মুক্তা নীল,
কবিতাটি, মর্মিতার-বেদনার-বোধের কালিতে লেখা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ একটি কবিতা মনে হয়েছে আমার কাছে। আপনার মতোই আমারও বুক-মন উদ্বেলতায় মোচর খেয়ে গিয়েছিলো অজানা-অচেনা-অনামা কবিতা লেখক এক তুচ্ছ মানুষের মননশীলতা দেখে।
শুভকামনা আপনার জন্যে।
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অচেনা অজানা মানুষগুলোর দুঃখ কষ্ট কখন যে মনের অজান্তেই নিজের হৃদয়কে ভারাক্রান্ত করে তোলে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি,
হ্যা...অজানা মানুষগুলোর দুঃখ কষ্ট কখনও কখনও মনের অজান্তেই নিজের হৃদয়কে ভারাক্রান্ত করে তোলে বলেই পিটার ফার্ণলের মতো কেউ অমন কবিতা লেখে।
মন্তব্যে ধন্যবাদ।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার,
ধন্যবাদ।
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৭:২৭
রোকসানা লেইস বলেছেন: মর্মস্পর্শি বেদনা মর্মদিয়ে উপলব্ধি করলাম। বিদেশে এই বিষয়গুলো খুব আড়ম্বরহীন ভাবে কিন্তু অত্যন্ত যত্নে হৃদয় দিয়ে পালন করা হয়। মানুষের আবেগ দেখে তার সাথে মিশে যাই।
রাস্তার পাশে এমন ফুল রাখা একটা সাইকেল রাখা প্রায় সময় মনকাড়ে।
কবিতা লেখাটাও ভীষণ আন্তরিকতার বহিপ্রকাশ। এমন একটা ঘটনাকে বড় সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
নিউ ইয়র্কের পথে প্রায় পনের বছর আগে তরতাজা বিশ বছরের যুবক সাইকেল চালানোর সময় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হন। বাঙালি মা, নিজে একটা প্লেকার্ড নিয়ে একা দাঁড়িয়ে থেকেছেন আর কোন মা যেন সন্তান হারা না হন তার মতন সেই ভাবনা থেকে।। এক সময় উনার সঙ্গী হয়েছেন অনেকে। সাইকেলের একটা রাস্তা তৈরি করিয়ে নিয়েছেন, অন্যদের চলার জন্য।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: রোকসানা লেইস,
নিউ ইয়র্কের অভিজ্ঞতা জানিয়ে আসলেই বলে গেলেন, এখনও মানুষ আছে এই পৃথিবীতে।
ঠিক বলেছেন, মর্মস্পর্শি বেদনার বিষয়গুলো আড়ম্বরহীন ভাবে কিন্তু অত্যন্ত যত্নে হৃদয় দিয়ে পালন করা হয় সভ্য দেশে। আমাদের এখানে যা হয় তা সবই লোক দেখানো সর্বস্যতা নিয়ে আড়ম্বরপূর্ণ কিন্তু হৃদয়হীন।
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:১৩
শামছুল ইসলাম বলেছেন: প্রতিদিনের চলা পথের পাশে ফুলের অর্ঘ্য দেখে অচেনা পথিকের মনেও বেদনা সঞ্চারিত হয়। অজ্ঞাত কবির কবিতায় তা মূর্ত হয়ে ওঠে। ফেসবুকের কল্যাণের আপনার সুলেখায় তা ছড়িয়ে পড়ে; পাঠকের মনকেও তা নাড়া দিয়ে যায়।
বেদনার কোন সীমা নেই, গণ্ডি নেই - সে ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: শামছুল ইসলাম,
একটুকরো কাগজে লেখা অমন কবিতার মর্মিতারও কোন সীমা নেই, গণ্ডি নেই - সে ছড়িয়ে পড়ে সারা বিশ্বে।
অনেকদিন পরে আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছান্তে।
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আহা ! এমনি করেই পৃথিবীতে বয়ে চলে মৃত্যু নদীর ঢেউ
আর স্মরণ করে পরিচিত জন ও অচেনা পথিক কেউ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার,
কবিতার মতো মন্তব্য ভালো লাগলো।
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৬
করুণাধারা বলেছেন: আজকাল যা কিছু শুনি সবই শুধু নিষ্ঠুরতা, আত্মপ্রেম আর অবিচারের গল্প, দেখে- শুনে কেমন দমবন্ধ হয়ে আসে; এই কাহিনী যেন একঝলক স্নিগ্ধ বাতাসের মত মনে ভাললাগার পরশ বুলিয়ে দিল। সহানুভূতি আর সহমর্মিতার এই চমৎকার গল্পের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
পিটার ফার্নলের কবিতা নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে হাজার মানুষের মন ছুঁয়েছে, আপনার লেখা শেষ চার লাইন ও মর্মস্পর্শীহয়েছে।
লিংকে গিয়েও পড়লাম... শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: করুণাধারা,
একঝলক স্নিগ্ধ বাতাসের মতই মন্তব্য।
কবিতাটি, মর্মিতার-বেদনার-বোধের কালিতে লেখা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ একটি কবিতা মনে হয়েছে আমার কাছে। তাই অমন এক পথচারী কবির কবিতা আপনাদের সাথে শেয়ার করা।
সবিনয়ে বলি - শেষের চার লাইন কিন্তু আমার নয়। আমার প্রিয় কবি জীবনানন্দ দাসের ।
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:০৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু কখনোই মেনে নেয়া যায় না, কষ্টকর।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ফয়সাল রকি,
শুধু সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু নয়, অপ্রত্যাশিত ও অপঘাতের কোনও মৃত্যুই মেনে নেয়ার নয়।
১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: মৃত্যূ এক অমোঘ সত্য
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাবিয়ান,
একটি অমোঘ সত্যই বলেছেন।
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাজীব নুর, আপনার মতো পৃথিবীকে ধ্বংস করতে অনেকেই চায় । তাইতো "জেসাস রিবর্ন" জাতীয় পোস্টে লেখে কেউ কেউ।
তবে এই পোস্টটির বিষয়ের সাথে পৃথিবীকে ধ্বংস করার আপনার ইচ্ছেটি খাপ খাচ্ছেনা! এই লেখা পড়ে তো আপনার ভাবা উচিৎ ছিলো - পাপ আর পঙ্কিলতায় পরিপূর্ণ এই পৃথিবীতে মানুষও আছে.......................
সব কিছুর সাথে সব কিছুর সামঞ্জস্য আছে।
কার্যকারন ছাড়া দুনিয়াতে কিছুই ঘটে না।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
"সব কিছুর সাথে সব কিছুর সামঞ্জস্য আছে।"
এটা যদি ঠিক হয় তবে ট্রাম্প বাবাজীর বেখাপ্পা কাজকামের সাথে রাজীব নুরের কাজকামেরও সামঞ্জস্য আছে।
যেমন রাজীব নুরের প্রথম মন্তব্যটি বেখাপ্পা।
"কার্যকারন ছাড়া দুনিয়াতে কিছুই ঘটে না।"
এটা সর্বৈব ঠিক। এই যেমন, আপনার এই মন্তব্যের কারনেই আমার এমন প্রতিমন্তব্য।
আবার আপনার প্রথম মন্তব্যে আমার প্রতিমন্তব্যের কারনেই আপনার এই পরবর্তী মন্তব্য। এগুলো কার্যকারনের জ্বলন্ত উদাহরণ।
১৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই,
মাতাপিতার কাছে সন্তান আর সন্তানের কাছে মাতাপিতা অমূল্য সম্পদ, এটি হারানোর ব্যথা লিখে বোঝানোর মতো জ্ঞান আমার নেই। আমার দোয়া “পৃথিবীর প্রতিটি মাতাপিতা থাকুক নিশ্চিন্তে। পৃথিবীর প্রতিটি সন্তান থাকুক দুধেভাতে”।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
মন্তব্যের বক্তব্যের বাইরে আর নতুন করে কিছু বলা নিঃষ্প্রয়োজন ।
শুভেচ্ছান্তে।
২০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২
সোহানী বলেছেন: বই মেলার এক রঙ্গা ঘুড়ি স্টলে নীলদার কাছে খুব সামান্য একটা জিনিস রাখা আছে আপনার জন্য। সময় সুযোগ মতো নিয়ে আসবেন।.........
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
আপনার জী ভাইকে এখনও মনে রেখেছেন দেখে আপনার নিকের ছবির নীল আকাশে হারিয়ে গেছি মনে হলো।
যাবো , নিয়ে আসবো অজস্র ভালোলাগা সহ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: Mum stunned to find poem from stranger on railings where she leaves floral tribute to dead daughter each year - Ellen Manning (Yahoo News UK•January 25, 2020)
Sharon Green was stunned to find that a complete stranger had written a poem and left it in the same place she leaves flowers for her daughter every year (Picture: Twitter/Peter Fearnley)
A mother who lays flowers at scene of her daughter’s death every year was stunned when a complete stranger penned her a poem after seeing her annual tribute.
Sharon Green has laid flowers at the roadside where her 13-year-old daughter Rebecca was run over every year since her death in 1996.
But this year when she went to leave her floral tribute, she found that a stranger had written a poem about her.
Thanks to social media, Sharon was put in touch with Peter Fearnley, who had spotted the flowers each year on his way to work and wanted to pay his respects.
Speaking to BBC Radio Sheffield, Sharon said on January 20 each year she lays flowers as a reminder to drivers of Rebecca’s death.
“When I got there this year there was an A4 piece of paper laminated with the most wonderful verse,” she said.
She said at first she thought the paper may be a council notice telling her not to leave the flowers but her husband Adrian read it and realised it was a kind gesture from a complete stranger.
“We were just overwhelmed to think that someone would go and put so much effort into writing the most beautiful verse ever,” she said.
“It’s absolutely wonderful and I can’t believe someone has been driving past the last 20 years and taking note that the flowers were there. It’s just absolutely beautiful.”
Good to speak to @tobyfoster on the @BBCSheffield Breakfast Show this morning about my song Flowers on the Railings and the wonderful lady who inspired it. I’m amazed and a bit overwhelmed by the response. The full version of the song is here https://t.co/1MWpX41QF2 pic.twitter.com/A55OcP0Z6V - Peter Fearnley (@peterfearnley) January 24, 2020
She asked her daughter to share it on Facebook so she could thank the secret poet, then discovered that Peter Fearnley, who had written the verse, had actually made it into a song previously and shared it on YouTube.
The pair were put in touch and now she has been able to thank him in person.
Peter told BBC Radio Sheffield that he wrote the poem in 2018 as song lyrics and had previously hoped it would get back to Sharon after being shared online. But when that didn’t work he decided to laminate the verse and leave it for her to find.
“I drive past Penistone Road every day on my way to work - I’d seen the flowers there and thought it was a really touching tribute and always felt moved when I saw them.” As a songwriter, he said it was only natural to try to put those feelings into verse. He remembered the date of the anniversary as it is close to his wife’s birthday and was “delighted” when he saw the A4 paper had been removed. “I thought this was going to be an anonymous tribute and I never expected this would happen,” he said. He said he and Sharon’s daughter had spoken privately on Facebook, and later added on Twitter: “I’m amazed and a bit overwhelmed by the response.”
গুরুজী,
কেমন আছেন?
ব্যস্ততার জন্য কিছুদিন ব্লগে থেকে দূরে ছিলাম। ফিরে এসেই অনুসারিত ব্লগে দেখে বুঝানোর জন্য আপনার এই হৃদয় স্পর্শ করা লেখাটা। পুরো ঘটনা জানার ইচ্ছে করলো তাই দেখে আসলাম। নীচের লেখাটা বোল্ড করেছি কবির একাগ্রতা আর মৃতা মেয়ের জন্য মহানুভবতা বুঝানোর জন্য। শুধু উনি লিখেন নি, দেয়ালে টানানোর পর আবার খোজও রেখেছেন।
একজন কবির হৃদয় যদি এত নরম না হয় তাহলে আর কার হবে?
লেখাটা পড়া পর খুব করে প্রিয় একটা গানে কথা মনে পড়ে গেল-
মানুষ মানুষের জন্য
মানুষ মানুষের জন্যে,
জীবন জীবনের জন্যে।
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?
ও বন্ধু….
মানুষ মানুষের জন্যে,
জীবন জীবনের জন্যে।
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?
ও বন্ধু….
মানুষ মানুষের জন্যে।
মানুষ মানুষকে পণ্য করে,
মানুষ মানুষকে জীবিকা করে।
মানুষ মানুষকে পণ্য করে,
মানুষ মানুষকে জীবিকা করে।
পুরনো ইতিহাস ফিরে এলে, লজ্জা কি তুমি পাবে না?
ও বন্ধু………..
মানুষ মানুষের জন্যে,
জীবন জীবনের জন্যে।
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?
ও বন্ধু……
মানুষ মানুষের জন্যে।
বল কি তোমার ক্ষতি
জীবনের অথৈ নদী,
পার হয় তোমাকে ধরে দূর্বল মানুষ যদি।
বল কি তোমার ক্ষতি
জীবনের অথৈ নদী,
পার হয় তোমাকে ধরে দূর্বল মানুষ যদি।
মানুষ যদি সে না হয় মানুষ
দানব কখনো হয় না মানুষ।
মানুষ যদি সে না হয় মানুষ
দানব কখনো হয় না মানুষ।
যদি দানব কখনো বা হয় মানুষ, লজ্জা কি তুমি পাবে না?
ও বন্ধু……….
মানুষ মানুষের জন্যে,
জীবন জীবনের জন্যে।
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না?
ও বন্ধু…
মানুষ মানুষের জন্যে।।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল আকাশ ,
যে মন্তব্য করলেন তাতে একাধারে অভিভূত আর আপ্লুত।
পৃথিবীতে কিছু ভালো মানুষ আছে বলেই পৃথিবীটা এতো সুন্দর।
ধন্যবাদ গান দু'টির জন্যে।
শুভেচ্ছান্তে।
২২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কয়েকটা লাইন মাত্র অথচ পাঁজর ভাঙার শব্দ !!
অসাধারণ ......
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা,
কবিতাটি, মর্মিতার-বেদনার-বোধের কালিতে লেখা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ একটি কবিতা বলে মনে হয়েছে আমার কাছে।
তাই অমন পাঁজর ভাঙার শব্দ নিয়ে লেখা কবিতাটি আপনাদের করকমলে রেখে যেতে চেয়েছি শুধু..........
২৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বেদনার অনুভব।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু,
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
২৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১৩
ফারহানা শারমিন বলেছেন: বুকের মধ্যে কেমন হাহাকার করে উঠল। সেই অচেনা কবির জন্যে অনেক ভালবাসা।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ফারহানা শারমিন,
সম্ভবত প্রথম এলেন এখানে, স্বাগতম।
আসলেই বুকের মধ্যে কেমন হাহাকার করে ওঠার মতোই একটুকরো কাগজের গায়ে লেখা ঐ কবিতাটি।
২৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
“স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় , কোনও এক বোধ কাজ করে”
ভীষণ ভাবে অনুভব করলাম।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: স্বপ্নবাজ সৌরভ,
"স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় , কোনও এক বোধ কাজ করে" গেছে বলেই আপনাদের হাতে এই অবিস্মরণীয় কবিতাটি তুলে দিতে চেয়েছি।
২৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৩:৩৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার রেবেকা শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে, যখনই আমি
বিশ্বাসঘাতকতা করেছি।।
১৩ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতনহ্যাপী,
অনেকদিন পরে আপনাকে আমার এখানে দেখতে পেয়ে ভালো লাগলো।
তবে আপনার মন্তব্যটি বুঝতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে।
শুভেচ্ছান্তে ।
২৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২০ রাত ২:২৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: স্যরি, ব্যাক্তিগতভাবে একটু ইমোশনাল হয়ে পড়েছিলাম।। মন্তভ্যটাও তাই....
কেমন আছেন।।
১৫ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: সচেতনহ্যাপী,
ফিরতি মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
আশা করি আপনিও ভালো আছেন এখন।
২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: সত্যিই, অত্যন্ত অভিভূত হয়ে পড়লাম আপনার এ পোস্টটি পড়ে। মানুষের হৃদয় কতটা কোমল হতে পারে, আর সে কোমল, সংবেদনশীল হৃদয় কতটা গভীরভাবে অন্যের বেদনাবোধ নিজের মাঝে ধারণ করতে পারে!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এমন একজন চমৎকার, অজানা মানুষ এর সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্যে, তার একটি সুকর্ম দ্বারা আমাদের আলোড়িত করার জন্যে, অনুপ্রাণিত করার জন্যে।
নিঃসন্দেহে এটি আমার পড়া একটি শ্রেষ্ঠ কবিতা।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান,
অনবধানতাবশতঃ মন্তব্যটি দেখে প্রতিমন্তব্য করা হয়নি বলে লজ্জিত!
একটুকরো কাগজে লেখা অমন কবিতার মর্মিতারও কোন সীমা নেই, গণ্ডি নেই তাই কবিতাটি, মর্মিতার-বেদনার-বোধের কালিতে লেখা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ একটি কবিতা মনে হয়েছে আমার কাছে। কবিতায় "স্বপ্ন নয়, প্রেম নয় , কোনও এক বোধ কাজ করে" গেছে বলেই আপনাদের হাতে এই অবিস্মরণীয় কবিতাটি তুলে দিতে চেয়েছি।
সুস্থ্য ও নিরাপদে থাকুন।
২৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৩৯
ল বলেছেন: অশ্রুভেজা ফুলে জেগে ওঠা এক বোধের কথা — আপনাকে মানায় এত আবেদনের ডালপালা !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল,
অনেক অনেক দিন পরে আপনাকে দেখে ভালো লাগছে।
বোকামানুষ, তাই হয়তো অশ্রুভেজা ফুলের দেখা পেলে কিছু বোধ কাজ করে যায় প্রানের ভেতর..............
৩০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৪৭
ল বলেছেন: আপনার সবগুলি লেখা পড়বো —-
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ল,
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কোনসব অপরিচিত মানুষদের জন্য প্রাণ কাঁদে