নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...
বেশ ক'দিন থেকেই তাকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছি । রাখছি চোখে চোখে । কি করে তার নতমুখখানি তুলে ধীরে ধীরে সে তার শরীরের জেল্লা ছড়ায়, চেয়ে চেয়ে দেখি । দেখি, আমার জানালার ফাঁক দিয়ে চুপিচুপি। কখনও এক চিলতে উঠোনে পাতানো চেয়ারে বসে তার আড়মোড়া ভাঙা শরীরখানি দেখি। সে লজ্জা পায়না বরং বেলা গড়াতে থাকলে সে তার বসন খুলতে থাকে এক এক করে। আমি অবাক হয়ে দেখি তার শরীরের সর্ষে হলুদ জেল্লা। ঘুটে কুড়ানীর ঘরে এ যেন এক রাজকন্যে! আগাছার মাঝেও যেন রঙের নাচন দিয়ে যাওয়া এক মোহময়ী!
স্বভাবটাই যে তার অমন । বিশেষ কারো আদর না পেলে তার নতমুখ সে তোলেনা কখনও । তার শরীর বিশেষ কারো স্পর্শ না পেলে ওম ছড়ায়না। কারো আদর পুরোপুরি গায়ে জড়ালেই তবে সে আড়মোড়া ভেঙে তার শরীর অনাবৃত করে । আলো ছড়িয়ে ছড়িয়ে নিজেকে সাজিয়ে তোলে পরিপাটি করে।
কারো মুখের দিকে চেয়ে চেয়ে নয় , কারো আদরে সোহাগেই শুধু সে যে সোহাগী হয়ে ওঠে । তাই, সে তো সূর্য্যমুখী নয়! আমি তাকে নাম দিয়েছি সূর্য্যসোহাগী । মাঝে মাঝে আদর করে ডাকি “সূর্য্যভূক” । সে জানেনা এই নামটি। আর আমিও তার নাম জানিনে।
ছবিঃ নাম না জানা সেই একজনা..........
শীতের মাঝে এখানে এসেছি আজ ক’দিন হলো। চারিদিকের ক্ষয়ে আসা সবুজে ন্যাড়া ন্যাড়া ভাব। এই রুক্ষ পরিবেশের মাঝেও সে তার রূপের আবেদন নিয়ে পড়ে আছে মাটির কাছাকাছি।
ছবিঃ পাতাঝরা শীতের মাঝেও মাটির কাছাকাছি......
আমার ঘরের উঠোনেই তার ঘরশয্যা। শীতের হিম সকালে এককাপ ধোঁয়া ওঠা চা নিয়ে আমি যখন তার পাশে পেতে রাখা লন চেয়ারটার দখল নিই তখন সে তন্দ্রাচ্ছন্ন।
নেতানো শরীর নিয়ে সে শুয়ে আছে । আমাকে দেখেও সে সন্ত্রস্ত হয়না। আস্তে আস্তে বেলা
গড়ায়, সূর্য্য ওঠে কুয়াশার চাদর ছিঁড়ে।
ঘরের ভেতরে এখানে সিগারেট খাওয়ার সুযোগ নেই তাই লনের চেয়ারখানাই আমার মুশকিল আসান হয়ে সঙ্গী হয় চা-সিগারেট খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে। আমার বাড়ীর সীমানার কাঠের দেয়ালের (ফেন্সিং) আড়ালে তখনও ঢাকা পড়ে থাকে সূর্য্যের অহংকার। সূর্য্যসোহাগী তখনও তন্দ্রাচ্ছন্ন। কৃশকায় নেতানো দেহখানি তখনও বেতস লতার মতো এলিয়ে থাকে।
ছবিঃ সূর্য্যের সোহাগবিহীন গতর না খোলা সূর্য্যসোহাগী ......
ছবিঃ সূর্য্য উঠে গেছে আকাশে অথচ দেয়ালের ছায়া পড়াতে অভিমানে নেতিয়ে থাকা সোহাগী...
আমি একাগ্রে চেয়ে থাকি তার নেতানো শরীরখানার দিকে - সে জেল্লা কই তার! সোহাগ ভরে হাত দিয়ে পরশ বুলিয়ে যাই যদি রূপবতী তার শরীরের জড়তা ভেঙে খিলখিল হেসে ওঠে। আমার স্পর্শে তার কোনও সাড়া মেলেনা !
সময় গড়ায়। রবি ঠাকুর তার কবিতার খাতাখানি খুলে বসে। আলো ছড়িয়ে যায় আকাশে।
সে আলো আমার বাড়ীর দেয়াল টপকে ঢুকে পড়ে আমার আঙিনায়। রূপবতীর গায়ে আছড়ে পড়ে। আর তাতেই ডগমগ হয়ে উঠতে থাকে তার শরীর। ধীরে ধীরে এক এক করে তার বসন খুলতে শুরু করে সে। আমার সোহাগ সে দু’হাতে ঠেলে সরিয়ে সূর্য্যের সোহাগ আঁচল ভরে গায়ে মাখতে থাকে। আমার রাগ হয় !
ছবিঃ ঘাসের শয্যায় আড়মোড়া ভাঙার খেলা ...........
সূর্য্যভূক বলেই না এমন সে! বেলা বাড়ে , সূর্য্যের আলো আরো আবেগ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে তার গায়ে । রূপবতীর সব বসন প্রজাপতির মতোন ডানা মেলে তখন। আমার আঙিনা থির থির করে কেঁপে কেঁপে সেজে ওঠে হলুদ আভায়। আমি অবাক হয়ে তার বসন খুলতে দেখি একেক করে। মুগ্ধ হই।
নাম না জানা এক রূপবতী ফুলের অপরূপ হয়ে ওঠার কাহিনী লিখছি আমি। আমার বাড়ীর ব্যাক ও সাইড ইয়ার্ডে লম্বা লম্বা সবুজ ঘাসের এখানে ওখানে তার শয্যা পাতা । সূর্য্যের আলোর সাথে এক রহস্যময় লীলাখেলা চলে তার। সূর্য্য আছে তো সে হাসে, সূর্য্য নেই তো সে দুঃখে নেতিয়ে থাকে।
ছবিঃ ওধারে আলো নেই সে নেই....এধারে আলো আছে সে আছে ......
ছবিঃ দোলা দিয়ে যাওয়া সূর্য্যভূক ..........
ক’দিন থেকেই এটা খেয়াল করছি আমি। ভেবেছিলুম স্বভাবে সে সূর্য্যমুখি। অথচ দেখি সে তো সূর্য্যভূক! জানলুম, সূর্য্য আকাশে উঠলেই হবে না , সূর্য্যের আদর তার গায়ে মাখতেই হবে। সূর্য্যের আলো খেয়ে খেয়ে তবেই না তার যুবতীর মতো শরীর ডগমগ হবে, বসন খুলে দেবে একটি একটি করে! এতো এতো সোহাগ চাই তার। সূর্য্যের আলো খাগী নাকি সূর্য্যসোহাগী ?
প্রকৃতি কি অদ্ভুত! কতো রহস্যময় ................
ছবি - স্যাকরামেন্টো, ক্যালিফোর্নিয়া থেকে আমার মোবাইলে তোলা।
সংযুক্তি - এই ফুলের নামটি আমি জানিনে দেখে, ব্লগে উদ্ভিদ ও ফুল বিষয়ক লেখার একমাত্র বিজ্ঞ কান্ডারী সহ ব্লগার " মরুভূমির জলদস্যু" ফুলটির অনেকগুলো নাম জানিয়েছেন- অম্লিকা, আংববতী, আমরুক, আমরুল, আমরুল শাক, ক্ষুদ্রাম্লী, চতুশ্ছদা, চাঙ্গেরী, চুকত্রিপাতি, চুকা শাক, চুক্রা, চুত্রিকা, চৌপতিয়া, চ্যাংদোলা, টক পাতা, বড় আমরুল।
আমি এ থেকে আংববতী নামটি জুড়ে দিচ্ছি এই আমার নাম না জানা ফুলের সাথে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:০৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,
প্রথম মন্তব্যের জন্যে রূপময় ধন্যবাদ।
সে জন্যেই তো তাকে ডেকেছি সূর্য্যসোহাগী বলে..............
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:২২
শায়মা বলেছেন: এই ফুলের নাম কি তুমিই দিয়েছো ভাইয়া?
সূর্য্যমুখীর ছোটবোন মনে হয়।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
কেন "সূর্য্যভূক" নামটি খারাপ হয়েছে কি ?
সূরজমুখির ছোটাবহেনা-ই হোগা জরুর.........
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:২৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ফুলের নাম : গোলাপি আমরুল
অন্যান্য ও আঞ্চলিক নাম : অম্লিকা, আংববতী, আমরুক, আমরুল, আমরুল শাক, ক্ষুদ্রাম্লী, চতুশ্ছদা, চাঙ্গেরী, চুকত্রিপাতি, চুকা শাক, চুক্রা, চুত্রিকা, চৌপতিয়া, চ্যাংদোলা, টক পাতা, বড় আমরুল।
বিশ্বে প্রায় ২০০ প্রজাতির আমরুল শাক জন্মে। তার মধ্যে বাংলাদেশে হলুদ ফুলের আমরুল বেশি জন্মে। গোলাপি আমরুল ফুলও দেখা যায় সচরাচর।
পোস্টে +
যদি সম্ভব হয় পোস্টটিতে ফুলের সঠিক নামটি জুড়ে দিবেন।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,
এটা অবিসংবাদিত যে, ব্লগে বোটানিক্যাল বিষয়ের উপরে আপনিই একমাত্র ও নির্ভরযোগ্য একজন দিশারী।
আমার এই নাম না জানা ফুলটিরও ঠিকুজি আপনিই তুলে এনে পোস্টটিকে সমৃদ্ধ করলেন। ধন্যবাদ।
যদিও আমি আলোচ্য ফুলটির বৃত্তান্ত নিয়ে পোস্টটি দিইনি, দিয়েছি নিছক সাহিত্যিক দৃষ্টিভঙ্গী থেকে; তাই এর " সূর্য্যভূক" নামটি
একান্তই বিয়য় বস্তুর সাথে মিলিয়ে অনুভব প্রসূত। তাই এর আসল নামটি খুব একটা জরুরী নয় এখানে।
তবুও আপনার প্রতি সম্মান জানিয়ে মূল পোষ্টে এর নামটি সংযোজন করে দিচ্ছি।
আবারও ধন্যবাদ পোস্টে প্লাস দেয়াতে ।
শুভেচ্ছান্তে।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: বাপরে বাপ! সূর্যসোহাগীর কি উজ্জ্বল রঙ রে বাবা! চোখ ঝলসে যায় যেন!
চমৎকার ধারা বিবরণীসহ অনিন্দ্যসুন্দর এই ছবি ব্লগটি খুবই ভালো লেগেছে। আর মরুভূমির জলদস্যু কল্যাণে সূর্যসোহাগীর নামগুলোও জানা হলো।
পোস্টে প্লাস + +।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: খায়রুল আহসান ,
আসলেই সামনা সামনি দেখলে নমনীয় -কোমল কিন্তু উজ্জ্বল রঙের ধাক্কা লাগেই চোখে। ঐ সর্ষে হলুদের রং চেয়ে চেয়ে দেখার মতো।
ধন্যবাদ পোস্টে প্লাস দেয়ার জন্যে।
সূর্যসোহাগীর শুভেচ্ছা।
৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর ,
সুন্দর বলার জন্যে ধন্যবাদ।
৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:৩৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর
শুভ রাত্রি।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: নেওয়াজ আলি,
সুন্দর কি ? ফুল না কি লেখা ? নাকি দু'টোই ?
শুভ দ্বিপ্রহর।
৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৮:১১
ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ইসিয়াক,
ধন্যবাদ ইসিয়াক..................
৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:০২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই টক পাতা গাছে আবার ফুলও ফুটে কী সুন্দর কালার
খুব সুন্দর পোস্ট। এত ফুল ফুটছে ইশ আমি কাছে পেলে অনেক ছবি তুলতাম
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৫৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাজী ফাতেমা ছবি,
অনেকখানি জায়গা জুড়ে ঐ সর্ষে হলুদের রং চেয়ে চেয়ে দেখার মতো। মনে হয় গাঢ় সবুজের উপরে একখানি সর্ষে হলুদ শাড়ী বিছিয়ে রেখেছে কেউ। আসলেই সামনা সামনি দেখলে আপনিও এই নমনীয় -কোমল কিন্তু উজ্জ্বল রঙের ফুলগুলিকে আপনার ক্যামেরায় ফ্রেমবন্দি করতেন-ই ।
পোস্ট সুন্দর বলার জন্যে ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা সূর্য্যসোহাগীর...............
৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:০৯
জুন বলেছেন: এর শাকটা কিন্ত খেতে সুস্বাদুই নয় অনেক উপকারীও আহমেদ জী এস । আয়ুবের্দ চিকিৎসকরা ব্যাবহার করে তবে আপনার মত এলুপাথি ডাক্তাররা এর গুনাগুন স্বীকার করবে কি না সন্দেহ । এই আমরুল শাককে গ্রাম বাংলায় শুসনী শাকও বলে থাকে ।
যাই হোক আপনি এই পথের পাশে ( মানে আপনার ব্যাকইয়ার্ডে যারে দেশে থাকলে কইতেন পিছনের উডানে) ফুটে থাকা ফুল নিয়ে যেই কাব্যময় বর্ননা দিয়েছেন পড়ে মনে হলো ওহে অবহেলিত ফুল দেখে যাও তোমাকে নিয়েও মানুষ কতটা কাব্য করে । আসলেই আমি এই মন্তব্যটি অনেকের পোস্টে করেছি যে ফুল এত সুন্দর যে শুধু মালির চর্চায় ফোটা বাগানের ফুলই নয় , রাস্তার পাশে ফুটে থাকা ফুল দেখেও কি কখনো মনে হয় এহ এই ফুলটা দেখতে বিশ্রী
প্লাস রইলো অনাবদ্য এক গদ্যকাব্যে ।
+
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
আন্নে দেহি মোরে ধুইয়া দেলেন মন্তব্যে! মোগো বাড়ীর পাছায় যে উডানে আন্নের এই চুক্কা শাক হৈছে হেডা যে কত্তো ভালা, হেউডা যদি আগে জানতাম তয় এইরাম ফোটুক না তুইল্লা শাক বাইচ্ছা- ঝোল রাইন্দা হুড়ুৎ হুড়ুৎ হোত খাইতাম। আয়ুর্বেদিক কোন চিকিৎসার কামে এই চুক্কা শাক লাগে হেডা তো কৈলেন না। কৈলে হেলে এল্যুপেথিতেও হেডা দিয়া
ট্যাবলেট বানাইয়া চিকিৎসা দেতে পারতাম।
যাউকগা...
আসলে পথের পাশে কিম্বা অবহেলিত ভাবে ফেলে রাখা জমিনে এই সব অযত্নে ফুটে থাকা ফুলের অবর্ণনীয় সৌন্দর্য্য সব সময়ই আমাকে বড্ড টানে। মানুষ যখন সাজানো বাগানের ফুলের ছবি তোলে তখন আমার সাধ যায় ঐ পায়ের কাছে অবহেলায় পড়ে থাকা সুন্দরতাকে ধরে রাখি। মুগ্ধ হই ওদের মন মাতানো রূপে। এ লেখাটি তেমন মুগ্ধতারই গল্প।
রসিয়ে করা এমন চমৎকার মন্তব্য এবং পোস্টে প্লাস দেয়াতে আমার এই লেখাটি যেন শুসনী ফুলের রঙেই রাঙিয়ে গেলো।
১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:১১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সঠিক নামটি সংযুক্তির জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আপনার এই পোস্টের শেষে যখন ফুলটির সঠিক নাম সকলে দেখবেন তখন তাঁরাও সঠিক নামটি জেনে যাবেন। এটাই কাম্য।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু,
একজন সহ-ব্লগারের যুক্তিযুক্ত ইচ্ছেকে সম্মান জানানো আর একজন ব্লগারের কর্তব্য বলেই মনে করি।
আবার এখানে আসার জন্যে ধন্যবাদ আপনাকেও।
১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দারুন মোহময়ী হলুদিয়া ফুল।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার ,
যদি দেখার চোখ থাকে তবে সত্যিকার অর্থেই প্রকৃতি মোহনীয় হয়ে ওঠে।
১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৯
মুক্তা নীল বলেছেন:
ভাই ,
সূর্যের সাথে এই ফুলের আষ্টেপৃষ্ঠে যে নিবিড় সম্পর্ক তাই
আপনার দেয়া নামটি আমার সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে ---
সূর্য্যসোহাগী । কেনো জানি মনে হচ্ছে ফুলটি খুব অভিমানী
ভালো লাগলো অচেনা একটি ফুলের সম্পর্কে জেনে ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: মুক্তা নীল,
আপনার মনে হওয়াটা ঠিক আছে। ফুলটি যে আসলেই অভিমানী তার ইঙ্গিত কিন্তু আছে লেখাতেই ।
ফুলটি সম্পর্কে তো তেমন কিছু বলিনি, বলেছি সূর্য্য দেখে তার হৃদয়ের গোপন দরজা খোলার গল্প!
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:১৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি আর লেখা মিলিয়ে দারুন এক পোষ্ট।অনেক ভাল লেগেছে ভাইয়া।
২৬ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোস্তফা সোহেল,
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো।
সূর্য্যসোহাগী শুভেচ্ছা।
১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২৭
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আহমেদ জী এস,
সূর্য্যভূক নামটি সুন্দর! বৈশিষ্ট্যের সাথে দারুন মানিয়েছে। তার চেয়েও চমৎকার আপনার উপস্থাপনটি। +++
- দেয়ালিকা বিপাশা
২৬ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: দেয়ালিকা বিপাশা,
"সূর্য্যভূক" নামটি আসলেই আক্ষরিক এবং একই সাথে অর্থগত ভাবেই সুন্দর। উপস্থাপনটি চমৎকার বলায় চমৎকৃত।
আপনার জন্যে আরেকটি ---
[link|https://www.somewhereinblog.net/blog/GSA1953happy/30217976|ঘাসফুল [ সচিত্র লেখা ব্লগ ]]
"সূর্য্যভূক" এর সর্ষে হলুদ শুভেচ্ছা।
১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৫
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সূর্য সোহাগীকে খুব ভাল লেগেছে। সাথে আপনার গোছানো লেখাটিও।
শুভেচ্ছা।
২৬ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জহিরুল ইসলাম সেতু,
ভালোলাগার মতোই যে তার সোনাঝরা রূপ!
মন্তব্যের জন্যে সূর্য সোহাগী শুভেচ্ছা।
১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ফুলের ছবিগুলো খুব সুন্দর লাগলো। আমার গ্রামের বাড়িতে আগে এক ধরনের ঘাসফুল দেখতাম। দেখা যেত বাড়ির একটা অংশে প্রচুর ফুল ফুটে আছে। দারুন লাগতো দেখতে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সেই সব এখন হারিয়ে গেছে। আমাদের গ্রামের যারা কাজ করেন তারা এখন আর কাস্তে দিয়ে ঘাস কাটতে চায় না, মেডিসিন ব্যবহার করে ঘাস মেরে ফেলে। এতে যে কত বিশাল ক্ষতি হচ্ছে পরিবেশের, কেউ বুঝে না।
প্রিয় জিএস ভাই, আশা করি পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।
২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৩৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা,
সময়..... সময়.... সেই সময় যে আর নেই!
সময় যতোই গড়াচ্ছে আমাদেরই অবহেলায়, আমাদেরই অজান্তে প্রকৃতি ততোই মরে ধূসর হয়ে যাচ্ছে। একদিন এই প্রকৃতিই প্রতিশোধ নেবে কড়ায়-গন্ডায়। সেদিন বুঝবে তুমি বুঝবে.....................
জ্বী, ভালো আছি । এখানে একাই আছি। পরিবারও বাইরে ভালো আছে।
আপনিও ভালো থাকুন, থাকুন নিরাপদে।
১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ফুল আজকে আমি ঢাকাতে দেখেছি। পুরাতন বিমান বন্দরের কাছে বিমান বাহিনীর আবাসিক এলাকার দেয়ালের পাশে। বড় রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখা যায়। দেখার পর আপনার পোস্টের কথা মনে পড়লো।
দেখার পর কবি হয়ে গিয়েছিলাম, কবিতা লিখতে ইচ্ছা করেছিল!!! কিন্তু গাড়িতে ছিলাম তাই আর লিখলাম না।
এটাকে মনে হয় শাক হিসাবে খাওয়া যায়!!!
২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:০৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,
সৌভাগ্য আমার।
বিভিন্ন মন্তব্যে বুঝলুম এই জাতীয় ফুল আমাদের মাঠেঘাটেও প্রচুর পাওয়া যায় । তবে বেশীর ভাগটাই নাকি গোলাপী রংয়ের। আপনি যদি একসাথে অনেকখানি জায়গা জুড়ে সর্ষে হলুদ ফুল দেখে থাকেন তবে তা যে কতো মোহনীয় নিশ্চয়ই অনুভব করতে পেরেছেন!
কবিতা না হয় একটা লিখেই ফেলুন!
১৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪
শেরজা তপন বলেছেন: এই ফুল বহুবার দেখেছি- কিন্তু আপনার মত করে কখনো দেখিনি!!
২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,
এই ফুল বহুবার দেখেছেন কিন্তু আমার মতো করে দেখেননি।
তবে এই ফুল দেখে ভালো কি লাগেনি একবারও কিম্বা মুগ্ধ হয়ে হাতে তুলে নেন নি ?
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কালিফোর্নিয়ার শীতকে গাছ ও লতাপাতারা গণনায় নেয় না।
২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: চাঁদগাজী,
হা...হা...হা.... ভালো বলেছেন!
সেটাই দেখলুম। বড় গাছেরা গননায় নিলেও আগাছাগুলো মোটেও গননায় নেয় না।
২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৫৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: ছোটবেলায় শীতকালে ক্ষেতের পাশে, জংলা জায়গায় দেখতাম এই পাতার দলকে। খেতে নাকি টক স্বাদ। পাতাগুলো দেখতে খুব সুন্দর, ফুল দেখেছি বলে মনে পড়ে না। আপনার পোস্টের কল্যাণে সুন্দর ফুল ও দেখা হল।
২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: নীল-দর্পণ,
চুকা স্বাদের শাক। এর ঔষধি গুন অনেক। অনেক রোগে বিশেষ করে আমাশয়ে ঔষধের কাজ করে। যদিও আমি এর গুনাগুন নিয়ে লিখিনি, লিখেছি এর সৌন্দর্য্য আর বিশেষ বৈশিষ্ট নিয়ে।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।
২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো সুন্দর অনুভূতিত সঙ্গে প্রকৃতি সুন্দরীদের এভাবে পরিচয় করানোয়...
২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: পদাতিক চৌধুরি,
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
সুন্দরীকে নিয়ে গবেষণালব্ধ বিশেষ একটি চরিত্রের পরিচয় করিয়ে দিয়েছি মাত্র , সুন্দরীর সব কিছু নিয়ে নয়।
২২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুণ !!
২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা,
দারুণ !! মন্তব্য ...............
২৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৩৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: রোমান্টিক বর্ণণা পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম এই ফুলটাকে তো চেনা চেনা লাগছে!
অতঃপর আবিস্কার করি এটা আমার গ্রামের বাড়ির পিছনের উডানেও হয়!
২৭ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ফয়সাল রকি ,
দেখে যেন মনে হয় চিনি উহারে ?
হ... পিছনের উডানে , হোমকের উডানে , ভিডার পাশের পঁচা ডোবার পাড়েও হয়!!!!!
২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই কাব্যিকভাবে পরম মমতায় গভীর আন্তরদৃষ্টি নিয়ে অনেকদিন ধরে পর্যবেক্ষনে রাখা
ফুলটির বিবিধ দিক নিয়ে মনোগ্রাহী রচনা ।
এব্লগের ফুল বিষেজ্ঞ মরুভুমির জলদস্যু ফুলটির অনেক নাম আমাদেরকে জানিয়েছেন ।
এই ফুলটি নিয়ে তাঁর দেয়া একটি পোষ্ট দেখেছিলাম সামুতে । তবে সেখানে ছবিই
প্রধান ছিল । কিন্তু এই পোষ্টে এর বৈশিষ্টগুলি ফুটে উঠেছে দারুন ভাবে ।
এর প্রজাতি প্রচুর । জানা এর নাকি প্রায় পাঁচ শতাধিক প্রজাতি রয়েছে। জন্মস্থান মুলত দক্ষিন আমিরিকা,
সেখান থেকেই ছড়িয়েছে বিভিন্ন দেশে। আমাদের এই সামুতেও ছড়াল এখন দারুনভাবে ।
হার্ট আকৃতিক পাতাটি বিবিধ কারণে গুরুত্ব পেয়েছে অনেকের কাছে।
এটা অনেকটা অযন্তে বাগানপ্রান্তে দেয়াল বা সীমানা প্রাচীর ঘেসে জন্ম ও বিকাশ পেলেও এর
হার্ট আকৃতির পাতাটি Shamrock হিসাবে ইউকের Floral Badges এর স্বীকৃতি পেয়েছে ।
Floral Badges of the United Kingdom of Great Britain and Northern Ireland:
The plant badges are grown from the same stem, representing the
united countries
সুন্দর বলেছেন, পাঁচ পাপড়িযুক্ত ফুল গুলি সূর্যের আলো পেলে পাপড়ি মেলে অন্য সময় ছাতার মত বন্ধ থাকে।
তাই আপনার দেয়া সূর্য্যভূক বা সূর্য্যসোহাগী নামটিই আমার কাছে বেশ যুৎসই মনে হচ্ছে ।
বলা হয়ে থাকে কোন কোন প্রজাতির মধ্যে নাকি কিছুটা আক্রমনাত্বক স্বভাব( এসিডিটি ) রয়েছে,
তাই এর কিঠুটা টক স্বাদ বিশিষ্ট পাতাটির শাক খেয়ে দেখিনি যদিউ এটা বাগান কোনে জন্মে ।
সুন্দর ৫ টি পাপড়িযুক্ত ফুল যা কুঁড়ি অবস্থায় বন্ধ ছাতার মতো দেখতে এই সুন্দর ফুলটি
অনেকের বাগান কোণে অযত্নে বেড়ে উঠলেও এটা স্থান পেয়েছেএ বাকিংহাম প্রাসাদে।
মুল কারণ সম্ভবত The plant badges are grown from the same stem,
representing the united countries ।
Crowned Floral Badges of the United Kingdom of Great Britain and Northern Ireland:
ছবিতে দেখা যায় ডানকোনে সূর্যসোহাগীর পাতাটিও রয়েছে তাতে ।
সুন্দর পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ । পোষ্টটি প্রিয়তে গেল
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী,
পরিশীলিত আর তথ্যবহুল এই মন্তব্যটি "ক্রাউন্ড ফ্লোরাল ব্যাজ" এর মতোই পোস্টের মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে নিঃসন্দেহে।
নামকরণটি আপনার ভালো লেগেছে জেনে লেখাটির শিরোনামের সার্থকতা অনুভব করছি।
মন্তব্যটিতে লাইক দিয়েছি প্রকাশ হওয়ার সময়টিতেই।
সূর্য্যসোহাগীর সর্ষে হলুদ শুভেচ্ছা।
২৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনাকে মজাদার একটি তথ্য দিচ্ছি। এইফুল ও গাছগুলো আমি পশ্চিম আফ্রিকার দেশে দেখেছি এবং বাংলাদেশের চরাঞ্চলে দেখেছি। এমন কি হবার সম্ভবনা আছে এই ফুলগাছ সত্যি সত্যি দূরদেশের? সাগরে ভেসে নদীতে ভেসে আমাদের দেশের নদীর চরে এসে জন্মেছে? মেঘনা যমুনার চরে এই ফুলের গাছ আমি দেখেছি। মুগ্ধ হবার মতো ফুল। মুগ্ধ হবার মতো ছবিগুলো।
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঠাকুরমাহমুদ,
এফুল দুরদেশ থেকেই এসেছে এদেশের সিক্ত-রিক্ত চরাঞ্চলকে রাঙাবে বলে। এসেছে সূদুর দক্ষিন আমেরিকা থেকে। সব দেশের ঘাট ছুঁয়ে ছুঁয়ে ছড়িয়ে গেছে সারা বিশ্বে। এমনকি আপনার দেখা পশ্চিম আফ্রিকাতেও।
আমার সাইড ও ব্যাক ইয়ার্ডে প্রতিদিন যখন এরা দলবেধে মুখ তুলতো, মনে হতো যেন এক সর্ষে হলুদ মাঠের সামনে আমি দাঁড়িয়ে আছি। চোখ ফেরানো যেতোনা। সেই মোহনীয় চোখ ধাঁধানো দৃশ্য দেখেই ভেতরের আবেগী মনটাতে তাকে নিয়ে লেখার ইচ্ছে জাগা থেকেই এই পোস্টের জন্ম।
২৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৩২
মিরোরডডল বলেছেন:
জি এসের আদর পাগল সে একজনাকে আমার কিন্তু দারুণ পছন্দ হয়েছে ।
কি অপরুপা সুন্দর সে, বিউটিফুল !!!
রহস্যময় বলেইতো প্রকৃতি এতো আকর্ষণীয় ।
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: মিরোরডডল,
তেমন পাগল চোখ আর মন থাকলে এই সুন্দরতাকে পছন্দ যে করতেই হবে!
প্রকৃতি আসলেই রহস্যময় এবং সে কারনেই আকর্ষণীয় । প্রকৃতির সবখানেই আপনি কিছু না কিছু রহস্যের দেখা পাবেনই।
২৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৫
জুন বলেছেন: শুধু আম্রিকাতেই নয় এই দেশেও আমার বারান্দার বাগানের ছোট্ট টবে এই সুর্যভুক গাছ দেখেন
৩১ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
হুদা আন্নের বারান্দা্য় ক্যা , সব মাইনষের বাড়ীর পিছনের উডানে , হোমকের উডানে , ভিডার পাশের পঁচা ডোবার পাড়েও আন্নের মতো এই গাছ হয়!!
তয় আন্নের গাছে আমার গাছের মতো ফুল নাই।
বারান্দায় যহোন লাগাইছেন তহন সক্কাল বেলা রোদ্দুর ওডার সোমায় হেইহানে খাড়াইয়া দেইখ্যেন আন্নের গাছেরা কি কয়........
২৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: বাহ হলুদ সবুজের দারুম কম্বিনেশন
৩১ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাবিয়ান,
সত্যিকার ভাবেই এই সবুজের বিছানায় হলুদের মাখামাখি চোখ ধাঁধানিয়া সুন্দর।
২৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১:১৩
ঢুকিচেপা বলেছেন: ফুলের নাম যেটাই থাকুক না কেন আপনার দেয়া নাম “সূর্য্যভূক” একদম ঠিকঠাক।
একটা ফুলকে কেন্দ্র করে চমৎকার একটা লেখা তৈরী হয়েছে।
ঠিক একই রকম দেখতে তবে একটু বড় হতে পারে, আমরা বলতাম মাইক ফুল।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০১
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢুকিচেপা,
“সূর্য্যভূক” নামটি যে ঠিক সে কথাই বলেছি ইনিয়ে-বিনিয়ে এখানে।
এটা মাইক ফুলের মতো চোঙাকৃতির নয়। মাইক ফুল মনে হয় এই রকমের -
৩০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: কতোবার যে এই ফুল দেখেছি-কিন্তু কখনোই ভাবিনি, এইসব নিয়ে এতো সুন্দর কিছু লেখা যায়! ছবি আর লেখা মিলিয়ে দারুন এক পোষ্ট।অনেক ভাল লেগেছে!!!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন ,
হ্যা.... আমাদের দেশে এটা আমরুল ফুল নামে পরিচিত। দেখতেই পারেন, এখানে সেখানে অনাদরে জন্ম নেয়া এই তাকে।
ক্যালিফোর্নিয়াতে এসে তাকে দেখে সত্যিই চোখ ধাঁধিয়ে গিয়েছিলো। তাই প্রতিদিন তাকে একটু একটু দেখে তার যে স্বভাব আবিষ্কার করলুম তাই-ই এই লেখার উপজীব্য। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলুম।
৩১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:০২
ফারহানা শারমিন বলেছেন: আহা! চোখ জুড়ানো ছবি, মন জুড়ানো লেখা। সত্যিই অসাধারণ !
০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ফারহানা শারমিন ,
চোখ জুড়ানোর মতোই দেখতে ছিলো দলবদ্ধ ফুলগুলো।
লেখাটিকে অসাধারণ মনে হওয়াতে ভালো লাগলো।
মন্তব্য করা ও লাইক দেয়ার জন্যে কৃতজ্ঞ।
শুভেচ্ছান্তে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:১৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সূর্য খুব ভাগ্যবান। এমন রুপবতী ফুল শুধু তার হাতেই ধরা দেয়। রাতে সূর্য যখন থাকে না তখন এই রূপবতী মনে হয় গতর ঢেকে রাখে।