নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুরোপুরি একজন অতি সাধারন মানুষ । আমি যা আমি তাই ই । শয়তানও নই কিম্বা ফেরেশতা । একজন মানুষ আপনারই মতো দু'টো হাত, চোখ আর নিটোল একটা হৃদয় নিয়ে আপনারই মতো একজন মানুষ । প্রচন্ড রকমের রোমান্টিক আবার একই সাথে জঘন্য রকমের বাস্তববাদী...
যখনই পথেঘাটে বের হতে হয় তখনই পরিবহনের অপেক্ষায় থাকা স্ত্রী-ছেলেমেয়ে সহ নাকাল পাবলিকদের অবস্থা দেখে "মাথায় কতো প্রশ্ন আসে দিচ্ছেনা কেউ জবাব তার" এর মতো একটা বেকুবীয় প্রশ্ন মাথায় এসে যায় - এদের কাছে একটি নিজস্ব পরিবহন মানে একটি গাড়ী কি এখন বিলাসী পণ্য নাকি অতি প্রয়োজনীয় দৈনন্দিন একটি ভোগ্যপণ্য? জবাব পাইনে!
প্রশ্নটি কে কিভাবে নেবেন জানিনে তবে এই বেকুবের কাছে মনে হয়, বাংলাদেশে বিশেষ করে ঢাকার মতো বড় বড় শহরগুলোতে যারা থাকেন তাদের কাছে একটি নিজস্ব পরিবহন মানে একটি গাড়ী, অত্যাবশ্যকীয় একটি নিত্য ব্যবহার্য্য বস্তু। স্কুল-কলেজ-অফিস-আদালতের জন্যে যা অপরিহার্য্য বা চাল-ডাল-তেল-নুনের মতোই যা প্রতিদিনের ব্যবহার্য্য। এই অপরিহার্য্যতা দিন দিন আরো অবশ্যম্ভাবী হয়ে উঠছে ইদানীং। পরিবহনে নাকানি-চুবানী খাওয়া প্রায় প্রতিটি পথচলতি মানুষের মনে একটি ইচ্ছেই শুধু ঘুরপাক খায়- যদি আমার এখন একটি গাড়ী থাকতো!
এই বেকুবেরও তেমন ইচ্ছে হয় , ইচ্ছে হয় আপনারও!
আবার এর যৌক্তিকতা মোটেও হিসেব না করে কেউ কেউ হয়তো মহা বেকুবের চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করে বলেই বসবেন - আরে বেকুব গাড়ী বিলাসী পণ্য না তো কি?
এদের মতো আমাদের অর্থমন্ত্রীর ধারনাও তাই। তিনি বোধহয় " হাম ভি কাঠাল খায়া, তুম ভি কাঠাল খায়া ?" চুটকি গল্পটি মুখস্থ করে রেখেছেন। তার ধারনা , তার মতো আম পাবলিকরাও সবাই কোটিপতি। গাড়ী থাকা মানেই তার মতোই কোটিপতি । তার কাছে গাড়ী (যেহেতু তার প্রাডো, মার্সিডিস সহ একাধিক গাড়ী রয়েছে সম্ভবত!) একটি বিলাসী পণ্য হতেই পারে। কিন্তু পাঁচ ছয় সদস্যের একটি পরিবারের কাছে একটি রিকন্ডসনড বা সেকেন্ডহ্যান্ড টয়েটা বা কম দামী গাড়ী একেবারেই অপরিহার্য্য। এটা বাস্তবতার নিরিখে মোটেই বিলাস নয়, নেসেসিটি। বর্তমানে পরিবহনের দুর্ভোগের কারনে দেশে বিশেষ করে ঢাকায় থাকা একাধিক সদস্যভুক্ত পরিবারের কাছে একটা গাড়ী রাখা ফরজ না হলেও ওয়াজিব তো বটেই! আপনার নিজের কথাই ধরুন না কেন ! আপনি নিজে সহ পরিবারের স্কুল-কলেজ-অফিস- বাজার-আমন্ত্রন রক্ষা- আত্মীয়স্বজনদের খোঁজ খবর- আপৎকালীন সহায়তা ( অসুস্থ্য হয়ে পড়াতে হাসপাতালে যাওয়া)ইত্যাদি নানা কারনেই আপনার একটি ব্যক্তিগত পরিবহন কী একান্ত প্রয়োজনীয় নয়? আপনি যদি ঢাকাতেই থাকেন তবে এর প্রয়োজনীয়তা আপনি মূহুর্তে মূহুর্তে অনুভব করতে পারছেন নিশ্চয়ই? আর গাড়ী না থাকার কারনে চুল ছিড়ছেন!
আপনি মধ্যবিত্ত বা নিম্ন-মধ্যবিত্ত হলেও এটাকে বিলাস ভাবছেন কি? আমার মতো বেকুব না হলে আপনি এটাকে বিলাস ভাবতেই পারেন! আর আপনি বিত্তশালী হলে একাধিক গাড়ী ক্রয়েচ্ছা যে আপনার বিলাসিতা তা আমার মতো সব বেকুবও বোঝে!
অর্থমন্ত্রী আমার মতো বেকুব নন বলেই তিনিও এটাকে বিলাস ভেবে বসে আছেন। এবারের বাজেটে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ব্যতীত সব ধরনের বিলাসবহুল পণ্যে আয়করের পরিমান বাড়িয়ে রাজস্ব বাড়ানোর পরিকল্পনার অংশের মধ্যেই ঢুকিয়ে দিয়েছেন তিনি বিষয়টিকে। বিলাসী পণ্যের ছাপ মেরে ব্যক্তিগত গাড়ীর বার্ষিক আয়কর ৫০-৬৭% বাড়িয়ে দিয়েছেন। আশ্চর্য্য ! গাড়ীতেও আয়কর তাও অগ্রীম !অথচ বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত এমনকি নিম্ন-মধ্যবিত্ত অনেক পরিবারের কাছেই একটি গাড়ী রয়েছে যা তার জীবন -জীবিকার উপায়, পরিবারের দিনেরাতের সকল যাতায়াতের সহায়ক।
একজন গাড়ীর মালিককে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) মাধ্যমে প্রতিবছর অগ্রিম আয়কর কর ১৫ হাজার টাকা, ট্যাক্স টোকেন নবায়ন ফি ৫ হাজার ৮০২ টাকা, ফিটনেস সনদ নবায়ন ফি ১০৮৭ টাকা মিলিয়ে ২১ হাজার ৯৮৯ টাকা খরচ করতে হতো। বর্তমানে ১৫০০সিসি গাড়ীর ( যা কেবল মধ্যবিত্তদেরই থাকে ) অগ্রিম কর আরও ১০ হাজার টাকা বৃদ্ধি এবং বিআরটিএর বিভিন্ন সেবায় সম্পূরক শুল্ক ১০ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার ফলে সব মিলিয়ে বছরে তাকে দিতে হবে ৩৩ হাজার টাকা। এই বাড়তি ১১ হাযার টাকা নিম্ন আয়ের গাড়ীর মালিক দেবেন কোত্থেকে? রাষ্ট্র কি মধ্যবিত্ত , নিম্ন-মধ্যবিত্তদের ডাকাতিতে প্ররোচিত করছে? (নিজেই মালিক এমন একজন উবার বা ট্যাক্সিচালকের কথা ভেবে দেখুন বা নিজের কথাই ভাবুন।)
মহাবেকুবের মাথায় আরও হাযারো প্রশ্ন - যারা যারা আয়কর দেয়ার মতো আয় করেন তারা তো রাজস্ব বিভাগে প্রতি বছর আয়কর দিচ্ছেনই তাহলে আবার বিআরটিএ'তে আয়কর জমা কেন ? তাও আবার অগ্রিম কর হিসেবে? একজনের কাছ থেকে দু'বার আয়কর আদায় করার শানে-নযুল কি ? লোকে আয়কর ফাঁকি দেয় বলে ? টাকা হয়তো লুকিয়ে রাখা যায় কিন্তু গাড়ী তো লোকে লুকিয়ে রাখতে পারবেনা। তাকে বছরে একবার হলেও বিআরটিএ'তে গাড়ীসহ হাজিরা দিতে হবে! তখনই তার গলা চেপে ধরার অবাধ সুযোগ আছে বলে এই ব্যবস্থা? সরকারের নীতি নির্দ্ধারকদের মাথায় ঘিলু আছে বলতে হবে!
কিন্তু গাড়ী আছে অথচ আয়কর যোগ্য আয় নেই এমন মানুষও তো আছেন ? অনেকেই আছেন, হয়তো আপনিও! নাকি নেই? অনেকেই আছেন সরকারী - বেসরকারী চাকুরীকালীন সময়ে একটি গাড়ী কিনেছেন (আয়কর দিয়েও) উপযোগীতা হিসেব করে। হয় তিনি ব্যাংক লোন নিয়েছেন, স্ত্রীর গয়না বিক্রি করেছেন বা হাতে থাকা কিছু জমি বিক্রি করে একটি গাড়ীর মালিক হয়েছেন। এখন তিনি চাকুরীহীন বা রিটায়ার্ড বা আয় করতে অক্ষম। আয় নেই কিন্তু গাড়িটি আছে। তিনি কোন সুখে আয়কর দিতে যাবেন ? ছোটখাটো ব্যবসা করে এমন কেউ হয়তো অতীব প্রয়োজনেই একটা গাড়ী কিনেছেন। (ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে) এখন করোনা কালীন সে ব্যবসা কমে গেছে বা ঝুঁকির মুখে তিনি কেন একই করের বোঝা দু'দুবার টানবেন ? কোন যুক্তিতে একজন আয়বিহীন বা আয়করের বর্হিভুক্ত লোককে গলা টিপে বাধ্য করা হবে আয়কর দিতে, তাও অগ্রিম ? এটা তো প্রকারন্তরে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসই!
যদিও সরকারের রাজস্ব বিভাগ বলছে- অগ্রিম কর হিসেবে দেওয়া টাকা বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমার সমন্বয় করা হবে। তাহলে কি ধরে নিতে হবে গাড়ীওয়ালা যে কেউ আয় না করেও আয়কর দিতে সামর্থ্য রাখেন এবং তিনি তা দিতে বাধ্য? বছরে ৩৩ হাযার টাকা মানে মাসে আড়াই হাযার টাকার বেশী। মাসে যার দুই টাকাও ইনকাম নেই তাকেও এটা দিতে হবে বছর বছর ? নইলে রাস্তায় তার গাড়ী চলতে দেয়া হবেনা, কাগজপত্র আটকে দেয়া হবে ? আর যদি একসময় আয়কর দিয়েছেন কিন্তু এখন আয়বিহীন কোনও গাড়ীর মালিক রাজস্ব বিভাগ থেকে তার আয়কর রহিতের কাগজপত্র নিয়ে আসেন তবে কি তিনি গাড়ীর কাগজপত্র নবায়ন করার সময় বিআরটিএ'র ধার্য্যকৃত এই আয়কর থেকে রেহাই পাবেন ? জানা মতে কেউ পেয়েছেন কিনা জানিনে! সে সিষ্টেম আদৌ আছে কিনা তাও জানা নেই, অন্তত এমনটা শুনিনি। এদের জন্যে সরকারের কোনও মন্ত্রনালয়ের কোনও নির্দেশনাও নেই সম্ভবত।
অবস্থা এমন করে রাখা হয়েছে যে,সবচেয়ে কম দামি গাড়ি থাকলেও বছরে ৩৩ হাজার টাকার মতো বাড়তি খরচ করতে হবে ভেবে মধ্যবিত্তরা প্রয়োজনীয় এই ভোগ্যপণ্যটি কিনতে দশবার ভাববেন এবং পেছিয়ে যাবেন । পারিবারিক চলাচল দূরুহ হয়ে পড়বে দিন দিন।
জানতে চাই, এর কোনও সমাধান আছে কিনা! জবাব কে দেবেন ?
বেকুব বলে আরও অনেক বেকুবী জিজ্ঞাসাই মাথায় ভর করে মাঝে মাঝে যার জবাব মেলেনা-
এই যে দেশের লাখ লাখ গাড়ী থেকে রোড ট্যাক্স নামে যে 'ট্যাক্স টোকেন" এর লক্ষকোটি টাকা জমা হয় সরকারী কোষাগারে তা কি কাজে লাগে ? তার গতিই বা কি? রাস্তা ব্যবহার করার মাশুল হিসেবেই তো এই টাকা নেয়া হয় ? তাহলে এই টাকা দিয়ে তো সংবছর রাস্তা করদাতাদের চলাচল উপযোগী করে রাখার কথা! রোড ট্যাক্স তো এজন্যেই নেয়া হয়, না কি? অথচ দেশের রাস্তাঘাট তো মাশা'ল্লা দিনের পরে দিন চাঁন্দের মতো খানা খন্দকে ভরা থাকে! এক পরিসংখ্যানে দেখলুম, বিআরটিএ'তে বাস-ট্রাক বাদে বাকী সকল ধরনের রেজিষ্ট্রিকৃত গাড়ীর সংখ্যা ৪,৪৭১,৬২৫ । এই এতোগুলো গাড়ী থেকেই তো বছরে শুধু রোড ট্যাক্সের টাকাই আসে কমপক্ষে ২৬০০ ( দু'হাযার ছয়'শো ) কোটি। তাহলে এই এতো টাকা যায় কোথায়? বলবেন, যে সব রাস্তাঘাট নতুন করে তৈরী বা মেরামত করা হয় সেখানে এই টাকা লাগে। তাহলে আমরা যে শুনি, সিটি বা পৌর কর্পোরেশানগুলি সব রাস্তা মেরামত বা তৈরী করে থাকে আর রাস্তাঘাট বানাতে বা মেরামতে তাদের নাকি বাজেট ঘাটতি ! গিট্টুটা কোথায়? যদি রোড ট্যাক্সের টাকা দিয়েই সিটি বা পৌর কর্পোরেশানগুলি রাস্তাঘাটের কাজগুলো করে থাকে তবে রাস্তাঘাটের হাল এমনইবা কেন ? যে বিভাগই এসব করুক, প্রতিবছর যতো টাকা এইখাতে আসে এবং এতোদিন ধরে যা এসেছে তা দিয়ে তো রাস্তাঘাট সোনা না হলেও রূপা দিয়ে বাঁধানো থাকার কথা!
জবাব পাবো কই ?????????????
ছবিসূত্রঃ ইন্টারনেট
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,
ধন্যবাদ প্রথম মন্তব্যটির জন্যে।
আপনার যদি আয় না থাকে কিন্তু গাড়ী আছে পরিবারের জন্যে তাহলে গাড়ী নিজেদেরকে চালাতে হবে। আর জ্বালানীতে সাশ্রয়ী হতে হবে অপ্রয়োজনীয় ঘোরাঘুরি না করে। ৪০০ টাকার গ্যাস নিলে সারা ঢাকা শহর ঘোরা যায়। আপনার কি ঢাকা শহর ঘুরতে হবে?
আপনি একজনের কথা বলেছেন কিন্তু আপনার পরিবার সহ যদি বেরুতে হয় ? বাসে ঝুলতে ঝুলতে যাবেন তারা ?
আমি একাধিক সদস্যের পরিবারের জন্যে গাড়ী যে বিলাস নয় -"নেসেসিটি" সে কথাই বলতে চেয়েছি।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
২.৫ কোটির শহরে প্রাইভেট কারের সংখ্যা কত হবে?
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: শূন্য সারমর্ম ,
বিষয়টি ২.৫ কোটির শহরে প্রাইভেট কারের সংখ্যা কত হবে নয়।
বিষয়টি, এই এতো জনসংখ্যার শহরে পরিবারের সদস্যদের পরিবহনের ধকল থেকে রক্ষা করতে একটি ব্যক্তিগত গাড়ী বিলাস বলে গণ্য হবে কিনা! এবং অগ্রীম আয়কর দিতে বাধ্য করা যুক্তিযুক্ত এবং আইন সম্মত কিনা!
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এমন করে সব কিছুতে ট্যাক্স বসিয়ে উন্নয়নের নামে আই ওয়াশ কি প্রয়োজন জাতি জানতে চায় ?????
++++
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার,
মহাবেকুব এর মতোই আপনিও জানতে চাইলেন !!!!!!!!!!
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক ঠিক আপনার কথা যেন আমার মনের কথা
আমার গাড়ির দু' বছরের শুধু এ আই টি ১৩৬ হাজার টাকা( সিডান ১৬০০ সিসি হবার কারনে)!!! ( করোনার জন্য ফাইন ছাড়া)
ভাবা যায়!!!!! ব্যাক্তিগত গাড়ির এডভান্স ইনকাম ট্যাক্স। গাড়িতে টাকা ছাপায় ও হরি কি যে চলছে এ দেশে!!!
আপনি গাড়ি চলার জন্য উপযুক্ত রাস্তা দিতে পারবেন না । পুরোনো গাড়ির ট্যাক্স নিবেন তিনশগুন, বছর বছর এ আই টি, ফিটনেস , রুট পারমিটের জন্য তিনগুন চারগুন করে বাড়াবেন এইটা সরকারের চাঁদাবাজি সন্ত্রাস!
অথচ স্থানীয় প্রশাসন ও ক্ষমতাবানদেরকে কিছু টাকা ধরিয়ে অটো রক্সা , নসিমন, স্কুটার চলছে বেপরোয়া! ওদিকে ফি বছর সরকারকে এত এত টাকা দিয়ে গাড়ি চালকেরা অসহায়ের মত তাকিয়ে তাদের দৌরাত্ব্য দেখে।
সরকারের এই স্বেচ্ছাচারিতার কেউ প্রতিবাদ করতে পারেনা- সাহস পায় না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন ,
শুধু আপনারই কেন, এটা মনে হয় আমাদের মতোন নিরিহ পাবলিকের সবার মনের কথা।
নীতি নির্দ্ধারকদের ধারনা ঘুষ খেয়ে খেয়ে পাবলিক সব তাদের মতো কোটিপতি! ঝট করে ১৫ হাযার থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাযার টাকা অগ্রিম আয়কর! টাকা যেন গাছে ধরে......
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যায় যদি যাক প্রাণ
হিরকের রাজা ভগবান!
যে করবে প্রশ্ন
কাটো তার শিশ্ন
ঢোকাও তারে যন্তর মন্তরে-
কত্ত বড় সাঅস! প্রশ্ন করে!!!
@তপন ভায়া, বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না
নিজে দেখেছি- বাসের মালিক, ছবি তুলে আনলো। স্ক্যান করে, ফটোশপে গাড়ীর রংচটা, ড্যামেজ দূর করে বিআরটিতে জমাা দিয়ে ফিটনেস পেয়ে গেলো! কিছূ বাড়তি টাকা গেছে শুধু দালালের পকেটে!!!!!!!!!!!!!!
১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু,
যে উদাহরণটি দিলেন তাতেই প্রমান হয় যে, এই খাতে প্রকারন্তরে চাঁদাবাজী চলছে। অবশ্য এজাতীয় উদাহরণ প্রতিদিনই পাবেন আপনি সেখানে।
সাধারন পাবলিক অসহায় এবং চুপচাপ মেনে নেয় বলে যখন তখন তাদের উপর করের বোঝা চাপানো হয় হিসাব কিতাব ছাড়া।
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৪৪
*আলবার্ট আইনস্টাইন* বলেছেন: ঢাকায় পাবলিক ট্রান্সপোর্টের সুনাম থাকলে ব্যক্তিগত গাড়ীর সংখ্যা কমে আসত। পাবলিক ট্রান্সপোর্টের খারাপ পরিবেশ ব্যক্তিগত গাড়ীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: *আলবার্ট আইনস্টাইন*,
ঢাকায় পাবলিক ট্রান্সপোর্টের সুনাম থাকলে ব্যক্তিগত গাড়ীর সংখ্যা কমে আসতো সেটা ঠিক কিন্তু প্রশ্নটা হলো - ঢাকায় বা দেশের বড় বড় শহরগুলোত বসবাসকারীদের জন্য একটি গাড়ি থাকা বিলসিতা কিনা! যদি বিলাসিতা না-ই হয় তবে বিলাসী পণ্যের কাতারে ফেলে গাড়ীর কাগজপত্র নবায়নের নামে একই আয়কর দু'বার নেয়ার যৌক্তিকতা কতোটুকু ?
এব্যাপারে আপনার মতামতটি জানলে ভালো লাগতো।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৫১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঢাকা শহর বসবাসের অনুপযুক্ত হওয়ার কারণে এই সমস্যাগুলি হচ্ছে।
২০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,
বসবাসের অনুপযুক্ত ঢাকা শহরের সাথে গাড়ীর আয়কর অযৌক্তিক ভাবে বাড়ানোর সম্পর্ক নেই মোটেও।
লেখাটি গাড়ীর আয়কর বিষয়ে লেখা।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:৫২
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ লিখেছেন গুরু।
২০ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক,
দারুন ভাবে উৎসাহ দেয়ার জন্যে ধন্যবাদ।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:৪০
জুন বলেছেন: এর উপর আমার কর্তা মশাই আমাদের নতুন গাড়িটাকে গ্যাস করতে দেয়নি। পেট্রোল এ চলছে। অবশ্য এখন গ্যাস পেট্রোল প্রায় কাছা কাছি চলে আসছে। এখন গাড়ি নিয়ে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা জানজটে বসে থাকি তখন রোড পারমিট ফিটনেস আর ট্যাক্সের কথা মনে হলে রাগ ক্ষোভ অক্ষমতা ইত্যাদি নামের সব অনুভূতি একসাথে এসে গলায় দলা পাকিয়ে ওঠে।
ভালো লিখেছেন।
+
২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:২১
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
এখন গাড়ি নিয়ে যখন ঘন্টার পর ঘন্টা জানজটে বসে থাকি তখন রোড পারমিট ফিটনেস আর ট্যাক্সের কথা মনে হলে রাগ ক্ষোভ অক্ষমতা ইত্যাদি নামের সব অনুভূতি একসাথে এসে গলায় দলা পাকিয়ে ওঠে।
পথচলতি সব পাবলিকেরই এটা হয় মনে হয়!
তবে আমার কথা ছিলো - এখন পরিবহণ যন্ত্রনার কারনে ব্যক্তিগত গাড়ী বিলাসী নাকি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিনা তা বলা।
সাথে এটাও বলা যে, প্রদেয় আয়কর দু-দু'বার নেয়ার যৌক্তিকতা কি? আর যাদের গাড়ী আগে থেকেই ছিলো অথচ এখন বেকার বা আয়হীন , তারা আয়কর দেবেন কেন ? আয় না থাকলেও আয়কর দেবার প্রশ্ন কোন আইন থেকে আসে?
এ সম্পর্কে কোনও মন্তব্যেই আপনারা কেউ কিছু বলেন নি!
ধন্যবাদ, ভালো লিখেছি বলার জন্যে।
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গাড়ির আয়কর আপনি বছর শেষে অন্যান্য খাতের আয়করের সাথে সমন্বয় করতে পারবেন। ফলে গাড়ির আয়কর অধিকাংশ লোকের ক্ষেত্রে কোন বাড়তি চাপ না। গাড়ির মালিকদের সাধারনত অন্যান্য খাত মিলিয়ে আয়কর আসে। তখন সেই আয়কর থেকে এই গাড়ির আয়কর বাদ দিয়ে নেট আয়কর প্রদান করা হয়। গাড়ির আয়কর একটি অগ্রিম আয়কর মাত্র। অধিকাংশ গাড়ির মালিকদের গাড়ির এই অগ্রিম আয়কর বাদ দেয়ার পরেও আয়কর থাকে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,
সবিনয় অনুরোধ, লেখাটি মনযোগ দিয়ে আবার পড়ুন।
আমার লেখার বিষয়বস্তু ছিলো - এখন পরিবহণ যন্ত্রনার কারনে ব্যক্তিগত গাড়ী বিলাসী নাকি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিনা তা এবং অগ্রিম আয়কর কোন আইনে নেয়া হচ্ছে এবং আয়হীন গাড়ীর মালিকেরা কেন এই অগ্রিম আয়কর দেবেন তা জানতে চাওয়া।
বলেছেন- "অধিকাংশ গাড়ির মালিকদের গাড়ির এই অগ্রিম আয়কর বাদ দেয়ার পরেও আয়কর থাকে।" ধরে নিচ্ছি আপনার এমন অনুমান হয়তো ঠিক। কিন্তু "অনধিকাংশ" আয়হীন গাড়ীর মালিকদের বা অগ্রিম আয়কর বাদ দেয়ার পরেও আয়কর থাকেনা এমন মালিকদের কি হবে ? আইন তো পরীক্ষন-নিরীক্ষন-গবেষণার পরে বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে রচিত হওয়া এবং সবার জন্যে, সমভাবে প্রযোজ্য হওয়ার কথা, , তাইনা?
অগ্রিম আয়কর নেয়া হবে পরে সমন্বয় করা হবে ! এটা কোন নাগরিক অধিকারের আইনের অধীন বা এটা কোন ধরনের রাষ্ট্রীয় আইন ? রাষ্ট্র কোন অধিকার বলে একটি বিশেষ শ্রেনীর উপর একই কর দুইবার আরোপ করতে পারে ?
আশা করি, আমি কি বলতে চেয়েছি এই ব্যাপারটি আপনি বুঝবেন!
শুভেচ্ছান্তে।
১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঢাকা শহরে গাড়ি বেশি হয়ে গেছে। অবশ্য মানুষও তো বেশি। আপাতত ফিটনেসবিহীন গাড়িগুলো সরানো দরকার। আর ট্রাফিক ভালোভাবে কন্ট্রোল করা দরকার।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু,
ফিটনেসবিহীন গাড়িগুলোর লাইসেন্স কিছুর বিনিময়ে "ফিট" করা হয়ে থাকে। ট্রাফিক এখন ভালোভাবে "আন-কন্ট্রোল্ড"।
কাকে কি বলবেন ! আমরা সবাই রাজা.............
১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৩:৫১
সোহানী বলেছেন: ভাইরে কারে যে কি বলেন!! মাথা বুদ্ধি আছে বলেইতো গদীতে বসে নতুন নতুন ট্যাক্স বসাবে আর মরবে মধ্যবিত্তগুলা। আর ট্যাক্স এর টাকা কোথায় যায়?? সচিবালয়ের কিছু বিদেশ ট্যুরের তালিকা দেখলেই বুঝতে কষ্ট হবে না!!! আর রাস্তাঘাট ঠিক না কইরাই লোকজনের চলা ঠেকানো যায় না আর ঠিক করলে যে কি হবে!!!!!!!!
২৬ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোহানী,
ভাইরে কারে যে কি বলেন!
তাইতো ! কারে যে কি বলি!!!!!!!!! বলেছি, এখন দেশের বিদ্যমান এবং দিনে দিনে বৃদ্ধি পাওয়া পরিবহণ যন্ত্রনার কারনে ব্যক্তিগত গাড়ী কোনও বিলাসী নাকি নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিনা তা জানতে চাওয়া। পাশাপাশি এজন্যে অগ্রিম আয়কর কোন আইনে নেয়া হচ্ছে এবং আয়হীন গাড়ীর মালিকেরা কেন এই অগ্রিম আয়কর দেবেন সেটাও জানতে চাওয়া।
কিন্তু কেউই এ সম্পর্কে কিছু বলেন নি বা মতামত রাখেন নি কেবল "জুলভার্ণ" এবং বিশেষ করে শেরজা তপন ছাড়া।
এখন কারে কি বলবো ?
১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: একই কর দুইবার হয় না। গাড়ির উপর দেয়া অগ্রিম আয়কর বাদ দিয়ে কর দিতে হয় চূড়ান্ত হিসাব করার সময়। কারও যদি বছর শেষে ১ লাখ টাকা আয়কর আসে, সে বছর শেষে ৭৫ হাজার টাকা কর পরিশোধ করবে (২৫ হাজার টাকা গাড়ির আয়কর বাদ দিয়ে)। যাদের কর হয় না তারা এই টাকা ফেরত দাবি করতে পারেন ( যদিও প্রক্রিয়াটা একটু দীর্ঘ)। অথবা এই আয়কর পরের কোন বছরের আয়করের সাথে সমন্বয় করতে পারেন।
একটা গাড়ি যার আছে তার আয় আয়করের আওতায় আসার সম্ভবনাই বেশী, কারন বাংলাদেশে করমুক্ত আয়ের ঊর্ধ্ব সীমা বেশী না। অগ্রিম আয়কর আরও কিছু খাতেও কেটে রাখা হয় যা বছর শেষে সমন্বয় করা যায়। উৎসে এইরুপ কর্তন (withholding tax) অনেক দেশেই আছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর,
আপনার শত ব্যস্ততার মাঝেও আবার এসে মন্তব্য করাতে ধন্যবাদ।
১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:১৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গাড়ির অগ্রিম আয়কর নেয়ার চিন্তাটা অদ্ভুত। আগে ঋন পরিশোধ তারপর তো আয়কর।
তবে রোডট্যাক্স নেয়া ঠিক আছে, আমেরিকায় স্টেট ভেদে ১০০ বা ৯০ ডলার বছরে, ফিটনেস ফি ২৫
বাংলাদেশে আমেরিকার চেয়ে বেশী কর ও ফি।
পোষ্টটি অনেক দেরিতে নজরে পরেছে। বিস্তারিত কমেন্ট দরকার ছিল।
ধন্যবাদ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী,
নানাবিধ কারনে প্রতিমন্তব্য করাতে দেরীর জন্যে দুঃখিত।
গাড়ির অগ্রিম আয়কর নেয়ার চিন্তাটা অদ্ভুতই শুধু নয় অবিবেচনা প্রসুতও বটে। অগ্রিম আয়কর নিতে হলে সব ক্ষেত্রেই নেয়া হয় না কেন ? যেমন বাড়ী বানাতে গেলে ,ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান থেকে, শেয়ার বাজারে ঢুকলে, নতুন চাকুরী পেলে, সাইকেল, ঠেলাগাড়ী কিনলে এমন কি বড় বড় মাছ কিনলেও ( ) অগ্রীম আয়কর নেয় না কেন ?????? এতে তো সরকারের আয় পঞ্চাশ গুণ বাড়ে !!!!!!!
আমেরিকার রোডট্যাক্সের টাকায় সেখানকার রাস্তা (রোড) ঘাটের অবস্থা কি মঙলগ্রহের পিঠের মতো খানাখন্দে ভরা ? ট্রাফিক কি হাতের ইশারাতে চলে ? সেদেশের রাস্তা আর ট্রাফিক সিষ্টেমের পেছনেই তো ট্যাক্সের টাকা খরচ করা হয়, না কি ? সে দেশের রাস্তা আর ট্রাফিক সিষ্টেমের মতো রাস্তা আর ট্রাফিক সিষ্টেম কি আমাদের দেশে আছে ? সেতো আমাদের কাছে স্বপ্নের মতো!!!
বলেছেন, বিস্তারিত কমেন্ট দরকার ছিল। বিস্তারিত জানান, জানালে পাঠক বুঝতে পারতেন আমাদের অবস্থা এবং এই পোস্টের মর্ম।
মন্তব্য লাইকড।
শুভেচ্ছান্তে।
১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১
খায়রুল আহসান বলেছেন: মূল কথা, কোন জবাবদিহিতা নেই। জনগণের হয়ে কথা বলার কেউ নেই। কে কাকে জিজ্ঞেস করবে, আর কে কাকে জবাব দিবে? অতএব, যারা বেকুব নয়, তারা মুখ বন্ধ রেখে বাম হাতে কামাই করে ডান হাতে সরকারকে কর দিয়ে আসে, যতটা সম্ভব, ফাঁকি দিয়ে।
যত দুর্ভোগ বেকুবদের এবং যারা নীতির সাথে আপোষ করে না, তাদের (তারাও বেকুব বটে!)।
১৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৪
মরুর পথে বলেছেন: ভালো লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ঢাকায় বসবাসকারীদের জন্য একটি গাড়ি থাকা বিলাশিতা নয় বরং অপরিহার্য্য। সেই সংগে একটা গাড়ি থাকার বিড়ম্বনাও কম নয়। একজন ড্রাইভারের বেতন কম পক্ষে ১৫০০০/- প্লাস একবেলা খাবার। গড়ে দৈনিক ৮০০/- জ্বালানী। গাড়ীর ডেপ্রিয়েন্সী দৈনিক ৩০০/- অর্থাৎ ৫০,০০০/- ! যা বর্তমান বাজারের আয়ের সাথে ব্যায়ের সম্পুর্ণ বিপরীত।
আমার অফিস ডিওএইচএস মহাখালী যদি গাড়ীতে আসি তাহলে আসা যাওয়া, ড্রাইভার এর লাঞ্চ খরচ দৈনিক প্রায় ৬০০/-। অথচ আমি যদি বাসে আসা যাওয়া করি তাহলে বাস ভাড়া মাত্র ২০/- এবং বাস স্টেশন পর্যন্ত আসা যাওয়ার রিকশা ভাড়া ৪০/-
এখন সিদ্ধান্ত আপনাকেই নিতে হবে- আপনি স্টাট্যাস বজায় রাখবেন না কি আপনার কষ্টার্জিত উপার্জন সাশ্রয় করে পরিবারের পিছনে ব্যয় করবেন।