![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশিত কাব্য গ্রন্থ: ১। আমার সন্তান যেন থাকে দুধ ভাতে (২০১২)। ২। চারিদিকে জীবনে সমুদ্র সফেন (২০১২)। ৩। ভালোবাসার পদাবলী (২০১২)। ৪। বোধের গহীন জলে (২০১২)। ৫। রাজনৈতিক কবিতা (২০১২)। ৬। জেসিকা (২০১২)। ৭। জেসিকার ভালোবাসা ও মধ্যবিত্তের ম্বরূপ (২০১২)।
চোখের সফেদ পর্দা থেকে বিচ্ছূরিত হলো একঝাঁক নগ্নবালিকা, বলাকার মতোন শাঁই শাঁই উড়তে থাকলো কাশফুলমেঘ আকাশে। আমার মেঘমন মক্ষিকার গুঞ্জরণে মদির করতে থাকলো হৃদয়, চোখের গোলকের ভেতর অজস্র নারী নৃত্যনিক্কনে দৃষ্টির অাভায় মিশে দিতে থাকলো চন্দন ঘ্রাণ, আবৃত সব নারীকে অনাবৃত স্পষ্ট দেখতে থাকলাম আমি, আকাশের পথ বেয়ে খটখট হিলের শব্দের মেয়েরা হাঁটতে থাকলো, আমি ঝাঁক ঝাঁক নগ্ননারীর ভেতর হারিয়ে গেলাম। আমার বোধের ভেতর তখন শুধু সুধার মদিরতা, আমার চোখের ভেতর শুধু সৌন্দর্যের বেলাভূমি, অন্তর্গত জমিনে হিরোইন আর মরফিনের গন্ধ। আমার লালা থেকে তখন তৈরি হচ্ছে পৃথিবীর সবচে দামি মদ, আমার দেহের আবেশ থেকে সবচে ঘ্রাণময় সুবাস হচ্ছে, তখন গভীর রাত, নগ্নবালিকারা বলাকার মতোন আকাশে উড়ছে, আমার চোখের গোলক ভেঙে অজস্র নারী বের হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে অনন্তে।
১১.০৬.২০১৪
১৩ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০২
গেন্দু মিয়া বলেছেন: আমার কবিতার চেয়ে সুন্দর। লিখুন কাজ দেবে। ধন্যবাদ
২| ১২ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লিখেছেন বেশ ।
১৩ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০২
গেন্দু মিয়া বলেছেন: বহুদিন পর আসলাম। কেমন আছেন ?
৩| ১২ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪০
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
তখন গভীর রাত, নগ্নবালিকারা বলাকার মতোন আকাশে উড়ছে, আমার চোখের গোলক ভেঙে অজস্র নারী বের হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে অনন্তে।
ফিনিশিং দারুণ লাগলো!!
++++
১৩ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
গেন্দু মিয়া বলেছেন: আমি কিন্তু আগের মতোন ব্লগে আসিনা। ধন্যবাদ। কেমন আছেন>
?
৪| ১৩ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ভালো আছি। ভালো আছেন জেনে খুশি হলাম।
১৩ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
গেন্দু মিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ফেসবুকে এ্যাড দেবেন
৫| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ৩:১৩
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
স্নিগ্ধ শোভন
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
আলাদীন বলেছেন: চক্ষুকোটর থেকে উৎক্ষিপ্ত হলো একদল ন্যাংটোলোক, কাকের মতো উড়তে থাকলো কালো মেঘ আকাশজুড়ে। আমার গে মন চনমন করতে থাকল একাকি, চোখের গোলকের ভেতর অজস্র ছ্যামড়ার নৃত্যনিক্কনে দৃষ্টির আভায় মিশে দিতে থাকলো গাঁজার ঘ্রাণ, লু্ঙ্গিপড়া সব ব্যাটাকে ন্যাংটা অবস্থায় দেখতে থাকলাম আমি, আকাশের পথ বেয়ে খড়মের শব্দের দামড়া ব্যাটারা হাঁটতে থাকলো, আমি ঝাঁক ঝাঁক নগ্নলোকের ভেতর হারিয়ে গেলাম।আমার বোধের ভেতর তখন শুধু গাঞ্জার নেশা, আমার চোখের ভেতর শুধু সৌন্দর্যের বেলাভূমি, অন্তর্গত জমিনে হিরোইন আর মরফিনের গন্ধ।আমার লালা থেকে তখন তৈরি হচ্ছে পৃথিবীর সবচে দামি মদ, আমার দেহের আবেশ থেকে সবচে ঘ্রাণময় সুবাস হচ্ছে, তখন গভীর রাত, ন্যাংটোলোকেরা কাউয়ার মতোন আকাশে উড়ছে, আমার চোখের গোলক ভেঙে অজস্র ন্যাংটোলো বের হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে অনন্তে।