নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অগোছালো একটা সময়ের মধ্যদিয়ে আর অপরিকল্পিত ভাবে হাটছিলাম। হঠাত ই দেখি এক ফেরীওয়ালা বেশ হাসি হাসি মুখ করে বসে আছে। অনেক জিনিশ এই যেমন খেলনা, প্লাস্টিক এর বন্দুক, প্লেন সব ই বাচ্চাদের।
এগিয়ে গেলাম।
লোক টা হাসি মুখে আমাকে বললো,
-আমি বুচ্চিলাম আপনে আমার কাসেই আইবেন
-আমি হাসলাম। বললাম আপনার কাছে তো সব ই বাচ্চাদের খেলনা, আমাদের বয়সের তো কিছুই নাই তাও কেন বললেন যে আমি আপনার কাছেই আসব?
সে বললো কে বলছে নাই, আছে তো।
এই বলে একটা মুখোশ এগিয়ে দিল আমার দিকে।
দেখলাম জোকারের একটা মুখোশ, হাসছে।
ফেরিওয়ালা টা আমাকে বললো, মিয়া ভাই মানুষ না দিন শেষে এইটাই চায়, হাসতে, আপনে কি ভাল না খারাপ, আপনে বাইচা মইরা গেসেন না কি আসেন কিচ্চু আসে যায় না, আপনার কাস থেইক্কা এক মুঠা হাসির খোরাক চায় মানুষ, হাসাইতে পারলে আপ্নে হেব্বি না পারলে গোনায় নাই, মুখোশ টা পিন্দেন, আরেকজন রে আনন্দ দেন, হাসান।
একটু সাইড দেন ভাই, এই কথায় চমকে উঠি, ঘাড় ঘুরিয়ে দেখে দেখি ফেরিওয়ালা নেই। মুখোশ টাও নেই।
বাসায় হাত মুখ ধুতে গিয়ে আয়নায় তাকিয়ে কিছুটা চমকে উঠি।
আয়নায় একটা জোকার। বড্ড হাসি মুখে তাকিয়ে আছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩
ঘুটুরি বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যর জন্য। গল্প হিসেবেই লেখা, আর ভাষাটা সুনির্দিস্ট কোনো অঞ্চলের নয়। চলতি পথে, চায়ের দোকানে, অথবা ফুটপথে শুনে, সেটিকেই তুলে ধরার একটা চেস্টা করেছি।
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: মূখোশ আছে বলেই আমরা ভালো আছি। সত্যিকার মুখ দেখলে ভয় পেয়ে যাবো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০
ঘুটুরি বলেছেন: একমত আপনার সাথে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৩
পুলক ঢালী বলেছেন: সংক্ষিপ্ত অতিপ্রাকৃতিক গল্প নাকি স্বপ্ন ? যাইহোক লেখা ভাল হয়েছে লিখতে থাকুন। (আঞ্চলিক ভাষাটি কোথাকার বুঝতে পারিনি)
ভাল থাকুন।