নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন- ৭১ ,৭২ ,৭৩ ,৭৪ ,৭৫ ।
৭১ / ব্রিটিশ টেলিভিশন চ্যানেলএর জনপ্রিয় উপস্থাপক ও স্ক্রিপ্ট রাইটার কনক
সিবিবিসি , একটি জনপ্রিয় ব্রিটিশ টেলিভিশন চ্যানেল । যারা মূলত বিশ্বব্যাপী শিশুদের অনুষ্ঠান প্রচার করে । এই চ্যানেলের একটি প্রোগ্রাম
''ব্লু পিটার'' যা ১৯৫৮ সালে প্রথম প্রচারিত হয়ে , এখন পর্যন্ত বিশ্বের দীর্ঘতম চলমান শিশুদের টিভি শো হিসেবে ইতিহাসে যায়গা করে নিয়েছে ।
এই ''ব্লু পিটার'' এর একজন উপস্থাপক হিসেবে ইতিহাসে নিজের জায়গা করে নিয়েছেন একজন বাংলাদেশী বংশদ্ভুত ব্রিটিশ কনক হক ।
১৯৯৭ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন ।
কনক ব্রিটিশ ফিল্ম ''রবিনহুড়''এর একজন পার্শ্বঅভিনেত্রী ।
২০০৪ সালে তিনি সঞ্জয় , অনিল কাপুর, সামিরা রেডডি অভিনীত বোম্বের ছবি ''মুসাফির''এ ছোট্ট একটি চরিত্রে অভিনয় করেন ।
কনক হক ১৯৭৫ সালে লন্ডনের হ্যামারস্মিথে জন্ম গ্রহন করেন । মাতা - রওশন আরা ,পিতা - মোহাম্মদ হক । তারা ১৯৬৫ সনে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান ।
কনকের বৈচিত্র্যময় কর্ম সম্পর্কে জানতে এই লিংকে যেতে পারেন ।
৭২ / ভাসমান ট্রেনের আবিষ্কারক , আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসি ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ডঃ আতাউল করিম
লাইন বা ট্রাক স্পর্শ না করে চুম্বকের সাহায্যে ট্রেনে এগিয়ে চলবে এবং গন্তব্যে পৌঁছবে চোখের পলকে । বিশ্বের পরিবহন সেক্টরে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এবং বাস্তব এটি। আর এর পুরো কৃতিত্ব একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী । তিনি হলেন ডঃ আতাউল করিম ।
বিশ্বের সেরা ১০০জন বিজ্ঞানীর একজন। আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন ভার্জিনিয়ার নরফোকে অবস্থিত ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট (গবেষণা) ডঃ আতাউল করিমের এ সাফল্যের কাহিনি মার্কিন মিডিয়াতেও ফলাও করে প্রকাশিত হয়েছে ।
বিশ্ববিদ্যালয়টির গবেষকেরা বিগত ৭ বছর ধরে এ ধরনের একটি ট্রেন তৈরীর গবেষণায় ফেডারেল প্রশাসনের বিপুল অর্থ ব্যয় করেন । কিন্তু তা সাফল্যের আশপাশেও যেতে পারেনি । অবশেষে ২০০৪ সালে এই গবেষণা প্রকল্পের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন ডঃ আতাউল করিম এবং মাত্র দেড় বছরে ট্রেনটি নির্মাণে সক্ষম হন । পরীক্ষা সফল হয়েছে । এখন শুধু বানিজ্যিকভিত্তিতে চালু করার কাজটি বাকি।
শিক্ষা - উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে , ড. আতাউল করিম এর শিক্ষাজীবন শুরু করেন বড়লেখার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, অত:পর বড়লেখার বিখ্যাত পিসি হাই স্কুলে পড়ালেখা করেন। পরবর্তিতে ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ থেকে ১৯৬৯ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে ৪র্থ স্থান অধিকার করেন। ১৯৭২ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সিলেট এমসি কলেজ থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে বি.এসসি. (অনার্স) ডিগ্রী লাভের পর উচ্চ শিক্ষা লাভের উদ্দেশ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গমন করেন।
পদার্থবিজ্ঞানে মাস্টার অফ সায়েন্স, ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার অফ সায়েন্স এবং পিএইচডি করেন ইউনিভার্সিটি অব আলাবামা থেকে, যথাক্রমে ১৯৭৮, ১৯৭৯ এবং ১৯৮১ সালে।
কর্ম জীবন - পড়ালেখা শেষ করে তিনি আরকানস বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারি অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন ১৯৮২ সালে। ১৯৮৩ সালে উইচিটা স্টেট ইউনিভার্সিটিত্র তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগে সহকারি অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। ১৯৮৬ সালে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ ডেইটনে সহকারি অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৮ সালে তিনি সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৩ সালে অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। ডেইটন বিশ্ববিদ্যালয়েই তিনি ইলেক্ট্রো-অপটিক্স প্রোগ্রামের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ১৯৯১ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত।
১৯৯৪ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি সেখানে তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলেন। ১৯৮৮ সালে ওহিও'র রাইট প্যাটার্সন বিমান ঘাঁটিতে এভিওনিক্স পরিচালক হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৯০ সালে পর্যন্ত সেখানে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯৮ সালে তিনি টেনেসী বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং ২০০০ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন।
২০০০ সালে তিনি সিটি ইউনিভার্সিটি অব নিউ ইয়র্কে তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলের ডীন হিসেবেও কর্মরত ছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি নরফোকে অবস্থিত ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটির তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন এবং বর্তমানে তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট (গবেষণা) হিসেবে কর্মরত।
সন্মাননা - আতাউল করিম যেসকল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন, তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য: এনসিআর স্টেকহোল্ডার অ্যাওয়ার্ড (১৯৮৯), নাসা টেক ব্রিফ অ্যাওয়ার্ড (১৯৯০), আউটস্ট্যান্ডিং সায়েন্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড (১৯৯৪), আউটস্ট্যান্ডিং ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ অ্যাওয়ার্ড (১৯৯৮), এছাড়াও তার সম্মানার্থে তার নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে বিভিন্ন তালিকায়: ২০০০ আউটস্ট্যান্ডিং সায়েন্টস্ট অফ দি টুয়েন্টিথ সেঞ্চুরী এবং আমেরিকান ম্যান অ্যান্ড উইম্যানস ইন দি সায়েন্স।
http://24ghantabd.com/archives/2739
৭৩ / টাইম ম্যাগাজিন নির্বাচিত ২০০৭ সালের পরিবেশ বিষয়ক সেরা আবিষ্কার ‘সোনো ফিল্টার’ এর আবিস্কারক ডঃ অধ্যাপক আবুল হুসসাম
অধ্যাপক আবুল হুসসাম একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী, তিনি দীর্ঘদিন গবেষণা করে কম খরচে ভূ-গর্ভস্থ আর্সনিকযুক্ত পানি পরিশোধনের পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। তিনি এবং তার ছোট ভাই ডক্টর আবুল মুনির দু’জনে মিলে তৈরি করেন ‘সোনো ফিল্টার’ নামে এই খাবার পানি থেকে আর্সেনিক নিষ্কাশন করার যন্ত্র। তাদের তৈরি এই যন্ত্র টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে নির্বাচিত হয়েছে ২০০৭ সালের পরিবেশ বিষয়ক অন্যতম সেরা আবিষ্কার হিসেবে।
প্রথমদিকে ডক্টর হুসসাম তৈরি করেন বেশ কিছু কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত ইলেকট্রোকেমিক্যাল এনালাইজার, অটোমেটেড টাইট্রেশন সিস্টেম এবং বেশ মূল্যবান এক ধরনের গ্লাস ক্রোমাটোগ্রাফ যার মাধ্যমে তিনি জটিল কোন ধরনের মিডিয়াতে প্রবাহিত পদার্থের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন । তার এই আবিষ্কারটিই তাকে সূযোগ করে দেয় ভূ-গর্ভস্থ পানির অবস্থা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করার। বিভিন্ন জার্নাল ও বইয়ে এ পর্যন্ত প্রায় ৯০ টি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে ডক্টর হুসসামের তবে তার বিশ্বব্যাপী পরিচিতি এসেছে এই আর্সেনিক ফিল্টার আবিষ্কারের পর।
আবুল হুসসামের জন্ম ১৯৫২ সালে কুষ্টিয়াতে। তিনি বড় হয়েছেন সেখানেই এবং তার প্রাথমিক পড়াশুনাও কুষ্টিয়াতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৫ সালে তিনি রসায়নে স্নাতক সম্পন্ন করেন এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ সালে স্নাতকোত্তর শেষ করেন। ১৯৮৬ সালে পেনিসেলভেনিয়ার ইউনিভার্সিটি অফ পিটস্বার্গ থেকে অর্জন করেন পিএইচডি ডিগ্রি। ইউনিভার্সিটি অফ মিনিসোটার রসায়ন বিভাগ থেকে পোষ্ট-ডক্টরাল ট্রেনিং সম্পন্ন করেন তিনি।
১৯৮৫ সাল থেকে তিনি কাজ করছেন জর্জ মেসন বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন ও প্রাণরসায়ন বিভাগে। এছাড়া তিনি রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজ করেছেন জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কেস ওয়েষ্টার্ন রিসার্ভ বিশ্ববিদ্যালয়ে। ডক্টর হুসসাম এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আনাডারগ্রাজুয়েট ও গ্র্যাজুয়েট লেভেলে পড়ান কোয়ান্টিটেটিভ কেমিক্যাল এনালাইসিস, ইন্সট্রুমেন্টাল এনালাইসিস, ইলেক্ট্রো-এনালাইটিক্যাল কেমিষ্ট্রি এবং থিওরি অফ এনালাইটিক্যাল প্রসেস বিষয়ে। তিনি গবেষণা করেছেন ইলেক্ট্রো-এনালাইটিকাল কেমিষ্ট্রি, এনভায়রনমেন্টাল কেমিষ্ট্রি ও অর্গানাইজড মিডিয়া কেমিষ্ট্রি নিয়ে।
৭৪ / জরায়ুমুখ ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন তত্ত্বের উদ্ভাবক ডঃ রেজাউল করিম
জরায়ুমুখ ক্যান্সার চিকিৎসায় নতুন তত্ত্ব উদ্ভাবন করে সারা বিশ্বে চিকিৎসা জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী। তার এ নতুন তত্ত্ব উদ্ভাবনের ফলে জরায়ুমুখ ক্যান্সার চিকিৎসায় যে মূলনীতির ওপর ভিত্তি করে ওষুধ উদ্ভাবনের চেষ্টা করা হচ্ছে তা ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। নেদারল্যান্ডের লাইডেন বিশ্ববিদ্যালয় মেডিক্যাল সেন্টারের ক্লিনিক্যাল অনকোলজির পিএইচডি গবেষক রেজাউল করিম এ তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন। তার এ তত্ত্বসংক্রান্ত গবেষণাপত্র আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর ক্যান্সার রিসার্চের ক্লিনিক্যাল ক্যান্সার রিসার্চ জার্নাল অক্টোবর ’০৯ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।
রেজাউল করিম গাইবাঁধার পলাশবাড়ী উপজেলার কিশামত কেঁওয়াবাড়ী গ্রামের অধিবাসী ।
পিতার নাম আব্দুস সালাম সরকার , মাতা রাবেয়া বেগম ।
৭৫ / নিউজিল্যান্ডের বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য বিভাগের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার বিজয়ী আজম আলী
আজম আলী উলের প্রোটিন থেকে এমন এক চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার করেছেন, যার মাধ্যমে অগ্নিদগ্ধ ও রাসায়নিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত রোগীর ত্বক ও মাংশপেশীর আরোগ্য সম্ভব। আগুনে মানুষের শরীরের ত্বক ও মাংস উভয়ই ঝলসে যায়। বাজারে যে ওষুধগুলো পাওয়া যায়, সেগুলো শুধু ক্ষত স্থানের ত্বকই তৈরি করে।
আর আজম আলী কাজ করেছেন উল নিয়ে। উলে কেরাটিন নামের প্রোটিন থাকে। এই প্রোটিনটা মানুষের নখ ও চুলেও পাওয়া যায়। তিনি নিউজিল্যান্ডে পাঁচ বছর ধরে এটা নিয়ে কাজ করেছেন। এই কেরাটিনকে রি-ইঞ্জিনিয়ারিং করে তিনি কেরাজেল, কেরাডাম ও কেরাফোম তৈরি করেছেন। ক্ষত স্থানে এগুলো ব্যবহার কররে শুধু ত্বকই নয়, মাংসপেশির টিস্যুও তৈরি করবে। তা ছাড়া তুলনামূলক ৪০ গুণ দ্রুত কাজ করবে এটা।
বর্তমানে ইউনিভার্সিটি অব ওটাগোর ডানেডিন ক্যাম্পাসে কাজ করছেন ড. আজম। এর আগে ২০০৩ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত টানা ১০ বছর নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞান গবেষণামূলক সরকারি প্রতিষ্ঠান ক্রাউন রিসার্চ ইনস্টিটিউটে (এজি রিসার্চ) কাজ করেছেন । এজি রিসার্চ ছাড়ার আগে তিনি জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী হিসেবে নিউজিল্যান্ডের বায়োম্যাটারিয়াল এবং ন্যানোটেকনোলজি বিভাগের বিজ্ঞানী দলের প্রধান পদে দায়িত্বরত ছিলেন।
২০০৩ থেকে ২০০৭-এর জানুয়ারি পর্যন্ত উল রিসার্চ অর্গানাইজেশনে জৈবরসায়নের বায়োম্যাটারিয়ালস নিয়ে গবেষণা দলের প্রধান হয়ে কাজ করেছেন। পিএইচডি শেষ করেই ২০০০ সালে পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চ ফেলো হিসেবে যোগ দেন পোহাং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে। একই বছরের অক্টোবরে আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলিনায় রসায়ন বিভাগের পোস্ট ডক্টরাল ফেলো হিসেবে গবেষণা শুরু করেন এবং ২০০৩-এর জুলাই পর্যন্ত কাজ করেন।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ন্যানোফটোরেজিস্ট সিনথেসিস, ফটোলিথোগ্রাফি, পলিমার বা বায়োপলিমেরিক বায়োম্যাটারিয়ালসের উন্নয়ন, টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং, ম্যাটারিয়ালস এবং বায়োম্যাটারিয়ালের চরিত্র নির্ণয় এবং এগুলোর নতুন বৈশিষ্ট্য নিয়ে জটিল সব গবেষণা করেন। এ ছাড়া মালয়েশিয়ার পাম অয়েল বোর্ড, জাপানের জায়েরি (জেএইআরআই), দক্ষিণ কোরিয়ার পোসটেকে (পিওএসটিইসিএইচ) কাজ করেছেন এই বিজ্ঞানী।
২০১০ সালের ২৪ আগস্ট তিনি নিউজিল্যান্ডের বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য বিভাগের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার বেয়ার ইনোভেটর পুরস্কার পান। ২০০৩ সালে এনসিবিসি (ইউএস) রিসার্চ ফেলোশিপ, ২০০১ সালে ডিওডি (ইউএস) রিসার্চ ফেলোশিপ, ২০০০ সালে ব্রেইন কোরিয়া কে-২০ ফেলোশিপ, ১৯৯৯ সালে মালয়েশিয়ান প্রাইমারি ইন্ডাস্ট্রি সিলভার মেডেল, ১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ান পাম অয়েল বোর্ড ফেলোশিপ এবং ১৯৮৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর চ্যান্সেলর স্কলারশিপের অধিকারী তিনি।
এছাড়া তিনি অস্ট্রেলিয়ান সোসাইটি ফর বায়োম্যাটারিয়ালস অ্যান্ড টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং , নিউজিল্যান্ড কন্ট্রোলড রিলিজ সোসাইটি, ক্যান্টাবুরি মেডিক্যাল রিসার্চ সোসাইটি , অস্ট্রেলিয়ান পলিমার সোসাইটি, আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটির সন্মানিত সদস্য ।
ড আজম আলীর ১৮টি আন্তর্জাতিক পেটেন্ট রয়েছে ।
আজম আলী ১৯৬৭ সালের এপ্রিলে দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।
বাবা আবদুল জলিল চৌধুরী , মা শরিফা বেগম ।
পূর্বের পর্ব গুলি -
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সেলিম ভাই । একটা জরিপ চালাচ্ছি । এখন পর্যন্ত আপনি এগিয়ে আছেন
২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ডঃ অধ্যাপক আবুল হুসসাম উনারা সব কয়টি ভাই ই জিনিয়াস।। এক এক জন এক এক টা রত্ন। কুষ্টিয়ান হিসেবে ওনাদের নিয়ে গর্ববোধ করি।পোষ্টে +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ডঃ অধ্যাপক আবুল হুসসাম ভাইদের কেউ কি আমার পোস্টের সাথে প্রাসঙ্গিক আছেন । থাকলে তথ্য দেয়ার অনুরোধ রইল ।
অনেক ধন্যবাদ লিমন ভাই ।
৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৬
নিমগ্ন বলেছেন: ৪র্থ +
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার লাইক সাদরে গৃহীত হইল , প্রথম আগমন , ধন্যবাদ জানবেন ।
৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহ ভাই!
আপনার পোষ্টে বাংলা মায়ের রত্নের ছড়াছড়ি দেখলে বুকের ছাত্তি ছত্রিশ ইঞ্চি হয়ে যায়!!!!
আর সেই বাংলাদেশে এখন কি সব আজগুবি তত্ত্বের আঁধার কেলা চলছে!!!???? কেটে যাক এই অন্ধকার। জ্বলমলে রত্নের খনি হোক বাংলাদেশ। শুধু বিদেশেই নয়- দেশীয় বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুলো হয়ে উঠুক এমন গবেষনার খনি!
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জাতীয়তায় উজ্জীবিত বিদ্রোহী ভৃগু ভাইএর কমেন্ট বড়ই ভাল লাগলো ।
শুভ কামনা জানবেন ।
৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
হায়দার সুমন বলেছেন: বহুদিন পর সামুতে এসে আপনার তথ্যবহুল পোস্ট আমার ভালো লাগায়...
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হায়দার সুমন ভাই বহুদিন পর আপনাকে দেখে ভাল লাগলো । অনেক দিন আপনার লিখা পড়িনা ।
৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫০
প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া বলেছেন: বাংলাদেশে তাদের চেয়ে বড় বড় বিজ্ঞানী দাবীদার আছে কিন্তু কয়দিন পর পর তারা চাপাতির আঘাতে পটল তোলে
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রতিবিম্ব প্রতিচ্ছায়া , আপনার মন্তব্যটি সিরিয়াস নাকি স্যাটায়ার ধরতে পারছিনা । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
তারছেড়া লিমন বলেছেন: আমার জানা মতে ওনার ছোট ভাইটি আমেরিকায় থাকেন । তবে অনেক দিন কোন খোজ জানি না। ডাঃ মুনির, ডঃ আবুল বারাকাত, আর সবার বড় জন দেশেই থাকেন।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনারা দেখছি রত্নগর্ভা মায়ের সন্তান । উনাদের সকলের জন্য শুভ কামনা , আপনার জন্যও ।
৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ডঃ আতাউল করিম এর ঘটনা পরে মনে হচ্ছে - জীবন একদম স্বপ্নের মত। এর চেয়ে বেশি কিছু আর লাগে না।
ভাসমান ট্রেন চালু হলে অনেক সুবিধাই হবে। কিন্তু আমেরিকায় এসব না হলেও চলবে, ঐ দেশের তো সবই আছে।
বাংলাদেশে যদি চালু করা যেত।
পোষ্টটা বেশ। প্রিয়তে রাখলাম।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য , প্রিয়তে নেয়ায় সন্মানিত বোধ করছি । আপনাকে ধন্যবাদ ।
৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
ধমনী বলেছেন: কনকের বিষয়ে জানতাম না। ধন্যবাদ ধারাবাহিকতার জন্য।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তার জীবন আমার কাছে অনেক বর্ণাঢ্য মনে হয়েছে , কলেবর বৃদ্ধির আশঙ্কায় দীর্ঘ করিনি , তাই আগ্রহীদের জন্য লিংক দিয়ে দিয়েছি । আপনাকে ধন্যবাদ ।
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ৯ম প্লাস ১০ম কমেন্ট!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্লাস ও কমেন্টে যারপরনাই আনন্দিত !!!
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪৫
কিরমানী লিটন বলেছেন: দেখা হয় নাই- চক্ষু মেলিয়া
ঘর হইতে দু'পা ফেলিয়া ...
চমৎকার সব পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের অহমের আঙিনাকে আমাদেরই চোখের বারান্দায় তুলে ধরার নিয়ত চেষ্টাকে স্যালুট!!
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মিতা,অজানাকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
শুভকামনা জানবেন...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''পোষ্টের মাধ্যমে আমাদের অহমের আঙিনাকে আমাদেরই চোখের বারান্দায় তুলে ধরার নিয়ত চেষ্টাকে স্যালুট!!
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মিতা,অজানাকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
শুভকামনা জানবেন...''
আপনার মন্তব্য খুব ভাল লাগল মিতা , ভীষণ !!!
১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পোস্টে অনেক ভালো লাগা রইলো। ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী ।
১৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
এবারে পোস্টে বর্ণনা দিয়েছেন একটু বেশি। তাতে আরও ভালো হয়েছে।
তারা আমাদের গর্ব। বিদেশের মাটিতে বাঙালির প্রতিনিধি।
প্রশ্ন হলো... তারা কতটুকু বাংলাদেশকে প্রদর্শন করেন। সফল বাঙালিদের মধ্যে নিজ দেশ ও নিজ জাতিকে তুচ্ছ করার এরকম একটা বাতিক আছে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাই ব্লাড , বা অরিজিন এরা এদেশি , তারা না চাইলেও তাদের জীবনী আলোচনায় এ কথা উঠে আসে । তাছাড়া দেশ মাতৃকার ঋণ কেইবা ভুলতে পারে , সেই দৃষ্টিতে ধারণা , এরা অবশ্যই এদেশকে প্রেজেনট করে । তাছাড়া এঁদের অনেকের দেশপ্রেমের বিষয়ে আমি নিজেই পরেছি । ধন্যবাদ মইনুল ভাই ।
১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: দুঃখ লাগে এসব মাধাবীরা বাইরের দেশে গিয়ে সাফল্য অর্জন করছে অথচ দেশ এদের জন্য উপযুক্ত জায়গা তৈরী করতে পারেনি তবে দেশ তো অনেক এগিয়ে যেতে পারতো ।
দারুণ পোস্ট ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আশা করি একদিন আমাদের গুণীরা পাচার হবেন না , এদেশই হবে তাদের মেধার বিকাশ ক্ষেত্র ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন ।
১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//তাছাড়া এঁদের অনেকের দেশপ্রেমের বিষয়ে আমি নিজেই পড়েছি।//
-আপনি আসল ব্লগার। অনেক বড় একটি কাজ করে যাচ্ছেন।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি আসল ব্লগার। অনেক বড় একটি কাজ করে যাচ্ছেন।
মইনুল ভাই , বিরাট শরমিন্দা
১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ডঃ আতাউল করিম ছাড়া কারো নাম এবং গুণের কথা জানতাম না। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ।
১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫
রানার ব্লগ বলেছেন:
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রানার ব্লগ , লাইক টা জায়গা মতই দিয়া যাইতেন !!! তবুও ধন্যবাদ ।
১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: সব ভালো ভালো লোক দেখি বৈদেশে। আমরা হয়তো বা তাদেরকে ধরে রাখার যোগ্য নই।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাসান মাহবুব ভাই , আসলে আমাদের দেশ প্রতিভার সূতিকাগার , দরিদ্র মায়ের একসাথে তিন বাচ্চা হলে যা হয় ,
আমরাও এঁদের দত্তক দিয়ে দিলাম আর কি !
১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
জুন বলেছেন: ভাসমান ট্রেনটা আমাদের দেশে চালু করতে বলেন গিয়াসলিটন।
কৃতি লোকদের কথাগুলো শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জুন আপু , হাতি পালার আগে নাকি কলা গাছের বাগান করতে হয় ।
২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্টে ভাল লাগা ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অগ্নি সারথি ।
২১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
রানার ব্লগ বলেছেন: জায়গা মতই দিলা্ম .......................
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''লাগছে লাগছে জায়গা মতই লাগছে।'' .
২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এরা যেসব দেশকে এত কিছু দিচ্ছে, এত নাম কুড়াচ্ছে, সেসব দেশের মানুষ হয়তো কল্পনাও করতে পারবেনা এদের বাংলাদেশকে এদেরই কিছু ভাইরা কত খারাপ ভাবে চালাচ্ছে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এদেশের অনেকের যে , আপনার মত মানসিকতা , বিচার মানে মাগার তালগাছ তার
২৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: ভাই আপনার তুলনা হয় না, আপনি বিশাল একটি কাজ করে যাচ্ছেন, যা আমদের জানার জন্য খুব সহায়ক হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি আমার আপনা লোক ,তাই আপনা লোকের সামান্য কাজও অনেক বড় মনে হয় ।
ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই ।
২৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
বনমহুয়া বলেছেন: তাদেরকে অভিনন্দন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্ট দাতায় কি দোষ করলো ?
২৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: তিনারা যখন দেশ বাদ দিয়া বিদেশে হামলা আর কাটাকাটি শুরু করবে তখনতো আপনার ব্লগ দেখে দেখে বাঙালী এইসব মেধাবীদের খুঁজে বের করতে তাদের সময় লাগবে নাহ...
তবে পড়ে আর জেনে খুব ভালো লাগলো... ... ...
ধন্যবাদ... ...
ভালো থাকবেন... ...
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের এলাকায় রাতে ভূতের গল্প বলার সময় ভূতের নাম নেয়া নিষেধ । এতে নাকি তারা রুষ্ট হয় ।
বলা হয় ''তিনারা'' ।
শুনেছি ভূতেরা ''হামলা আর কাটাকাটি'' করেনা , তাহলে আপনার ''তিনারা'' আবার কারা ?এ কোন ভূত ?
২৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
অডি বলেছেন: ধন্যবাদ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ।
২৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫
ইলুসন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। এই বিষয় নিয়ে আপনার লিখা-লিখির উদ্যোগকে স্বাগত জানাই।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখে ভাল লাগছে । সর্ব সময়ের জন্য আপনাকে স্বাগত ।
২৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৯
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ভালো লাগছে আপনার এই সিরিসটি । কনকে আমার পারসনালি ভীষণ ভালো লাগে , অসম্ভব ট্যালেন্টেট একটি মেয়ে ।
অনেক শুভকামনা জানবেন ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া , আসলেই কনক এক বিরাট প্রতিভা । তার শিক্ষা , কর্ম , কীর্তি ,সন্মাননা সম্পর্কে অনেক কিছু লিখেছিলাম ।
পোস্টের কলেবর বেড়ে যাচ্ছে দেখে মুছে দিয়েছি । সাথে উইকিপিডিয়া লিংক সংযুক্ত করেছি ।
২৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাসমান ট্রেনের আবিষ্কারক , আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসি ওল্ড ডোমিনিয়ন ইউনিভার্সিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ডঃ আতাউল করিম এবং নিউজিল্যান্ডের বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্য বিভাগের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার বিজয়ী আজম আলী -কে বাংলাদেশ সরকার উপযুক্ত সম্মানী দিয়ে কিছুদিনের জন্য দেশে নিয়ে আসুন।
উন্নয়নের শুরুটা করে দিন এনারা!!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ওহ ! রিপ্লাই টা নিচে চলে গেছে
৩০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কাজের উপযুক্ত ক্ষেত্র পেলে এঁরা অবশ্যই দেশে ফিরে আসবেন ।
উদাহরণ আমাদের কাছের মালয়শিয়া । সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বীথি ।
৩১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনার মন্তব্য আপনি যখন খুশি মুছে দিতে পারেন আর যেখানে খুশি পেষ্ট করতে পারেন!!
ঠিক করে নিন!!!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগামীর জন্য শিখে রাখলাম । ধন্যবাদ ।
৩২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আপনার এই ধারাবাহিকটা বেশ অনুপ্রেরণাদায়ক । জগতবিখ্যাত সব জয়ী ব্যক্তিত্বদের নিয়ে লিখছেন । আবার তারা আমাদের দেশেরই বংশদূত । তাই দেশের ভবিষ্যতরা এখান থেকে অনেক অনুপ্রেরণার খোরাক পাবে ।
এক কথায় অসাধারণ কাজ করে যাচ্ছেন ।
ভাল থাকুন ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তারা আমাদের দেশেরই বংশদূত।
চমৎকার বলেছেনতো ! বংশদূত শব্দটা এই প্রথম শুনলাম !!
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ।
৩৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ম্যাগনেটিক ফিল্ডে ভাসমান ট্রেনের আবিস্কারক করিম সাহেব নন; তবে, করিম সাহেব বড় মানের পদার্থ বিগ্গানী
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চাঁদগাজী ,
ওল্ড ড্যামিয়ান ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা বিগত ৭ বছর ধরে এ ধরনের একটি ট্রেন তৈরির গবেষণায় বিপুল অর্থ ব্যয় করেও কোনো সফলতা পাননি । ঠিক সফলতা পান নি এমনও নয় । তারাও আবিস্কার করেছেন । তবে তাদের আবিষ্কৃত মডেলের ওই ট্রেনে প্রতি মাইল ট্র্যাক বসানোর জন্য গড়ে খরচ পড়ে ১১ কোটি ডলার । যা বাণিজ্যিক ভাবে এই ট্রেন উৎপাদনে প্রধান প্রতিবন্ধক ছিল ।
তাই কতৃপক্ষ ওই আবিষ্কারকে বাতিল ঘোষণা করে ২০০৪ সালে এই প্রকল্পটির দায়িত্ব তুলে দেন ড. আতাউল করিমের হাতে । মাত্র দেড় বছরের মাথায় ড. আতাউল করিম ট্রেনটির প্রোটোটাইপ তৈরি করতে সক্ষম হন । তাঁর এই আবিস্কার ছিল আগের আবিস্কার থেকে সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র ।
আতাউল করিমের আবিষ্কৃত এই ট্রেনে প্রতি মাইল ট্র্যাক বসানোর জন্য খরচ হবে মাত্র ১ কোটি ২০ লাখ ডলার ।
এই খরচ সহনীয় মাত্রার বিবেচিত হওয়ায় কতৃপক্ষ এই মডেলটিকে বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের সিদ্ধান্ত নেয় ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
৩৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
আপনার এ সিরিজটি একটি চলমান ঘটনা । ধন্যবাদ দেবোনা , বলবো - সাথে আছি ।
শুভেচ্ছান্তে ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাথে থাকায় আনন্দিত ! আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৩৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আপনার এই সিরিজটি অনেক ভালো লাগে।
বই হিসাবে প্রকাশ করার পরিকল্পনা আছে নাকি?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপাতত সিরিজটা শেষ করি । আপনাকে ধন্যবাদ আমি আবুলের বাপ ভাইচা ।
৩৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩
বনমহুয়া বলেছেন: আপনাকেও অভিনন্দন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও
৩৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৪
উর্বি বলেছেন: ভালো লাগল
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গুণী একজন চিত্র শিল্পীর ভালো লাগা , আমার কাছে রীতিমত প্রশংসা পত্র ।
আপনার জন্য শুভ কামনা ।
৩৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: এক দুই করে আজ
পুরো হীরক জয়ন্তি;
ধন্যি বাছারা খাঁটি
সোনার পয়মন্তি।
এ মাটিতে সোনা ফলে
কত গুল শুনেছি;
পোষ্ট পড়ে সত্যতা
ছিলো তার জেনেছি।
৭৫এ পৌছলে তুমি
বলছি সত্য মেনো;
সংখ্যাটি আর ফুরোবেনা
এ কথাটি জেনো।
এমনিতর হাজারো পোষ্ট
লিখে যাও নিরবধি;
ভালো কথা...ইয়ে,দেবে নাকি (কানে কানে)
কনকের সেল নং থাকে যদি
কানে কানে আবারো বলি
সিরিজ হচ্ছে জবর;
বন্ধ যদি করো তবে
আছে তোমার খবর...........
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার তাৎক্ষণিক কাব্য সৃষ্টির সহজাত প্রতিভায় আমি মুগ্ধ !
ইচ্ছে ছিল ছন্দে ছন্দে রিপ্লাই দেব, সারা দিন চেষ্টা করলাম বাট দুই লাইনও মিলাতে পারিনা
আসলে সবাইকে দিয়ে ছন্দ হয় না । শুভ কামনা রইল ।
৩৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
জেন রসি বলেছেন: এদের মেধাকে যদি দেশের কাজে লাগান যেত! যদিও যা কিছু ভালো তা সার্বজনীন। বরাবরের মতই তথ্যবহুল পোষ্ট। শুভকামনা।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা জেন রসি ।
৪০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
আরজু পনি বলেছেন:
শিরোনাম দেখে পোস্ট খোলার আগে মেয়ের ছবি দেখে বলি কী ব্যাপার ! পোস্ট পুরুষকে নিয়ে ছবি দেখি মেয়ের...হাহাহাহা
তথ্য বহুল পোস্ট বিশেষ করে নিজের দেশের মানুষরা প্রবাসে কতো নাম করছে জেনে ভালো লাগলো ।
আর ৭৪ টার জন্যেবিশেষ ধন্যবাদ । আমার কিছু লেখার কাজে লাগবে ।
এবং প্রিয়তে...
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার পোস্টের অংশ বিশেষ আপনার কাজে লাগবে জেনে সন্মানিত বোধ করছি । আপনাকে ধন্যবাদ আরজুপনি ।
৪১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: এ দেশের অনেক নাম না জানা কৃ্তি সন্তানদের পরিচিতি তুলে ধরে আপনি এক চমৎকার কাজ করে চলেছেন। লেখার স্টাইলটাও ভালো, তাই পড়ে বেশ আনন্দ পাওয়া যায়। ভালো লাগলো আপনার এই লেখাটাও, অন্যান্যগুলোর মতই (যেগুলো পড়েছি)।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার একজন লিখক খায়রুল আহসান ভাইয়ের প্রসংসা ভাল লাগলো , আপনাকে ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এদের মধ্যে আবুল হোসসামের নাম আগে থেকেই জানি । তথ্যবহুল পোস্টে ১ম ভাল লাগা ।