নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শৈশবে দেখেছি মার্বেল খেলাটাকে মুরুব্বিরা কেন জানি কুনজরে দেখতেন,একটা ছেলের ভবিষ্যৎ যে বরবাদ হয়ে যাচ্ছে এ খেলার খেলোয়াড়দের দেখে তারা প্রায় নিশ্চিত হয়ে যেতেন।‘বরবাদ হয়ে যাচ্ছে’’ নয়, আরেকটা খেলা খেললে মুরুব্বীকুল নিশ্চিত হয়ে যেতেন এই ‘ছেলে বরবাদ হয়ে গেছে’।ওই খেলাটাও মার্বেল খেলার মত তবে খেলা হত পয়সা দিয়ে।আমাদের স্থানীয় ভাষায় একে বলা হত ‘পয়সা মীর’।
এই পয়সা মীর বাদে ইচিং বিচিং, ওপেন টি বাইস্কোপ , কড়ি খেলা , কানামাছি , কাবাডি , কুতকুত , গোল্লাছুট , বউচি , টোপাভাতি , ডাংগুলি , দাড়িয়াবান্ধা, পুতুল খেলা , ফুল টোকা , বাঘ ছাগল খেলা , মার্বেল খেলা , মোরগ লড়াই , লাটিম , লুডু , ষোল গুটি , এক্কাদোক্কা , ইত্যাকার কত রকমের খেলা যে ছোটবেলায় খেলেছি তার ইয়ত্তা নাই।
সে সকল খেলা থেকে কয়েকটি খেলা নিয়ে এই পোস্ট।আমার ধারনা এই পোস্ট আপনাকে কিছুক্ষনের জন্য হলেও আপনার সোনালী শৈশবে নিয়ে যাবে। উল্যেখ্য যে, পোস্টের ছড়া গুলি লিখেছেন, সামুর সুকুমার রায় ‘কি করি আজ ভেবে না পাই।‘
১/পুতুল খেলা - বাড়িতে মাটি, কাঠ কিম্বা কাপড় দিয়ে মানুষের আদলে পুতুল বানানো হত।পুতুল খেলা খেলেনি এমন মেয়ে এতদ অঞ্চলে খুঁজে পাওয়া যাবেনা। এটা মুলত মেয়েদের খেলা, তবে ফূটফরমাস খাটা বা বাজার সদাই করার জন্য ছেলেদের ভুমিকাও থাকতো ।
মাটি,কাঠ,মোম কিবা
কাপড় আর সুতোলে;
গড়ে তা খেলেনি কে হে
কুট্টিকালে পুতুলে?
ও বাবারে মর্দ সবে
ছেঁকে ধরে মোরে;
কি সাহস!মগো নাম!!
দেখে নেবো তোরে।
বুকে হাত দিয়ে কও
খেলোনি কি কভু?
পুতুলি বিয়েতে সেজে
শশুর হয়ে হবু?
হা হা হা হা পারবেনা
মোটে যে তা জানি;
কুট্টিকালের আহা
মধু স্মৃতিখানি।
যত কও মে'গো খেলা
পুলারাও সাক্ষী;
ছড়ায় পড়লো কিগো
শৈশবি ঝাক্কি?
২/গুটি খেলা (আমাদের স্থানিয় ভাষায় 'কুত্তা কুত্তা)- মেয়েদের আরেকটি প্রিয় খেলার নাম গুটি খেলা। সাধারণত দশ-বারো বছরের মেয়েরা এই খেলাটি খেলে। ইট বা পাথড়ের পাঁচটি গোল টুকরা নিয়ে খেলতে হয় এটি।শুরুতে গুটিগুলোকে মাটিতে ছড়িয়ে ফেলতে হয়। তারপর মাটিতে ছড়ানো গুটিগুলো থেকে একটি হাতে নিয়ে তা উপরে ছুড়ে দেয়। ছুড়ে দেয়া গুটিটি মাটিতে পড়ার আগেই ওই গুটি সহ মাটিতে ছড়ানো এক বা একাধিক গুটি হাতে তুলতে হয়।
এটি বাপু জেনুইন
মেয়েগোই খেলা;
খেলেনি তা,দেখি তবে
মে'গো হাতে মেলা।
ক্লাশ ফাঁকে রুমি-সুমি
এরে-ওরে ঠেলে;
কি আজব চামে চামে
ক্লাশেই তা খেলে!!
উপড়ে ছুড়ে সে গুটি
ছুঁঃ মেরে তা ওমা'রে;
চারখানা গুটি তুলে
মুঠিতে কি চুমারে!!
সে কালেই গুটিতরে
হতো ভারি হিংসে;
গুটি হয়ে জন্মিনি
ভেবে যাই চিমসে।
৩/ কুত কুত (এক্কাদোক্কা) - আমাদের দেশের মেয়েদের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় একটি খেলা। ভাঙ্গা মাটির হাড়ি বা কলসির টুকরা দিয়ে চাড়া বা ঘুটি বানিয়ে বাড়ির উঠানে কিম্বা খোলা জায়গায় আয়তাকার দাগ কেটে খেলা হয় এক্কাদোক্কা/চাড়া। ঘরের মধ্যে আড়াআড়ি দাগ টেনে তৈরি করা হয় আরো ছয়টি খোপ।বেশ সরল নিয়মের এই খেলাটি একা একাই খেলা যায়। আবার বন্ধুরা মিলে এক্কাদোক্কার প্রতিযোগিতাও করা যায়। এক এক করে প্রতিটি ঘরে চাড়া ছুড়ে এবং এক পায়ে লাফ দিয়ে দাগ পার হয়ে ওই চাড়া পায়ের আঙ্গুলের টোকায় ঘরের বাইরে আনতে হয়। আঙ্গুলের টোকায় চাড়াটি কোন দাগের উপর পড়লে কিম্বা দুই পাশের রেখা পার হয়ে গেলে খেলোয়াড় দান হারায়। তখন দান পায় দ্বিতীয় জন। এভাবে যে সব ঘর পার হয়ে আসতে পারে সে-ই এক্কাদোক্কায় জিতে যায়।
যে মেয়ে ক'বে জীবনে সে
খেলেনিকো কুতকুত;
আদৌ সে মেয়ে নাকি
আছে মোর খুতখুত।
পুলারাও পারবেনা
বুকে মেরে টুক্কা;
অস্বীকারে খেলেনি হে
এক্কা ও দোক্কা।
কিতকিত,হাপ,অপ
কত দম বাপরে;
শ্বাসে ছেদ হলে ছিটে
নেই তার মাফরে।
যত হও দমরাজ
বোলে মহা দক্ষ;
আদতে এ খেলাতে যে
চারাটাই মুখ্য।
চারা পেতে কত কত
পাতিলের শ্রাদ্ধ;
ভালো চারা পেতেইতো
ভাঙ্গতে তা বাধ্য।
নির্বোধ মা-দাদীরা
ব্যপারটা না বুঝে;
ভাঙ্গতে পিঠের দাঁড়া
মিছেই লাঠি খুঁজে!!
সপাং সপাং বেতে
মেরেছেগো ছিঃ কি?
ওরাও কি ছোটকালে
খেলেনি তা ঠিকি?
খেয়ে মার,শতবার
কভু কেউ দমেনি;
খেলেছে তা সারাবেলা
খেল নেশা কমেনি।
৪/ জোলাভাতি- পুতুল খেলার মতোই মেয়েদের আরেকটি প্রিয় খেলা হলো জুলাবাতি বা রান্না করার খেলা।কঞ্চি বা লাঠি হয় ঘরের খুঁটি, পাতার ছাউনি দিয়ে বানানো হয় খেলাঘর। ঘর লেপা, চুলা তৈরি, খুদ দিয়ে ভাত রান্না, ধুলোকে চিনি বা লবণ আর গাছের বড় পাতাকে ব্যাবহার করা হয় বাসন হিসেবে। কেউ কেউ আশেপাশের ঝোপঝাড়ে যায় বাজার করতে। রকমারি কাল্পনিক কেনাকাটা করে নিয়ে আসে। সেখানে থাকে মাছ-মাংস থেকে সব রকমের তরকারি।তিনটে ইটের টুকরো দিয়ে বানানো হয় চুলা। সেই চুলায় ফু দিয়ে-দিয়ে আগুন জ্বলানো হয়। আগুনের ধোঁয়ার চোখ হয়ে যায় লাল। সবটাই অভিনয়। কিন্তু দেখলে মনে হবে বাস্তব সংসারেই ঘটে চলছে এসব। মুখ দিয়ে শব্দ করে পাতার থালায় চলে খাওয়ার পর্ব। এ সময় এক অনাবিল আনন্দে ভরে থাকে বাচ্চাদের মুখ।
এই খেলা যে খেলেনি
বৃথা তার শৈশব;
এ খেলা খেলেই শিখি
কুট্টিকালে ঐ সব।
কে হবে কর্তা তায়
কত প্রতিযোগীতা;
পরপর সিরিয়ালে
কার টার্ন টুকি তা।
মোর টার্ন এলে ব্যস
আহা মজা ওমারে;
রুমিটারে বেছে বিবি
খাই চামে চুমারে।
সে কালেই পেয়ে গেছি
হাতেখড়ি সংসার;
রুমিটা না ভারি ইয়ে
রেগে কয় ঢঙ ছাড়।
মিছিমিছি সংসারে
রুমি করে রান্না;
আহা স্মৃতি,কাঁদে মন
আজ থাক,আর না।
৫/ কানামাছি- কানামাছি ভোঁ ভোঁ, যারে পাবি তারে ছোঁ! ভীষণ সহজ আর খুব মজার একটি খেলা কানামাছি।
খেলাতে টস করে একজনকে কানামাছি বানানো হয়। একটি কাপড় দিয়ে তার চোখ বেঁধে দেওয়া হয়। চোখ বাঁধা অবস্থায় সে বন্ধুদের ছুঁয়ে দিতে চেষ্টা করে। বন্ধুরা মাছির মতো কানামাছির চারপাশ দিয়ে ঘোরাফেরা করতে থাকে আর তার গায়ে আলতো টোকা দিতে থাকে। এইসঙ্গে তারা কানামাছি ভোঁ ভোঁ, যারে পাবি তারে ছোঁ আওড়াতে থাকে। চোখ বাঁধা অবস্থায় কানামাছি যদি আশেপাশের কাউকে ধরে ফেলে, তাহলে যাকে ধরে তাকেই হতে হয় কানামাছি। নতুন কানামাছিকে ঘিরে শুরু হয় আবার খেলা।
এও এক মিঠে খেলা
ছেলে মেয়ে সকলে;
চোখেতে পট্টি বেঁধে
কানামাছি নকলে।
যে হয়েছে কানামাছি
তার কাম সাড়া;
বাকীগোর কাম হলো
তারে ধরে মারা।
মাইয়ারা নরম বলে
দেয় স্রেফ ছোঁয়াটা;
পুলা সব হাড়ে বদ
মারে ঘুষা-ঠুঁয়াটা।
মোর যথা বদগুলা
মারে কিল-লাথিও;
তাই বাজে এ খেলাতে
প্রায় হাতাহাতিও।
যদি থাকে কিসমতে
মেয়ে কানামাছি;
এথা-ওথা ছুঁতে তার
থাকি কাছাকাছি।
স্রেফ এটুকুন দোষে
মোরে নাহি ডাকতো;
কিংবা দেখলে মোরে
খেলা ছেড়ে ভাগতো!!
৬/ দড়ি খেলা/লাফা খেলা/ স্কিপিং - এ খেলা এখনো কিছুটা প্রচলিত আছে। উপকরন একটা রশি। এটাকে মাথার উপর আর পায়ের নিচ দিয়ে সমানে ঘুরানো। পায়ে বা মাথায় রশি আটকে গেলে খেলা শেষ ।
এ খেলা খেলতে বাপু
লাগে মহা স্কিল;
তাল থোরা পিছলালে
দড়ি বেঁধে মুশকিল।
থাকলে মুন্সিয়ানা
দু'জনায়ও দেয় লাফ;
অত সুজা ভেবনাকো
আদতে তা ভেরি টাফ।
তালেতে মিলিয়ে তাল
দু'জন এক দড়িয়ে;
কত যে দিয়েছি লাফ
মুন্নীরে জড়িয়ে।
৭/ মোরগ লড়াই - বিভিন্ন বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতায় এই খেলা আয়োজন করা হত। এটি সাধারনত ছেলেদের খেলা। গ্রামাঞ্চলের ছেলেদের কাছে এটি অতন্ত্য জনপ্রিয় একটি খেলা।
"নিয়মকানুন" মোরগ লড়াই খেলায় একদল ছেলে গোল হয়ে একপায়ে দাড়িয়ে থাকে। দুই হাত দিয়ে অপর পা পিছনে ভাজ করে রাখতে হয়। রেফারি যখন বাশিঁতে ফুঁ দেন তখনই খেলোয়াড়রা একে অপরকে ভাজ করা পা দিয়ে মারতে থাকে। কেউ পরে গেলে সে বাতিল বলে গণ্য হয়। এভাবে শেষ পর্যন্ত তিনজন থাকে। তাদের মধ্য থেকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় নির্ধারন করা হয়।
এ খেলার ঠেলা আছে
লোক চাই পাক্কা;
গা বাঁচিয়ে কৌশলে
মারা চাই ধাক্কা।
কেউ মারে কাঁধে আর
কেউ মারে বুকে;
জমিনে পড়লে পা'টা
খেলা গেলো চুকে।
ভয় যদি হাঁটু করে
ও জা'গায় হিট;
দেখেছি কত যে বীর
স্পটেই ফিট!!
৮/ কপাল টোকা/ মাছ মাছ/ ফুল টোকা -গ্রামীন শিশু কিশোরদের অন্যতম খেলা। বাড়ির আঙ্গিনাতে কিংবা স্কুলের মাঠে মেয়েরা ফুল টোকা খেলে থাকে। শিশু বয়স থেকে কৈশোর পর্যন্ত এই খেলায় অংশ নেয় গ্রামের মেয়েরা। এই খেলায় কোনো উপকরণ লাগে না। দলপতি সহ দুই দলে ভাগ হয়ে কিছুটা দূরত্বে মুখোমুখি বসে এই খেলা শুরু করতে হয়। দুই দল নিজেদের খেলোয়াড়দের নাম ফুল,মাছ অথবা ফলের নামে রেখে থাকে। দলপতি অপর পক্ষের যে কোনো খেলোয়াড়ের চোখ দুইহাতে চেপে ধরে সাংকেতিক নামে তার যে কোনো একজন খেলোয়াড়কে ডাকে। সে খেলোয়াড় এসে চোখ ধরে রাখা খেলোয়াড়টির কপালে আলতো করে টোকা দিয়ে নিজের জায়গায় গিয়ে বসে। চোখ খোলার পর ঐ খেলোয়াড়কে যে টোকা দিয়েছে তাকে সনাক্ত করতে হয়। সফল হলে সে সামনের দিকে লাফ দেবার সুযোগ পায়। এইভাবে যে দলের খেলোয়াড় লাফ দিয়ে প্রথমে সীমানা অতিক্রম করে সেই দলই জয়ী হয়।
'মাছ মাছ' নাম শুনে
হই থোড়া বোকা;
মোরা খেলি এ খেলারে
নাম 'ফুল টোকা'।
খেলার আছে টেকনিক
সিক্রেট কোডে;
ইশারায় সব কথা
হয়ে যেতো মুডে।
কৌশলে মাইয়াগোরে
কত দিনু ধোঁকা;
চোখ বুজে কয়ে দিয়ে
কে দিয়েছে টোকা।
কোথাও যে ফাঁকি আছে
বুঝে তারা ঠিকি;
ধরতে না পেরে ট্রিক্স
কাঁদে নাঁকি ছিঃ কি!!
পরিশিষ্টঃ
মিঠে সব খেলে মোরা কাটিয়েছি শৈশব;
ডিজিটাল জমানাতে মধু স্মৃতি কই সব?
এভাবে বেড়েছি মোরা মাঠে-ঘাটে-বিলে;
আজকাল বাড়ে ওরা ক্যাপসুল পিলে!
পুলাপান বাড়ে আজ ভার্চুয়াল ভূবনে;
মাটিই দেখেনি তারা ডেইরি ফার্ম জীবনে।
তখনো সুঠাম ছিনু আজো পুরো চাঙ্গা;
পুলাপান এ বয়সে আধা মাজা-ভাঙ্গা!
বানালো কি জমানা হে ডিজিটাল বর্গিরা;
চারপাশে কিলবিল ফার্মের মুর্গিরা!
আর যে যায়না সয়া প্রজন্ম যে ক্ষতিতে;
চলো চলো ফিরে মগো সোনালী সে অতীতে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপ্যায়নের দায়িত্বে আছেন ,'কি করি আজ ভেবে না পাই; ভাই ।
তিনি এলেন বলে ----
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
শামচুল হক বলেছেন: উনি আবার চায়ের বদলে ছড়া দিয়ে বিদায় করবেন না তো?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কলার ছড়া হইলে আপত্তি থাকার কথা নয়!
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
হাতকাটা হাকিমুল বলেছেন: এক্কেরে নস্টালজিয়া পোষ্ট !
আহারে কি দিনগুলি আছিল সেসময়
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এক্কেরে নস্টালজিয়া পোষ্ট ! পোস্ট সার্থক!!
'সেই যে আমার সোনা রঙের দিন গুলি'
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
জুন বলেছেন: ছোটবেলায় ফিরে গেলাম আপনার পোষ্ট পড়ে গিয়াস লিটন। মোরগ লড়াই ছাড়া আপনার উল্লেখিত সব খেলাই খেলেছি, এমনকি মার্বেল আর ঘুড়ি ওড়ানো পর্যন্ত। আর কি করির কবিতায় বরাবরের মতই মুগ্ধ ।
+
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মোরগ লড়াই টা জেনুইন ছেলেদের খেলা। তবে মার্বেল আর ঘুড়ি ওড়ানোর কথা শুনে বুঝতেছি আপনি বেশ দস্যি ছিলেন
৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @শামচুল হকঃ
ও বাবারে লোকটার
চা'য়ে সেকি লোভগো;
ঠিকাছে ঠিকাছে দিনু
চা'য়ে দাও ডুবগো।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শামসুল ভাই চা খায়
চুক চুক শব্দে
আমরা ঢোক গিলি
টেটলির গন্ধে!
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ভাইজান, এক কাপ চা হবে? চা খেতে খেতে পোষ্টে মন্তব্য করি!!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কি করি ভাই---- মেহমান আইছে-----
৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: টাইম মেশিনে চড়ে আমার শৈশবে ফিরে গিয়ে দেখলাম, পড়া না পারার অপরাধে।। খালি স্যারের হাতে মার খওয়ার দৃশ্য।।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পড়া, খেলা বাদ দিয়া মাইয়াগো লগে চিঠি চালাচালী করছেন, মাইরতো খাইবেনই
৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বরাবর যথা আজো
পোষ্টটা অনন্য;
ছড়াতে অরুচি যত
মান যে জঘন্য।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জুন আপুর কমেন্টে
পড়েন শেষ ছত্র
আমি হলে মানতুম
এ প্রশংসা পত্র !!
৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবজাতির শিশু কিশোরদের নিজেদের কিছু খেলা আছে, সবার জীবনে সেসব মধুর স্মৃতি জড়ি্যে আছে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উল্যেখিত খেলা বাদের আমরা নিজেদের প্রয়োজনে নিজেরাই অনেক খেলা আবিস্কার করে খেলতাম।
গাজী ভাই পূরোনো দিনের মানুষ , আপনাদের সময় কি এসব খেলা ছিল?
১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯
চ্যাং বলেছেন:
উড়ে বাআব্বায়
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নামে মনে হয় ভাইজান চায়নিজ !!
১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: কুঁড়ের বাদশা হলেও তখনও মাথায় অল্প বুদ্ধি ছিল ; নিজের খেয়ে পরের মাইয়াগো চিঠি দিমু কোন দুঃখে। পড়া পরি নাই বলে স্যারের হাতে মাইর খেতাম।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পড়া না পারার কারন তো ওইটাই ছিল মিয়া ভাই, নাকি ?
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হা,হা,হা..... তখন সবার দেহে মনে একটা ফিনফিনা আবেগ চলতো। এখন আপনার কথা জিগাইয়া আর লজ্জা পেতে চাই না, এবার আমি যাই
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাহাহাহা অনেক ধন্যবাদ কু-- বাদশা
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ছোটবেলায় এগুলোর প্রায় সবই খেলেছি। সবচেয়ে খারাপ লাগত তখন যখন সিনিয়ররা আমাদের জুনিয়রদের দিয়ে ফাই-ফরমাশ খাটাত কিন্তু খেলায় চান্স দিতে চাইত না।
ধন্যবাদ লিটন ভাই। ছোটবেলার স্মৃতিগুলো আসলেই নস্টালজিক।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিশেষ করে বউ জামাই খেলায় ছোটদের দেয়া হত বাজার সদাই করতে বড়রা সাজতো জামাই
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৬
সুমন কর বলেছেন: আহা শৈশব !! আসলেই নস্টালজিক পোষ্ট !! এখনকার যান্ত্রিক ছেলে-মেয়েরা এসব পাবে না !! তখন হয়তো সত্যি টাইম মেশিন লাগবে।
+।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এখনকার ছোটরা মজে আছে ট্যাব আর কম্পিউটার নিয়ে। এসব খেলার গল্প তাদের কাছে নিচক রুপকথা।
১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শহরে জন্ম নিয়েছি। তবে গ্রামে যাওয়া হতো ২/১ বছর পর পর।
১. পুতুল খেলা - নিজেতো খেলার প্রশ্নই আসে না। তবে বোন বা কাজিনদেরও দেখিনি।
২. গুটি খেলা - খেলেছি শহরে ও গ্রামে। expert
৩. কুতকুত - খেলেছি শহরে বারান্দায়, গ্রামে। expert
৪. জোলাভাতি - গ্রামে খুবই ছোট অবস্থায়। no idea
৫. কানামাছি - গ্রামে খেলেছি। no idea
৬. দড়ি খেলা - বাসায় অনলি। medium
৭. মোরগ লড়াই - স্কুলে অনলি। medium
৮. কপাল টোকা - শহরে বারান্দায় ও গ্রামে খেলেছি। expert. কে টোকা দিয়েছে তা বলার টেকনিক/বুদ্ধি!!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পুতুল খেলা বাদে প্রায় সব খেলার সাথেই আপনি পরিচিত। জোলাভাতির প্রায় চরিত্রই পুতুল খেলায় থাকতো ।
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আহা!রে, চলেন বেগুইন মিলি আবার হুলাহাইন হইয়া যাই।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: 'হুলাহাইন' হইয়াও তেমন লাভ হইবোনা মামা ভাই , এখন খেলার জায়গার বড় অভাব তাছাড়া একগাদা বইএর চাপে খেলার সময়ও কই ?
১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ফুল টোক্কা খেলা র নাম ই কপাল টোকা !!!!
গুটি জীবনে ও খেলি নাই ,বাকি গুলো খুব খেলেছি আনন্দ নিয়ে ।
বাহ !!! বেশ বেশ !!!
কি করি আর লিটন ভাই এর যুগল জমেছে দারুন করে ।
লেখায় ভালোলাগা ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ফুল টোক্কায় খেলোয়াড়দের নাম রাখা হত ফুলের নামে, আমাদের এলাকায় রাখা হত মাছের নামে , তাই মাছ মাছ খেলা বলা হত।
পোস্ট যদি জমে থাকে তা কি করির কারনে, আমার কোন ক্রিতিত্ব নাই মনিরাপু।
১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
এপেন্টু বাইস্কোপ,
নাইন টেন টেস্কোপ,
সুলতানা বিবিয়ানা,
সাহেব বাবুর বৈঠকখানা,
স্কুলেতে যেতে,
পান-সুপারি খেতে।
এই খেলাটা মন হয় আপনারা পাননি!!! আমরা এটাও খেলতাম।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এটা আমরাও পেয়েছি, তাই পোস্টের প্রথমেই লিখা হয়েছে। ধন্যবাদ জানবেন সত্যপথিক শাইয়্যান
১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:২৬
প্রামানিক বলেছেন: আহারে! আপনার পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে এই খেলাগুলোর জন্য আবার প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হই।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সত্যি প্রামানিক ভাই 'পুরোনো সে দিনের কথা ভুলবো কিরে হায়----'
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সত্যি প্রামানিক ভাই 'পুরোনো সে দিনের কথা ভুলবো কিরে হায়----'
২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৫
নীল-দর্পণ বলেছেন: কোথায় হারিয়ে গেল সেই ছোট্টবেলা! শীতকাল আসলে আরো বেশী স্মৃতিকাতর হয়ে যায় কারন প্রায় পুরোটা শীত গ্রামে কাটাতাম।
পোস্টে ভাললাগা যদিও একটাই দেখাবে কিন্তু অনেক অনেক অনেক ভাললাগা জানবেন এই সুন্দর পোস্টটায়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শীতকালে সারা গ্রামটাই ছিল খেলার মাঠ। সারা মাঠ জুড়েই চলতো না না খেলা।
সারা শিত গ্রামে কাটাতেন জেনে একটা কথা জানতে ইচ্ছে হচ্ছে- কিশোর এডভেঞ্চার রস চুরিতে ছিলেন কখনো ?
২১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: খেলা আর ছড়া নিয়ে দারুন এক পোস্ট।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কঙ্কাবতী রাজকন্যা ।
২২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৩
সোহানী বলেছেন: অসাধারন জুটি..... যেমন বিষয় তেমনি কাব্য। সত্যিই টাইম মেশিন দরকার.... তবে সত্যি বলতে পুতুল আর হাড়ি পাতিল দিয়ে খেলা ছাড়া কোন খেলাই খেলার সুযোগই পাইনি ছোটবেলায়। ছিলামতো ফার্মের মুরগীর মতো ........... আপনাদের জীবন নিয়ে সত্যিই হিংসে হয়। কি আনন্দের শৈশব ছিল আপনাদের.............
যা হোক কি করিতো যেভাবে চা বিতরন করছে তাতে ভাগ না বসালেই নয়......
অসাধারন ছন্দ কথন সাথে চমৎকার লেখনিতে + টু দা পাওয়ার ইনফিনিটি।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এ সবই গ্রামীণ খেলাধুলা। উপকরন ছিল প্রাকৃতিক । হয়তো শহরে ছিলেন তাই এসবের সাথে তেমন পরিচিত হতে পারেন নি ।
আপ্যায়নের বেলায় কি করি কিপ্টামী করছে কেন বুঝতেছিনা ! চা দিয়েছে শুধু একজন কে ।এখন ব্লগেও দেখছিনা, মনে হয় ক্যাশ নিয়ে ভেগেছে
২৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: হা হা হা… মেয়ে তো তাই রস চুরিতে ছিলাম নস, মানে কাজিনরা কেউ গেলেও নিতো না। তবে রস নিয়ে একটা স্মৃতি জ্বলজ্বল করে তা হল, কাজিনদের সাথে ভোর বেলা কলস হাতে রস আনতে যেতাম। পেঁয়াজ, রসুন, মসুরি, সর্ষে ক্ষেতের আল ধরে হেঁটে যেতাম। সর্ষে ক্ষেতের পাশে যেতে যেতে খালি কলসটা ফুলের সাথে ছুঁয়ে ছুঁয়ে দিতাম, এক সময় দেখা যেতো কলসের পেট হলুদ ফুলের পাঁপড়িতে ভরে গেছে।
সকালের শিশির, ক্ষেতের ঝুরঝুরে মাটি একাকার হয়ে স্যান্ডেলে লেগে স্যান্ডেল ভারী হয়ে যেতো। কত দূর গিয়ে পাট কাঠি বা গাছের ডাল খুজে সেই স্যানডেল থেকে মাটি ছাড়িয়ে আবার হাঁটা!
বাড়ী এসে পাট কাঠি ধুয়ে তা দিয়ে ঠান্ডা রস খাওয়া……! আহা কোন কিছুর বিনিময়েই সেই সময়টা আর ফিরে আসবে না!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট - গড আমার দেশ কবে দুর্নিতিমুক্ত হবে?
গড- আরো ৫০ বছর লাগবে।
শুনে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কেঁদে উঠলো- আহ আমি দেখে জেতে পারলাম না।
ব্রিটেনের প্রধান মন্ত্রী - - গড আমার দেশ কবে দুর্নিতিমুক্ত হবে?
গড- আরো ৭০ বছর ।
শুনে ব্রিটেনের প্রধান মন্ত্রী কেদে দিলেন, আহারে আমার আর দেখা হল না।
বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী - গড আমার দেশ কবে দুর্নিতিমুক্ত হবে?
শুনে গডই কেঁদে উঠলেন- আহারে আমি বোধ হয় দেখে যেতে পারলাম না।
গডের কথা শুনে অন্যরা কাঁদছে , আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী কিনা গডকেই কাদিয়ে দিলেন।
আমার পোস্ট পড়ে সবাই নস্টালজিক হচ্ছে আর আপনি কিনা চমৎকার বর্ননায় আমাকেই নস্টালজিক করে দিলেন?
আপনার বর্ননাটা যেন পর্দায় দেখছিলাম।
২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মিষ্ট অতীত! আহা... কোথায় পাবো সেদিনগুলো? এখানকার ছেলেমেয়েদের শৈশব কিন্তু আলাদা। ওরা এসবের নাম বলতে পারবে কিনা সন্দেহ। পাঠ্যপুস্তকেই শুধু এসব সীমাবদ্ধ আছে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাঝে মাঝে ভাবি কি আনন্দ থেকেই না এখনকার শিশুরা বঞ্চিত হচ্ছে।
২৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর সব স্মৃতিতে খেলাগুলোর তথ্য , ছবি ও ছড়া কিছুটা সময়ের জন্য হলেও নিয়ে গিয়েছিল সেই ছো্ট্টবেলায়। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভাল লাগলও । অনেক ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান সুজন ।
২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ৪ আর ৫ শুধু খেলা হয়েছে । ভালো একটা পোষ্ট দিয়েছেন । ভালো লাগল
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন নূর-ই-হাফসা
২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: বর্তমানে এসে অতীতের দিকে
তাকিয়ে ভুলতে পারি না অতীতের
ফেলে আসা দিনগুলির কথা।
স্মৃতি শুধু কিছু হারিয়ে ফেলার বেদনা।
কাব্যপাঠে বিমুগ্ধ হলাম। প্রিয়কবিকে
আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।
শুভকামনা রইল। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মাটির কাছাকাছি একজন কবির মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগছে , ধন্যবাদ জানবেন ।
২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে, আরে, দারুন একটা পোস্ট দিয়েছেন তো! শৈশবে এসব খেলা আমিও খলেছি। তবে মোরগ লড়াই আর কানামাছি আমার প্রিয় খেলা ছিল। আহা! এক ঝটকায় নিয়ে গেলেন সেই সোনালী দিন গুলোতে।
ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মোরগের লড়াই আমিও অনেক খেলেছি, পড়ে জেতাম তবে পায়ের আঙ্গুল ছাড়তাম না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ জনাব আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই ।
২৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আপনি আর কিকআভেনাপা এক হলে পোস্টের কী অবস্থা হয় তা আর বলতে ! একদম ফাটিয়ে দিয়েছেন । খেলাগুলোর সাথে ছড়া যেন খুব অতোপ্রোতভাবে জড়িত । চমৎকার লেগেছে ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার কোন কৃতিত্ব নাইরে কথন ভাই, কিকআভেনাপা না কি এক এক আপা কইলেন হের ছড়ার জন্যই পোস্টের শ্রী বৃদ্ধি ঘটেছে।
৩০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
পুতুল খেলা বাদে সবগুলাই খেলেছি ।
৩ং টা নাকি মেয়েদের খেলা, হাতের উপর পাথর নিয়ে খেলা !
উহাও মোটামুটি পারতাম।
নস্টলজিক পোষ্ট।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ২ নং টা গুটি খেলা, এটা আমিও বেশ পারতাম।
টাইম মেশিনের যাত্রী হয়েছেন দেখে ভাল লাগলো
৩১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কত খেলেছি এসব খেলা।ছোটকালটা খেলাধুলা করেই বেশি কেটেছে।
আবার যদি সেই শৈশব ফিরে পেতাম।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শৈশবেতো আর ফিরে যেতে পারবো না, শুধু শৈশবের জাবর কাটতে পারবো।
ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই।
৩২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫
মানিজার বলেছেন: আহাঃ সেই ছুডুবেলা । মিস ইউঃ
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ মানিজার সাহেব ।
৩৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭
জুন বলেছেন: কাঁচ বেটে রঙ দিয়ে আঠার সাথে জ্বাল দিয়ে ঘুড়ির সুতোয় মাঞ্জা দেয়া আর পাঁচ পাউন্ডের ডানোর কৌটা ভর্তি জেতা মার্বেলের কথা মনে হলে এখনো উদাসী হয়ে পরি গিয়াস লিটন । কোথায় গেল সেই সোনাঝরা দিনগুলো আমাদের ছেলেপুলেরা কম্পিউটারে গেমস খেলেই শৈশব কৈশর ক্কাটিয়ে দিল
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এ জুগের কিশোরদের দেখে বড্ড মায়া হয়, তারা প্রকৃতির কাছাকাছি জেতে পারছেনা । তাদের আনন্দময় শৈশব কম্পিউটার গেমে বন্ধি
৩৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
ওমেরা বলেছেন: কত্ত কত্ত খেলা, আমি তো কোনটাই খেলি নাই , টিভিতে প্লে- ষ্টেশন খেলে বড় হয়েছি এখনো মোবাইলে গেম খেলি সময় পেলেই।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি হান্ড্রেড পার্সেন্ট শহুরে, গ্রামের সাথে যোগ থাকলে একটা না একটা খেলার অভিজ্ঞতা থাকার কথা।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন ও মেরা আপু।
৩৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:১০
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আহারে সেইসব দিন আবার মনে পড়ে গেলো।
এখনকার বাচ্চারা এসব থেকে বঞ্চিত।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি তো প্রবাসি, দেশের গ্রাম গঞ্জ থেকেও এসব খেলা এখন উঠে গেছে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি তো প্রবাসি, দেশের গ্রাম গঞ্জ থেকেও এসব খেলা এখন উঠে গেছে।
৩৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
আমি স্বপ্নদ্রষ্টা বলেছেন: আপনার উল্লিখিত প্রত্যেকটি খেলা আমি খেলেছি ছোট বেলায় । আরও অনেক খেলা খেলেছি যা উল্ল্যেখ নাই । আমার শৈশব চ্যাম্পিয়ান/ সমৃদ্ধ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার শৈশব কেটেছে আনন্দে। পোস্টে অনেক খেলাই বাদ পড়েছে, এখানে সর্বাধিক পরিচিত খেলা গুলি তুলে ধরেছি। তা ছাড়া সময়ের প্রয়োজনে আমরা নিজেরাই আরো অনেক খেলা তৈরি করেছিলাম।
৩৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পারেনও বটে মানুষকে নষ্টালোজিক করতে।।
কবি এবং লেখক, দুজনকেই শুভেচ্ছা।।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী
৩৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় ব্লগার,
এতদ্বারা (কত দ্বারা সেটা বলা যাবে না) জানানো যাইতেছে যে, আজ আমার বাড়ী আপনার ঐতিহাসিক সেই দাওয়াত।
এটা যেই সেই দাওয়াত নয়, একদম বাধ্যতামূলক দাওয়াত। যেতে না চাইলে র্যাব দিয়ে ধরে নিয়ে যাবো কিন্তু। সুতরাং মানে মানে চলে আসুন দাওয়াতে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্য ৩৮ এর রিপ্লাই দ্বারা প্রজ্ঞাপন দাতাকে জানানো যাচ্ছে যে, আমন্ত্রন পত্রে বাসার ঠিকানা না থাকায় নিমন্ত্রন গ্রহীতা 'র্যাব দ্বারা ধরিয়ে নেয়া' অপশনটিই যৌক্তিক জ্ঞান করিতেছে। (র্যাব বাসা চিনে তো?)
৩৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ শৈশব থেকে ঘুরিয়ে আনার জন্য ।
সকল খেলা সাথে ছড়া প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠোত্তর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আলী ভাই, প্রিয়তের জন্য কৃতজ্ঞতা ।
৪০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৪
আখেনাটেন বলেছেন: ছোটবেলার এই সব খেলার কথা মনে হলে অাপন মনেই হেসে উঠি।
পড়াশুনা রেখে মার্বেল খেলতে গিয়ে বাবার কাছে কত যে দাবড়ানি খেয়েছি।
পুরনো স্মৃতির অাঁচড় থাকায় প্রিয়তে রাখলাম।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রিয়তের জন্য অনেক ধন্যবাদ আখেনাটেন।
৪১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বাহ!!!
বেশ বেশ!!!
প্রিয়তে গেল মেয়াবাই!!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আনন্দিত! আনন্দিত!!
৪২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রিয়তে লিটন ভাই।+++
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি।
৪৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই পোষ্ট আমার নজর এড়িয়ে গিয়েছিল কেম্নে?
আমাদের এখনকার ছেলে মেয়েরা এসব খেলার অনেকগুলোর নামই জানে না। সুকুমার বড়ুয়া এবং লিটন ভাইকে স্যালুট
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি ব্যস্ত মানুস, এখন যে নজরে পড়েছে এতেই আমি আনন্দিত!
৪৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সকাল সকাল , সাথে একটা কিছু দিলে ভাল হইত না ?
৪৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: উল্লেখিত সব খেলাই মনে খেলা হয়েছে জীবনে । আহা কত মধুর সেইদিন, সেই স্মৃতি।
মারবেল আর তাস খেলাকে বড়রা মনে করে ছেলে নস্ট হওয়ার লক্ষন। অথচ আজকাল মোবাইলে/কম্পিউটারে নীল ছবি দেখে পোলাপান নস্ট হচ্ছে সে খেয়াল কেউ রাখেনা।
সবার শৈশব স্মৃতিকে মনে করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাস মানে ছিল ছোটদের অধঃপতনের চুড়ান্ত ধাপ বলেই মনে করা হত। প্রায়ই আসর থেকে দু চারজনকে পুলিশ ধরে নিয়ে যেত দেখতাম। তাই এ খেলাকে খারাপ বলেই যানতাম , তবে বড় হতে প্রচুর টুয়েন্টি নাইন খেলেছি।
৪৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ফিরে গেলাম হারানো শৈশবে আপনার পোস্ট পড়ে ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আফসোস, এখনকার শিশুদের এরকম সমৃদ্ধ কোন ইতিহাস থাকবে না !
৪৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২
জেন রসি বলেছেন: আহা শৈশব! মজার শৈশব।
পোস্ট এবং কি করি ভাইয়ের ছড়াতে প্লাস।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জেন রসি ভাইএর জন্য আরেকটি নস্টালজিক পিক। গ্রামের শতভাগ ছেলের এরকম দাবড়ানী খাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে-
৪৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৪৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আহা আমার ট্রিপ টু মেমোরি লেন ! অনেক মন খারাপের সাথে ঘুরে এলাম স্মৃতির বন্দর থেকে বন্দরে | ক্লাস টু বা থ্রিতে পড়ি মনে হয় | স্কুলের এনুয়াল স্পোর্টসের ফাইনাল বাছাই চলছে মোরগ লড়াই-এর | আমাদের খেলোয়াড়দের রিং বানিয়ে হাত ধরে ঘিরে রেখেছ সিনিয়র ক্লাসের ছেলেরা | তার মধ্যে আমার মেঝো ভাইও আছেন | প্রায় শুরুতেই নক আউট আমি |প্রথম ধাক্কাতেই (আমার চেয়ে উপরের ক্লাসের ছেলে ছিল সে আগেই বললাম কিন্তু) |আমি হারু পাট্টি হয়েও খুশি মজা হচ্ছে সারাদিন কোনো স্কুল নেই যারা পার্টিসিপেট করছে তাদের ! কিন্তু আমার মেজো ভাই খুবই অপমানিত বোধ করলেন তার ব্রাদারের এমন আনাড়িপনায় |বাসায় এসে নিষেধাজ্ঞা দিলেন পরের দিন কোনো খেলায় যাবার দরকার নেই ! কি যে মন খারাপ করেছিলাম সেদিন | গিয়াস ভাই, আপনার লেখাটা পড়ে ভুলে যাওয়া সেই দুঃখ মনে করে অনেক দিন, অনেক বছর পর আবার অনেক সুখে ভাসলাম-অনেক হাসলাম | খুব ভালো লাগলো স্মৃতি জাগানিয়া লেখাটা |
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মোরগ লড়াই অনেক খেলেছি, পড়ে জেতাম তবে পায়ের আঙ্গুল ছাড়তাম না। তবে কেন জানি এ খেলাটা আমার কম পছন্দের ছিল, একজনকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে নিজে জিতা আমার কাছে কেমন জানি মনে হত।
বিষদ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মলাসইলমুইনা।
৪৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গ্রাম্য খেলাগুলোর মধ্যে মার্বেল, লাটিম, কানামাছি এর পাশাপাশি দিয়াশলাই এর খোল বিনিময়ের মাধ্যমে "কট" (লোহার টুকরো কিংবা মাটির হাঁড়ির ভাঙা অংশ ছোঁড়ে মেরে এক ধরণের খেলা) খেলাটাই বেশি খেলতাম।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কট খেলাটি আমরাও খেলেছি তবে আমরা ম্যাচের খোলের জায়গায় সিগারেট বক্স ব্যবহার করতাম ।
৫০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: ভাইয়ে ++ দিলাম
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ মরুচারী
৫১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর সোনালী শৈশবের স্মৃতি, খুব ভাল লাগলো। সবগুলো খেলার সাথেই আমি পরিচিত। আমাদের সময়এসবের বাইরেও ছিল খালি সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে "তাস" খেলা- সেটাকেও মুরুব্বীরা গোল্লায় যাওয়ার লক্ষণ বলে মনে করতেন। আর ছিল ডান্ডাগুলি খেলা।
২৩ নং প্রতিমন্তব্যটা খুব ভাল হয়েছে।
পোস্টে ভাল লাগা + +
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাতিল ভাঙ্গা চাড়া দিয়ে আমরাও একটা খেলা খেলতাম, সেখানে টাকার লেনদেন হত সিগারেটের প্যাকেট দিয়ে। ডান্ডা গুলিও খেলেছি। তাছাড়া সময়ের প্রয়োজনে নিজেরাই নতুন নতুন কত খেলা আবিস্কার করে নিতাম।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
শামচুল হক বলেছেন: প্রথম হয়েছি চা দেন