নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবাই যখন নীরব, আমি একা চীৎকার করি \n-আমি অন্ধের দেশে চশমা বিক্রি করি।

গিয়াস উদ্দিন লিটন

এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্‌লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

গিয়াস উদ্দিন লিটন › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'ইসলাম শক্তি প্রয়োগে প্রতিষ্ঠিত হয়নি\',তাহলে ব্রাহ্মণদের জোরপুর্বক গো-মাংশ খাইয়ে মুসলমান বানানো সুলতান জালালুদ্দিন- ইনি কে??

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮



খ্রিষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীর প্রারম্ভে রাজা গণেশ নামে এক হিন্দু জমিদার প্রবল প্রতিপত্তি নিয়ে বাংলায় মাথা ছাড়া দিয়ে উঠেন।ইনি ছিলেন দিনাজপুরের জমিদার।জন্ম বর্তমান ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ভাতুরিয়া গ্রামে।(এখানে এখনো রাজা গণেশের গড় বিরাজমান)
রাজা গণেশের ষড়যন্ত্রে ইলিয়াস শাহী বংশের শেষ দুজন সুলতান নিহত হন।(১৪১১ সালে গিয়াস উদ্দিন আজম শাহ ও ১৪১২ সালে ততপুত্র সাইফুদ্দিন হামজা শাহ) ১৪১৫ খ্রিষ্টাব্দে রাজা গণেশ সাইফুদ্দিন হামজা শাহ এর পুত্র আলাউদ্দিন ফিরোজ শাহকে হত্যা করে স্বয়ং বাংলার সিংহাসন অধিকার করেন। তিনিই একমাত্র হিন্দু যিনি পাঁচ শতাধিক বছরের মুসলিম শাসনের ভিতর ধূমকেতুর মত বাংলায় সল্প কালের জন্য হিন্দু রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন।

রিয়াজুস সালাতিন গ্রন্থ থেকে জানা যায়- সিংহাসনে বসে তিনি রাজ্য থেকে ইসলামকে সমুলে উৎখাত করার জন্য মুসলমান জ্ঞানী এবং ধর্ম ভক্তদের অনেককে হত্যা করেন। রাষ্ট্রে রাজা গণেশ ও তার সহকারীদের কতৃত্ব ও মুসলমানদের উপর তাদের অত্যাচারের দরুন বুজুর্গ নুর কুতুবে আলম বাধ্য হয়ে জৈনপুরের সুলতান ইব্রাহীম শাহ শার্কির নিকট পত্র লিখে সাহায্য প্রার্থনা করেন।
একই সময়ে মীর সৈয়দ আশারফ জাহাঙ্গীর সামনানীও অত্যাচারী রাজা গণেশের হাত থেকে মুসলমানদের রক্ষা করার জন্য অনুরোধ করে সুলতানের নিকট পত্র লিখেন।

- পরবর্তিতে ইব্রাহীম শার্কি বিপুল সৈন্য সহযোগে বাংলার দিকে অগ্রসর হন। বাংলা সিমান্তে বিপুল সৈন্য সমাবেশ দেখে রাজা গণেশ ভীত হয়ে পড়েন।কারন এই বিশাল বাহিনীর সাথে যুদ্ধে পেরে উঠার মত সৈন্য শক্তি গণেশের ছিল না।উপায়হীন গণেশ আসন্ন বিপদ এড়ানোর জন্য বিনীত ভাবে নুর কুতুবুল আলমের মধ্যস্থতা কামনা করেন। দুজনের আলোচনায় গণেশ প্রস্তাব করেন তার পুত্র যদুকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করে ক্ষমতায় বসানো হবে।
- তদনুযায়ী যদু ইসলামে দীক্ষিত হন এবং জালালুদ্দিন মুহাম্মদ শাহ নাম ধারন পুর্বক সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। অতপর পরিস্থিতি ব্যাক্ষা করে নুর কুতুবুল আলম সুলতান ইব্রাহীম শার্কিকে তার অভিযান পরিত্যাগ করতে অনুরোধ করেন, এবং শার্কি অভিযান পরিত্যাগ করে জৈনপুরে ফিরে যান।

ইব্রাহীম শাহ শার্কি ও তার সৈন্য বাহিনী ফিরে যাওয়ার কিছুদিন পরে রাজা গণেশ তদীয় পুত্র থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেন। সাথে কি উপায়ে যদুকে পুনঃ হিন্দুতে রুপান্তর করা যায় এ বিষয়ে ব্রাহ্মণদের পরামর্শ চান।ব্রাহ্মণরা সম্মিলিত হয়ে পরামর্শ দিল,’স্বর্ণ ধেনু’ ব্রতের মাধ্যমে যদুকে হিন্দুতে রূপান্তর করা সম্ভব। স্বর্ণ দ্বারা গাই গরুর একটা বড় মুর্তি তৈরি করে স্বর্ণ ধেনু’ ব্রতের আনুষ্ঠানিকতা সারতে হবে এর পর সোনার গাভীটির সমস্ত অংশ ব্রাহ্মণদের মাঝে ভাগ করে দিতে হবে।

রাজা উক্ত শুদ্ধি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জালালুদ্দিনকে পুনরায় হিন্দু বা যদুতে পরিণত করেন।
রাজা গণেশ ১৪১৮ সালে মারা গেলে স্বাভাবিক নিয়মে যদু সিংহাসনে বসেন।সিংহাসনের বসার সময় ও পরবর্তিতে যদু ব্রাহ্মণদের প্রবল প্রতিরোধের মুখে পড়েন।জাত কুল খুইয়ে মুসলমান হওয়া যদুকে মেনে না নিতে ব্রাহ্মণরা রাজ্যের বিভিন্ন স্থানের মানুষদের উস্কানী দিতে থাকেন। এমতাবস্থায় রাজ্যে বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে থাকা যদু এক ভোজ সভার আয়োজন করে রাজ্যের সমস্ত ব্রাহ্মণদের ভোজ সভায় আমন্ত্রণ জানান।

যথা সময়ে ভোজ সভা শুরু হয়, ভোজে সকলকে একটা মাত্র তরকারী পরিবেশন করা হয়,’গরুর মাংস’।
ততোক্ষণে ভোজ গৃহের ফটক বন্ধ করে দিয়েছে প্রহরীরা। রাজা যদু সংক্ষিপ্ত বক্তৃতায় বলেন, আপনারা আমাকে আধামন ওজনের স্বর্ণধেনু বানিয়ে শুদ্ধাচারের মাধ্যমে হিন্দুতে রূপান্তর করিয়েছেন।এখন আপনারাই আমার বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছেন ধর্মত্যাগী ম্লেচ্ছ বলে। আমি যদি ম্লেচ্ছই থেকে গেলাম, স্বর্ণের ধেনূটা আপনারা খেলেন কেন?যারা স্বর্ণধেনু ভাগ করে খেতে পারে তারা আসল ধেনু খেতে পারবেনা কেন? এখন আপনাদের সামনে দুটি পথ খোলা আছে। হয় আপনারা গোমাংস খাবেন অথবা গর্দান দেবেন।
বলা বাহুল্য গর্দান হারনোর ঝুঁকি নাকি কেউ নেন নি।

এই ঘটনার পরে যদু পুনর্বার ইসলাম গ্রহন করেন এবং পুর্ব নাম জালাল উদ্দীন মোহাম্মদ শাহ ধারন করে রাজ্য শাসন করেন। জালাল উদ্দীন মোহাম্মদ শাহ এর পরে তার পুত্র শামসউদ্দীন আহমেদ শাহ ক্ষমতায় বসেন।শামসউদ্দীন আহমেদ শাহ মৃত্যুবরণ করলে শামসউদ্দীন ইলিয়াস শাহের উত্তরশুরী নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহ পুনরায় ইলিয়াস শাহী বংশ প্রতিষ্ঠা করেন।


সম্প্রতি ‘ভরত জনের ইতিহাস’ নামে একটা গ্রন্থ আমার হাতে এসেছে। বইটি ২০১৪ সালে পশ্চিম বঙ্গের নবম,দশম,একাদশ শ্রেনীতে পাঠ্য ছিল, হয়তো এখনো আছে। বইটির রচয়িতা রবীন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার প্রাপ্ত লিখক শ্রী বিনয় ঘোষ।পুরো বইটিতে মুসলিম শাসকদেরকে এমন ভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা এক কথায় সাম্প্রদায়িকতার উস্কানী দান ও হিন্দুদের মুসলিম বিদ্বেষী হতে প্রলুব্দ করার প্রচেষ্টা।
বইটিতে সুলতান জালাল উদ্দীন মোহাম্মদ শাহ সম্পর্কে লিখা হয়েছে, তিনি ব্রাহ্মণদের জোর পুর্বক গো-মাংস খাইয়ে মুসলমান বানাতেন।কিন্তু এই ঘটনার পটভূমি এবং জালাল উদ্দীন মোহাম্মদ শাহ যে এক সময় ‘যদু’ ছিলেন এই তথ্য কোথাও উল্যেখ করা হয়নি।
(পোস্টে ব্যবহৃত রাজা গনেশের স্কেচটি ইন্টারনেট থেকে নেয়া)

সুত্র-
উইকিপিডিয়া
বাংলাদেশের ইতিহাস-কে এম রইছ উদ্দিন
চেপে রাখা ইতিহাস-গোলাম মর্তুজা
বাঙ্গালাহ ও বাংলাদেশের ইতিহাস- একেএম এনামুল হক।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলার রাজতন্ত্রও খুবই নীচু মানের ছিলো।

বাংলার মানুষ এসব করেই সময় কাটায়েছে, সেজন্য রোম বা লন্ডন গড়ে উঠেনি; তখনো ছিল ঠাকুরগাঁ, এখনো ঠাকুরগাঁ; আমাদের পুর্ব পুরুষেরা আমাদের থেকেও খারাপ ছিলো।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের পুর্ব পুরুষের চেয়ে আমরা ভাল, আমাদের উত্তর পুরুষরা হবে আমাদের চেয়েও ভাল, এভাবেই একদিন আমরা বলিস্ট জাতীতে পরিনত হব।

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনিও লিটন ভাই এইসব বিশ্বাস করেন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এটা কোন মৌলিক পোস্ট নয়। সুত্র গুলি থেকে প্রাপ্ত তথ্যের সন্নিবেশ মাত্র।

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: ঘটনাটি মনে হয় আগেও পড়েছিলাম। পোষ্টটি দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ নিন প্রামানিক ভাই ।

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অজানা ইতিহাস জানা গেল ।
রাজা গনেশ ও যদুদের ইতিহাস বেশ প্রাচীন , এগুলির সত্যাসত্য বের করা বেশ কঠিন কাজ ।
তবে ইতিহাস বিকৃতি বা অবিচল রেখে যারা সাম্প্রদায়কতার বিষ বাস্প ছড়াতে চায় তারা অতি সাস্ম্প্রতিক চরিত্র ।
এদের সঠিক পরিচয় ও ইতিহাস সহজেই মনে হয় বের করা যায় । জানা যায় তাদের এধরনের ইতিহাস চর্যার পিছনের রূপকার কারা , কি তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য , বিষয়গুলি এ প্রজন্মের কাছে পরিস্কার হওয়া প্রয়োজন ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পাঠ্য পুস্তকে স্পর্শকাতর বিষয়ে ভুল তথ্য পরিবেশন কাম্য হতে পারে না।

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

আল ইফরান বলেছেন: প্রামানিক বলেছেন: ঘটনাটি মনে হয় আগেও পড়েছিলাম
আমিও কোথাও পড়েছিলাম কিন্তু উপযুক্ত রিসোর্সের অভাবে ছিলাম এতদিন, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ লিটন ভাই 8-|

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ জানবেন আল ইফরান।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মূখে অসাম্প্রদায়িকতার বুলি নিয়ে তারা একেকটা পাড় সাম্প্রদায়িক! এপার ওপার সবখানেই!

তাইতো নাটক সিরিয়ার সিনেমায় মন্দির, পূজা খুবই স্বাভাবিক হলেও , নামাজ, মসজিদ অকল্পনীয়!
তাদের পূজা সংস্কৃতি হলেও মুসলমানের ইবাদাত মৌলবাদ হয়ে যায়!!!!

দু:খজনক!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তাদের পূজা সংস্কৃতি হলেও মুসলমানের ইবাদাত মৌলবাদ হয়ে যায়!!!! অসাধারন বলেছেন।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৫

মাহিরাহি বলেছেন: [link|https://bn.wikipedia.org/wiki/জালালউদ্দিন_মুহাম্মদ_শাহ|জালালউদ্দিন মুহাম্মদ শাহ

জালালুদ্দীন মুহম্মদ শাহ রাজা গণেশের পু্ত্র ছিলেন। ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হলে তাঁর নাম যদু থেকে পরিবর্তিত হয়ে হয় জালালুদ্দীন মুহম্মদ। রাজা গণেশ ১৪১৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁকে সিংহাসনচ্যুত ও বন্দি করে পুনরায় হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত করেন। ১৪১৮ খ্রিস্টাব্দে রাজা গণেশ ও তাঁর ছোট ছেলে মহেন্দ্রকে পরাজিত করে তিনি পুনরায় ইসলমা ধর্ম গ্রহণ করেন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও দেখেছি

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৮

মাহিরাহি বলেছেন: https://en.wikipedia.org/wiki/Jalaluddin_Muhammad_Shah

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি এখানে দেখিনি, আপনার লিঙ্কের কল্যানে দেখলাম।

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ইতিহাস কত কিছু এখনো অজনা রয়ে গেল। :(

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মরার আগ পর্যন্ত জানার শেষ হবেনা :D

১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২২

মাহিরাহি বলেছেন: বার বার কমেন্ট করার জন্য দু:খিত। অপ্রয়োজনীয় কমেন্টগুলো দয়া করে মুছে দিন।

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনিও লিটন ভাই এইসব বিশ্বাস করেন।

আরবীয় রৌপ্য মুদ্রা যা জালালুদ্দিন এর সময়কালে মুদ্রিত, তার ছবিও রয়েছে উইকিতে।

তারপরও অবিশ্বাসের কি আছে!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনি মনে হয় শিরোনাম দেখেই মন্তব্য করেছেন।

১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৩

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: তথ্যবহুল লেখাটি পড়ে ভাল লাগল। ধন্যবাদ নিন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার একজন লিখকের মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগছে।
শিশুদের জন্য এখন খুব কম লিখা হয়।আপনার শিশুদের জন্য লিখা লিখি আমার ভাল লাগে। আপনিও ধন্যবাদ নিন।

১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৭

কাতিআশা বলেছেন: সত্য জানা হলো, অনেক ধন্যবাদ গিয়াস ভাই!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ নিন কাতিআশা ।

১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কত অজানারে !!!!!
ধন্যবাদ ভাই ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মনিরা'পু।

১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫০

বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা ..........
ধর্মের খেলা বড় সাংঘাতিক!!!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কবি।

১৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

সোহানী বলেছেন: এরকম অনেক ইতিহাস আছে যা আমরা জানি না বালা যায় জানানো হয় না অথবা তথ্য বিকৃতির মাধ্যমে জানানো হয়। আর ভারতের মুসলিম বিরোধিতা বা ইতিহাস বিকৃতি করে পাঠ্য বইয়ে সংযুক্ত, ওটাই প্রমান করে ওদের মানসিকতা।

ভালো লাগলো আপনার এ ধরনের শেয়ারিং।++++++

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য ভাল লাগলো , অনেক ধন্যবাদ সোহানী

১৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইতিহাস বিকৃতি কোন ভাবেই কাম্য নয়।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঠিক বলেছেন মোঃ মাইদুল সরকার

১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪২

মাআইপা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ইতিহাসটা জেনে। এখন অনেক কিছুই পরিষ্কার।
ধন্যবাদ

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপানকেও ধন্যবাদ মাআইপা

১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ইতিহাসটা জেনে খুব ভাল লাগলো। :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ মামা

১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:০৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলেও সম্প্রতি এই বিতর্কটা জেকে ধরেছে।।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তর্ক বিতর্কের মাধ্যমে আসল সত্য বেরিয়ে আসুক এটাই কাম্য ।

২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩৫

আবু তালেব শেখ বলেছেন: তাহলে ঘটনা এটা? বিস্তারিত জানানোর জন্য লিটন ভাই বড় একটা ধন্যবাদ

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ নিন আবু তালেব শেখ

২১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

জাহিদ অনিক বলেছেন:
জালালুদ্দিনের যুক্তির সাথে আমি একমত;
স্বর্ন ধেনু ভাগাভাগি করে খেতে পারলে আসল ধেনুর মাংস কেন খেতে পারবেন না !

যদুকেই বা কেন তারা জালালুদ্দিন বানিয়েছেন আবার জালালুদ্দিনকেই বা কেন তারা যদু বানিয়েছেন সেটা তাদের সার্থের জন্য হবে হয়ত!

পড়ে ভালো লাগলো। জানা গেল খানিকটা। এরকম পোষ্ট আরও কাম্য।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য, ধন্যবাদ, অনেক ধন্যবাদ জাহিদ অনিক

২২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ব্লগ সার্চম্যান তাহলে কি বিশ্বাস করেন?
জানালে নতুন কিছু শেখা হত

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উনি শুধু শিরোনাম পড়েই মন্তব্যটা করেছেন বলে আমার ধারনা।

২৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

কামরুদ্দিন ইয়াহইয়া বলেছেন: আমাদের পুর্ব পুরুষের চেয়ে আমরা ভাল, আমাদের উত্তর পুরুষরা হবে আমাদের চেয়েও ভাল, এভাবেই একদিন আমরা বলিস্ট জাতীতে পরিনত হব
= অসাধারণ রিপ্লাই। লেখককে ধন্যবাদ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কামরুদ্দিন ইয়াহইয়া আপ্নাকেও ধন্যবাদ

২৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

তারেক ফাহিম বলেছেন: বিস্তারিত পড়েও অবিশ্বাস্য মনে হলো।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইতিহাসের অনেক বিষয় আছে যা কল্প কাহিনীকেও হার মানায়।

২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫১

কালীদাস বলেছেন: আজকে প্রথম শুনলাম। ভ্যাবাচ্যাকা খাইলাম :||

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কালী দা।

২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:০৪

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এই ঘটনাটা জানা ছিলো। এই অঞ্চলের মানুষজন পূর্বেও কম জটিল ছিলো না..............

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মেঘনা পাড়ের ছেলে, সুন্দর বলেছেন B-)

২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

সামিয়া বলেছেন: হুম অনেক অজানা ইতিহাস জানা গেলো, উপকারী পোস্ট ।।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সামিয়া

২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: তথ্যবহুল লেখাটি পড়ে ভাল লাগলো। + +
ইতিহাস বিকৃতির মাধ্যমে শিশুদের ভুল শিক্ষাদান কিংবা অসত্যের প্রতি বিশ্বাস জন্মানোর অপচেষ্টা নিন্দনীয়।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জনাব, খায়রুল আহসান ।

২৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:৩৪

মলাসইলমুইনা বলেছেন: গিয়াস ভাই : রিচার্ড ইটন (Richard Eaton) কিন্তু তার The Rise of Islam and the Bengal Frontier ১২০৪-১৭৬০ বইয়ে সুলতান জালালুদ্দিন সম্পর্কে আলোচনায় বলেছেন সুলতান জালালুদ্দিন তার শাসনে মুসলিম ও হিন্দুদের মধ্যে সমতা রক্ষা করেন |তার প্রচলিত রাষ্ট্রীয় মুদ্রায় মুসলিম ও হিন্দু দুই ধর্মেরই পৃষ্ঠপোষকতা করা হয় | সুলতান জালাউদ্দিন ইসলামিক সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি সংস্কৃত ভাষা র্পৃষ্ঠপোষকতা করেন প্রকাশ্যেই | তার ব্যাপারে হিন্দু বিদ্বেষের কোনো অভিযোগ করা হয়নি রিচার্ড ইটনের বইয়ে যদিও বেশ বড় একটা আলোচনা আছে সুলতান জালালুদ্দিনকে নিয়ে |এই গরুর মাংস খাবার ব্যাপারটার কোনো রেফারেন্স আছে যে বইটা পড়েছেন ওতে ? আমার যতদূর মন হয় রাজ্ গণেশ আর তার ছেলেদের সম্পর্কে অনেক কিছুই পড়েছিলাম কিন্তু এই ঘটনাটা কোনো ইতিহাস বইয়ে পড়েছি বলেতো মনে পড়ছে না | আমি মুটামুটি শিওর যে R.C. Majumdar- এর বিখ্যাত বই History of Bengal- এ এই ঘটনার কোনো উল্লেখ নেই | এক শ্রেণীর মানুষই আছে যত ছোট বা অনির্ভরযোগ্য উৎসই হোক না কেন তাদের তথ্য গুলোই ব্যাবহার করবে ঘটনা বিতর্কিত করতে | এই বিনয় বাবুও মনে হয় সেই ঘরানার কেও |

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুত্র হিসেবে দেয়া দুটি বইতে গোমাংসের বিষয়টা আছে, হিন্দু থেকে মুসলমান হওয়ার বিষয়টি চারটি বইয়েই আছে। এবং উইকিপিডিয়ার বাংলা ইংরেজী দুটি ভার্সনে জালাউদ্দিন লিখে সার্চ দিতে পারেন।

৩০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জুন বলেছেন: গিয়াস লিটন আমাদের পাঠ্যসুচীতে সিলেটের ইতিহাস ও ছিল । আপনি যেই রেফারেন্সগুলো দিয়েছেন তা সঠিক বলেই ইতিহাসবিদরা মনে করেন । অতএব সুলতান জালালউদ্দিনকে নিয়ে আপনি সঠিক তথ্যটি ব্লগের পাতায় তুলে ধরেছেন ।
+

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন জুন আপু।

৩১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

পদ্মপুকুর বলেছেন: অসাধারণ এই সব লেখার জন্যই ফিরে ফিরে ব্লগে আসি। ধন্যবাদ লিটন ভাই।
আমাদের দেশেতো এখন ইসলাম বিদ্বেষী হওয়াই প্রগতি হয়ে দাড়িয়েছে। উপরে বিদ্রোহী ভৃগু বিস্তারিত বলেছেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের দেশেতো এখন ইসলাম বিদ্বেষী হওয়াই প্রগতি হয়ে দাড়িয়েছে। সুন্দর বলেছেন।

৩২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৯

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: ইতিহাস অধ্যয়ন করতে হয় সুফি-ঋষিদের উদারতা আর শার্লক হোমসের তীক্ষ্ণদৃষ্টি নিয়ে। "ভরত জনের ইতিহাস" গ্রন্থের লেখক যদি জালালউদ্দীন মুহম্মদ শাহ'র ধর্মাচার নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে তাঁর ধর্মান্তরের মতো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটিই চেপে যান, তাহলে তিনি ইতিহাস অধ্যয়নের উভয় বিবেচনায় অকৃতকার্য হয়েছেন – তাঁর ইতিহাসজ্ঞান ইতিহাসমূর্খতার সমতুল্য বলা যায়।

ঐতিহাসিক আলোচনা-সমালোচনায় চোরাবালির ব্যাপারেও সতর্ক থাকতে হয়। যেমন, আপনার লেখায় শ্রী বিনয় ঘোষের সুস্পষ্ট ভুল যথাযথ উপস্থাপিত হয়েছে, কিন্তু বর্ণনায় রিয়াজুস সালাতিনের উপর বেশি নির্ভরশীলতা বিনয় ঘোষের সবগুলো ভুল স্পষ্ট করতে পারেনি। কারণ নিজে ধর্মান্তরের পর জালালউদ্দীন মুহম্মদ শাহ অন্য হিন্দুদের ধর্মান্তর করেছিলেন–এর সপক্ষে রিয়াজুস সালাতিন-পূর্ব কোনো ঐতিহাসিক দলিল নেই। বাংলার ইতিহাসের উপর রিয়াজুস সালাতিন অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ, এতে জালালউদ্দীন মুহম্মদ শাহ কর্তৃক আলোচ্য ঘটনাক্রমিক ধর্মান্তরের ঘটনাটিও সংক্ষেপে রয়েছে, কিন্তু গ্রন্থটির সকল বর্ণনা বস্তুনিষ্ঠ বলা যাবে না, কারণ রিয়াজুস সালাতিন লেখা হয় বর্ণিত ঘটনার প্রায় ৩৮০ বছর পর এবং গ্রন্থটির গ্রন্থসূত্র স্পষ্ট নয়। এছাড়া বাংলার ইতিহাসে আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক পূর্ববর্তী গ্রন্থ, ত্ববকাৎ-ই-আকবরী এবং তারিখ-ই-ফিরিশতায় এ ঘটনার ন্যূনতম উল্লেখ নেই। উভয় গ্রন্থেই জালালউদ্দীন মুহম্মদ শাহকে প্রজাবৎসল, ন্যায়পরায়ণ শাসক হিসেবে উল্লেখ করা আছে। সুতরাং সামগ্রিক বিবেচনায় জালালউদ্দীনের ধর্মান্তর করার ঘটনা "বড়জোর সন্দেহপূর্ণ"।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন, রিয়াজুস সালাতিন বর্নিত ঘটনার প্রায় ৩৮০ বছর পর লেখা হয়েছে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যিক রেসিডেন্ট জর্জ উডনির অনুরোধে ইংরেজ পুর্ব আমলের সংরক্ষিত দলিল দস্তাবেজ থেকে তথ্য উপাত্ত নিয়ে গোলাম হোসেন সেলিম এই গ্রন্থ লিখেন।
ইতিহাস থেকে জানতে পারি , এই উপমহাদেশে ইসলাম বলপুর্বক প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তার পরও জালালউদ্দীন মুহম্মদ শাহ নামক এক শাসকের বিরুদ্ধে যখন হিন্দুদের গো মাংস খাইয়ে মুসলমান বানানোর অভিযোগ উঠে, তখন এর অনুসন্ধানে গেলে রিয়াজুস সালাতিন এর ব্যাখ্যা বেশ গ্রহন যোগ্য মনে হয় বৈকি ।

৩৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: বাংলার ইতিহাস কত কিছু আজও মানুষের অজানা রয়ে গেল।



শেয়ার করা জন্য ধন্যবাদ ভাই।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কুঁড়ে ভাই

৩৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,




জানা ছিলো না । সুন্দর পোস্ট । ভালো লাগলো কিছু মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যের আলোচিত ইতিহাসটুকু ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠে আনন্দিত, ধন্যবাদ এ জি এস ভাই B-)

৩৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: অজানা ইতিহাস।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কঙ্কাবতী রাজকন্যা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.