নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সরকার সারাদেশে জি টিভি, জি বাংলা, জি বাংলা সিনেমা, জি সিনেমা ও জিং, জি অ্যাকশন, জি বলিউডসহ ZEE টিভি নেটওয়ার্কের সব টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দিয়েছে। সাহসী উদ্যোগের জন্য অভিনন্দন বাংলাদেশ সরকার।
দেশের হাজার কোটি টাকা পাচারের কথা বাদ দিলেও ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোর অবাধ সম্প্রচার নানাভাবে প্রভাব ফেলছে আমাদের সমাজ ব্যবস্থায়। বিশেষ করে এসব চ্যানেলের সিরিয়ালগুলো রাখছে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব। কারণ, উচ্চবিত্তের পরকীয়া, বহুবিবাহ, বউ-শাশুড়ির যুদ্ধ, পারিবারিক বিরোধ প্রভৃতি এসব সিরিয়ালের মূল বিষয়বস্তু। যা কঠিন ব্যাধির মতোই মানসিকতায় আঘাত হানছে দেশীয় অনেক দর্শক তথা নারী দর্শকদের। এমনকি প্রচার চলতি একটি সিরিয়ালের একটি চরিত্রের নামে পোশাক এদেশের মার্কেটে আসার পর সেটি না পাওয়ায় ঘটেছে আত্মহত্যার মতো ঘটনাও। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো এসব সিরিয়ালের প্রভাবে আমাদের দেশে ভয়াবহভাবে বাড়ছে পরকীয়া, বহুবিবাহ, বউ শাশুড়ি দন্ধ,মনোমালিন্য, সন্দেহ, ডিভোর্সসহ বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক ঘটনা। আর অনেকেই আসক্ত হয়ে পড়ছে হিন্দি ভাষায়। মোদ্দাকথায়, পুরো সমাজব্যবস্থাকে অস্থির করে তুলছে ভারতীয় চ্যানেলগুলোর এসব সিরিয়াল। এ কারণে দেশের সমাজব্যবস্থা পড়েছে হুমকির মুখে।
বাংলাদেশে ভারতীয় চ্যানেল দেখার জন্য টাকা দিতে হলেও পশ্চিমবঙ্গে ফ্রিও বাংলাদেশের কোনো চ্যানেলের সম্প্রচার করতে দেয়া হচ্ছে না। ভারতীয় ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্যের বাজারে আঘাতের ভয়ে বাংলাদেশী চ্যানেল সেখানে প্রচার করতে দিচ্ছে না।
পৃথিবীর প্রায় সব দেশে বিদেশী চ্যানেল দেখানো হয় না। ভারতীয় চ্যানেলগুলো প্রতিবেশী চীন ও নেপালে নিষিদ্ধ ও পাকিস্তানে সীমিতভাবে প্রদর্শিত হয়ে থাকে। থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে তাদের নিজস্ব টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি, হাতে গোনা কয়েকটি চ্যানেল প্রদর্শনের অনুমতি রয়েছে। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশে বিদেশী চ্যানেল নিয়ন্ত্রিত।
বাংলাদেশে অনেক ব্যাপারে নিয়ন্ত্রণ থাকলেও এ ব্যাপারে কেন কোন নিয়ন্ত্রণ নেই তা বোধগম্য নয়। ২০০৫ সালে তথ্য মন্ত্রণালয় আপত্তিজনক ১৩ টি পে-চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধের ঘোষণা দেয়ার পরও অজ্ঞাত কারণে তা আবার ছেড়ে দেয়া হয়েছে। বলা হয়ে থাকে, ক্যাবল-অপারেটরদের আন্দোলনের মুখে ঘোষিত সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। জনমনে তখন ক্যাবল-অপারেটরদের শক্তির উৎস নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছিল। তাদের মনে আরো প্রশ্ন জেগেছিল, কোন অদৃশ্য শক্তির নির্দেশে দেশের জন্য ইতিবাচক হওয়া সত্ত্বেও এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে।
সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে, এখন সরকারের শক্তি বেশি না ক্যাবল-অপারেটরদের শক্তি বেশি তা দেখার জন্য আমাদের আরো কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জি গ্রুপের মাধ্যমে শুরু হয়েছে, আশা করছি ক্ষতিকর সব চ্যানেল বন্ধের প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
দেখি অপেক্ষা করে, কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়!
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মফিজ ভাই।
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩
করুণাধারা বলেছেন: সরকারের নাকি কেবল অপারেটরদের শক্তি বেশি তা দেখার জন্য কিছু কাল অপেক্ষা করবেন? আমি বললাম, ক্যাবল অপারেটরদের শক্তি বেশি। চাইলে আমার সাথে বাজি ধরতে পারেন
এমনিতে কেবল লাইনের অনেক চ্যানেল বন্ধ করে দিয়েছে। কিছু বললেই বলে, সেট টপ বক্স নিয়ে নেন, 200 টা চ্যানেল দেখতে পারবেন। সেট টপ বক্সের দাম সম্ভবত সাড়ে চার হাজার টাকা। এই বক্স গুলোর আমদানিকারকের সাথে শুনেছি সরকারের খুব দহরম মহরম............ সরকারের মধ্যে যেমন বাস ট্রাক মালিকের লোক আছে, তেমনি কেবল আলাদের লোক আছে.....
০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে হতাশাবোধ করছি।
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আরোগ্য বলেছেন: আশা করি স্টার নেটওয়ার্ক ও বন্ধ হবে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার সাথে আমিও আশায় রইলাম
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন,
জানলুম এবং সাথে ব্লগার করুণাধারা র অতি বাস্তবঘেষা কথাগুলো শুনে টাশকি খেলুম।
ভুয়া মফিজ এর মতো দেখতে চাই, কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও টাস্কি খেয়েছি। তবে করুণা ধারা বাস্তবতা বিবর্জিত কিছু বলেন নি !
ধন্যবাদ নিন আহমেদ জী এস ভাই
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: যাক সবাই খুব খুশী। সরকারের প্রসংসার জোয়ারে এখন ভাসবে পুরো দেশ । বনানীর অগ্নিকান্ড এখন অতীত। ফেসবুকের নিউজফিড এখন ভর্তি এই সংবাদে। বসবাসের নগরী যে একটা মৃত্যূ্ফাদ তা নিয়ে দেশব্যপী ব্যপক আলোচনা বন্ধ করতে প্রথমে ব্যবহার করা হয়েছে জয়কে। শিশু নাইমকে দিয়ে খালেদা জিয়ার নামে বাজে বক্তব্য দিয়ে মোটামোটি অনলাইনে ঝড় তুলতে সক্ষম হয়েছে নাইম। সকল মানুষের চোখ ঢাকা নগরী থেকে ঘুরে গেছে সেই নাটকে। আজ আবার মঞ্চস্থ হয়েছে আরেক নাটক। জি বাংলা বন্ধ। তথ্য মন্ত্রীর কথা শুনলে আপনার মনে হতে পারে যে ইউরোপ আমেরিকার কোন মন্ত্রীর কথা শুনেছেন। এমন দেশপ্রেম ঝড়ে পড়ছে তার কন্ঠ থেকে!!!! পুরো জাতি এখন ব্যস্ত এই নিয়ে। কে কোথায় পুড়ে মরল বা কে আবার সামনে পুড়ে মরতে পারে এই নিয়া আর গবেষনার টাইম নাই বাঙ্গালীর।
আর করুনাধারা আপুতো বাকিটা বলেই দিয়েছে। সাড়ে চার হাজার টাকায় সেট টপ বক্স লাগিয়ে জি বাংলা যারা দেখার তারা এমনিতেও দেখছে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সরকারকে অভিনন্দন জানাবো কি , ৯ নং মন্তব্য থেকে জানতে পারলাম, সরকার নাকি চ্যানেল গুলি বন্ধই করেনি।
আর বর্তমানে আমাদের দেশে শাক দিয়ে মাছ ঢাকা, গোশত দিয়ে শাক ঢাকা, সবজি দিয়ে গোস্ত ঢাকা এই চক্র চলতেই আছে---
৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৮
ঢাকার লোক বলেছেন: আমাদেরও কিছু দায়িত্ব আছে, নিজেদের জন্য কোনটা ভালো, কোনটা খারাপ বুঝতে পারা উচিত এবং খারাপ থেকে বেঁচে থাকতে চেষ্টা করা উচিত ! এইসব আপত্তিকর নেতিবাচক চ্যানেল নিজেদের টিভিতে সংযোজন ও দেখা একটি পরিবারের প্রধান নিজেরাও বন্ধ করতে পারেন ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খারাপ জিনিসের প্রতি মানুষের স্বভাবজাত আকর্শন থাকে, সেটা যদি হয় চটকদার সিরিয়াল তাহলে কার বাড়ন কে শুনে ।
৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৯
নজসু বলেছেন:
বিদেশি চ্যানেলে বাংলাদেশি বিজ্ঞাপন দেখানো যাবে না।
জি বাংলা কথা শোনেনি, তাই সম্প্রচার সাময়িক বন্ধ আছে।
সূত্র জানায়, যেকোনো সময় চালু হয়ে যেতে পারে
বাংলাদেশে বন্ধ থাকা এসব টেলিভিশন চ্যানেল।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আসলে সব কল কাঠি স্বার্থান্বেষী বেনিয়া নাড়ছে। জনগণের লাভ ক্ষতি কারো ধর্তব্যে নেই।
৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোনো চ্যানেলই বন্ধ করা হয় নি। এ প্রসঙ্গে নীচের নিউজটা দেখুন।
--
বাংলাদেশে ভারতের জি-নেটওয়ার্কের চ্যানেল বন্ধের বিষয়ে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বাংলাদেশে বিদেশি কোনো টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ করা হয়নি।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সচিবালয়ে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সঙ্গে বৈঠকে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার কোনো চ্যানেল বন্ধ করেনি। সরকার প্রচলিত আইন প্রয়োগ করেছে। বাংলাদেশের ‘কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন, ২০০৬’ এর উপধারা-১৯(১৩) এর বিধান মতে বাংলাদেশে বিদেশি টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে কোনো ধরনের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা যায় না। শুধু দেশীয় বিজ্ঞাপন নয়, কোনো ধরনের বিজ্ঞাপন দেখানো যায় না।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের যারা টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিক তারা জানেন, আপনাদের টেলিভিশন চ্যানেল যখন ইউকে প্রদর্শন করা হয় তখন এখানে যে বিজ্ঞাপনগুলো দেখান, সেগুলো সেখানে দেখানো যায় না। সেখানে সেই দেশের বিজ্ঞাপন দেখানো যায়। ভারতে এবং অন্যান্য দেশে যখন টেলিভিশন চ্যানেল যখন প্রদর্শিত হয় তখন সেখানে বিদেশের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয় না। কন্টিনেন্টাল ইউরোপেও একই রকম।
হাছান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে এ আইনটি মানা হচ্ছিলো না। আইনটি প্রয়োগ করা হয়নি। সেটি না করার কারণে বাংলাদেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো যে বিজ্ঞাপন পেতো সেগুলো চলে গেছে ভারতে। পরিসংখ্যান দিয়ে মন্ত্রী জানান, ইউনিলিভার বাংলাদেশে পাঁচ বছর আগে বিজ্ঞাপনখাতে বাংলাদেশে ১৫ কোটি টাকা খরচ করতো। যেটি পাঁচ বছর পরে ২০ কোটি হওয়ার কথা ছিল, সেটি কমে পাঁচ কোটিতে গেছে। বাকি বিজ্ঞাপন ভারতীয় চ্যানেলের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রদর্শন করা হচ্ছিল, যেটি আইন বর্হিভূত। এরকম আরো অনেক কোম্পানি বছরে ৫০০ থেকে এক হাজার কোটি টাকার বিজ্ঞাপন অন্য দেশে চলে গেছে। টাকাটাও চলে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য আমরা আইনটি প্রয়োগ করার উদ্যোগ গ্রহণ করছি। আইন প্রয়োগ করার আগে দু’মাস ধরে প্রচারণা করেছি। টেলিভিশন চ্যানেলের পক্ষ থেকে দাবি উপস্থাপন করা হয়েছে। আমরা তিন দফা নোটিশ দিয়েছি। এরপরও যখন দেখানো হচ্ছে, ১ তারিখে আমরা দেখতে পেলাম যে ডাউনলিংক করে বিদেশি চ্যানেল দেখায় সেখানে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে। তখন আমরা আইন মোতাবেক নোটিশ দিয়েছি। সাতদিনের মধ্যে তাদেরকে কারণ দর্শাতে বলেছি, তারা নোটিশের জবাব দিক। জবাব দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হবে। আমরা কোনো চ্যানেল বন্ধ করিনি।
দেশে জি-বাংলা ও জি-সিনেমা দেখা যাচ্ছে না কেন- এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সেটা তারাই বলতে পারবে। আমরা বলেছি বিজ্ঞাপন ছাড়া যেন দেখানো হয় এবং বিজ্ঞাপনসহ দেখানো হচ্ছে, আইন লঙ্ঘন হচ্ছে।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, অনেক টেলিভিশন চ্যানেলে বেতন দেওয়া হচ্ছে না। তিন মাস ধরে বেতন দেওয়া হয়না। হঠাৎ করে ছাঁটাই করে দেওয়া হয়। তখন আমরা যখন টেলিভিশন মালিকদের সঙ্গে কথা বলেছি তারা বলেছে আমাদের পরিচালনা ব্যয় বেড়ে গেছে। বিজ্ঞাপন ছাড়া টেলিভিশনের কোনো আয় নেই। বিদেশি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন অব্যাহত থাকলে আয় কমে যাবে। এক্ষেত্রে আপনারা সঙ্গে থাকলে, দেশের স্বার্থের সঙ্গে থাকলে আমরা এই আইন অবশ্যই প্রয়োগ করবো।
--
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য থেকে বিস্তারিক ক্লিয়ার হলাম।
আমিতো ভেবেছিলাম দেশীয় কৃষ্টি কালচার, সভ্যতা, সংস্কৃতি রক্ষার সার্থে সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হয়েছে।
১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫১
জুন বলেছেন: আমি এইসব দেখি না তবে এটুকু জানি এগুলো সব এক একটা কূটনামি শেখানোর আখড়া। তবে এই সব চ্যনেলের গ্রাহকদের আন্দোলনে কতদিন কতৃপক্ষ কতদিন শক্ত থাকে সেটাই দেখার বিষয় গিয়াস লিটন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিদেশী চ্যানেল বন্ধে অতীতেও সরকারের পিছু হটার নজির রয়েছে। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রমের সম্ভাবনা কম। মন্তব্যগুলি পড়ে আমার এরকম ধারনা হয়েছে।
১১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০২
সুমন কর বলেছেন: আর যাতে চালু না হয়.............কিন্তু মনে হয় পারবে না !! দেখা যাক কি হয়......!!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: .কিন্তু মনে হয় পারবে না !! আমারও এরকম মনে হচ্ছে ।
১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৬
হাবিব বলেছেন: চিন্তা কি, সেট টপ বক্স আছে না.....!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: টপ বক্স এখনো ঘরে ঘরে পৌঁছেনি।
১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইউটিউবে তো চালু আছে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইউটিউব তো আর বন্ধ করা যাবেনা। দরকার সচেতনতা।
১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার এই পোস্টে যেটুকু আশার আলো দেখে এসেছিলাম, মন্তব্যগুলোতে উঠে আসা বৃত্তান্তে ততোধিক হতাশার সম্ভাবনাও জাগ্রত হল।
ভারতীয় মিডিয়ার আগ্রাসনের সামগ্রিক চিত্র, আর এসবের ফলে আমাদের সামাজিক ও নৈতিক অবক্ষয়গুলোকে সংক্ষিপ্তাকারে হলেও বেশ সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন পোস্টে। এমন সুন্দর একটি পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
জাতীয় স্বার্থ, স্বকীয়তা, নিজেদের সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার লক্ষ্যে জি গ্রুপ, স্টার গ্রুপসহ ভিনদেশী এ জাতীয় সকল মিডিয়ার উপরেই নিয়ন্ত্রণ আরোপ সময়ের দাবি।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জাতীয় স্বার্থ, স্বকীয়তা, নিজেদের সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার লক্ষ্যে জি গ্রুপ, স্টার গ্রুপসহ ভিনদেশী এ জাতীয় সকল মিডিয়ার উপরেই নিয়ন্ত্রণ আরোপ সময়ের দাবি। আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত নতুন নকিব
১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৪
মেমননীয় বলেছেন: উল্টা বুঝলি শ্যাম!
সরকার আদেশ করেছে এদেশি বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করতে।
ফলে,
কেবল অপারেটর আর Zee tv মিলে চ্যানেল বন্ধ করেছে।
তারপরও সরকারের সাহসী পদক্ষেপ প্রশংসা যোগ্য!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ মেমননীয়
১৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ জানাব কি?
এ খবর পড়ে তো আক্কেল গুড়ুম!!!!!!!!!!!!!
হল বন্ধের আন্দোলন স্থগিত, মুক্তি পাবে হিন্দি সিনেমা
চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ জানান, আজ ২ এপ্রিল, মঙ্গলবার দুপুর ৩টায় তথ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির নেতারা। সেই বৈঠকে চলচ্চিত্র নিয়ে ইতিবাচক অনেক আলোচনা হয়। সেখানে মন্ত্রীর কাছ থেকে হিন্দি ছবি আমদানি করার ব্যবস্থা করা হবে এমন আশ্বাস পেয়ে হল মালিক নেতারা সিদ্ধান্ত পাল্টান
স্বাধীনতা এই চেতনা?
হলে বসে দেখবো হিন্দি সিনেমা !!
আওয়ামীলিগ আসলে দেশটা ভারত হয়ে যায় - কথার প্রতিবাদ কেউ ঘেউ ঘেউ করে!
এবার কি বলবে? ব্যবসা- বানিজ্য, ট্রানজিট, চাকুরীর বাজার, বিদ্যুতের মতো স্পর্শকাতর খাত সবইতো তুলে দিল!
টিভিতে ছিল একচেটিয়া মনোপলি ! এবার হলেও??????
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দেশের সিনেমা হলে দেদারছে হিন্দি ছবি চালানোর সুদূর প্রসারি পরিণাম হবে ভয়াবহ।
সবইতো তেনাদের দিয়ে দিলাম-
নচিকেতার একটা গান মনে পড়ছে-
আনন্দ কি আনন্দ, এসে গেছে কোকাকোলা
সবই গেছে ঋণের দায়ে বাকি আছে কাপড় খোলা।
১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০২
ল বলেছেন: নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার এই পোস্টে যেটুকু আশার আলো দেখে এসেছিলাম, মন্তব্যগুলোতে উঠে আসা বৃত্তান্তে ততোধিক হতাশার সম্ভাবনাও জাগ্রত হল।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যগুলোতে উঠে আসা বৃত্তান্তে ততোধিক হতাশার সম্ভাবনাও জাগ্রত হল। জনাব ল আমার অনুভূতিও আপনার মত।
১৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সরকার এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখতে পারবে না।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যগুলিতে এমন ধারনাই উঠে এসেছে।
ধন্যবাদ নিন জনাব আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ।
১৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৮
ভুয়া মফিজ বলেছেন: সরকার কিছুই বন্ধ করেনি। দেখুন এখানে view this link
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জি দেখে এসেছি।
ধন্যবাদ জানবেন জনাব।
২০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। বাস্তবে যদি এমন হয়ে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।
প্রত্যেকটা দেশের একটা নিজস্ব সংস্কৃতি বা ঐতিহ্য থাকে। দেশ জাতি বা ভাবী প্রজন্ম সেটি দেখেই অভ্যস্ত হয় এবং বড় হতে শেখে। সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান দরকার, কিন্তু অন্ধ অনুসরণ কখনোই কাম্য নয়। আর তেমনটি হলে নিজের দেশের সংস্কৃত বা ঐতিহ্যের প্রতি অনাস্থার বহি:প্রকাশ হয়ে পড়ে, যেটা জাতির জাত্যাভিমানের পক্ষে অশনি সংকেত বটে।
শুভকামনা ভালোবাসার প্রিয় লিটনভাইকে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ জনাব পদাতিক চৌধুরি।
২১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: এটা ভালো কাজ হয়েছে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই
২২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৭:২২
সোহানী বলেছেন: আপনার লিখার প্রথম দুইলাইন পড়ে এমন খুশীতে লাফ দিয়ে তারপর মন্তব্যের পাতা খুলে আবার শূন্যে নেমে এলাম।
আমার একটাই কথা, দেশে এখন শত চ্যানেল। যার মালিকগন সব হোমড়া চোমড়া। সাথে সকল কর্পোরেট বেনিয়া, মিডিয়া সবই বিশাল সব কেউকেটা। তাদের সবারই প্রায় গলা ধাক্কা দিচ্ছে এইসব কুটনামী চ্যানেল। তারপরও এই সামান্য ক'টা স্বার্থর লোভীর কাছে হেরে যাচ্ছে এরইসব হোমড়া চোমড়াগণ। শেইম ফর দেম।
কবে বুদ্ধি হবে চেয়ারে বসে থাকা এইসব বুদ্ধিজীবিদের.................।
ভারতীয় সকল চ্যানেল বন্ধ হোক!
ভারতীয় সকল চ্যানেল বন্ধ হোক!
ভারতীয় সকল চ্যানেল বন্ধ হোক!
ভারতীয় সকল চ্যানেল বন্ধ হোক!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার লিখার প্রথম দুইলাইন পড়ে এমন খুশীতে লাফ দিয়ে তারপর মন্তব্যের পাতা খুলে আবার শূন্যে নেমে এলাম। মন্তব্যগুলিতে উঠে আসা আসল ঘটনা শুনে আমার ধারনাও হয়েছে আপনার মত।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিন সোহানী
২৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৩২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: দেশ থেকে অনেক দূরে বসে কনফিউজড হয়ে গেলাম লেখা আর মন্তব্যের কনফ্লিক্টিং ইনফর্মেশনগুলো দেখে ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জনাব মলাসইলমুইনা
২৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৪৪
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এখন ঘরে ঘরে স্মার্ট টিভি, জি ফাইভ থেকে দেখে নেওয়া মোটেও কঠিন কাজ নয়, তবে কিছুটাতো কমবে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত জনাব তারেক_মাহমুদ
২৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬
মা.হাসান বলেছেন: মাননীয় মন্ত্রীকে দেশের নির্যাতিত পুরুষদের পক্ষ থেকে লাল সালাম।
সম্ভবত মন্ত্রী পত্নি দেশের বাইরে বলেই উনি এ দুঃসাহস করেছেন।
আমি যে বাসায় থাকি তাতে ১২টি ইউনিট। আমার বাসা ছাড়া সবার বাসায় কেবল লাইন আছে। ১২ ইউনিটের একটি বাড়ি থেকে ইউনিট প্রতি ৩৫০ টাক ধরে ৪২০০ টাক আসে। আমার রোডে ৫২টি বাড়ি। হিসাবে শুধু এই রোড থেকে দুই লক্ষ আঠারো হাজার চারশত টাকা কেবল বিল আসে। যেখানে থাকি এই এলাকার ১৮টি রোড় একজন কেবল মালিক নিয়ন্ত্র করেন। মাসে কত টাকা এখান থেকে আসে ভেবে দেখুন। ৮-১০ বছর আগেও নিয়মিত এই লাইনের আধিপত্য নিয়ে খুনোখুনি হতো। এখন মাফিয়ারা এলাকা ভাগ করে নিয়েছে। লাইন খারাপ থাকলে অভিযোগ করলে আমার এলাকায় একরকম দুর্ব্যবহারই করা হয়। সেট টপ বক্স কিনতে পরামর্শ দেয় , যেমনটি ৩ নম্বর মন্তব্যে বলা হয়েছে।
এই ব্যবসা বন্ধ করা কারো পক্ষে সম্ভব না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে এসে মনে হচ্ছে আপনার 'লাল সালাম' প্রত্যাহার করা দরকার। নিচের মন্তব্যগুলি থেকে জানতে পারলাম- চ্যানেলগুলি আবার আগের মত চলছে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিন মা, হাসান ভাই।
২৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
অন্তরা রহমান বলেছেন: কিছুটা একচোখা আলোচনা। নিঃসন্দেহে জি বাংলা কোন দেশ ও দশের উপকারি অনুষ্ঠান দেখায় না কিন্তু এই অনুষ্ঠানগুলো দেশের হাজারো পরিবারের ক্লান্ত মা-আপুদের অবসরের আনন্দদাতা। এর একটা উপশম খুঁজে তবেই এই উদ্যোগটা নেয়া জরুরী ছিল। আশেপাশে অনেকের মনেই ব্যাপারটা বিরক্তির উদ্রেক করেছে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দেশের একটা জনগোষ্ঠীর কাছে ইয়াবা,পেন্সিডিল এসবও 'অবসরের আনন্দদাতা' পণ্য।
তবে এটা ঠিক মানহীন অনুষ্ঠানের কারণে আমাদের চ্যানেলগুলি দর্শকদের ধরে রাখতে পারছেনা।
ধন্যবাদ নিন অন্তরা রহমান
২৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: আসলেই সরকারের এবারের কাজটা প্রশংসা করার মতই। তবে আমি দর্শকদের কাছে এই চ্যানেল গুলো বন্ধ হওয়ার পরের রিএ্যাকশানটা জানার জন্য উদগ্রিব হয়ে আছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত জিজ্ঞাসা করার মত সাহস সঞ্চার কইরা উঠতে পারি নাই...
আপনার কাছে পরবর্তি রিএ্যাকশান নিয়ে কোন তথ্য জানা থাকলে অনুগ্রহপূর্বক জানাইয়া ধন্য কইরেন লিটন ভাই!
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দর্শকদের কাছে 'জীবন মানেই জি বাংলা'
তবে দর্শকদের কোন রিএক্ট দেখানোর সুযোগ হয়নি, তার আগেই চ্যানেলগুলি আবার চালু হয়ে গেছে।
২৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ২৪ ঘন্টা পার না হতেই আবার যেই কে সেই!
মাথা নত করে দিয়েছে সরকার!
চলছে জি ! জ্বি! চলছে সবই!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এহেন অবস্থা অবলোকন করে আমি হতাশ। (
২৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: দুই দুইটা নাটকই ব্যপক সফল। উদ্দেশ্য যেহেতু সফল হয়েছে তাই নাইমকে আর টাকা দিচ্ছে না গোপাল্গঞ্জের ইউএস প্রবাসী আবার জি বাংলাও খুলে দেয়া হয়েছে ২৪ ঘন্টা পার না হতেই!!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার সমীকরণটা যথার্থ বলেই অনুমান করছি।
৩০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: কোথা থেকে কে কোন কলকাঠি নাড়াচ্ছে, তা মোটেই বোঝা যাচ্ছেনা।
সরকারকে একটা বিরাট সাবাসী দিতে তৈরী হচ্ছিলাম, কিন্তু মন্তব্যগুলো পড়ে চুপসে গেলাম। করুণাধারাই সবার আগে সঠিক ভবিষ্যতবাণী করেছেন এ ব্যাপারে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন জনাব।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: জি গ্রুপের সাথে স্টার গ্রুপও বন্ধ হোক।