নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গত এপ্রিলে আটচল্লিশে পা দিয়েছেন রফিক সাহেব। টাকের সাথে প্রতিযোগিতা চলছে ভুঁড়ির। পুরো মাথা দখল করেছে টাক আর দেহটা দখল করেছে ভুড়ি! দু;দুর্বৃত্তের আগ্রাসনের দরুন অনেকেই উনাকে ষাটের বুড়ো বলে ভ্রম করেন। এদিকে গিন্নির বেলায় ঘটছে উলটো ঘটনা। সকলেই উনার উনচল্লিশকে আটাশ বলে অনুমান করে।
রফিক সাহেবের সকল কর্মকান্ডকেই গিন্নি বাড়াবাড়ি জ্ঞান করে কঠোর হস্তে দমন করেন। সেই ক্ষেত্রে ভূড়ির বাড়াবাড়িইবা উনি মেনে নেবেন কেন?
প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসাবে সকালে দুঘণ্টা হাঁটতে হয় রফিক সাহেবকে। সকালের নাস্তা এক গ্লাস লেবুর শরবত,দুস্লাইস শশা আর দুপিচ টোস্ট বিস্কুট দিয়ে চলছে। দুপুরে ছোট প্লেটে আধামুঠ ভাত। প্রথম দিনের ঘটনা। সকালে শখের পাবদা মাছ আর পুইশাক এনেছেন।বাসায় পাবদা হলে ঝোল দিয়েই উনি দুপ্লেট মেরে দেন।
খেতে বসে ছোট প্লেট দেখে মাথা খারাপ অবস্থা রফিক সাহেবের।
একি! ঘরে প্লেট নেই? এ কিসে ভাত দিলে।
নিরুত্তাপ গিন্নি জানালেন- ডায়েটের নিয়ম ছোট প্লেটে ভাত খাওয়া।
- তাই বলে লবণের বাটিতে ভাত দিবে?
- লবণের বাটি কোথায় দেখলে? এটা হাফ প্লেট।
প্রতিবাদ বৃথা ভেবে ভাতগুলি কয়েক লোকমায় খেয়ে নিলেন, পাবদার দিকে তাকিয়ে প্রায় কান্না চলে আসছিল রফিক সাহেবের। বিষয়টা গিন্নির দৃষ্টি এড়ায়নি। সেটা আমলে না নিয়ে কোন এক মহাপুরুষের উক্তি ঝেড়ে দিলেন তিনি -‘আমি তোমার প্রতি সদয় এ কারণেই কঠোর হচ্ছি’।
আসলে কঠোর না হয়ে গিন্নির উপায় কি! মাথার টাকটা না হয় ক্যাপ দিয়ে ঢেকে দেয়া গেল কিন্তু ভুড়ি? এই ভুড়ি নিয়ে প্রায়ই বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয় তাকে।
এইতো সেদিন বেগুন ভাজা খেয়ে সারা গায়ে চাকা চাকা কি উঠেছে। গিন্নিকে সাথে নিয়ে গেলেন এক চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে। চেম্বারটা একটা ক্লিনিকে। জনা পঞ্চাশের রোগী ওয়েটিংএ বসে আছে। রফিক সাহেবের সিরিয়াল আটত্রিশ। ডাক্তারের নেমপ্লেটের উপর চোখ পড়ে রফিক সাহেবের, সেখানে লিখা- চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ।হুমায়ুন আহমেদের মত লেখাটা পড়ে কেমন অস্বস্তি বোধ করেন তিনি। এতক্ষণ খেয়াল করেননি। এখন মনে হচ্ছে ওয়েটিংএ থাকা অনেকেই উনার দিকে উদ্দেশ্যমূলক ভাবে তাকাচ্ছে। রফিক সাহেবের ধারনা সকলে উনাকে দ্বিতীয় রোগের রোগীই ভাবছেন।
কোথায় আমেরিকা আর কোথায় চামচিকা। কোথায় ডায়রিয়া আর কোথায় পাইওরিয়া! দুটি রোগের ভেতর আকাশ পাতাল তফাৎ তার পরও একই ডাক্তার দুই রোগের বিশেষজ্ঞ হয় কিভাবে? এই চিন্তাটা নিয়ে সবে ভাবতে বসেছেন তিনি এমন সময় দেখেন এক তরুণী ‘আরে নীলা তুই?’ বলে প্রায় ঝাঁপিয়ে পড়ল গিন্নির উপর। পাশে যে একজন বসে আছে সেদিকে দুজনেরই কোন খেয়াল নেই। খলবল করে তারা অনেক কথা বলল।তাদের আলাপচারিতায় বোঝা গেল তরুণী বলে রফিক সাহেব যাকে ভ্রম করেছেন তিনি আসলে গিন্নির কলেজ বান্ধবী।
ঘড়ির দিকে তাকিয়ে তরুণী বিচলিত হয়- এইরে আমার সিরিয়াল বোধ হয় এসে গেছে, আমি উপর তলায় গাইনির কাছে যাচ্ছি, অপেক্ষা করিস অনেক কথা আছে বলেই রফিক সাহেবের দিকে নজর দেয়।
- আরে নীলা ইনি কে? তোর শ্বশুর নাকি ? বলেই তরুণী হনহন করে সিঁড়ির দিকে এগুতে থাকে।
গিন্নির মুখ অন্ধকার।ডাক্তার দেখানো শিকেয় উঠল, তরুণী ফিরে আসার আগেই গিন্নি রফিক সাহেবকে টেনে হিঁচড়ে ক্লিনিক থেকে বের করে বাসার পথ ধরলেন।
সেই থেকে চলছে রফিক সাহেবের ডায়েট কন্ট্রোল আর সকালে দু;ঘণ্টা হাঁটা। আজ ডায়েটের একমাস পুর্তি। মাসের প্রথমে এক ডিসপেনসারিতে গিয়ে রফিক সাহেবের ওজন নোট করে রেখেছেন গিন্নি। আজ আবার ওজন নেয়া হবে। দুজনে গেলেন ডিসপেনসারিতে। কঠোর ডায়েট আর দু;ঘণ্টা মর্নিং ওয়াকের ফল হাতে হাতে পাওয়া গেল। দেখা গেল রফিক সাহেবের ওজন দুই কেজি সাতশো গ্রাম বেড়েছে!
বিষয় কি হতে পারে, ভেবে পাচ্ছেননা গিন্নি। রফিক সাহেব খুলে না বললে উনি জানবেন কিভাবে?
গিন্নিতো আর জানেননা, মর্নিং ওয়াকে পার্কে গিয়েই একটা বেঞ্চ দখল করে তিনি জম্পেশ একটা ঘুম দেন। ঘুম সেরে বাসায় আসার পথে মোড়ের দোকানে বসে চারটা শিঙ্গারা টপাটপ পেটে চালান করে দেন। দুপুরে খেতে আসার আগে জব্বার মিয়ার ফুলপ্লেট বিরিয়ানী আর সন্ধ্যার আগে চলে নানরুটি আর গরুর পায়া।
ইদার্নিং শিঙ্গারাকর্মটা পার্কেই সারছেন। ঠোঙ্গায় মুড়ে ছয়টা শিঙ্গারা নিয়ে যান চারটা নিজে খান দুটা ফুলবানুর জন্য।
একদিন পার্কে গিয়ে দেখেন রফিক সাহেবের বেঞ্চটা দখল করে শুয়ে আছে পঁচিশ ছাব্বিশের এক মেয়ে। অপুষ্ট শরীরের মেয়েটা অঘোরে ঘুমাচ্ছে। ধমক দিয়ে জাগালেন- এই মেয়ে এখানে শুয়ে আছো কেন? কে তুমি?
মেয়েটা বলল- আমি নিশীকন্যা।
-কি নাম বললে? নিশী?
-না নিশীকন্যা
- এ আবার কেমন নাম? আসল নাম বল।
- এ নাম আমারে এক সাহেব দিছে, আসল নাম ফুলবানু।
সেই থেকে ফুলবানুর সাথে বেশ খাতির হয়ে যায় রফিক সাহেবের। দুজনে প্রাতরাশ সারেন। কাছে পিঠে চাওয়ালা থাকলে কোন কোন দিন চা’ও খান। ব্রেকফাস্ট সেরে মেয়েটা চলে যায়। এরপর রফিক সাহেব বেঞ্চে মটকা মেরে একটা ঘুম দেন।
মেয়েটা মজার মজার কথা বলে, কারনে অকারণে হাসে। একদিন হাসতে হাসতে রফিক সাহেবের গায়ে ঢলে পড়ছে। এই গায়ে পড়া ভাবটা রফিক সাহেবের পছন্দ নয়, একদিন মেয়েটাকে কড়া ধমক দিতে হবে।
কঠোর ডায়েট আর দুঘণ্টা হাঁটার পরেও ওজন না কমার ব্যাপারটা রফিক সাহেবের গিন্নির মনে খচখচ করছিল। ক্ষীণতর একটা সন্দেহের বশবতি হয়ে একদিন ভোরে নিজেই শার্লকহোমস হয়ে রফিক সাহেবের পিছু নেন।
কথায় বলে সাতদিন ঘুষখোরের একদিন দুদকের। এই ‘একদিন’টা এমন একদিন ঘটলো যেদিন মেয়েটা দ্বিতীয় দিনের মত রফিক সাহেবের গায়ে হাঁসতে হাঁসতে ঢলে পড়ল। দূর থেকে ধৈর্য নিয়ে সব লক্ষ্য করছিলেন গিন্নি। গায়ে ঢলে পড়া দেখে ধৈর্যটা আর ধরে রাখতে পারেননি, দৌড় দিলেন রফিক সাহেবের দিকে। বেঞ্চের কাছে আসতে আসতে মেয়েটা উঠে গেছে।
বেঞ্চে আয়েশ করে শুয়ে ফুলবানুর চলে যাওয়া দেখছিলেন রফিক সাহেব। হঠাত আশপাশে কোথাও বজ্রপাত হল। খেয়াল করে দেখলেন, এ বজ্রপাত নয়, তার সামনে দাঁড়ানো এক মহিলাই এই বিকট শব্দস্রষ্টা।
আরো খেয়াল করে দেখলেন, শব্দটার লক্ষ্য রফিক সাহেব এবং শব্দের উদ্রেককারী উনার নিজেরই গিন্নি।
পরের ঘটনা বড়ই হৃদয় বিদারক!
কোমর,পিঠ,হাটুর জয়েন্টগুলি সেরে উঠার পর থেকে রফিক সাহেব এখন ঠিক মতই প্রাতঃভ্রমন করেন। রাস্তা,অলিগলিতে, চিপায় চাপায় হাঁটেন। ভুড়ি কমানোর চেয়েও ক্ষীণ একটা আশা তাকে হাঁটতে অনুপ্রানিত করে। দেশে যেভাবে মালিকবিহীন টাকার ব্যাগ, বস্তা পথে ঘাটে পাওয়া যাচ্ছে যদি একটা ভাগ্যে মিলে যায় তাহলে আর পায় কে ?
ভোরের আলো তখনো পুরোপুরি ফুটে উঠেনি।অন্যদিনের মত আজকেও হাঁটছেন রফিক সাহেব। ঘণ্টা আধেক হাঁটার পর থমকে দাঁড়ান তিনি। ড্রেনের পাশে ওটা কি পড়ে আছে? চোখে ভুল দেখছেননাতো?
চোখ রগড়ে শিওর হন, না তিনি কল্পনা কিংবা স্বপ্ন দেখছেন না। এইতো সামনেই পড়ে আছে টাকা ভর্তি একটা ব্যাগ! তিনি দৌড়ে যান ব্যাগের দিকে। এখানে খুলবেন না বাসায় গিয়ে খুলবেন এই ভাবতে ভাবতে ব্যাগের চেনটা খুলেই ফেলেন; দেখেন ভিতরে পড়ে আছে একটা সদ্য প্রসূত শিশু!! এখনো জীবন্ত! ,জগতের নিষ্ঠুরতা তাকে স্পর্শ করেনি,তির তির করে কাঁপছে বাচ্চাটির ঠোট।
ইতোমধ্যে কিছু উৎসুক জনতা জুটে গেছে। ভিড়ের মধ্য থেকে একজনের পরামর্শে বাচ্চাটিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন রফিক সাহেব। অভিভাবকের স্থলে নিজে সই করে ভর্তি করিয়ে দিলেন শিশু ওয়ার্ডে।
বাসায় এসে গিন্নির কাছে এডভেঞ্চারাস অভিজ্ঞতার বর্ননা দিচ্ছিলেন রফিক সাহেব।
-আমি দুধওয়ালার কাছে সব শুনেছি বলে মাঝ পরে থামিয়ে দেন গিন্নি। সরু চোখে রফিক সাহেবের দিকে তাকিয়ে বলেন- ভাবছো আমি কিছুই বুঝিনা? আমি পুরাই নিশ্চিত এই বাচ্চা তোমার, দিয়ে গেছে ফুলবানু। !
(পোস্টে প্রসঙ্গ বর্জিত ছবিটা নিছক ফান হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে )
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ইদারনিং প্রায়শঃ ড্রেনে, ডোবা ,নালা, হাসপাতালের বাথরুমে নবজাতক ফেলে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে।
নবজাতকটা মানুষ, জন্মেছে অমানুষের ঘরে।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮
ইসিয়াক বলেছেন: চমৎকার ......।অনেক মজা লাগলো । সময় নিয়ে মন্তব্যে আসছি .......
শুভকামনা রইলো।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা ইসিয়াক ।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
মা.হাসান বলেছেন: রফিক সাহেবের সাথে আমার চেহারার অনেক মিল আছে কিন্তু।
একটা সত্য ঘটনা- আজ থেকে প্রায় কুড়ি-বাইশ বছর আগে, কোন এক সকালে রমনা পার্কের কাকরাইল মসজিদের দিকের গেট দিয়ে ঢুকে দেখি সাদা গেঞ্জি, সোয়েট প্যান্ট, আর কেডস পরা কিছু লোক ধুমসে গরুর তেহারি খাচ্ছে। জিজ্ঞাসা করে জানলাম ওনারা মাঝে মাঝেই সকালের ব্যায়ামের পরে ভুড়ি-ভোজন করেন। (জায়গাটার নাম মনে হয় শতায়ু অঙ্গন)।
আরেকটা ঘটনা- আমার এক বন্ধুর বন্ধুর ডায়াবেটিস ধরা পড়ার পর ডাক্তার ভাত কমাতে বলায় উনি রেস্টুরেন্টে যেয়ে অর্ডার করলেন- এই পরটা দে, - গরু ভুনা ভালো হবে না নেহারি? গরু ভুনা দে। (উনি ৬টা পরোটা খেয়েছিলেন।)
বাচ্চার ঘটনায় মন খারাপ হয়ে গেল।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গল্পের রফিক সাহেবকে আমি দেখিনি। লেখায় যে বর্ননা এসেছে সেটা আপনার সাথে যায়না। বই মেলায় দেখা হওয়ার সময় টুপির জন্য টাক দেখিনি তবে এই কয় মাসে ভূড়ীর কি রূপ উন্নতি ঘটিয়েছেন বুঝতে পারছিনা।
দুটি ঘটনা উল্যেখ করেছেন, পড়ে বেশ মজা পেলাম। আসলে ভোজন রসিকদের জন্য ডায়েট কন্ট্রোল সাক্ষাত আজাব।
গল্পের মত এখন দেশের যত্র তত্র টাকার বস্তা আর নবজাতকের সন্ধান মিলছে। দুটি বিষয়কে ধরতে গিয়ে রম্যের শেষে স্যাড এসে গেছে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিন জনাব মা.হাসান ।
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহ বিপদ না চাইলেও ঘাড়ে এসে পড়ে হাহাহাহাহা
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি কাজী ফাতেমা ছবি।
৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাইজান ফুলবানুর ছবিটা দেখতারি না
অন্য ছবি দেন প্লিজ
কি বিশ্রিরি ড্রেস রে বাবা
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এটা হাতে আঁকা ছবি, তবে বাস্তবেও এধরনের ড্রেস অহরহ দেখা যায় । ভিক্ষুকের ডায়লগটিতে বেশ মজা পেয়ে অনাবশ্যক ভাবে ছবিটি ব্যবহার করেছি।
৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জটিল।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কবি সেলিম আনোয়ার ভাই।
৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
মজার
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব শাহরিয়ার কবীর
৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সবটাই মজার ছিল চরম ...
হাসছিলাম, কিন্তু হাসি থেমে গেল। লাষ্টে বাচ্চার ব্যাপারটা না আনলেই ভাল হত।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাচ্চার ব্যাপারটার জন্য রম্যটা কিছুটা স্যাড হয়ে গেছে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিন হাসান কালবৈশাখী ।
৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি মজার তবে সময়-সাময়িক ঘটনার প্রবাহটি সত্যি হৃদয় বিদারক। মানুষ হউক মানবিক।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সময়-সাময়িক ঘটনার প্রবাহটি সত্যি হৃদয় বিদারক। মানুষ হউক মানবিক। সুন্দর মন্তব্য।
ধন্যবাদ নিন মাহমুদুর রহমান সুজন
১০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীর মন্তব্যটাই করতে চেয়েছিলাম। সবটাই দারুণ ছিল। তবুও লেখকের স্বাধীনতা বলে কথা...
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন বিচার মানি তালগাছ আমার
১১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লিটন ভাই, ছবিটাই আমার কাছে জোসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসস্ লেগেছে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভিক্ষুকের ডায়লগটা মজার ছিল!
ধন্যবাদ সম্রাট ইজ বেস্ট
১২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সংশোধনীঃ ছবি বলতে আমি ছবির বক্তব্যটা বোঝাতে চেয়েছি। ছবি আপুর মত আমারও ফুলবানুর ছবিটা ভালো লাগেনি। শুধু ভিক্ষুক ব্যাটার বক্তব্যটা জোসসসসসসসসসসসসসসসসসসস্ ছিল।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি নিয়ে ছবির আপত্তি আপনারও ভোট পেয়েছে। আগামীতে বিষয়টা মনে থাকবে !
১৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাপানী গল্ল?
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাংলাদেশী !
১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: লিটন ভাই,
রম্য ভাল লেগেছে তবে শেষে নব্জাতক শিশুর কথা না আনলেই ভাল হতো। এই বাচ্চা পাবার বিষয়টা করুন, রম্যের সাথে কি মানায়?
লেখার নায়কের স্বাস্থের সাথে আমি অমত করছি । বিয়ের পর কি হয় দেখুন?
আর সারা পৃথিবীর সব চেয়ে সত্য কথা হলোঃ
ধন্যবাদ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রথম ছবিটি মজার ও বাস্তব তবে যাদের ভাগ্য খারাপ তাদের অবস্থা হয় রফিক দম্পতির মত !!!
১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বার্থরুমে পানি টানী আছে তো? শেখ হাসিনা তো ফেনী নদীর পানি দিয়ে দিয়েছেন, মনে হয়; ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু আপনার জন্য চিন্তিত!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি কি দাদাদের মত নদীর পানি দিয়েই শৌচকর্ম সারেন?
১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
জুন বলেছেন: খুব মজা পাচ্ছিলাম কিন্ত শেষটায় এসে মন খারাপ হয়ে গেল গিয়াস লিটন ।
+
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠোত্তর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জুন।
১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪
আনমোনা বলেছেন: মজার। রফিক সাহেব এবং নীলা বিবির কয়টি ছেলেমেয়ে?
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গল্পে ছেলেমেয়ের কথা আসেনি, তাই জানিনা ।
১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন, " আপনি কি দাদাদের মত নদীর পানি দিয়েই শৌচকর্ম সারেন? "
-দাদাদের কথা বলিয়েন না, আপনি ভাটিতে আছেন।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আচ্ছা দাদাদের কথা বাদ, আপনাকে নাকি প্রায়শঃ হাডসন নদীর আশে পাশে ঘুরতে দেখা যায়! " আপনি কি নদীর পানি দিয়েই শৌচকর্ম সারেন? "
১৯| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: মজা পেলাম।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ নিন রাজীব দা।
২০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন,
রম্যের বিষয়বস্তু বোধগম্য। কিন্তু বোধগম্য হলোনা রসের রাজা "গিউলি" রম্যের রসটাকে কি কারনে এতো পাতলা করে ফেললেন! তবে কি "গিউলি" ই রফিক সাহেব ? রস ঘন করে বেশী মিষ্টি বানিয়ে আবার কখন ডায়াবেটিস বাঁধিয়ে বসেন, গিন্নির এমন নযরদারীর ভয়েই কি ???????
বাস্তব চিত্র।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: না ভাইজান, চুলের ঘনত্ব হ্রাস পেয়ে পেয়ে টাক বাবু উকি ঝুঁকি দিলেও ভুড়ী কিন্তু কস্মিনকালেও ছিলনা। তাই আমার রফিক সাহেব হওয়ার কোন সুযোগ নাই। তবে রসের কিছুটা ঘাটতি হয়েছে এ বিলক্ষণ বুঝতে পারছি।
ধন্যবাদ নিন জনাব ।
২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৩৩
রাকু হাসান বলেছেন:
হুম ভালো লেগেছে । নির্মল আনন্দ যাকে বলে। কিছুটা এমনই কাহিনী নির্ভর হুমায়ূন স্যারের একটি গল্প পড়েছিলাম। রম্য কে মিস করি । ব্লগে কমই রম্য পাই। ভালো আছেন ? শুভরাত্রি ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: 'চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ'টা হুমায়ুন আহমেদের জীবন থেকে নেয়া।
ব্লগে কিছু কিছু রম্য আসে অতি অখাদ্য (আমার গুলির চেয়ে ভাল) যা পড়ে কান্না পায়।
আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি, আপনার জন্য শুভ কামনা রাকু হাসান ।
২২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:৫৪
ল বলেছেন: ফুল বানু, চানবানু, রানু বানু।।
এমন শিশুর জন্য মায়া হয়।।।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন ল ।
২৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৩:৪৯
মা.হাসান বলেছেন: লিটন ভাই, চেহারার ব্যাপারে গুল মারিতে যাইয়া পুরাপুরি আপনার হাতে ধরা খাইয়া গেলাম। আমার সুচিকিৎসার জন্য .......- এই নাম্বারে বিকাশ করিয়া চিকিৎসায় সাহায্য করুন -এই রকম কোনো পরিকল্পনা আমার ছিল না, আমার উদ্দেশ্য ছিল শুধু কিছু সহানুভূতি অর্জন ।
ছবিখানা আমার ভালো লাগিয়াছে। বস্তুত ভিক্ষুকের মতো পোশাক পরিহিত তরুণীদের মাঝে মাঝেই চোখে পড়ে, ভিক্ষুক দের পোশাকের সাথে এদের পোশাকের পার্থক্য এইযে এদের পোশাক একটু বেশি উজ্জ্বল , নতুন । বাচ্চাটার ব্যাপারে নতুন করিয়া চিন্তা করিয়া দেখিলাম। এরকম অনেক শিশুই মৃত অবস্থায় বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায় ।সেই ক্ষেত্রে এই শিশুটি ভাগ্যবান । কাজেই দ্বিতীয় ভবনায় বিষয়টি অতখানি কষ্টকর মনে হইতেছে না
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিটন ভাই, চেহারার ব্যাপারে গুল মারিতে যাইয়া পুরাপুরি আপনার হাতে ধরা খাইয়া গেলাম। আমিও একবার ধরা খেয়েছিলাম, তবে প্রসঙ্গ ভিন্ন-
এক সময় যায়যায়দিনে লিখতাম। সেখানে লিখার শেষে লিখকের পুরো ঠিকানা দিয়ে দেয়া হত। সেই সুবাদে পাঠকের কাছ থেকে দুএকটা চিঠি টিঠিও পেতাম।
একবার শিল্পী নামে এক জনের কাছ থেকে একটা পত্র পেলাম। শিল্পী আপা সম্বোধন করে উত্তরও দিলাম। কয়েক দিন পর উনার কাছ থেকে ফিরতি আরেকটা পত্র আসে। ------- কয়েক কথার পরে লিখলেন-উত্তর দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। ইতি- নুরুল করিম শিল্পী।
আমার অবস্থা- মাডি হাডি যাক---!!!
২৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৫৭
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বার্থরুমে পানি টানী আছে তো? শেখ হাসিনা তো ফেনী নদীর পানি দিয়ে দিয়েছেন, মনে হয়; ব্লগার বিদ্রোহী ভৃগু আপনার জন্য চিন্তিত!
লেখক বলেছেন: আচ্ছা দাদাদের কথা বাদ, আপনাকে নাকি প্রায়শঃ হাডসন নদীর আশে পাশে ঘুরতে দেখা যায়! " আপনি কি নদীর পানি দিয়েই শৌচকর্ম সারেন? "
হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা এই দুই কমেন্টি বেশী রম্য মনে হোল ।
তবে হাডসন নদীতে ওই কাম করতে এই পর্যন্ত কাউকেই দেখিনি । ব্যতিক্রম কত কিছুই তো হয়
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তবে হাডসন নদীতে ওই কাম করতে এই পর্যন্ত কাউকেই দেখিনি । ব্যতিক্রম কত কিছুই তো হয়
আমাদের চাঁদগাজী সব সময় ব্যাতিক্রম !
২৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরেরে.... লিটন ভায়া
আপনি এত দুষ্টু বুদ্ধি পান কই?
হা হা হা
যেমন রসময় রম্য তেমনি রসপূর্ন প্রতিমন্তব্য
লেখক বলেছেন: আচ্ছা দাদাদের কথা বাদ, আপনাকে নাকি প্রায়শঃ হাডসন নদীর আশে পাশে ঘুরতে দেখা যায়! " আপনি কি নদীর পানি দিয়েই শৌচকর্ম সারেন? "
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গাজী সাহেব ব্লগে ও বাস্তবে সব সময় 'গণ্ডগোল মন্ডোগোল' পাকিয়ে এডভেঞ্চারের চেষ্টা করেন।
উনার হাতের কাছে হাডসন, সেখানে 'ও' কর্ম সেরে তিনি রিয়েল লাইফ এডভেঞ্চার থেকে নিজেকে বঞ্চিত করতে চাইবেন না।
২৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৫১
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: হা হা...
মজা পেলাম।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন জুনায়েদ বি রাহমান
২৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২০
ইসিয়াক বলেছেন: এত মজার লেখা .......খুবই ভালো লেগেছে ।
কোনটা ছেড়ে কোনটা বলি ।........
শেষে বাচ্চার ব্যাপারটা আমাদের বর্তমান সমাজের বাস্তব চিত্র।
অনেক হাসি মজার পরে বাস্তব সত্যের মুখোমুখি হয়ে মনটা একটু বিষন্ন হয়ে গেলো লিটন ভাইয়া।
অনেক অনেক শুভকামনা ও শুভেচ্ছা রইলো।
এরকম লেখা আরো আসুক ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শেষে বাচ্চার ব্যাপারটা আমাদের বর্তমান সমাজের বাস্তব চিত্র।
অনেক হাসি মজার পরে বাস্তব সত্যের মুখোমুখি হয়ে মনটা একটু বিষন্ন হয়ে গেলো লিটন ভাইয়া। মন খারাপের কিছু নেই। উপরে মা, হাসান ভাই বলেছেন- এরকম অনেক শিশুই মৃত অবস্থায় বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায় ।সেই ক্ষেত্রে এই শিশুটি ভাগ্যবান ।
পুনঃ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিন ।
২৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ নিন রাজীব দা।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পুনঃ মন্তব্যের জন্য পুনঃ ধন্যবাদ নিন।
পরী কার সাথে গেছে? সে কি ফিরেছে? মেয়েটার আনন্দময় জীবন কামনা করছি !
২৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৫২
আখেনাটেন বলেছেন: মজার লেখা।
ভালোই চলছিল লেখা, তবে শেষে বাচ্চার ব্যাপারটি মজাতে ঠাস করে ঠান্ডা জল ঢেলে দিয়েছে মনে হচ্ছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন আখেনাটেন ।
৩০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:০৫
সোহানী বলেছেন: এইরকম কঠিন ছবি পান কই????
আপনার মন্তব্যের প্রতিউত্তর ও সেইরকম
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠোত্তর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন সোহানী ।
৩১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:১২
করুণাধারা বলেছেন: রম্য গল্প, আর সবগুলো মন্তব্য প্রতিমন্তব্য পড়লাম।
ছবিসহ পুরো গল্পটাই মজার, পড়ে আনন্দ পেয়েছি। শেষে বাচ্চার উল্লেখেও অসুবিধা দেখলাম না... আমার মনে হয়েছে, উল্টো বুঝলি রাম।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়েও আনন্দ পেলাম। শুভ কামনা আর ধন্যবাদ নিন করুণাধারা ।
৩২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:১৫
এস সুলতানা বলেছেন: জটিল +
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন এস সুলতানা
৩৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: নবজাতকটা মানুষ, জন্মেছে অমানুষের ঘরে।
গল্পটা পড়ে মজা পাচ্ছিলাম, শেষটায় এসে খারাপ লাগল।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন আমি তুমি আমরা ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
বিজন রয় বলেছেন: হে হে হে হে ......!!
বাচ্চা যার হোক. মানুষের তো।
ভাল আছেন?