![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’
দেশের দুর্ণীতির অবস্থা এখন এমন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে, যেখানে বিভিন্ন দলের দায়িত্বশীলরা পরষ্পর পরষ্পরকে দোষারোপ করছেন। তাদের নিজের কলঙ্ক আছে কি না, সে কথা চিন্তা করছেন না। একটি সত্য কথা সমাজে প্রচার করা খুবই প্রয়োজন, তা হচ্ছে- প্রত্যেক নর-নারীরই জ্ঞান অর্জন করা ফরজ (অবশ্য কর্তব্য); আর অযোগ্য লোককে জ্ঞান দান করা যেন শূকরের গলায় হীরা মণিমুক্তার মালা পরানো (ভাবার্থ)। শিক্ষিত লোকেরা হবেন সৎ, ভদ্র, ও মানুষের কল্যাণকামী ও সুপরামর্শদাতা। শিক্ষিতরা শান্তিপূর্ণ সমাজ-রাষ্ট্র তথা বিশ্ব গড়ার কথা চিন্তা করবেন। তা না করে তারা যদি ঘুষ খান, চুরি করেন, সম্পদ আত্মসাৎ কিংবা জালিয়াতি করেন, খাদ্যদ্রব্যে বিষ মেশাতে সহযোগিতা করেন, দলাদলি, মারামারি করেন, ঝগড়া লাগিয়ে দেন, অশালীন ও মিথ্যা কথা বলেন, তরুণদের ঠেলে দেন চরিত্রহীনতার দিকে, প্রতিপক্ষকে অপবাদ দেন, মিথ্যা মামলা করেন; ন্যায়বিচার না করে পক্ষপাতিত্ত্ব করেন, সৎ ও নির্দোষ লোকদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেন, তাহলে কি সেসব ব্যক্তিরা পশুর পর্যায়ে পড়েন না!?
তাদের ধরিয়ে দেয়া কঠিন, কখনো বা বিপজ্জনক! তবে বলা যায়, হে জ্ঞানপাপীরা! আপনারা ছাড়া পেয়ে গেছেন মনে করবেন না। আপনারা শিগগির ভালো হয়ে যান নতুবা পরকালে রেহাই পাবে না। কার কী মর্যাদা, কে কত বড় সম্ভ্রান্ত, দেশ-বিদেশে কী সনদপ্রাপ্ত, সে দিন এসব আপনার জন্য বিবেচ্য বিষয় হবে না! অপকর্মকারী নরপমুদের সবাইকে এক সাথে হাঁকিয়ে নিযে যাবে জাহান্নামের অতল গহ্বরে। এ কথা বলার সুযোগ থাকবে না যে, আমাদেরকে তখন কেউ সতর্ক করে দেয়নি, তাই ভল করেছি।
©somewhere in net ltd.