নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“আমি আপনার কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই পারি কিন্তু আপনার কথা বলার স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়োজনে জীবনও উৎসর্গ করতে পারি”

রুপম হাছান

‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’

রুপম হাছান › বিস্তারিত পোস্টঃ

-ক্রিকেট বিশ্বে আম্পায়ারের নির্লজ্জ পক্ষপাত তথা বাংলাদেশের ভাগ্য-

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১


ক্রিকেট নিয়ে লিখবো না মনে করেছিলাম কিন্তু না, কিছু লোকের কথা শুনে, বাংলাদেশ টিম চলে আসা এবং বতর্মান ক্রিকেটের অবস্থা বুঝে দু’কলম লিখতে মনটা চটফট করছিলো। আমি আগেই একটি পোস্টে লিখেছিলাম যে, আমি ক্রিকেট খেলা খুব একটা ভালো বুঝি না, তাই খুব একটা দেখিও না! প্রসঙ্গক্রমে মাঝে মাঝে আমার কয়েকজন বন্ধু প্রায়ই আমাকে ক্রিকেট সম্পর্কে প্রশ্ন করতো-যেমন, কত ওভারে এক বল!? কিসে ওয়াইড বল কিংবা কিসে নো বল ধরা হয়!? রান আউট কাকে বলে!? এইসব উৎকৃষ্টমানের প্রশ্ন করে আমাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার চেষ্টা করা হতো। কারণ ঐ একটিই, আমি খেলা পছন্দ করিনা এবং দেখি না। যাই হোক- বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম যখন ইংল্যান্ডের সাথে জিতলো, তখন বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন ক্রিকেট বোদ্ধারাও ভাবতে হয়েছে যে, ক্রিকেট বিশ্বের পিতাকে হারিয়ে কোয়ার্টারে ওঠা চারটিখানি কথা না। এমনকি খোদ ইংল্যান্ডের কোচার এবং ক্যাপ্টেনও স্বীকার করেছেন বাংলাদেশ আগের তুলনায় অনেক উন্নতি করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম কোয়াটারে মুখোমুখি হয়েছিলো ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিমের। যদিও শুরু থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)’র ক্যাপ্টেন এর সন্দেহ ছিলো যে, ম্যাচ নিয়ে কারচুপি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। কারণ ম্যাচটি যে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল(আইসিসি) তথা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)’ বনাম বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)’র! এখানে দুই আইসিসি এক হয়ে যাওয়ার কারণে আম্পায়ারদের আম্পায়ারিং নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ থাকা বাঞ্ছনীয়! কারণ, আম্পায়াররা বুঝেতেই পারেননি যে, তারা কোন আইসিসি’র অধীনে রয়েছেন! (যদি তারা ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)’র পক্ষে নিয়োগ পেয়ে থাকেন তবে তারা দেশপ্রেম দেখিয়েছেন!, আর যদি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)’র পক্ষে নিয়োগ নিয়ে থাকেন তবে সেখানে সুক্ষ্ম ভুল হয়েছে মাত্র! হা হা হা। আম্পায়াররা তো আর দূত নয় যে, তারা সেই ভূলগুলো করবে না, যা খুব সুক্ষ্মভাবে করা সম্ভব!?

এমন এক গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আম্পায়ারিং হওয়া উচিত ছিল নিষ্কুলুষ। নিরপেক্ষ। ভুল তো মানুষেরই হয়। দুই আম্পায়ার পাকিস্তানের আলিমদার ও ইংল্যান্ডের ইয়ান গোল্ডও ভিনগ্রহের মানুষ কিংবা দূত নন! ভুল হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু এমন একটা ভুল তারা করেছেন, যেটাকে ইচ্ছাকৃত বললে ওই যুক্তি থেকে দুরে সরাতে পারবে না কেউ। টিভি রিপ্লেতে দেখা গেছে। এমনকি ছবিও রয়েছে। হাঁটুর নিচের ও ফুলটস বল কিভাবে ‘নো’ কল করা যায় সেটা ক্রিকেটিয় ভাষায় বোধগম্য নয়, অন্ততপক্ষে আমার সাধারণ জ্ঞানে তাই বলে। রুবেলের দেয়া ওই বল যখন বিশাল উচ্চতায় উঠে ক্যাচে পরিণত হবে, ঠিক সেই মুহুর্তে লেগ আম্পায়ার আলিমদার ‘নো’ কল করেন! ততক্ষণে ক্যাচ হয়ে গেছে। গ্যালারিসহ গোটা বাংলাদেশী দর্শকেরা যখন সেলিব্রেশনে ব্যস্ত তখনই ওই সিগন্যালে হতবাক বিশ্বের কোটি কোটি দর্শক! রিপ্লেতে একটা ফুলটস বল কিভাবে ‘নো’ হয় সেটা নিয়ে সমালোচনার ঝড়। আরো একটা যুক্তিতে ‘নো’ বল হতে পারত। কিন্তু রুবেলের বলে এমন কোনো লক্ষণই ছিলো না। তাহলে এমন সিদ্ধান্ত দেয়া সম্পূর্ণরুপে ইচ্ছাকৃত। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ নিয়ে আইসিসির উসখুস করার যথেষ্ট কারণ ছিল বিধায় আগ থেকেই আম্পায়ারিংয়ে কিছু হবে এমন সমালোচনাও কম হয়নি বলে শুনেছি। বাস্তবে হলোও তাই। কারণ দলীয় ৩৯.৪ ওভারে রান যখন ১৭৯/৩ তখন বেশ প্রেসারেই ছিলো ভারত। তা ছাড়া রহিত শর্মাও ৯০ রানে সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে। এক দিকে শর্মার সেঞ্চুরির চান্স জিইয়ে থাকা ও দীর্ঘক্ষণ ক্রিজে থেকে রোহিত যা করবেন সেঞ্চুরির পর সেটা টিম ভারতের স্কোর চলে যাবে বিশাল উচ্চতায়। দু’টি কারণ সামনে রেখেই আইসিসিতে প্রভাব বিস্তার করা ভারতকে খুশি করতেই দুই আম্পায়ারের এই উদ্দ্যেগ। ওই আউট হলে ভারত যে জিতত না। আর আউট না হলে হেরে যেতো, সেটা তো অনেক পরের কথা। ঠিক দ্বিতীয় ইনিংসেও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ক্যাচটা ধরতে যান শেখর ধাওয়ান কিন্তু বাউন্ডারির ওপর পা লাগিয়ে, যা ক্লিয়ার ক্যাচ নয় ছক্কাই হয়। প্রেস বক্সে ভারতীয় সাংবাদিকরাও বলছিলেন সেটি ছক্কা হয়েছে। কিন্তু টিভি রিপ্লি গড়িমসি করে কোনোরকম সেরে দ্রুত সিদ্ধান্ত দিয়ে দেয়া হলো!

ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) জানিয়েছিলো এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ দেখবে আড়াই বিলিয়ন মানুষ! সত্য কী মিথ্যা সেটা বলতে পারবো না। একই সাথে আইসিসির নির্বাহী বললেন, খেলা সম্প্রচারে প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হবে অত্যাধুনিক ‘ফোর কে’ প্রযুক্তি। টিভির সামনে থাকলেও দর্শকেরা মনে করবেন যেনো মাঠেই খেলা দেখছেন! আরো থাকার কথা হাই ডেফিনেশন (এইচডি) ব্যবহারের কথা। স্প্রাইডার, ড্রোন, আল্ট্রামোশন ক্যামেরাসহ আরো নিত্যনতুন প্রযুক্তি। মাঠে থাকবে ২৯টি ক্যামেরার ব্যবহার। পুরোনো এসব কথা বলার একটাই কারণ আম্পায়ারদের নির্লজ্জ পক্ষপাতী সিদ্ধান্ত দিলেও টিভি আম্পায়ার যেনো সেটার নিখুঁত সিদ্ধান্ত জানাতে পারেন রিভিউতে ওই সব প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কিন্তু বাংলাদেশ বনাম ইন্ডিয়া’র গুরুত্বপূর্ণ কোয়ার্টারে অন্তত দু’টি সিদ্ধান্ত দেখে মনে হলো এ বিশ্বকাপ সেই নব্বই দশকেরও পেছনের ক্যামেরা ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন আম্পায়ারেরা। রুবেলের বলে কেমন নো বল হয়েছিলো সেটা তারা নিখুঁতভাবে দেখার প্রয়োজনবোধ করেন নি। মাহমুদউল্লাহর ক্যাচটি ধরতে গেয়ে শিখর ধাওয়ান যে তার পা বাউন্ডারি স্পর্শ করে সেটাকে ছক্কায় পরিণত করেছিলেন, সেটাও যেনো দেখতেই পারছিলেন না আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে। অথচ সাধারণ দৃষ্টিতে এবং বাউন্ডারির কাছ থেকেও মনে হয়েছে ধাওয়ানের পা বাউন্ডারি স্পর্শ করেছিলো। এছাড়া সুরেশ রায়নার নিশ্চিত লেগ বিফোর এড়িয়ে যাওয়া! গুরুত্বর্পর্ণ ম্যাচে যদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে সিদ্ধান্ত না দেয়া যায় তাহলে ওইগুলোর ব্যবহারের অর্থ কি, শুধু অর্থের অপচয় না গল্প সেটােই অনুমান করা যায়! আসলে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল(আইসিসি) তথা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) ‘র নীতির বলি হয়ে লড়াইয়ের আগেই হেরে বিদায় নিতে হলো বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে। নিশ্চিত সিদ্ধান্ত থেকে বঞ্চিত করা হলে মনোবল অটুট রাখা কষ্টকর। যেখানে ১১জন লড়বে ১১জনের বিপক্ষে সেখানে মনে হলো বাংলাদেশ লড়েছিলো ২২জনের বিপক্ষে! এছাড়া বাংলাদেশ কোয়ার্টারে উঠে তাদের স্বপ্ন পূরণ করেছে। কোয়ার্টারে জিতে সেমিতে যাওয়ার দৃঢ়তা দেখায়নি। কিন্তু ভয়ে তটস্থ ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) অধিক ব্যবসায় হাতছাড়া ও ভারতকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই অবৈধ পন্থার আশ্রয় নিয়েছিলো মনে করি।

অন্যদিকে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)’র পক্ষের কিছু মিরজাফর রয়েছে আমাদের দেশে! যারা এই দেশের খেয়ে এই দেশের পরেই ভারতের প্রেমে মশগুল! বাফুফে সভাপতি জনাব কাজী মোঃ সালাউদ্দিন বলেন, কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ টিম যেভাবে হেরেছেন, এককথায় তা দুঃখের বিষয়! আরও একটু ভালো করার সুযোগ ছিলো! খেলায় জিত-হার থাকবেই, এটাই সাধারণ ব্যাপার! জয়কে আমরা যেভাবে বরণ করে নিই, সেভাবে পরাজয়কেও বরণ করে নিতে হয়! তবে সেই পরাজয়ের মধ্যেও একটা কথা থাকে! যদি সেটা হয় সম্মানজনক! আমার মনে হয়, দলের সমন্বয় ছিল না! টিম গেম যাকে বলে, সেটি হয়নি! তাঁর মতো একজন ব্যক্তি স্বনামধন্য একটি স্পোর্ট প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পদবীতে থেকে যখন না জেনে সেসব বিষয়ে মুখস্থ বলতে শুরু করেন তখন তাঁকে অনুসরণকারীদের কি অবস্থা হবে বলে আপনি মনে করেন!? যেখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল সেই দিনের আম্পায়ারিংয়ের কড়া সমালোচনা করে বলেছিলেন যে, আম্পায়ারিং খুবই বাজে হয়েছে! এমনটা প্রত্যাশিত ছিলোনা! তাদের আচরণ দেখে মনে হয়েছে তারা সব কিছু ঠিকঠাক করেই মাঠে নেমেছে! আইসিসির উচিত বিষয়টি খতিয়ে দেখা। যদি তারা ইচ্ছাকৃত এমনটি করে থাকেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া। বাংলাদেশ ছোট দল বলেই কি উন্নত দেশগুলোর এমন অবজ্ঞা ও নেতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত!? অথচ সেদিনের আম্পায়ারিং সঠিক সিদ্ধান্ত দিলে হয়তো বাংলাদেশই জিততে পারতো। তাহলে ভারত কনোক্রমেই ২৫০ উর্ধ্বে রান করতে পারতো না, রহিত শর্মাও সেঞ্চুরী করতে পারতো না।

এই নিয়ে বিভিন্ন দেশের জাত খেলোয়াড়রাও তাৎক্ষণিক মন্তব্য করতে ভুল করেন নি। বিশ্বকাপে ভারতকে অতিরিক্ত ‘মওকা’ দিচ্ছে আইসিসি। ম্যাচের আগে থেকেই এটি চাউর হয়েছিলো বিভিন্নভাবে। আবারো সেটি প্রমাণ হলো বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচে। ক্রিকেটার শোয়েব আকতার বলেন, আম্পায়ারিং খারাপ হয়েছে। তিনটি সিদ্ধান্ত হয়েছে সমালোচিত। পাকিস্তানের আলিমদার ভারতেকে বেশি ‘মওকা’ দিলেন। অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের জয়ের নায়ক ওই বিতর্কিত আম্পায়ার আলিমদার! ধারাভাষ্যকার রমিজ রাজা বলেন, অগ্রিম শুভেচ্ছা জানিয়ে রাখলেন আইসিসিকে। ব্যঙ্গ করে তিনি লিখেন, সাধুবাদ আইসিসিকে (ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল)। সত্যিই তোমরা (আম্পায়রা) বিক্রি হয়ে গেলে! দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার ডেইল স্টেইন বলেন, আমার কিছুই বলার নেই। এটি হাস্যকর সিদ্ধান্ত। অস্ট্রেলিয় প্রাত্তন লেগ স্পিনার শেন ওয়ার্ন কমেন্ট করেন, এত দ্রুত নো-বলের সিদ্ধান্ত আম্পায়াররা নিতে পারেন, তা এই প্রথম দেখলাম! এটা নো-বল ছিলো না! খু্বই বাজে সিদ্ধান্ত। হর্ষে ভোগলে বলেন, অনফিল্ড আম্পায়াররা সচরাচর সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেন। এরপর কিছু সময় নিয়ে সিদ্ধান্ত জানান। ক্রিকইনফোর প্রধান সম্পাদক সম্বিতবল বলেন, ক্রিকেটে নিয়ম পরিবর্তন করা উচিত। অনফিল্ড আম্পায়ারের একটি ভুল সিদ্ধান্ত থার্ড আম্পায়ার ঠিক করে দিতেই পারে। এটা স্বাভাবিক একটা জ্ঞান। ভারতের প্রাত্তন ব্যাটসম্যান ভিভিএস লক্ষণ বলেন, গোল্ডের সিদ্ধান্ত একদমই বাজে। বলটা কোনোক্রমেই কোমরের ওপরে ছিলো না। সৌভাগ্যক্রমে আরেকটা জীবন পেলো রোহিত। এখন আরো ২০ রান বেশি পাবে ভারত! এখন দেখার বিষয় হচ্ছে সেই একই রকম ‘মওকা’ কী অস্ট্রেলিয়ার কাছ থেকেও পাওয়া যায় কিনা!? যদিও এই অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ড এবং ভারত ক্রিকেট বোর্ড উভয় মিলেই ‘মওকা’র পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। ‘মওকা’ দেখার অপেক্ষায় থাকলাম।

পরিশেষে বলছি, ক্রিকেট খেলা যদি জেন্টলম্যান গেম হয় তাহলে আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্তে কেনো ভুগতে হবে উপরে উঠতে চাওয়া নীচের সারির দলগুলোকে!? ম্যাচ চলাকালে এ ধরনের বিতর্কিত সিদ্ধান্তগুলো খেলোয়াড়দের মনোবল ভেঙ্গে দেয়ার জন্যই যথেষ্ট। ফলে গোটা ম্যাচের ওপর স্বাভাবিক খেলার প্রভাব পড়ে। তাহলে যেখানে একটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত মানসিক মনোবল ভেঙ্গে দেয়ার জন্যই যথেষ্ট সেখানে তিন-তিনটি বিতর্কিত সিদ্ধান্তে একেবারে কোনঠাসা অবস্থা বাংলাদেশ টিমের। এভাবে বাংলাদেশের ক্রিকেট ভাগ্যকে কোণঠাসা করেছে আম্পায়ার আলিমদার ও ইয়ান গোল্ড। পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, আইসিসি কোথায় সেই সমস্যাগুলো সমাধানে তার ভুমিকা রাখবে, তা না করে বরং আইসিসি সভাপতির বিরুদ্ধে মামলা করার সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে আম্পায়ারদের! ধিক! আইসিসি ধিক!

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

পুরান লোক নতুন ভাবে বলেছেন: ভাই আর ত্যানা প্যাচাইয়েন না!! যেখানেই যাই এই ত্যানা !! ভাই গু ঘাটাঘাটি বন্ধ করেন!!

২৪ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

রুপম হাছান বলেছেন: ভালোই বলেছেন, তবে সত্যিটা তো আর মিথ্যে হয়ে যাবে না; তাই না!?

খারাপ লাগে তখন, যখন পিছনের সত্যগুলোকে কেউ মিথ্যা করতে উঠেপড়ে লেগে যায়। তাই প্রতিবাদ করা অবশ্যই প্রয়োজন বলেই হয়তো এই ত্যানা প্যাঁচানো।

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: ত্যানা প্যাচানোর কি আছে। বা্ংলাদেশের সাথে যে আচরণ করা হয়েছে তা রীতি মত অন্যায়।

২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:১৬

রুপম হাছান বলেছেন: তাহলে তো আমিও ঠিক বলেছি। ত্যানা প্যাঁচাইনি। হা হা হা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.