![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’
অবশেষে বাংলার নাম্বার ওয়ানখ্যাত বিনোদন তারকা বিএফডিসি’র ১১টি সংস্থা থেকে একযোগে নিষিদ্ধ হলেন। এবং একজন পরিচালক ঐ ১১টি সমিতির ঘোষণা উপেক্ষা করে এই তারকা কে নিয়ে পাবনায় নতুন একটি ছবি’র (‘রংবাজ’) শ্যূটিং করার কারণে তিনিও নিষিদ্ধ হলেন বিএফডিসি থেকে!
উল্লেখ্য, নাম্বার ওয়ানখ্যাত বিনোদন তারকা গত কয়েক মাস ধরে একাধারে আমাদের শিল্প সংস্থাগুলোকে বেকারের আড্ডাখানা বলে উপহাস করে আসছেন। দেশের সমগ্র চলচ্চিত্র পরিচালকদের অসম্মান ও হেয় প্রতিপন্ন করে জাতীয় দৈনিকসহ মিডিয়াগুলোতে বক্তব্য দিয়েছেন। বর্তমানেও একই ধরনের বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন।একইসাথে তিনি বাংলাদেশের ফিল্ম নিয়েও অনেক নোংরা কথা বলেছেন যা আমাদের দেশের শিল্প সংস্থার সাথে জড়িত কারো পছন্দ হয়নি। এবং বলতে গেলে তা আমাদের দেশীয় চলচ্চিত্রের জন্য একটি অশুভ ইঙ্গিত বলেই ধারণা করা হচ্ছিল। কারণ এই নাম্বার ওয়ানখ্যাত তারকার নিজস্ব খামখেয়ালির কারণে বাংলাদেশের শিল্প সংস্থাগুলির আজ এতো চরম দশা!
আমি মনে করি এর মূলে রয়েছে ভারতীয় চলচ্চিত্রের কলা-কূশলীদের কূটকৌশল। আর তা সম্ভব হয়েছে নাম্বার ওয়ানখ্যাত তারকা বিএফডিসি’র সভাপতি হওয়ার সুবাধে। বলা যায় এই তারকার কারণে বাংলাদেশীয় চলচ্চিত্র একটি কালো অধ্যায় অতিবাহিত করতেছে। ভারতীয় সংস্কৃতির নেটওয়ার্কগুলোর আগ্রাসন এই তারকার হাত ধরে বাংলায় প্রবেশ করেছে বলে চলচ্চিত্র মহল মনে করেন।
যে তারকা এদের হাত ধরে আজ নাম্বার ওয়ান হয়েছেন সে আজ তাদের মধ্যে দাঁড়িয়ে তাদেরকে তুচ্ছতাছিল্য করতেছে, তা দেখে সত্যি অবাক লাগে। এখন দেখার বিষয় এই তারকা তার ভুলগুলো শুধরে আগামী দিনের সুন্দর চলচ্চিত্র গঠনে সবার সাথে এক হয়ে কাজ করতে পারেন কি না।
০৪ ঠা মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
রুপম হাছান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই চাঁদগাজী। ভারতের শাহরুখ খানের বিটলামীপনা অভিনয় যেমন মেঝোরিটি মানুষ গ্রহণ করেছে তেমনি বাংলাদেশেও এই সাকিব খানের বিটলামীপনা অভিনয় মেঝোরিটি মানুষ গ্রহণ করেছে। সত্যিকার অর্থে ওর অভিনয় অতটা দর্শক নন্দিত নয় বলে আমার কাছেও মনে হয়।
২| ০২ রা মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
অরন্যে রোদন - ২ বলেছেন: এখানে আবার ভারত এলো কি করে!! সব কিছুতেই ভারতীয় ষড়যন্ত্র খুজে ফেরাটা আমাদের দেশে এখন সবচে সহজ।
০৪ ঠা মে, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
রুপম হাছান বলেছেন: ভাই অরণ্য রোদন, আপনি হয়তো জানেন না; এই সাকিব খান পশ্চিম বঙ্গের চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য এই দেশের চলচ্চিত্র নিয়ে অনেক বাজে কথা উপহার দিয়েছেন অতীতে। যা আমরা বিভিন্ন মিড়িয়ার মাধ্যমে জানতে পেরিছি। আপনি একটা কথা সত্য বলেছেন, এখন সবচেয়ে সহজ হচ্ছে ভারতীয় সবকিছু বিনা শর্তে গিলে ফেলা। আর আমরা তাই করছি বলেই সবাই বলার সুযোগ পাচ্ছি।
৩| ০২ রা মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫১
জাহিদ হাসান বলেছেন: শাকিব খানের যুগ আবার কবে গেলো?
আমি কি সেই যুগ মিস করে ফেলেছি?
০৪ ঠা মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫
রুপম হাছান বলেছেন: একটা সময় গেছে এই সাকিব খান প্রতিদিন শুটিং এর জন্য ২-৩ হাজার টাকা পেতেন। আর এখন একই সাকিব খান প্রতি ছবির সাইনিং মানি নেন ৫০-৬০ লক্ষ টাকা! ভাবা যায়!!! একটা সময় এসে জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে বিএফডিসি’র সভাপতি পর্যন্ত হয়ে গেলেন। তা কি আর এমনিতেই কেউ দিয়ে দিয়েছে তাকে!? সেই যুগটার সমাধি মনে হচ্ছে হয়ে গেলো। আবার হয়তো বা ২-৩ হাজার টাকায় ফিরে যেতে হবে না হয় সেটাও বন্ধ করে দিতে হবে। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি সিদ্ধান্ত আসে পরিচালক/প্রযোজক সমিতি থেকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো কি অভিনয়?