নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“আমি আপনার কথার সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই পারি কিন্তু আপনার কথা বলার স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়োজনে জীবনও উৎসর্গ করতে পারি”

রুপম হাছান

‘‘আত্মত্যাগ সব সময় ভালো কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিকরও বটে...’’

রুপম হাছান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হয়তো জোর যার খনিকের জন্য মুল্লুক তার, তারপরে....?

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬



আগে বলে নিই- সরকারী পোষ্যবাহিনীর পক্ষ থেকে ৮ই ফেব্রুয়ারীতে সকল প্রকার মিছিল মিটিং নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিলো অথচ সরকারী দল সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে ছোট ছোট আকারে মিছিল-মিটিং করেছিলো! সেটা সারা দেশ দেখলো কিন্তু আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নাকি সেটা দেখতে পাননি! আমরা লক্ষ করলাম, স্বরাষ্ট্র বিভাগ থেকে ঘোষণাকৃত এই আইনটি সরকারী দলের অনুচরেরা চোখের সামনে ভঙ্গ করার পরেও এই পোষ্যবাহিনীর পক্ষ থেকে তাদের গ্রেফতার করার জন্য কোনো ধরণের পদক্ষেপ নিতে দেখিনি! কিন্তু খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে যারাই রাজপথে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করছেন কিংবা সাথে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন তাদের বেশির ভাগকেই গ্রেফতার করার চেষ্টা করেছেন এই পোষ্যবাহিনী!!! আশা করছি, এমন আচরণ মনে রাখবে দেশের জনগণ।

অবশেষে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের বিচার কার্য সমাধা করলেন বিচারক! বিনিময়ে খালেদা জিয়ার হলো ৫ বছর এবং তাঁর ছেলের হলো ১০ বছরের জেল!!! কিসের ভিত্তিতে এই বিচার হলো তা বিচার্য বিষয় নয় তবে এটা বিচার করা উচিত হবে, যেখানে দুদক একটি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সেখানে সেই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের দলীয় ভাবে মুভমেন্ট করাকে! একান্তুভাবেই বলা যায়, দুদকের এ্যাডভোকেট জনাব মোশাররফ হোসেন কাজল সম্পূর্ণভাবে একজন দলীয় অনুচর। তিনি কোনো ভাবেই একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগকৃত আইনজীবি হতেই পারেন না। আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করছি, ন্যায় বিচারের স্বার্থে সম্মানিত আদালত যেনো আলোচনায় উঠে আসা প্রতিটি পয়েন্টকেই বিচারের আওতায় আনেন। যার মধ্যে লুকিয়ে থাকে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার সকল উপকরণ।

আজকের এমন দৃশ্যগুলোর কথা আগামী দিনে আওয়ামীলীগের অনুচরদের খেয়াল থাকলেই হবে। কারণ তারাও তো দুধে ধোয়া কিংবা হাউজে কাউসারের পানিতে ধোয়া মানুষ নন! এরকম ডজনে ডজনে মামলা তো শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেও ১/১১ সরকার দিয়েছিলো। কোথায় গেলো সেসব মামলা? যেখানে মিগ২৯ ক্রয় দুর্ণীতির মতো ঝুঁকিপূর্ণ মামলাগুলোও রয়েছে।? যেগুলো আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় এসেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাবলে অমিট করে নিলেন। অন্যদিকে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামালাগুলো সচল রাখলেন!!! আর একের পর এক বিচারও করে যাচ্ছেন!

প্রশ্ন হচ্ছে, এক খাম্বা দুর্ণীতি আর এক অরফানেজ মামলা নিয়ে সরকার যা করলো তাতে করে বলতে হবে; যারা প্রায় এক যুগ (১২ বছর) ক্ষমতায় নেই তারা যখন আজকের দিনে কারা বরণ করার যোগ্য অপরাধী বলে বিবেচিত হলেন, তাহলে তো যারা গত ১০ বছর ধরে টানা ক্ষমতায় থেকে লক্ষ লক্ষ-কোটি টাকা লোপাট করেছেন উল্লেখযোগ্য খাত সমুহ থেকে- হলমার্ক/ডেসটিনি/গ্রামীন ব্যাংক/বেসিক ব্যাংক/দেশের রাষ্ট্রায়াত্ব ৪টি ব্যাংক/বিসমিল্লাহ গ্রুপ/শেয়ার বাজার/বিদ্যুৎ খাত/গ্যাস খাত/রোড়/পানি/কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রিজার্ভ লুন্ঠন/ভিওআইপি’র ব্যাবসার করে টাকার পাহাড়/আইটি খাত/ফ্লাইওভার দুর্ণীতি/বিভিন্ন সেতু দুর্ণীতি/তেলের বাজার/চালের বাজার/খাদ্য অধিদপ্তরের দুর্ণীতি/শিক্ষা ব্যাবস্থার অধপতন/চলচ্ছিত্র শিল্পকে ভারতীয় করণ/ভারতীয় পন্য খালাসে বিনা শুল্ক/ করিডোর প্রদান/দলীয় চিন্তায় ব্যাংক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে হাজার কোটি লোপাট/দলীয় পছন্দের লোকদের টিভির অনুমোদন সহ হাজারো পাপে পাপী হয়ে কিভাবে এতটা দম্ভ করছেন…?! ভাবতেই অবাক লাগে! মেমোরিতে রেখে দিন, এটারও বিচার হবে। আজকে যখন মাত্র ২ কোটি টাকা লোপাটের অজুহাত দিয়ে একটি দলের এই অবস্থা তখন লক্ষ কোটি টাকা লোপাট করার কারণে আপনাদের কি পরিণতি হতে পারে! তাই প্রস্তুত হতে থাকুন আগামী দিনের জন্যে….. নিশ্চয় সেদিন আপনাদের পার্শ্বে আপনাদের ছায়াটাও দেখতে পাবেন না।

আজকের দিনে আপনাদের কর্মকান্ড দেখে আমরা সাধারণরা শুধুই হতাশ হচ্ছি। ভাবছি আগামী দিনের পরিস্থিতি নিয়ে……???

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে মামলার ভিত্তিতে এই রায় সেই একই ধারার মামলায় আ্ওয়ামীলগের পরিসংখ্যান দেখুন

দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত ১৯ জন আ'লীগের

বহুল আলোচিত ওয়ান-ইলেভেনে ক্ষমতা দখলকারী ফখরুদ্দিন-মইন উদ্দিনের জরুরী সরকারের আমলে দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালে ৭০১টি এবং ২০০৮ সালে ৯৭৯ টি মোট ১৬৮০টি দুর্নীতি মামলা হয়। তদন্ত করে ২০০৭ সালে ১৭০টি ও ২০০৮ সালে ৩৯৭টি মামলার চার্জশীট দাখিল করেন সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী কর্মকর্তারা।

এসব মামলায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া, সাবেক প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি-নেতাদের অভিযুক্ত করে বিচার করা হয়েছিল। বিএনপি ও আ'লীগের ডজন ডজন নেতা আছেন এ তালিকায়। এদের অনেকে আবার খালেদা জিয়াকে সাজা দেওয়ার হুঙ্কারও দিচ্ছেন ইদানিং।

২০০৭ ও ২০০৮ সালে ৭৫টি মামলার রায়ে রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন ব্যক্তির দন্ড হয়। এরমধ্ আওয়ামী লীগের বর্তমান মন্ত্রী, এমপি, মন্ত্রী-পত্নীসহ ১৯ জনের সর্বোচ্চ ১০ থেকে সর্বনিম্ন ৩ বছর সাজা হয়েছে। তবে তারা সবাই এখন মুক্ত এবং সরকারে সক্রিয়।
রায়ে বর্তমান এমপি শামীম ওসমান ও সাবেক এমপি জয়নাল হাজারীর ৩ বছর, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ১০ বছর, বর্তমান মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের ১০ বছর ও স্ত্রী লায়লা আরজুমান বানুর ৩ বছর, বর্তমান মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর ৭ বছর ও তার স্ত্রী তাসমিমা হোসেনের ৫ বছর, বর্তমান মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার ৭ বছর ও তাঁর ছেলে সাজেদুল হক চৌধুরী দিপুর ৩ বছর, বর্তমান এমপি শেখ হেলাল উদ্দিনের ১০ বছর ও তাঁর স্ত্রী রূপা চৌধুরীর ৩ বছর, সাবেক চিফ হুইপ আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহর ১০ বছর, এমপি ডা. এইচবিএম ইকবালের ১০ বছর, এমপি এসএম মোস্তফা রশিদী সুজার ১০ বছর ও তার স্ত্রী খোদেজা রশিদী সুজার ৩ বছর, সাবেক এমপি মুফতি শহীদুল ইসলামের ১০ বছর, এমপি হাজী মো. সেলিমের ১০ বছর, সাবেক এমপি হাজী মকবুল হোসেনের ১০ বছর ও তাঁর স্ত্রী গোলাম ফাতেমা তাহেরা খাতুনের ৩ বছর সাজা হয়। ক্ষমতায় আসার পর তারা একে একে মুক্তি পান এবং অনেকে সাজা থেকেও রেহাই পেয়েছেন। অনেকের আপীল অমীমাংসিত আছে।

প্রধান বিচারপতি যেখানে নিজের আসন এমনকি দেশেই থাকতে পারেন না- সেই দেশে আমজজনতা আর কি আশা করবে।

চলুক। মহাকালে লেখা হবে সত্য সত্যের রংয়ে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

রুপম হাছান বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আমি অবিভূত না হয়ে পারিনি। ধন্যবাদ থাকলো আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সব সময় এবং সকল ভালোর সাথেই থাকুন।

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেগম জিয়ার যতদিন জোর ছিলো, ততদিন জেলে যাননি; আপনি বেগম জিয়ার থেকে কম বুঝেন, বেগম জিয়া জানতেন যে, উনি জেলে যাবার মতো কাজ করেছেন, উনি প্রস্তুত ছিলেন; আপনি বুঝতে পারেননি, তাই আপনার কাছে এলোমেলো মনে হচ্ছে।

এই বিচার না হলে, বাকীদের বিচার আশা করা যেতো না ভবিষ্যতে

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১২

রুপম হাছান বলেছেন: আপনার সাথে কিছু বিষয়ে একমত হলেও কিছু বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করছি। জোর থাকলে জেলে যেতে হয় না এটা একদম সত্যি কথা। যেমনটা উনি (খালেদা জিয়া) যাননি আবার তেমনটা বর্তমান সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীও (মায়া + কামরুল + মোজাম্মেল) দোষী সাব্যস্ত হয়ে এবং নিজ মুখে দোষ স্বীকার করার পরেও তারা জেলে যাননি।! অথচ তারা কিন্তু জরিমানার টাকা পরিশোধ করে নিজের দোষ পুরোপুরি স্বীকার করেছেন!

এমন বিচার না হলেও ভবিষতের কিছু যায় আসে না কারণ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে রায় হয়েছে তার জন্যে আপীলের সুযোগ আছে অথচ কামরুল+ মোজাম্মেলদের জন্যে তো আপীলের সুযোগ ছিলো না। তবে এমন বিচার দিয়ে কি হবে!

আদালতের বিচারই যদি শেষ কথা হতো তবে না হয় ভরসা করতাম যে, বাকীদেরও বিচার কার্য সুন্দর হবে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: এত কথার কাম কি জয় বাংলা বলে দেশ আগে বারো। ;)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

রুপম হাছান বলেছেন: হুম! দেশের তো ডিজিটাল চাকা লাগিয়েই দেয়া হয়েছে... এখন শুধু একটু ডিজিটাল তেলের দরকার হয় আরকি!!! হা হা হা।

৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ৫ বছর।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

রুপম হাছান বলেছেন: ভাবা যায় না! সবকিছু যেনো একগেয়ে লাগতেছে। তাই কিছু সময়ের জন্যে হলেও পরিবর্তনের হাওয়া আসা উচিত বলে মনে করি।

৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: টাকা চোরদের এদেশে সবার বিচার হলে তো সব মানুষ জেলেই থাকবে!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

রুপম হাছান বলেছেন: হওয়াটা জরুরী নয় কি? যারা বাকি থাকবে আমরা মনে করি তাদের মাঝে থেকে দেশ পরিচালনায় এগিয়ে আসুক। আমরা গ্রহণ করবো। ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন।

৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বিচারের বিপক্ষে?

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

রুপম হাছান বলেছেন: একদম না। বিচার না হলে যে পুরো সমাজটাই অন্ধকারে চলে যাবে।

তবে বিচারের ফলাফল সবাইকে মেনে নেয়া উচিত এবং যার বিরুদ্ধেই অভিয়োগ আসুক না কেনো সেটা যেনো অভিযুক্ত ব্যাক্তি আইনীভাবে মোকাবেলা করে নিজের পবিত্রতা অর্জন করে তারপর দেশ সেবায় ব্রতী হোন সেটাই প্রত্যাশা রাখি।

অতীতের ইতিহাস তো সেরকম দেখেছি। ১/১১ এর মামলা তো দুই দলের প্রধানের বিরুদ্ধেই হয়েছিলো কিন্তু খালেদা জিয়ার বিচার হলো আর শেখ হাসিনা তাঁর বিরুদ্ধে আসা অভিয়োগ গুলো প্রত্যাহার করে নিলেন!!! এটা নাম বিচার না! এটা এক কথায় অবিচার। আশা করছি গাজী ভাই আপনি বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ।

বিশেষ কথাঃ অপরাধযোগ্য যে কেনো অভিযোগই (যার বিরুদ্ধেই হোক না কেনো) বিচারের মুখোমুখি থাকা উচিত বলে মনে করি।

৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

শাহিন-৯৯ বলেছেন: সাজাপ্রাপ্ত চোররা যখন মন্ত্রী সভায় বহাল তরিকতে তখন কি আর বলার, তবে হয়তো সময় একদিন কথা বলবে।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

রুপম হাছান বলেছেন: আমাদের আজকের লিখার উদ্দেশ্যটাই ছিলো সেটা বুঝানোর জন্যে।

জলবায়ু তহবিলের নগদ সহায়তা ৫০০কোটি টাকা লোপাট করা হলো তার জন্যে কোনো বিচার নাই আর মাত্র ২কোটি টাকার হিসেব লোপাটের জন্যে ক্ষমতা হারা ব্যক্তির ৫ বছরের জেল হলো!

অপরাধা ছোট হোক কিংবা বড় সেটা এক কথায় অপরাধ। কে করেছে সেটা বিবেচনার বিষয় কখনোই হতে পারে না। আইন যেহেতু সবার জন্যে সমান। বিচারের ব্যাপারটাও সবার জন্যে সমান হওয়া উচিত বলে মনে করি।

৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খালেদার সাজা আগামীর জন্য ভাল দৃষ্টান্ত ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

রুপম হাছান বলেছেন: একদম খাঁটি কথা। আগামীর জন্যে...। আপনার সুন্দর মন্তব্যে জন্য ধন্যবাদ থাকলো। ভালো থাকবেন।

৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: সব সম্ভব

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

রুপম হাছান বলেছেন: ক্ষমতার কাছে! ক্ষমতাহীনের কাছে নয়। হা হা হা। ভালো বলেছেন। ধন্যবাদ গ্রহণ করবেন।

১০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: সব সম্ভব

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

রুপম হাছান বলেছেন: সহমত জানালাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.