নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি গর্বিত আমি বাঙ্গালী

নিজের সম্পর্কে লেখার মত কিছুই নেই , খুব ই অগোছালো মানুষ আমি । গোরস্থান পাহারা দেওয়ার বাইরে টুকটাক লেখালেখি করি। গান গাইতে খুব ভালোবাসি !

গোরস্থানের প্রহরী

নিজের সম্পর্কে লেখার মতকিছুই নাই , খুব ই অগোছালো মানুষ আমি । গোরস্থান পাহারা দেওয়ার বাইরে টুকটাক লেখালেখি করি। গান গাইতে খুব ভালোবাসি !

গোরস্থানের প্রহরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জুনকো ফুরুটা এর মার্ডার কাহিনী

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

এই পোষ্টটি যারা দূর্বলচিত্তের

আছেন , তারা পড়বেন না ।



এটিএমন একটি ঘটনা যা সবারই জানা দরকার।

১৯৮৮ সালের

সাড়া জাগানো একটি খুন

এটি । আপনার শরীর

শিউরে উঠাবে এটি ! )



জুনকো ফুরুটা- (একটি ১৭ বছরের

মেয়ে , যাকে ৪৪ দিনের

নির্যাতনে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছিল ।

তার সাথে কি কিঘটেছিল ,

তা নিম্নরূপ )





১ম দিন , নভে ২২ , ১৯৮৮: চারজন

ছেলে মেয়েটাকে কিডন্যাপ

করে একটি পরিত্যক্ত

বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে ।

তাকে মোট

৪০০ বার ধর্ষণ করা হয় । ক্ষুধার

তাড়নায় মেয়েটা তেলাপোকাএবং প্রসাব

খেয়ে বেঁচে থাকে । লাইটার

দিয়ে তাকে ছ্যাঁকা দেয়া হয় ।



১১তম দিন , ডিসে ১: মেয়েটার

মাথা সিমেন্টের

দেয়ালে ঠেসে ধরে তাকে পিটানো হয়।

দুইহাত ছাদের

সাথে ঝুলিয়ে শরীরটাকে ইচ্ছামত

ঘুষি দেয়া হত । তার নাকে সবসময়

রক্ত জমে থাকত , তাকে মুখ

নিয়ে শ্বাস

নিতে হত । ব্যায়ামের ডাম্বল

দিয়ে পেটে নির্দয়ভাবে মারা হয় ।

মেয়েটা পানি থেতে গিয়ে বমি করে ফেলে।

পাকস্থলি পানি গ্রহণে অসমর্থ ছিল।

সে একবার পালাতে চেষ্টা করেছিল ।

শাস্তি হিসেবে তার দুইহাতে আগুন

দিয়ে ছ্যাঁকা দেয়া হয় এবং হাত

পায়ের আঙুল পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়।



২০তম দিন , ডিসে ১০:

সে হাটতে অসমর্থ হয়ে পড়ে । গলফ

খেলার ব্যাট গলফ ক্লাব দিয়ে তার হাত

পা ভেঙে দেয়া হয় । প্রায়প্রতিদিন

তাকে রড দিয়ে পেটানো হত ।



৩০তম দিন: গরম কুড়াল দিয়ে তার

মুখে আঁচড় দেয়া হয় । লাইটার

দিয়ে চোখের পাঁপড়ি পুড়িয়ে দেয়া হয়।

বুকের বিভিন্ন অংশে সুঁই

ফুটিয়ে দেয়া হয়।

তাকে হামাগুঁড়ি দিয়ে বাথরুমে যেতে

এবং একঘন্টা সময় লাগত এতে ।



৪০তম দিন: সে ঐ চারজন পিশাচের

কাছে ভিক্ষা চাইলো যাতে তাকে মের

উপর নির্যাতন করা হয় । তার

স্পর্শকাতর নারী অঙ্গগুলোতে লাইটার ,

বোতল , আতশবাজি দিয়ে অত্যাচার

করা হত ।



৪৪তম দিন: চারজন পিশাচ বেসবল

ব্যাট নিয়ে মেয়েটার

সাথে একটা খেলা খেললো ।

মেয়েটাকে বল

হিসেবে ব্যবহার করা হলো । প্রচুর

রক্তক্ষরণ হয় মেয়েটার নাক মুখ

দিয়ে । অতঃপর মেয়েটার চেহারায়

একটা মোমবাতি ধরা হলো । মুখ

ঝলসে যায় এবং চোখ অন্ধ হয়ে যায় ।

তারপর তার শরীরে পেট্রোল

জ্বালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় ।

ঐদিন জুনকো ফুরুটা মারা যায় ।



প্রচন্ড নির্যাতনে , অবর্ণনীয়

ব্যাথায়। এই নির্যাতনের কাছে আর কোন

অত্যাচার চলেনা ।

ভালো কথা , ঐ চারজন পিশাচের

বিচার ২৪ বছর পরেও হয়নি । তারা মুক্ত শকুনের মত ঘুরে বেড়াচ্ছে পৃথিবীর বুকে



বিস্তারিত :Junko Furuta

লিখে উইকিপিডিয়া এবং ইউটিউব

এ সার্চ দিলে পাওয়া যাবে ।



উইকিপিডিয়া লিঙ্ক এর জন্য :- এখানে ক্লিক করুন



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.