নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুরক্ষিত আধারে ধারন করছি সব কষ্ট, দু:খ আমরন। \"এমন মানব জনম আর কি হবে। মন যা কর, ত্বরায় কর এই ভবে।\"

গার্ডেড ট্যাবলেট

সুরক্ষিত আধার

গার্ডেড ট্যাবলেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'Je Suis Gai\' - নিজেকে গে এবং উত্তরাধুনিক প্রমানের সুবর্ণ সুযোগ

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৭:৩৩

গত মাস খানেক ধরে সপ্তাহান্তের অবকাশ আর সারা সপ্তাহের কাজের চাপ থেকে নিজেকে মুক্তির যাবতীয় সুযোগ ও ইচ্ছা জলাঞ্জলি দিয়ে MCSE'র Exam 246 আর 247 যাতে আমাকে গলদঘর্ম না করতে পারে তার যথাসম্ভব প্রস্তুতি নিচ্ছি। রবিবারের ক্লাসের পড়া ঠিকঠাক করে যখন ঘড়ির দিকে চোখ পড়লো তখন রাত পৌনে তিনটা। সাহ্‌রির জন্য মোবাইলে এলার্ম সেট ছিল ৩:১৫ তে। আধাঘন্টা ঘুমিয়ে আবার ঠিক সময়ে উঠতে পারবো এই আশা দুরাশা মেনে নিয়ে জেগে থাকাই স্থির করলাম। কিন্তু অস্থির হবার মুহূর্ত এলো যখন টুইটার ফিডে চোখ বোলালাম। অরল্যান্ডো'র পালস নাইট ক্লাবের বিভীষিকা ততক্ষনে টুইটারে #Orlando #PulseShooting #PulseNightClub সহ আরও নতুন হ্যাশের জন্ম দিচ্ছে। ঘটনার ভয়াবহতা আমাকে খানিকের জন্য হলেও হতবিহ্বল করল। আবার ইসলামের নামে সহিংসতা! ওমার সেদ্দিকি মাতিন নামের আমেরিকায় জন্ম নেয়া আফঘানি মুসলিম যুবক AR-15 অ্যাসল্ট রাইফেল দিয়ে রক্তের নহর বইয়ে দিলো নাইট ক্লাবটিতে। পঞ্চাশ জনকে হত্যার পাশাপাশি আহত করলো আরও অর্ধশতাধিক।

কোনোমতে নাকে মুখে কিছু খাবার চালান দিয়ে সাহ্‌রি সারলাম। ফাজরের নামায শেষে ঘন্টা তিনেক ঘুমানো বাধ্যতামুলক মেনে নিয়ে বিছানায় আত্মসমর্পন করলাম। সকাল ১০টায় মিড-ম্যানহাট্‌ন লাইব্রেরি পৌছতে হবে এই ভেবে সাবওয়েতে চাপলাম। গ্র্যান্ড সেন্ট্রালে নেমে পুয়ের্তো রিকান প্যারেডের আয়োজন দেখে মন থেকে অরল্যান্ডোর ঘটনা খানিক আড়াল হল। লাঞ্চ ব্রেকে 'উত্তাল পুয়ের্টো রিকান প্যারেড আর অধমের ম্যাড়ম্যাড়ে রবিবার' [link|http://www.somewhereinblog.net/blog/GuardedTablet/30139372] লিখতে গিয়ে ফিরে আসলো অরল্যান্ডো। একজন মুসলমান হিসেবে এই নৃশংসতার কোনো ব্যাখ্যা আমার জানা নেই। বাসায় যখন ফিরলাম ততক্ষনে সোশাম মিডিয়ায় বন্ধুবান্ধব আর পরিচিতজনদের প্রতিক্রিয়া দেখে মনটা অন্যরকম খারাপ হলো। গেলো বছর শার্লি এবদো'র ঘটনার পর্যায়ক্রমিক ধারাবাহিকতার আশংকা আমার মন খারাপের কারন। তখন আমার প্রতিক্রিয়া লিখেছিলাম প্রেক্ষিত: "Je suis Charlie", আমি এবং আমরা - ক্লান্ত মনের অসতর্ক মতামত [link|http://www.somewhereinblog.net/blog/GuardedTablet/30005886] পোস্টে। কিন্তু আমাদের তথাকথিত আধুনিক মানসিকতার চরম প্রকাশের পুনরাবৃত্তি দেখব তা কখনও চাইনি। এর মাঝে সামাজিক যোগাযোগের কোনো এক প্রান্তীয় সম্পর্ক যখন তার প্রফাইল পিকচারে গে দের সাত রঙা পতাকা সন্নিবেশনের মাধ্যমে অরল্যান্ডো'র ঘটনার প্রতিবাদে তার সহানুভুতি ও একাত্নতা জানান দিলো তখন নিজেকে খানিকের জন্য হলেও এমন আধুনিকতার বিরুদ্ধবাদী করে তুললো। আমার ঐ সামাজিক মাধ্যমিক বন্ধুজনের মতো যাদের আবেগের ডায়রিয়া ক্রনিক হতে যাচ্ছে তাদের জন্য এবং অন্য যারা তাদের মতো হয়ে খ্যাতি লাভ করতে চান তাদের জন্য আমার অল্প বুদ্ধির পরামর্শ :

>> যত শীঘ্র সম্ভব নিজেদের প্রফাইলে গে সম্পর্কীয় ছবি ও স্ট্যাটাস দিন।
>> অরল্যান্ডো'র ঘটনার রেফারেন্স দিয়ে ইসলাম ধর্মের চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করুন।
>> যারা ব্লগে লিখেন বা ঘোরাঘুরি করেন তারা সমকামিতার প্রাকৃতিক স্বরূপ বিশ্লেষন করে কিছু হিট পোষ্ট প্রসব করে ব্লগ সয়লাব করে দিন।
>> যারা শার্লি এবদো'র ঘটনার মতো তাদের প্রতিবাদ শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যেতে চান তারা ফ্রেঞ্চে লিখুন 'Je suis Gai' ('Je suis Charlie'র মতো) যার মানে দাড়াবে 'আমিই সমকামি'।

চিন্তা করে দেখুন রমজানের এই কঠিন সিয়াম সাধনায় আপনার এই সময়োপযোগী প্রতিবাদ কত মনে উত্তরাধুনিক প্রশান্তি এনে দেবে। এমন রহমতের সুবর্ণ সুযোগ হেলায় হারাবেন না। এমন সুযোগ বার বার আসে না।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

মোস্তফা ভাই বলেছেন: ইনিয়ে বিনিয়ে না বলে সরাসরি বলুন যে আপনি এই হত্যাকান্ড সমর্থন করছেন। আপনার এই পোষ্ট আমেরিকার পুলিশের কাছে রিপোর্ট করলে খবর আছে।

১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: ভাই আপনি আমার পরামর্শ মতো (বা নিজ ইচ্ছায়) নিজের প্রোফাইল পিকে অরল্যান্ডোর জন্য দোয়া কামনার সুতীব্র আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন তাতে আপনাকে সাধুবাদ জানাই। বিলক্ষন জানতাম আমার সামাজিক যোগাযোগের প্রান্তীয় বন্ধুর দল বেশ ভারী। কিন্তু এত ত্বরিৎ আক্রান্ত হবো তা ভাবিনি।
আমি ইনিয়ে বিনিয়ে নিজেকে চিনিয়েছি আপনাদের কাছে। কিন্তু হত্যাকান্ড সমর্থক হিসেবে আমাকে নতুন করে পরিচয় করালে আমার ঘোর শত্রুও ভিমরি খাবে। নিজেদের সুযোগ সন্ধানী মানসিকতার বিজ্ঞাপনে অংশ নিয়ে ঠিক-বেঠিক, অর্থ-অনর্থের হিসেবে গন্ডগোল পাকিয়ে কি লাভ বলুন? আমি আপনার মতো গুটিকয় উত্তরাধুনিকের 'খাসলত' সম্পর্কে কিছু লিখেছি তাতেই আঁতে ঘা পড়লো? এত পুড়ছে যে আমাকে আমেরিকান পুলিশের ধমকি দিচ্ছেন? আমার খবর আছে বুঝানোর জন্য ধন্যবাদ কিন্তু নিজের ভন্ডামির খবর রাখছেন তো ঠিক ঠিক?
যারা অরল্যান্ডোর গরম ঢাকায় বসে 'ফিল' করে এত বিবেকসম্পন্ন তাদের নিজ ঘরের এই বেহাল দশা কেনো? মার্কিন দাদাদের মন ভজানোর চেষ্টা ছেড়ে নিজের দেশের দিকে মন দিন।

২| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

মোস্তফা ভাই বলেছেন: কাফেরের দেশ আমেরিকায় স্টুডেন্ট ভিসায় কি করেন, ভিসা এক্সটেন্ড না করে পবিত্রভুমী আরবে যান আর অন্যদের শান্তিতে থাকতে দিন প্লিজ।

১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: আমি আমেরিকাকে কখনও কাফেরের দেশ বলিনি - বলবও না। আমেরিকা কাফেরের দেশ হলে বাংলাদেশও তাই। আর আরব পবিত্র ভূমি কিনা তার জন্য আপনার এন্ডোর্সমেন্টের দরকার হবে না।

নিজের গৎবাঁধা চিন্তার সীমা পেরোনোর চেষ্টা করেছেন কখনও? আমি স্টুডেন্ট ভিসায় আছি তা কোন সূত্রে খবর পেলেন? আর আমি আমেরিকায় কি অশান্তি করলাম যাতে অন্যরা ভুগছেন? কিছু তথ্য দিই যেগুলোর যৌক্তিক ব্যবহারে আমার সম্পর্কে আপনি আরও ভালো ধারনা পেতে পারেন।

<< MCSE ক্লাউড সার্টিফিকেশনের একটা শর্ত হলো ক্লাউড অ্যাডমিনে ন্যুনতম তিন বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা এবং MCSA পাশ করা। তারপর দুটো পরীক্ষায় পাশ করা যার সাকসেস রেট এখনও শতকরা ১৫ ভাগের কম। সলুশন এক্সপার্ট হিসেবে ক্লাউড সার্টিফিকেশন এখনও কোনো বঙ্গ সন্তানের ভাগ্যে জোটেনি।
<< NYPD'র একটা প্রজেক্টে কাজ করার অভিজ্ঞতা এই অধমের হয়েছে। এসব কাজের জন্য কিরকম ব্যাকগ্রাউন্ড চেক হয় তা আপনার ধারনার উপর ছেড়ে দিলাম। আর আমার প্রজেক্টে একমাত্র আমিই ছিলাম নেচার‌্যালাইজ্‌ড সিটিজেন এবং মুসলমান আর বাকিরা জন্মগতভাবে মার্কিন।

৩| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

মোস্তফা ভাই বলেছেন: হতে পারেন আপণি মেধাবী, কিনতু আপনি কাঠমোল্লা। আপণি এই হত্যাকান্ডের সমর্থক। পুলিশে রিপোর্ট করা উচিত।

১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: বারবার তোতাপাখির বুলির মতো মিথ্যা আউড়ালে তা সত্য হয়ে যাবে না বরং মিথ্যুক হিসেবে আপনি ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠা পাবেন। কাদেরকে নির্দেশ দিচ্ছেন পুলিশে রিপোর্ট করতে? উচিত কাজটা না হয় আপনিই করুন। তাতেই ল্যাঠা চুকে যায়।

৪| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

কালনী ছাগু বলেছেন: জামাতে ইসলাম এই ধরণের হত্যাকান্ড অনুমোদন করেনা। ভাল লেখেছেন ভাইয়া।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লিখেছেন। + +

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০০

গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: বছর পাঁচেক আগের লিখা এই পোস্ট কেউ আর পড়বে আশা করিনি। তার উপর আপনার মতো সুলেখকের দৃষ্টি পড়লো দেখে ভালো লাগলো।

৬| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১৬

নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: সাম্প্রতিক ব্লগ ভিজিটরদের তালিকায় আপনার নিক দেখে দেখতে আসলাম 'কে আপনি'।
২০১৬ সালের পর আর কোনো লেখা নেই!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:৫৭

গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: ব্লগে আসা হয় না; তাই লিখাও নেই। অনেকদিন পর ব্লগে আসলে binge drinking এর মতো অনেক ব্লগ পড়ি। এর মাঝে আপনার লেখা একটা পড়া হলো তাই সাম্প্রতিক ব্লগ ভিজিটরদের তালিকায় আমার নিক দেখতে পেলেন। যদিও জানতে পারেননি আমি আসলে কে? কষ্ট স্বীকার করে আমার ব্লগ ঘুরে যাবার জন্য ধন্যবাদ।

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৫

নীল আকাশ বলেছেন: লেখার ভিতরে লিংকগুলি ঠিক করে দিন।
সমকামিতা একটা নোংরা বিষয়। এবং পৃথিবীর কোন ধর্মেই এটা সমর্থন করে না।
তবে এভাবে হত্যাকান্ডও ইসলাম এটা সমর্থন করে না।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫১

গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি আমার লেখার কোথাও এমন হত্যাকান্ডকে প্রচ্ছন্ন সমর্থন করিনি বা এটাও বলিনি ইসলাম তার অনুমোদন দেয়। যদি কোনো বিশেষ স্বার্থে একজন ব্যক্তি হয়ে এহেন প্রোপাগান্ডা চালাই তবে এর দায় ইসলামের উপর বর্তাবে কেনো? একটা বিষয় আমি এখন পর্যন্ত আত্মস্থ করতে পারি না যে আমরা কেনো এমন হত্যাকান্ডের জন্য ধর্মকে দায়ী করি? “তবে এভাবে হত্যাকান্ডও ইসলাম এটা সমর্থন করে না”- এমন বলে পরোক্ষভাবে নারকীয়তার সাথে ধর্মের সংযুক্ততা স্বীকার করে নিজেদেরকে আবার ঐ ধর্মের রিপ্রেজেন্টেটিভ বানিয়ে অলীক সাবজেক্টিভিটির তাড়নায় ধর্মের ঝান্ডা নিয়ে সন্মুখ সমরে ঝাঁপ দেই? এমন অমানবিক ঘটনাকে যারা ধর্মের সাথে জুড়ে অন্য অর্থ বা অনর্থ করে তাদের মানসিকতাকে প্রশ্ন না করে তাদের প্রতি এপোলোজেটিক হয়ে নিজেরা নিজেদের হীনমন্য করে তুলি! যেদেশে জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিক সুবিধার খাতিরে দাড়ি-টুপি আর ইসলামের সাথে গুলিয়ে ফেলে নিজেদের সাবজেক্টিভিটিকে বাহবা দেই সেখানে কেনো নিজেরা মুসলিম হয়েও মদপান, জুয়া, সমকামিতা, অনৈতিক মেলামেশা বা অন্যান্য অনৈসলামিক কর্মকান্ডের সামাজিক অবক্ষয়ে প্রতিবাদী হই না কিংবা বার বার সমর্থন করে যাই। ইসলাম যেমন এমন হত্যা সমর্থন করে না তেমনি আমাদের ব্যক্তিজীবনে ঘুষ, দুর্নীতি, জুয়া, পরকীয়া, সমকামিতা, অবাধ যৌনাচার - এসবও তো সমর্থন করে না। তবে কেনো যখন দাড়ি-টুপি পড়ে জনৈক আহমদুল্লাহ নারায়ে তাকবির আওয়াজ তোলে তখন ইসলামের সেই দায় স্বীকার করতে হবে? কেনোই বা সমকামিতার সাতরঙ পতাকা নিজের ফেইসবুক প্রোফাইল পিক করতে ইসলামের সংশ্লিষ্টতার সামাজিক জিজ্ঞাসা আমাদের মনে আসে না? সত্যকথন অতিকথনে রূপ নেবে এই ভয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের পরিশীলিত, আধুনিক, প্রগতিশীল প্রমানে ব্যস্ত থাকতেই আমরা সদা উদগ্রীব। আমরা স্ট্যাটাস কোও ধরে রাখতে বা নিজেদের বিজ্ঞাপন জাহির করতে সময়ে সময়ে মাত্রাতিরিক্ত স্বার্থান্ধ, দ্বিমুখী, দ্বিচারী ও অবিবেচক হয়ে পড়ি। আমি আসলে এই লেখায় মুসলিম হিসেবে নিজেদেরকে আত্মজিজ্ঞাসার কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে চেয়েছি।

যথাসিদ্ধ নিয়ম মেনেই লিংকগুলো যুক্ত করা হয়েছিলো। কোনোকারনে এগুলো ব্রোকেন হয়ে গেছে। তবে কপি করে কাজ চালানো যায়। চেষ্টা করবো রি-লিংক করার। আপনাকে আবারও ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.