নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারো পৌষমাস কারো সর্বনাশ

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬



মধ্যরাতে টিনের চালে ঝুপঝুপ বৃষ্টি-
নির্জন লগ্ন,
ঘুমটা ভাঙে শীতল হাওয়ায়
প্রিয়ার কথা স্মরণে তাই
কবিতায় মগ্ন!

ওভারব্রীজ ফুটপাতে যার ঠাঁই,
মাথা গোজার একটু জায়গা নাই।
কবিতা কি আসবে তখন মনে?
কাঁথা ছেড়া কম্বল
যার আছে যা সম্বল
চেয়ে দেখো কত কষ্ট তাদের এক জীবনে।

বর্ষাকালে শীতল জলে গা ভেজালে তাই,
অনন্দেতে আত্মহারা খুশির সীমা নাই!
খুপরি ঘরে ছোট্ট ছেলে ক্লাস ওয়ানে পড়ে,
বৃষ্টি জলে বই ভিজে তাই কতো কান্না করে।
বৃষ্টিতে কেউ আনন্দ পায় কেউ সীমাহীন কষ্ট,
কারো আবার শেষ সম্বল ভিজে হলো নষ্ট।

মাঘের শীতে মায়ের হাতে খাও মজাদার পিঠাপুলি,
বাংলাদেশের উত্তরে যাও দেখো তাদের কষ্টগুলি।
নাই সেথা নাই গরম কাপড় বেঁচে থাকার ঠাই,
তুমি বসে কাব্য করো পাঁচ তলাতে তাই!

নদীর ধারে শরৎকালে ঘন সাদা কাশফুলে
ভালোবাসার নরম ছোঁয়া সেথায় খুঁজে নাও!
নদীটা যার সব কেড়েছে
বসত রেখে গ্রাম ছেড়েছে
নীরব কান্না কাঁতরে মরে শুনতে কি তা পাও?

হেমন্তের ঐ নতুন ফসল
কবিতাতে করছো উসুল
এ যেন এক পরম তৃপ্তি মজার পৌষ মাস,

হাজার টাকা উৎপাদনে
আটশো টাকা কয় দোকানে
এতো কষ্টের ফসল তবু হলো সর্বনাশ।
...............................................

ছবি: গুগল থেকে...

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

নজসু বলেছেন: প্রতিটা ঋতু
প্রতিটা সময়
কারও আনন্দের
কারও কষ্টের।
কেউ বৃষ্টিতে ভিজে মজা পায়।
দিনমজুররা কাজের যোগান না পেয়ে চোখ দিয়ে বর্ষা ঝরায়।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

হাবিব বলেছেন: সময় কেন এমন হয়?





সবার জন্য সমান কেন নয়?
আমরা তো সবাইকে নিয়েই ভালো থাকতে চাই,
সারাদিন মুখে ঝপি তাহা পাঁচবার প্রার্থনায়।
নিচু তলার মানুষগুলো ভালো থাকুক,
করুণাময় সবাইকে ভালো রাখুক।
এই হৃদয়ের চাওয়া প্রতিদিন,
কবুল করো রহমান, আমিন!

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

আরোহী আশা বলেছেন: ভালো থাকুক সবাই। একের দুঃখ অন্যকেও স্পর্শ করবে এই কামনা। সুন্দর কবিতা।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

হাবিব বলেছেন: ভালো হৃদয়ের সুন্দর কথাগুলো ছড়িয়ে পড়ুক সবখানে।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো প্রিয় হাবিব ভাই আপনার ঋতুচক্র ।

শুভকামনা রইল ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

হাবিব বলেছেন:





অবরে সবরে আপনাকে তো আর পাইনা?
কই যে থাকেন, এমন অবহেলা তো চাইনা!
কতো আদরে কতো ভালোবাসায়
উৎসাহ দিয়ে আনলেন প্রথম পাতায়
তবে কেন আজ দূরে?
উৎসাহ কিংবা সমালোচনা
কারেকশন কিংবা সংশোধন
প্লীজ যাবেন অল্প করে।

আহা ঋতু চক্রে বাঁধা এ জীবন
কেমনে বাহির হবো বলো,
তাইতো মিনতি কবিতায়
সবাই মিলে ভালো থাকি চলো।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

এ.এস বাশার বলেছেন: পড়লাম। কারো পোষ মাস কারো সর্বনাস! ভালো থাকুক সবাই...

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

হাবিব বলেছেন: হ্যাঁ রে ভাই,
কথাটা ঠিক তাই।
ভালো থাকা নিয়ে
কতো যে যুদ্ধ করি অবিরত,
কতো জনের ঘুম কেড়ে নিয়ে-
নিয়ত লাশ কতো শত।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: কবিতার আলোকে বাস্তবতাকে খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।ভালো লেগেছে।আর ভালো থাকুক সকলে এটাই প্রত্যাশা।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮

হাবিব বলেছেন:




সবাইকে আল্লাহ ভালো রাখুক, আপনি আমি সবাই যেন সত্যের পথিক হতে পারি মহান প্রতিপালকের দরবারে এই কামনা। ফুলের সুভাস থেকে, পাহাড়ের ঝর্ণা ধারার মতো আমাদের সবার হৃদয়ে সত্যের সতেজ ফুল ফুটুক। যার ঘ্রাণে শত নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষ আনন্দের আশ্রয় খুঁজে পাবে অবিরত। আল্লাহ আপনার সুস্থতা দান করুন সাথে আমাকেও। সবাইকে শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে বাঁচিয়ে রাখুন । আমিন।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

আরোগ্য বলেছেন: কারও বিলাসিতায় জীবন কাটে, কারও আবার একবেলা আহার জোটে না। আমরা কতটাই না স্বার্থপর।

কবিতায় ভালোলাগা।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

হাবিব বলেছেন:




স্বার্থের লোভে, অর্থের মোহে জীবন যাদের কাটে তাদের কি আর অন্তর চক্ষু খুলবে? তাদের জন্য ইহা অরণ্যে রোধনসম। আল্লাহর রহমত তো তাদেরই স্পর্শ করে যাদের অন্তর ঈমানের ঝর্ণা ধারায় সিক্ত। শক্ত ভূমিতে যেমন ফসল আশা করা যায় না তেমনি উদ্ধত হৃদয়েও হেদায়াতের ফুল ফুটে না। ফলবান বৃক্ষ সদা মাটির দিকেই ঝুকে থাকে। নিচু জমি ছাড়া কি কোথাও মিঠা পানি জমতে দেখেছেন?

তারপরেও আশা আল্লাহ সবাইকে হেদায়াতের আলোয় আলোকিত করবেন। ঠিক তখনি মানবতা মুক্তি পাবে জালেমের বন্দিদশা থেকে। আল্লাহ আপনার ভালো করুন। আমিন।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

নীলপরি বলেছেন: বাস্তব ছবি তুলে ধরেছেন । ভালো লিখেছেন ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

হাবিব বলেছেন: অনেক শুভকামনা। আল্লাহ আপনার ভালো করুন। আমিন।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সত্য হচ্ছে- যাকে আপনি ঠিক বুঝবেন সে আপনাকে ভুল বুঝবে আর যে আপনাকে ভুল বুঝবে তাকেই আপনি ঠিকমতো বুঝতে চাইবেন!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

হাবিব বলেছেন:





দুনিয়াতে জীবিত মানুষগুলো তাদের রূপ বদলায়। প্রতিনিয়ত, সব সময়। নিজেদের স্বার্থের জন্য আপনি , আমি সবাই। অন্যের পরিবর্তনটা আমার আপনার চোখে ধরা পড়ে। এইটাই জীবন। এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক হলো কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা। সেই তো অনন্য। চিরন্তন সত্য সবাই জানে। আপনি কারো ভালো করে তার কাছ থেকে ভালো আশা করা ছেড়ে দিন আপনার কষ্ট ৫০% কমে যাবে। কাউকে বিশ্বাস করলেই যে সে আপনার বিশ্বাস রাখবে এমন ধারনা ছেড়ে দিন বাকি ৫০ % হতাশা চলে যাবে। আপনার সৃষ্টিকর্তা ছাড়া অন্য কারো কাছে সত্য খোঁজা ঠিক নয়।
একটা কথা চিন্তা করুন, পৃথিবীতে যত কিছু মানুষ সৃষ্টি করেছে মোবাইল কম্পিউটার টেলিভিশন, যত কিছুই দেখবেন তা কিভাবে চালাতে হবে তারও একটা ইউজার ম্যানুয়াল দেয়া থাকে। সেই ম্যানুয়াল অনুযায়ী তাকে চালাতে হবে। অন্যথায় যন্ত্রটি থেকে ভালো কিছু আশা করা বৃথা।
এখন আরেকটু কষ্ট করুন। আচ্ছা বলুনতো আমি আপনি আমরা সবাই কথা থেকে এসেছি? কে আমাদের সৃষ্টি করেছেন? নিশ্চয় জানেন আল্লাহ আমাদেরকে সপ্তম আসমানে সৃষ্টি করেছেন। তারপর মাতৃগর্ভের মাধ্যমে পৃথিবীতে আসার পথ করে দিয়েছেন। আমরা সবাই আসমানের প্রোডাক্ট। একমাত্র আসমানী ক্যাটালগ বা ইউজার ম্যানুয়াল দিয়েই এই আসমানী প্রোডাক্ট বা মানুষ ভালো মতে চলতে পারে। চরম হতাশা থেকেও পরম আশার বীজ অন্তরে বুনতে পারে। হতাশ হওয়া কুফুরী। আল্লাহ হতাশ হতে নিষেধ করেছেন। আল্লাহ্ কে আঁকড়ে দরুন। রাসুলের দেখানো পথ অনুযায়ী চলুন। তাহলেই মানুষ নামক এই আমি আপনি বাঁচতে পারবো শয়তানের ওয়াসয়াসা নামক ভাইরাস থেকে। এন্টি ভাইরাস হিসেবে আপনার হৃদয়ে কোরআন থাকে, আপনার মনে যদি রাসুলের ভালোবাসা থাকে তাহলেই ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে পারবেন। অন্যথায় চরম হতাশায় তলিয়ে যাবেন। প্রিয় মানুষগুলোর দেয়া কষ্ট ভুলতে পারবেন না। তখন আপনার কাছে জ্ঞান-বাজনা, নাটক সিনেমা ভালো লাগবে, আপনি হতাশা থেকে বাঁচতে গিয়ে আর শয়তানের জালে আটকে যাবেন। সুতরাং আসুন কোরআনের পথে, রাসুলের দেখানো পথে। সেথায় মুক্তি। অন্য সকল মতবাদ মিথ্যা। তাতে মানুষের কল্যান সম্ভব নয়। পরিশেষে কোরানের কথা দিয়ে শেষ করছি


প্রথম মানব আদম (আ) এবং তাঁর স্ত্রীকে পৃথিবীতে পাঠানোর প্রাক্কালে আল্লাহ্ মানুষের জন্য জীবন বিধান পাঠানোর ওয়াদা ঘোষনা করেছেন।
قُلْنَا اهْبِطُوا مِنْهَا جَمِيعًا ۖ فَإِمَّا يَأْتِيَنَّكُمْ مِنِّي هُدًى فَمَنْ تَبِعَ هُدَايَ فَلَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ
“অতঃপর আমার নিকট থেকে তোমাদের জন্য হিদায়াত আসবে। যারা তা অনুসরণ করে চলবে তাদের ভয় ও চিন্তার কোন কারণ থাকবে না”- আল বাকারাঃ৩৮

وَمَنْ يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَنْ يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ
“যেই ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন বিধান অবলম্বন করতে চায় তার কাছ থেকে তা কবুল করা হবে না এবং আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্থদের মধ্যেই থাকবে”। – আলে ইমরানঃ ৮৫

ভুল বলে থাকলে শুধরিয়ে দেয়ার অনুরোধ রইলো।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০২

জগতারন বলেছেন:
সুন্দর ছবি।
কবিতা অসাধারন, পাঠে মুগ্ধতা প্রকাশ করিতেছি।
ভালো থাকিবেন কবি এমনই সুন্দর কবিতা লিখিবার জন্য আপনার প্রতি সুভেচ্ছা জানাইতেছি।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১২

হাবিব বলেছেন:





আপনার চলিত ভাষায় মন্তব্য করিতে দেখিয়া আমার হৃদয়টা আনন্দে ভরিয়া গেলো। মনে হইতেছে দখিনা হাওয়া আমার অনুপ্রেরনার পালে বাতাসের ধাক্কা দিয়াছে। মনের গভীর কোন স্থান থেকে তাহার অনুভব আমার শিরা ধমনিতে প্রবাহিত হইতেছে। কি বলিয়া ধন্যবাদ দিবো বলিতে পারেন? আমার শব্দ ভান্ডার যে খুবই অল্প, কিঞ্চিৎ মন্তব্যে এর প্রতিদান স্বল্প হইয়া যাইবে। শুধু এতটুকুন বলিতে পারিবো করুণাময় যেন আপনাকে এর বদৌলতে উত্তম কিছু উপহার দেন।

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

জগতারন বলেছেন:
অহে প্রিয় কবিঃ
আমিতো আমার মন্তব্য লিখিয়াছি সাধু ভাষায় !
তবে কি আপনি মনের ভুলে একটু ভুল করিলেন / ?

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

হাবিব বলেছেন:




আহারে জগতারন! আপনার মন্তব্য দেখিয়া এতোটাই আবেগ আপ্লুত আমি যে কোনটা সাধু আর কোনটা অসাধু ভুলিয়া গিয়াছিলাম। এহেন ভুলের জন্য কি ক্ষমা আশা করিতে পারি?

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: সবার জীবন কি আর সব সময় একরকম হয়? না কখনোই না। এটাই বাস্তব জনাব কারো পোষ মাস তো কারো সর্বনাশ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

হাবিব বলেছেন:





সবার জীবন এক রকম হয় না বলেই দয়া বা উদারতা কথাটা আসে। সবাই যদি সু খবা আনন্দে থাকতো তাহলে সবাই যে যার মতো চলতে পারতো। তবে বিপত্তি ঘটতো তখন যখন আপনি রাস্তায় বের হতেন। না থাকতো রিকসা কিংবা কুলি মজুর। হঠাতৎ করে জুতা ছিঁড়ে গেলে জুতা সেলাই করার লোক পাওয়া যেত না। এজন্যই আল্লাহ এক জনকে নিচু তলার আর অন্যজনকে দশতলার মালিক করেছেন। তিনি আসলে দেখতে চান কার মধ্যে মমত্ববোধ কেমন। আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি দয়া দেখানো কিংবা মনের মধ্যে অসহায় মানুষের জন্য কিছু করার আকুলতা একজন মানুষকে মহান করে তুলে। আমরা সবাই যদি একে অন্যের সুখে-দুঃখে পাশাপাশি থাকি এ ধরায় স্বর্গ সুখ নেমে আসবে। তাইতো কামিনী রায় বলেনঃ

কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক
কে বলে তা বহু দূর,
মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক
মানুষেতেই সুরাসুর।

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: বছরে ছয়টি ঋতু নানান বেশে আসে বারে বারে
বড়জোর আমরা ভোগ করি তা ৬০ (আয়ু) বার।

ঋতুর নিয়মে ঋতু তার রূপ নিয়ে আসতেই থাকবে, আমরা থাকবে আমরা চলে যেতে হবে।

কবিতায় ভালোলাগা প্রিয়।


২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

হাবিব বলেছেন: প্রিয় ফাহিম ফাহিম ভাই! অনেক দিন পর এলেন। আপনার আগমনে ধন্য হলাম। আজকের নতুন কবিতা পড়ার নতুন দাওয়াত রইলো।

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: স্যরি ভাইয়া আমরা থাকবে ভুল টাইপো।
পড়ার সময় এটিকে অদৃশ্য ফ্লুইট কলম দিয়ে মুচিয়ে দিবেন;)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

হাবিব বলেছেন: সমস্যা নাই। ফ্লুইড কলম ভালো ছিল। মুছে গেছে।

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে ভাই


কবিতায় বাস্তব জীবনের চিত্র তুলে ধরেছেন।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

হাবিব বলেছেন:

আপনার আগমনে আনন্দিত। আপনার মন্তব্যে আমার কবিতা লেখার তৃষ্ণা বেড়ে গেলো অনেক গুন। ভালোবাসা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.