নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।
শ্রদ্ধেয় বাবা!
বলা হয়নি মুখে ভালোবাসি তোমায়
তুমি যে মনের কাবা।
শোধ হবে নাকো' জীবনে তোমার আছে যত অবদান।
খেদমতে তার দিন করো পার
করো নাকো' ভুল হও হুঁশিয়ার-
হয়ে যাও সাবধান।
ওহে জন্মদাতা!
ছোঁয়াতে তোমার খুলেছে আমার
শৈশব হালখাতা।
কোথা থেকে মনে বলো পাও এতো দৃঢ় শক্তি?
শরীরে তোমার ক্ষয় ক্লান্তিতে নাহি ভয়
থামো নাকো' তুমি তাই-
পায়েতে তোমার শ্রদ্ধা অযুত ভক্তি।
বাবা, তুমি যে আমার হীরু!
কতো ভালোবেসে ফুঁটিয়েছো মুখে হাসি
হওনিকো' তুমি ভীরু।
সুখে-অসুখে হাসি ছিলো মুখে অভাব বুঝতে না দিয়েছো।
যখন চেয়েছি যাহা আদরে দিয়েছো তাহা
দেহটাকে তুমি যন্ত্র বানিয়ে-
দিন-রাত খেটে গেছো।
হাদিসে বলেন রাসুল!
বাবার সম্মান রেখে তুমি চলো
অজান্তে যেন নাহি হয় ভুল।
হে মানব সন্তান! বাবাকে কভু করো নাকো' অপমান।
পিতার খুশিতে প্রভুর খুশি
পিতার নাখোশে আল্লাহ বেজার-
এতো নবীজীর ফরমান।
উহ শব্দটি!
মা-বাবার 'পরে রাগি বিরক্তি মনে জাগি
আক্রোশে মুখে কভু কও যদি।
দুনিয়া বা আখেরাতে ধ্বংস হবে তুমি; বরবাদ এ জীবন।
না পাইলে মাফ মুছবেনা পাপ
জাহিলিয়াতে মৃত্যু তোমার হবে-
আহা! বৃথা যাবে যৌবন।
স্মরণ রাখো সদা!
মা-বাবার মনে যদি দাও ব্যাথা
মাথা ঝাঁকি দিয়ে যদি কও কথা-
আল্লাহর আরশ ঊঠবে নড়ে!
শত আযাব কষ্টে রবে কবর দেশেতে পরে।
শেষ বিচারে ঠাঁই হবে জেনো-
নরকের ঘোর অন্ধকারে!
.......................................................
ছবি: গুগল থেকে....
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১
হাবিব বলেছেন:
প্রথম মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন.....
ইসলামের দৃষ্টিতে পিতা-মাতাকে কষ্ট দেয়া কোনোভাবেই বৈধ নয়। সন্তান যদি একনিষ্ঠতার সঙ্গে আল্লাহ তাআলার ইবাদাত করার পাশাপাশি পিতা-মাতার সেবাযত্ন, খেদমত এবং উত্তম আচরণ করে; তবে সে দুনিয়া ও পরকালে মহাসফলতা লাভ করবে। আর যদি পিতা-মাতার সঙ্গে অসদাচরণ করে অথবা সন্তানের কোনো কাজের কারণে পিতা-মাতা অসন্তুষ্ট হন, তবে তার জন্য জাহান্নাম সুনিশ্চিত।
আল্লাহ তাআলা তাঁর ইবাদতের পর সন্তান-সন্ততির জন্য পিতা-মাতার আনুগত্য করার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন। পিতা-মাতাকে সম্মান করা, তাঁদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার, কোমল আচরণ করাকে আবশ্যক করেছেন। এ জন্য তাঁর ইবাদাতের সঙ্গে সঙ্গে পিতামাতার প্রতি উত্তম আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-
‘তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে (আল্লাহ) ছাড়া অন্য কারও ইবাদাত কর না এবং পিতা-মাতার সাথে ভালো ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কোনো একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বল না এবং ধমক দিও না এবং তাদের সঙ্গে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা বল।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ২৩)
এ কারণেই হাদিসে এসেছে, হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, এক ব্যক্তি রাসুলে আরাবিকে জিজ্ঞাসা করলেন, সন্তানের ওপর পিতা-মাতার হক কী? উত্তরে বিশ্বনবি বললেন, তাঁরা উভয়েই তোমার জান্নাত অথবা জাহান্নাম। অর্থাৎ যারা পিতামাতার প্রতি যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে, তারা সফলকাম। আর যারা তাদের অবাধ্যতায় লিপ্ত হবে তাদের জন্য লাঞ্ছনা।
হাদিসে আরো এসেছে- যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পিতা-মাতার আনুগত্য করে তার জন্য জান্নাতের দুটি দরজা খোলা থাকবে; আর যে ব্যক্তি তাদের অবাধ্য হয় তার জন্য জাহান্নামের দুটি দরজা খোলা থাকবে। এ কথা শুনে এক ব্যক্তি বিশ্বনবিকে প্রশ্ন করলেন, হে আল্লাহর রাসুল! (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জাহান্নামের এ শাস্তির বাণী কি তখনো বলবৎ থাকবে? পিতা-মাতা যখন এ ব্যক্তির প্রতি জুলুম করে। উত্তরে রাসুলে আরাবি বলেন, এই শাস্তির বিধান হয়তো তখনো প্রযোজ্য হবে।
কোনোভাবেই পিতামাতকে কষ্ট দেয়া যাবে না। তাদের অবাধ্য হওয়া যাবে না। আর কুরআন ও হাদিসের বিধানও তাই। সুতরাং সর্বপ্রথম আল্লাহ তাআলার ইবাদাত (হুকুম-আহকাম) করা; তারপরই পিতা-মাতার খেদমত করা, তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণ করাই সকল মানুষের একান্ত কর্তব্য। সর্বোপরি এমন কোনো কাজ না করা, যাতে তাদের মনে সামান্যতম কষ্টও হয়।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে আল্লাহর ইবাদাত-বন্দেগির পাশাপাশি পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া, তাদের প্রতি সহনুভূতিশীল হওয়া এবং তাদের সার্বিক তত্ত্ববধান গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা !! সুন্দর কবিতা। মা বাবার প্রতি প্রতি আমাদের সবারই আরো আরো আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন । পোস্টে প্লাস ++
অফুরান শুভেচ্ছা প্রিয় ভাইকে ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
হাবিব বলেছেন:
আমাদের উচিত পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া, তাদের প্রতি সহনুভূতিশীল হওয়া এবং তাদের সার্বিক তত্ত্ববধান গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
সক্কাল সক্কাল প্রিয় পদাতিক ভাইয়ের আগমনে মুগ্ধ। অনেক বেলা হয়ে গেছে তাও শুভ সকাল জানবেন। অনুপ্রেরণা পেলাম।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। মা যেমন প্রথম শিক্ষক। বাবা হল পথ চলার সাথি। আমি প্রথম ঢাকা যখন যাই। খুব ছোট।৯ বছর বয়স। আব্বু আমাকে বাড়ি থেকে শুরু করে সেই সেগুন বাগিচা, ঢাকা। পথে যা পড়ে সব চিনিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। কার নাম কি। কেন বিখ্যাত। সব। আর শিশু পার্ক নিয়ে গিয়েছিল। তখন চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র ছিল নাম।আর সাথে জিয়ার মাজার আরো দানমন্ডি ৩২। জাতির পিতার বাড়ি অনেক কিছু দেখেছিলাম
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
হাবিব বলেছেন:
প্রিয় মামুন ভাই! বাবাকে নিয়ে আপনার স্মৃতিচারন ভালো লাগলো। বাবারা এমনই হয়। পথচলা শিখিয়ে দেয়, হোঁচট খেলে উঠে দাঁড়ানোর প্রেরণা দেন। কখনো হেরে গেলে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শিখান।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২১
আরোহী আশা বলেছেন: অসাধারণ অভিব্যক্তি। খুবই ভালো লাগলো। কবিকে শুভকামনা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
হাবিব বলেছেন:
আরোহী আশা! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বাবা সবার কাছেই তার প্রিয় মানুষ।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯
আই নাজ বলছি বলেছেন: খুব ভালো লাগছে। আমরা সবাই মা-বাবাকে সবসময় ভালোবাসবো এবং তাদের সেবা যত্ন করবো। আমাদের কথায় যেন তারা কষ্ট না পায় সেদিকে খেয়াল করতে হবে সবাইকে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
হাবিব বলেছেন:
আপনার কমেন্টস ও মতামত পেয়ে আমি আপ্লুত। হ্যাঁ আমরা অবশ্যই মা-বাবার সেবা করবো। সাথে খেয়াল রাখবো তাদের উপর যেন বিরক্তি চলে না আসে। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২১
আরোগ্য বলেছেন: শিরোনাম দেখেই কত স্মৃতি মনে পড়লো।দীর্ঘ সতেরো বছর হল আব্বু নেই। আজ আর কবিতা নিয়ে মন্তব্য করবো না। লাইক দিয়েছি স্যার।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
হাবিব বলেছেন: আল্লাহ আপনার বাবাকে জান্নাতবাসী করুন। আমার প্রতিক্ষার প্রহর শেষ করে অবশেষে আপনি এলেন। আশা করি ভালো আছেন।
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২
সাহিনুর বলেছেন: আমাদের সমাজে মাঝে মাঝে এমন কিছু জিনিস দেখা যায় সেগুলো সত্যি মর্মান্তিক । দারুন লিখেছেন ভাইয়া ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪
হাবিব বলেছেন: কোন মৃতপ্রায় বৃক্ষযেমন পানি আর সার পেলে তরতর করে বেড়ে উঠে আপনার মন্তব্য শুনে আমার অনুপ্রেরনাও তদ্রুপ বহুগুনে বেড়ে গেলো। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মা বাবাকে যথাযথ সম্মান দিতে হবে সব সময়।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
হাবিব বলেছেন:
মা-বাবা ছাড়া সন্তানের কোনো গতি নেই। মা-বাবা যেমনই হোক তাদের দোয়া যারা পাবে জীবনে তাদের কোনো ভয় নেই। মানুষ তো মূল্যবান সম্পদ অনেক পয়সা খরচ করে অর্জন করে। আমরা সবাই যেন মা-বাবার সন্তুষ্টিকে মূল্যবান সম্পদ মনে করি এবং যেকোনো মূল্যে তা অর্জন করার চেষ্টা করি।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। আশা করি ভালো আছেন।
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: সবার আব্বা-আম্মাগণ ভালো থাকুক।
গত পরশু রাত্রে আম্মু খাওয়ার টেবিল ছেড়ে উঠতে হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলো। নিজের জানা প্রাথমিক সেবা পরবর্তীতে পরিচিত ডাক্তার আংকেল-এর ফোনে পরামর্শনুযায়ী আম্মুকে নিয়ে জেগে রাত পারকরলাম।
এখন কিছুটা সুস্থ আছে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
হাবিব বলেছেন: জেনে খুব খারাপ লাগলো যে আপনার আম্মু অসুস্থ ছিলো। তবে শুকরিয়া এখন যে তিনি ভালো আছেন। আল্লাহ আপনার আম্মাকে তাড়াতাড়ি ভালো করে দিন আমিন। আপনার দায়িত্ব পরায়ণতার কথা শুনে ভালো লেগেছে। আপনিও সুস্থ থাকুন। আমিন।
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
মা বাবা অমূল্য সম্পদ। সুন্দর কবিতা। ভাল লেগেছে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:২৫
হাবিব বলেছেন: আমার কোন পোস্টে করা আপনার প্রথম কমেন্টস। আপনার দেখা পেয়ে ভালো লাগলো। তিন বছর এক মাস ব্লগে আছেন ১১৬ টি মূল্যবান লেখা উপহার দিয়েছেন, সময় করে সব গুলো লেখা পড়ার আগ্রহ ব্যক্ত করছি। আশা করি আমার ব্লগে আপনাকে নিয়মিত পাবো। শুভ রাত্রি।
১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
হাবিব বলেছেন: বেলা শেষে আপনি এসেছেন। অনেক প্রতিক্ষার পর। তাও ভালো লাগছে। সত্যিই বলছি ভালবাসি আপনাকে।
১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৭
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আমার মরহুম বাবার জন্য দু'আ করবেন!
আমি এর চেয়ে বেশি বলতে পারছি না!
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
হাবিব বলেছেন: আল্লাহ আপনার মরহুম পিতাকে জান্নাতের সুউচ্চ স্থানে আসীন করুন। আল্লাহ কবরের সাথে জান্নাতুল ফিরদাউসের একটা সংযোগ করে দিন। আমিন। ছুম্মা আমিন।
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
রাকু হাসান বলেছেন:
আহ ! বাবা । বাবা বড় ধন রে ভাই । ভালো লিখেছেন ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
হাবিব বলেছেন: বাবা আমাদের জীবনে সম্পত্তি নয় সম্পদ। কারো সাথেই তুলনা তার নাই। কারো ভালবাসাতেই মা বাবার ভালোবাসার তৃষ্ণা মিটে না। সময় থাকতে আমরা বুঝতে পারলেই আমাদের জন্য কল্যান। আল্লাহ সবার বাবা মাকে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত করুন। আমিন।
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আমিন ইয়া রাব্বাল আলামীন
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪
হাবিব বলেছেন: আল্লাহ তুমি কবুল করো।
১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো থাকুক সবার বাবা মা।
লেখায় ভালোলাগা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪
হাবিব বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বা ইয়ানি সাগিরা। আমিন।
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০১
ওমেরা বলেছেন: বাবাকে ভালবাসি বলতে হয় না এখানে তো কোন কৃত্রিমতা নেই বাবা এমনিতে জানে তার সন্তান তাকে ভালোবাসে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
হাবিব বলেছেন:
বাবা মা তো ভালোবাসা চাই না। তারা তো নিঃস্বার্থে সন্তানের জন্য খেটে চলেন। তার পরেও মনের মধ্যে মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে যদি ভালোবাসি বলা যায় তারা অনেক খুশি হবেন।
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪
মুক্তা নীল বলেছেন: নিঃস্বার্থ ভালবাসার অপর নাম মা,বাবা। কতো কিছু যে ত্যাগ করেন,,,,,,,উনাদের তুলনা হয়না। ভালো থাকবেন আর ধন্যবাদ বাবাকে নিয়ে সন্দর এই পোস্টের জন্য।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
হাবিব বলেছেন: মুক্ত নীল! সুন্দর নিক। আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগলো। মন্তব্যে শুভেচ্ছা জানবেন। সময় পেলে আমার অন্য লেখা গুলো পড়ার অনুরোধ রইলো।
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
নীলপরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
হাবিব বলেছেন:
নীলপরি ! আপনাকে তো আর অবরে সবরে পাওয়া যায় না। আজকে পেয়ে খুশি হলাম।
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: হাবিব ভাই, একটু কষ্ট করে 'হাসি উগান্ডার একটি জাতীয় সম্পদ" ছবি ব্লগে গিয়ে দেখুন তো আগের মত সমস্যা দেখাচ্ছে কিনা?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬
হাবিব বলেছেন:
আচ্ছা দেখছি এখনি।
২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০১
নতুন নকিব বলেছেন:
বাহ! সুন্দর পোস্ট। +++
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
হাবিব বলেছেন: ট্রিপল প্লাসে ভালো লাগলো। সুন্দর বলাতে খুশি হলাম। বাহ বলাতে আলহামদুলিল্লাহ।
২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
নীল আকাশ বলেছেন: আল্লাহ তাআলা তাঁর ইবাদতের পর সন্তান-সন্ততির জন্য পিতা-মাতার আনুগত্য করার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন। পিতা-মাতাকে সম্মান করা, তাঁদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার, কোমল আচরণ করাকে আবশ্যক করেছেন। এ জন্য তাঁর ইবাদাতের সঙ্গে সঙ্গে পিতামাতার প্রতি উত্তম আচরণের নির্দেশ দিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন- ‘তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে (আল্লাহ) ছাড়া অন্য কারও ইবাদাত কর না এবং পিতা-মাতার সাথে ভালো ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কোনো একজন অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বল না এবং ধমক দিও না এবং তাদের সঙ্গে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা বল।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ২৩)
এ কারণেই হাদিসে এসেছে, হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, এক ব্যক্তি রাসুলে আরাবিকে জিজ্ঞাসা করলেন, সন্তানের ওপর পিতা-মাতার হক কী? উত্তরে বিশ্বনবি বললেন, তাঁরা উভয়েই তোমার জান্নাত অথবা জাহান্নাম। অর্থাৎ যারা পিতামাতার প্রতি যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে, তারা সফলকাম। আর যারা তাদের অবাধ্যতায় লিপ্ত হবে তাদের জন্য লাঞ্ছনা। - যা আমি লিখতে চেয়েছিলাম সেটা হাবিব ভাই লিখেই দিয়েছেন। আর কিছু বলার নেই।
চমৎকার লেখা, দারুন বললেও কম হবে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪
হাবিব বলেছেন:
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ তাওফিক না দিলে সম্ভব হতো না।
"যা আমি লিখতে চেয়েছিলাম সেটা হাবিব ভাই লিখেই দিয়েছেন। আর কিছু বলার নেই।
চমৎকার লেখা, দারুন বললেও কম হবে। "
সোবহান আল্লাহ কতো সুন্দর কথা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
টিয়া রহমান বলেছেন: আমরা সবাই যেন বাবা মায়ের প্রতি যন্তবান হতে পারি ঠিক যেমনটি উনারা আমাদের প্রতি, ভালো থাকুক সব বাবা মা