নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজকের রোজনামচা: "জ্যমের উপকারিতা", একটি প্রশ্ন, "ভাই আপনি কি খ্রিষ্টান"? এবং "ইভিএম প্রদর্শনীতে প্রায় মাশরাফির দেখা পাওয়া"।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৬



১। প্রথমেই আমার একজন প্রিয় ছাত্রের কথা দিয়ে শুরু করছিঃ

"সারারাত নর্তকীর জলসায় রাত কাটিয়ে সকালবেলা যে মানুষটি বক্তৃতার মঞ্চে মানুষের কাছে স্বচ্ছরিত্রের বুলি আওড়ায় তখন ভেতরের আত্মাটি প্রতিনিয়ত তাকে নেয়ে উপহাস করে । আত্মার কাছে বরাবরই লোকটি অপরাধীই হয়ে থাকে।
খালি পকেটে ঘর থেকে বের হলেন মানুষকে ঠকিয়ে পকেট ভর্তি করার হীন উদ্দেশ্যে। জাগতিক নানা গ্যাড়াকলের সুত্রে টিকই দিনশেষে আপনি ব্যাগ ভর্তি বাজার করে ঘরে ফিরলেন। খাবারের টেবিলে আপনার সন্তানকে দীক্ষা দিলেন মানুষের মতো মানুষ হতে।আপনার আত্মা তখন আপাকে নিয়ে বড্ড হাসে,বলে মানুষ হয়ে বল রে পাগলা মানুষ হতে।
স্বাধীন আত্মা নেয়ে বেঁচে থাকুন, গভীর রাতে আপনার আত্মা আপনাকে মিথ্যাবাদী বলে গালি দিবেনা”।

২। সকাল বেলা অফিসের কাজে বের হয়েছি হালকা খাবার খেয়েই। গন্তব্য গাবতলি থেকে মতিঝিল হয়ে বিএসটিআই। আট নম্বর বাসে উঠে বসেছি। রাস্তায় জ্যামের কথা মাথায় রেখেই হাতে একটা ডায়রি নিয়ে বের হয়েছিলাম। রাতে একটা সূরার সনেট অনুবাদ করেছি তাই বার বার পড়তেছিলাম কিভাবে আরো সুন্দর করা যায় সেই লক্ষ্যে। ডায়রি হাতে যে বের হই এটা নতুন না। প্রায় সময়ই এই কাজ করি। আসে পাশের লোকজন কেমন একটু তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকায়। একজনে জিজ্ঞেস করেই বসলো "ভাই সাহিত্য চর্চা করেন নাকি?" বললাম, "জি ভাই চেষ্টা করি। ঢাকা শহরে জ্যামের এই একটা উপকারিতা। জ্যামই মনে হয় সাহিত্যিক হতে সাহায্য করছে। " লোকটা দাঁত বের করে খুব জোরেই হেসে দিল। আশেপাশের লোকজনও বিভিন্ন মন্তব্য করছে। একজন বলেই ফেললো "আজকালকার ছেলে মেয়েরা তো সময় পাইলে ফেসবুক নিয়েই পরে থাকে। আপনার মধ্যে ভিন্ন কিছু খুঁজে পেলাম!" বলেই লোকটা বললো আমার নামতে হবে। "যাই ভাই ভালো থাকবেন। " কথা বলতে বলতে দেখি ফার্মগেট চলে এসেছি। আজকে বোধহয় জ্যামটা একটু কম ছিলো।

আমি একমনে ডায়রির দিকে চেয়ে। কবিতাকে কিভাবে আর একটু সাজানো যায় সেই চেষ্টায় মনের মধ্যে থাকা কথার গহনা খোলে খোলে মিলিয়ে দেখছিলাম। পাশের সিট ফাঁকা পেয়ে কখন যে আরেকজন বসে গেছে খেয়াল করিনি। কন্ট্রাক্টর যখন ভাড়া চাইতে এলো তখন বুঝলাম। ততক্ষণে পাশে থাকা লোকটি আমার ডায়রির উপর চোখ বুলিয়ে নিয়েছে। কোন ভূমিকা না করেই আমাকে জিজ্ঞেস করলো "ভাই আপনি কি খ্রিস্টান?" তাঁর এমন আজব প্রশ্ন শুনে রাগ করবো নাকি হাসবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না! বিনয়ের সহিত তাঁকে বললাম "আপনার এমনটি কেন মনে হলো?" লোকটি বললো ঐ যে আপনি ডায়রিতে "প্রভু" লিখছেন।

আমি আবার তখন বিসমিল্লাহর সনেট মিলানোর চেষ্টা করছিলাম। লাইনটি ছিলো এরকম "দয়ালু মহান প্রভু শুরুতে স্মরণ। " আমি "প্রভু" দিবো নাকি "খোদা" বা "রব" দিবো সেই চেষ্টায় করছিলাম। যাই হোক, আমি বললাম "ও আচ্ছা।..... আসলে আমি সনেট লিখার চেষ্টা করছিলামতো তাই এইখানে মিলাতে গিয়ে দুই অক্ষরের কোন শব্দ দেয়া যায় তাই ভাবছিলাম। " লোকটি বললো, "ভাই সনেট কি?" আমি তো অবাক তাঁর কথা শুনে! তাঁকে বেশি কিছু না বলে শুধু বললাম, "যে কবিতায় ১৪ লাইন থাকে প্রতি লাইনে ১৪ অক্ষর থাকে আর প্রতি লাইনের প্রথম অংশে ৮ বর্ণ শেষ অংশে ৬ বর্ণ থাকে তাকেই সনেট বলে। " লোকটা বললো "তাই নাকি?" আমি বললাম, "কেন আপনি পড়েননি সতত হে নদ তুমি পরো মোর মনে কবিতাটা?" "হ্যাঁ হ্যাঁ মনে পরেছে" বলে আমার কথার সাথে তাল মিলালো। কতোটুকু বুঝতে পারছে সেই ভালো জানে। আমাকে ফ্রি তে একটা পরামর্শও দিয়ে গেলো। বললো "আপনি খোদা শব্দটা প্রভুর জায়গায় লাগাতে পারেন। " আমি "ভেবে দেখবো" বলে তাঁকে ধন্যবাদ জানালাম পরামর্শের জন্য।

এর মধ্যে দেখি কেবল বাংলামোটর আসছি! বেলা বাজে প্রায় বারোটা। লোকটা নেমে গেলো। কপাল খারাপ। এতক্ষণ জ্যামে বসে থাকার পর বাস নাকি আর যাবেনা। নষ্ট! কেমন লাগে বলুন?

২। "১২ নভেম্বর ২০১৮ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সকাল ১০ টা- রাত ৯ টা পর্যন্ত ইভিএম প্রদর্শনী হবে। আপনারা সাদরে আমন্ত্রিত।.-- নির্বাচন কমিশন।"' এই ম্যাসেজের মাধ্যমে দাওয়াত পেয়ে খুশি খুশি লাগছিলো গতকাল থেকেই। কাজ যখন আগে ভাগেই শেষ হলো যাই দাওয়াতটা খেয়েই আসি। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে দাওয়াত বলে কথা। না গেলে যদি মাইন করে তাই এলাম আর কি। এসে দেখি "আরে........ সব খাওয়া দাওয়া আগেই শেষ!" কিন্তু লোকজন দেখে মনে হচ্ছে এরা অধিকাংশই এসেছে ছবি তোলার জন্য। স্টেজ ফাঁকা পাওয়া যেন সোনার হরিণ পাওয়ার মতো ব্যপার! একের পর এক ফটো সেশন চলছেই।

আমি আর নিজের ছবি তুললাম টুললাম না। যারা ছবি তোলার জন্য ব্যাস্ত ছিলো তাদেরকেই তুললাম। হঠাৎ করেই দেখি মাইকে আওয়াজ! আমি মাশরাফি, বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক বলছি! আমি তো অবাক! যাক, এই সুযোগে মাশরাফির সাথে একটা সেলফি তোলা যাবে! পর্দার দিকে চেয়ে সব আশা হতাশায় পরিণত হলো। "ও....., আওয়াজ তাহলে পর্দা থেকে হচ্ছে।??" এদিকে এক জায়গায় জটলা দেখে এগিয়ে গেছি, দেখি টিভি ক্যামেরা। সবাই যার যার কলার ঠিক করে ক্যামেরার সামনে ভাব নিচ্ছে। আমিও একটু ভাব নিতে চাইছিলাম, কিন্তু এতো মানষের পিছনে আমাকে দেখা যাচ্ছিলো কিনা বুঝতে পারিনি।

ইভিএম দেখে যা মনে হলো এতে চুরি করার সম্ভাবনা মনে হয় নাই। (আমার ধারনা ভুলও হতে পারে।)


১।

২।

৩।

৪।

৫।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আপনার বলা উচিত ছিল আমার পরিচয় কি ধর্ম দিয়ে নির্ধারন করবেন । মানুষ হিসেবে না ।

লেখাটা ভাল লেগেছে ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

হাবিব বলেছেন:




আসলে এমন হঠাৎ করে প্রশ্নটা করেছিলো যে এতো সুন্দর জবাব তখন মাথায় আসেনি।
এই জন্যই তো আপনি গ্রেট! অপু দ্যা গ্রেট!

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: একটা প্রশ্নঃ
কাকেরা তাদের বাবাকে কি বলে ডাকে?
: কাকা !

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

হাবিব বলেছেন:




কাকেদের বাবা নেই, তারা কোকিলের বাসায় মানুষ হয়।
কোকিল নিজের সন্তানকে হারিয়ে প্রায় যখন দিশেহারা তখন সে তাঁর নীতি থেকে সরে আসে না।
কাকের কাছ থেকে কোকিল মা কিংবা মাবা ডাক শুনতে চায় না।
তাই কোকিলকে কাক কাকা বলেই ডাকে।

কিন্তু রাজীব ভাই আপনার প্রশ্নের হেতু বুঝিলাম না?

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




ধন্যবাদ ভাই ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২

হাবিব বলেছেন: আপনার পুনরায় আগমনে সত্যিই আপ্লুত আমি। আপনাকে বার বার পেতে মন চায়। আপনার নামটার জন্য।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: বাঙালরা কোন জিনিষের সহিহ ব্যবহার করতে জানে না; দুর্নীতি করা ছাড়া!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

হাবিব বলেছেন: আমি শত চেষ্টা করেও ভোট দিতে পারিনি। অনেকেই ঐখানে রেজিস্ট্রশন করে ভোট দিচ্ছে। কিন্তু আমাকে কেন দিতে দেয়া হল না বুঝতে পারলাম না!

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৩

সাইন বোর্ড বলেছেন: মনে হচ্ছে বাংলা সনেটকে অাপনি বাঁচিয়ে রাখতে পারবেন, বাসের ভেতর যেখানে মাঝে মাঝে ঠিকমত নিঃশ্বাসই নেওয়া যায় না, সেখানে অাপনি সনেট লিখছেন । অার মাশরাফি, ইভিএম এসব সস্তা মগজ ধোলাই ছাড়া অার কিছুনা ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫

হাবিব বলেছেন:



মনে হচ্ছে বাংলা সনেটকে অাপনি বাঁচিয়ে রাখতে পারবেন, বাসের ভেতর যেখানে মাঝে মাঝে ঠিকমত নিঃশ্বাসই নেওয়া যায় না, সেখানে অাপনি সনেট লিখছেন ।


অার মাশরাফি, ইভিএম এসব সস্তা মগজ ধোলাই ছাড়া অার কিছুনা ।

আল্লাহ আপনার মনের কথা যেন সত্যে পরিণত করেন।

আমারও মাঝে মাঝে তাই মনে হয়।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দিনলিপি ভাল লাগল...

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭

হাবিব বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় ভালোবাসা রইলো।

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩১

আরোগ্য বলেছেন: ভালোই অভিজ্ঞতা হল। প্রভু লিখে খ্রিস্টান হয়ে গেলেন। আগামীকাল পানিকে জল বললে আবার হিন্দু হয়ে যাবেন।

বাঙালীদের সব ঘরে ভাষাবিদ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

হাবিব বলেছেন: যা বলেছেন ভাই, এক্কেবারে। মাঝে মাঝে এদের কে ডক্টর শহিদুল্লাহ বলে মনে হয়।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪১

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: দারুন লিখেছেন........... দিনলিপি ভাল লাগল

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০০

হাবিব বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় ভালোবাসা রইলো।

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইভিএম 'এ ভোট দেয়ার পদক্ষেপগুলো কি কি?

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫১

হাবিব বলেছেন:





ইভিএম এ ভোট দিবেন যেভাবেঃ


১।

ভোট কেন্দ্রে গিয়ে আপনার আঙুলের ছাপ/ স্মার্ট এন আই ডি কার্ড/ জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার দিয়ে আপনাকে সনাক্ত করা হবে এই যন্ত্রের। (এই কাজটি পোলিং এজেন্টরা করে দিবে। নির্দিষ্ট এলাকার জন্য নির্দিষ্ট বুথে নির্দিষ্ট ই ভি এম থাকবে। এক এলাকার ভোটার একই কেন্দ্রে অন্য বুথে ভোট দিতে পারবে না )

২।


এই যন্ত্রে প্রতীক দেয়া থাকবে। আপনি যে প্রতীকে ভোট দিতে চান তার পাশে থাকা সাদা বাটন চাপ দিতে হবে। ভুল ক্রমে অন্য প্রতীকে চাপ লাগলে লাল বাটন (ক্যান্সেল লেখা বাটন) চেপে ভোট বাতিল করতে পারেন। ভোট সমাপ্ত করতে অবশ্যই সবুজ বাটন (কনফার্ম বাটন) চাপতে হবে। (ইভিএম এ কোন ইন্টারনেট সংযোগ লাগে না)

আরো বিস্তারিত জানতে এই ভিডিও টি দেখতে পারেনঃ ইভিএম এ ভোট দিবেন যেভাবে।

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ফেসবুকে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে দিয়ে ভেবেছিলাম,আমার একাউন্ট হ্যাক হবে না।
দুই দিনপর একাউন্ট লাপাত্তা!

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

হাবিব বলেছেন: ভাই আমার ফেসবুকও রক্ষা করতে পারিনি।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪১

ইয়োডা বলেছেন: কারও ব্যক্তিগত রোজনামচা পড়ার জন্য এখানে আসে না । ইভএমে যে সমস্যা আছে,বেজালের সম্ভবনা প্রবল তা বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত ও বর্জনীয়।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৭

হাবিব বলেছেন:
কারও ব্যক্তিগত রোজনামচা পড়ার জন্য এখানে আসে না ।
আপনাকে কষ্ট দেয়ার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।


ইভএমে যে সমস্যা আছে,বেজালের সম্ভবনা প্রবল তা বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত ও বর্জনীয়।

আশা করি আপনার মতো গুণীজন সরকারি দলেও আছে তারা বিষয়টা বুঝবে এবং আপনাদের মতো সচেতন মানুষদের কথা তারা মূল্যায়ন করবে।

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

নজসু বলেছেন:





আমি শুধু আপনার মজার মজার ছড়া সনেট পাঠ করবো।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৬

হাবিব বলেছেন:
ওকে ঠিক আছে....আজকে হুমায়ূন আহমদের জন্মদিন উপলক্ষে সনেট থাকছে।

১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
কাকেদের বাবা নেই, তারা কোকিলের বাসায় মানুষ হয়।
কোকিল নিজের সন্তানকে হারিয়ে প্রায় যখন দিশেহারা তখন সে তাঁর নীতি থেকে সরে আসে না।
কাকের কাছ থেকে কোকিল মা কিংবা মাবা ডাক শুনতে চায় না।
তাই কোকিলকে কাক কাকা বলেই ডাকে।

কিন্তু রাজীব ভাই আপনার প্রশ্নের হেতু বুঝিলাম না?

ভালো থাকুন। পাশে থাকুন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

হাবিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.