নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

নীতিহীনের নেতৃত্ব!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭


ছবি: গুগলের কাছ থেকে ধার নিয়েছি.....




নীতিহীন লোকসব মাথার উপর
ক্ষমতার মসনদে যদি বসে থাকে
মুসিবতে দেখ যদি গিলে গিলে খায়
জেনে রেখো এ তোমার হাতের কামাই।
ভালো লোকে রাজনীতি যদি ঘৃণা করে
তসবি’ দানাতে যদি সুখ খুঁজে ফিরে
অসৎ নেতৃত্ব তখন আসে ক্ষমতায়
হা-হুতাশ যত করো কোন লাভ নাই।

কোটি লোক কোটি মত শত নীতি পথ!
কোন নীতি কোন পথে কিসে সুশাসন?
কার নেতৃত্বে কল্যান কোন সে ভাষন?
দুনিয়ার মতবাদে কোন মুক্তি নাই!
এ বিধান মেনে নিবো কোন যুক্তি নাই!
খোদার বিধানে পাবে সুখের কানন।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সত্য ও সুপথে চলার লোক কমই আছে, সবাই শুধু বড়ো বড়ো বুলি দেয় কিন্তু তাদের বিবেকের কাঠগড়ায় প্রশ্ন করলে, তার উত্তর কেউ দিতে পারবে না।

ভালো লিখেছেন+


শেষের দুই লাইন একটু বেশি'ই ভালো লাগা রইল।

শুভকামনা রইল।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২

হাবিব বলেছেন:




প্রিয় ভাই প্রথম মন্তব্যে সালাম জানবেন..... আসসালামুআলাইকুম...।

আপনাকে একটা হাদিস শুনাই (মনে হয় শুনেছেন):

আবু শুরায়হা আল-কাবী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ "যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ও আখেরাতের দিনের উপর ঈমান রাখে সে যেন উত্তম কথা বলে অন্যথা নীরব থাকে।"
যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর-ও আখেরাতের দিনের উপর ঈমান রাখে সে যেন মেহমানের সমাদর করে। তার বিশেষ মেহমানদারি হচ্ছে এক দিন এক রাত, আর স্বাভাবিক মেহমানদারি হচ্ছে তিন দিন। তার অতিরিক্ত যা করা হবে তা বদান্যতারূপে গণ্য হবে। আর মেহমানের পক্ষে মেজবানের বাড়িতে এতো অধিক দিন অবস্থান করা উচিৎ নয় যাতে সে অসুবিধা বোধ করে। -(আহমাদ )

২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



"দুনিয়ার মতবাদে কোন মুক্তি নাই"।

-মানুষের শিক্ষা, ভাবনা, বুদ্ধিমত্তা, কর্ম মানুষকে গুহা ও পাথরের যুগ থেকে এখানে এনেছে; দুনিয়ার মানুষের মতবাদই সঠিক!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৯

হাবিব বলেছেন: পৃথিবীর মানুষ মানুষের গড়া সব মতবাদকে পরীক্ষা করে দেখেছে। সাম্যের নামে মানুষ খেয়েছে ধোঁকা। যারা বিশ্ব মানবতার বুলি আওড়াতো তাদের কাছে আজ শুধু নিজের জাতির উপকার করাই আদর্শে পরিণত হয়েছে। তথাকথিত গণতন্ত্র এনেছে নৈতিক-উচ্ছৃংখলতা, সৃষ্টি করেছে পুঁজিবাদী সমাজ, আধুনিক সভ্যতার চরম শিখরে ওঠে মানুষ ভুলতে পারেনি সাদাকালোর ভেদাভেদ। ইহুদীবাদ আজ চরমভাবে হুমকি দিচ্ছে মানবতাকে। নিজের ক্ষমতা প্রতিষ্ঠার মোহে গড়ে তোলা হয়েছে মারণাস্ত্রের পাহাড়। বৃহৎ শক্তিগুলোর হুমকির দাপটে-যুদ্ধের ভয়ে মানবতা আজ সদা কম্পমান। একদিকে উপচে পড়ছে ভোগের পেয়ালা, অন্যদিকে পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষ না খেয়ে গুণছে মৃত্যুর প্রহর। সারা বিশ্বের অগণিত মানুষের আজ একটি মাত্র জিজ্ঞাসা। এই নিরাশা, এই হিংসা-বিদ্বেষ এই লাঞ্ছনার কি শেষ নেই? মুক্তির আশায়, শান্তির আশায় মানুষ এক পথ ছেড়ে চলতে চেয়েছে অন্যপথে। কিন্তু বার বার হয়েছে ব্যর্থ। পুরাতন শিকলের বদলে নতুন আর এক শিকল মানুষের গলায় জড়িয়ে পড়েছে। তাই মানুষের সামনে আজ একটি মাত্র পথ। তার স্রষ্টার দেয়া সহজ সরল পথ ইসলাম। আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের জন্যে মুক্তির পথ হলো হযরত মুহাম্মদ (স) এর প্রদর্শিত পথ ইসলাম। একথা শুধু মুসলমানরা নয়, অমুসলিম গবেষকরাও স্বীকার করেছেন যে, হযরত মুহাম্মদ (স) মানুষের জন্যে যে শিক্ষা রেখে গেছেন তা আজও অবিকৃত অবস্থায় রয়েছে। তাঁর ওফাতের চৌদ্দশত বছর পরও তাঁর শিক্ষা অটুট রয়েছে কুরআন এবং হাদীসের মধ্যে। আজকাল তো মানুষের উন্নতিও হয়েছে অনেক। পৃথিবী এখন মানুষের কাছে ছোট। খুব সহজেই রাসূলের (স) এই শিক্ষাকে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছানো সম্ভব। তাই একথা খুব স্বাভাবিকভাবে দাবী করা যায় যে, মানুষের জন্যে নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষ মুক্তি পেতে পারে একমাত্র ইসলামের পথেই। ইসলাম সাধারণ অর্থে একটি ধর্মের নাম নয়। ইসলামের প্রকৃত অর্থ তাই আমাদেরকে ভালভাবে বুঝতে হবে।

৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: সব নষ্টদের দখলে চলে গেছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

হাবিব বলেছেন: কেউ বলছে, এ পৃথিবীর কোন সৃষ্টিকর্তা নেই। এ দুনিয়াটাই সব-দুনিয়ার সুখ শান্তিই সব। অতএব খাও দাও ফুর্তি কর। আর এ জন্যে অন্যকে ঠকিয়ে বড়লোক হওয়া অন্যায় নয়। শ্রমিককে খাটিয়ে তোমার টাকাকে আরো বাড়াও। কিন্তু তাদেরকে ঠাকানো কোন ক্ষতি নেই। কে তোমাকে আটকাবে? পরকাল? তা তো নেই। এই ধরণের চিন্তা বা মতবাদের নাম হলো পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদ সমাজে এক দলের ঘাম আর রক্তের বদলে বড়লোক হলো অন্য একদল। বড়লোকেরা আরও বড়লোক হলো গরীবরা হলো আরও গরীব। সমাজের সমস্ত কর্তৃত্ব চলে গেল এই সব লোকের হাতে। পুঁজিবাদ তাই কোন শান্তির দিশা দেখাতে পারলো না মানুষকে। এই অন্যায় ও বেইনসাফীর বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষ ক্ষেপে উঠলো। ক্ষেপে উঠলো শ্রমিকরা, ক্ষেপলো সাধারণ কৃষকরা। ধীরে ধীরে গড়ে উঠলো আরও একটা মতবাদ। তার নাম কম্যুনিজম। এই মতবাদের হোতারা বললো-দেখো, মানুষ ধনের জন্য অন্যর উপর জুলুম করে। অতএব সকলের নিজস্ব সব সম্পদ কেড়ে নাও। সকলের সম্পদ কেড়ে নিয়ে গড়ে তোলা গরীবদের সমাজ। সব সম্পদের মালিক হবে রাষ্ট্র। সকলেই খাটবে। সকলে সমান মজুরী পাবে। সকলেই হবে সমান। কথাগুলো সত্যি খুব সুন্দর। গরীবরা যারা এতদিন ছিল নির্যাচিত তারা আশার আলো দেখলো তাতে। কিন্তু আসলে ব্যাপারটা ঘটলো অন্য রকম। গরীবরা শাসক হবে কিভাবে? সব গরীবতো একসাথে দেশ শাসন করতে পারে না। তাই স্বাভাবিকভাবেই গুটিকতক লোকের হাতে চলে গেল দেশ শাসনের সর্বময় ক্ষমতা। আর সেই সাথে তারা হলো সারাদেশের সম্পদের হর্তাকর্তা। পুঁজিবাদী রাষ্ট্রে সম্পদের মালিক ছিল গুটিকতক লোক। তাদের হাতে তেমন ক্ষমতা ছিল না। এখন এই নতুন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের শাসন ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য নতুন পথের সন্ধান করলো। তারা বুঝলো দেশ এখন সবার। সরকার সকলের। অতএব বিরোধিতা করা যাবে না। সামলোচনা করা যাবে না। যারা বিরোধিতা করবে, সমালোচনা করবে তারা সরকারের শত্রু অতএব জনগণের শত্রু। আর তাই লাগাম আঁটা হলো সকলের মুখে। একমুঠো খাবারের জন্যে হারাতে হলো সবকিছু। এই নতুন মতবাদও মানুষকে মুক্তির পথ দেখাতে পারলো না। সময়ের ব্যবধানে এই মতবাদও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হলো।

৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩১

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: নষ্টরা। মূর্খরা অযোগ্যরা সব ক্ষমতায়। হিরো আলম ও এম পি হবে

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪২

হাবিব বলেছেন: ভালো লোক নেতৃত্ব নিতে ভয় পেলে অযোগ্যরাই ক্ষমতা দখল করে..............

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০

সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: দারুন লিখেছেন…...খুব ভালো লাগলো।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০১

হাবিব বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন..........

৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

নজসু বলেছেন:



দারুণ লিখেছেন স্যার।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

হাবিব বলেছেন:




সুজন ভাই, আপনাকেই খুজছিলাম মনে মনে।
অনুপ্রানিত হলাম আপনার মন্তব্যে, তবে আমার লেখার সমালোচনা করলে আরো ভালো লাগতো।
আল্লাহ আপনাকে অনেক অনেক মর্যাদার অধিকারী করুন। আমিন....

৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

পুলক ঢালী বলেছেন: ভাল লিখেছেন। বিবর্তন (ডারউইনের বিবর্তনের কথ বলছি না) থেকেই হয়তো ভাল কিছুর উদ্ভব হবে।
স্রষ্টার পরিকল্পনা কে জানে ? তিনি আদি অন্ত সব জানেন তিনি সর্বজ্ঞ। ভাল থাকুন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৪

হাবিব বলেছেন: আমরাও স্রষ্টার বাস্তবায়নের অপেক্ষায় আছি....।

৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর কবিতা

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৫

হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন প্রিয় সনেট কবি....

৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সময়ের প্রয়োজনে নিয়মনীতি তৈরি হয়। আবার ভেঙ্গেও যায়। খোদার বিধান বুঝার বা মানার সাধ্য অনেকেরই নেই। আর আমরা যারা মানছি বা মানবার চেস্টা করছি- কজন জেনে,বুঝে মানছি?

সুন্দর উপস্থাপন।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

হাবিব বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন.. .।আমিন

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১০

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: সুন্দর হয়েছে অনেক +++ B-)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২৮

হাবিব বলেছেন: আমার সব ব্লগে তোমার বিচরন আমাকে মুগ্ধ করলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.