নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

মজবুত দূর্গ

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৫



(১) সূরা বুরূজ আয়াত:১-৯
বিষয়: যারা মু'মিনদের কষ্ট দেয় তাদের প্রতি লা'নত।

শুরু করি পূত নামে দয়ালু আল্লার
শপথ দুর্গ বিশিষ্ট দৃঢ় আকাশের
শপথ প্রতিশ্রুত সে রোজ হাশরের
শপথ দৃশ্যবস্তু ও সে সাক্ষ্যদাতার।
অভিসম্পাত তাদের যারা খুঁড়ে গর্ত
কাষ্ঠপূর্ণ করে যেথা অগ্নি প্রজ্জলিত
গর্তের নিকটে বসে যখন কাফের
দেখছিলো নির্যাতন মু'মিন লোকের।

কাফেরেরা শোধ নেয় এ মু'মিনদের
কারণ মু'মিনদের অগাধ ঈমান।
অনন্ত প্রতাপ যিঁনি অতি মহিয়ান
আসমান সমূহ ও যমীনের যিনি
সুমহান অধিপতি। (সে খোদার প্রতি),
যার কাছে সব তত্ত্ব যাবতীয় জ্ঞান।

(২) সূরা বুরূজ আয়াত:১০-১১
বিষয়: কাফেরদের জন্য দোযখ এবং মু'মিনদের জন্য জান্নাত।

বিশ্বাসী পুরুষ এবং নারীদের প্রতি
জুলুম করেছে যারা (নিয়মিত অতি)
করেনি তওবা পরে অনুতপ্ত হয়ে
নিশ্চয় তারা যাবে দোযখ আযাবে
অনল-দহন জ্বালা সেখানেই পাবে।

অবশ্যই যারা আনে ঈমান আল্লাতে
নেক কাজ করে যারা (ঈমান দাবীতে)
অবশেষে তাঁরা যাবে সুখের জান্নাতে।
এমন জান্নাত যার তলদেশ দিয়ে
প্রবাহিত ঝর্ণাধারা সদা যাবে বয়ে
সেটাই মহা সাফল্য বড় সবচেয়ে।


(৩) সূরা বুরূজ আয়াত:১২-১৬
বিষয়: আল্লাহর মহত্ত্ব ও ক্ষমতা....

নিশ্চয় অতি কঠিন তোমার রবের
নিশ্ছিদ্র পাকড়াও ও জবাবদিহিতা।
প্রথমে সৃজিয়া যিনি গড়েন আবার
তিঁনি মহা প্রেমময় ক্ষমাবান আর
সম্মানিত আরশের তিঁনি অধিপতি
ইচ্ছাময় খোদা তিঁনি (গরীয়ান অতি)।

(৪) সূরা বুরূজ আয়াত:১৬-২২
বিষয়: ফেরাউন ও সামুদের বাহিনী, আল্লাহর ক্ষমতা এবং কুরআনের সংরক্ষণ....

ফেরাউন সামুদের সেনাবাহিনীর
তাদের খবর জানা আছে কি তোমার?
বিশ্বাস করেনি তারা সত্য কোনদিন
সত্যকে বলেছে মিথ্যা (করে তারা হীন)।
অথচ আল্লাহ যিঁনি চারিদিক থেকে
ক্ষমতার বেষ্টনীতে দিয়েছেন রেখে।

মহা মর্যাদাসম্পন্ন আল-কোরআন
সুরক্ষিত ফলকে যা সংরক্ষিত আছে,
(মহান প্রতাপশালী মালিকের কাছে)।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৯

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১১

হাবিব বলেছেন:





আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন।
প্রিয় সনেট কবি, আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক..........

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
বাহ চমৎকার তো হাবিব ভাই।

এনিয়ে ক'টা সূরার অনুবাদকাব্য রচনা করলেন?


অনেক অনেক ভাল লাগা প্লাস+++

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৮

হাবিব বলেছেন:




প্রিয় তাজুল ভাই, আসসালামু আলাইকুম। আপনাকে পেয়ে আনন্দিত আমি।
হৃদয় ছোঁয়া মন্তব্যে ভীষণ আপ্লুত.......
এত্তো এত্তো অনুপ্রেরণায় আমি মুগ্ধ। আলহামদুলিল্লাহ......

আমার করা ১০ টি সূরার কাব্য অনুবাদ এখানে পাবেন......

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৩

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: বাহ!! সুরা কাব্য পড়তে ভীষণ ভাল লাগলো

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২

হাবিব বলেছেন:




অনেক অনেক ধন্যবাদ রাবেয়া রাহীম.......
আপনার নিকটা অত্যন্ত চমৎকার......

আপনার আগমন আমার ব্লগে প্রথম, আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম........

আপনার মন্তব্যে অনুপ্রেরণা পেলাম........
আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক........

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মীয় কবিতা আমি খুব কম পড়েছি।
আসলে কবিরা ধর্মীয় কবিতা খুব কম লিখেন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

হাবিব বলেছেন:





রাজীব নুর ভাই, আপনাকে সালাম জানাই।

আসলে সবাই নিজের নাম যশের জন্য কবিতা লিখে ..........
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য যারা লিখে তাদের লেখায় ধর্মীয় ভাবধারায় হয়.....

মন্কব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ........

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৫

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: সত্যি এত সুন্দর সুরা কাব্য আগে কখনো পড়িনি ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩২

হাবিব বলেছেন:





রাবেয়া রাহীম, আপনার এমন মন্তব্যে যে কতটা প্রেরণা পেলাম বলে বুঝাতে পারবো না.....
আপনার পুন:আগমন এবং মন ছোঁয়া মন্তব্যের সঠিক প্রতিদান আল্লাহ নিশ্চয় দিবেন.........

২ নং মন্তব্যের প্রতি উত্তরে আমার করা ১০টি সূরার লিংক দেয়া আছে, ইচ্ছে হলে পড়তে পারেন.....

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: অসাধারণ.....

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৫

হাবিব বলেছেন:




আর্কু ভাইয়ূ, সক্কাল সক্কাল আপনার উপস্থিতি ও মন্তব্য অত্যন্ত প্রেরণাদায়ক......
আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক.......

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭

আরোহী আশা বলেছেন: মাশাআল্লাহ, সুন্দর কাব্যানুবাদ......

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২১

হাবিব বলেছেন:




অনেক ধন্যবাদ আপনাকে.......
আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৮

নাজিম হাসান বলেছেন: দারুণ লিখেছেন।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭

হাবিব বলেছেন:





ধন্যবাদ নাজিম হাসান.......
আমার ব্লগে আপনার আগমন এই প্রথম.....
আপনাকে স্বাগতম.........

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অত্যান্ত সুন্দর হয়েছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

হাবিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান ভাই....
প্রেরণা পেলাম....
আপনার জন্য সুস্থ থাকার দোয়া করছি

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৫

নতুন-আলো বলেছেন: আল্লাহ আপনার মংগল করুন....

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪০

হাবিব বলেছেন: আমিন... ছুম্মা আমিন

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৬

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ,গল্পে গল্পে মন্তব্য ঃ- এক পিপড়ার দল মানুষদের রান্নাঘরে এক কোনে বসবাস করে। তাদের মধ্য থেকে ২/৪/৬ জন বিভিন্ন রকম ভাবে সকল পিপড়াকে বুঝিয়েছে এবং তারাও সেগুলো অন্ধ বিশ্বাসে হলেও বিশ্বাস করে থাকে। যেমনঃ- পিপড়ারা কল্পনা করে আমাদের এই রান্নাঘর ও ভূমি তো আর অমনি সৃষ্টি হতে পারেনা। তারা তাদের মধ্যে আলোচনা করে যে মাঝে মাঝে সৃষ্টিকর্তার রান্নাঘরে কত ভাল ভাল খাবার পাওয়া যায়। আবার মাঝে মাঝে মন্ধ খাবার পাওয়া যায় এবং মাঝে মাঝে কিছুদিন কোন খাবারই পাওয়া যায় না। এভাবে সৃষ্টিকর্তা আমাদের পরীক্ষা করে।

তারা আরো অলোচনা করে-সৃষ্টিকর্তা কখনও সুস্বাদু খাবার রান্না ঘরে আমাদের খেতে দিয়ে কত যত্ন করে,শীতকলে চুলা জ্বালিয়ে রাখে আমাদের গরম বোধ করার জন্য। কিন্তু কিছূ কাজ আবার আমাদের পরীক্ষা করার জন্য করে যেমন গরমের দিনেও সৃষ্টিকর্তা আমাদের জন্য চুলা জালিয়ে দেখেন যে আমরা তারপ্রতি অখুশি না হবে বরং সন্তুষ্টি আছি কিনা। কখনওবা ঝাড়ু দিয়ে পরিস্কার করে দেয় আমাদের রান্নাঘর- আমরা যেসব নোংরা করেছি সেগুলো। কিন্তু মাঝে মাঝে আমাদের প্রতি ঘুব গজব ফেলে-আমাদেরকে অনেকেরই মেরে ফেলে। পানি দিয়ে,পাটকাটিতে আগুন দিয়ে,পা দিয়ে,সাদা পাউডার দিয়ে ইত্যাদী। হয়ত আমাদের তখন শেষ যামানা বা কিয়ামতের আলামত। পিপড়ারা যদি এমনও ভাবতেও তো পারে। কিন্তু আমাদের কি পিপড়ার জীবন যাপন নিয়ে কোন জমা খরচ করার সময় আছে। নাকি আমরা নিজেরাই ভবিশ্যতের ভাবনা ভেবে আমাদের চিন্তা চেতনা ও জ্ঞানে এগিয়ে চলেছি।

মানুষ একটা রোবর্ট,ইন্জিন বা অন্য যেকোন যন্ত্রের তৈরী বা আবিস্কার করলে-সেটা যেমন হয় মানুষেরই সৃষ্টি। তেমনি মানুষের সৃষ্টি যন্ত্র যেভাবে সে তৈরী করবে-যেভাবে সফর্টওয়্যার করবে,যেমন ধরনের উপাদান বা পদার্থ ব্যবহার করবে এবং সেসবের মেয়াদ কতদিন থাকবে-সেগুলোর জন্য সেই আবিস্কারক মানুষই জানে। মানুষের সৃষ্টি বস্তু ও পাত্রকে নিশ্চই কখনও মানুষেরা দোষারোপ করার প্রয়জোন মনে করবেনা। মানুষের কোনকিছু আবিস্কারের ব্যর্থতা ও সফলতা মানুষের উপরই নির্ভর করে। জড় পদার্থের অপরাধ ভাবা নিশ্চই বোকামি হবে।

(তেমনি মানুষের সৃষ্টি কর্তা তো আর মানুষের মত জ্ঞান ও ধারনায় নিশ্চয় থাকতে পারেনা। অতএব মানুষের সৃষ্টি যেমন জড় টাইপের তেমনি মানুষেরাও সৃষ্টিকর্তার কাছে জড় টাইপের। ফলে্এখানে কোন কথোপকথোন আদান প্রদান অসম্ভব)।

যাহোক একদিন পিপড়ার দলদের মধ্যে কেউ কেউ যদি বলে-সৃষ্টিকর্তা বা মানুষ আমাদের দিকে কোন খেয়ালই করেনা,তাছাড়া আমরা তাদের দেখতেও পায়না আবার আমাদের অনুরোধ দোষারোপে দোয়া মানুষেরা শুনতে পায়না বা বুঝতে পারেনা নিশ্চই। কেননা তার কোন প্রতিউত্তোর যেন কখনই ঘটেনা বা ঘটনার সাথে মেলেইনা। শুধু আমাদের পিপড়াদের ধারনা যেটা যেমন ছাড়া। মানুষেরা তাদের সুভিদা মতোই চলে এবং আমাদের নিয়ে ভাববার সময় তাদের নেই। অতএব আমরা পিপড়ারা-আমাদের এই রান্নাঘরে টিকে থাকার জন্য সমাধান আমাদেরই খুজে চলতে হবে। অলৌকিক কোন কিছুর মিথ্যা ভয় আবিস্কার না করে। প্রতিনিয়ত নতুন ঘটনা যেমন ঘটছে,তেমনি পুরাতন সমাধানে বদ্ধ না থেকে-নতুন ঘটনার জন্য নতুন নিয়মের সৃষ্টি করতে হবে। পূরানো কোন ঘটনা যেহেতু পরবর্তিতে একইভাবে-একইসময়ে ঘটে না-তেমনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সমাধান সৃষ্টি করে,মিলেমিশে জিবন যাপন করাটাই শ্রেয়।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৪

হাবিব বলেছেন: শৈবাল আহম্মেদ.... গল্পে গল্পে মন্তব্য অনেক ভালো লেগেছে...
আমরা অনেকেই আল্লাহ সম্পর্কে কম জানি... জ্ঞান না থাকার কারনে অনেকেই গুমরাহি হয়...

১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর।।।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৯

হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই.... মন্তব্যে প্রেরণা পেলাম...

আপনার ঊপর শান্তি বর্ষিত হোক

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০৬

বাকপ্রবাস বলেছেন: খুব সুন্দর

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

হাবিব বলেছেন:




মিতাজ্বি কেমন আছেন? আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
তা আপনার ম্যাডামের রাগ কি কিছুটা কমেছে??????

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:০১

বলেছেন: প্রিয় ভাই,
সুরা বুরুজ -----পড়লাম কিন্ত নামকরণ টা নিয়ে আপনার মতামত দিলে খুশি হবো -
কিছু তাফসিরে পেলাম সূরা আল-বুরুজ-এর অর্থ বড় বড় গ্রহ নক্ষত্র বা বড় প্রাসাদ।


দারুণ লেখা সেটা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না।


ধন্যবাদ ও শুভ কামনা।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

হাবিব বলেছেন:





প্রিয় লতিফ ভাই, আপনার কথা একদম ঠিক আছে .......
তবে বড় প্রাসাদ অর্থ দেখে আমি মজবুত দূর্গ নাম দিয়েছি......
আমি আরেকটু দেখি চিন্তা করে , আপনিও ভাবুন.......

আপনার অসাধারণ মন্তব্যে প্রেরণা পেলাম অফুরন্ত,........

আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক.......

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
চলতে থাকুন মহৎ কর্ম।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

হাবিব বলেছেন:




আলহামদুলিল্লাহ, ........
প্রিয় মাঈদুল ভাই, আপনার দেখা পেয়ে ভালো লাগলো.....

সাথে থাকবেন জেনে আনন্দিত হলাম..........

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। একটু চেষ্টা করে সনেট করা যায় কিনা কিনা দেখবেন।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪

হাবিব বলেছেন:






দেশ প্রেমিক বাঙালী, আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম.......
আপনার চমৎকার মন্তব্যে প্রেরণা পেলাম........

আমার আগের সূরাগুলোর অনুবাদ সনেট হিসেবেই করা।
এটাও তাই করতে চেয়েছিলাম .......
তবে অনেক বেশি সূরার বিষয়বস্তু যোগ করলে অনুবাদের মান কমে যায়, তাই এমন করেই দিলাম......

আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক......

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় হাবিবভাই,

চারটি কবিতাই এই অসাধারণ লাগলো। পোস্টে লাইক প্লাস++
তৃতীয় সূরাতে নিশ্ছিদ্র হবে কিনা একটু ভাবতে বলবো।
সৃজিয়া শব্দের অর্থটা ঠিক কি??
দেরিতে পোষ্টে আসার জন্য দুঃখিত । তবে এই মুহূর্তে বাসা বদলের কারণে একদম ব্লগে সময় দিতে পারছি না।

শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় হাবিব ভাই এর পরিবারবর্গকে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

হাবিব বলেছেন:





প্রিয় পদাতিক ভাইয়া, আপনার আগমন মানেই নতুন চমক......
মন দিয়ে পড়েছেন জেনে খুবই খুশী হলাম.........
"নিশ্ছিদ্র"-ই হবে, টাইপো ঠিক করে দিলাম.....

অসাধারণ মন্তব্যে আমি আপ্লুত........
আপনার এমন ভালোবাসামাখা কথার জন্যই আপনার আগমনের জন্য অপেক্ষা করি.........
আপনার সাথে থাকলে বাসা বদলে হেল্প করতাম......
আশা করি অতি দ্রুত আপনি ব্লগে নিয়মিত হবেন....

আপনার ও আপনার পরিবারের উপর শান্তি বর্ষিত হোক.......

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৮

নীল আকাশ বলেছেন: হাবিব ভাই,
সালাম নিন আর শুভ সকাল,
সুরা বুরুজ নিয়ে কবিতাটা ভালো লেগেছে।
আমার মনে হয় এই পর্যন্ত আপনি অনেকগুলি এই ছন্দে সুরার বংগানুবাদ করে ফেলেছেন। খুবই চমৎকার কাজ করেছেন। আল্লাহ এই উত্তম কাজের পুরস্কার নিজ হাতে দিবেন আপনাকে। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
আমি আপনাকে একটা পোষ্টে সব সুরার বংগানুবাদের লিংক দিতে বলেছিলাম, সেটার কাজ কি শুরু করেছেন?
ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৬

হাবিব বলেছেন:





প্রিয় নীল আকাশ ভাইয়া, ওয়ালাইকুমুসসালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু.........
আপনার কাছে সূরার অনুবাদ ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম........
জ্বি প্রিয় ভাই, এ পর্যন্ত দশটা সূরার লিংক একত্র করেছি......

বাকিগুলো পরবর্তী পোস্টে একেবারে দিয়ে দিব ইনশাআল্লাহ.........

অসাধারণ মন্তব্য আমাকে ভীষণ ভীষণ প্রেরণা দিলো.....
আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক.......

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ, মানুষদের আবিস্কৃত একটি কাঠের চেয়ার যেমন মানুষের সম্পর্কে কোন ধারনাই করতে পারেনা ঠিক তেমনি বর্তমান মানুষদেরও কোন ধারনাই থাকতে পারেনা সৃষ্টিকর্তার প্রতি। আর পূর্বের মানুষদের সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কিত ধারনার কথা যেন হুবহই মানুষেররই চিন্তার বা ধারনার মতো। সেগুলো কল্পিত গল্প ছাড়া কিছু নয়। বিঃদ্রঃ সৃষ্টিকর্তাকে কল্পনা করা মোটেও সহজ ব্যপার নয়।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩

হাবিব বলেছেন: আপনার পুন:আগমন আমাকে পুলকিত করলো.....
সৃষ্টিকরতাকে চেনা যায় তাঁর সৃষ্টির মহিমা দেখে.....

যারা আল্লাহকে ভয় করে তাঁরা ছাড়া আল্লাহকে কেউ চিনতে পারে না।
সৃষ্টিকর্তার আনুগত্যই সৃষ্টিজীবের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত......

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: এমন করে লিখে যান অবিরাম। খুব সুন্দর পোস্ট। পোস্টে প্লাস।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭

হাবিব বলেছেন: সম্রাট ভাই আপনার মন্তব্য এবং পোস্টে প্লাস দেয়াতে প্রেরণা পেলাম......
শুভ হোক আপনার পথ চলা

২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ওয়া আলাইকুম সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।

হু, ভাল একটি উদ্যোগ, আল্লাহ পাক আপনাকে এর সুন্দর প্রতিদান দান করুন।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮

হাবিব বলেছেন: প্রিয় তাজুল ভাই, আপনার পুন:আগমনে আনন্দিত আমি.......
আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুন সতত.......

২২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

আরোগ্য বলেছেন: হাবিব স্যার কেমন আছেন?
কয়েক দিন পর আজ ব্লগে যেন পুরনো চমক পাচ্ছি। খুব ভাল লাগছে।
আপনার সুরা সনেট আমার সবসময়ই ভালো লাগে। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩০

হাবিব বলেছেন:





আলহামদুলিল্লাহ........
আল্লাহ খুব ভালো রাখছেন.......
আশা কারি আপনিও ভালো আছেন......

সত্যিই তাই, সামু আবার আগের রূপ ফিরে এসেছে.......
আপনার সমালোচনা আশা করেছিলাম......
আপনার জন্য সতত আরোগ্য থাকার দোয়া করছি........

আর হ্যাঁ, সুজন ভাইয়ের কোন খোঁজ পাচ্ছি না কেন?

২৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২০

ওবায়দুল্লাহ্‌ আরিফ বলেছেন: আলহামদুলিলাহ

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭

হাবিব বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন.......

২৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৮

আরোগ্য বলেছেন: আপনার সমালোচনা আশা করেছিলাম...... হা হা হা।
একটায় জায়গাতেই একটু খটকা আছে। শাহীদ মানে সাক্ষ্যদাতা ঠিক আছে কিন্তু আমি জানি মাশহুদ মানে সেই ব্যক্তি বা বস্তু যার জন্য সাক্ষ্য দেয়া হয়।
আর হ্যাঁ, সুজন ভাইয়ের কোন খোঁজ পাচ্ছি না কেন?
নজসু ভাই যে ব্যস্ত মানুষ দেখেন আবার অগোচরে পাগড়ি পড়লো নাকি?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫২

হাবিব বলেছেন:





"একটায় জায়গাতেই একটু খটকা আছে। শাহীদ মানে সাক্ষ্যদাতা ঠিক আছে কিন্তু আমি জানি মাশহুদ মানে সেই ব্যক্তি বা বস্তু যার জন্য সাক্ষ্য দেয়া হয়।"
--আপনার কথা চিন্তা করতেছি.......

"নজসু ভাই যে ব্যস্ত মানুষ দেখেন আবার অগোচরে পাগড়ি পড়লো নাকি?"
--সুজন ভাই কি এতটা অকৃতজ্ঞ হবেন? একা একা কাজ সারবেন?

২৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫

এম এম রেজওয়ানুর রহমান বলেছেন: পড়ে নিশ্চিত হলাম, এটি বা মুহাম্মদ সগীরের বন্দনা কবিতাটির নকল ! আমি আপনার ব্লগ ঘুরে দেখলাম, বেশিরভাগ কবিতায় আপনি তাই করেছেন। শুধু বিষয়বস্তু ঘুরিয়ে দিয়ে কোনো না কোনো ভাবে, কারো না কারো কবিতার নকল করেছেন। কবিতার গঠন, ছন্দ, স্টাইল সবই অন্যের, বাহ্ ! আমি অনেকের পোস্টে আপনার কমেন্টসও দেখলাম, সেখানে দেখলাম যে আপনি তাদেরকে বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য করে তাদেরকে নিরুৎসাহিত করছেন। একজনের একটা কৌতুকে মন্তব্য করেছেন যে, পড়ে মজা পাননি, বাস্তবিকই ওই কৌতুকটি মজার ছিল খুব। আমার ব্লগে গিয়ে আমার কবিতায় মন্তব্য করেছেন যে এটাকে আপনার গল্প মনে হয়েছে ! অথচ আমি কবিতা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করছি, পাঠকদের কাছে শুধু নয়, সাহিত্যাঙ্গনে আমার লিখা কবিতা, গুণীজনদের নিকটই জনপ্রিয় ! মানুষ সম্পর্কে না জেনেই, তার মেধা ও গুণাগুণ সম্পর্কে না জেনেই, তাকে খাটো করা, এটা ঠিক নয় ! আপনাকে স্টাডি করে যতটুকু বুঝলাম, তা হচ্ছে যে, আপনি বেশ হীনমন্য একজন মানুষ। আমার ধারণা আপনার অজ্ঞানতা, মূর্খতা এবং অশিক্ষিত অবস্থান আপনার এই হীনমন্যতার কারণ। শিক্ষা বলতে অবশ্যই আমি সার্টিফিকেটকে বুঝাচ্ছিনা। হয়তো সার্টিফিকেট আপনার আছে, কিন্তু সেটাও নকল শিক্ষা। প্রকৃত ভাবে আপনি শিক্ষিত হতে পারেননি, প্রকৃতই আপনি শিক্ষা নিতে পারেননি, প্রকৃত অর্থে আপনি শিক্ষিত নন। নামের পরে স্যার লাগিয়েছেন কেন, আপনিতো ছাত্র, তাও আবার নকল করা ছাত্র !

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

হাবিব বলেছেন:






পড়ে নিশ্চিত হলাম, এটি বা মুহাম্মদ সগীরের বন্দনা কবিতাটির নকল ! আমি আপনার ব্লগ ঘুরে দেখলাম, বেশিরভাগ কবিতায় আপনি তাই করেছেন। শুধু বিষয়বস্তু ঘুরিয়ে দিয়ে কোনো না কোনো ভাবে, কারো না কারো কবিতার নকল করেছেন। কবিতার গঠন, ছন্দ, স্টাইল সবই অন্যের,

প্রথম কথা হচ্ছে আপনার মন্তব্যের আগে আমি বন্দনা কবিতা পড়িইনি। আপনার মন্তব্য দেখে সার্চ করে বের করলাম কবিতাটি। আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার জন্য আমি নতুন কিছু শিখলাম। নিচে কবিতাটি দিলাম।
২য় কথা হচ্ছে, আমি ব্লগে নকল করা কবিতা দেই না। আর আমি হুবহু সূরার অনুবাদ দিয়েছি। সূরাটির অনুবাদ পড়ে দেখুন।

বন্দনা কবিতা শাহ মুহম্মদ সগীর

হে বিভু দয়াময় রহিম রহমান,
গাই যেন শুধু তোমারই গান।
যেন তোমাতেই খুঁজি আশ্রয় শান্তি নীড়,
তোমারই চরণে যেন হে খোদা হই স্থির।।

তুমি দিয়েছ মোরে কত যে নেয়ামত,
কত রং কত ফুল ফল কত আপন সম্পদ।
দিয়েছ তুমি মোহাম্মদ নামে সেরা রাসূল,
শোকর গুজার হতে তব না যেন হয় ভুল।।

মমতার সিন্ধুসম দিয়েছ তুমি মা,
ব্যথার প্রকাশ যে পিতার কাছে দিয়েছ তা।
ভাই বোন তুমি মোরে দিয়েছ এজগৎ ভরি,
প্রেম প্রেম ভালোবাসার নেইতো কোন
জুড়ি।।

তোমার ওই নামে জাগে রবি-শশী,
পাখি গাহে গান স্তুতি করে বলে
ভালোবাসি।
ওহে মহান ওই নদী জলের মত যেন,
তোমারই দেয়া গানের বীণাতে সুরে বহি
হেন।।

তুমি ধরণী দিন-রাত সবার প্রভূ,
নাহি যেন ভুলি নাহি যেন চলি বিপথে কভূ।
শেষ বিচারের দিনে নাহি কেহ তুমি বিনে,
করিও করিও পার আমি যে গুনাহগার কঠিন দিনে।।

বাহ্ ! আমি অনেকের পোস্টে আপনার কমেন্টসও দেখলাম, সেখানে দেখলাম যে আপনি তাদেরকে বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য করে তাদেরকে নিরুৎসাহিত করছেন। একজনের একটা কৌতুকে মন্তব্য করেছেন যে, পড়ে মজা পাননি, বাস্তবিকই ওই কৌতুকটি মজার ছিল খুব।
--আমি খুবই দু:খিত যে আপনার মনে কষ্ট দিয়েছি। নিজেকে শুধরে নিবো। আর যার কৌতুকে মন্তব্য করেছি সেটা আমার নিজের ওয়াইফের আইডি, সেটা অনেকেই জানে।


আমার ব্লগে গিয়ে আমার কবিতায় মন্তব্য করেছেন যে এটাকে আপনার গল্প মনে হয়েছে ! অথচ আমি কবিতা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করছি, পাঠকদের কাছে শুধু নয়, সাহিত্যাঙ্গনে আমার লিখা কবিতা, গুণীজনদের নিকটই জনপ্রিয় ! মানুষ সম্পর্কে না জেনেই, তার মেধা ও গুণাগুণ সম্পর্কে না জেনেই, তাকে খাটো করা, এটা ঠিক নয় !
--- আমি কাউকে খাটো করার জন্য মন্তব্য করি না। আর আপনি এতো জনপ্রিয় জানলে হয়তো আমার মতো চুনোপুটি আপনার ব্লগে মন্তব্য করতো না। ক্ষমা করবেন।

আপনাকে স্টাডি করে যতটুকু বুঝলাম, তা হচ্ছে যে, আপনি বেশ হীনমন্য একজন মানুষ।
--সবার জ্ঞান সমান নয়, আমার সম্পর্কে আপনার ধারনা আপনার মতে সঠিক হতে পারে। আপনার মতামতকে আমি সম্মান জানাই।

আমার ধারণা আপনার অজ্ঞানতা, মূর্খতা এবং অশিক্ষিত অবস্থান আপনার এই হীনমন্যতার কারণ। শিক্ষা বলতে অবশ্যই আমি সার্টিফিকেটকে বুঝাচ্ছিনা। হয়তো সার্টিফিকেট আপনার আছে, কিন্তু সেটাও নকল শিক্ষা। প্রকৃত ভাবে আপনি শিক্ষিত হতে পারেননি, প্রকৃতই আপনি শিক্ষা নিতে পারেননি, প্রকৃত অর্থে আপনি শিক্ষিত নন। নামের পরে স্যার লাগিয়েছেন কেন, আপনিতো ছাত্র, তাও আবার নকল করা ছাত্র !
-- আপনার মতামত সত্যিই প্রশংসার যোগ্য........ খুব সুন্দর বিশ্লেষণ

২৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

এম এম রেজওয়ানুর রহমান বলেছেন: দুঃখিত, মুহাম্মদ সগীরের স্থলে, শাহ মুহাম্মদ সগীর হবে। টাইপ করার সময়ে ভুল হয়েছে।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬

হাবিব বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ আমাকে মুগ্ধ করেছে......
ধন্যবাদ

২৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২১

এম এম রেজওয়ানুর রহমান বলেছেন: আপনি বন্দনা কবিতার প্রথম টুক পড়েননি বা খুঁজে পাননি অথবা ইচ্ছা করেই দেননি। বন্দনা কবিতাটি বেশ বড়, আপনি উল্লেখ করেছেন এর অংশবিশেষ।
বন্দনা কবিতার শুরুটা এভাবে
"পরথমে বন্দনা করি"

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৯

হাবিব বলেছেন:





যাই হোক, আমি কবিতাটি কখনোই পড়িনি। সেখান থেকে কোন অংশও নেই নি। আর এটাই সত্য......
আপনি বন্দনা কবিতাটি সম্পূর্ণ দিলে কৃতজ্ঞ হবো......

আপনার পুন:আগমনের জন্য ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.