নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাবি শিক্ষার্থীর হতাশায় আত্মহত্যা: অনার্সে ১ম হওয়া সত্ত্বেও মাস্টার্সের থিসিসে পায়নি সুপারভাইজার

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫০



ভাবার মত!!! শাহ জালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র প্রতীক আত্মহত্যা করেছেন। তাঁর বোন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শান্তা তৌহিদা। তিনি সরাসরি এজন্য তাঁর ভাইয়ের বিভাগের শিক্ষকদের দায়ী করেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি সাতজন শিক্ষকের নাম উল্লেখ করেছেন তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে। জীবনের এই তুমুল ক্ষয়ে শোক জানানোর ভাষা নেই। একজন শিক্ষক হিসেবে অপরাধবোধ আর লজ্জায় মাথা নিচু করে থাকা ছাড়া আর কিছু ভাবতে পারছি না।

হয়তো বিভাগীয় শিক্ষকদের অবহেলা এবং বৈরি আচরণের জন্যই প্রতীক আত্মহত্যা করেছেন। হয়তো এছাড়াও আরো প্রত্যক্ষ কারণ যুক্ত হয়েছে এই আত্মহননের জন্য। সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করছি।জানলাম তিন সদস্যের এক কমিটি গঠিত হয়েছে। আলোর মুখ দেখুক তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন। শিক্ষকদের অন্যায়, অনিয়ম বের হয়ে আসুক।

শিক্ষকতা পেশাটা দিন দিন ভারি হয়ে পড়ছে আমাদের জন্য, যাঁরা শিক্ষকতা ছাড়া আর কিছুই করতে শিখিনি। অথচ শিক্ষকতা পেশাটা তার আস্থার জায়গাটি হারিয়েছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের, বিশ্বাসের জায়গাটা দ্রুতই লাপাত্তা হয়ে যাচ্ছে। নিজেকে অপরাধী ভাবলেই যদি এই দায় চুকে যেতো, তাহলে সেই অপরাধ স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে নিতাম। কিন্তু, পরিস্থিতি অনেক দূর গড়িয়েছে। কলা ভবনের যে করিডোরে হাঁটবার জন্য বিদেশের ঝাঁ চকচকে বিশ্ববিদ্যালয় আঙ্গিনাকে আপন করতে পারিনি কোনদিন, ফিরে ফিরে এসেছি, সেই আঙ্গিনাকেও হঠাত হঠাত অপরিচিত মনে হয় আজকাল। হয়তো আমরা পরস্পরের ভাষাটা আর বুঝে উঠতে পারছি না।

শিক্ষকরা খুব মানবিক ছিলেন, এমনটা আমি গল্পে-উপন্যাসেই পেয়েছি বেশি। নিজের জীবনে খুব বেশি পাইনি। আবার আমার শিক্ষক সময়ে, আমরা সবাই খুব কসাই প্রকৃতির এমনও নয় কিন্তু। অথচ আত্মহত্যা ঘটে চলেছে। হতে কি পারে, আমাদের সময়ে আমরা শিক্ষকদের যে কোন আচরণকে মেনে নিতেই শিখেছিলাম, যেমন মা-বাবার অত্যাচার-পীড়নকেও মেনে নিতাম? এখনকার ছেলেমেয়েরা না মানুক অপমান অবিচার কিন্তু তাঁদের সামনে তো এখন সারা বিশ্ব খুলে গেছে! বোন তৌহিদাই জানিয়েছেন ভাই প্রস্তুতি নিয়েছিল বিদেশে পড়তে যাবার। তবে কেনো নিজেদের শেষ করে দেবার এই তাড়া? হতে কি পারে অন্তর্গত অন্য এক বিষাদও এই তরুন প্রজন্মকে হননের দিকে ধাবিত করছে? তাদের জীবন কেনো কেবল ভালো রেজাল্টশেষে একটা ভালো চাকরির বৃত্তে আটকে গেল? স্বপ্নটা কি আরো একটু বড় হতে পারতো না?

বৃষ্টিতে পাতায় পাতায় কীভাবে বিন্দু বিন্দু ঝরে জল, চাঁদের আলোয় এই তুচ্ছ ধুলোভরা পথগুলোর পাশে লাল কোন ছোট ফুল বেগুনি হল কীভাবে তা দেখবার জন্য, কিংবা বন্ধুদের সাথে শশী ডাক্তারের কেনো আর তালবনে গিয়ে সূর্যাস্ত দেখা হয় না সে নিয়ে তুমুল তর্কে, কিংবা শম্ভুমিত্রের গলায় 'জীবন গিয়েছে চলে আমাদের কুড়ি কুড়ি বছরের পার' শুনে আদ্র হয় না আর তরুণ জীবন? ফের বাঁচতে ইচ্ছে করে না আরেকটি কবিতা পড়ার জন্য,একটা ভালো পেইন্টিং কিংবা বন্ধুদের করা অ্যামেচার নাটকটি দেখার জন্য কিংবা সহপাঠী মেয়েটি বা ছেলেটির চোখের মায়ায় আরেকটি বার বাধা পড়ার জন্য? কিংবা কিছু না করে একদিন শুধু রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোর জন্য? বিসিএস-এ চাকরি পাওয়া কিংবা ভালো রেজাল্ট করে শিক্ষক হতে না পারলেই মরে যেতে হবে? এ কেমন জীবন তাহলে? কোথায় যেনো গভীর অতল খাদ আমাদের টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সেই খাদ তৈরিতে শিক্ষকদের দায় থাকতেই পারে। আমি বিশ্বাস করি, আছে। কিন্তু সেটুকুই সব নয় হয়তো।

আমাদের শিক্ষার্থীরা কেনো জীবনকে ভালোবাসতে পারছে না, কেনো কেবল রেজাল্ট আর সফল চাকরির বাইরেও যে এক জীবন আছে, সেই জীবনকে চিনতে পারছে না- আমি বিচলিত সেই বিন্দুতে। প্রতিযোগিতার গরলে মেধাবী-অমেধাবী তরুণ সব প্রাণ ঝরে যাচ্ছে। অরিত্রীর পরে প্রতীক। আমি অসহায় হয়ে দেখছি। অভিযোগ মাথা পেতে নিচ্ছি। কিন্তু আরেকটা প্রাণ বাঁচানোর পথ তৈরি করতে পারছি না।

হাজার হাজার বছরের বিবর্তনের ধারায়, দৈবাৎ আমাদের জন্ম। কোটি কোটি জীবনের মিথষ্ক্রিয়া আর শ্রম-ঘাম-স্বপ্ন-সৃজনশীলতার ধারাবাহিকতায় আমরা এখানে। এই এক টুকরো বেঁচে থাকার বিস্ময়ই আমার কাটে না। অথচ এক ব্যর্থ শিক্ষক আমি, হয়তো একজনের জীবনেও এই বিস্ময় সঞ্চার করাতে পারিনি আজও।

প্রতীক এবং প্রতীকের মতো যে কোন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যাই তাই আমাকেও অপরাধী করে। জীবনের জয় ব্যাপ্ত করতে না পারার অক্ষমতা আমার শিক্ষক জীবনকে তুচ্ছ করে দেয়। আর আমার মানুষ জীবনকে করে তুচ্ছতর।

আমার এক স্যারের ফেসবুক ওয়াল থেকে.....
ছবি:শাবি শিক্ষার্থীর হতাশায় আত্মহত্যা

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক । তবে এর জন্য জীবন দেয়াটা আমি সমর্থন করি না হাবিব স্যার।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১২

হাবিব বলেছেন: প্রিয় জুন আপু, আসসালামুআলাইকুম এবং শুভ সকাল। ঘটনাটি সত্যিই দু:খজনক। এমন ঘটনা আমরা কেউই কামনা করি না। এতটা শিক্ষা লাভ করার পর আমরা কি শিখলাম তাহলে?? আমাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভয়াবহ

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৩

হাবিব বলেছেন: এমন ভয়াবহ কিছু কেন যে ঘটে? কেউ কেউ এই ঘটনাকে প্রেম ঘটিত বিষয় বলে চালিয়ে দেয় কিনা তাই ভাবছি

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০১

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
খুব চমৎকার একটা সম-সমায়িক বিষয় তুলে এনেছেন। শিক্ষকরা আগে যদিও অনেক সম্মানের ছিলেন, কিন্তু বর্তমানে এদের বেশিরভাগই পলিটিক্যাল নিয়োগ। যোগ্যতা না থাকল যা হবার তাই হয়। আপনি একজনের কথা লিখেছেন। এইরকম অনেক অনেক ছাত্রছাত্রী আজকে এই বিপদের মুখোমুখি। ছাত্রীরাও আরও বড় বিপদে পড়ে! কি সেটা আর বললাম না। কে এর বিচার করবে? রাজনৈতিক ক্ষমতার মোহে এর কোন কিছুকেই তোয়াক্কা করে না। তদন্তে মনে হয় কিছুই পাবে না এদের বিরুদ্ধে...........
আপনার এই লেখাটা এর বিষয়বস্তুর জন্য আমাকে মুগ্ধ করেছে।
শুভ কামনা রইল!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৮

হাবিব বলেছেন: শুভ সকাল ভাই!
আসলেই তাই! আজকাল বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিক্ষক নিয়োগ হয় রাজনৈতিক বিবেচনায়। যেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এমন কি প্রাইমারি স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরীক্ষার ব্যবস্থা আছে সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বড় একটা জায়গায় শিক্ষক নিয়োগ শুধুমাত্র মৌখিক পরী্‌ষা এবং রেজাল্ট দেখেই হয়ে যায়। অবাক ব্যাপার!!

সর্বোপরি আমাদের উচিত এমন ধারণা থেকে বের হওয়া যে জীবনে কিছু না পেলেই আত্মহত্যকরতে হবে।

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৬

আরোগ্য বলেছেন: কলেজ ভার্সিটির টিচাররা মনে একটু যান্ত্রিকই হয়। আমার গৃহ শিক্ষক ও স্কুলের কিছু টিচার খুব ভাল ছিলেন কিন্তু সেই তুলনায় অনার্স পর্যন্ত তেমন কোন টিচার পাইনি।
ইদানিং আত্মহত্যা খুব বেশি হচ্ছে। দেখি আত্মহত্যা কথন নামে একটা পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২১

হাবিব বলেছেন: আরোগ্য, আমি জীবনে কখনো কোন টিউটরের কাছে প্রাইভেট পড়িনি। যারা স্কুল কলেজে প্রাইভেট পড়াতো তাদেরকে দেখতাম ভালো করে ক্লাসে না বুঝিয়ে প্রাইভেট পড়তে উৎসাহিত করতো।

আপনার আত্মহত্যা কথন পড়ার অপেক্ষায় রইলাম

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার স্যারের ষ্টাটাসটি ভাবার মতোই।

নির্শোহ মূর্যায়নে দারুন বলেছেন।
ছাত্রদের ভাবনার সীমা গন্ডিবদ্ধ হবার দায় সমাজের। সাফল্যের নামে কেবলই চাকুরি বা অর্থনৈতিক মাপকাঠিই বদলে দিচ্ছে বাকী সকল সুকুমার চর্চাকে। নিরুৎসাহিত হচ্ছে মানুষ মনুস্যত্বের বোধের বিকাশে। ন্যায় নীতিহীনতা মহামারি রুপ নিয়েছে।
চেতনা যখন খুবই ছোট্ট বৃত্তে আবদ্ধ তখন সহনীয়তার মাত্রাও সীমিত হয়ে পড়ে বৈকি!
আর আমাদের দেখতে হয় অনাকাংখিত এমন কষ্টের ঘটনা।
রাষ্ট্র নিজেই যখন মিথ্যার চর্চায় বুদ নীতিনির্ধারনে তার প্রভাব সে অনুপাতেই পড়ে।
বদলাতে হবে গোড়া থেকেই। নইলে থামবেনা এ মিছিল!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৪

হাবিব বলেছেন: আমাদের সমাজ বলে দিচ্ছে ভালো রেজাল্ট করো, বিসিএস দাও ভালো চাকরী করো। কেউ বলছে না কি শিখলা? যাদের টাকা আছে তারা লেখাপড়া শেষ করে হুট করে ব্যবসা শুরু করতে পারে কিন্তু যাদের টাকা নেয় তারা ?? তাদের সব জায়গাতেই সমস্যা। ব্যবসা করবে টাকা নাই, চাকরী খুঁজবে মামা নাই। ফলাফল হতাশা। কেউ টিকে থাকে কেউ শেষ হয়ে যায়। এটাই কি হবার ছিলো??? আমাদের ট্রাডিশন থেকে কবে বের হতে পারবো??

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: আজ খবরটা পড়ে অনেকক্ষন থম ধরে বসেছিলাম। ছেলেটি বিশাল ষঢ়যন্ত্রের শিকার হয়েছে , তাতে কোন সন্দেহ নাই। পছন্দের ছাত্রকে বেশী নাম্বার পাইয়ে দেয়া, অপছন্দের ছাত্রকে ফেল করিয়ে দেয়া আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনৈতিক শিক্ষকদের নিত্তনৈমিত্যিক ব্যপার। বহুকাল ধরেই এমনটা হয়ে আসছে। তবে এই ছাত্রটি যদি থিসিতে সুপারভাইজার না পাবার কারনে আত্মহত্যা করে থাকে তবে সেটা মারাত্মক ভুল একটা সিদ্ধান্ত। অনার্সে প্রথম হওয়া ছাত্রটি ইচ্ছে করলেই বিদেশের যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সে সুযোগ পেত। বিদেশের ইউনিভার্সিটিগুলোর শিক্ষকরা বসে থাকে মেধাবী ছাত্রদের তাদের গবেষনা টিমে নিতে।ছাত্রটির উচিৎ ছিল সময় নষ্ট না করে বাইরে চলে যাওয়া।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

হাবিব বলেছেন: খবরটা অনেক দু:খজনক । যে কোন সচেতন মানুষকে কিছুক্ষনের জন্য থমকে দিবে। আমি আপনার বক্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত। ছেলেটা বড্ড বোকামি করেছে। তার এমনটা উচিত হয়নি। ইচ্ছা করলেই একটা ভালো দেশে স্কলারশিপ পেতে পারতো। আমাদের ডিপার্টমেন্টের একজনকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যারেরা ঠুনকো অজুহাতে মাস্টার্সে ভর্তিই করেনি, অথচ সে এখন সুইডেনে বৃত্তি নিয়ে পড়াশুনা করছে

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০০

আরোগ্য বলেছেন: না না হাবিব স্যার কোন প্রতিষ্ঠানের টিচারের কাছে পড়িনি। বাইরের পরিচিত। বাসায় পড়াতো। কোনদিন বাইরে কোচিং করিনি।
আত্মহত্যাকথন দিতে দেরি হবে। অনেকদিন হয়েছে ইসলামের পথে দেইনা। তার আগে একটা কবিতা দেয়ার ইচ্ছা আছে।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৩

হাবিব বলেছেন: আপনার নতুন পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম আরোগ্য

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

শিখা রহমান বলেছেন: খুবই দুঃখজনক। তবে যে কোন পরিস্থিতেই আত্মহত্যা সমর্থন করা যায় না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৬

হাবিব বলেছেন: এতো বড় মেধাবী ছাত্রের কাছ থেকে এমন কাজ কেউই আশা করেনি........
আমিও কোন পরিস্থিতেই আত্মহত্যা সমর্থন করি না.......

নিজের জন্য তো নয়ই। মরনে যে আমার অনেক ভয়.......

৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হেতে, এত দুর্বল মানসিকতা নিয়ে প্রথম কীভাবে হয়েছিল? হেতে কি জানে না এই দেশে কী হয়? এই দেশে কী এসব নতুন? তাই বলে নিজের জীবন দেয়া? নাহ, এটার মাহ্ত্ম্য বা দুঃখ প্রকাশ কোনটাই করতে পারলাম না...

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

হাবিব বলেছেন: সেটাই তো। এতো দূর্বল মানসিকতা নিয়ে প্রথম হওয়াটাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করলো। আসলেই কি সে হতাশা থেকে এমনটি করেছে নাকি অন্য কোন কারণ ছিলো তা আমরা হয়তো অচিরেই জানতে পারবো।

১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুবই হৃদয়বিদারক, ভাই হারানোর কষ্ট কেবল যে ভাই হারায় সেই বোঝে দুনিয়াতে।

তদন্তসাপেক্ষ অপরাধ চিহ্নিত হলে কঠোরতর শাস্তি যেন দেয়া হয় অপরাধ চক্রকে।

শিক্ষক এখন ব্যবসায়ী হয়ে গেছে, তাই শিক্ষক কুল এত এত কলঙ্কিত হচ্ছে বারবার!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০

হাবিব বলেছেন: প্রিয়জন যার গেছে সে ছাড়া আর কেইবা বুঝবে !
তদন্ত হলে সঠিক জিনিস উঠে আসবে তো??

১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, অন্য কারণে আত্মহত্যা করেছে

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩০

হাবিব বলেছেন: অন্য আর কি কারণ থাকতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন, " অন্য আর কি কারণ থাকতে পারে বলে আপনি মনে করেন?"

-আপনার লেখা থেকে কোনকিছু পরিস্কার হয়নি; তবে, ভালো ছাত্রের জন্য সুপারভাই বিষয় নয়।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

হাবিব বলেছেন:



সুপারভাইজার না পেলে থিসিস করবে কিভাবে?
যদিও এমন কাজ (আত্মহত্যা) আমি সমর্থন করি না ।
সে যদি প্রকৃতই মেধাবী হয় তাহলে চেষ্টা করলে বৃত্তি নিয়ে অন্য কোথাও যেতে পারতো।

তবে আমাদের দেশের অনেক শিক্ষকই পক্ষপাত দোষে দুষ্ট!

১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুপারভাইজার দেয়ার দায়িত্ব ইউনিভার্সিটির, ছাত্ররা সুপারভাইজার পেয়ে থাকেন; ফলে, আপনার লেখার কোন সঠিক লজিক নেই; আসল কথা বের হয়নি; ফলে, মনে হচ্ছে, অন্য কারণ থাকতে পারে; সর্বোপরি, সে ভালো ছাত্র ছিলো না।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

হাবিব বলেছেন: সুপারভাইজার দেয়ার দায়িত্ব উইনিভার্সিটির নয়, একান্তই স্যারদের। স্যাররা যাকে ইচ্ছা তাকেই নিতে পারে বাদও দিতে পারে। আমার কথার লজিক আপনাকে বুঝাতে পারিনি। দু:খিত। সে ভালোছাত্র ছিলো না বলার অনেক কারন বা যুক্তি আমার এবং আপনার কাছে আছে। তবে লেখাপড়ায় ভালো ছিলো এটা নিশ্চিত।

১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: প্রচন্ড দুঃখজনক।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

হাবিব বলেছেন: এমন ঘটনা কিছুতেই কাম্য নয়।
আমরা চাই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি যে না ঘটে।

১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হায়রে মানুষ! তাও আবার শিক্ষিত মানুষ এভাবেই একজন আরেকজনকে মেরে ফেলছে।

দ্বীনের বুঝ না থাকলে যা হয়...............।আর কত দেখবো হত্যা/আত্মহত্যা।

বন্ধ হোক সব অনাচার।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১১

হাবিব বলেছেন:




স্যারদের পক্ষপাতের কারণে এমনটা হয়েছে বলে অনেকেই বলছেন।
আবার অনেকে অন্য কোন কিছুরও গন্ধ পাচ্ছেন।

কিন্তু আমরা চাই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে।

১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮

বলেছেন: ব্যাথিত হলাম।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৭

হাবিব বলেছেন: ব্যথিত হবার মতোই ঘটনা। তবে কিছু দিন পরপর এমন সংবাদ আর শুনতে চাইনা আমরা

১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: একেবারেই বোকা কারবার। এই দেশে সুবিধা না হলে বিদেশে চলে যেতো। এইসব সামান্য বিষয়ে সুইসাইড করার কোন মানেই হয়না।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৯

হাবিব বলেছেন: ঠিক বলেছেন জাহিদ হাসান ভাই!
এমন কাজ শুধু বোকারাই করতে পারে।
আমাদের আরো সচেতন হওয়া দরকার......

১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৬

সাইন বোর্ড বলেছেন: খুব পীড়াদায়ক ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১০

হাবিব বলেছেন: এমন ঘটনা যেন আর না ঘটে সে কামনাই করি........

১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: :(

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১০

হাবিব বলেছেন: এমন সংবাদে অনেকেই বোবা হয়ে যায়!.... :( :(

২০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কারণ যাই হোক ; বিষয়টা মর্মান্তিক দুঃখজনক।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১২

হাবিব বলেছেন: দু:খজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে.....
বাংলাদেশে এমন ঘটনা কিছুদিন পরপরই শুনা যায়......
কিন্তু একজন মানুষ কি অল্পতেই নিজের প্রাণ নেয়ার চেষ্টা করে?

২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হৃদয় বিদারক ঘটনা।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৩

হাবিব বলেছেন: সত্যিই হৃদয় বিদারক ঘটনা। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে

২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: প্রথমত, সুইসাইডের সিদ্ধান্ত কেউ(১৮+) হুটহাট নেয় না। অনেকগুলো কারণ গুলিয়ে মিলিয়ে- ভারী হতে হতে যখন আর নিতে পারে না তখনই সুইসাইডের সিদ্ধান্ত নেয়। সব শেষের'টা আমাদের চোখে পড়ে। আলোচিত, সমালোচিত হয়।
ছেলেটার আত্মহত্যার দায় ফ্যামিলিরও আছে। যে বোন স্ট্যাটাস দিয়েছেন, উনারও আছে। আমি শিওর, খুজলে বের হবে।
দ্বিতীয়ত, আমাদের দেশে কোনকিছুই নিয়ম মেনে হচ্ছে না। অনিয়মই এই দেশের নিয়ম। মানুষ ব্যাংকার হওয়ার সপ্ন নিয়ে পড়ালেখা করতে করতে টিচার হয়ে যাচ্ছে; টিচার হওয়ার স্বপ্ন হৃদয়ে লালন করতে করতে স্রেফ টাকার ব্যাংকার হয়ে যাচ্ছে।
তাই কেউই মন থেকে ঠিক মতো কাজ করছে না, দ্বায়িত্বে অবহেলা, দুর্নীতি করে করে দেশের মানুষের বারোটা বাজাচ্ছে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৭

হাবিব বলেছেন: আপনার দুইটি কথারই অত্যন্ত শক্তিশালী মনে হলো আমার কাছে.....
আসলেই একজন মানুষের চারপাশের পরিস্থিতি যখন বিষিয়ে উঠে তখনই কেউ এমন কাজ করতে পারে!

আমাদের স্বপ্নগুলো স্বপ্নই থেকে যায়........
এর কি শেষ নেই?
আমরা কি এই জাল থেকে বেরোতে পারবো না??

২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:০১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: খুবই দুঃখজনক। এমনটা হওয়া উচিৎ নয়। এমন মেধাবীরা চলে গেলে হবে কেমন করে!!
সবাই যার যার যায়গাতে একটুকু সচেতন হওয়া চাই।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৮

হাবিব বলেছেন: আসলেই, আমরা কেউই চাইনা এমন পর্যায়ে এসে কেউ এমন কাজ করুক।
আরো সচেতন ও ধৈর্য্য রাখতে হবে আমাদের।

সর্বোপরি সচেতনতা জরুরী

২৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬

মেহবুবা বলেছেন: এই সমাজ এখন অনেক প্রাপ্তি নিয়েও সুখী শান্ত স্থির হতে পারছে না । অস্থিরতা আর অহমিকা আমাদের সব লোপাট করছে ।
আমাদের অভিভাবকেরা টিকে থাকবার জন্য জোর কদমে হেঁটেছেন এবং অন্যকে সাথে নিয়ে; সেই জীবন চলার পথ সন্তানদের কেবল বড় করেনি, মানুষ হতে শিখিয়েছে ।
আর এখন সন্তানেরা দেখছে বাবা মায়েরা দৌড়াচ্ছে যে যত জোরে পারে ।অন্যকে টেনে পিছনে ফেলে হলেও উর্ধ্ব শ্বাসে দৌড়াচ্ছে । এই সব সন্তানেরা আমাদের কাছ থেকে কি শিখছে?
কেবল আমার সন্তান ভাল করবে সবচেয়ে ভাল এই বোধ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে ।
আমরা কি মূল্যায়ন করবো না অন্যকে?
সারাজীবন অনেক ভাল ভাল মানুষের সান্নিধ্য পেয়েছি অথচ দেবার বেলায়?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২১

হাবিব বলেছেন: সমাজের নির্মম পরিস্থিতির সত্যতা উঠে এলো আপনার মন্তব্যে।
এমন করে আমরা সবাই যে অসুস্থ প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি
তার লাগাম টেনে ধরার সময় এখনই!!

আমাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।

২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৬

মেহবুবা বলেছেন: এই সমাজ এখন অনেক প্রাপ্তি নিয়েও সুখী শান্ত স্থির হতে পারছে না । অস্থিরতা আর অহমিকা আমাদের সব লোপাট করছে ।
আমাদের অভিভাবকেরা টিকে থাকবার জন্য জোর কদমে হেঁটেছেন এবং অন্যকে সাথে নিয়ে; সেই জীবন চলার পথ সন্তানদের কেবল বড় করেনি, মানুষ হতে শিখিয়েছে ।
আর এখন সন্তানেরা দেখছে বাবা মায়েরা দৌড়াচ্ছে যে যত জোরে পারে ।অন্যকে টেনে পিছনে ফেলে হলেও উর্ধ্ব শ্বাসে দৌড়াচ্ছে । এই সব সন্তানেরা আমাদের কাছ থেকে কি শিখছে?
কেবল আমার সন্তান ভাল করবে সবচেয়ে ভাল এই বোধ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে ।
আমরা কি মূল্যায়ন করবো না অন্যকে?
সারাজীবন অনেক ভাল ভাল মানুষের সান্নিধ্য পেয়েছি অথচ দেবার বেলায়?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯

হাবিব বলেছেন: মেহবুবা, আপনার সুন্দর মতমতের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন।

২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩১

নজসু বলেছেন:





কষ্টকর।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

হাবিব বলেছেন: সুজন ভাই কি খুব ব্যস্ত?
মন্তব্যে শব্দের খরা......

২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১২

বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম ---


আপনি কোথায়??

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২১

হাবিব বলেছেন:



ওয়ালাইকুমুসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ.....
লতিফ ভাই, আমি খুবই দু:খিত যে মন্তবের দেরিতে উত্তর দিচ্ছি.....
আসলে তিনদিন গ্রামের বাড়িতে থাকার কারনে এমনটা হয়েছে.....
রাগ করবেন না আশা করি!

২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





চাঁদগাজী স্যারের সাথে আমি একমত । বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব হচ্ছে সুপার ভাইজার ঠিক করে দেয়া । অনার্স এবং মাস্টার্স দুটো ক্ষেত্রেই এটা হয় ।

আমি নিজে জাবির ছাত্র । তো আমি বিষয়টা বলতে পারি । যেহেতু সে আত্মহত্যা করছে তার নামে কিছু বলছি না । তবে এক পাক্ষিক ভাবে শিক্ষকদের দায়ী করতে পারি না । যদিও জাবি আমাকে বঞ্চিত করছে একটা লেখায় আমি সেটা বলেছি ।

তবে সুপারভাইজারের ক্ষেত্রে পাব্লিক বা প্রাইভেট সব জায়গাতে বিশ্ববিদ্যালয় ঠিক করে দেয় । চাইলে ছাত্ররা আবেদন করতে পারে পছন্দের সুপারভাইজারের জন্য ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

হাবিব বলেছেন:





চাঁদগাজী বলেছেন "সুপারভাইজার দেয়ার দায়িত্ব ইউনিভার্সিটির, ছাত্ররা সুপারভাইজার পেয়ে থাকেন।" আমি মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র। আমাদের ভার্সিটির নিয়ম হচ্ছে যারা যারা সিজিপিএ ৩.৫০ এর বেশি পাবে সবাই থিসিস পাবে এবং সুপারভাইজার পাবে। সুপারভাইজার পাবার বিষয়টি ডিপার্টমেন্টের শিক্ষকগণ ঠিক করে থাকেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নয়।

অপু ভাই, আপনি ওনার কোন কথার সাথে একমত?

২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

কালীদাস বলেছেন: উপরে দুয়েকজন দাবি করছেন সুপারভাইজর দেয়া ইউনির দায়িত্ব! একমত না। এটা কোন লিখিত আইন না বা এটা কোন ডিপার্টমেন্টের নীতিমালা না কোন স্টুডেন্টের জন্য মাস্টার্স লেভেল পর্যন্ত। উপরে অপু দ্যা গ্রেট যেটা বলছেন, সেটা আমি বিজনেস ফ্যাকাল্টির বাইরে কোথাও দেখিনি। হ্যাঁ, এমফিল বা পিএইচডির ক্ষেত্রে ঠিক আছে; সেক্ষেত্রে পুরা ব্যাপারই সুপারভাইজরের উপর ডিপেন্ড করে। তাছাড়া থিসিস একজন স্টুডেন্টের রিসার্চ কোন একটা পার্টিকুলার ফিল্ডে, সেই নির্দিষ্ট ফিল্ডে সেই ডিপার্টমেন্টে এক্সপার্ট নাও থাকতে পারে। এটা প্রায়ই হয় এবং নেহায়াত নিজেকে সর্ববিষয়ে মহাগিয়ানি দাবি করা আবাল ছাড়া কেউ নিজের ফিল্ডের বাইরে মাতবরি দেখায় না। হ্যাঁ, এই জায়গাটায় ডিপার্টমেন্টের লোকজনের কিছু নৈতিক দ্বায়িত্বের কথা চলে আসে, দুইজন বা তিনজন টিচার একজনকে গাইড করতে পারে সমাধান হিসাবে যারা হয়ত আংশিকভাবে হেল্প করতে পারত ঐ টপিকে। কিন্তু আবার বলছি, এটা করতে কেউ বাধ্য না।

আমার এক ফ্রেন্ড বলত "সুইসাইড হচ্ছে দুঃসাহসী মেধাবি ব্যক্তির সাময়িক বোকামি"। কথাটা অনেকাংশেই সত্য। ধরলাম, থিসিস পেল না এই ছেলে, এই থিসিসই কি জীবনের শেষ কথা? বা ইউনির চাকরিই কি জীবনের শেষ কথা?

পোস্ট ভাল হয়েছে :(

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০

হাবিব বলেছেন: আপনার কথার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। শেষের দু'লাইনে আরো বেশি দামী কথা বলেছেন। আসলেই তাই, ভীতু কেউ সুইসাইড করার মতো সাহস রাখেনা। তবে এমন দু:সাহস বোকামী ছাড়া কিছুই নয়। একটা থিসিস যেমন জীবনের ভালো থাকার জন্য মানদন্ড নয় তেমনি একটা চাকরিও মানুষকে সুখী নাও করতে পারে। এমন করে ভাবলে কেউই এই পথ বেছে নিবে না।

কালিদাস ভাইয়া, আপনার সুন্দর মন্তবের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

পরিশেষে একটাই আশা, ভালো থাকুক সবাই।

৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

প্রামানিক বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

হাবিব বলেছেন:



সত্যিই দু:খজনক.........
এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি আমরা কেউই চাইনা!

৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

আরোগ্য বলেছেন: কি খবর স্যার, বাসায় সবাই কেমন আছে?
নতুন কিছু দিন, পড়ি।
আপনার প্রথম পোস্টে যান।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

হাবিব বলেছেন:



আরোগ্য! সবাই ভালো আছেন।
আমি ভালো থেকেও ভালো লাগছে না।
সবাইকে ছেড়ে আসতে একদমই মন চায় না!

আপনার এমন খোঁজ নিতে আশায় আমার যে কি ভালো লাগছে.....
বুঝাতে পারবো না! আপনাও নিশ্চয় কুশলেই আছেন?

আমার একটা কবিতা একটা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
আপনাকে কবিতাটা পরে বলতে হবে পত্রিকার নাম কি?



৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

আরোগ্য বলেছেন: কবিতায় একরাশ মুগ্ধতা।
আমাদের ঘরে তো প্রথম আলো আসে। তাই এটার নামই বলি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

হাবিব বলেছেন:




আপনি আপনারা সব সময় এমন এমন মন্তব্য করে প্রেরণা দিয়ে যান নিরলস।

আপনার উত্তর সঠিক হয়নি..... :|

দুইটা ক্লো দেই:
১) এটি একটি জনপ্রিয় মাসিক পত্রিকা
২) কিআ নয়

৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আরোগ্য বলেছেন: না স্যার পারুম না কইতে। নো নলেজ। কয়া দেন। :((

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

হাবিব বলেছেন:




আচ্ছা বলে দিচ্ছি.........

৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আরোগ্য বলেছেন: অভিনন্দন! এক সময় ঘরে কিশোরকণ্ঠ নেয়া হত।
আগামীকাল একটা কবিতা দেয়ার ইচ্ছা আছে। আমার খুব প্রিয় কবিতা।
ব্লগার সামুরার পোস্টে আমার মন্তব্য দেখবেন না।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০০

হাবিব বলেছেন:




আপনার প্রিয় কবিতায় প্রথম মন্তব্য করতে চাই।
কখন দিবেন?

হরতালের সাথে আছি আমিও....... ;)

৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১০

আরোগ্য বলেছেন: আমিতো দেরিতে ঘুম থেকে উঠি। দেখি সাড়ে এগারোটা দিবো ইনশাআল্লাহ।
ধুর্ আমি ভুল লিখেছি। সামু পাগলার পোস্টে একদমই আমার মন্তব্য দেখবেন না। :-B
যাই নামাজ পড়বো আবার হয়তো এক ঘন্টা পর আসবো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২

হাবিব বলেছেন:




আমি কিন্তু আপনার মন্তব্য দেখিনি........ :-B
আপনি কি আমাকে কিছু বলেছেন...... :P

আচ্ছা পড়েন, আমি অবশ্য জামাতেই পড়ে নিয়েছি।

এতো বেলা করে পোস্ট দিলে কেমন হবে??? X(

৩৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আমি মনে করি ,,,এই যুগে.।মানুষ খুব বেশি হতাশাগ্রস্থ ....। তাদের ধর্ম বিশ্বাস নাই বললেই চলে.....।
বাস্তবতা ঘিরে ধরেছে ,,, বস্তুবাদ মাথায় গেথে গেছে ,,,

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫১

হাবিব বলেছেন: ঠিক বলেছেন প্রিয়জন মামুন ভাই। আসলেই মানুষ দিন কে দিন বেশি হতাশ হয়ে পড়ছে। মানুষকে এই হতাশা থেকে একমাত্র ইসলামের নির্দেশনায় মুক্তি দিতে পারে।

৩৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৫

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: বেদনাদায়ক খুব।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫২

হাবিব বলেছেন: সত্যিই বেদনাদায়ক। শুভ রাত্রি মাহমুদুর রহমান ভাই

৩৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: জি ভাই .. মানুষ এখন অতিরিক্ত বাম্তববাদি হয়েগেছে ...আর বিশ্বাস নামক বস্তু তো মরেই গেছে ,,,,তাই এই আত্মহত্যাও দিন দিন দিন বৃদ্ধি পায়

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৪

হাবিব বলেছেন: কিন্তু আত্ম হত্যাই কি সহজ সমাধান? বেঁচে থাকলে জীবনে অনেক কিছু করা সম্ভব। আশা করি ভালো আছেন প্রিয় প্রতিবেশী মামুন ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.