নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।
পাঠ প্রতিক্রিয়া: জীবনের ব্যাকরণ
"একজন সেলিব্রেটি মারা যায়
শোনা যায় কত শত হৃদয়ের ক্রন্দন
সিরিয়া আর ইয়েমেনে ঝরে যায় কত তাজা প্রাণ
তাতে কাঁদে নাকো হায় একজনও সরলপ্রাণ
তেড়ে চলে জীবনোচ্ছ্বাস আগ্রাসী সেনা
বেড়ে চলে অনিকেত জীবনের দেনা।"
বলছিলাম "জীবনের ব্যাকরণ" থেকে। এটি কাজী নজরুল কিংবা রবীন্দ্রনাথের লেখা নয়। আমাদেরই একজন, অতি পরিচিত মুখ রহমান লতিফ ভাইয়ের লেখা। জীবনের ব্যাকরণ নামকরণের স্বার্থকতা খুঁজে পেলাম প্রতিটি পাতায়। কি নেই এখানে? নারীকুলের কথা, প্রেম, পরবাসী জীবন, গোপন কান্না, সুখের ঠিকানা, সময়ের প্রলাপ বকে নির্মলতার খোঁজ পাবেন যে কোন পাঠক। মা-বাবা, সহোদর আর প্রিয়জনের ভালবাসার বিনিময়ে জীবনের যে ব্যাকরণ কবি সাজিয়েছেন তা সত্যিই প্রসংসার দাবীদার। কিন্তু পরবাসে কেমন আছেন কবি? তাও সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন কবির কথার যাদুতে।
সময় দ্রুত শেষ হয়
অবিচার শেষ হয় না!
সভ্যতার কালো দিকগুলো
আদিম থেকে আজ অবধি-
আগের থেকে এখন অনেক পরিণত।
কাঠগড়ায় জীবনের ব্যাকরণ:
১. বইটিতে নেই কোন প্রচ্ছদ লেখা, নেই ভূমিকা। কবির কিছু কথা যোগ করলে কি এমন ক্ষতি হতো। এসব ছাড়া যে একটি বইকে শুকনো শুকনো লাগে। তবুও কবিতার ভাবের গভীরতায় এবারের মত শাস্তি দিলাম না।
২. ইংরেজী কবিতাটি আরো ভালো হতে পারতো।
৩. "জীবনের ব্যাকরণ" কবিতায় কিছু কঠিন শব্দ আছে যা পড়তে পাঠকদের কষ্ট হবে বলে মনে হয়। আমার কিছুটা কষ্ট হয়েছে।
"আমি সু-পুরুষ "কবিতাটি দূর্দান্ত হয়েছে। এক্কেবারে সমাজের বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে। লেবাসদারী সু-পুরুষের কথা তুলে এনেছেন এখানে। ভালো থাকুন কবি, ভালো থাকুক জীবনের শুদ্ধ ব্যাকরণ।
পাঠ প্রতিক্রিয়া: কঙ্কাবতীর কথা
"ইচ্ছে করলেই ফিরে যেতে পারতাম আমার দাদু বাড়িতে। নিজের দাবীতে সকলের চোখের মণি হয়ে সেখানে থাকাটা মোটেও অসম্ভব কিছু ছিলো না আমার জন্য। তবুও আমি যেতে চাইতাম না বা চাইনি তার একটা মাত্র কারনই ছিলো আমার মা। মায়ের কাছাকাছি না থাকতে পারলেও একই বাড়িতে আছি। তাকে দেখতে পাচ্ছি সে-ই বা কম কি। আমার নিজের বাবা যতদিন ও বাড়িতে ছিলেন কোনো একটা দিনও আমার মনে পড়ে না বাবার সাথে মাকে হাসিমুখে কথা বলতে দেখেছি। কিন্তু এ বাড়িতে প্রতি সন্ধ্যায় মা বেরিয়ে যেতেন বাবার সাথে ক্লাবে কিংবা পার্টিতে। মা বেরিয়ে যাবার পরেও সারাবাড়িতে ছড়িয়ে থাকতো কড়া বিদেশী পারফিউমের গন্ধ। আমি সেই গন্ধ নিয়ে সারা সন্ধ্যা ঘুরে বেড়াতাম। মা ফিরতেন গভীর রাতে। আমি তখন গভীর ঘুমে আছন্ন, এমনই ভাবতেন হয়তো তারা। কিন্তু মা কোনোদিন জানবেনা, মা না ফেরা পর্যন্ত আমি কোনদিনই চোখের পাতা এক করতাম না। আমার ঘর থেকে জানালা দিয়ে দেখতে পাওয়া বড় গেটটাতে চোখ মেলে বসে থাকতাম ঐ প্রায় মধ্যরাতেও, অপেক্ষায় থাকতাম কখন দেখা যাবে গাড়ির হেড লাইট বা শোনা যাবে নতুন বাবার বড় গাড়িটার হর্ণ........."
গল্পকারেরা নিষ্ঠুর কেন হয় বুঝিনা! ছোট্ট একটা মেয়ে কি এতো কষ্ট সহ্য করতে পারে? যে মাকে নিয়ে আবেগঘন গান কবিতার অন্ত নেই সেই মায়েরই এ এক ভিন্নরুপ দেখে বাকরুদ্ধ হবে যে কেউ। কি পাষাণ হৃদয়! এমন আচরন কি করে করতে পারে একজন মা?? আধুনিক বলেই হয়তো। এই মায়ের পদতলেই কি আমার জান্নাত? মায়ের পাশে থেকে সে জান্নাতের চিহ্ন আমি ঢের বুঝতে পারছি। কঙ্কাবতী পরে এরচেয়ে ভালো কথা আমি বলতে পারবো না। আমি তো আর গল্পকার নই যে সুন্দর করে গুছিয়ে বলবো। মা-বাবার আদর বঞ্চিত মেয়ের জন্য শিউলি, রমেশ চাচা, স্কুলের বুবলি আপা আর নতুন ফুপি যেন দয়াময়ের আশির্বাদ।
"কঙ্কাবতীর কথা" পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো আমি চোখের সামনে সব দেখতে পাচ্ছি। বড় পর্দায় সিনেমা দেখার মতো স্বাধ যাকে বলে। অন্তর ভিজিয়ে দেয়ার মতো কাহিনী...........
কাঠগড়ায় কঙ্কাবতী:
১. শক্তমলাটের প্রচ্ছদ উল্টাতেই একটা বানান আমাকে ধাক্কা দিলো । শব্দটা যে "ইদানিংকালে" না হয়ে "ইদানিং" হবে! শায়মা আপু বানানটা ঠিক করে নাও। প্রচ্ছদ কথা দেখেই একজন পাঠক বই কিনতে আগ্রহী হয়। প্রচ্ছদ লেখাটি আরো আকর্ষণীয় করা যেত।
২. সম্পূর্ণ বইটি একটানে পরে শেষ করার মতো তা যে কেউ স্বীকার করবে। বেশ আকর্ষণীয় লেখা। কঙ্কাবতীর প্রথম দুই পৃষ্ঠায় কিছু লাইনের দিকে আরো নজর দেয়া যেত। যেমন:
"আমার মা ছিলেন অপরূপা সুন্দরী। তার কাঁচা হলুদ মাখা গায়ের রঙ, বাঁশির মত টিকালো নাক, বড় বড় কালো ভ্রমরের মতন চোখ আর এক মাথা কুঁচকুঁচে কালো কোকড়া চুলের অমন অপরূপা সুন্দরী কোনো রমণী আমি আমার জীবনে আর কোনোদিন কোথাও কাউকেই দেখিনি। তবে কথায় আছে না ' অতি বড় সুন্দরী না পায় বর, অতি বড় ঘরনী না পায় ঘর"। তবে আমার মায়ের ক্ষেত্রে কথাটা একটু ভিন্নভাবে খেটেছিলো। অতিরিক্ত সৌন্দর্য্যের কারণে বেশ তাড়াতাড়িই বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো তার।"
লাইনগুলো এমন হতে পারতো: আমার মা ছিলেন অপরূপা সুন্দরী। কাঁচা হলুদ মাখা গায়ের রঙ, বাঁশির মত টিকালো নাক, কালো ভ্রমরের মতন চোখ আর এক মাথা কুঁচকুঁচে কালো কোকড়া চুলের অমন অপরূপা সুন্দরী কোনো রমণী আমার জীবনে আর কোনোদিন কোথাও দেখিনি। কথায় আছে না 'অতি বড় সুন্দরী না পায় বর, অতি বড় ঘরনী না পায় ঘর'। তবে আমার মায়ের ক্ষেত্রে কথাটা একটু ভিন্নভাবে খেটেছিলো। অতিরিক্ত সৌন্দর্য্যের কারণে বেশ তাড়াতাড়িই বিয়ে হয়েছিলো তার। পর পর লাইনে বার "তবে" কথাটি একটু কানে বাজে। "বড় বড় কালো" কথাটাও কানে বাজে।
সতর্ক বার্তা: "একি খেলা আপন সনে" নামে কঙ্কাবতীর রাজকন্যাকে খুঁজে পেলাম, যেখানে শায়মা আপুর লেখা হুবহু আছে। জানতে ইচ্ছা হচ্ছে, লেখাটি কি আপু ঐ খানে লিখেছেন নাকি চুরি করেছে কেউ?
পাঠ প্রতিক্রিয়া:বায়স্কোপ
গল্প অনেকেই লিখেন; কিন্তু কাওসার চৌধুরী গল্প বুনেন, গল্পের ছবি আঁকেন। চমৎকার উপস্থাপনা, প্লট আর টুইস্টে গল্পগুলো জীবন্ত হয়ে উঠে তাঁর কলমের জাদুর ছোঁয়ায়; সাধারণ চরিত্রগুলো হয়ে উঠে বাস্তব সম্মত। গল্পের প্রকাশ প্রকরণে, চরিত্র চিত্রায়ণে এবং প্রতিবেশ রচনায় তিনি পাঠকের ভাবনাকে নিয়ে খেলেন নিজের মতো করে। এখানেই তাঁর মৌলিকতা। মলাটের নিচে এই লেখাগুলো পরে যে কেউ গ্রন্থটি পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করবে এটা নিশ্চিত। স্বার্থক ছোট গল্পকার কাওসার চৌধুরীর গল্পের জাদুতে আমি মুগ্ধ। প্রথম গল্পটা এক নি:শ্বাসেই পড়ে শেষ করে বুঝেছিলাম এই গল্পের নাম কেন ধূমকেতু। বইয়ের নামে যে গল্পটি রয়েছে তা যে আরো দূর্দান্ত হবে, বুঝার বাকি নেই।
বইটি কেনার জন্য কত যে ঘুরেছি কি আর বলবো। অবশেষে পেলাম বায়স্কোপ। কিনলাম; পড়লাম, মুগ্ধ হলাম! এর চেয়ে আর কিছুই বলার নেই। বেস্ট সেলার হোক বইটি এই কামনা করি।
সম্পূর্ন আমার নিজস্ব মতামত। আপনার যারা অন্যান্য বই কিনেছেন তারাও শেয়ার করতে পারেন মন্তব্যে। তাতে করে বই কেনার জন্য অনেকেই আগ্রহী হবে।
সহজ স্বীকারোক্তি: সময় স্বল্পতার কারণে সবচেয়ে ভালো লাগার বইটির সবচেয়ে অল্প প্রতিক্রিয়ায় আমি সন্তুষ্ট নই। সময় মতো আপডেট করবো ইনশাআল্লাহ। ভুল-ত্রুটি মার্জনীয়। বায়স্কোপকে আমি কাঠগড়ায় দাঁড়করাতে পারলাম না, দু:খিত!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
হাবিব বলেছেন: রাকু হাসান ভাই, প্রথম মন্তব্যের জন্য আপনাকে নিরন্তর শুভেচ্ছা জানাই। বইগুলো সংগ্রহ করে মতামত জানাতে ভুলবেন না। আপনার জন্যও শুভকামনা। সতত সুস্থ থাকুন
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
বাকি ব্লগারদের বইগুলো সম্মন্ধেও যদি এমন সুচিন্তিত মূল্যায়ন জানা যেত আপনার থেকে!
ভালো থাকুন সবসময়।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮
হাবিব বলেছেন:
সবগুলো বই কেনার সামর্থ্য হবে না হয়তো, তবে রিভিও দেবার ইচ্ছা আছে।
অন্তত পক্ষে ধার করে পরে হলেও। আপনিও ভালো থাকুন নকীব ভাই।
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০২
নীল আকাশ বলেছেন: ল ভাইয়ের বই
- উনার নাম রহমান লতিফ। লুৎফর এটা আপনি কোথায় পেলেন? আবার চেক করুন!
- বানান আপনারও ভুল হচ্ছে, ভালো করে দেখে আগে এই পোস্টেই ঠিক করে নিন।
শায়মা আপুর বই
- শায়মা আপুর যে অংশ নিয়ে আপনি বলছেন, সেটা আমার কাছে পুরোপুরি ঠিক মনে হয়েছে। বইটা প্রথম থেকে পড়তে থাকলে একই ফ্লো তে লেখা মনে হবে! এই পুরো গল্পের লেখার টোন-টা এইরকম। আমি গতকালকে ৮১ পাতা পর্যন্ত খুব মনোযোগ দিয়ে পড়েছি। আপুই বলেছিলেন ভালো করে দেখার জন্য। আমি বইটা পড়ে মুগ্ধ। মাত্র ৮০ পেজে যেয়ে তীতলী বানানটা ভুল পেলাম। ইদানিংকাল / ইদানিং নিয়ে ভুল আমার কাছে মনে হয় নি। বইমেলা উপলক্ষ প্রচুর তাড়াহুড়ো করে বই ছাপা হয়। বই যে ছাপা হয়েছে, এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আমরা সবাই মিলে ভুলগুলি বের করে দিলে, আপু পরের বার সবগুলি ঠিক করে দেবে। বানান ভুল আপুর দোষ না, প্রেসের মিসটেক!
কাওসার ভাইয়ের বই
- এখনও পড়া হয় নি। আমি আন্দাজে কোন মন্তব্য করব না...........
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১০
হাবিব বলেছেন:
প্রথমে "রহমান লতিফ" লিখেছিলাম, কিন্তু পরেরবার নিজের অজান্তেই ভুল হয়েছে। দু:খিত।
শায়মা আপুর লেখা পড়ে আমিও মুগ্ধ হয়েছি। চমৎকার লেখনি। আমি যে লাইনগুলো উল্লেখ করেছি তার মধ্যে "তবে" কথাটি পর পর দুই লাইনে এসেছে। আবার আবার "বড় বড় কালো ভ্রমর" কথাটা আমার কাছে যুতসই মনে হয়নি, তাই বলেছি আর কি। আপনার মতামত পেয়ে ভালো লাগলো।
বায়োস্কোপ পরে জানাবেন কেমন হলো। আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। টাকা থাকলে ব্লগারদের সব বই কিনতাম।
আমি আপনাকে দেখে কথা বলতে চেয়েছিলাম। আপনার খুঁজে পিছুও নিয়েছিলাম। ভীরের মধ্যে কোথায় যে হারিয়ে গেলেন!!
আমি আপনার পাশেই ছিলাম, যখন আপনি কঙ্কাবতী কিনলেন তখন। সাদা পান্জাবী গায়েছিল। আমার ধারনা ছিলো, যেহেতু আমার আসল ছবি ব্লগে দেয়া আছে যদি কোন ব্লগার বিশেষ করে যারা বেশি পরিচিত তারা যদি দেখেন তাহলে চিনবেন। আপনার তো আর ছবি দেখিনি আগে। তাই চিনতে সময় লেগেছিলো..... আবার কখনো আসলে জানাবেন
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সুন্দর। শুভ কামনা।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১১
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাইয়া। আপনার জন্যও শুভকামনা। ভালো থাকুন
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৬
ম্যাড ফর সামু বলেছেন: সকল লেখকগণের বইয়ের বহুল প্রচার কামনা করছি। যদিও আমার একটি বইও কেনা সম্ভব হবে না, তবুও আপনাদের লেখায় কিছুটা হলেও তাদের লেখা সম্পর্কে একটি ধারণা পেয়ে নিজেকে একটু হলেও স্বান্ত্বনা দিচ্ছি। ধন্যবাদ স্যার, সুন্দর একটি রিভিউ প্রদানের জন্য।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৬
হাবিব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি চাইলে আমি পড়া শেষ করে কিছু দিনের জন্য আমার বইগুলো আপনার কাছে রেখে দিতে পারেন।
আপনার জন্যও শুভকামনা। ভালো থাকুন নিরন্তর
৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: একটাও পড়া হয়নি তাই মন্তব্য করছি না, আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়া ভাল লাগলো।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৮
হাবিব বলেছেন:
তারেক মাহমুদ ভাই, আশা করি আপনিও পড়বেন। পড়লে ভালো লাগবে আশা করি।
জানাবেন আপনার মতামতও । ভালো থাকুন নিরন্তর
৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬
প্রিন্স হ্যামলেট বলেছেন: কিনবো কিনা ভাবছি
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪০
হাবিব বলেছেন: কিনলে ঠকবেন না আশা করি। ভালো লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ প্রিন্স ভায়া মন্তব্যের জন্য
৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার মতামত জানলাম
নিজে পড়ে নেই, পরে বলতে পারবো কেমন হল?
যাহা দুধ তাহাই মিল্ক
শায়মাপুরই লেখা অন্য আইডিতে! আপুনির একই অংগে শতরুপতো
আইডিও তাই অনেক
কার এত্তবড় সাহস- ব্লগপরীর লেখা চুরি করবে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৪
হাবিব বলেছেন:
ভৃগু দা, আপনার মন্তব্য পেয়ে বুঝলাম, আপু নিজেই লিখেছেন। আসলেই ব্লগপরী শায়মা আপু। একই অঙ্গে শতরুপ, ভাবতেই ভালো লাগে। পড়ে আপনার মতামত জানাবেন দাদা। দুধ আর মিল্কের মধ্যে পার্থক্য নেই জেনে খুশি হলাম। ..
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট দিয়েছেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬
হাবিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজীব ভাই। ভালো থাকুন পরী আর পরিবার নিয়ে
১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১১
আরোহী আশা বলেছেন: নতুন লেখকদের জন্য শুভকামনা। ধন্যবাদ আপনাকে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭
হাবিব বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা। ভালো থাকুন সব সময়
১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
প্রথম দু'টি বই আমার মাথার পাশে। সময় করে একটু একটু করে পড়ে চলেছি ; আমার সাথে পেন্সিলও পড়ছে। ঠিক করে রেখেছি একদিন একটা রিভিউ লিখবো। দেখা যাক সময় হয় কিনা (!)
আপনি মেইলে আইসেন
আপনার মতামত অনেক সুন্দর লাগলো।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২
হাবিব বলেছেন:
তাজুল ভাই, আপনি পেন্সিল দিয়ে দাগাচ্ছেন আর আমি দাগিয়েছি ডাইরেক্ট কলম দিয়ে। একটুও ছাড় দেইনি।
আপনার রিভিউয়ের অপেক্ষায় রইলাম। আপনাকে মেইল দিয়েছি। কালকে একবার বই মেলাতে যাবো ভাবতেছি।
আপনার সাক্ষাতের অপেক্ষায় রইলাম
১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪০
মাহের ইসলাম বলেছেন: পড়ার আগ্রহ বেড়ে গেল।
ধন্যবাদ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩
হাবিব বলেছেন:
পাঠ শেষে মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না মাহের ভাই।
আপনার মতামতের অপেক্ষায় রইলাম
১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪১
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শায়মা হকের বইয়ের ব্যাপারে আপনার পর্যবেক্ষণ ঠিক। তবে শব্দটি মনে হচ্ছে তাঁর মুদ্রাদোষের মতো, ভালো সম্পাদনার প্রয়োজন ছিল বইটির। নীল আকাশ হয়তো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বই পড়েন না, কারণ তিনি শায়মার বইয়ের শেষ পৃষ্ঠার যে ছবি দিয়েছেন, তাতেও লেখক এক জায়গায় পরপর দুই বাক্যে "তবে" শব্দটি লিখেছেন। অনেক বানানও ভুল পৃষ্ঠাটিতে: কি করে, কি ঘটবে, কিভাবে, চলমান জীবনে* গল্প, স্নেহময়ী* বাবা, জীবন* সঙ্গী, মাথা* ব্যথা, যে* কোনো ইত্যাদি। এছাড়া যতিচিহ্নেও রয়েছে কিছু সমস্যা।
শায়মা মেধাবী ও পরিশ্রমী লেখক। ভালো সম্পাদনা না হলে তাঁর মেধা ও পরিশ্রমের মূল্যায়ন হবে না।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১
হাবিব বলেছেন: গল্পের বেশির ভাগ অংশই ঠিক আছে, সুপাঠ্য। "তবে" শব্দের জন্য কিছু লাইন পড়তে ভালো লাগেনা। কিছু লাইনে এমন শব্দ আছে যা না থাকলে বাক্য গঠন আরো সুন্দর হতো বলে আমার মনে হয়। যাই হোক, ভালো সম্পাদনা হলে সোনায় সোহাগা হতো নিশ্চয়। বইটির জন্য এবং শায়মা আপুর জন্য শুভ কামনা। এস এম মামুনুর রশীদ ভাই, আপনার সুন্দর মতামতের জন্য কৃতজ্ঞতা।
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিবভাই,
বই মেলার শুরু থেকেই এরকম পোষ্টের জন্য আমি অপেক্ষা করছিলাম। যেহেতু ব্লগারদের বই গুলো আমি পারছি না কাজেই এরকম পাট পত্রিকাগুলি হলে বই সম্পর্কে আমার ধারণা পেতে সুবিধা হয়। আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ এমন তিনটি বই সম্পর্কে আপনি আজ ধারণা দিলেন যেগুলি আমার নিজেরও প্রচন্ড আগ্রহ ছিল। কাওসার ভাই এর বায়স্কোপ বানানটি একটু টাইপো হয়ে গেছে। আগামীতে আমরা এরকম আরো অনেক বই এর প্রতিক্রিয়া পাবো আশাকরি ।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
হাবিব বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা প্রিয় পদাতিক দাদা, আপনার এমন আগ্রহ আমাকে ভীষণ নাড়া দিলো। আগামীকাল বইমেলায় যাবার সম্ভাবনা আছে যদি সময় পাই। আরো কিছু বইয়ের লিস্ট করে রেখেছি। রিভিউ পাবেন আশা করি। বানানগুলো ঠিক করে দিলাম। ধন্যবাদ সহ শুভকামনা পদাতিক দাদা।
১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো রিভিউ, মনে হচ্ছে সুন্দর একটা বইয়ের সন্ধান পেলাম।
শুভকামনা রইল বইটির জন্য,
শুভকামনা আপনার জন্য
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
হাবিব বলেছেন: শুভসন্ধ্যা নয়ন ভাই। আমি তো তিনটি বইয়ের রিভিউ দিয়েছি। কোন বইটি বেশি ভালো লেগেছে জানাবেন।
১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শায়মা বলেছেন: গেছি ......
লগ ইনের আগেই কাঁঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সকল বৃত্তান্ত শুনিলাম ......
দাঁড়াও আবার পড়ে আসি ......
দেখিরে কে কি বলেছে আমার নামে!!!!!!!!!!!!!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
হাবিব বলেছেন:
এই সেরেছে......!
আসামীর ভয়ে বিচারকের পলায়ন করা ছাড়া উপায় নেই দেখছি।
যে রাগী চেহারা দেখালে তাতে আমার রক্ষে নেই।
১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: বইগুলো সংগ্রহ করার ইচ্ছা আছে।
পাঠক বিশ্লেষন ভালো লেগেছে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯
হাবিব বলেছেন: তারেক ফাহিম ভাই, বইগুলো কেনার আগ্রহ আছে জেনে খুশি হলাম। পাঠান্তে আপনার নিজস্ব মতামত জানাতে ভুলবেন না কিন্তু
১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শায়মা বলেছেন: হাবিব স্যার ভাইয়া লিখেছেন -
পাঠ প্রতিক্রিয়া: কঙ্কাবতীর কথা
"ইচ্ছে করলেই ফিরে যেতে পারতাম আমার দাদু বাড়িতে। নিজের দাবীতে সকলের চোখের মণি হয়ে সেখানে থাকাটা মোটেও অসম্ভব কিছু ছিলো না আমার জন্য। তবুও আমি যেতে চাইতাম না বা চাইনি তার একটা মাত্র কারনই ছিলো আমার মা। মায়ের কাছাকাছি না থাকতে পারলেও একই বাড়িতে আছি। তাকে দেখতে পাচ্ছি সে-ই বা কম কি। আমার নিজের বাবা যতদিন ও বাড়িতে ছিলেন কোনো একটা দিনও আমার মনে পড়ে না বাবার সাথে মাকে হাসিমুখে কথা বলতে দেখেছি। কিন্তু এ বাড়িতে প্রতি সন্ধ্যায় মা বেরিয়ে যেতেন বাবার সাথে ক্লাবে কিংবা পার্টিতে। মা বেরিয়ে যাবার পরেও সারাবাড়িতে ছড়িয়ে থাকতো কড়া বিদেশী পারফিউমের গন্ধ। আমি সেই গন্ধ নিয়ে সারা সন্ধ্যা ঘুরে বেড়াতাম। মা ফিরতেন গভীর রাতে। আমি তখন গভীর ঘুমে আছন্ন, এমনই ভাবতেন হয়তো তারা। কিন্তু মা কোনোদিন জানবেনা, মা না ফেরা পর্যন্ত আমি কোনদিনই চোখের পাতা এক করতাম না। আমার ঘর থেকে জানালা দিয়ে দেখতে পাওয়া বড় গেটটাতে চোখ মেলে বসে থাকতাম ঐ প্রায় মধ্যরাতেও, অপেক্ষায় থাকতাম কখন দেখা যাবে গাড়ির হেড লাইট বা শোনা যাবে নতুন বাবার বড় গাড়িটার হর্ণ........."
সত্যি বলতে কঙ্কাবতীর কথা আমি কখনও লিখতে চাইনি। এই জীবনে আমার অনেক অনেক কিছু নিয়ে লিখতে ইচ্ছে করেছিলো এবং করে। যেমন আমার বাবার কথা। তার মৃত্যুর কথা। আমি লিখিনা। ইচ্ছে থাকার পরেও লিখিনা কারণ আমি জানি লিখতে গেলে আমি আকুল সাগরে ভেসে যাবো। আর তাই সেই ভয়টা থেকেই আমি লিখতে শুরু করি না। কঙ্কাবতীর কথাও আমি লিখতে চাইনি। পরিচিত নিকে তো নয়ই। তবুও লিখেছিলাম কি ভেবে জানিনা। লিখতে গিয়ে চোখের জলে ভেসেছি। এই যে এই অংশটুকু তুলে দিলে ভাইয়া। এইটুকু পড়েও......
যাইহোক আমার লেখার সবচেয়ে মুগ্ধ পাঠক আসলে আমি নিজেই। এ কথা শুনে অনেকেই হয়তো হাসবে। তবুও এটাই পরম সত্যি কথা।
গল্পকারেরা নিষ্ঠুর কেন হয় বুঝিনা! ছোট্ট একটা মেয়ে কি এতো কষ্ট সহ্য করতে পারে? যে মাকে নিয়ে আবেগঘন গান কবিতার অন্ত নেই সেই মায়েরই এ এক ভিন্নরুপ দেখে বাকরুদ্ধ হবে যে কেউ। কি পাষাণ হৃদয়! এমন আচরন কি করে করতে পারে একজন মা?? আধুনিক বলেই হয়তো। এই মায়ের পদতলেই কি আমার জান্নাত? মায়ের পাশে থেকে সে জান্নাতের চিহ্ন আমি ঢের বুঝতে পারছি। কঙ্কাবতী পরে এরচেয়ে ভালো কথা আমি বলতে পারবো না। আমি তো আর গল্পকার নই যে সুন্দর করে গুছিয়ে বলবো। মা-বাবার আদর বঞ্চিত মেয়ের জন্য শিউলি, রমেশ চাচা, স্কুলের বুবলি আপা আর নতুন ফুপি যেন দয়াময়ের আশির্বাদ।
হুম গল্পকারেরটা নিষ্ঠুর বটে। আমি গল্পকার কিনা জানিনা তবে আমিও নিষ্ঠুর। অনেক ক্ষেত্রেই সেটা জানি......
"কঙ্কাবতীর কথা" পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো আমি চোখের সামনে সব দেখতে পাচ্ছি। বড় পর্দায় সিনেমা দেখার মতো স্বাধ যাকে বলে। অন্তর ভিজিয়ে দেয়ার মতো কাহিনী...........
আমিও দেখতে পাই। আমার গল্পে আমি দেখি এই জীবনে দেখা অনেক কিছুই। আমার সব গল্পের পিছেই একটা গল্প আছে....কোনো গল্পই শুধুই শূন্য থেকে আসেনি। একদিন লিখবো সেসব নিয়ে। গল্পের পিছে গল্পের কথা। সত্যি বলতে গল্প লিখতে চাইনা আমি। তার থেকে আর্টিকেল অনেক অনেক ভালো এবং প্রিয় বিষয় আমার কাছে। কারন আমার গল্পগুলোর পিছের গল্পগুলো আমাকে বার বার আটকে দেয়......
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
হাবিব বলেছেন:
শায়মা আপু, আপনি মনের সমস্ত আবেগ দিয়ে লিখেছেন বলেই আপনার লেখা ভালো লেগেছে। গলণ্পের পেছনের গল্প জানার অপেক্ষায় রইলাম। সব লেখকেরাই নিজের বইয়ের গুণমুগ্ধ পাঠক হবেন এটাই স্বাভাবিক। আমার ক্ষেত্রেও তাই।
কঙ্কাবতীর কথা মনযোগ দিয়ে পাঠ করলে চোখের লোনাজল ছলছল করে উঠবে নিজের অজান্তেই।
শায়মা আপু, আপনি গল্পে যেমন সেরা ফিচারেও তেমন। আপনার জন্য আগামীর পথ উজ্জ্বল হবে এমনটাই কামনা সৃষ্টিকর্তার দরবারে। সামনের বইমেলায় কোন প্রবন্ধ বা গল্পের বই পাবো বলে আশা করি। সতত সুস্থ থাকুন পরিবারের সাথে
১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: রিভিউতে তিনটিই ভালো লেগেছে ভাই, জীবনের ব্যকরণ, কঙ্কাবতী, বায়স্কোপ, একেকটা একেক বৈশিষ্ট্যের কারণে সবগুলোই ভিন্ন স্বাদের ভালো লাগার মতো মনে হলো।
শায়মা আপু সম্ভবত একটু তাড়াহুড়ো করার কারণে সবকিছু এতটা সুক্ষ্মভাবে দেখার সময় পায়নি, তার বই সম্পর্কে আপনার সমালোচনার অংশটিও ভালো লাগলো আমার।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২
হাবিব বলেছেন: পুন:আগমনে ধন্যবাদ নিবেন নয়ন ভাই। আপনার মূল্যবান মতামত জেনে ভালো লাগলো। আপু কিন্তু ভুল করে এমনটা লিখেননি। ইচ্ছা করেই লিখেছে। দেখুন নিচের মন্তব্যে।
২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০২
শায়মা বলেছেন: কাঠগড়ায় কঙ্কাবতী:
১. শক্তমলাটের প্রচ্ছদ উল্টাতেই একটা বানান আমাকে ধাক্কা দিলো । শব্দটা যে "ইদানিংকালে" না হয়ে "ইদানিং" হবে! শায়মা আপু বানানটা ঠিক করে নাও। প্রচ্ছদ কথা দেখেই একজন পাঠক বই কিনতে আগ্রহী হয়। প্রচ্ছদ লেখাটি আরো আকর্ষণীয় করা যেত।
কাঁঠগড়ার আসামীর উত্তর-
ইদানিংকালই আমার বেশি ভালো লাগে। জানোই আমি স্বৈরাচারী টাইপও আছি একটু। আর এইভাবেই আমি কথা বলি। কাজেই ইদানিং কথাটা বড্ড ছোটখাটো আর খটোমটো তার থেকে ইদানিংকাল একদম মিঃ পারফেক্টো। আমার মত ঢঙ্গীঢাঙ্গী ভাব। দেখো এই গল্প আমি ঠিক যেভাবে কথা বলি সেভাবেই লিখেছি। কাজেই ইদানিংকাল ঠিক আছে একদম! আমার ইসটাইল....
২. সম্পূর্ণ বইটি একটানে পরে শেষ করার মতো তা যে কেউ স্বীকার করবে। বেশ আকর্ষণীয় লেখা। কঙ্কাবতীর প্রথম দুই পৃষ্ঠায় কিছু লাইনের দিকে আরো নজর দেয়া যেত। যেমন:
"আমার মা ছিলেন অপরূপা সুন্দরী। তার কাঁচা হলুদ মাখা গায়ের রঙ, বাঁশির মত টিকালো নাক, বড় বড় কালো ভ্রমরের মতন চোখ আর এক মাথা কুঁচকুঁচে কালো কোকড়া চুলের অমন অপরূপা সুন্দরী কোনো রমণী আমি আমার জীবনে আর কোনোদিন কোথাও কাউকেই দেখিনি। তবে কথায় আছে না ' অতি বড় সুন্দরী না পায় বর, অতি বড় ঘরনী না পায় ঘর"। তবে আমার মায়ের ক্ষেত্রে কথাটা একটু ভিন্নভাবে খেটেছিলো। অতিরিক্ত সৌন্দর্য্যের কারণে বেশ তাড়াতাড়িই বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো তার।"
লাইনগুলো এমন হতে পারতো: আমার মা ছিলেন অপরূপা সুন্দরী। কাঁচা হলুদ মাখা গায়ের রঙ, বাঁশির মত টিকালো নাক, কালো ভ্রমরের মতন চোখ আর এক মাথা কুঁচকুঁচে কালো কোকড়া চুলের অমন অপরূপা সুন্দরী কোনো রমণী আমার জীবনে আর কোনোদিন কোথাও দেখিনি। কথায় আছে না 'অতি বড় সুন্দরী না পায় বর, অতি বড় ঘরনী না পায় ঘর'। তবে আমার মায়ের ক্ষেত্রে কথাটা একটু ভিন্নভাবে খেটেছিলো। অতিরিক্ত সৌন্দর্য্যের কারণে বেশ তাড়াতাড়িই বিয়ে হয়েছিলো তার। পর পর লাইনে বার "তবে" কথাটি একটু কানে বাজে। "বড় বড় কালো" কথাটাও কানে বাজে।
কাঁঠগড়ার আসামীর উত্তর- না না না !!!!!!!!!!!! কিছুতেই হবে না!!!!! আমি তো এমন করেই কথা বলি! একটু বেশি বেশি করে তাই বড় বড় ভ্রমরের মতন চোখই হবে। তারই হবে। কাউকেই হবে! তবে তবে তবেই হবে!!!!!!!!!!
আমি তো গল্প বলেছি। গল্প কি কেউ কাঠখোট্টার মতন করে বলে নাকি!!!!!!! জানোনা আমি একজন গল্প বলিয়ে। আমি যখন গল্প বলি মানুষ, জন, বাচ্চা কাচ্চা, ঘর বাড়ি দেওয়ার সব হা করে মন্ত্রমুগ্ধের মত শোনে। কাজেই আমি এভাবেই গল্প বলবো!!!!!
সতর্ক বার্তা: "একি খেলা আপন সনে" নামে কঙ্কাবতীর রাজকন্যাকে খুঁজে পেলাম, যেখানে শায়মা আপুর লেখা হুবহু আছে। জানতে ইচ্ছা হচ্ছে, লেখাটি কি আপু ঐ খানে লিখেছেন নাকি চুরি করেছে কেউ?
হা হা ইহা অতি গোপনীয় কথা! বলা যাইবেকনা ......
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
হাবিব বলেছেন:
ওকে ওকে আপুমনি, ঠিক আছে ঠিক আছে। তুমি ইদানিংকালেই লিখে যাও।
তোমার বইয়ে প্রচ্ছদ এক জায়গায় লেখা আছে শায়মা হক আরেক জায়গায় লেখা ঘুড়ি টিম। দেখেছো কি?
তুমি বলবে ওটাও ঠিক আছে।
বাপরে, কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েও যে জোর গলায়! আরেকটু হলে তো আমি ভয়ই পেয়ে যেতাম।
মন্ত্রমুগ্ধের মতো তো শুনবেই, তুমার যে চেহারা, পরীর মতো। তুমিতো ব্লগপরী। গল্প বলার সময় কষ্ট করে পড়তে হয়না। শুনতে গেলে ভালো লাগবেই। পড়ার সময় দু-একটা শব্দ কমালে পরীশ্রমও কম হয়...... বুঝোনা????
কানে কানে কইন..... কেন হুনতো না।।
২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৪
শায়মা বলেছেন: নীলাকাশভাইয়া!!!!!!!!!
প্রেসের মিসটেক না। আমি ইদানিংকালই লিখেছি!
তবে তিতলী বানানটা দু জায়গায় দু রকম হলে মিসটেক আছে। আমার দোষ নাই !
হা হা হা হা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
হাবিব বলেছেন:
আমি আপনার এই মন্তব্যের উত্তর দেবো না। নীল আকাশ ভাই দেক।
আমার সাথে গতকাল কথা বলে নাই
২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১
শায়মা বলেছেন: এস এম মামুন অর রশীদ
ভাইয়া আমি তো যেভাবে কথা বলি সেভাবেই লিখতে চেয়েছিলাম!
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শায়মা হকের বইয়ের ব্যাপারে আপনার পর্যবেক্ষণ ঠিক। তবে শব্দটি মনে হচ্ছে তাঁর মুদ্রাদোষের মতো, ভালো সম্পাদনার প্রয়োজন ছিল বইটির। নীল আকাশ হয়তো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বই পড়েন না, কারণ তিনি শায়মার বইয়ের শেষ পৃষ্ঠার যে ছবি দিয়েছেন, তাতেও লেখক এক জায়গায় পরপর দুই বাক্যে "তবে" শব্দটি লিখেছেন।
তবে শব্দটি আসলেও মুদ্রা দোষের মতন তাই বার বার লিখি। কিন্তু আমি আমার কথা বলা স্টাইলেই লিখতে চেয়েছিলাম এখানে সম্পাদনার দোষ নেই।
শায়মা মেধাবী ও পরিশ্রমী লেখক। ভালো সম্পাদনা না হলে তাঁর মেধা ও পরিশ্রমের মূল্যায়ন হবে না।
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ভাইয়া এই প্রশংসার জন্য..... যদিও সম্পাদনার কোনোই দোষ নেই কারণ তিনি আমার স্টাইলই রাখতে চেয়েছেন।
আর
অনেক বানানও ভুল পৃষ্ঠাটিতে: কি করে, কি ঘটবে, কিভাবে, চলমান জীবনে* গল্প, স্নেহময়ী* বাবা, জীবন* সঙ্গী, মাথা* ব্যথা, যে* কোনো ইত্যাদি। এছাড়া যতিচিহ্নেও রয়েছে কিছু সমস্যা।
এ ব্যপারে ভেবে দেখবো ভাইয়ামনি!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
হাবিব বলেছেন:
এখন মজা বুঝো, আমার সাথে তো খুব বললা.......
আমাকে একা পাইয়া খুব খবরদারী দেখাইলা।
তবে আশার কথা হইলো গিয়া....... (বলবো না।)
তুমি ঐ সিক্রেট টা বললে আমি বলবো
২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর এবং সঠিক প্রতিক্রিয়া। ভালো লিখেছেন। +।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই, আপনার মূল্যায়ন আমাকে পরিশ্রমের ব্যথা ভুলিয়ে দিলো। শুভ কামনা রইলো
২৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১
শায়মা বলেছেন: আরে তাই তো......... আমি আবার পরে আসলাম লাস্ট পেইজ
চলমান জীবনের হবে। এটা চলমান জীবনে হলো কেমনে জানিনা !
স্নেহময়ী বাবা হলো কেমনে!!!!!!
জীবন সঙ্গী
মাথা ব্য থা!!!!!!!!!!!
নো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এই সবে আমার দোষ নেই.......
প্রকাশক!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২
হাবিব বলেছেন: এখন প্রকাশককে হাতের নাগালে পেলে কি করতে আপু মনি????
২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
মন্তব্যের জবাবে হাসছি ভাইয়া!!!!!!
তবে প্রচ্ছদে কি লেখা আছে জানিনা।
যদি শায়মা আর ঘুড়িটিম লিখে তাতেও লাভ নেই সবাই জানে ঐ ছবি আমি এঁকেছি বইটার জন্মের আরও কয়েক মাস আগে। তবে হ্যাঁ আমার আঁকা ছবিটাকে প্রচ্ছদের রূপ দিয়েছেন স্বয়ং নীলভাইয়া নিজেই। মানে ঐ লাল ছোঁপ বানাতে আমি ভাইয়াকে জ্বালিয়ে মেরেছি!!!!!! এমন না ওমন করে দাও তেমন না সেমন করে দাও। শেষে বললাম
- ভাইয়া কিছু বই এই কালার আর কিছু বই ঐ কালার করা যায়না?
ভাইয়া শুনে বললো - ওরে আল্লাহ!!! ( মনে মনে আল্লাহ বাঁচাও আমারে। এই পাগলের হাত থেকে )
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৮
হাবিব বলেছেন:
মানে ঐ লাল ছোঁপ বানাতে আমি ভাইয়াকে জ্বালিয়ে মেরেছি!!!!!!
--- হা হা হা, পাগল একটা!!
এমন না ওমন করে দাও তেমন না সেমন করে দাও। শেষে বললাম
- ভাইয়া কিছু বই এই কালার আর কিছু বই ঐ কালার করা যায়না?
---হা হা হা হা....... নীলদা একটা পাগলের পাল্লায় পরেছিলো। যাক হাফ ছেড়ে বেঁচেছে।
ভাইয়া শুনে বললো - ওরে আল্লাহ!!! ( মনে মনে আল্লাহ বাঁচাও আমারে। এই পাগলের হাত থেকে )
----
২৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা নীলাকাশভাইয়া তো আসলে লাজুক!!!!!!!!
তাই কথা বলেনি!!!!!!!!!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৫
হাবিব বলেছেন:
আপু তুমিই বলো, আমি মেলায় এই নিয়ে দুইবার গেলাম। দু'বারই তাকিয়ে থাকি। কেউ হয়তো পাশ থেকে ডাক দিবে, "এ যে হাবিব।" আমাকে তো সবারই চেনার কথা, আমি যে আসল ছবিটা প্রোফাইলে দিয়ে রেখেছি। তারপরেও আরো একটা ছবি (আমি আর আয়েশার ছবি)। এই পোস্টের ১৩ নং মন্তব্যে। তবুও চিনলো না??
২৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৪
শায়মা বলেছেন: আমার সিক্রেট আমি জীবনেও বলি না! মানুষ ভাবে বলেছি আসলে জীবনেও বলিনি! হা হা হা হা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৬
হাবিব বলেছেন: কাঠখোট্টা, স্বৈরাচারী হলে কেমন করে???..
২৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১২
নীলসাধু বলেছেন: পোষ্ট এবং আলাপ আলোচনায় ভালো লাগা -
এভাবেই আমরা ঋদ্ধ হয়েছি, প্রতিদিন নানা পোষ্ট মন্তব্যে নিজের জানাশোনাকে নিয়ে তুমুল শেয়ারিং করেছি।
একটা বিষয় বুঝলাম শায়মার বই এর পর থেকে আরো আরো যত্নের সঙ্গে করতে হবে যাতে ভুল ভ্রান্তি একেবারেই না থাকে।
শায়মার বই এক রঙ্গা এক ঘুড়ি হতে প্রকাশিত হবার কারণে আমি অনেক ব্লগারকেকে দেখেছি কথা হয়েছে এটি আনন্দের। সেদিন শিপু এসেছিল, নেক্সাস ভাই, নীল আকাশ, হাবিব স্যার সবার সাথেই আমার দেখা হয়েছে আরো অনেকেই আলাপ কথা প্রশংগে শায়মার এই কংকাবতীর কথা নিয়ে আলোচনা করছে।
অভিনন্দন প্রিয় শায়মা।
টুকটাক ভুলের জন্য আন্তরিক দুঃখ প্রকশ করছি। একটী বই একেবারে নির্ভুল করে ছাপা কঠিন তবে আমাদের চেষ্টা থাকেও তবু কম্পোজার, প্রুফ রিডার তারাও মানুষ বলে দু একটা ভুল বইয়ে থাকে এবং তাকে সবাই স্বাভাবিক ধরে নেয় বলে রক্ষা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৫
হাবিব বলেছেন:
বাহ! কি সৌভাগ্য আমার! এ যে আমাদের সবার প্রিয় নীলভাই সরাসরি উপস্থিত!
ভাইয়া, প্রথমে আপনার সাথে কথা বলতে ভয় ভয় লাগছিলো, কি না কি বলবো। শেষমেশ সাহস করে বলেও ফেললাম। আমি খুব সুন্দর করে হাসিমুখে উত্তর দিলেন। আমি তখনও জানতাম না আমার আগে যিনি কথা বলছেন তিনিই নীলআকাশ! আপনার সাথে যখন প্রথমে নীলআকাশ ভায়া কথা বলছিলেন কখন তাকে কঙ্কাবতি কিনতে দেখে ফলো করি। আপনার সাথে কথা বলতে গেলেন তখন চুপি চুপি শুনছিলাম কি বলেন। শুনলাম, বললো যে তিনি নীলআকাশ। আপনার সাথে কথা বলে ঘুরে তাকিয়ে দেখি নীলআকাশ নাই। কই যে হারিয়ে গেলো ভীড়ের মাঝে পেলামই না।
কালকে মেলায় গিয়ে লেখাজোকা কেনার ইচ্ছা আছে। আপনাদের সবগুলো বই পাঠক প্রিয়তা পাবে সেটাই আশা করি।
মানুষমাত্রই ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক। শায়মা আপুর বই ভবিষ্যতেও পাবো বলে আশা রাখি। বইটি দূর্দান্ত হয়েছে তা যে কেউ বলবে। ছোটখাটো ভুলগুলো পাঠক সহজ ভাবে নিবেন বলেই আমার বিশ্বাস। ঘুড়ির নাম একদিন সবার মুখে মুখে থাকবে বলেই আমার বিশ্বাস। অনেক দূর এগিয়ে চলেন প্রিয় ভাই। সে পথের রেখা ধরে আমরাও এগিয়ে যেতে চাই। দোয়া করবেন ভাইয়া। ভুল বলে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে নিবেন আশা করি।
২৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আর লাভ ইউ ভাইয়ামনি!!!! @ নীলভাইয়া!!!!!!
আমি অল্প একটু দুঃখ পেয়েছি কিন্তু বেশি পাইনি কারণ আমি জানি তুমি কত্ত কত্ত কেয়ারিং একটা মানুষ ভাইয়া!
আর এই অল্প একটুও পেতাম না যদি না আমার শত্তুররা হাসবে মনে মনে এটা না ভাবতাম!!!!!!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০১
হাবিব বলেছেন:
আমি অল্প একটু দুঃখ পেয়েছি কিন্তু বেশি পাইনি কারণ আমি জানি তুমি কত্ত কত্ত কেয়ারিং একটা মানুষ ভাইয়া!
-- সত্যিই কেয়ারিং না হলে তোমাকে সামাল দিতে পারে????
আর এই অল্প একটুও পেতাম না যদি না আমার শত্তুররা হাসবে মনে মনে এটা না ভাবতাম!!!!!!! (
---- এ যুগের মেয়েরা শ্বশুরবাড়ি যাবার সময় কাঁদে মানুষদের দেখানোর জন্য, তুমিও দেখি তেমন কথা বলতেছো????
কি সাংঘাতিক মেয়ে!!!
৩০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২১
শায়মা বলেছেন: ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৬ ০
লেখক বলেছেন: কাঠখোট্টা, স্বৈরাচারী হলে কেমন করে???.. ( (
হা হা কঙ্কাবতী পড়ে বুঝোনি!!!!!!!!!
আহা আমার আরবাজ চৌধুরী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
হা হা হা আর একটা কথা মনে পড়ে করুণাধারা আপু নাকি মনিরা আপু কোন আপু যেন লেখাটা ধারাভিকভাবে লেখার সময় বলেছিলো-
আল্লার দোহাই লাগে আরবাজকে ফিরাও না !!!!!!!!!! হা হা হা হা হা হা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩১
হাবিব বলেছেন:
আপু একটা কথা বলি, তুমার এই দৃঢ়তা দেখে মনে হয় তুমি লেখিকা না; লেখক!
হায়রে শক্তি রে...........
আর হ্যাঁ, লাভ ইউ কারে বললা???
৩১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপনার কথায় বইগুলোর আরো বিস্তারিত উঠে আসতে পারতো যাই হোক যখন নিজেই সময়কে দায়ী করেছেন কি আর করার। ওরা সবাই আমার প্রিয় লেখক। ব্লগ বাড়িতে শাইমা আপু একাই একশ। শাইমা আপুকে জানে না এমন ব্লগার হয়তো কেহ নেই। কাউসার ভাই ওনিতো একটি আলোক বর্তিকা। কবি সাহেবের কবিতা নিয়ে আবারো সময় করে কিছু বলবেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৬
হাবিব বলেছেন:
মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই, রাত্রি জানবেন। আসলেই, ঠিক বলেছেন। আরো কিছু বলা যেত। কাজের ফাঁকে সময় বের করা অনেক কষ্ট হয়ে যায়। তারপরেও আমার ধারণা ছিলো অনেকেই তাদের মতামত জানাবেন মন্তব্যে। কিছুটা উঠে এসেছে অবশ্য।
শায়মা আপু, কাওসার ভাই আর লতিফ ভাই সম্পর্কে যা বলেছেন তা একদম ঠিক বলেছেন। আপনার মন্তব্যও শেয়ার করতে পারেন। সময় করে পোস্ট আপডেট করবো ইনশাআল্লাহ
৩২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৪
শায়মা বলেছেন: ঐ শুধু ছেলেরা দৃঢ় হবে নাকি!!!!!!!!!!!
এহ রে আসছেন!!!!!!!!
তবে আমি বড়ই ভালো মানুষ..... শুধু দরকার পড়লেই জীব বেরিয়ে যায় .....
লাভ ইউ ভাইয়ামনি!!!!!!
তোমাকেও বললাম!!!!
সুজনভাইয়া থ্যাংক ইউ সো মাচ!!!!!!!!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৩
হাবিব বলেছেন:
হা হা হা..........
কারে আমি কি কইলাম। শায়মা মনি কে এ কথা বলার আগেই আমার ভাবা উচিত ছিলো।
ব্লগপরী শায়মা বলে কথা.......
গোস্তাখী মাফ করবেন মহারাণী........
জিব বেরুক, পানি না বেরুলেই হলো। পানি পরলে আবার গলায় গামছা বেঁধে রাখতে হবে।
ওমা.......... কই কি। তোমাকেও অনেকগুলা লাভ ইউ।
অটোগ্রাফ দিবা নাকি নিজে নিজেই নকল করবো???
৩৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: নকল করো!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৮
হাবিব বলেছেন:
মানুষ তো গুণীজনের কাছ থেকে শিখে, তাদেরকে নকল করে।
আমি না হয় করলাম একটু। তাতে কি গুণীর কদর কমবে??
৩৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: @সায়মা আপু, তুমার লিখনীতে যখন ভেসেছিলাম তখন মনে হতো এই লেখক এতোদিন কোথায় ছিল! প্রোফাইলে ক্লিক করে দেখে নিয়েছি কতোবার, নিকটার আয়োকাল। কিন্তু অনিয়মিত মনে হলেও নিকটির গুনের তারিফ করতে ভয় হতো এমন লিখন শৈলীর গুনিজনকে কদর করতে গিয়ে যদি হেরফের হয়। না জানি কিছু মনে করে। ভয়ে ভয়ে কয়েক বার কয়েকটি মন্তব্য করেও গিয়েছিলাম। প্রতিমন্তব্যগুলো কেনো জানি দাঁধায় ফেলতো। কিন্তু গুনাক্ষরেও চিনতে পারিনি। আমার প্রিয় সায়মাপুটিই যে এই গল্পের স্রষ্টা।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৩
হাবিব বলেছেন:
শায়মা আপু যেমন আন্তরিক তেমনিই গুণি। মন্তব্যের উত্তরগুলো খুবই যত্ন করে দেন সবসময়। মন্তব্যের প্রতি উত্তরে আবার না আসলে যেন কেমন লাগে। আপুর কথা শুনে বারবার মন্তব্য করতে ইচ্ছা করে। ব্লগে একেক সময় একেক নিকে লিখে সবার মন জয় করে নিয়েছেন অল্প সময়ের মধ্যে। তাইতো ভৃগু দাদা বলেছিলেন, একই অঙ্গে কত রুপ!
শায়মা আপুর প্রশ!সার জন্য আবারো আপনাকে ধন্যবাদ সুজন ভাই! শুভ রাত্রি
৩৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা সুজন ভাইয়া!!!!!!!
আমিও ঘূর্ণাক্ষরেও চাইনি আসলে প্রকাশিত হতে।
পরে লেখার পরে সেই না চাওয়াটা চলে গেলো ....
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৫
হাবিব বলেছেন:
গোমটা খুলে গেলো, আর সবাই শায়মা আপুকে দেখে চিনে ফেললো!!!!
ওমা..... এ যে আমাদেরই শায়মা......!!
৩৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বইগুলোর সফলতা কামনা করছি .....
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩
হাবিব বলেছেন: আপনার মনোবাসনা পূর্ণ হোক কবির ভাই। আশা করি ভালো আছেন পরিবারের সাথে
৩৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৩
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
প্রিয় হাবিব ভাই; প্রথমেই কৃতজ্ঞতা রইলো আমার মত আনকোরা একজন কলম সৈনিকের বইটি কষ্ট করে সংগ্রহ করার জন্য। আপনি যে দু'জন গুণী ব্লগারের বইয়ের সাথে আমার বায়স্কোপ নিয়ে পাঠক প্রতিক্রিয়া দিলেন এটা আমার জন্য অনেক সম্মানের। দু'জনই ব্লগে আমার অনেক সিনিয়র, সম্মানিত। বায়স্কোপের প্রথম গল্পটি পড়ে আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুব প্রীত হলাম। আশা করি, বাকি গল্পগুলোও পড়লে ভাল লাগবে।
দোয়া করি, আগামী বইমেলায় আপনার একটি বই যেন আসে। আপনার লেখনীতে বাংলা সাহিত্য সমৃদ্ধ হোক এই দোয়া রইলো। আবারো কৃতজ্ঞতা রইলো প্রিয় হাবিব ভাই। আবার মেলায় আসলে দেখা করবেন, প্লীজ। আমি ১৪ তারিখ থেকে "উৎস প্রকাশন" (প্যাভিলিয়ন ২২) বসবো।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬
হাবিব বলেছেন:
প্রিয় কাওসার ভাই, আপনার বইয়ের সফলতা কামনা করি। স্বার্থক ছোট গল্পকার হিসেবে আপনার সুনাম সবার মুখে মুখে থাকবে একদিন, সেই কামনা করি। সেদিন যেন গর্ব করে বলতে পারি, আমাদেরই একজন ভাই। আমাদের কাওসার ভাই।
আপনার নমনীয় আচরণ আমাকে মুগ্ধ করেছে।
৩৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৭
আরোগ্য বলেছেন: আমার বই না কিনলে মন্তব্য করবো না।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭
হাবিব বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য, আপনার বই বেরুলে দুই কপি কিনবো। এক কপি আমার এক কপি আয়েশার।
৩৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
মোস্তাফিজ কারিগরের আঁকা আমার বায়স্কোপের প্রচ্ছদটি খুব আলোচিত হয়েছে। এজন্য আজকের "ডেইলি স্টার" পত্রিকা রিপোর্ট করেছে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
হাবিব বলেছেন: ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালি কণা বিন্দু বিন্দু জল গড়ে তোলে মহাদেশ সাগর অতল। আপনার এই ছোট ছোট সফলতা একদিন বড় হবে অনেক। যার ছাঁয়ায় আরাও এগিয়ে যাব
৪০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৪
আরোগ্য বলেছেন: একজন ব্লগারেরও অটোগ্রাফ পেলাম না। লেখকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
হাবিব বলেছেন: আমাকে দেখেছেন তবুও ডাক দেন নি। ডাক দিলে শুধু অটোগ্রাফ না, ফটোগ্রাফ দিতাম।
৪১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫২
ল বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় হাবিব ভাই,
দেরি হয়ে গেলো আপনার এমন বিশ্লেষণমূলক লেখাটি দেখতে -
যাই হোক আপনার সুন্দর রিভিউটা পেয়ে অনেকবার পড়লাৃম।
আপনার যতগুলো ইস্যু দিয়েছেন জীবনের ব্যাকরণের জন্য তা যদি প্রকাশক বলে দিতে বই ছাপানোর আগে তবেই ভালো হতো,
নবীন লেখক হিসাবে আমার কি ই বা করারা আছে তবো আগামীতে এই জিনিসগুলো মাথায় রাখবো।
শায়মা আপু ও কাওসার চৌধুরীর জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা ওরা নিজ গুণে গুণান্বিত লেখক।
আপনার আমপারার অপেক্ষায় আগামী বইমেলায় দেখা করার বাসনা পূর্ণ হোক।
ভালো থাকুন। +++
পোস্ট টি প্রিয় তে রাখলাম ভুল থেকে হবে শিক্ষা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১
হাবিব বলেছেন:
প্রিয় লতিফ ভাই, আপনার বই আমার কাছে ভালো লেগেছে। যে বিষয়গুলো উল্লেখ করেছি তা আপনি দেশে থাকলে হয়তো হতো না। আর একটা কথা, কবিতার নিচে কবিতা লিখার তারিখ উল্লেখ করলে আরো ভালো হতো।
সময় করে বইটি সম্পর্কে বিস্তারিত কথা হবে। ছাড় হবে না।
আমপাড়ার অনুবাদের জন্য আপনার আগ্রহ আমাকে নতুন করে লেখার প্রেরণা দিলো। জানিনা আল্লাহ কতটুকু সহায়তা করবেন। দোয়া চাই। আপনার জন্যও শুভ কামনা নিরন্তর।
৪২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
প্রিয় আরোগ্য ভাই; মনে হচ্ছে আপনার বাড়িতে গিয়ে একখান অটোগ্রাফ দিয়ে আসতে। স্যরি, ভাইজান এই অবলা পিচ্চি লেখককে বদদোয়া দিয়েন না। প্লীজ। ১৪ তারিখ থেকে আছি; আসবেন কিন্তু।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
হাবিব বলেছেন: আরোগ্য যদি বিরিয়ানি খাওয়ায় তবে বাড়িতে যাইয়েন, নইলে যাইয়েন না। অটোগ্রাফও দিয়েন না।
৪৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আপনার স্বাধীন মন্তব্য অনেক ভাল লেগেছে। অনেক ভাল লাগল পাঠ প্রতিক্রিয়া ।
আমি কিনে আনলাম মাত্র । নিজে পড়ে তারপর মন্তব্য করব ।
ধন্যবাদ হাবিব ভাই ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গ্রেট ভাই, আপনার সুন্দর মন্তব্য প্রদানের জন্য। আপনার রিভিউয়ের অপেক্ষায় রইলাম জন্য। সতত সুস্থ থাকবেন।
৪৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫৬
নীল আকাশ বলেছেন: @ এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শায়মা হকের বইয়ের ব্যাপারে আপনার পর্যবেক্ষণ ঠিক। তবে শব্দটি মনে হচ্ছে তাঁর মুদ্রাদোষের মতো, ভালো সম্পাদনার প্রয়োজন ছিল বইটির। নীল আকাশ হয়তো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে বই পড়েন না, কারণ তিনি শায়মার বইয়ের শেষ পৃষ্ঠার যে ছবি দিয়েছেন, তাতেও লেখক এক জায়গায় পরপর দুই বাক্যে "তবে" শব্দটি লিখেছেন।
উনি আমার মন্তব্যটা ভালো করে পড়েনি। আমি বলেছি আমি ৮১ পৃষ্ঠা পর্যন্ত ভালো করে পড়েছি। শেষ পাতায় আমি যাইনি এখন। উনি আমার মন্তব্য না পড়ে কিভাবে এটা বলল?
@ বানান ভুল আপুর দোষ না, প্রেসের মিসটেক! প্রেসের মিসটেক না।
আমি ইদানিংকালই লিখেছি! তবে তিতলী বানানটা দু জায়গায় দু রকম হলে মিসটেক আছে। আমার দোষ নাই !
আমি ঠিকই বলেছি ইদানিংকাল নিয়ে। আমি এই গল্প ব্লগেও খুব ভালো করে পড়েছি। আমি আপুর লেখার স্ট্যাইল জানি। বানান ভুল হয়েছে তীতলী নিয়ে ৮১ পাতায়। এটা কোন ভাবেই লেখকের দোষ না। এটা প্রথম থেকে হলে বুঝতাম। হুট করে এক ফর্মায় যেয়ে হয়েছে।
ধন্যবাদ এবং ব্লগের সব লেখকদের জন্য শুভ কামনা রইল!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
হাবিব বলেছেন: আপনার শুভকামনা পৌঁছে যাক সবার কাছে। সামনের বই মেলায় আপনার বই পাবার অপেক্ষায় রইলাম।
আমাদের সবার ভুল বুঝাবুঝির অবসান হোক। হৃদ্যতা বজায় থাক আমাদের মাঝে
৪৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:১৯
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: @নীল আকাশ, আপনার মন্তব্য খুব ভালো করে পড়েই প্রতিমন্তব্য করেছি। একটি গ্রন্থের এক পৃষ্ঠায় যদি এতগুলো বানান ভুল থাকতে পারে, সে গ্রন্থের ৮০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত পড়ে আপনি কেবল একটি ভুল পেয়েছেন, তাও আবার মানুষের নামে, অবিশ্বাস্য; এজন্যই মন্তব্যটি করা। যাহোক, আপনাকে অনুরোধ করব না যে ১-৮০-এর মধ্যে রেন্ডমলি একটি পৃষ্ঠার ক্রিনশট দেন আমাদের, কারণ ভুল ধরা আমার উদ্দেশ্য নয়। আমার উদ্দেশ্য মোহমুগ্ধ প্রশংসার চেয়ে নবীন লেখকদের উপকারী সমালোচনা করা। হ্যাপি ব্লগিং।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
হাবিব বলেছেন:
গঠনমূলক সমালোচনা আমি সব সময় সাধুবাদ জানাই।
আমাদের মাঝে বন্ধু ভাব বজায় থাক সব সময়।
হৃদ্যতায় গড়ি সুস্থ সমাজ।
শুভরাত্রি মামুন ভাই
৪৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৯
শায়মা বলেছেন: মামুন ভাইয়া যাই বলো তাই বলো নীলভাইয়া মানে প্রকাশক নিজেই বলে গেছেন এই সব বানান ভুলভালের জন্য সব দায় ভাইয়ার। আরও যত্ন করে করা উচিৎ ছিলো!
আর সত্যি কথা বলতে বইটা আমার হাতে আসেনি। আর ঐ পৃষ্ঠার ছবি যখন দেখি তখন খেয়ালও করিনি কি ভুল না ভুল কারণ তখন মাথায় শুধু বইটা ছেপেছে এটাই ঘুরছিলো।
যাইহোক এরপর থেকে এই ব্যপার একদম মাথায় রাখবো।
প্রুফ রিডিং কে এক নং এ রাখবো ভাইয়া।
থ্যাংকস আ লট ...
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৪
হাবিব বলেছেন:
হুম তাইতো। নীলদা এসে তোমাকে বাঁচাইছে। নইলে তুমি গেছিলা।
আমাকে প্রুফ রিডার রাইখো। টাকা লাগবো না। আমার নামটা দিও বইয়ে
৪৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪৯
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: অসাধারণ রিভিউ। নিরপেক্ষ আর গঠনমূলক।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৬
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া অর্থনীতিবিদ, আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য
৪৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৬
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আমার মনে হয় আমরা পাঠকরা, একটা বিষয় বারবার ভুল করছি। বানান ভুল হতেই পারে একটা বইয়ে। আমরা মানুষ, ফেরেস্তা নই! কিংবা কম্পিউটারও নই! কোন লেখক কি ইচ্ছে করে নিজের লেখায় বানান ভুল করবেন? ধরুন ৫ বা ১০টা বানান ভুল তারপরও রয়েই গেল!
লেখক প্রকাশককে পান্ডুলিপি জমা দেবার পর এখন তাহলে প্রুফ রীডারের কাজ কি? প্রেসে যাবার আগে প্রেসের লোকজন কি করে?
আমি একজন লেখক। আমার কাছে একজন লেখকের লেখার ঢরন/স্ট্যাইল, থীম, বিষয়বস্তু, চরিত্র চিত্রন, কথপোকথন আর দৃশ্য বর্ননা অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বানান পরের মূদ্রনেই ঠিক করে ফেলা যাবে, এটা খুবই তুচ্ছ একটা ব্যাপার। কিন্তু আমি যেই বিষয়গুলি ভালো করে চেক করি সেটা ঠিক করে ফেলা এত সহজ নয়! এটাই হচ্ছে একজন পাঠক আর লেখকের মধ্য পার্থক্য!
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
হাবিব বলেছেন: একেক লেখকের একেক ধরনের বৈশিষ্ট্য থাকে। সবায় তাদের নিজের অবস্থান থেকে স্বতন্ত্র হবেন এটাই স্বাভাবিক। পাঠকের মাঝেও ভিন্নতা রয়েছে। তাদের ভালো মন্দ জানাবেন এটাই বাস্তব।
মানুষ হিসেবে কেউ ভুলের উর্ধ্বে নয়। তবে যত কম ভুল হবে ততই মঙ্গল।
ধন্যবাদ নীলআকাশ ভাই। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আশাকরি, এরপর দেখা হলে লুকোচুরি করবেন না।
৪৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৭
ফয়সাল রকি বলেছেন: হাবিব স্যার, রিভিউ পড়লাম।
কিন্তু এতো এতো মন্তব্য পড়ার ধৈর্য্য হলো না, পরে আবার আসবো।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
হাবিব বলেছেন: ফয়সাল ভাই, আপনার বইয়ের রিভিও দেব সময় করে। সব সময় সুস্থ থাকুন, দোয়া করি।
৫০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২
শায়মা বলেছেন: রকি ভাইয়া মন্তব্য পড়ো !!!!!!!!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
হাবিব বলেছেন:
রকি ভাই যে বিজি মানুষ। পড়বে না। আমি নিশ্চিত।
তুমি হেরু, তোমার কথা শুনে নাই
৫১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
করুণাধারা বলেছেন: রিভিউ চমৎকার হয়েছে, হাবিব স্যার। পোস্ট, মন্তব্য, প্রতি মন্তব্য সবকিছুই বইগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা দিল। এমন পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ হাবিব স্যার।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৪
হাবিব বলেছেন: করুণাধারা আপু, আপনার চমৎকার মন্তব্য ভালো লাগলো। আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য!
৫২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আমি রিভিউ লিখবো না, দায়িত্ব আপনার উপর দিয়ে দিলুম
দায়িত্ব অন্যের কাঁধে দিতে আরাম মিলে
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
হাবিব বলেছেন: তাজুল ভাই, দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিলুম। দোয়া করবেন।
৫৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫০
ল বলেছেন: কোথায় আপনি হারিয়ে ফেলেছি!!!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪২
হাবিব বলেছেন: এই তে আমি লতিফ ভাই। হারাইনি, আছি আপনাদের ভালোবাসার মাঝেই। আসলে সময়গুলো বড্ড বেয়ারা হয়ে গেছে। আবার যে কবে ব্লগে বসতে পারবো বুঝতেছি না
৫৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৯
সোহানী বলেছেন: ভালোলাগলে রিভিউ স্যার ভাই।
তবে কংকাবতী আগেই পড়ার কারনে সব জানি। কিন্তু আপনি যেভাবে ভুল ধরেছেন লাইন/কমা/বানান............... আমি মরছি । এই জীবনে বই বের করা হবে না আর বের করলেও আপনাকে পড়তে দেয়া হবে না। কারন বানানে আমি ভয়াবহ, দাড়ি কমা সবকিছুকে এক মনে হয়........হাহাহাহা
আর ল ভাইয়ের কবিতায় আগ্রহ থাকলো পড়ার জন্য। যদিও আমি কবিতা কম বুঝি, আমি হলাম গদ্যের লোক।
কাউসার আসলেই কাউসার। এসেই যে সব কিছু জয় করে নিয়েছে। আমি জানি সে ভালো কিছুই নিয়ে আসবে। পড়ার অবশ্যই আগ্রহ থাকলো।
তবে লেখাজোকা পড়ার আমন্ত্রন রইলো। ওটা পড়ে অবশ্যই রিভিউ চাই। আফটার অল শায়মা আর লিটনভাই এবং কি করির অনেক শ্রম সেখানে আছে।....... এটা ব্লগারদের বই, না পড়লে কিন্তু চলবে না
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
হাবিব বলেছেন: সোহানী আপু, আসলে আমরা সবাই নিখুত বই চাই। যে বই সহজ সরল, যতটা ভুল মুক্ত। কঙ্কাবতি কিছু টুকটাক ভুল ছাড়া ভালো হয়েছে। কিন্তু যা ভুল সব চোখে পরে সহজেই। আপনি বই বের করেন আপু সাথে আছি। ফ্রিতে প্রুফ রিডিং করে দেব। খালি আমার নামটা বইয়ে দিয়েন। ...
লতিফ ভাইয়ের কবিতাগুলো দারুণ হয়। তবে একটা সিক্রেট বলি, ওনার বইয়ের কবিতার চাইতে ব্লগে যেগুলো দিয়েছেন সেইগুলো বেশি ভালো.....
লেখাজোকার জন্য ৪ বার বইমেলায় গেছি। পাই নাই...........
রাগ করছি..... তবে বই মেলায় আবার গেলে নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ। আরো চার বার যাবার ইচ্ছা আছে........
আপনার বইয়ের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকবেন সোহানী আপু
৫৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪০
হাবিব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই মাহমুদুর রহমান
৫৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৯
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: সুন্দর রিভিউ লিখেছেন...
লতিফ ভাইয়ের বইটি সংগ্রহে ইচ্ছে আছে।
শায়মা আপুর বইয়ের যে ভুল ধরিয়ে দিয়েছেন তা খুবই ভালো একটি কাজ।
খুব সুন্দর রিভিউ লিখেছেন। বইটি বেস্ট সেলার হওয়া উচিৎ ছিল আমার মতে। আর
"আমার মা ছিলেন অপরূপা সুন্দরী।
এই লাইনটা তো এভাবে হবে বলে আমার মনে হয়।
"আমার মা ছিলেন অপরূপ সুন্দরী।"
আমাদের দুর্ভাগ্য এখন মানুষ ফেসবুকের প্রচার দেখে বই কিনে। এটাই স্বাভাবিক। কিছু মাবুষ আছেন যারা লেখকের প্রিয়জন হবার জন্য বইয়ের রিভিউ দেন। এবং তোষামোদ করেন। আর মানুষ তা দেখে না জানি কি বই কিনতেই হবে।
এভাবে পাঠককে ঠকানো হয়। লেখককেও ঠকানো হয়। কারণ লেখক তখন নিজের ভুল শুধরানোর সুযোগ্য হয় না।
কাওসার ভাই একজন প্রচার বিমুখ লেখক। তাই আমরা পাঠকদের উচিৎ তাঁদের বইয়ের কিছুটা প্রচার করা যেহেতু বইটি মানসম্মত একটি বই
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
হাবিব বলেছেন:
আকতার ভাই, খুব সুন্দর কথা বলেছেন।
"আমার মা ছিলেন অপরূপ সুন্দরী" হবে বলে মনে হয়।
--আমারও মনে হচ্ছে।
আমাদের দুর্ভাগ্য এখন মানুষ ফেসবুকের প্রচার দেখে বই কিনে। এটাই স্বাভাবিক। কিছু মাবুষ আছেন যারা লেখকের প্রিয়জন হবার জন্য বইয়ের রিভিউ দেন। এবং তোষামোদ করেন। আর মানুষ তা দেখে না জানি কি বই কিনতেই হবে।
---আমি এমন কথা বলবো না যে মানুষ প্রতারিত হবেন। আমি চাই সঠিক তথ্য তুলে ধরতে।
এভাবে পাঠককে ঠকানো হয়। লেখককেও ঠকানো হয়। কারণ লেখক তখন নিজের ভুল শুধরানোর সুযোগ্য হয় না।
-- একদম ঠিক বলেছেন।
কাওসার ভাই একজন প্রচার বিমুখ লেখক। তাই আমরা পাঠকদের উচিৎ তাঁদের বইয়ের কিছুটা প্রচার করা যেহেতু বইটি মানসম্মত একটি বই
-- আসলেই তাই। বইটি পাঠক প্রিয়তা পাচ্ছে এবং পাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৩১
রাকু হাসান বলেছেন:
স্বাধীন পাঠ প্রতিক্রিয়া প্রদানের জন্য ধন্যবাদ । ভালো লাগছে পাঠ । বেশ ভালো লিখছেন । বইগুলো সংগ্রহ করার অপেক্ষায় আছি । শুভকামনা হাবিব ভাই ।