নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।
রাত তখন প্রায় সাড়ে দশটা বাজে। কেরোসিনের হারিকেনটা তখনও নিভু নিভু করে জ্বলছিলো। বড় ঘরের দক্ষিনের জানালাটা খোলাই থাকে প্রতিদিন। আবহাওয়া যে গরম তাতে খোলা না রেখেও উপায় নেই। জানালা দিয়ে হু হু করে বাতাস আসছে। সে বাতাসে লাইলির খোঁপা ছাড়া চুলগুলো যেন উড়ছিলো। যে খাটে ফরহাদের ছেলে দুটো ঘুমুচ্ছে সেই খাটে লাইলি জানালার কাছে বসে কি যেন ভাবছিলো। কাঠের আলমারি দিয়ে আলাদা করা আরেকটা খাটে ফরহাদ শুয়ে আছে। মাথা উঁচু করে মাঝে মাঝেই লাইলির দিকে নজর রাখছিলো ফরহাদ।
- এখনো ঘুমাওনি কেন লাইলি?
- ঘুম যে ধরতাছে না। ঘুমামু কেমনে?
- ঘুম না ধরুক, আসো আমি তোমাকে ধরছি......।
- কি যে কন না আপনে....!
লাইলির চোখ দু'টো অচেনা এক খুশিতে জ্বলজ্বল করছে। হারিকেনের নিভু নিভু আলোতে যেন স্পষ্ট দেখতে পেল ফরহাদ।
- ওরা কি ঘুমাইছে?
- হ, মেলাকখন আগেই ঘুমাইছে.....
- এই খাটে আসো গল্প করি।
উঠতে গিয়েও প্রথমবার কি মনে করে যেন আসলো না। থেমে গেলো অব্যক্ত কোন শঙ্কায়। একটা বাদুর ঘরের পাশে বিচি কলার বড় একটা গাছে ডানা ঝাপটে উঠলো। সেই শব্দে আবার বাস্তবে ফিরে এলো যেন। সম্বিৎ ফিরে পেয়ে দেখে ফরহাদ লাইলির হাত ধরে টানছে।
- কি হলো, কি ভাবছো? আসতে বলতেছি না?
বাড়তি কোন কথা না বাড়িয়ে লাইলি বসা থেকে উঠে এলো। ফরহাদের তার পাশে নিয়ে বসালো লাইলিকে। কেমন যেন ভয় ভয় করছে। ফরহাদ তখনও তার পাশেই বসা। ফরহাদের ডান হাতটা লাইলির বাম উরুতে রাখলো আলতো করে। লাইলি চমকে উঠলো যেন। এতো গরমের মাঝেও শরীরে কাটা দিচ্ছে। শীতকালে বেশি শীত লাগলে এমন লাগে, তবে এই গরমের মধ্যে শরীরের পশমগুলোর এমন আচরনের সাথে লাইলি পরিচিত নয়। কি মনে করে যেন ফরহাদই উঠে গেলো। টেবিলের উপর রাখা বাতিটা একেবারে নিভিয়ে দিলো। সাথে থাকা গ্যাস লাইটের আলোয় এপাশে আসলো ফরহাদ। আবারো একই জায়গায় বসলো এসে। এবারে লাইলির গাঁ ঘেসে। লাইলির নিশ্বাসের শব্দ স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছে ফরহাদ। কিন্তু কোন কথা বলছে না। বিছানায় শুতে বলার সাথে সাথেই শুয়ে পড়লো। লাইলি যেন এর অপেক্ষায় করছিলো। আমাবস্যার এমন রাতে সামাজিকতার কথা ভুলে গেলো দু'জনেই। লাভ ক্ষতির সমীকরণ করার চিন্তাও করলো না মেয়েটে। সমাজ কি মেনে নিবে তাদের সম্পর্ক?
সকালে উঠার অভ্যাস আগে থেকেই লাইলির। ফরহাদ ঘুম থেকে উঠার আগেই উঠান ঝাড়ু দেয়া শেষ রোজকার মতো। রান্নাও বসানোর আয়োজন করছে চুলায়। যেন পাঁকা গিন্নি! আজকে আরো নতুন উদ্যোমে বাড়ির কাজগুলো করছে। ফুলের উপর ভ্রুমর বসলে ফুলগুলো যেমন ফল হবার প্রস্তুতি নেয় লাইলির মনেও যেন তেমন আনন্দ। ঘুম থেকে উঠে লাইলিকে পাশে না পেয়ে জানালা খুলে বাইরে তাকালো ফরহাদ। লাইলিকে আগের চেয়ে ফূর্তিতে কাজ করতে দেখে ফরহাদ যেন স্বস্তি পেলো। ভেবেছিলো লাইলি হয়তো আর এ বাড়িতে কাজ করতে চাইবে না। হয়তো ফরহাদের সামনে মুখ দেখাতেও লজ্জা পাবে। কিন্তু তার কোনটাই হলো না। ফরহাদের মেয়ে ইতোমধ্যেই উঠে পড়েছে ঘুম থেকে। লাইলি টিউবয়েল থেকে মাটির কলসিটা ভরে রান্না ঘরে রেখে তখনই বের হচ্ছিলো। পেছন থেকে ফরহাদের মেয়ের ডাকে ঘুরে তাকালো।
- লাইলি আপা, তোমার পায়জামায় দাগ কিসের?
হাত দিয়ে দেখালো ফরহাদের মেয়ে। কান্ড কারখানা সব দেখছিলো ফরহাদ জানালা দিয়ে উঁকি মেরে। মাথায় হাত দিয়ে দাঁতে জিব কামড়ে ধরলো, " সর্বনাশ, মেয়েটা কি সব বুঝতে পারলো তাহলে? কি বোকা যে লাইলি, রাতের জামাটা এখনো পড়ে আছে, বদলাইনি এখনো! কি রেখে কি যে উত্তর দিবে?"
- এইডা তো কচুর কস, কাইলক্যা যে নতি আনতে গেছিলাম তোমার মুন নাই?
- হ, হ...... বাড়িতে গিয়া বদলিয়া আহো, যাও।
লাইলিও মনে মনে ভাবছে, রক্তের দাগ কোত্থেকে এলো! কচুর লতি আনতে গিয়ে তো ক্ষেতে নামেনি। তাহলে......?
ঘরে থেকে সেলোয়ার কামিছ নিয়ে পাগাড়ের ঘাটে আসার সময় লাইলি তার বাবার সামনে পড়লো। এতো সকালে তো মেয়ে গোসল করে না কখনো, তাহলে আজকে কেন....... ভেবেই মেয়েকে ডাক দিলো ইলিমউদ্দিন।
- কি রে লাইলি, নাহিবার যাস নি?
- হ বাবা....., লাইলি উত্তর দেই।
-তা এতো বিহানেই কেন? তোর পিছে কি ভরাইছোস এতো?
ফরহাদের মেয়েকে যেমন উত্তর দেই, বাবাকেও সে একই কথা বলে এড়িয়ে যায়। গোসল করতে নেমে সেও চিন্তায় পড়ে যায় এই দাগ নিয়ে। এক বদনা পানি মাথায় ঢালতে ঢালতে মনে পড়ে গতকাল রাতের কথা। মনে পড়তেই লজ্জা লজ্জা লাগছিলো। কেমন যেন অন্যরকম অনুভূতি হয়েছিলো কিছু সময়ের জন্য। প্রথমে একটু ব্যাথাও পেয়েছিলো, কিন্তু সেই স্বর্গীয় অনুভূতির সামনে ব্যথাকে ব্যাথা মনে হয়নি। তাই বিষয়টা ভুলেই গিয়েছিলো।
তাড়াতাড়ি গোসল সেরে ও বাড়িতে যেতে হবে। সকালের রান্না সারতে হবে। মেয়েটা আবার স্কুলে যাবে। পুরাতন গামছায় চুলগুলো মুছতে মুছতে ফরহাদের উঠানে এসে দাঁড়ালো লাইলি। ফরহাদ তখন মুখে ব্রাশ নিয়ে পাগাড় পাড়ের দিকেই যাচ্ছিলো। লাইলিকে দেখে ফিরে আসলো। ফরহাদের মন থেকে শঙ্কা দূর হলো।" যাক মেয়েটা সব সামলে নিয়েছে ভালো ভাবেই। বুদ্ধি আছে বলতে হবে মেয়েটার।
চলবে....
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৩
হাবিব বলেছেন:
ওকে ঠিক আছে, এখন থেকে সময় নিয়েই লিখবো।
কোন শব্দের কথা বলছেন ভাই?
চুলগুলোকে উড়িয়ে দিলাম, ফরহাদের ছেলেগুলোকেও ঘুমপাড়িয়ে দিলাম।
আপনার পরামর্শ মনে থাকবে নীল আকাশ ভাই.... সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: নীল আকাশ ভাইয়ের কথাটা মাথায় রাইখেন
সুন্দর হয়েছে
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
হাবিব বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে আপু, শুভ সকাল
৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩৩
ল বলেছেন: হাবিব ভাই,
খুব তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে কিছু ভাব হারিয়ে যাচ্ছে -- এই যেমন ধরুন গত পর্বে কিছু অসামঞ্জস্যপূর্ণ পেলাম -- জলদি করে ইমারজেন্সি -- বাংলা ও ইংলিশ একি ---
লাইলীর জন্য প্রসাধনী --
রাতে হাসপাতালে থাকতে না দেয়া- এগুলো দেখে নিবেন.
রক্তেদ দাগ বা গোসাল করা নিয়ে লাইলীর বাবার মতামত পরিস্কার নয়।
দারুণ ডেলিভারিতে সমৃদ্ধ লেখা - পড়ার অপেক্ষায়।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩২
হাবিব বলেছেন:
লতিফ ভাই, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আসলে আমরা যখন হাসপাতালে যাই তখন "জরুরী বিভাগ"কে ইমারজেন্সিই বলি। সেই ভাবধারা থেকেই বাক্যটি লিখা। তারপরেও আপনার কথা ঠিবআছে, এখানে জরুরী বিভাগ লেখাই বেশি যুক্তিযুক্ত।
লাইলির জন্য টুকটাক লিপস্টিক, মুখের ক্রীম- এইগুলো আনতো বলে এখানে প্রসাধনী কথাটা আনা হয়েছে। অন্যকিছু কি লেখা যায় এখানে?
জ্বি ভাই, কুমুদিনী হাসপাতালের সে সময়ের নিয়ম এমনই ছিলো। এখন কি খবর আমি জানিনা।
লাইলির বাবা শুধু বলেছিলো "এগুলো কিসের দাগ কাপড়ে?" শুধু প্রশ্নটাই করেছিলো। উত্তরটা আগের মতোই ছিলো। মানে ফরহাদের মেয়েকে যা বলেছিলো সেটাই।
আপনার পাশে থাকলে আশাকরি লেখার মান বাড়বে। আগামী দিনেও পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করবেন আশাকরি।
৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভাষা তো একটু সংযত হতে পারত।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৫
হাবিব বলেছেন: ওকে সাজ্জাদ ভাই, চেষ্টা করবো।
৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাবনা বরাবরের ন্যায় সুন্দর। বেশ! চলতে থাকুক....
আগামীর অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় হাবিব ভাইয়ের গোটা পরিবারকে।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮
হাবিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পদাতিক ভাইয়া, পাশে থেকে উৎসাহ দেয়ার জন্য। প্রিয় ভাইয়ের গোটা পরিবারের উপর শান্তি বর্ষিত হোক
৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৪২
আরোগ্য বলেছেন: ঠিক আছে। আমার পড়তে বিরক্তি লাগেনি। যথেষ্ট মার্জিত ছিলো। চলুক। পাশে আছি।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪০
হাবিব বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যে উৎসাহিত করে কৃতজ্ঞতার বন্ধনে বাঁধলেন। ভালো থাকবেন আরোগ্য।
৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: ভালো লেগেছে।
তবে, অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।
শুভ কামনা রইল।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩
হাবিব বলেছেন: মাহের ইসলাম ভাই, ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম। অপেক্ষায় রাখার জন্য দু:খ প্রকাশ করছি। আরেকদিন বিরক্ত করবো গল্পের শেষ পর্বে। আশাকরি পাশেই থাকবেন। ধন্যবাদ ভাইয়া
৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:১৫
অন্তরা রহমান বলেছেন: আমার মনে হচ্ছে লেখাটার গতিটা একটু ধীর করা প্রয়োজন। প্রথম পর্বের বিল্ড আপ সুন দর ছিল। এখন হচ্ছে ডেসক্রিপশন। সেটা যত ঝরঝরা হয়, ততই ভালো। একটু সময় নিয়ে, একটু ভেঙ্গে আলতো করে বলুন। তাড়া নেই। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪৬
হাবিব বলেছেন: অন্তরা আপু, আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞ আমি। সুন্দর করে পরামরামর্শ দিয়ে গেলেন। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছেন জেনেও আনন্দ পেলাম। ভালো করার চেষ্টা করবো।
৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখার সময় তাড়াহুরো করবেন না।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭
হাবিব বলেছেন: ওকে রাজীব ভাই, ঠিক আছে।
১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১১
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: স্যার যথেষ্ট ভাল হয়েছে। তবে গল্পের মাঝে কিছু সাসপেন্স রাখুন।
-শুভকামনা
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯
হাবিব বলেছেন: পবিত্র ভাইয়া, আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সামনে ভালো করার চেষ্টা করবো। সে নাগাদ সাথে পাবো আশাকরি।
১১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫
আনু মোল্লাহ বলেছেন: বেশ সুন্দর হয়েছে।
চলতে থাকুক গল্প।
শুভেচ্ছা নিবেন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
হাবিব বলেছেন: পোস্টের প্রশংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ আনু ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
১২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আরেকটু সময় নিয়ে লিখলে সুখপাঠ্য হতো।
ভালই হয়েছে-----------++++++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১২
হাবিব বলেছেন: ওকে ভাই ঠিক আছে, এরপর থেকে গল্পে আরো সময় দিবো। পোস্টে প্লাস ও লাইক প্রদানের জন্য অনেক ধন্যবাদ মাইদুল ভাই।
১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: আগামীতে লাইলীর কোন দাগ ছাড়াই গল্প এগুক
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০০
হাবিব বলেছেন: আমিও তাই চাই, কিন্তু তা কি সম্ভব?
১৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যা ঘটার তাই ঘটল!
উপরে প্রজ্ঞা বিজ্ঞদের মতের পর আর কিছু বলার নেই।
স্ট্রেইট নুডিজম নগ্নতা! একটু লুকুচুরির ছোঁয়াতেই তা শিল্প!
আগামী পর্বের অপেক্ষায়
+++
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০২
হাবিব বলেছেন:
কি আর করার, নতুন হিসেবে এইটুকু সয়ে নিবেন আশা করি। শিখার তো সময় পড়েই আছে তাই না.......?
লাইক ও প্লাস প্রদানের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া
১৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পের সেটিং ঠিকি আছে ভাষাগত ভাবগত ত্রুটি চোখে পড়ল। তাড়াহুড়া করা চলবে না। লিখার গতি একটু মন্থর হলে গল্পের রূপ আরো চমকাবে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৫
হাবিব বলেছেন: ঠিকআছে সুজন ভাই, চেষ্টা করবো। সুন্দর করে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ । শুভরাত্রি।
১৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪
নীলপরি বলেছেন: খুব ভালো লিখছেন । পরের পর্বের জন্য আগ্রহ থেকে যাচ্ছে ।
++
শুভকামনা
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০
হাবিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীলপরি। অনুপ্রাণিত হলাম। ভালো থাকবেন সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৭
নীল আকাশ বলেছেন: খুব তাড়াহুড়া করেছেন। কিছু শব্দ মুখে বলা যায় কিন্তু লেখার ভাষায় ব্যবহার করার উপযুক্ত নয়। আবেগের বহি:প্রকাশ নিয়ে ভালোই কাজ করতে হবে। এখানে বেশ গলদ দেখলাম। রক্তের ব্যাপারটা এত ডিটেইলস না লিখলেও কি হতো না?? মাথার চুল নৃত্য না বলে খোলা বাতাসে উড়ছিল বললে ভালো দেখায়। ঐ লাইনটাও অসম্পুর্ণ, ফরহাদের ছেলে দুইটা শোয় না হয় ঘুমায় হবে.........
আপাতত এটটুকুই থাক।
শুভ রাত্রী।