নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ বউটার মন খারাপ

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭



একমাত্র বউয়ের রোদ ঝলমলে মুখটাতে আজ কালো মেঘের ঘনঘটা। ঝড়-বৃষ্টি শুরু হবার আগে চারপাশ যেমন নি:স্তব্ধ হয়ে যায় তেমনি। তবে আশার কথা হচ্ছে রাগ আর অভিমানের মিশেলে দারুণ এক সৌন্দর্য খেলা করছে তার চেহারার বারান্দায়। অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে শিয়ালেরা কাজে বেরুনোর মত রাত নেমেছে মফস্বলের এই শহরটাতে। ছেলেটা ঘুমিয়ে আছে বলে ড্রিম লাইট ঠেলে আলো জ্বালাতে তাড়া দিলাম না। আমাদের মধ্যকার কথোপকথনও আর লম্বা করলাম না। পাছে ছেলেটা জেগে বাবা বাবা বলে গলায় ঝুলে পড়বে এক্ষুণি। ছেলেটার এই এক অভ্যাস। হাজার ঘুমে থাকলেও বাবার কন্ঠের স্বরটা কানে যাওয়া মাত্রই উঠে বসে। কোলে না নিয়ে আর উপায় নেই। দুহাত উচু করে এমন দৃষ্টিতে বাবার দিকে তাকাবে তাতে আমার জান দিতে আসা মালাকুল মউতের মনেও করুনার উদয় হবে। সেও বলবে, থাক! বরং আরেকটু অপেক্ষা করি। বাবা-ছেলেতে খুনসুটি লম্বা হোক আরেকটু।

অভিমানের জোয়ার খুব কষ্টে চেপে রেখেছে বউটি। আমার অমনুযোগিতা সেই অভিমানের জোয়ারে আলোড়ন সৃষ্টি করছে তা আমি এই ড্রিম লাইটের আলোতেও ঢের বুঝতে পারছি। আর উপেক্ষা করলে অভিমান আর উপেক্ষার তেজস্ক্রিয় বিক্রিয়া হবার সম্ভাবনা যে প্রবল তা আমার প্রত্যুৎপন্নমতি মন ঢের বুঝতে পারছে। ৪ নম্বর বিপদ সংকেত টের পেয়ে আমি তরী ভিড়ালাম উপকূলের কাছাকাছি। বউও এবার আশ্রয় খুজে নিলো আমার চওড়া বুকটাতে। আমি আর অপেক্ষা করতে পারলাম না। অভিমানের উৎপত্তি স্থলের খোঁজে নেমে পড়লাম। ভূমিকম্পের উৎপত্তি স্থল যত দূরে হবে ততই এর ক্ষতির সম্ভাবনা কম। এক্ষেত্রে অভিমানের সাথে ভূমিকম্পের বেশ মিল লক্ষ্য করা যায়। এই সব টুকিটাকি ভূগোল বিশারদ না হলে সংসার ধর্মে মওলানা হওয়া যায় না। আমি অবশ্য মওলানা হতে পারি নি। খাদেম কেবল। মওলানা হবার ইচ্ছা আমার নেই। কেন নেই সে কথা আরেকদিন বলা যাবে। আজ বউয়ের মন খারাপের পদার্থ-রসায়ন উদঘাটন করা যাক।

একটা মেয়ের সাথে বেশ বন্ধুত্ব আমার বউয়ের। মেয়েটা অবশ্য এই দেশের না। চাইনিজ মেয়ে। চ্যাং চ্যুং করে কি সব বলে ওরা আমি কিচ্ছু বুঝি না। বউ দেখি খুব হাসে ও সব ইলু বিলু চ্যং চুং শুনে। আমি মাঝে মাঝে তাল দেই সেই রসবোধে। তবে কখনো কখনো সঠিক সময়ে হেসে উঠতে না পারলে বিপদ হয়ে যায়। মেয়েটা চাইনিজ বলে ওর ভাষা ইংলিশ সফটওয়্যার দিয়ে কনভার্ট করে বুঝে নেয় বউটি । অল্প সময়ের পরিচয়ে বউটা চাইনিজ মেয়েকে বেশ ভালো বন্ধু বানিয়ে ফেলেছে। এর আগেও এক বান্ধবী ছিলো। সেও চাইনিজ। তার সাথে ওর ব্রেকাপ হয়ে গেছে। ব্রেকাপের কারন আমি জানি কিন্তু এখন বলতে চাচ্ছি না। বর্তমানের বন্ধুর ঘটনার সারসংক্ষেপ শুনতে হবে আগে। ঘটনার সামারি যা শুনলাম তা শুনে আমি হাসবো না কাঁধবো বুঝতে পারছি না। আমি শুধু স্বান্তনা দিয়ে গেলাম।

ঘটনা বলতে শুরু করলো বউ। চাইনিজ মেয়েটার একটা ছেলে বন্ধু আছে। ছেলে বন্ধুকে দেখে বউয়ের খুব একটা সুবিধার মনে হয়নি বলে আগে থেকেই মেয়েটাকে বারণ করেছিলো ছেলেটার কাছে না যেতে। ছেলেটার আগে একটা প্রেম ছিলো। আগের প্রেমিকা চলে গেছে ছ্যাকা দিয়ে। তাই আমার বউয়ের বান্ধবীর কাছ থেকে সহানুভূতি নিচ্ছে। ছেলেটা আর বউয়ের বান্ধবী ক্লাসমেট। সেই ভগ্ন হৃদয়ের মলম লাগাতে লাগাতে একদিন ওদের মাঝে প্রেম হয়ে যায়। বেশ চলছিল ওদের প্রেম। বউও আশা করছিলো ওদের শুভ পরিনয় হোক সহজ সরল মেয়েটি ছেলেটাকে অন্ধের মতো বিশ্বাস করে। এভাবে প্রেম চলতে চলতে হঠাৎ একদিন সেই প্রাক্তন প্রেমিকা ফিরে আসে। প্রাক্তন তার ভুল স্বীকার করে। ছেলেটাও ওই মেয়ের প্রতি এতোটাই দূর্বল ছিলো যে আগের সবকিছু ভুলে আবার প্রাক্তনকে বর্তমানের চাইতেও বেশি সময় দেই। আস্তে আস্তে বর্তমান প্রাক্তন হয়ে যায় আর প্রাক্তনকে নিয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্নে মশগুল ছেলেটি। তবুও ছেলেটিকে অবিশ্বাস করে না বউয়ের বান্ধবী। আগের মতোই ছেলেটিতে ভালোবাসে। ওকে সহযোগিতা করে বিভিন্ন বিষয়ে। এই সব রঙ্গ লিলা দেখে বান্ধবীর প্রতি চরম নাখোশ আমার বউ। নাখোশ হবেই বা না কেন! আমি বউয়ের স্থলাভিষিক্ত হলে আমিও এমন করতাম। আরেকটি ঘটনাতো চরম ভাবে আমার বউকে বিধ্বস্ত করেছে। সেই ঘটনার কারনেই আজ বউয়ের মনটা খারাপ। গত কয়েকদিন আগে চায়নাতে একটা ডান্স কম্পিটিশনে বউয়ের বান্ধবী একটা আবেদন জমা দেয়। আবেদনটি পাঠায় ঐ কথিত প্রেমিকের মাধ্যমেই। এদিকে ফিরে আসা আগের প্রেমিকাও আবেদন জমা দিবে। ছেলেটি জানে যদি বর্তমানের প্রেমিকা প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় তাহলে প্রাক্তন মানে ফিরে আসা প্রেমিকা ডান্স কম্পিটিশনে টিকবে না। তাই আর বর্তমান প্রেমিকার আবেদন জমা দেয় না। মেয়েটি এই ঘটনা বুঝতে পারে যখন তখন আর আবেদনের সময় নেই। ছেলেটিকে আবেদন না জমা দেয়ার কারন জিজ্ঞেস করলে সাত-পাঁচ একটা বুঝ দেয়। মেয়েটা মেনেও নেই সেই বুঝ। তবুও অবিশ্বাস করে না ছেলেটিকে। আমার বউ শত বুঝানোর পরও ঐ ছেলের পিঁছেই ঘুরে মেয়েটি। অনেক বকাঝকাও করেছে মেয়েটিকে। তবুও কাজ হয় নি। সেই ছেলে ছাড়া নাকি ও বাঁচবেই না। এই সব ঘটনা চোখের সামনে দেখে কি আর মন মেজাজ ঠিক রাখা যায় বলেন! তাইতো আজ বউয়ের মন খারাপ।

এখন আপনারা প্রশ্ন করতে পারেন আমার বউ এত কিছু জানলো কি করে? আসলে এই ঘটনাগুলো ঘটেছে বউয়ের চোখের সামনেই। ওর স্মার্ট ফোনে। ঘটনা হইলো গিয়ে আমার বউ ইদানিং চাইনিজ রুমান্টিক ড্রামা দেখা শুরু করেছে। আর এই ড্রামার এক নায়িকার এমন প্রতারণার স্বীকার হওয়া কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না ও। এখন আপনারাই বলুন কি বলে স্বান্তনা দিবো বউকে?

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি ভাবছিলাম, আপনার এলাকায় চীনারা কাজ করছে।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৪

হাবিব বলেছেন: আমার এলাকায় অনেক চীনা নাগরিক আছেন, যারা কাজ করছেন। চীনারা ইংরেজী জানেন না। তাদের সাথে ট্রান্সলেটর ব্যবহার করে কথা বলতে হয়।

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সান্ত্বনা দিতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারেন! :) তাই নীরব থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে মনে হয়।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮

হাবিব বলেছেন: স্বান্তনা দিয়েছি একটা। তবে বিপদে পড়তে হয়নি। আমি বলেছি যদি কখনো ফিল্ম বানাই তাহলে তোমার বান্ধবীকে টপে রাখবো..... :)

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: আমার এলাকায় অনেক চীনা নাগরিক আছেন, যারা কাজ করছেন। চীনারা ইংরেজী জানেন না। তাদের সাথে ট্রান্সলেটর ব্যবহার করে কথা বলতে হয়।

শেখ হাসিনা ভয়ংকর ভুলগুলোর মাঝে এটা চরম একটা ভুল পলিসি; চীনাদের চেয়ে আমাদের মানুষেরা কম দক্ষ নয়; উনি আমাদের লোকজনকে বেকার করে রেখেছেন।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৫

হাবিব বলেছেন: চীনারা কাজের সময় প্রচুর মোবাইল টিপে, খাবার সময় প্রচুর মোবাইল টিপে। রুমের ভিতর নেট পাইনা বলে সিড়িতে দাঁড়িয়ে মোবাইল টিপে। পায়খানার সময় মোবাইল টিপে। মোট কথা, ওরা মোবাইল টিপে ২৪ ঘন্টাই। কাজ করে কখন সেটাই বুঝিনা। অবশ্য সবাই একরকম না। দেশের মানুষকে বেকার রেখে চীন ভারতের লোকজনদেরকে কাজে লাগানো হচ্ছে। দেশের সব সেক্টরেই।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, এখন সব জায়গায় ত্রিফলার (ত্রিভূজ প্রেম) জয়জয়কার । তা দেশ কিংবা বিদেশ ছায়াছবি কিংবা বাস্তব জীবন সব জায়গায়। সেই ক্ষেত্রে পীর বাবা না হয়ে বউয়ের জন্য খাদেম হওয়া অধিক নিরাপদ। কারন, পীর হলে সময় মিলবেনা বউকে দেয়ার মত আর খাদেম হলে সবসময় চোখের সামনেই থাকবে প্রিয়তমা । তখন আর দো-তরফা থেকে ত্রিফলার সম্ভাবনা থাকবেনা।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০১

হাবিব বলেছেন: ত্রিভুজ চতুর্ভজ ছাড়া নাটক সিনেমা হয়ই না আজকাল। ওসব দেখে দেখে উচ্ছন্নে যাচ্ছে মানুষজন। পীর-খাদেম থিওরির সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত।

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১২

নাহল তরকারি বলেছেন: ইলেকট্রনিক এর মত সংসার ও ওদের টিকে না।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

হাবিব বলেছেন: তবে চীনারা সব কিছুতেই এগিয়ে যাচ্ছে। আগামীতে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিবে চীন

৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: কিছুদিন আগে এক ব্লগার বলেছিলেন, প্রথম যখন বিয়ে করি...........কথাটা আরেক ব্লগার খপ করে ধরে ফেলেছিলেন। এখন আপনি শুরুতেই বলছেন, একমাত্র বউয়ের রোদ ঝলমলে মুখ.......এই কথাটা আবার কে কিভাবে নিবে, কে জানে। এর পিছনে কোন লুক্কায়িত কিছু নাই তো!!! :P

ডিম লাইটের মানে কিছুটা বুঝতে পারি, ড্রিম লাইটের ব্যাপারটা কি? আপনি চাইনিজদের সাথে কাজ করেন, আর এরা বিভিন্ন ইনোভেটিভ জিনিস জোড়াতালি দিয়ে তৈরীতে ওস্তাদ। এই লাইট জ্বালালে কি স্বপ্ন দেখতে সুবিধা হয়? নাকি স্বপ্ন কালারফুল হয়? ব্যাপারটা বিস্তারিত ব্যাখ্যা করবেন দয়া করে। :-B

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৩

হাবিব বলেছেন:



প্রশ্ন নম্বর-০১: এর পিছনে কোন লুক্কায়িত কিছু নাই তো!!! :P
উত্তর: ধুর মিয়া, সবাইরে আপনের মত ভাবেন ক্যান... :)

প্রশ্ন নম্বর-০২: ড্রিম লাইটের ব্যাপারটা কি?
উত্তর: ফেইরি লাইটকে আমি ড্রিম লাইট বলি। এই লাইট জ্বালিয়ে রাখলে স্বপ্ন দেখা যায়, যেটা ইচ্ছা সেই স্বপ্নই দেখতে পাবেন...... :P


৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২২

শেরজা তপন বলেছেন: মান কি ভেঙ্গেছে নাকি এখনো আকাশে মেঘ জমে আছে??

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৫

হাবিব বলেছেন: মান ভেঙেছে ভাই, এখন আববহাওয়া স্বাভাবিক আছে.... :)

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: বেশ তাহলে সারা রাত ড্রিম লাইটটা জ্বালায় রাখেন :D

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩০

হাবিব বলেছেন: আচ্ছা........ :P :P

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ভূমিকম্প থেরাপি ভালো লেগেছে।বাকি বিষয়ে আমিও খুব ধন্দে পড়লাম।তাইতো আপনার পরিবারের জাতীয় ক্ষত সান্ত্বনা দিতে গিয়ে অন্য পক্ষে চলে গেলে ব্লগ পাড়ায় টেকা দুষ্কর হয়ে যাবে...
অস্থিরতা জেনেও বলছি দুর্যোগ কেটে যাক।
শুভেচ্ছা আপনাকে।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৭

হাবিব বলেছেন: দাদা, বউদের সম্পর্কে বুঝে শুনে পা ফেলতে হয়। কখন কি বলে ফেলি তা আবার হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনা প্রবল। অস্থিরতা কি আর কাটে সহজে। ধমকা হাওয়ার মতো। একটা কেটে গেলে আরেকটা আসে

১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন্তব্য লিখে ফেলছিলাম -
মাইরের উপ্রে ওসুদ নাই ;)

পরে ভাবলাম স্যারের একমাত্র বউ , ম্যাডাম বলে কথা। সুতরাং স্যারের উচিত দায়িত্ববান স্বামী হিসবে টিভি ভেঙে সিরিয়ারেল মাঝে ইন করে। টিসুম টিসুম করা। আশা করছি ড্রিমলাইট আছে সমস্যা হবে না

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪০

হাবিব বলেছেন:




ঢিসুম ঢিসুম বুঝি, কিন্তু বুবু টিসুম টিসুম জিনিসটা কি? ক্লিয়ার কইরেন।

মাইরের উপ্রে ওসুদ নাই ........আমার ঘাড়ে মাথা একটা:)

১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ঢিসুম ঢিসুম ফাইটীর জসীম করে চায়নাদের উপরে সেসব কি চলবে?? তাই টিসুম টিসুম

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৪০

হাবিব বলেছেন: আইচ্ছা, ট্রাই কইরা দেখমুনি

১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা। লাস্ট প্যারায় এসে সব মজা উজাড় করে ঢেলে দিয়েছেন :)

এ দেশে বউ পাগলা আছে মাত্র দুইজন। প্রথম জন হলেন আমি নিজে, আর দ্বিতীয় জন ওয়ান অ্যান্ড অনলি হাবিব ভাই :) বউদের মন আর কেউ বুঝতে পারে না এদেশে।

লেখার সাবলীলতা ও আপনার রসবোধ আমাকে মুগ্ধ করলো।

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৪৩

হাবিব বলেছেন:




খলিল মাহমুদ ভাই, আমি যে সেন্স থেকে লিখেছি আপনিও সেই সেন্স থেকেই পড়েছেন। আমার লেখাটাকে স্বার্থক মনে হচ্ছে আপনার এমন মন্তব্য মনে হচ্ছে।

এ দেশে বউ পাগলা আছে মাত্র দুইজন। প্রথম জন হলেন আমি নিজে, আর দ্বিতীয় জন ওয়ান অ্যান্ড অনলি হাবিব ভাই :) বউদের মন আর কেউ বুঝতে পারে না এদেশে।
........ :P

আবারো দারুণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে। ভালো থাকবেন সবসময়।।

আপনাকে কি এখনো প্রতিদিন মশারী টানাতে হয়....?..... =p~

১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সান্ত্বনা দিতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারেন! :) তাই নীরব থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে মনে হয়।

সহমত।

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৪৪

হাবিব বলেছেন: সবাই পাশ কাটিয়ে গেলে চলবে?

১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ রাত ৩:২৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই সময় বউ রাগ করলে বেশী ভালো। ইমো ,ওয়াটসপ ম্যাসেঞ্জারে ভালো সময় কাটবে ;)

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৪৪

হাবিব বলেছেন: এইসব বললে চাকরি থাকবেনা।

১৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: বড়ই জটিল পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে । আপনার বউয়ের চাইনিজ বান্ধুবীটির একটা ফটুক দিলে ভালা হইতো । বুঝতে আরও সুবিধা হইতো ! :D

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৪৮

হাবিব বলেছেন: আইচ্ছা, দিবোনি আবার। তবে ফটো চাইতে গেলে আবার কোন ঝামেলায় পরতে হয় কি না কে জানে....... :)

১৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

জটিল ভাই বলেছেন:
ডিম লাইটের দাম বুঝি বাড়লো :P

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৪৮

হাবিব বলেছেন: বউরা বললে স্বামীরা বেশি দাম দিয়েই কিনতে বাধ্য থাকিবেন। তাও আবার হাসিমুখে..... :)

১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:০২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লেখক হাবিব ভাই বলেছেন:

আপনাকে কি এখনো প্রতিদিন মশারী টানাতে হয়....?..... =p~ =p~

বলতে পারেন, ঘরে ঘরে স্ত্রীদের বিরুদ্ধে এটা আমার একটা আন্দোলন- মশারি টাঙাইয়া ঘুমাইতে হবে। আমার বান্ধবী তো এইরকম, প্রয়োজনে না খাইয়া থাকিব, তবু মশারি খাটাইব না।

যাই হোক, রাত্রিবেলা প্রতিটা ঘরে ঢুকে মশারি খাটানো হয়েছে কিনা তা চেক করার পবিত্র দায়িত্ব শেষমেষ নিজ স্কন্ধেই তুলিয়া নিয়াছি। বাচ্চাকাচ্চারা অনেক সময় ভান কইরা ঘুমাইয়া থাকে, আর আমাকে তখন হাসিমুখেই মশারিটা খাটাইয়া কোনা গুঁইজ্য দিতে হয়।

বছরের আনুমানিক ৬ মাস, মে থেকে নভেম্বর-ডিসেম্বর মশা থাকে না। এরপর মশার অত্যাচারে মইরা যাইতে ইচ্ছা করে।

০২ রা অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫১

হাবিব বলেছেন: আপনার মশারী বিষয়ক পোস্টগুলো পড়ি মাঝে মাঝে।। তবে আমার পর্যবেক্ষণ হচ্ছে " যে পুরুষ নিয়মিত মশারী টানায় সে বিবাহিত জীবন ঠিকভাবে উপভোগ করতে পারে।"

১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এক চাইনিজ কাহিনী কইতে গিয়া কত কাহিনী হাহাহাহ
ভুয়া ভাই ড্রিম হলো চায়না ভাষা বুঝবেন না

বাংলাদেশী হলো ডিম..... আবার আন্ডা বুইঝেন না।

যাই হোক কাহিনী ভালো লাগলো

০২ রা নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭

হাবিব বলেছেন: :) :)

১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: চিনারা পারেনা এমন কোন কাজ নেই।

ভাই আপনার সমস্যাটার সমাধান হয়েছে ?

০২ রা নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৮

হাবিব বলেছেন: না ভাইয়া। এখনো সমাধান হয়নি

২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার, আপনার সমস্যার সমাধান কি হয়েছে? আপনি চাইলে উত্তর দিতে পারেন ; না চাইলে নাও দিতে পারেন। সমস্যা নেই। তবে আপনার জন্য আমার আন্তরিক দু'আ রইলো। ভালো থাকবেন।

০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৪৪

হাবিব বলেছেন: খোঁজ নেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো। এখনো সমাধান হয়নি।

২১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট পড়তে পড়তে আমার ভাবনাটাও ১ নং মন্তব্যের সূত্র ধরেই এগিয়ে যাচ্ছিল। পরে ব্যাপারটি খোলাসা হলো।
রসাত্মক বর্ণনায় মুগ্ধ হ'লাম। পোস্টে প্লাস। + +

২৪ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৬

হাবিব বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভাইজান, আগ্রহ নিয়ে পড়ার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.