নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের ওয়াজ মাহফিল নিয়ে কিছু কথা

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৩




চলছে ওয়াজের মওসুম। চারপাশে ওয়াজ মাহফিলের ছড়াছড়ি। অমুক হুজুর, তমুক হুজুর, ফেসবুক হুজুর, আন্তর্জাতিক হুজুরদের দৌরাত্মে টেকা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। সারাদিন কাজের পর রাতে শান্তিতে ঘুমানোর উপায় নেই। চারপাশে উচ্চশব্দের ঠেলায় কান ঝালাপালা। কি করবেন বলুন। কার কাছে নালিশ জানাবেন? ওয়াজ মাহফিলের বিরুদ্ধে কিছু বললে তো আবার আমি নাস্তিক উপাধি পাবো। আমার চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করে ছাড়বে। কেন ভাই, আপনি ওয়াজ মাহফিল করবেন ভালো কথা মাইক ছাড়া করা যায় না? যারা মাহফিল শোনার তারা তো সেই মাহফিল স্থলে গিয়েই শুনতে পারবে। দুই-তিন কিলোমিটার পর্যন্ত লোকের ঘুম নষ্ট করার কি কোন দরকার আছে? শুধু কি মানুষের ঘুমের সমস্যা! এখন চলছে এইচএসসি পরীক্ষা, থাকতে পারে কোন মুমূর্ষূ রোগী অথবা শিশু। তাছাড়া এমন কোন বিধান কি আছে যে, মাইক দিয়ে কিংবা অন্যের কষ্টের কারন হয় এমন ভাবে ইসলাম প্রচার করার?

এখনকার মাহফিলগুলোতে কি হয় আমরা সবাই জানি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মাহফিলের উদ্দেশ্য থাকে মসজিদ-মাদ্রাসা কিংবা গোরস্থানের উন্নয়ন কল্পে। আসল উদ্দেশ্য থাকে তহবিল বাড়ানো। মানুষের হেদায়াত করার কোন উদ্দেশ্য থাকে কিনা আমার জানা নেই। তাই যদি থাকতো তাহলে বক্তা একটা কথা বলে শ্রুতাদেরকেই উদ্দেশ্য করে বলতেন না যে, ঠিক কিনা বলেন! আরো জোড়ে বলেন ঠিক কিনা!

মাহফিল করবেন ভালো কথা করুন। এ উপলক্ষে চাঁদা কেন তুলতে হবে? রাস্তার গাড়ি থামিয়ে টাকা তুলে সেই টাকা দিয়ে বক্তা দাওয়াত করে ইসলাম প্রচারের এমন আজগুবি নিয়ম এই দেশে কবে থেকে চালু হলো আমার জানা নেই। তবে এই নিয়মের আমি তীব্র বিরোধী। যেখানে ইসলামের শিক্ষা হচ্ছে অন্যের কাছে হাত না পাতার শিক্ষা, সেখানে চাঁদা উত্তোলন করা এবং সেই টাকায় মাহফিলের আয়োজন করা কিভাবে ইসলাম সম্মত হতে পারে তা আপনাদের কাছে প্রশ্ন রেখে গেলাম।

মাহফিলের আরেক অত্যাচারের নাম দান করা। মাহফিল শেষে মাইকে ঘোষণা আসে অমুকে ১০ হাজার বলুন মারহাবা। অমুকে ২০ হাজার .... বলুন মারহাবা। চেয়ারম্যান সাব ১ লাখ জোরে জোরে বলুন মারহাবা! এমপি সাব ২ লাখ দিলে তো তাকে বক্তা সাহেব একেবারে জান্নাতের দরজাতেই রেখে আসে পারলে। আচ্ছা বলুন তো একজন চেয়ারম্যানের বেতন কত! একজন এমপি বা চেয়ারম্যান যে টাকা দিলো সে কিভাবে দিলো? কার টাকা মেরে মাহফিলে কিংবা মসজিদে দান করলো? এমপি সাহেব-মন্ত্রি সাহেব যে টাকা দান করলেন সেই টাকা সাধারন জনগনের জন্য বানানো রাস্তার কিংবা কোন প্রকল্পের মেরে দেয়া টাকা কি নয়? এই সব টাকা খেয়ে হুজুর সাহেবরা যদি দুর্নীতির বয়ান করে তা কতটুকু ফলপ্রসু হবে?

যে ব্যক্তি দান করলো ১০/২০ হাজার টাকা তাকে আপনি মারহাবা দিলেন অথচ ১০০/২০০ টাকা দানকরা গরীব রিকশাওয়ালার টাকার দিকে ফিরেও তাকালেন না। ছোট দান বলে মাইকে ঘোষনাও করলেন না। বাহ বাহ বাহ। কি দারুণ আপনাদের ইসলাম প্রচারের নমুনা!


মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৭

ইসিয়াক বলেছেন: আমাদের এলাকায় বছরের পাঁচ সাতবার ওয়াজ মাহফিল হয়।ওয়াজ মাহফিল মানে অনেক টাকার লেনদেন আর বিশাল খাওয়া দাওয়া।আসরের নামাজের আগ থেকে শুরু হয় বিভৎস আওয়াজ। রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়। বাচ্চারা পড়াশোনা করতে পারে না।ঘরে বাইরে সর্বত্র টেকা দায় হয়ে যায়। এত এত মাইক শব্দ দূষণ।প্রায় প্রত্যেক এলাকায় অসুস্থ রোগী থাকে।কি যে বিরক্তিকর কি বলবো। তারপর অসত্য বয়ান তো আছেই। বন্ধ হোক এসব। সেই সাথে বন্ধ হোক যত্র তত্র মাইকের ব্যবহার।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫৩

হাবিব বলেছেন: প্রতিবাদ করতে গেলে আপনাকে এলাকা ছাড়া করবে লোকজন। কিছুই করার নেই। এ ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দরকার।

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মাহফিলে জ্বীনেরা উপস্হিত থাকে; আপনার বক্তব্যে জ্বীনেরা রাগান্বিত হতে পারে?

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৫৭

হাবিব বলেছেন: জ্বীন পরি বশ করতে পারি আমি

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২০

কালো যাদুকর বলেছেন: এই মুহূর্তে অনেক মাথা ব্যাথা নিয়ে ওয়াজ শুনছি। বাসার সামনেই তিনটে বড় বড় মাইক।
কিন্তু করারকিছুই নেই। এমনকি সাউন্ডের কারনে নামাজটি পরা যাবে না।
ভাবছি কোথাও চলে যেতে পারলেই ভাল হত।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৪

হাবিব বলেছেন: খুবই দুঃখজনক।

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এতো দিন কোথায় ছিলেন?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৫

হাবিব বলেছেন: কয়েকটা দিন ঝামেলার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি

৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৭

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: প্রতিবাদের চেষ্টা করবেন ..তারা বলবে বছরে তো একবারই,ভালো কথা একটু জোরে বলতে হয় । সামান্য দান করবেননা ,বিড়ি সিগারেটের পেছনে টাকা নষ্ট তো কম হয়না।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৭

হাবিব বলেছেন: আমার আশেপাশে প্রচুর মাহফিল হয়

৬| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৪

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ওয়াজ নছিহত ভাল জিনিস। মন্দ কি?
একটু কান পেতে শুনুন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৮

হাবিব বলেছেন: মাহফিলের নামে অত্যাচার করে

৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৪৩

সালামবাবুল বলেছেন: মাইকের আওয়াজ মাহফিলের মধ্যে সীমিত রাখা উচিত।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৯

হাবিব বলেছেন: এই কথা কেউই বুঝতে চান না

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাবিব,




জীবনে একবারই ওয়াজ শুনতে গিয়েছিলুম। আমার অভিজ্ঞতা মোটেও সুখকর ছিলোনা।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪০

হাবিব বলেছেন: বর্তমানে দেশে মাহফিল একটা সুন্দর ব্যবসা

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াজ মাহফিল মানে উৎসব। এই উৎসবে গ্রামের মানুষ আনন্দ পায়। কিছু শিখতে পারে। এখনকার ওয়াজে অনেক বিনোদন থাকে। সেটা গ্রামের মানুষ খুব উপভোগ করে। একজন ওয়াজকারী আনতে অনেক টাকা লাগে। আনুমানিক ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা। এই টাকা মসজিদ বা মাদ্রাসা কমিটি পাবে কই? সাধারণ মানুষদের কাছ থেকেই নিতে হবে।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৮

হাবিব বলেছেন: সত্য বলেছেন

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ ভোর ৬:৫১

রোবোট বলেছেন: রাজীব নুর, ওয়াজকারীকে কেন এত টাকা নিতে হবে? কোথায় আছে এত টাকার কথা?

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৯

হাবিব বলেছেন: ওয়াজ মাহফিল একটা ব্যবসা

১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:৩৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ওয়াজ নিয়ে লেখাটা সত্যই বটেই। সৌদিতে নাকি তাবলীগ জামাত নিষিদ্ধ করেছে I

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪০

হাবিব বলেছেন: উত্তম কাজ করেছে

১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এখন ইউটিউবে, ফেইসবুকে অনেক দামি দামি ওয়াজির বক্তব্য এক নিমেষেই পাওয়া যায়। সো টাকা নষ্ট, সময় নষ্ট করে ওয়াজ আয়োজন করার কি দরকার? মানুষও কেনো ওয়াজ শুনতে যায় যেখানে ঘরে বসে ৫০ টাকার এমবি কিনে রাতভর ওয়াজ শুনা সম্ভব।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪০

হাবিব বলেছেন: অধিকাংশ ওয়াজই কল্পকাহিনী

১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: রোবোট বলেছেন: রাজীব নুর, ওয়াজকারীকে কেন এত টাকা নিতে হবে? কোথায় আছে এত টাকার কথা?

কোথাও লেখা নাই। কিন্তু বাংলাদেশে এরকমটাই হয়। হচ্ছে। সরকার কিচ্ছু বলে না। তাই সাধারন মানূষও কিছু বলে না। যদিও এটা অন্যায়।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪২

হাবিব বলেছেন: সরকার কখনো মানা করবে না

১৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কঠিন প্রশ্ন। কিন্তু সমাজে এই দানবদের উৎপাতে বিনা বাক্যে চাঁদা দিতে বাধ্য হই। একসময় সহ্য করতে না পেরে বাড়ি বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছিলাম।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪২

হাবিব বলেছেন: দু:খজনক

১৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারী ভাবে ঘোষনা দিয়ে ওয়াজ বন্ধ করা দরকার।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:০৯

হাবিব বলেছেন: এই ভুল সরকার কখনোই করবে না

১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৯

বিটপি বলেছেন: ওয়াজ মাহফিল থেকে শেখার কিছু নেই। কতগুলো চাপাবাজ একটা শামিয়ানার নিচে বসে উলটা পালটা যা মনে আসে বকে যেতে থাকে। এর মধ্যে আবার একটু মজাও চলে। আগে গ্রামে গঞ্জে যাত্রাপালা চলত, এখন ওয়াজ চলে। এটা এক ধরণের বিনোদন বলতে পারেন।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১০

হাবিব বলেছেন: অনেকটাই ঠিক বলেছেন

১৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩৮

সোহানী বলেছেন: খুব ভালো বলেছো। এ মারহাবাওয়ালাদের জ্বালা যন্ত্রনায় পুরোনো ঢাকায় থাকাকালীন ঘুমাতে পারতাম না। এদের ধর্মীয় চাাঁদাবাজির লেবেল আছে বলে লোকজন কিছু বলতে ভয় পায়।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:১০

হাবিব বলেছেন: দেশের সব এলাকাতেই শীতকালীন এই অত্যাচার অব্যাহত।

১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

জ্যাকেল বলেছেন: এরা যা করতেছে তা প্রকাশ্য ধর্ম বিকৃতি। ইসলাম প্রচার করতে হইলে ইসলামের কেন্দ্রবিন্দু কোরআন থেকে আলোচনা করার কথা কিন্তু এরা কেচ্ছা কাহিনী আবোল তাবোল জিনিস যোগ করে ইসলামকে রিচুয়াল হিসাবে উপস্থাপন করে। ইসলামের ফোকাস হচ্ছে ভাল মানুষ হওয়া আর এরা ফোকাস করে নবীর ইজ্জত, আল্লাহর ইজ্জত ইত্যাদি ইত্যাদি। নবীর অবমাননাকে এরা খুবই স্পর্শকাতর হিসাবে বর্ণনা করে এবং লোকেদের অস্ত্র হাতে নিতে উদ্বুদ্ধ করে। এভাবে মুলত জঙ্গিবাদ চাষ হইতেছে।
সরকার কেন ইহার বিরুদ্ধে কাজ করতেছে না সেইটা বোধগম্য অবশ্যই। জনরোষ তৈরি হউক এইটা এরা চায় না, নিজের গদি ছাড়তে কে চায়?

কিন্তু কিছু একটা তো করা উচিত।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৬

হাবিব বলেছেন: আলগা আবেগ যতদিন থাকবে ততদিন কিছুই করা যাবে না। না আমি, না আপনি।

১৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:০১

খায়রুল আহসান বলেছেন: এসব আয়োজন ইসলামের নামে যথেচ্ছাচার!
মেট্রোপলিটান পুলিশের বিধি বিধান অনুযায়ী কিন্তু রাতের বেলা মাইক ব্যবহার করে শব্দ দূষণ কার্যকলাপ একেবারে নিষিদ্ধ। তবুও ওরা অনুমতি দেয়, মূলতঃ রাজনৈ্তিক কর্তৃপক্ষের সুপারিশে।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৬

হাবিব বলেছেন: দুই/একটা ছাড়া ওয়াজ মাহফিল মূলত একটা ব্যবসার জন্য করা হয়। মাহফিল শেষে কতটাকা কালেকশন হলো তার একটা লাভ লোকশানের হিসাব করা হয়। এই টাকা দিয়েই মক্তব/মাদ্রাসা পরিচালনা করা হয়।

২০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ভোর ৬:০৫

সাজিদ! বলেছেন: ইসলামকে চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেন, জ্ঞান দিয়ে মানব মনকে জ্বালানোর চেষ্টা করেন এমন ইসলামিক স্কলার বোধহয় বাংলাদেশে কম আছেন। দেশে ম্যাক্সিমামই হতাশার কথা বলেন, আনপ্রোডাক্টিভ ওয়েতে কথা বলেন, আমি বরং ইউটিউবে অনেক বিদেশী ইসলামিক স্কলারের লেকচার শুনবো আমাদের দেশে গড়পড়তা মানের কিছু মাহফিল থেকে। আজকাল প্রযুক্তির কল্যানে এত সোজা সবকিছু যাচাই বাচাই করা, মানুষ একটু সময় বের করলেই তো সফটওয়্যার / এপে এরাবিক শিখতে পারেন, তাফসীর পড়তে পারেন, নিজে যাচাই বাচাই করতে পারেন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩৫

হাবিব বলেছেন: গ্রামের মানুষ কিচ্ছা কাহিনীতে বেশি বিশ্বাস রাখে। তাদের কাছে সুর দিয়ে জলশা জমানো হুজুরই বড় মওলানা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.