![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাস দুয়েক আগের কথা। ঠান্ডাটা ভাল করে পড়বার আগেই ভাবলুম একটু দার্জিলীং ঘুরে আসা যাক। এক সকালে উঠে পড়লুম কোলকাতাগামী মৈত্রী এক্সপ্রেসের এসি কামরায়, সাথে গিন্নী।
যারা এরপর যাবেন আগে যাননি, জেনে নিন, ট্রেনের টিকিটটা বেশ আগে কাটতে হবে, নাহলে মুস্কিলে পড়বেন। এসি চেয়ারই নিবেন, কেবিন ভাল না, অস্বস্তিকর।
সন্ধ্যেবেলায় পৌছলুম কোলকাতায়। ট্রেন থেকে নেমে ট্যাক্সিতে করে ছোটবেলার বন্ধু দিলীপের বাসায় যাব। পথে যেতে যেতে দেখলুম প্রতিমার হাট, তখন কালিপুজো চলছিল। টানা ৭-৮ দিন ধরে পুজো, মাইক আর শেষে প্রতিমা বিসর্জন। কোলকাতা কর্পোরেশনের শোভন চাটুজ্জেের একেবারে ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্হা, কেউ কথা শোনেনা। গান বাজাবেই।
মেয়র শোভন চ্যাটার্জী।
মাইকে গান বেজেই চলেছে, সে এক ভয়াবহ অবস্হা! আবার সকালে অন্ধকার থাকতেই শুরু হত হেমন্ত, মান্না দে'র গান। রাত বারোটার পর একটু থামত। রোববারে বিসর্জন হলো তারপর একটু থামল! তবে বাজি পোড়ানো, বিসর্জনের রাতে ট্রাকে করে শত শত প্রতিমার গঙ্গার দিকে যাতায়াত বেশ ভালই লাগছিল।
আমার ভ্রমনটা তো রথ দেখা আর কলা বেচাও!
বেড়ানোর সাথে সাথে ডাক্তার দেখানোটাও প্ল্যানে আর কাজের মধ্যে ছিল। ক'দিন পর বেলভিউ হাসপাতালে নিজের শরীরটাকে
ডাক্তার নন্দীকে দেখিয়ে হালকা কিছু বাক্স প্যাটরা নিয়ে আয়েস করে রাতে উঠলুম হাওড়া- এনজেপি (নিউ জলপাইগুড়ি) সুপার ফাস্ট এসি এক্সপ্রেস ট্রেনে। টিকিট কাটা ছিল মাসখানেক আগে তাতেও ডব্লিউ এল মানে ওয়েটিং লিস্ট ছিল পরে আস্তে আস্তে কনফার্ম হয়েছে। কনফার্ম চেক করার জন্য একটা নম্বরে ফোন করলেই আপনাকে পুরো অবস্হাটা বলে দিবে। বন্ধু দিলীপ আলাদা গরম কাপড় নিতে বলল, তাই নিয়েছিলুম।
রাত ১১টা পাঁচে ছাড়বে। ট্রেন ছাড়লো নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশ্যে, কাঁটায় কাঁটায় ঠিক টাইমে, রাত এগারোটা পাঁচেই!! অবাক হলুম না। ইন্ডিয়ান রেলওয়ের সুনাম আছে।
পুরো ট্রেনটাই এসি আর শোবার বন্দোবস্ত আছে খুব ভাল। ট্রেন থেকেই কম্বল বালিশ চাদর তোয়ালে ইত্যাদি দেয়া হয়। চমৎকার ব্যাবস্হা। আমাদের রেলের লোকেরা অখাদ্য বগী ইন্জিন ইত্যাদি কেনাকাটায় যতটা তৎপর যাত্রীসেবার মান উন্নত করার ব্যাপারে তাদের ততটাই কম আগ্রহ।
খাওয়া দাওয়া করেই উঠেছিলুম, তাই ট্রেনে খাওয়ার কোন ঝামেলা ছিলনা। পরদিন সকাল নটায় হ্যাঁ ঠিক ন'টায় পৌছলুম এনজেপি মানে নিউ জলপাইগুড়ি।
অবশ্য ঘুম থেকে উঠেছিলুম সকাল ৬ টায়। হাত মুখ ধুয়ে সাথে আনা হালকা নাস্তা করলুম আর খেলুম ট্রেনের গরম গরম কফি, ১০ টাকা। চা কফি ছাড়া অন্য কোন হকার উঠলনা। নিষেধ আছে।
প্লাটফরমটা কমলাপুরের কয়েকগুন হবে। একটা বিশাল এসি ওয়েটিং রুম দেখলুম।
সিড়ি ধরে উঠে ম্যালা খানিকটা হেঁটে স্টেশনের বাইরে নামলুম। আমরা যাবো কালিম্পং। এনজেপি থেকে বাস কালিম্পং যায় না যায় শিলিগুড়ি বাস স্টপ থেকে কালিম্পং যেতে হবে।
শিলিগুড়ি জায়গাটা এনজেপি স্টেশন থেকে আধ ঘন্টার যাত্রা। একটা টেম্পোতে উঠে পড়লুম যাবো শিলিগুড়ি বাসস্ট্যান্ড। মাইল তিনেক হবে, চলে আসলুম আধ ঘন্টার মধ্যেই। শিলিগুড়ি বাস স্টপেজের কাউন্টার থেকে কালিম্পং যাবার টিকিট নিলুম ১০০ টাকায়। ভাল কথা বাস স্টপেজে ভিড় টিড় দেখলুমনা। লাইন ফাইন, ভিড় এসব নেই!
চমৎকার চকচকে মিনিবাসে যেতে হবে প্রায় সাত হাজার ফুট উঁচু কালিম্পং এ। কোনো হাক ডাক বা প্যাসেন্জারদের ডাকাডাকি নেই। পনের মিনিটের মধ্যেই রওয়ানা হলুম। পরিষ্কার রাস্তা, ভাঙ্গাচুড়া নেই। আধ ঘন্টা পর পাহাড়ে উঠা শুরু হল। বেশ ভাল রাস্তা। কিছু জায়গাতে বিটুমিন উঠা ছিল সেখানে হুড়মুড় করে কর্মিরা রাস্তা মেরামতের কাজ করছে।
পাহাড়ের গায়ে ছোট ছোট ঝর্ণা আর রেস্তোরা।
একটা রোস্তোরাতে বসে মোমো খেলুম। (মোমো এক ধরনের স্টীমে ভাপানো ময়দার পিঠা, ভেতরে পুর দেয়া থাকে, মরিচের ভর্তা দিয়ে খায়, খেতে বেশ মজা)।
আধ ঘন্টা পর আবার যাত্রা। বেলা দেড়টা নাগাদ কালিম্পং শহরে। মিনিবাস তো আমাদের নামিয়ে দিল বাস স্টপেজে, হোটেলে যাই কেমনে।এক ট্যাক্সিওয়ালাকে আমাদের হোটেলের নাম ঠিকানা দেখালুম,সে বলল দুশ টাকা। খিদে লেগেছিল, সুতরাং তাই সই, উঠে পড়লুম। ১০ মিনিটে হোটেল! ভাল কথা ওখানে রিকশা বা সিএনজি জাতীয় কিছুই নেই, ট্যাক্সিই ভরসা, অথবা পদযুগল। কিন্তু বাক্স প্যাটরা নিয়ে পাহাড়ি পথে চলা প্রায় অসম্ভব। হোটেলটা ছিল পশ্চিম বঙ্গ সরকারের টুরিজম লজ। ছবি নীচে।
আগেই টাকা দিয়ে কোলকাতা থেকে বুক করেছিলুম। বেশ সস্তা। রুমে কোন ফ্যান নেই কারণ ফ্যান দরকার নেই। হীটার আছে।
এ প্রসঙ্গে হোটেলটার বুকিং করার ইতিহাসটা বলে নিলে ভাল হয়। কোলকাতার বিবাদি বাগে পশ্চিম বঙ্গ সরকারের পর্যটন অফিস। ক'দিন আগেই সকালে পকেটে টাকা নিয়ে গেলুম ঐ অফিসে হোটেল বুক করার জন্য। রুমের প্রচন্ড চাহিদা কারন নিরাপদ থাকার জায়গা আর কম টাকায়!ভদ্রমহিলার নাম রুপালী চৌধুরী কাউন্টারে বসা ছিলেন। আমার প্লান ছিল প্রথমে দার্জিলীং আর তার দুদিন পর কালিম্পং যাবো। কাউন্টারের ওপার থেকে মহিলা একটা কাগজে কলম ঘোরাতে ঘোরাতে বললেন দার্জিলীংএ ঐদিন রুম নেই দুদিন পরের হবে। দমে গেলুম কি করি? রুপালী উপায় বাৎলালেন, বললেন আগে দার্জিলীং না গিয়ে আগে কালিম্পং যান ওখানে ঘুরে আসতে আসতে দার্জিলীংএ রুম খালি হবে আপনি পেয়ে যাবেন।
বিনা পয়সায় এত চমৎকার একটা পরামর্শ! তাকে আন্তরিক ধন্যবাদ দিয়ে টাকা দিয়ে দুজায়গাতেই রুম বুক করে নিলুম।
যাহোক কালিম্পং এ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে লান্চ করার জন্য ডাকলুম নেপালী ওয়েটারকে। ভাত মাংশ সব আছে, খেলুম। আমাদের দেশে পর্যটকদের জন্য সরকারীভাবে এসব সুবন্দোবস্ত কল্পনাই বটে! লান্চ টান্চ করে বেরিয়ে পড়লুম কারণ সন্ধ্যে হব হব করছিল। কাছেই লাগোয়া ক্যান্টনমেন্ট, পুরো এলাকাটাই অসম্ভব সুন্দর। একটা গলফ কোর্স আছে, মিলিটারীরা খেলে, বাইরের লোকের খেলা বারণ। গলফ কোর্সের ছবি নীচে। ক্যামেরাটা গোলমাল করছিল, ছকিগুলো নীল হলো কিভাবে জানা নেই। অবশ্য আমি ক্যামেরা চালানোতে বেবী ইসলামের খালু!
কিছুক্ষন দেখলুম। বেশী হাটার উপায় নেই, পাহাড়ি পথে হাঁটা সহজ নয়। পাশের একটা মিলিটারী ক্যান্টিনে কফি খেতে ঢুকলুম। নিজেদেরই সার্ভ করতে হয়। বেশ ভাল লাগল।
পরদিন শহরটা ঘুরিয়ে দেখানোর জন্য কালকের সেই ট্যাক্সিওয়ালাকেই ডাকলুম। এর নাম রাজেশ, বলল পুরো শহর দেখাতে ঘন্টা পাঁচেক লাগবে, ভাড়া হাজার টাকা। সস্তাই মনে হল। আর পাহাড়ীরা সরল হয়, কাউকে ঠকায়না। বেশ কয়েকটা মন্দির, আর দর্শনীয় জায়গা দেখালো, সারাদিনই কেটে গেল।
বৌদ্ধদের মন্দির কাম স্কুল:
বুদ্ধদেবের মন্দির
হনুমানজীর বিখ্যাত মন্দির:
দুষ্প্রাপ্য ক্যাকটাসের বাগান:
মাঝখানে আমরা একটা রেস্তোরাতে ঢুকে লান্চ সারলুম। রাজেশকে অফার করলুম, সে শুধু একটা মিস্টি খেল। তার এই ব্যাবহারটা আমাদের খুব ভাল লাগল।বিকেলে ও বিদায় নিয়ে চলে গেল। আমরা হোটেলে । পরদিন আমাদের বিদায়, কাল যাবো দার্জিলীং।
সে গল্প আরেকদিন। এখন ক্লান্ত।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: এই যাঃ ঢাকাবাসীকে দেখে নিলেন তো। আর চালিয়াতি চলবেনাকো। যাক পড়ে কিছু বললেন তাই কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ। ভাল তাকুন কা_ভা।
২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: দারুণ লিকেচেন ভায়া। মনে হল আপনি ও আপনার গিন্নির সাতে একজন ক্যামেরাম্যান হয়েই সারাদিন ঘুরাঘুরি করে এলুম। তা দার্জিলিং কাহিনী না সুনিয়ে আবার পগার পার হবেন না যেন বলে রাকলুম এ্যা!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
ঢাকাবাসী বলেছেন: এপনার লেখার স্টাইলটা আমার প্রিয় লেখক বিরুপাক্ষের আর শিব্রামের কথা মনে করালো। ভালো লাগলো আপনার কতা। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে নীল আকাশ।
৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮
ধুমধাম বলেছেন: ট্রেনটা পুরোপুরি এসি নয় মনে হয়, আমি গেল মাসে গেলাম, নন এসিতেই। এনিওয়ে হোটেল বুকিংয়ের ব্যাপারটা আরেকটু খোলাসা করে লিখবেন কি.... দাম সহ
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি কোনটায় গেছেন জানা নেই তবে এটা সপ্তাহে একদিন শুধু মঙ্গলবার যায়। এটাতে সব কামরাই এসি আর শুধু দুটো শ্রেনী আছে এসি থ্রী টায়ার আর এসি চেয়ার। কয়েক ডজন ট্রেন কোলকাতা থেকে এনজেপি যায়।
যাকগে। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন্ ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১০
ঢাকাবাসী বলেছেন: ওহ হো দামটা বলিনি। আমাদের রিটার্ণ টিকিট ভাড়া ১০৩০ টাকা করে ২০৬০ টাকা। অবশ্য আমরা সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে অনেক কম টাকায় টিকিট কাটি। আর হোটেলের টিকিট? আপনি বিবাদী বাগ গেলে প. বঙ্গ পর্যটন এর অফিস। সেখানে গিয়ে সারা পশ্চিম বঙ্গের পর্যটনের হোটেল গুলোতে বুকিং দিবেন। পাসপোর্ট আর কলম আর টাকা নিয়ে যাবেন। কালিম্পং এ প্রতি রাতে রূম ১৫০০ টাকা আর দার্জিলীংএ প্রতি রূম প্রতি রাতে ২০০০ টাকা। দুনম্বরী কারবার নেই। ঘুষ টুষ লাগেনা। আশা করি বোঝাতে পেরেছি। ধন্যবাদ।
৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭
এনামুল রেজা বলেছেন: তথ্যের সাথে ভ্রমন বিত্তান্তের যোগ। ভালো লাগলো..
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
ঢাকাবাসী বলেছেন: আম্মো খুশি হলুম ভাই। আর আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর ছবি মিলেয়ে দারুণ পোস্ট। আপনা ছবি এবং ভাবীর ছবিটা সুযোগ মতো পেয়ে গেলাম।
পরের আপেক্ষায় খাকলাম।
+++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা এ কি হলো, খেয়ালই করিনি! যাকগে বুড়োদের আবার কেউ দেকে নাকি! ধন্যবাদ আপনাকে সুমন কর।
৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১
নির্বোধ পাঠক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, বেশ লাগল
ধন্যবাদ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন।
৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার! কালিম্পঙের আরো কিছু ছবি দিলে ভালো হত ।
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মুফতে আপনাকেও দেখে নিলাম।
উনি মনে হয় ভাবি'কে দেখতে পাননি । যাইহোক, ছবি নীলচে হওয়ায় প্রথমে ভেবেছিলুম ইচ্ছে করেই করেছেন, আপনাদের যেন স্পষ্ট দেখা না যায়! পরে দেখলুম প্রায় সব ছবিরই নীলরোগ হয়েছে ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: বলচি তো ক্যামেরাতে বেবী ভাই'র (এদেশে প্রয়াত বিখ্যাত ক্যামেরাম্যান) খালু! কন্যার ক্যামেরা, শিখতে তো টাইমই পেলুমনা। নাতনীটা বড্ড জ্বালাচ্ছিল তো। সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ মা.র.।
৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো ভাবে ফিরে আসুন,
পরের পর্বের অপেক্ষায়......
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১১
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার কথাতে একধরণের দুর্লভ আন্তরিকতার ছোঁয়া পেরুম। মনটা ভরে গেল। সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ।
৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: দারুণ একটা ভ্রমণ পোষ্ট । কিছুদিন ধরে একটা ট্যুর দেবার জন্য মনটা বেশ উশখুস করছে । আপনাকে অনুসরণ করে বেরিয়ে পড়বো কি না ভাবছি ।
বেলভিউ হাসপাতালে শুনেছি ওপার বাংলার দিদির সাঙ্গপাঙ্গরা ঘরবাড়ী বানিয়ে ফেলেছেন ?/ আরাবুল, মদন সহ বেশ কিছু মন্ত্রঅ সিবিআই এর ভয়ে সে হাসপাতালে এডমিটেড !?? একবার দেখা করে সমবেদনা জানাতে পারতেন ভাইয়া ।
পোষ্টে ভালোলাগা ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি করছেন কি, এক্ষুনি বেরিয়ে পড়ুন। জীবনটা খুবই স্বল্প সময়ের, শুধু ছেলেপুলে নাতীদের নিয়ে ভাবলে চলে? ঘুরে আসুন। আরাবুল মদন মিত্ররা বেলভিউ যায় বটে তবে ওখানকার রাজনীতির একটা প্যাটার্ণ আছে যাতে আমার ছাপোষারা খুব একটা এফেকটেড হইনা! সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বর্ণনা ছবি সব মিলিয়ে দারুন প্যাকেজ
পোস্ট এ ++++++++++
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে আমারও খুব ভাল লাগল। আমি লেখক নই। পড়া আর অনেক প্লাসের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা। ভাল থাকবেন।
১১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০১
লিখেছেন বলেছেন: e-token কি দালালের মাধ্যমে নিয়েছেন ? কত খরচ পড়েছিল ? ফোন নাম্বার দেয়া জায় ?
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার এক শিষ্যকে দিয়ে করিয়েছিলুম, খরচটা সেই দিল। ফোন নম্বরের অনুরোধটা রাখতে পারবনা মনে হয়। সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
১২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: গ্যাংটক থেকে বিতাড়িত হয়ে একবার কালিম্পং গিয়েছিলুম। গিয়ে বুঝেছিলুম বিতাড়িতে হওয়ার বিষয়টি সবসময় খারাপ না, চলে আসবো আসবো করে এই শহরে পুরো একটি সপ্তাহ কাটিয়েছিলুম। শান্ত গোছানো চমৎকার ছোট্ট শহর। নিরিবিলি কিছুদিন হাওয়া পরিবর্তনের জন্য অত্যন্ত ভালো। দার্জিলিং এর মতো এত ক্রাউড নেই পল্যুশন নেই, সকালে শান্ত রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে বা এক কাপ কফি খেতে খেতে কাঞ্চনজংঘার রূপ দেখার জন্য কালিম্পংই আদর্শ মনে হয়েছে আমার কাছে। অঞ্জন দত্তের গানের কল্যাণে বঙ্গীয় জনগণের কাছে কালিম্পং শহরের নামটা পরিচিত হলেও নিতান্তই ভবঘুরে দলছুট ছাড়া আমার ধারণা বাংলাদেশ থেকে কালিম্পং তেমন একটা কেউ যায়না। সেই যাত্রায় অবশ্য হোটেলের বারান্দা থেকে আমার টাওয়েল খানা চুরি হয়েছিলো। কিন্তু বাদবাকী সব সার্ভিস আর কালিম্পং এর শান্ত পরিবেশের কারণে টাওয়েল হারানোর ব্যাপারটা ভুলে গেছি।
অঃটঃ ছবির মানুষটি নিশ্চই আমাদের প্রিয় ঢাকাবাসী ভাই?
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১০
ঢাকাবাসী বলেছেন: কালিম্পংএর বর্ণনা আপনার মত সুন্দর করে দেয়ার সাধ্য আমার নেই, তাই ওটা এড়িয়ে গেছি। হ্যাঁ এর সাথে অন্য ট্যুরিস্ট শহরের তূলনা হয়না। টাওয়েল হারানোর কারণেই হয়ত আপনি আবার যাবেন, আম্মো যাব, শুধু বসে থাকার জন্য।
হে হে গৈল সব ফাস হয়ে, ক্যা কিয়া যায়ে! অবশ্য আমি লুকোবার মত কিচুই নই।
ব্লগে আসবার জন্য কৃতজ্ঞতা আর আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন *কুনো ব্যাং*।
১৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০১
ডি মুন বলেছেন: দারুণ মজা করে বর্ননা করেছেন। খুব আনন্দ পেলাম প্রিয় ঢাকাবাসী ভাই
++++
ছবিগুলো দারুণ।
শুভেচ্ছা।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: সাদা মাটাভাবেই কথাগুলো লিখলুম, আপনি আমাকে পছন্দ করেন বলে আপনার বেশী ভাল লেগেছে।
পড়া আর প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা ডি মুন।
১৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭
এম এম করিম বলেছেন: লেখাতে ৪র্থ ভালোলাগা।
বেশি ভালো লাগলো আপনাকে দেখতে পেয়ে।
ভালো থাকুন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১১
ঢাকাবাসী বলেছেন: যাব্বাবা, আপনিও! যাক এ্খন তো সব পরিষ্কারই হয়ে গেল। বুড়োটা বেরিয়ে এল। ভাল কথা, আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম, আর সাথে পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৫
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । আমাদের দেশে সরকারি পর্যায়ে পর্যটন এ কাজ করা উচিত ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমাদের দেশের মত দেশ দুনিয়াতে আর পাবেন না। এসব সরকারের দ্বারা কোনদিন হবেনা, তারা হাজার হাজার কোটি টাকার ঘাপলা করা নিয়ে ব্যাস্ত। এদেশে পর্যটনে যেটুকু হয়েছে বেসরকারী উদ্যোক্তারাই করেছেন, সরকারী আমলারা মন্ত্রীরা বাধা দেয়া ছাড়া আর কিছুই করেননি। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৩
আবু শাকিল বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন পোস্ট।
ছবি এবং বর্ননা দারুন দিয়েছেন।
অঞ্জন দত্ত গান থেকেই আমার দার্জিলিং যাওয়ার সখ।আজকে আবার আপনার পোষ্ট পড়ে দার্জিলিং যাবার লোভ বেড়ে গেল।
টাকা পয়সা জমিয়ে ঘুরে আসতে হবে।
ঢাকাবাসী আপনাকে আনন্দিত হইলাম
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
ঢাকাবাসী বলেছেন: শিগগীর চলে যান। টাকা পয়সা? খুব টাকা লাগে না। একটু টিপস নিয়ে যাবেন, দেখবেন কক্সবাজার থেকে খুব বেশী লাগেনা। বিলিভ মি। পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন পোস্ট। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: আলসে মানুষ আমি, লিখব তবে কবে জানা নেই। আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য আর আমাকে উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
লিখেছেন বলেছেন: কোন অসুবিধে নেই দাদা, ফোন নাম্বার শিকেয় যাক । আপনি অখানে যে ফান করেছেন তা জানাতে থাকুন, সাথেই আছি ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার আন্তরিক কথাগুলোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২
মঞ্জু রানী সরকার বলেছেন: দার্জিলিং যেতে মোমো খাবার বর্ণণা দিতে ভুল করেন নি -এ জণ্য ধর্নবাদ
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি দার্জিলীং যাবার পথে মোমো না খেলে আর সেটার বর্ণনা না দিলে তো লেখাটাই অসম্পুর্ণ, বরবাদ।। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। ভাল থাকুন।
২০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ৬ষ্ঠ ভালোলাগা। পরের ভ্রমনের বিবরণীর অপেক্ষা রইলো।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যালো, আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভাল লাগল। আসছি পরেরটুকু নিয়ে, শিগগিরই। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৮
খেলাঘর বলেছেন:
এবারের লেখায় ওপারের ভাব, ওপারের সুর; ওখানে থাকার সময় লেখা?
ওরা ট্যুরিজমে পাকা হাত।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: না ভাই লিখলুম তো আসার ক'দিন পর। তাই বেশ কিছু ঘটনা বাদ পড়ে গেছে। দার্জিলীংএর কাহিনীতে ঢুকিয়ে দেব। অবশ্যই ওরা অনেক কিছুতেই পাকা হাত, উন্নত মাথা। ব্লগে আসবার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।।
২২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
রূপালি দিদিরা প্রায় দেশেই নুতন আগন্তুকদের ভরসা... নিজের অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়লো...
কলা বেচে আসার কারণে কলার বেপারি ঢাকাবাসীকে দেখার সৌভাগ্য হলো....
প্রাণবন্ত বর্ণনায় ভ্রমণ পোস্ট কখন শেষ হয়ে এলো....
তা, ভ্রাতঃ দার্জিলিং-এর খবর কি জানুয়ারিতেই পাবো?
আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন........
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: ও মা কি চমৎকার কতগুলো শব্দের সমাহারে মন্তব্য, গুনী লোকের দ্বারাই হতে পারে। টাইপ করতে পারলে এমাসেই দার্জিলীং ঘুরিয়ে নিয়ে আসতে পারি! আন্তরিক ধন্যবাদ আপনার শুভেচ্ছা আর মন্তব্যের জন্য।
২৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ ব্লগ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাদের কথায় আমি মুগ্ধ,চমৎকৃত, ধন্য। সাথে থেকে উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: হে হে কি যে বলেন! পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
দীপান্বিতা বলেছেন: কতদিন পর আবার কালিম্পং! খুব ভাল লাগল...ছোটবেলা খুব এখানে ঘুরতে যেতাম...
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছোটবেলায় ঘুরতে যেতেন মানে আপনি কি গোর্খাল্যান্ডের? জেনে ভাল লাগল। পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: দারুন এক ভ্রমণ কাহিনী পড়লাম। সাথে ঢাকাবাসীকে দেখে নেওয়ার সুযোগও হয়ে গেল।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা এই অধমকে আবার দেখা! অবশ্য তাতে আমিই ধন্য হলুম এই আর কি। আমি লেখক নই পাঠক মাত্র। ব্লগে আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ প্রবাসী ভাবুক।
২৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অসাধারণ!!! এক কথায় সুপার ফাইন..... পড়েই যেতে মন চাইছে। আগামী ফেব্রুয়ারী মাসে দার্জিলিং যাওয়ার প্ল্যান আছে, এই পোস্ট তখন খুব কাজে দিবে। প্রিয়তে রইল।
আপনাদের ছবিগুলো খুব ভাল লেগেছে, শুভকামনা রইল।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার আনাড়িপনার জন্য ছবি সব বিষে নীল হয়ে গেছে। হ্যাঁ আপনার দার্জিলীং যাবার সময় যদি আমি কোন কাজে লাগতে পারি নিজেকে ধন্য মনে করবো। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আর অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
জুন বলেছেন: আপনার চোখে আরেকবার কালিম্পং দেখে নিলাম ঢাকাবাসী । প্রাঞ্জল ঝরঝরে লেখায় অনেক তথ্যই দিয়েছেন। ভালোলাগলো বর্ননা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গ্রীস্মাবাস গৌরিপুর হাউজ দেখেছিলেন কি ?
+
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার প্রসংসা ভাল লাগল্, গৌরিপুর হাউসে গেছিলুম ঢুকতে দেয়নি, বাইরে থেকেই দেখলুম গুরুদেবের স্মৃতি। ব্লগে আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার বর্ণনার ভ্রমনপোষ্ট অনেক ভালো লাগলো । ++++++
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: এখানে কোন গল্প বা সাহিত্য ছিল না, ছিল শ্রেফ বর্ণনা, ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলুম। আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
বিদ্রোহ_বাবু বলেছেন: সুন্দর লেখা । ভিসা পেতে কোন সমস্যা হয়েছিলো ?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ। আর সমস্যা? আজ্ঞে মাথাপিছু সাড়ে তিন গ্র্যান্ড পেইড টু দালাল, ব্যাস হয়ে গেল্। ভুলে গেছি, আপনাকে তো স্বাগতই জানাইনি। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: প্রিয় ঢাকাবাসি ভাই আপনার কলকাতা কেন প্রিয় এই বার বুঝলাম। আপনার ভ্রমনকাহিনী অনেক ভাল লাগল। ভাল থাকবেন।
৩২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
রাজীব বলেছেন: "আমরা সিনিয়র সিটিজেন হিসেবে অনেক কম টাকায় টিকিট কাটি।"
ছবি দেখেতো এতোটা সিনিয়র মনে হলো না!
লেখা ভালো লাগলো। কালিম্পংয়ে দেখলাম ৩টি সরকারী হোটেল আছে। আপনি কি মরগান হাউজে ছিলেন? সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে শীত কেমন। হিটারকি শীত সামলানোর জন্য যথেষ্ঠ? আমার বাচ্চাদের নিয়ে যাবোতো তাই একটু ডিটেইল জিগ্গেস করছি।
৩৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫২
রাজীব বলেছেন: মনে হয় আমার কমেন্টটি আপনার দৃষ্টি এড়িয়ে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব ভালও লাগল ভাইয়া!! চমৎকার একটা ভ্রমন পোষ্ট দিয়েছেন। মুফতে আপনাকেও দেখে নিলাম। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা করছি।