নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঢাকার বাসিন্দা- মানুষকে ভালবাসি আর ভালবাসি প্রকৃতিকে

ঢাকাবাসী

প্রকৃতিকে ভালবাসি।

ঢাকাবাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কালিম্পংএর পর ঘুরে এলুম দার্জিলীং

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫২



কালিম্পং এর পালা শেষ করে আমরা যাবো দার্জিলীং। ড্রাইভার রাজেশকে বলে দিলুম সকালে ন'টার দিকে এসে আমাদের নিয়ে ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে নামিয়ে দিতে। সে সেলাম দিয়ে বলল আসবে। সকালে সব মালপত্র গুছিয়ে বেয়ারাকে বললুম নাস্তা দিতে। লুচি আর আলুর দম সাথে চা। খেয়ে দেয়ে বাক্স পেটরা নিয়ে তৈরী হলুম, ঠিক ন'টায় ড্রাইভার রাজেশ হাজির। গাড়ীতে চেপে চলে এলুম ট্যাক্সি স্ট্যান্ড। বাস টাস ও এখান থেকেই ছাড়ে আর এখানেই আসে।


একটা টাটা সুমো গাড়ী যাবে দার্জিলীং। ভাড়া মাথা পিছু একশ কুড়ি টাকা। কোন টানাটানি নেই, হাক ডাক নেই, ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরেও এর চাইতে বেশী শব্দ হয়।
আমরা দুজন সামনের সীটে বসলুম, পেছনের সিটে আরো জনা ছ'য়েক যাত্রী। গাড়ী চলল। পাহাড়ী পথ একপাশে গভীর খাদ বহু নীচে সরু খাল আর অন্য পাশে পাহাড়, ভয় আর মজা দুটোই ছিল।


কালিম্পং টু দার্জিলীং রাস্তা, দারুন সুন্দর।
প্রথম দিকে শুধুই নামা, সমতলের দিকে।
ঘন্টা দেড়েক চলার পর এক জায়গাতে গাড়ি থামল, না সেই মোমো খেতে, এবারেরটা অন্য একটা হোটেল। দার্জিলীংএ বেশ কাছেই। এখানকার মোমোটা একটু বেটার মনে হলো। সহযাত্রী বললেন দার্জিলীং এর মোমোর তূলনা নেই।


জায়গা জায়গাতে রাস্তার মেরামতের বা উন্নয়নের কাজ চলছে।
কিছুক্ষন পর পাহাড়ে চড়া শুরু হল।
বেলা দেড়টা নাগাদ পৌছলুম দার্জিলীং। পথে প্রচুর ভিড় দেখলুম। পর্যটকে ভর্তি শহর। সব রংএর বহু ধরনের পর্যটকই আছে। ভাল লাগল। বহু ভাষাভাষির এক মিলন মেলা। অবশ্য অধিকাংশই ভারতীয়।
ট্যাক্সি স্ট্যান্ড থেকে আবার সেই হোটেলে যাবার সমস্যা। এক ট্যাক্সিওয়ালা বলল ঐযে আপনাদের হোটেল দেখা যায় হেঁটে চলে যান। পরে বুঝেছিলুম ওটা একটা সদুপদেশ ছিল্
যাহোক তাকিয়ে দেখি আমরা যেখানে দাড়িয়ে ছিলুম সেখান থেকে কমসে কম আড়াইশ ফুট উচুতে ঐ হোটেল, মালপত্র নিয়ে যাওয়া এই বয়সে সম্ভব না। একটা ট্যাক্সি নিয়ে চলে এলুম হোটেলে।
চমৎকার জায়গাতে হোটেলটা। রুমটাও চমৎকার।
খেয়ে দেয়ে ওয়েটারের কাছ থেকে উপদেশ আর টিপস নিয়ে বেরুলুম শহর দেখতে।

ছোট্ট শহর, মানুষে গিজ গিজ করছে, অধিকাংশই বাইরের, পর্যটক।
দার্জিলীংবাসীর অভিযোগ তাদের চাইতে পর্যটকের সংখ্যা বেশি।
ওরা ভুলে গেছে যে এই শহরের প্রধান আয় হলো এই পর্যটকদের ব্যায়।
এখানে আছে কিছু খাবারের দোকান চা'পাতার দোকান আর আছে কাপড়ের দোকান।
রাত বাড়ার সাথে সাথে ঠান্ডা বাড়তে শুরু করল। হি হি করে কাঁপতে শুরু করলুম দুজনে। ঠান্ডা লাগবে জানতুম তবে তার পরিমানটা আন্দাজ করতে পারিনি।
রাতের খাবার খেতে একটা রেস্তোরাতে বসলুম।
হোটেলের খাবারের চাইতে বাইরের খাবারটা সুস্বাদু মনে হলো। হালকা খেয়ে নিলুম।

রাতে গোর্খাল্যান্ড এর আয়োজনে একটা খোলা জায়গার মন্চে চমৎকার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখলুম অনেকক্ষন। মনটা ভরে গেল।



দার্জিলীংএর গোলচক্কর। দুরেই মন্চ।

নাচগুলো সবই নেপালি সংস্কৃতির আদলে। আবার ঘোষক দার্জিলীং কথাটি কখনো বলেননি বলছিলেন 'গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল এডমিনিস্ট্রেশন' বা জিটিএ। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার নেতা বিমল গুরুং এলেন প্রচুর অস্ত্রধারী প্রহরী বেস্টিত অবস্হায়। তরুন ভদ্রলোক, ভাল লাগল তাকে দেখে।
সবার সঙ্গেই মাঠের একটা চেয়ারে বসলেন।
অবশ্যই কাউকে বিরক্ত করলেননা। নীচে ছবিতে বিমল গুরুং।


দার্জিলীংএ নেপালী ভাষাভাষীর সংখ্যাই বেশী, মানে প্রায় সবই ।

রাজনৈতিক দল 'গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট' এর নেতা সুভাষ ঘিষিং এর নেতৃত্বে এরা বেশ কিছু কাল অন্য রাজ্যের মত স্বায়ত্বশাসনের জন্য তথা প্রদেশের মর্যাদা পাবার জন্য লড়াই করে। নামকরণ চায় গোর্খাল্যান্ড। ১৯৮৬ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত আন্দোলন আর মারামারি চলে।
মারা যায় ১২০০ মানুষ।

এরপর ভারতের কেন্দ্র, পশ্চিমবঙ্গ সরকার আর পাহাড়ের মোর্চার মধ্যে এক ত্রিপক্ষিয় চুক্তি হয়।
চুক্তি মোতাবেক দার্জিলীংএর নতুন নাম করা হবে 'গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল এডমিনিস্ট্রেশন' যার জন্য একটা আলাদা আধা স্বায়ত্বশাসিত প্রশাসনিক ব্যাক্তিবর্গ (বডি) থাকবেন। সেই বডিটার প্রশাসনিক ক্ষমতা, কার্যনির্বাহী ক্ষমতা আর অর্থনৈতিক স্বাধীনতা থাকবে তবে আইন করার ক্ষমতা থাকবেনা।

এখন সেই বডিতে আছেন 'গোরখা জনমুক্তি মোর্চা'র নেতা বিমল গুরুং, কালিম্পংএর এমএলএ, ডুয়ার্সের এমএলএ। সুভাষ ঘিষিং ২০০৫ এর নির্বাচনে হেরে যান বিমলের কাছে। এখন বিমল গুরুংই নেতা।
অবশ্য দার্জিলীংবাসীর দাবী আজও পুরো মানা হয়েছে বলে মনে হয় না। কেন্দ্র বা পশ্চিম বঙ্গ তেমন কিছু বলেনা।
তাছাড়া এ নিয়ে বিতর্ক আছে।

পরদিন সকালে হোটেলের ফ্রী নাশতা খেয়ে বেরুলুম দর্শনীয় জায়গা দেখার জন্য।
ভাল কথা প্রতিদিন ভোরে মানে রাত তিনটার দিকে পর্যটকরা গাড়ীতে করে টাইগার হিল নামক একটা পাহাড়ে সুর্যোদয় দেখতে যায়। সাথে আরো দুটো জায়গা দেখে। ভাবলুম আমরাও যাই।
সেইদিন রাত তিনটার দিকে ট্যাক্সির ড্রাইভার যখন দরজায় ডাকতে শুরু করলো তখন বাইরে টেম্পারেচার মনে হয় ৫-৬ ডিগ্রী হবে। ঐ কনকনে ঠান্ডায় খালি সুরুয দেখার জন্য ঘন্টা চারেক বাইরে ঘোরাঘুরিটা বহুদেশ ঘোরা এই প্রৌঢ়ের জন্য ভায়েবল মনে হলোনা। ড্রাইভারকে বলে দিলুম - 'যাবোনা', বলে আবার শুয়ে পড়লুম।
ভাবলুম দুর, সুর্য্য তো রোজই উঠে, না হয় বাসায় গিয়ে ছাদে উঠে আবার দেখে নেব, তবু এই শীতে বেরুতে পারবনা।
মাথা খারাপ!

যাহোক আগের প্রসঙ্গে ফিরে আসি।
গাড়িতে দার্জিলীংএর দর্শনীয় জায়গা দেখার জন্য প‌্যাকেজ আছে, দামটাও অনেক রকম। আমরা ৭ টা স্পট দেখার জন্য দরদস্তুর করে একটা ছো্ট্ট হাইওনদাই সান্ত্রো কারে উঠে পড়লুম দুজনেই।
ঘন্টা পাঁচেকের ভ্রমন।


দেখা হলো জাপানিজ মন্দির,



টেম্পল অফ পিস,


চিড়িয়াখানা আর একটা শিক্ষাপ্রতিস্ঠান


শেরপা তেনজিং নোরগের মুর্তিসমেত যাদুঘর,


রোপওয়েতে ভ্রমন


মাউন্টেনয়ারিং


চাবাগানে চাগাছ দেখা,


আরো কিছু দেখার জায়গা দেখে বাড়ী ফিরলুম সন্ধ্যে নাগাদ। একটু পরেই আবার এলুম গোর্খাদের মাসব্যাপি সাংস্কৃতিক মাস দেখার জন্য।


পরদিন আবার ফেরৎ চলে আসতে হবে কোলকাতা। রাত ন'টায় ট্রেন। হোটেল থেকে বেরিয়ে চলে এলুম ট্যাক্সি স্ট্যান্ডে। শেয়ারে একটা ট্যাক্সিতে চড়ে বসলুম, গন্তব্য এনজেপি মানে নিউজলপাইগুড়ি।
একটু গোল বাধলো শিলিগুড়ি আসার পর কারণ এনজেপি থেকে শিলিগুড়ি আধ ঘন্টার পথ। মনে নেই যে আসার সময় ট্যাক্সিওয়ালা শুধু শিলিগুড়ির কথা বলেছিল এনজেপির কথা বলেনি। যাত্রীরা সবাই আমাকে বলল ফায়সলা করতে।
আমি চালককে বললুম বাপু তুমি আর কত টাকা চাএ? সে বলল দেড়শ টাকার বদলে মাথাপিছু দুশ টাকা করে লাগবে। আমি রাজি হলুম কারণ মাল পত্তর নিয়ে অন্য কোন গাড়িতে যাওয়া অনেক ঝামেলার ব্যাপার। সবাই মিলে আবার চললুম এনজেপি। বেলা তিনটার মধ্যে আমরা এনজেপি স্টেশনে। বসে পড়লুম ওয়েটিং রুমে। বিশাল বড় আর বেশ বিলাসবহুল ওয়েটিং রুম, এসি চলছিল্ চেয়ারে নীচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে লোকেরা বসেছে। গোলমাল নেই, মৃদু কথাবার্তা হচ্ছে। কেউ ল্যাপটপ নিয়ে বসেছে। কাছেই চমৎকার একটা খাবার ক্যান্টিন,বহু রকমের খাবার পাওয়া যায়। আমরা কিছু খাবার কিনে এনে দুজনে খেয়ে নিলুম। আমাদের ট্রেন রাত ন'টায় এত্তো আগে এসে পড়েছি! পরে দেখলুম আরো বহু যাত্রী আমাদের ঐ ট্রেনেই যাবে এসেছে পাচ ছ ঘন্টা আগে!

এতো আগে আসবার কারনটা হলো হোটেল থেকে চেক আউট করতে হয় বেলা ১১ টার মধ্যে সুতরাং আপনাকে ঐ সময়ে রওয়ানা হলে দুটো তিনটের মধ্যেই স্টেশনে এসে পড়বেন। নাহলে ১১ টার পরে রওয়ানা হলে আবার আরেকদিনের ভাড়া গুনতে হবে। সমস্যা আরো আছে, পাহাড়ে সন্ধ্যের পর গাড়ি চলেনা, বিপদ্জ্জনক রাস্তা।
যাহোক রাত ন'টায় ট্রেন চাড়লো, ঠিক ন'টায়।

আমাদের ঘুমোবার বার্থ নিয়ে সমস্যা হলো। আমাদের দুজনেরই সীট পড়েছে উপরের বার্থে, আর গিন্নীর পক্ষে উপরে উঠা সম্ভব না।

প‌্যাসেন্জারদের মধ্যে এক তরুন ছিল যার ছিল নীচের বার্থ। তাকে সমস্যাটার কথা বলে বললুম বাবা তুমি যদি দয়া করে উপরে ঘুমাও তাহলে আমাদের বড়ই উপকার হত। সুদর্শন পান্জাবী তরুণ হালকা খাবার খেয়ে বিনা বাক্য ব্যায়ে উপরে উঠে গেল। মায় আমাদের খেতে সাধলোও, আমরা বিনয়ের সাথে ধন্যবাদ দিয়ে বললুম 'তুমি খাও'।
আমরা নীচে বিছানা করে বসলুম। ১১ টা নাগাদ ঘুম ।
পরদিন সকাল ন'টায় শেয়ালদা স্টেশন।

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ লাগলো, মনে হলো নিজের চোখেই সব দেখে নিলুম!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রথম মন্তব্যকারীকে আন্তরিক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৭

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: দার্জিলিং বছর তিনেক আগে গিয়েছিলাম। আবারও যাওয়ার ইচ্ছা আছে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

তিক্তভাষী বলেছেন: লেখা পড়লুম, ছবি দেখলুম। দার্জিলিং সম্পর্কে অনেক কিছু জানলুম, বুঝলুম। ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে আর খাটো করলুম না।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার আন্তরিক কথাগুলো মন ছুঁয়ে গেল। অনেক ভাল থাকুন তিক্তভাষী।

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

সুমন কর বলেছেন: আমরাও ঘুরে অাসলাম, আপনার লেখা এবং চমৎকার সব ছবির মাধ্যমে। যদিও সব নীল !

যদি কোন দিন যাবার সুযোগ হয়, অাপনার ব্লগে এসে গাইড লাইন নিয়ে নেবো।

শুভ রাত্রি।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২০

ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা, ফালতু আনাড়ি ক্যামেরাম্যানের কপালে যা হয় আর কি! নীল রংটা অবশ্য আসি পছন্দ করি। ওহ নিশ্চই এনি টাইম, আপনার কাজে লাগতে পারলে খুশিই হব। ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

আরজু পনি বলেছেন:

বাহ বেশ!

আপনার ছবি আর বর্ণনাতেই দেখে এলাম সব।

ভালো লাগা রইল ।।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২২

ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যালো অনেক দিন পর এলেন এখানে! তা আপনার পড়া আর মন্তব্য পড়ে ভালো লাগলো আর রইলো ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা।

৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সূর্যোদয় টা মিস করলেন ? ......

ভ্রমন সব সময় ই আমার প্রিয় আপনার বর্ণনা আর ছবি ভাল লেগেছে :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: ঐযে বললুম এই বয়সে কনকনে ঠান্ডায় রাত তিনটেয় ওঠা সম্ভব হলোনা, তবে তাতে আপসোস নেই। ভ্রমন আমারও ভাল লাগে, তাই ট্যাঁকে টাকা আর শরীরটা ভাল থাকলেই বেরিয়ে পড়ি, হয় পাহাড়পুর নাহয় উদয়পুর!
ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।

৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৪

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ++++
ভালো লাগলো ভ্রমন ব্লগ ।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: অত্তোগুলো প্লাস! আপনার ভালো লাগায় আমার আনন্দ। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১০

মন্জুরুল আলম বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে দার্জিলিং যাওয়ার ব্যাপক সাধ জাগলো মনে।
সূর্যদোয় ইচ্ছাকৃত মিস করার অজুহাত আমার কমন পড়ছে....:)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা খুশী হলুম আপনার যাওয়ার ইচ্ছা জাগাতে পেরে। সবাইকে বলি, সময় সুযোগ পেলে ঘুরে আসুন। বেড়ালে মন শরীর দুটোই ভাল থাকে। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪১

খেলাঘর বলেছেন:


আপনারা স্বর্গ দেখছেন, আমরা কাজ করে মরছি।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যাঁ পৃথিবীতে স্বর্গ দেখাই বটে কারণ আমার স্বর্গে যাবার সময় হয়ে এলো যে! আর কাজ? চল্লিশ বছর তো তাই করলুম, মরিনি ভাই। সময় পেলে বেড়ান। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, খেলাঘর।

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: শুভ ব্লগ দিবস!!! !:#P !:#P !:#P

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আর আপনাকেও শুভ ব্লগ দিবস।

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

ডট কম ০০৯ বলেছেন: দারুন ভ্রমন কাহিনী। দার্জেলিং যাবার ইচ্ছা আছে। সময় লাগবে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ ও প্রসংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। সময়ের কথা ভাবলে সময় কখনোই আসেনা। সময় বানিয়ে নিন তারপর বেড়ান। ধন্যবাদ
ডট কম ০০৯।

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ছবি আর বর্ণনায় দারুণ ভালোলাগা ------------

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ ও আন্তরিক মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার একটি ভ্রমণ পোস্ট ++++++

ভালো থাকবেন সবসময় :)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসা পেয়ে ভাল লাগল্। আপনি নিন আমার আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মন ভালো করে দেয়া একটি ভ্রমণ কাহিনী। +++++

ভালো থাকুন সবসময়।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: ওমা তাই নাকি। খুশী হলুম ভাই, আর রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা।

১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

খেলাঘর বলেছেন:


অসুস্হ হলে বাংগালী জমিদারেরা যেতেন দার্জিলিং; সময় বদলেছে, আপনি ঘুরে আসলেন সেখান থেকে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: শ্রেফ হাওয়া খেতে যাওয়া, তবে জমিদার নই। পাঠ আর সুন্দর মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

তুষার কাব্য বলেছেন: আমার বেশ লাগে দার্জিলিং ঘুরতে বিশেষ করে মিরিকের ওদিকটায়...বেশ কয়েকবার যাওয়া হয়েছে...আপনার সাথে আবার ও ঘুরে এলাম...

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুশী হলুম। আন্তরিক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা আপনাকে। ভাল থাকুন।

১৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

রোদেলা বলেছেন: এই ধরনের পোষ্ট দেখলেই আমার বুকের বাম পাশে ব্যথা করে কষ্টে –দুঃখে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: হায় হায় আমার পোস্ট পড়ে যদি কারো দুঃখ অনুভুত হয় তাহলে তো বড়ই চিন্তার কথা! কেন তা যদি বলতেন। পোস্টটা পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপাতত ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

১৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬

ফারজানা আলম শম্পা বলেছেন: মন শুধু ভালো নয়, উদাস করে দিলেন একেবারে

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: মন ভালো সাথে উদাস। সার্থক আমার পোস্ট। পড়েছেন সেজন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

কাবিল বলেছেন: যাওয়া হয়নি কখনও, যেতে পারব কিনা তাও জানিনা।
তবে যখন পাঠ করছিলাম মনে হচ্ছিলো দার্জিলীং এ ঘুরে বেড়াচ্ছি।


অনেক কিছু জানতে পারলাম।


ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার পরিশ্রমটা কিছুটা হলেও সার্থক, আপনাকে কল্পনায় ওখানকার খানিকটা আভাস দিতে পেরে। দেখুন দার্জিলীং কালিম্পং গ্যাংটক সব কাছাকাছি। আপনি কোথায় জানিনা যদি বাংলাদেশে থেকে থাকেন থাকেন তাহলে ওসব জায়গাতে যেতে হাতি ঘোড়া মারতে হয়না। দরকার একটু ইচ্ছা, ব্যাস। বিশ্বাস করুন। আপনাকে দেয়ার মত কোন উপদেশ থাকলে নিঃসংকোচে বলবেন। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:





প্রথমেই কথা রাখার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি, ঢাকাবাসীকে :)
কথা ও ছবিতে আরেকটি অনবদ্য প্রকাশনা।


টেম্পল অভ পিস/ শান্তি মন্দিরকে দেখে মূর্খ মনে প্রশ্ন জাগলো...
পৃৃথিবীর শান্তি মন্দিরগুলো কি যথাযথ দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে?
হানাহানি যুদ্ধাবস্থা ইত্যাদি যেন কাটছেই না.... :(



শুভেচ্ছা জানবেন.... জনাব!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। যুদ্ধতো আদিম একটা পেশা, সভ্যতার বিকাশের একটা শর্তই। আবিষ্কারগুলো যুদ্ধের প্রয়োজনেই হয়! আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা আর আন্তরিক ধন্যবাদ।

২১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: দার্জিলিং কখনো যাওয়া হবে কিনা জানি না। তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে ঘুরে এলাম।

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

ঢাকাবাসী বলেছেন: উপরে কোথাও বলেছি যাবার ইচ্ছাটাই প্রধান শর্ত তারপর বাকিটা পুরো হয়ে যায়। আমি আনন্দিত আপনাকে কিচুটা আনন্দ দিতে পেরে। আন্তরিক ধন্যবাদ গ্রহন করুন।

২২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার !

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।

২৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমরা পাঠকরাও ঘুরে এলাম আপনার পোস্টের মাধ্যমে ঢাকাবাসী ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমি কৃতজ্ঞ। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার।

২৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৯

এহসান সাবির বলেছেন: আপনার সাথে থাকতে পেরে ভালো লাগছে হোক সে ভার্চুয়ালি।


সাথে আছি।

শুভ কামনা।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমিও খুশী হলুম। সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকবেন।

২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন! আপনার সাথে ঘুরে এলাম ভাই! পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে দুজন মিলে বেশ ভালোই ঘোরাফেরা করেছেন :) আপনাদের দুইজনের জন্য রইল অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। :)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা এই বয়সে ঘোরাফেরাটাই রইলো বাকি! তারপর একদিন না ফেরার দেশে! আপনার চমৎকার মনের বহিঃপ্রকাশ ভালো লাগল, সাথে থাকল আপনার জন্য মন থেকে একরাশ ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাই দ্য ওয়ে, আপনার ক্যামেরায় কি কোন ফিল্টার ব্যবহার করছেন? যার কারনে ছবিগুলোতে নীল রঙের প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি নারে ভাই, আমি হলুম গিয়ে প্রয়াত ক্যামেরাম্যান বেবী ইসলামের মামু, ক্যামেরায় এক্কেবারে আনাড়ি। কোথায় কি টিপেছি ব্যাস সব নীল আসতে লাগল। কন্যাটি যাবার আগে সব ঠিক করেই দিছিল। গ্যান্জাস হবার পরে ঠিক করার সাহস হয়নি। এখন বুঝচি কি বিচ্ছিরি ব্যাপার হয়েছে! খেয়াল করার জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২১

খেলাঘর বলেছেন:


আমাকে অর্ধেক ব্যান করেছে সামু; পোস্ট পড়া বন্ধ করে দেবো; কমেন্টও করবো না।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ও হরি কি হলো? অর্ধেক ব্যান অর্থ কি? কিছু দিন এরকম কমেন্ট করতে থাকুন সব ঠিক হয়ে যাবে'খন। পোস্টে আসার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

ডি মুন বলেছেন:
দারুণ পোস্ট।

+++++

লেখক বলেছেন: আরি নারে ভাই, আমি হলুম গিয়ে প্রয়াত ক্যামেরাম্যান বেবী ইসলামের মামু, ক্যামেরায় এক্কেবারে আনাড়ি। কোথায় কি টিপেছি ব্যাস সব নীল আসতে লাগল।


হাহা হা হা :)


শুভকামনা রইলো

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: কেমন আছেন? আসার জন্য ধন্যবাদ আর অনেক অনেক শুভকামনা।

২৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩১

ডি মুন বলেছেন:

এইত ভালো আছি :)

আপনি ভালো আছেন তো ?

ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো
অনেক অনেক ভালো কাটুক আপনার আগামী সময়।

:)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল আছি। শুভ খ্রিস্টীয় নব বর্ষ। ভাল থাকুন।

৩০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

খেলাঘর বলেছেন:


নতুন কি নিয়ে ভাবছেন?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

ঢাকাবাসী বলেছেন: এট লীষ্ট রাজনীতি নিয়ে ভাবছিনা ভাই। মনে করিয়ে দিলেন সেজন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন। খুব শিগগিরই আসছি।

৩১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২২

নীল আতঙ্ক বলেছেন: বর্ণনা আর ছবি গুলো মিলে একাকার...... মন বলছে আবার চল।
ভালো লাগা রইলো পোস্ট টার জন্য ভাইয়া :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, চমৎকার মনের কথা সহ মন্তব্য করার জন্য। ভাল থাকবেন।

৩২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০২

নীল আতঙ্ক বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন ভাইয়া :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগল...আপনার সাথে আমিও একটু দার্জিলীং ঘুরে নিলাম...নতুন বছরের শুভেচ্ছা

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকে ভাল লাগাতে পেরে খুশী হলুম। আন্তরিক ধন্যবাদ।

৩৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮

প্রামানিক বলেছেন: ছবি বর্ননা দুটোই ভাল লাগল। আমি ১৯৮৩সালে দার্জিলিংয়ের কাছাকাছি গিয়ে ফিরে এসেছি দার্জিলিং যাওয়া হয়নি। শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি করেছেন কি! শিগগির চলে যান, একবারে দার্জিলিং, কালিম্পং, গ্যাংটক আর ডুয়ার্স ঘুরে আসুন। ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।

৩৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

খেলাঘর বলেছেন:


আমার লেখা পোস্ট সামনের পাতায় প্রকাশিত হচ্ছে না; এখনো কমেন্ট করার ক্ষমতা আছে; তবে, কমেন্ট খুব একটা করবো না।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৩৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: এটা খুব অন্যায় সামুর। আশা করি শিগগিরই ঠিক হয়ে যাবে। শুভেচ্ছা।

৩৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৭

জুন বলেছেন: আপনার পোষ্টে এই নিয়ে তৃতীয়বারের মত আসলাম ঢাকাবাসী , পেইজ লোডই হচ্ছিল না :(
কিছু ছবি দেখে মন্তব্যের লোভ সামলাতে না পেরে বার বার আসছিলাম। যেমন কেবল কার । আমি ভয়ে উঠিনি , কিন্ত বাংলাদেশী এক পরিবারের টাকা শেষ কিন্ত তারা দামী হোটেলে উঠেছে এবং কেবল কারে উঠতে চায় । আমাদের থেকে টাকা ধার নিয়ে সপরিবারে উঠলো আমরা তাকিয়ে থাকলাম। পরে কিছু খুচরা বাংলাদেশি টাকা ধরিয়ে দিয়ে চলে গেল :)

আর বিভিন্ন পয়েন্ট এর কথায় মনে পড়লো ম্যলে বসে আছি ,পাশে এক জোড়া তরুন তরুনী। এমন সময় এক যুবকের প্রবেশ সাথে সাত আট বছরের ছেলে। কেমন আচো কবে এসেচো ইত্যাদি প্রশ্নে যুবক এর উত্তর আজই জল্পাইগুড়ি থেকে এসেচি আর আস্তে আস্তেই থ্রি পয়েন্ট দেখে আছলাম। তা কি দেখলে ? তরুনীর প্রশ্ন । দুটো নাম কোন মতে বলতে পারলো ৩ নং টা আর মনে করতে পারে না ' এই ভুতো বল দিনি আরেকটা যেন কি দেক্লুম"? ভুতো ভুতের মত বসে রইলো সেও মনে করতে পারছিল না জল্পাইগুড়ি থেকে আস্তে আস্তেই কি দেখলো । লোকটা তারাহুড়া করে বলে উঠলো "এই চল চল, যাই মিনতি এখন এইট পয়েন্ট দেকতে যাচ্চি'। বলে দৌড়ে চলে গেল ।
আমার এমন হাসি পাচ্ছিল, বেচারা এমন করে কি দেখা হয় কিছু :P
যাক আপনার অপুর্ব ছবিগুলো আমাকে সেই মধুর স্মৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে গেল ।
+
+

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আন্তরিক মন্তব্য-- সহজ কথাগুলো শেয়ার করার জন্য। খুব ভাল লাগল কথাগুলো। আবারো ধন্যবাদ।

৩৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দার্জিলিং আর ঐ এলাকাটা খুব দেখার শখ ছিলো, আপনার লেখায় অনেকটা ঘোরা হয়ে গেল। ধন্যবাদ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: না না ওসব ফাকি দেয়া চলবেনাকো, দার্জিলীং কালিম্পং গ্যাংটক ডুয়ার্স এক ধাক্কায় ঘুরে আসুন। বিশ্বাস করুন গ্লাসগো স্কটল্যান্ডের চাইতে ভাল বৈ খারাপ লাগবেনা। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৩৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

রাজীব বলেছেন: চমৎকার লেখা।
দার্জিলিংয়ের হোটেল সম্পর্কে তো কিছু বললেন না।

০২ রা আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়ে প্রসংসা করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আমি ঠিক কোন বিলাস বহুল হোটেলে থাকিনি। পশ্চিম বঙ্গ সরকারের পর্যটন বিভাগের হোটেল আছে সারা পশ্চিম বঙ্গ জুড়ে। আমি কোলকাতা থেকে আগে কালিম্পং আর দার্জিলিং এর একটা করে রুম বুক করে রেখেছিলুম। বেশ ভাল রুম তবে ভাড়া মাত্র ১৫০০ রুপী করে প্রতিদিনের। সেগুলোতেই থেকেছি ক'দিন। এমনিতে ঐ দুজায়গার হোটেলগুলো খুবই সুন্দর তবে ভাড়া একটু বেশী, আর আগে থেকে ঠিকঠাক না করে গেলে ভাড়া বেশী পড়তে পারে। তবে ভ্রমনে গিয়ে টাকা পয়সার হিসাব কম করলেই আনন্দ পাওয়া যায়! আবার ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.