![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগের অংশের সারমর্ম: ভিসা ফি জমা, হেলথ ইনস্যুরেন্স করানো, অনলাইনে ফরম ভরা, তারপর সুইশ এম্বেসী থেকে ভিসা পাওয়া সব ঝক্কির কাজ শেষ করে এমিরেটস এর ঢাকা জেনেভা ঢাকা টিকেট কিনে ঢাকা থেকে বিকেলে রওয়ানা হয়ে প্লেনে দুবাই এলুম। দুবাই এয়ারপোর্টের দক্ষ স্টাফদের জন্য দ্রুত এয়ারপোর্ট থেকে বেরিয়ে শহরে চমৎকার এক পাঁচতারা হোটেলে রাত কাটিয়ে পরদিন আবার এয়ারপোর্টে প্রচুর হেঁটে ট্রনে চেপে তারপর প্লেনে উঠে দুবাই এয়ারপোর্ট থেকে ছঘন্টার উড়াল দিয়ে জেনেভা।###
বেল্ট থেকে লাগেজ নিয়ে যাবার জন্য ট্রলি আনতে গিয়ে দেখি টাকা নেই মানে দু ফ্রাংকের মুদ্রা নেই। সুন্দরী সুইশ রমনীর বদান্যতায় দু ফ্রাংক মিলল আর ট্রলি মিলল, তবে তার দু'ফ্রাংক আমার কাছে রয়েই গেলো। এরপর ভাগ্নের গাড়ীতে করে জেনেভা এয়ারপোর্ট থেকে লুজান, প্রায় ষাট কিলোমিটার দুরে তার বাসা। এরপর পরের অংশ নীচে পড়ুন:
সুইজারল্যান্ড সুন্দর পড়েছিলুম, কিন্তু গাড়ীতে যেতে যেতে সামনে চমৎকার স্বপ্নের ছবির মত রাস্তা, দুপাশে পাহাড়ের কোল ঘেষে লাল ছাদওয়ালা ছোট ছোট বাড়ীগুলো আর সমস্ত জায়গা জুড়ে মখমলের মত ঘাস বিছানো দেখলে মনে হবে যে এসব সৌন্দর্য আমার মত আনাড়ি লেখকের বর্ণনা করার ক্ষমতার বাইরে। বিশ্বাস করুন।
নাতি আর লেখক নীচে:
উপরে ভাগ্নেবৌ সিনথিয়া চৌধুরী আর লেখক।
পথের দুপাশে ঘাসে মোড়ানো বিশাল মাঠের দিকে তাকিয়ে অবাক হতে হয় ঘাসগুলো কে কখন কিভাবে কাটে! আমি দেড় মাসেও খুজে পাইনি, কোনদিন কাউকে কাটতেও দেখিনি!
এয়ারপোর্ট থেকে যাবার পথে এক জায়গাতে ট্রফিক কিছুটা শ্লো হয়ে এসেছিল। জিজ্ঞেস করে জানলুম কিছুক্ষন আগে একটা দুর্ঘটনা ঘটেছিল, পুলিশ কয়েক মিনিটের মধ্যে এসে সামান্য বেরিকেড দেয়, গাড়ি দুটো রেকার দিয়ে কয়েক মিনিটের মধ্যে সরায়। তবে গাড়ি চলাচল কিন্চিত শ্লো হলেও থেমে যায় নি আর দুপাশে কয়েক শ বাস ট্রাক আটকে যাত্রীদের চরম ভোগান্তিও হয় নি!! স্পীড ঘন্টায় সত্তর মাইলের জায়গাতে ত্রিশ চল্লিশে ঠেকেছিল। কয়েক মিনিটের মধ্যে সব ফরসা মানে অল ক্লিয়ার, ট্রাফিক স্বাভাবিক। পুলিশের পাশ দিয়ে যেতে যেতে শুনলুম -পাখদোঁ পাখদোঁ (মাফ করবেন)। মানে আপনার কিন্চিৎ অসুবিধা ঘটোনোর জন্য পুলিশ ক্ষমা চায়? মনে পড়ল দেশের চরম অদক্ষ বাজে ট্রফিক ব্যাবস্হাপনার কথা।
লুজানে একটা পাহাড়ি এলাকার উচু জায়গাতে ভাগ্নে সুজনের বাসা, মানে ৬ তলা ভবনের তিন তলায় একটা এপার্টমেন্ট। চারিপাশটা চমৎকার ফাঁকা আর ঘাসে মোড়ানো জমিন। ওখানেই একটা রুমে আমার ঠাঁই হল আগামী মাস কয়েকের জন্য।
বাথরুমে যেতে গিয়ে দিখি ওখানে দরজা খুলতে হাতল উপর দিকে মানে এন্টি ক্লকওয়াইজ ঘোরাতে হয়, একটু অভ্যেস করতে হয়। প্রথম দুএকবার তো নাতি ডাকতে হয়েছে, দরজা লক নাকি জানতে!
বাথরুমের ব্যাপারে ইউরোপীয়রা কন্জুষ। সারা ফ্লোরে একটাই বাথরুম আর স্নান করার জন্য গোসলখানা বাথটাব বেসিন হতে পারে আরেক রুমে। আমরা বাংলাদেশীরা মনে হয় অল ইন ওয়ান এটাচ বাথরুমেই অভ্যস্ত। বাথরুম কম হওয়ার কারণটা হল ওটা আপনাকেই ধুতে হবে যে, মানে আপনাকেই ধুতে হবে, আর বাথরুম ভিজা রেখে আসা চলবেনা। বাড়ীর মালিকের বা গেরস্তের কষ্ট কমাতেই এ ব্যাবস্হা।
প্রায় পন্চাশ ষাট বছর আগে পড়া একটা শংকরের লেখা মনে পড়ল, আমেরিকাতে গিয়ে এরকম সিস্টেম মানে বাথরুম ভিজা রেখে আসা যাবেনা দেখে তিনি বলেছিলেন বাথরুম ব্যাবহারের পর ভিজা না রেখে কিভাবে আসে সেটা ভজাদাকে বললে তিনি তেড়ে আসবেন! (হুবহু কথাটি মনে নেই, সহৃদয় পাঠক শুধরে দিলে বাধিত হবো)।
খেয়াল করলুম বাথরুমের লাইটের সুইচ সব ভেতরে, ঢুকে জ্বালাতে হয়। আমাদের দেশে কিন্তু সব বাইরে থাকে, সুইচ টিপে বাতি জ্বালিয়ে ঢুকতে হয়। বাথরুমের দরজাতে কোন টিপ লক তালা থাকেনা, দরজা লক করতে কিছু লিভার ঘোরাতে হবে বা অন্য কোন সিস্টেম আটকাতে হবে, ঢুকেই টিপ দিয়ে দরজায় তালা দিবেন তা হবেনা। বাচ্চারা যাতে ভেতরে না আটকে যায় এজন্যই এই ব্যাবস্হা মনে হয়!
বাসাতে বাথরুমের ভেতর কমোডের পাশে পুশ শাওয়ার বা মায় বদনাও নেই, গোদের উপর বিষফোঁড়া হল কমোডের পায়ের নীচে কার্পেট থাকে! মর জ্বালা! কি দারুন সমস্যা না? হারপিকের বোতলে পানি ভরে ...খুব সাবধানে ....হা হা হা।
সুইজারল্যান্ডের সব শহরে এয়ার কন্ডিশনড বাস ভোর ৫-৬ টা থেকে রাত বারোটা একটা অবধি ২০ মিনিট পর পর প্রতি স্টপেজে আসছে আর কয়েক সেকেন্ড থেমেই চলে যাচ্ছে। শনিবার আর রোববারে সময়ের পরিবর্তন মানে তখন গ্যাপটা আরো একটু বেশী। ভেতরে ক্যাপাসিটির অর্ধেক মানুষও নেই, খালি সকালে আর বিকেলে একটু মানুষ হয়। প্রতিটা বাস ইলেকট্রিসিটিতে চলে। মাথার উপরে তার থেকে বিদ্যুৎ নিয়ে নিঃশব্দে চলছে। দরজা গুলো অটোমেটিক খুলছে লাগছে।
বাসের টিকিট অটোমেটিক মেশিনে ধাতব মুদ্রা দিয়ে কাটতে হয়, কগজের নোট নেয়না। বাস স্টপে একটা চার্ট আছে সেখানে লেখা তাকে আপনার বাস কখন কখন আসবে। সময়টা পড়ে প্রথমে তেমন গা করলুম না, লেখা আছে ৭-৩২, পরেরটা ৭-৫২ পরেরটা ৮-১২ মিনিট! পরে খেয়াল করে দেখলুম, বিশ্বাস করুন ঠিক কাঁটায় কাঁটায় ৭-৩২ মিনিটেই বাসটি আসছে!! এবার তো ঢাকার বাসিন্দার 'হা' মুখ বন্ধ হয় না। বাস এরকম কাঁটায় ঘড়ি ধরে আসে? একবার বাসে না উঠে দাড়িয়ে থাকলুম, পর পর ৫ টা বাসের সময় দেখলুম, এক মিনিট এদিক ওদিক হয় নি! ভাল কথা সুইজারল্যান্ডে কোন প্রাইভেট মালিকের বাস নেই সব সরকারী বাস আর ট্রাম।
ভাড়া? দুরত্ব হিসেব করে সব স্টপেজে মেশিনের গায়েই ভাড়ার চার্ট লেখা আছে সেই মোতাবেক স্লটে কয়েন দিন টিকিট নিন। টিকিটে দুরত্ব বা স্টপেজ লেখা থাকেনা সময় লেখা থাকে। আপনি টিকিট কেনার পর থেকে এক ঘন্টা পর্যন্ত ঘুরতে পারবেন যে কোন দিকে, দাম ৩.৮০ ফ্রাংক, মানে প্রায় সাড়ে তিনশো টাকা। মাসিক টিকিট কিনলে সস্তা পড়বে।
টিকিট ছাড়া উঠলে? ভুলেও ও কাজটি করতে যাবেননা, ধরা পড়লে নগদ ১০০ ফ্রাংক জরিমানা। টাইম ছিলনা, মেশিন কাজ করেনি, ভাংতি ছিলনা.. ভুল অয়া গেসে এসব বলে রেহাই পাওয়া যাবেনা, নিশ্চিত। তর্ক করেছেন তো জরিমানা বেড়ে যাবে। আজ পর্যন্ত কেউ করেছে বলে শুনিনি, মায় বাঙালীরা পর্যন্ত! আমি নিজেই ভাংতি ছিলনা বলে পাহাড়ের উঁচু নীচু ঢালু রাস্তায় পোয়া মাইলখানেক হেঁটেছি, মাগার টিকিট ছাড়া উঠার সাহস করিনি বাপু। ভাংতি নেই তো বাস জার্নী শিকেয় উঠবে। আরো সমস্যা হল, কোন দোকানে গিয়ে ভাংতি চাইতেই পারবেননা, মানে আমি পারিনি! মনে করবেননা যে আপনার টাকা আছে কুছ পরোয়া নেহি ট্যাক্সিতেই যাবেন। পারবেন তবে তাতে সময়ের ব্যাপার আছে, টাকার কথাটি বললুম না, টাকার অংকটা ভয়ংকর, আমার জন্য। ফোন করে ট্যাক্সি আনতে হবে, রাস্তায় হাত দিয়ে ট্যাক্সি পাওয়া কঠিন, ম্যালা হ্যাপা।
ওখানে দেখেছি যাদের বাড়িতে দুএকটা মার্সিডিজ অডি বিএমডব্লিউ আছে তিনিও বাসে চড়েন বা সাইকেলে চড়েন।
ঐ যে আগে বলেছি পার্কিং একটা মহান সমস্যা, পয়সা নেয় ঘন্টায় দু তিন ফ্রাংক আবার বাঁচায়! ভাল কথা আপনি এক ঘন্টার টিকিট কেটে গাড়ী পার্কিং এরিয়াতে রেখে ভুলে গেলে চলবেনা, কারণ এক ঘন্টা ওভার হয়ে গেলে জরিমানা গুনতে হবে ম্যালা টাকা, পঁচিশ ফ্রাংক। তবে কেউ করেনা, সবাই সময় শেষ হবার আগেই টিকিট কেনে!
একবার একদিন বিকেলের দিকে রাস্তায় হাঁটছিলুম দেখি একটা জ্যাকেট পড়া মাঝবয়সী লোক একা একা হাঁটছে। আশে পাশে কেউ ছিল না। লোকটাকে দেখিয়ে ভাগ্নে বলল ঐ যে লুজানের মেয়র। আমি তো খানিকটা অবাক, তবে খুব বেশী অবাক হইনি কারণ এর আগে অস্ট্রেলিয়াতে বা আমেরিকাতে বা নিদেন পক্ষে সিঙ্গাপুরে এরকম বড় পদের মানুষদের দেখেছি ফুটানী ছাড়াই চলতে। ভরা কলশী শব্দ করেনা। মেয়রের ছবি নীচে:
মেয়র ভদ্রলোক বাস স্টপে এসে একটা টিকিট কিনে দাড়ালেন তারপর বাস আসলে উঠে বসলেন। ঘড়িতে পাঁচটা চল্লিশ মানে তিনি অফিস শেষে বাড়ি বা অন্য কোথাও যাচ্ছেন।ঐ যে আগে বলেছি পার্কিং একটা মহান সমস্যা, পয়সা নেয় ঘন্টায় দু তিন ফ্রাংক আবার বাঁচায়!
ভাল কথা আপনি এক ঘন্টার টিকিট কেটে গাড়ী পার্কিং এরিয়াতে রেখে ভুলে গেলে চলবেনা, কারণ এক ঘন্টা ওভার হয়ে গেলে জরিমানা গুনতে হবে ম্যালা টাকা, পন্চাশ থেকে একশো ফ্রাংক। তবে ওখানে ওটা কেউ করেনা, সবাই সময় শেষ হবার আগেই টিকিট কেনে! তবে দুএকটা ক্ষেত্রে ভুল হতেই পারে। পাঁচ দশ মিনিটের জন্য পুলিশ কিছু বলেনা, সতর্ক করে। তবে পথে দেখবেন মাঝে মাঝে একটা পুলিশ একটা পার্ক করা গাড়ীর পেছনে দাড়িয়ে চুপচাপ কি যেন লিখছে, বুঝবেন গাড়িওয়ালার কপাল পুড়ল, তাকে বেশ কিছু ফ্রাংক দন্ড গুনতে হবে আর কি! হয় নো পার্কিং এরিয়াতে পার্ক করেছে বা ওভারটাইম পার্ক হয়েছে আর কি।
বাসে করে বাজারে গেছি মাছ তরকারি কিনতে। গাড়ী নিইনি কারণ-- পার্কিং। দোকানটার নাম কূপ (Coop) । মানে পাঁচ ছতলা শপিং মল, আমেরিকার ওয়ালমার্ট (Walmart) বা কসটকোর (Costco) মতোই প্রকান্ড। একেকতলায় একেক আইটেম। সময়টা বিকেল, সবাই অফিস থেকে ফেরার পথে কেনাকাটা করছে, প্রচুর ভিড়।
একটা বড় মাছের ফিলে সুন্দর করে কাচের ভেতর রাখা আছে। দাম লেখা আঠারো ফ্রাংক প্রতি কিলো। আধ কিলো সাইজের একটুকরো কিনলুম, দাম পড়লো বারো ফ্রাংক, প্রায় হাজার খানেক টাকা! সুইশরা এভারেজে প্রচন্ড ধনী হয়!
আরো কিছু জিনিস কিনে কাউন্টারে গেলুম পেমেন্ট করতে। খেয়াল করিনি পকেটে শ্রেফ ইউরো, ফ্রাংক নেই! ক্রেডিট কার্ডও ছিল না। খাইসে! অন্যদিকে পেছনে লম্বা লাইন, আরো লম্বা হচ্ছে। তাড়াতাড়ি একশো ইউরোর নোটটা বাড়িয়ে দিলুম চুপচাপ। মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে কি বুঝল, একটা মেশিনে নোটটা চেক করে তারপর হিসেব করে আমাকে বাকি পয়সা ফ্রাংকেই ফেরৎ দিল, বলল মেখসি (ধন্যবাদ)। আমিতো হাঁপ ছেড়ে বাঁচলুম। মেয়েটি মুখে মিস্টি হাসি দিয়ে আমার দিকে একটা পলিথীনের ব্যাগ বাড়িয়ে দিলো, সদাইপাতিগুলো ভরে নেয়ার জন্য। আমিও প্রকান্ড এক মেখসি বলে জিনিসগুলো নিয়ে কেটে পড়লুম। আর হ্যাঁ ঐ মেয়েটির ঐ হাসিটার দাম? আজ্ঞে লাখ ইউরো। দোকানে ফ্রাংক ছাড়া চলেনা, মেয়েটি দয়া না করলে বেশ বিব্রতকর অবস্হা হতো।
শপটাতে আরো দু তিনটে সেলফ পেমেন্ট কাউন্টার আছে যেখানে আপনি নিজেই সব দাম যোগ করে টাকাটা দিতে পারেন। তবে দুহাত কোমরে রেখে একজন শকুনের চোখ দিয়ে সব খেয়াল করছে, কম বেশি দুনম্বরি ট্রাই করলেই খবর হয়ে যাবে। চারিদিকে সব দামী সামগ্রী পড়ে আছে আপনি পকেটে পুরুন আর ট্রলিতে রাখুন কিসসু বলবেনা। কিন্তু দাম না দিয়ে বেরুতে গেলেই এক্কেবারে বেজ্জতি হয়ে যেতে পারেন। তবে ওরকম ঘটনা কখনো ঘটতে দেখিনি।
শনিবারে 'কুপ' সন্ধ্যে ৬ টায় বন্ধ করে দেয়। একবার তো কিনতে কিনতে সন্ধ্যে ৬ টা পার হলো, কিন্তু আমাদের কেউ কিছু বলছেনা দেখে অবাক হলুম। যাক কেনাকাটা সেরে এসকেলেটারে উপরে উঠে দোকানের বাইরে বেরুচ্ছি দেখি একজন পালোয়ান টাইপ কৃষ্ণাঙ্গ ভদ্রলোক দুহাত দুদিকে ছড়িয়ে তৈরী অবস্হায় ঠিক গেটের মুখেই দাড়ানো। কাউকে ঢুকতে দিচ্ছেনা। অর্থাৎ যারা ভেতরে ঢুকেছো তারা কাজ সারো কিন্তু নতুন ক্রেতা কেউ ঢুকতে পারবেনা! কোন ঘন্টা বাজানো নেই শব্দ দূষন হবে যে! ক্রেতাদেরও কোন হুড়োহুড়ি নেই! দুর এটা কোন কিছু হলো? পানসে!
চলবে--
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি ছি ছি কি ভয়ানক ভুল! ঠিক করছি। ওয়ালমার্টকে ওয়ালটন লিখেছি, তবে আমেরিকাতে কসটকোতে আমি অনেকবার গেছি ওটা মনে হয় ভুল না। ছবি দেখুন। আর হ্যাঁ আপনাকে প্রথম মন্তব্যকারী আর সংশোধন কারী হিসেবে আন্তরিক ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
অন্ধবিন্দু বলেছেন: শহর ভালো লাগে না। ওদের গ্রামই ভালো।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: আসলে ওদের গ্রাম বলে কিছু নেই। সবটাই শহর। আমার কাছে ওদের অনেক কিছুই ভাল লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে, ভাল থাকুন।
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
খুব কি দয়া করেছে? ইউরো নিয়ে ফ্রাংকে ফেরত দিয়েছে...
যাক, হাসির দাম দিয়ে উসুল ধরে নিলাম।
মজা পেলাম লেখায়। তবে আরও ছবি আশা করেছিলাম।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: লুজানেই ছিলুম বেশীর ভাগ সময়, ভাবছি পরের পর্বে আরো বেশি করে ছবি দেব। ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকুন।
৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
রাজীব বলেছেন: বাহ। নতুন ভ্রমন কাহিনী যে!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আজ্ঞে এটা ২য় পর্ব, ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২২
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আমিও ইউরোপে থাকি৷ মোটামুটি ইংরেজি এবং ফঁরাসি খুব সাবলীল ভাবে বলতে লিখতে পড়তে পারি৷ ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশিরভাগ দেশই ঘুরেছি৷ সুইসদে অধিকাংশ অঞ্চলেই ফঁরাসি ভাষা চলে৷ আমি তাদের কথাবার্তা ভালভাবে বুঝলেও এত সুন্দর করে লেখা আমার দ্বারা সম্ভব না৷ আর আপনার লেখাটা পড়ে যেন আরও পড়ার ইচ্ছা জাগছে৷ চমৎকার সাবলীল লেখা ও শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ৷
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: মন্তব্য পড়ে খুব ভাল লাগল । আপনার লেখা আমি পড়ি। আরে লিখতে শুরু করে দিন আমার চাইতে ভাল লিখবেন আপনি। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: বেশ সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন , অনেক ভালো লাগলো পড়তে । সুইজারল্যান্ড ভীষণ সুন্দর একটি জায়গা , আমিও ঘুরে এসেছি এই আগস্ট মাসে । আপনার লেখায় উৎসাহ পাচ্ছি - হয়তো কিছু একটা লিখবো আমার সুইজারল্যান্ড ভ্রমন অনুভূতি নিয়ে ।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: কি সাংঘাতিক আপনিও ঘুরে এসেছেন তাহলে লিখে ফেলুন না আপনার চমৎকার সব অভিজ্ঞতার কথা। খুশী হব। আপনার প্রসংসার জন্য ধন্যবাদ।
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
কালীদাস বলেছেন: সুপারমার্কেটে কারেন্সি চেন্জ করে দেয়াটা খুবই আনইউজাল, অন্য কোথাও এরকম পাইনি। আপনি লাকি
এই বাসগুলোর নাম ট্রলি বাস। আমার ধারণা ছিল শুধু মাত্র ইস্টার্ণ ইউরোপে আর রাশিয়াতেই এই জিনিষ আছে এখনও, সুইসদের আছে দেখে কিছুট অবাকই হলাম। এটা মেলা পুরান টেকনোলজি, অনেক দেশ থেকেই উঠে গেছে। পারসোনালি আমার মনে হয় যে এর চেয়ে ট্রাম অনেক ভাল
সুইসদের ব্যাপারে একটা জিনিষ শুনেছিলাম, নিজেদের সুনাম/নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য এরা করতে পারে না হেন কাজ নেই। দেখেছিলেন নাকি এরকম কিছু?
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার চেহারায় একটা অসহায় আর করুণ ভাব দেখে মনে হয় মেয়েটি দয়া করল! বাসগুলো বেশ চমৎকার লেগেছে আমার কাছে। জেনেভাতে ট্রাম আছে সেটাও খুব কাজের। হ্যাঁ সুইশরা খুব ভাল মানুষ হয় এটা দেখেছি, খারাপ কোন কিছু থাকলে আমার চোখে পড়তই। ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৯
সুমন কর বলেছেন: যাক শেষ পর্যন্ত দু'ফ্রাংকের ছবিটা দেখলাম।
চমৎকার বর্ণনা। সাথে আছি....
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা আপনি খুশী হলেন তো আমি খুশী। পড়া আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সাবলীল বর্ণনা । চমৎকার হয়েছে এই পর্বেরও ভ্রমণ বর্ণনা । শুভ কামনা নিন ।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি ভাল মানুষ তাই ভাল বলছেন, তবু পড়া আর তারিফ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রইল।
১০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫১
মানবী বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা। ভালো লেগেছে পড়ে, ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
আমরা অনেকে অবগত নই যে "নিগ্রো" শব্দটি অত্যন্ত আপত্তিকর একটি গালি। হিন্দুদের মালাউন সম্বোধনে তাঁরা যেমন অপমানিত হন, কৃষ্ণাঙ্গরা নিগ্রো সম্বোধনে অনেক অনেক বেশি অপমানিত ও আহত হন। অনেক খুন হত্যাও হয়েছে ই সম্বোধনকে কেন্দ্র করে।
একদিন আআমর বাসায় রিবিবার সকালে ডোরবেল বাজায় দরজা খুলে দেখি, মেয়র দাঁড়িয়ে! ড্রাইভওয়ে থেকে সেদিনের সংবাদপত্রটি কুড়িয়ে এনে পৌঁছে দিয়েছে, তখন নির্বাচনী প্রচার চলছিলো :-)
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার অবজারভেশন প্রখর, আমিও খেয়াল করিনি। লেখাটা ওঁদের কেউ পড়বে বলে মনে হয় না কি বলেন? অবশ্য আলাপ কথা আমি কখনোই নিগ্রো শব্দটি উচ্চারণ করিনা, কারণ প্রতিক্রিয়া আমার জানা। ওসব দেশের মেয়র বলুন আর মিনিস্টার বা সেক্রেটারি বলুন নিজেদের ওরা পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবেই ভাবে আমাদের দেশের মন্ত্রী নেতাদের মত মহারাজা সম্রাট কখনোই ভাবেনা। এজন্যই ওরা সভ্য আর আমরা....। আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০২
মানবী বলেছেন: কসটকো মোটেও ভুল নয় এমনকি ওয়ালমার্ট ও ওয়ালটন কোম্পানীর দোকান।
পার্থক্য এই যে ওয়ালমার্ট একটি রেগুলার গ্রোসারী স্টোর বা সুপার মার্কেট যেখানে যে কেউ যেকোন সময় কেনাকাটা করতে পারে আর কসটকো একটি ওয়্যার হাউজ বা পাইকারী দোকান, শুধুমাত্র যাঁরা পয়সা খরচ করে এর মেম্মবার হন, তারা এখানা থেকে কেনাকাটা করতে পারেন।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যগুলো হাজির করার জন্য।
১২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৩
জসিম বলেছেন:
বর্ণনা ভালো লেগেছে.
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩২
অরকি৪৫ বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা। ভালো লেগেছে পড়ে, ধন্যবাদ
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে তাতেই আমার লেখাটা সার্থক হল, আমি খুশী। পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।।
১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ !!
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, ভাল থাকবেন।
১৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৩
মানবী বলেছেন: "লেখাটা ওঁদের কেউ পড়বে বলে মনে হয় না কি বলেন?"
- পড়তেও পারে.. তাঁরা না পড়লেও তাঁদের অতি ঘনিষ্ঠ কেউ পড়ে আহতবোধ করতে পারে :-)
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি হয়ত খেয়াল করেননি আমি কিন্তু শব্দটা বদলে দিয়েছি! আবার আগমনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
থিওরি বলেছেন: চারিদিকে সব দামী সামগ্রী পড়ে আছে আপনি পকেটে পুরুন আর ট্রলিতে রাখুন কিসসু বলবেনা। কিন্তু দাম না দিয়ে বেরুতে গেলেই এক্কেবারে বেজ্জতি হয়ে যেতে পারেন। তবে ওরকম ঘটনা কখনো ঘটতে দেখিনি।
পানসে!
কয়েক হাজার বাঙালি রপ্তানি করতে হবে!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভবিষ্যতের কথা বলা যায়না, তাই না? পড়া আর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
হাসান রাজু বলেছেন: আপনি অসাধারণ লিখেছেন । এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলেছি ।
প্রথম মন্তব্যের প্রতিউত্তরে যেভাবে লজ্জা পেয়েছেন , "আরি ছি ছি কি ভয়ানক ভুল! ঠিক করছি। " আমিতো এই কথা মনে করলে আর লিখতেই পারবো না । আমি লিখতে গেলেতো ভুলের লাগামহীন ঘোড়াটাকেই দৌড়াই । নিজেকে সান্ত্বনা দেই - পাঠক ক্ষমা করে দিবে । অবশ্য আমি সহজ রাস্তায় হাঁটি, লেখিনা ছবি পোস্ট করি ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা। ভাল লিখেছেন, আমি সহজ রাস্তাটায় হাঁটি, লেখিনা ছবি পোস্ট করি। যহোক কিছু একটা করছেন আমরা আনন্দ পাই ওটুকুই আমাদের প্রাপ্য। আরো ছবি দিবেন আরো লিখবেন আমরা আরো খুশী হব। শুভকামনা আর ধন্যবাদ।
১৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে আপনার ভ্রমণ অভিজ্ঞতা!!!
আপনার লেখার স্টাইলটা দারুন!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!!
পরবর্তী পর্বের প্রতীক্ষায় রইলাম!!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি দুর কি যে বলেন! তবু আপনার প্রসংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমাদের দেশে ট্রাফিক জ্যাম দূর করার একটা ভাল উপায় হতে পারে প্রাইভেট কারগুলো নিষিদ্ধ করে সব পাবলিক বাস বা রেল সারর্ভিস চালু করা । তবে সেটি হবার কোন সম্ভাবনা নেই । সুন্দর পোস্ট । আমাদের মেয়ররা কোন পাবলিক বাসে ওঠে না ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রস্তাবটি সুন্দর কিন্তু এদেশে এখন ওটা বাস্তবায়নের কোন সম্ভাবনাই নেই। বাসে চড়বে আমাদের মেয়র! আপনার মাথা খারাপ! একটা ওয়ার্ড কাউন্সিলর পাঁচজন বডিগার্ড আর তিনটা গাড়ী ছাড়া নড়েননা আর মেয়র!! পড়া আর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: দারুন বর্ণনা ও ছবি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
জুন বলেছেন: আর হ্যাঁ ঐ মেয়েটির ঐ হাসিটার দাম? আজ্ঞে লাখ ইউরো।
আমাদের ঢাকাবাসীকে দেখে লাখ ইউরোর হাসি ,
ঢাকারবাসী হিসেবে গর্ববোধ করছি ঢাকাবাসী
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: হাসিটা সত্যিই সুন্দর ছিলো। আপনাকে ব্লগে দেখে ভাল বোধ করছি। আসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। তিন নম্বরটা ছেড়েছি তবে কোথায় গেছে জানিনা, খুঁজে পাচ্ছিনা!
২২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি এবং বর্ননা। খুব ভাল লাগল।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: ব্লগে আসবার জন্য আর পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৬
মহান অতন্দ্র বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন পোস্ট। ভাল লাগা রইল ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভীনদেশ সম্পর্কে জানতে ভালোই লাগে। আপনার লেখা থেকে অনেক কিছু জানা যাচ্ছে। সাধারণত আপনি এত ডিটেইলস লেখেন না। +
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমি ডিটেলস লিখি না এটা ঠিক। তবে এবারের ঘোরাফেরাতে এত লেখার আছে যে সম্পাদনা করেও কমাতে পারছিনা। পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
জুন বলেছেন: আপনি মনে প্রানে চেয়েছেন আমি ইওরোপ ঘুরে আসি । আমাদেরও শেঞ্জেন ভিসা ছিল । আর আমার স্বামীর ল্যাসেপাসে । কিন্ত বাচ্চাদের ভিসা দেয় নি ইতালী দুতাবাস । তাই ওদের রেখে বেশিদিন থাকার মত মন ছিল না । পড়ে দেখবেন আর মিলিয়ে ও দেখবেন আপনার দেখার সাথে কোন পার্থক্য আছে কি না
http://www.somewhereinblog.net/blog/June/29151144
এটা ভেনিসের উপর লেখা ৩ পর্বে । দেখা যায় কি না জানাবেন । নাহলে কষ্ট করে আমার ব্লগে দেখতে হবে ৮ই মে ২০১০ এ লেখা তিনটি পর্ব ,
আর এটা পম্পেই এর ভিসুভিয়াস নিয়ে লেখা ।
Click This Link
১লা মার্চ ২০১০ ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: নীচের লিংকএরটা পড়লুম এখন, খুব ভাল লেগেছে। উপরেরটা পড়ব। ২০১০ এ আমি এই ব্লগে আসিইনি, সো পড়তে পারিনি। আপনাকে ধন্যবাদ আমাকে পড়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। আবার ধন্যবাদ ।
২৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ ভ্রমণ কাহিনী । খুব ভাল লাগলো আপনার অভিজ্ঞতাগুলো ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: অভিজ্ঞতাগুলো জোড়া দিয়ে বাংলায় লেখা, এই আর কি। প্রসংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন।
২৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
জুন বলেছেন: দুটি পোষ্টই ৩ পর্ব করে। আপনি কি তা দেখতে পেরেছেন ঢাকাবাসী ? পোষ্টে কষ্ট করে মন্তব্য না করলেও সমস্যা নেই। এখানেই জানাবেন কেমন। কেন জানি আগের মত করে ক্লিক দিস লিংক আসে না তাই ভাবছি
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ইতালী ভ্রমনের বিবরণ লিংকে না পেয়ে আপনার পুরো ব্লগই ঘুরে আসলুম অনেকক্ষন বসে। ইতালীর সাথে পেলুম মিসর ভ্রমন সহ আরো অনেক মুল্যবান লেখা। ভারি ভাল লাগল। আপনার লেখা পড়ে অনেক কিছু জানলুম শিখলুম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন সর্বদা।
২৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮
জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী ভাই একের ভেতর অনেকগুলো দেখতে হলো বলে আন্তরিক দুঃখিত । লিংক্টা ইউ আর এলে কপি করে ক্লিক করলে আসে বলে শুনলাম । যাই হোক পুরোনো পোষ্টগুলো পড়েছেন আর প্রশংসা করেছেন জেনে অনেক ভালোলাগলো । আপনি ঈতালীর কৈ কৈ গেলেন জানাবেন আপনার এই সিরিজ পোষ্টে । ভেনিস গিয়েছিলেন কি না জানলাম না । সুযোগ পেলে আমি আরো অনেক বার যেতাম । খুব ভালো লেগেছিল ।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার পোস্ট গুরো পড়ে ভাল লেগেছে। ভিসেন্জা, ভেনিস, মিলান পাদুয়া ভেরোনা এইসব অনেক জায়গাতে গেছি আরো জায়গার নাম মনে নেই। ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
২৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১০
জুন বলেছেন: আমি অত বড় লেখক নই
আর আপনার এ কথায় আমি খুবই মনঃক্ষুন্ন হোলাম ঢাকাবাসী ভাই
আপনার পোষ্টের সাথে অপ্রাসঙ্গিক আমার মন্তব্য দুটো মুছে দিতে পারেন
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আসলে পরে আমিও বুঝলুম ঐ কথাটি লেখা ভুল হয়ে গেছে তাই এখন মুছে নতুন করে লিখলুম। দুঃখীত। ভুলে যান বাক্যটি।
৩০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন , মুগ্ধ হয়ে পড়লাম ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: তাই তো আমিও খুব খুশী হলুম। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হা হা হা চমৎকার রসালো পোষ্ট। উপভোগ্যও বটে। ভালো থাকবেন।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
৩২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১১
রাবার বলেছেন: এত সুন্দর মজার পোস্ট এতদিন পর চোখে পড়লো সাথে আছি ভাই
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম। পড়ে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য খুশী হলুম, আর আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
ঘাসফুল বলেছেন: একদিন দেখি এক লোক রাস্তায় দাড়িয়ে লিফলেট বিলি করছে, ভাগ্নী বললো- মামা, উনি হলেন মন্ত্রী- তার প্ল্যান জনগণ কে জানাচ্ছেন লিফ্লেট-এ করে (ঘটনা নেদারল্যান্ড- এ)।
পোষ্টে অসংখ্য প্লাস
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার একটা উদাহরণ টেনে আনার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আসলে জাতি হিসেবে আমরা বড়ই নীচু প্রকৃতির (কিছু মনে করবেননা)। ওখানকার অনেক সহস্র ভাল জিনিসগুলো কি আমাদের নেতারা মন্ত্রীরা আমলারা দেখেনন না? যতই দেখুন চরিত্র তো পালটটাবেনা! আবারো ধন্যবাদ ব্লগে এসে কস্ট করে পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
৩৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার হাঁসি ভাগ্য তো খুবই ভাল
বিনা পয়সাস লাখ মুল্যের হাঁসি পাচ্ছেন
চমৎকার বর্ণনা
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: তা আর বলতে! ভাগ্য না থাকলে কি আপনাদের মত পাঠিকা আর অমূল্য মন্তব্য পাই! ব্লগে এসে মন্তব্য করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা। ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
সুরা বলেছেন: যথারীতি সাবলীল ও ঝরঝরে বর্ণনাএবং আগের পর্বের মতই ভালো লাগলো। তবে ছোট্ট কিছু সংশোধন করতে হবে, যেমন - আমেরিকার ওয়ালটন (Walton) এর জায়গায় ওয়ালমার্ট (Walmart) এবং বা কসটকোর (Costco) এর জায়গায় টেসকো (Tesco) হবে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।