![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুইজারল্যান্ডের লুজান থেকে বিশ কিলোমিটার হবে একটা জায়গা নাম গ্রোয়ারখ। সেখানে পাহাড়ের উপর একটা কফি শপ আর গিফট শপ। সুজন আর আমাদের দুজন বন্ধু সাথে সুজনের ছেলে, চললুম সেখানে কফি খেতে। একটা কথা মনে পড়ল, গাড়িতে বাচ্চারা বসলে অবশ্যই তার জন্য বেবী সিট লাগাতে হবে তাতে বাচ্চাকে বেশ সীট বেল্ট লাগিয়ে টাইট ফিট হয়ে বসতে হবে।
এর অন্যথা হলে বাচ্চাকে কোলে নিয়ে বসলে ২০০ ফ্রাংক থেকে ৫০০ ফ্রাংক জরিমানা সাথে লাইসেন্স এর নম্বর কাটা যেতে পারে। বেশী নম্বর কাটা গেলে লাইসেন্স বাতিল হবে আর তাতে বছর খানেকের জন্য লাইসেন্স নেই, গাড়ী চালানো বন্ধ। জীবন শেষ!
কফি খাবার সাথে গিফট কেনাটাও আরেকটা উদ্দ্যেশ্য। ইচ্ছে করেই কিনা জানিনা চালক সুজন পথ ভুল করল। কুড়ি কিলোমিটারের জয়গাতে চল্লিশ কিলোমিটার হয়ে গেল। যখন পৌছলুম সবাই বেশী জার্ণী করানোর জন্য সুজনের উপর রাগ, আমি কিন্তু মহা খুশী। সুইজারল্যান্ডের আরো কিছু সুন্দর অংশ এই ফাঁকে দেখা হয়ে গেল।
গ্রোয়ারখ এর কিছু দৃশ্য, ছবির মানুষগুলোর কথা ভুলে যান। এডিট করা কঠিন পরিশ্রম।
অনেকক্ষন সেখানে কাটালুম, আর কফি খেলুম। ভারি সুস্বাদু সেই কফি। লাইন ধরে আগে টাকা দিয়ে কফি কিনতে হয় তারপর আপনার জায়গাতে বসে খেয়ে আবার সেই ট্রে নির্ধারিত জায়গাতে রেখে আসতে হবে। কটা বাচ্চা মেয়ে সেগুলো নিয়ে যায় ধোয়ার জন্য। গাড়ী পার্কিং নীচে, গাড়ী রেখে তারপর পাহাড় বেয়ে উঠতে হয় কফি শপে। অবশ্য লিফট আছে। চমৎকার কফি কফি খেতে খেতে চারিদিকের সেই শ্বাসরুদ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখা এক অসাধারণ আর দুর্লভ অভিজ্ঞতা।
দুরে লেক তার পারে ছোট ছোট বাসা ছবির মত। ওরা পাহাড়ে বাড়ি বানায় বটে তবে পাহাড়কে নস্ট করে কখনোই নয়। যদি একটা গাছ কাটতেই হয় তবে দশটা লাগাবে। ছবিগুলো দেখলেই বুঝবেন প্রকৃতিকে ওরা বিন্দুমাত্র বিরক্ত করেনা। লেকের পানি একেবারে পরিষ্কার, সরাসরি খাওয়া যায় ।
ভাল লেগেছে মানুষের স্বল্পতা আবার ভাল মানুষের অধিক্য, সবাই ভাল মানুষ। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, বিশ্বাস করুন।
কফি খাওয়ার পর গিফট শপে গেলুম কিছু কেনার জন্য। দামটা জিনিসগুলোর গায়েই লেখা আছে। আপনি যা নিবেন হাতে করে নিয়ে কাউন্টারে গিয়ে দাম দিন নগদ বা কার্ডে। ওখানে সব দোকানে সবাই কার্ড ব্যাবহার করে। নগদ টাকা বহন করেনা খুব একটা।
একটা সুইস নাইফ কিনলুম, পৃথিবীজোড়া সেগুলোর সুনাম আছে ।
দামটা জিজ্ঞেস করলেননা! বলছি, একখান নাইফের দাম ৬৫ ফ্রাংক, প্রায় ছ'হাজার টাকা! নাতির জন্য দুএকটা খেলনাও কিনলুম।
অনেকদিন হল জুয়া খেলিনা। জানতুম লুজানের কাছেই মনথ্রো বলে একটা সুন্দর জায়গা আছে সেখানে ক্যাসিনো আছে। ভাগ্নে সুজনকে বললুম চলতো বাপু একটু ক্যাসিনোতে। প্রোগ্রাম হলো রোববারে যাবো। বিকেলের দিকেই চললুম মনথ্রোর পথে।
দুরত্ব ত্রিশ কিলোমিটারের মত হবে। যাবার রাস্তাটি ভারি সুন্দর। একপাশে লেক একপাশে পাহাড় মাঝখান দিয়ে সরু রাস্তায় ৮০- ১০০ কিলোমিটার স্পীডে চালানো বেশ থ্রিলিং! কোথাও রাস্তা এত সরু যে একবারে একদিকেই যাওয়া যাবে, সিগন্যাল বাতি আছে অটোমেটিক জ্বলছে নিভছে কোন সমস্যা নেই। ক্যাসিনোতে পৌঁছে গাড়ি পার্ক করতে গেল পাক্কা পৌনে এক ঘন্টা! এক মহিলা হয়তো শনিবার এসেছিলেন আমরা যাবার কিছু পরে গাড়ি নিয়ে বাড়ি যাবেন তাই তার ছেড়ে দেয়া স্পেসটা খালি পেলুম। গাড়ি পার্ক করে ক্যাসিনোতে ঢুকলুম। পথেই পাসপোর্ট জমা দিলুম ভাগ্নে তার আইডি দিল। গেটের লেডি ওগুলো স্ক্যান করে ফেরৎ দিল। আমরাও ঢুকলুম।
মেশিনের স্লটে ১০ ফ্রাঁংক থেকে ১০০ ফ্রাঁংকের যে কোন নোট ঢুকিয়ে খেলা শুরু করতে পারেন। এক কোনে চা কফি কোল্ড ড্রিংকস রাখা আছে ফ্রি খান যত খুশি। খেলার মেশিনের সামনে বসে শুধু বিয়ার কিনে খেতে পারেন, হুইস্কি খাওয়ার নিয়ম নেই। ওটা খেতে হলে বারে যেতে হবে। বিভিন্ন টেবিলে ঘুরে ঘুরে দেখলুম। ২৪ ঘন্টাই খেলা হচ্ছে। লক্ষ লক্ষ ফ্রাংকের খেলা চলছে। অধিকাংশই দেখলুম হারছে। বেশীর ভাগ বুড়ো বুড়ি।
সুইশ রিটিয়ার্ড লোকদের অজস্র টাকা, খাওনের লোক নেই। ওরা অনেকে এই সব ক্যাসিনোতে স্পিন হুইল খেলে সময় কাটায়।
ভেতরে ছবি তোলার নিয়ম নেই। এসবে সরকারী অনুমোদন আছে, মাস্তানী করার কোন সুযোগ নেই, করতে গেলে খবর হয়ে যাবে। গোপন জায়গাতে বডিবিল্ডার টাইপ বিশালদেহী বাউন্সাররা আছে, ছোটখাট গন্ডগোল ঠেকাবার জন্য। সরকার এদের পৃস্ঠপোষকতা করে কারন প্রচুর ট্যাক্স দেয় এসব ক্যাসিনো। যতক্ষন ছিলুম কোন গন্ডগোলের আভাস পর্যন্ত দেখিনি!
ঘন্টা পাঁচেক কাটালুম ক্যাসিনোতে। বেশ ভাল লাগল। ভাল লাগল সুইশ আতিথেয়তা, সাহায্য করার মানসিকতা।
দেখলুম আরবী ভাষাভাষীদের টাকা উড়ানোর মচ্ছব। ইউএই সৌদি আরব কুয়েত কাতার এসব জায়গা থেকে রাজপরিবারের সদস্যরা পরিবার পরিজন নিয়ে সুইজারল্যান্ডে মাসের পর মাস কাটায় আনন্দ করে।
ঘন্টা পাচেক কাটিয়ে রাত বারোটার দিকে উঠলুম। চললুম বাসার দিকে। পকেট থেকে বেরিয়ে গেছে বেশ কিছু ফ্রাংক।
তবে অভিজ্ঞতা আর মজাটা অমুল্য!
চলবে--
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য প্রথমে ধন্যবাদ। হ্যাঁ সুইজারল্যান্ডে ভাল মানের সুইশ নাইফের দাম ওরকমই। এক কাপ কফি এরা বেচে ৩.৮০ ফ্রাংকে, মানে সাড়ে তিনশো টাকা। আবার ধন্যবাদ।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩১
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
লেখকরে মাশাল্লাহ চমৎকার লাগতাছে। রাজপরিবারের সদস্যরা যদি এমনটাই না করেন তবে আর রাজপরিবার হইবো কেমনে ! হাহ হা। পাহাড়ের উপর একটা কফি শপ- ওইখানে বইসে একটা কোবতে লিখতে পারতেন।
খুব ভালো লাগছে আপনার ভ্রমন-কথা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা, আরে ভাই এখানে রাজপরিবার এলো কোত্থেকে বুঝলুমনা। হ্যাঁ কবিতা আমি লিখি তবে তা ছাপানোর যোগ্য না হওয়াতে নিজেই পড়ি, হা হা হা! আপনার পাঠ ও প্রসংসাতে অনুপ্রানিত হলুম আর সাথে আন্তরিক ধন্যবাদ নিন। ভাল থাকবেন।
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সুন্দর সাবলীল বর্ণনা। আপনার ইউরোপ ঘুরানোর আরো আরো পোস্ট চাই।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: একবারে অনেক দেশ ঘুরলুম তো সব লিখতে পারব কিনা জানিনা। তবে লিখব আরো কিছু পর্ব। আন্তরিক ধন্যবাদ গেম চেন্জার। অনেক শুভেচ্ছা।
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছবি এবং বর্ণনা ভালো লাগলো।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতে আমি ধন্য। অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রইলো।
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
কেএসরথি বলেছেন: +++
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লাগা আমার জন্য অনুপ্রেরণা। অনেক ধন্যবাদ আর আন্তরিক শুভেচ্ছা।
৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
জুন বলেছেন: ভাই ঢাকাবাসী মনে হচ্ছে আপনার চোখে সুইজারল্যান্ড দেখছি। আমার একটি স্বপ্নের দেশ। ছোটবেলায় ক্যালেন্ডারের পাতায় জেনেভা লেকের ছবি আর আল্পসের পা এর কাছে সবুজ সাগরে ভেসে থাকা ছবির মত গ্রামগুলোর দিকে চেয়ে থাকতাম। কি জানি একটা অসুধ কোম্পানীর সেই ক্যালেন্ডার। যতদুর মনে পরে স্যান্ডোজ। বছর শেষ হয়ে গেলে সযতনে রেখে দিতাম পাতাগুলো। আর স্বপ্ন দেখতাম এক দিন যাবো। মনে হয় আর যাওয়া হবে না তাই আপনার অসাধারণ বর্ননায় দেখে নিলুম তাকে।
অনেক অনেক ভালো লিখেছেন ভাই।
+
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩২
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার প্রসংসা আমার জন্য এক অপুর্ব অনুপ্রেরণা। আমার আন্তরিক দোয়া আর শুভেচ্ছা আপনি একবার সুইজারল্যান্ড সাথে ফ্রান্স আর ইতালী যাবেন। পারলে জার্মানী স্পেন বেলজিয়াম সব। একটা ভিসাতেই হয় তবে প্রচুর সময় লাগে। আবারো শুভেচ্ছা আর আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক ভাল থাকুন সর্বদা।
৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
জুন বলেছেন: ঢাকাবাসী ভাই আমি তো প্রায় ৩ সপ্তাহের মত ইতালীর পা থেকে মাথা পর্যন্ত ঘুরে এসেছি। আমার প্রথম দিকের লেখায় এগুলো নিয়ে লেখা পোষ্ট আছে। এখন ট্যাব থেকে কাল লিংক দিয়ে যাবো চার পর্বে লেখা ভেনিস আমার স্বপ্নের ভেনিস, পম্পেইর ভিসুভিয়াস নিয়ে ৩ পর্বে লেখা সিরিজ উইথ ছবি অয়েট করেন কাল পর্যন্ত
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২২
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছি ছি খেয়াল করিনিতো! খুব খুশী হলুম আপনার লেখা পাবো। আম্মো অবশ্য ইতালী ঘুরেই এলুম। ধন্যবাদ। লেখার জন্য অপেক্ষা।
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: সুন্দর লেখনি আপনার! ছবি গুলোও অনেক সুন্দর! এমন লেখা এবং ছবি আরো চাই!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সুন্দর সাবলীল বর্ণনা। মনে হয় সামনে বসে গল্প শুনছি!
এমন করে কখোনও কি লিখতে পারব ?
মনে হয়, না !!!
অনেক অনেক শুভকামনা নিরন্তর ---------------
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: অবশ্যই পারবেন লিখতে আর লিখছেন তো। আপনার প্রসংসা ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।
১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
আবু শাকিল বলেছেন: ইউরোপ নিয়ে আরো লিখতে থাকেন।
সাথেই আছি ।
ধন্যবাদ ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আ্ন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
সুমন কর বলেছেন: এবারের বর্ণনা আর ছবিগুলো বেশী ভালো হয়েছে। +।
তা ক্যাসিনো'তো একটু ভাগ্য পরীক্ষা করেন নি....!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: শেষ লাইনে খেয়াল করেণ নি 'পকেট থেকে বেরিয়ে গেল বেশ কিছু.. ' , ঐ তো গেল রুলেতে আর স্পিনিং এ, হাজার খানেক ফ্রাংক..। ওখানে গেলে জেতা কঠিন ব্যাপার। যত দিন খেলেছি হেরেছি। ধন্যবাদ।
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
একুশে২১ বলেছেন: ছবি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আর একটু হিংসাও হলো যান আরেকটু হিংসা করে দিলাম যে আপনি আরো দেশ ঘুরুন আর আমাদের জন্য পোষ্ট দিন
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা আপনিও ঘুরে আসুন। শুভেচ্ছার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
সুলতানা রহমান বলেছেন: সুন্দর সব ছবি। বর্ণনা ও ভাল লাগলো। জেনে অবাক লেগেছে আরবী ভাষাভাষী লোকেরা ও ক্যাসিনো তে যায়।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরবী ভাষাভাষীদের আরো কেচ্ছা কাহিনী শুনলে অবাক হবেন। প্রসংসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন্ ।
১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অনেক ভাল লেগেছে ভ্রমন ব্লগ। সুইজারল্যান্ড দেশটি আমার ও অনেক প্রিয়। ঘুরে দেখার সাধ বহু দিনের। আপনার পোস্ট সেই ইচ্ছার পারদ আরও বাড়িয়ে দিল। ধন্যবাদ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি ঘুরে আসবেন সেই শুভেচ্ছা আর দোয়া রইল। আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
মানবী বলেছেন: ভূস্বর্গের দেশে সুন্দর কিছু অভিজ্ঞতা! চমৎকার সব ছবি সহ সুন্দর পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
মিকি মাউস যার জন্য কেনা সে খুবই খুশি হয়েছিলো আশা করি :-)
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যাঁ অবশ্যই সে খুশী হয়েছিল। আপনার পাঠ আর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মানবী।
১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৪০
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক সুন্দর বর্ণনা আর ছবি গুলো ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯
থিওরি বলেছেন: গাড়িতে বাচ্চারা বসলে অবশ্যই তার জন্য বেবী সিট লাগাতে হবে তাতে বাচ্চাকে বেশ সীট বেল্ট লাগিয়ে টাইট ফিট হয়ে বসতে হবে।
এর অন্যথা হলে বাচ্চাকে কোলে নিয়ে বসলে ২০০ ফ্রাংক থেকে ৫০০ ফ্রাংক জরিমানা সাথে লাইসেন্স এর নম্বর কাটা যেতে পারে। বেশী নম্বর কাটা গেলে লাইসেন্স বাতিল হবে আর তাতে বছর খানেকের জন্য লাইসেন্স নেই, গাড়ী চালানো বন্ধ। জীবন শেষ!
ক্যাসিনোতে পৌঁছে গাড়ি পার্ক করতে গেল পাক্কা পৌনে এক ঘন্টা! এক মহিলা হয়তো শনিবার এসেছিলেন আমরা যাবার কিছু পরে গাড়ি নিয়ে বাড়ি যাবেন তাই তার ছেড়ে দেয়া স্পেসটা খালি পেলুম।
আপনার পোস্টের অপেক্ষায় ছিলাম। সুপাঠ্য লেখনি আরো কাম্য
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার সৌভাগ্য আপনি আমার পাঠক। হ্যাঁ লিখছি তবে বয়সের কারণে সময়মত লেখা শেষ হয় না দেরী হয় । যাক আপনার পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১১
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর সাবলীল বর্ণনা৷বড় পোস্ট হলেও পড়া শেষ হওয়ার পরও আরও পড়তে মন চায়৷ ঢাকাবাসীর ফটো সহ আরও কিছু প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটো আগামী পর্বগুলোতে পাওয়ার অপেক্ষায় রইলাম৷
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল। না ভাই আমার ছবি এসে গেল অনিচ্ছা সত্বেও, ক্যামেরাতে স্পেস কমে যাওয়াতে ভাগ্নে এডিট করে অনেক ছবি মুছে দিল যে! পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
সুইজারল্যান্ড কি দেখবো ! আমি তো আপনাকে দেখছিলাম। মাশাল্লাহ
ছবি ও বর্ণনা +
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: বলেছেন: হা হা হা ! পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান।
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
আর.কে ইসলাম বলেছেন: চালিয়ে যান সাথে আছি.....
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
গাড়ীর উপর ফুল, কিছু ঘটছে নাকি?
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুইজারল্যান্ডে কিছু ঘটা কোন ব্যাপারই না, এদেশে চা সিঙারার মতই। বাকি আকলমন্দকে লিয়ে ইশারাহি কাফি! ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
২৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বাহ! বেশ ভালো লাগলো আপনার লেখা ও ছবি। অনেক শুভকামনা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়ে সুন্দর মন্তব্যের জন্য রইলো অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
২৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
শুভ৭১ বলেছেন: লেখনিতে প্রকৃতির মুগ্ধতা যেন আরো বেড়েছে কয়েকগুণ।।। সাবলীলতা লেখনি কে আরো শক্তিশালী করেছে।।।।শুভহোক লেখকের ভ্রমণ বিলাস।।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার অর্থপুর্ণ মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। রইল শুভেচ্ছা।
২৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ক্যাসিনোতে খাবার দাবার যখন ফ্রি , যা লস হইছে তা উসুল কইরাই বাইরাইতেন ?
চমৎকার লাগলো আপনার ইউরোপ ভ্রমন ।
সাথে রইলাম ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: শুধু হালকা পানীয় যেমন চা কফি ফ্রী। তবে পরিবেশ আতিথেয়তা সব এত চমৎকার যে উঠতে ইচ্ছে করবেনা। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মাশাল্লাহ! আপনার ছবি দেখে বড়ই প্রীত হইলাম। ভ্রমন পোস্ট এমনই হওয়া উচিত। ছবি আর বর্ণনামুখর। শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় ঢাকাবাসী ভাই।
আর প্রামানিক ভাই যে নাইফের কথা বললেন, সেইগুলো চাইনিজ কপি। সুইচ বলে চালায়।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ ও চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা আপনাকে কাভা। ভাল থাকবেন সর্বদা।
২৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
জুন বলেছেন: কই গেলেন ঢাকাবাসী ভাই? পরের পর্বের অপেক্ষায় থেকে থেকে ক্লান্ত বেশি ছোট করার দরকার নেই। আমরা পাঠকবর্গ তো আছি ই পড়ার জন্য
আমারো একটা ছোট্ট সুইস নাইফ আছে খুব ই কিউট দেখতে। তবে আমারটায় অতগুলো অপশন নেই আপনার মত। অগুলো আছে সাহেবেরটায়
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: ওমা কি সৌভাগ্য আমার! ঠিক হ্যায় আ রাহা হুঁ, যারা ইন্তেযার কিজিয়ে। শুকরিয়া। দেশদ্রোহিতার মামলায় পড়ব নাকি? সুইশ নাইফ অনেক রকমের আছে, সবচাইতে বেশী অপশন ওয়ালাটাই কিনেছিলুম। তবে ওটা শোপিস হিসেবেই রাখছি, অত্তো সুন্দর জিনিসটাকে ব্যাবহার করতে ইচ্ছে করেনা যে! আবার আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: একেবারে ছবির মত সুন্দর এক দেশ ! সৌভাগ্য আপনার !
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২০
ঢাকাবাসী বলেছেন: সৌভাগ্য আমার তো বটেই। এত সুন্দর একটা দেশ না দেখলে অপুর্ণই থেকে যেত পৃথিবীতে আগমন। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
জুন বলেছেন:
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: এটা বেশ কিউট, মনে হয় লেডীজ ভার্সন! কি বলেন? ওখানে অনেক রকমের আছে, কিনতে গেলে মাথা নস্ট! অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে আবার আসার জন্য। ভাল থাকুন।
৩০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার। ঝরঝরে লেখা +++
গ্রোয়ারখ এর কিছু দৃশ্য, ছবির মানুষগুলোর কথা ভুলে যান। এডিট করা কঠিন পরিশ্রম। ছবির মানুষের কথা কেন ভুলে যাব? মানুষটিও তো বড়ই সৌন্দর্য ছিল
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা, সেটা আপনার উদারতা। লেখার প্রসংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
প্রামানিক বলেছেন: একটা সুইস নাইফ কিনলুম, পৃথিবীজোড়া সেগুলোর সুনাম আছে ।
দামটা জিজ্ঞেস করলেননা! বলছি, একখান নাইফের দাম ৬৫ ফ্রাংক, প্রায় ছ'হাজার টাকা! নাতির জন্য দুএকটা খেলনাও কিনলুম।
ভাই বলেন কি এত দাম? গত কাল বায়তুল মোকাররমে আমার কাছে পাঁচ শত টাকা দাম চেয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে ছবি এবং বর্ননা ভাল লাগল।