![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুইজারল্যান্ডের লুজান থেকে জেনেভা যেতে হবে প্রথমত জেনেভা শহর দেখতে তারপর জাতিসংঘের অফিস দেখতে আর আমাদের কাউন্সিলর অফিসে কিছু অফিসিয়াল কাজ সারতে।
আমার আবাসস্হল থেকে মানে লুজান থেকে প্রায় ষাট কিলোমিটার দুরে জেনেভা। সকালেই রওয়ানা হলুম, গাড়ীতে সুজন তার এক বন্ধু সুজনের ছেলে আর আমি। বেশ বৃস্টির মধ্যেই রওয়ানা হলুম, গাড়ীর স্পীড ১২০ থেকে ১৪০ কিলোমিটার, কিন্তু টেরই পাচ্ছিলুমনা! কাঁচের মত মসৃন রাস্তা, লেন পরিবর্তন খুব হয় না, শুধু সামনে কাভার্ড ভ্যান বা ট্রাক পড়লে তখন বাধ্য হয়ে ওভারটেক করতে হয়, না হলে সামনে কিছু দেখা যায়না।
তবে ওভারটেক করার সময় খুব সাবধানে ইন্ডিকেটর দিয়ে লেন পাল্টে ওভারটেক করে আবার নিজ লেনে আসতে হয়। কারো কোন অসুবিধা হয় না।রাস্তায় কোন পুলিশ দেখলুম না। মাঝে মাঝে ট্রাফিকের ক্যামেরা আছে, কোন প্রকার আইন ভাংলেই ধরা পড়বেন।
ঢাকার রাস্তায় বাস বা কার ড্রাইভারদের অদক্ষতা আর আইন না মানার প্রবল প্রবনতা আর পুলিশের অজ্ঞতা আর অদক্ষতা তামনে পড়ল। যদিও প্রায় সব পুলিশেরই ট্রাফিক নিয়ন্ত্রন সম্পর্কে কোন প্রকার ভাল জ্ঞান বা প্রশিক্ষন নেই! যার জন্য ট্রাফিক জ্যাম একটি প্রতিদিনের ক্রমবর্ধমান সমস্যা। এ নিয়ে কারো কোন মাথাব্যাথাও নেই!
জেনেভাতে লেখক
প্রথমে গেলুম আমাদের বাংলাদেশ কাউ্ন্সিলরের অফিসে। তবে গাড়ী পার্কিংয়ের জন্য আধ ঘন্টা চক্কর কাটতে হল। ছোট একটা ভবনের তিনতলায় অফিস। সিনথিয়ার বাংলাদেশী পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ, রিনিউ করাতে হবে। সেটা করাতে হয় কাউন্সিলরের অফিসের মাধ্যমে। ওদের কোন কাজ নেই খালি কাগজটা বাংলাদেশে পাঠানো আর তৈরী হয়ে আসলে হাতে দেয়া, শ্রেফ পোস্ট অফিসের কাজ। গেটে কলিং বেল বাজিয়ে প্রায় পনেরো মিনিট অপেক্ষা করতে হল, গেট খোলেনা! ষোল মিনিট পর একজন ভদ্রলোক গেটটি যেন দয়া করে খুললেন।
একটা বিদেশী নামকরা শহরে জেনেভার মত শহরে আমাদের কাউন্সিলরের অফিস দেখে হতাশ হলুম। বিভিন্ন কামরাতে ফাইল পড়ে আছে কেউ বসে আড্ডা মারছে কোন কোন কামরা খালি পড়ে আছে চেয়ার টেবিল আছে লোক নেই, তখন বেলা সাড়ে এগারোটা। লোকজন আছে জনা বারো, কারো কোন কাজ নেই মনে হল। সুজনের বন্ধুটি বলল এদের আসলে খুব একটা কাজ নেই, শুধু বাংলাদেশ থেকে মন্ত্রী ভিআইপিরা আসলে এরা সঙ্গ দেয় আর ভ্রমনটা অর্গানাইজ করে। অধিকাংশ মন্ত্রী ভিআইপিরা ব্যাক্তিগত সফরেই আসেন, অথবা সরকারী বানিয়ে নিয়ে আসেন, তাদের হুকুম পালন করাটাই এইসব স্টাফদের কাজ। এছাড়া সুইজারল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশীদের পাসপোর্ট সংক্রান্ত কাজ করে এই অফিস। ওদের দোষ না।
সিনথিয়ারটা রিনিউ করানোর সাথে আমার নাতির বাংলাদেশি পাসপোর্ট বানাতে হবে যদিও এরা সুইশ নাগরিক। অফিসের ওদের একজন বললেন ওর বার্থ সার্টিফিকেট আনতে হবে বাংলাদেশ থেকে! সুজন বলল ওর তো বার্থ সার্টিফিকেট সুইজারল্যান্ডের হাসপাতালের আছে আবার বাংলাদেশী কেন লাগবে? জবাব আসল 'ওসব বুঝিনা এটাই নিয়ম'। আমি একটু বললুম এটা তো বেআইনী, ছেলেটা জন্মেছে সুইজারল্যান্ডে, তার সুইশ হাসপাতালের বার্থ সার্টিফিকেট আছে, তো বাংলাদেশের বার্থ সার্টিফিকেট কেন লাগবে? পরে আমার একটু মেজাজ দেখিয়ে একটু কড়া করে বললুম, 'এটা কোন নিয়ম হতে পারেনা, আমি কথা বলব তোমার কাউন্সিলরের সাথে'।
মেজাজে কাজ হলো মনে হয়, একটু পরেই ভেতর থেকে স্যুট টাই পড়া একজন বঙ্গসন্তান আসলেন, এসে বেশ বিনয়ের সাথে বলেন 'আমিই হচ্ছি এই অফিসের পাসপোর্ট ডিলিং অফিসার, কাউন্সিলর সাহেব বাইরে গেছে, বসুন এককাপ চা খান । আর ব্যাপারটা হল বাংলাদেশের বার্থ সার্টিফিকেটে ষোল সংখ্যার একটা নম্বর থাকে সেই নম্বরটা না দিলে কম্পিউটার ফর্ম নিবেনা, এতে আমাদের কিছু করার নেই্'।
পরে আমি চেক করে দেখেছি তিনি ঠিকই বলেছেন। এ এক আজিব নিয়ম। ঐ বার্থ সার্টিফিকেটের ষোল সংখ্যার নম্বর না দিলে ফর্ম পূরণ করাই যায় না! মানে ঐ সফটওয়ার যারা বানিয়েছে আর যারা চেক করে গ্রহন করেছে তারা জানেইনা বাঙ্গালি বিদেশে জন্ম নিতে পারে! সুইশ হাসপাতাল ঘুষ খায় না।
এখন ঢাকার মিউনিসিপাল অফিস থেকে বার্থ সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে সেটা সুইজারল্যান্ডে পাঠানো যে কি ঝামেলা সেটা ভুক্তভোগীরাই জানবেন। চলে এলুম কাউন্সিলর অফিস থেকে। অবশ্য সারাদিনেও কাউন্সিলর সাহেব আর অফিসে আসেননি। এনারা অফিসে খুব কমই থাকেন। সুজন বলল এমন হয় যে হয়ত কোন মন্ত্রী বা ভিআইপি আসবেন পনেরো দিন পর, তো এই পনেরো দিন এদের অফিসে গেলে কোন কাজ হবেনা শুধু বলবে মন্ত্রী আসবেন, কোন কাজ হবেনা আমরা সবাই ব্যাস্ত।
অবশ্য এরকম চিত্র বিদেশে আমাদের দূতাবাসগুলোর প্রায় সবগুলোতেই পাবেন। আরে ঢুকতেই পারবেননা আমাদের বিদেশে কর্মরত শ্রমিকগন! দূতাবাসের কর্মচারীরা একেকটা ভিআইপি না!
সেখান থেকে বের হয়ে দেখতে এলুম জাতিসংঘের অফিস। বিশাল এলাকা নিয়ে অফিস, ভিতরে ঢোকা যায় দেখা যায় তবে সময় তারিখ আছে। আমরা যখন গেছি তখন ওটা বন্ধ। বাইরে থেকেই দেখলুম। গেটের বাইরেই একটা বিশাল তিনঠ্যাং ওয়ালা চেয়ার রাখা আছে। ওটা এন্টি মাইন সংস্হার। প্রসঙ্গত বলি যুদ্ধক্ষেত্রে মাইন বসানো হয় শত্রুর গতি আটকানো বা কমানোর জন্য। আর মাইনে আহত হওয়ার মানুষের অধিকাংশেরই পা উড়ে যায় যাতে ঐ মানুষটি চিরজীবনের জন্য পা হারিয়ে পঙ্গু হয়ে যায়। বড় বেদনাদায়ক অবস্হা হয়। পরে জাতিসংঘের উদ্যোগে এই কিছু কাল আগে মাইন নিষিদ্ধ করা হয় যদিও অনেকে গোপনে ব্যাবহা্র করে। ঐ তিনঠ্যাং চেয়ারটা ঐ এন্টি মাইন সংস্হার প্রতীক।
জেনেভাতে এই জাতিসংঘের এই অফিসে প্রায় ত্রিশ চল্লিশটা জাতিসংঘ অফিসের সদর দপ্তর আছে যেমন আইএলও, ডব্লিউএইচও, ইউনএইচসিআর কমপেনসেশন ইত্যাদি অনেক আন্তর্জাতিক সংস্হার অফিস।
পথে গাড়ী চালাতে চালাতে চোখে পড়ল নীচের ছবির হোটেলটা।
উপরের ছবিটা জেনেভাতে অবস্হিত দুনিয়ার সবচাইতে দামী হোটেল! নাম প্রেসিডেন্ট উইলসন হোটেল। ওটার কয়েকটা স্যুট আছে যার ভাড়া দৈনিক ৬০,০০০ সুইস ফ্রাংক।
হ্যাঁ ঠিকই পড়েছেন দৈনিক ভাড়া ষাট হাজার সুইস ফ্রাংক, মানে বাংলাদেশি টাকায় রোজ প্রায় পন্চান্ন লক্ষ টাকা!!
হোটেলের ঐ স্যুটের একটা রুমের ছবি নীচে।
রুমটার আশে পাশে দিয়ে ম্যালা সময় ধরে গাড়ী চালাতে হয়েছে কারণ ঐ পার্কিং সমস্যা! জাতিসংঘ অফিসের সামনে পার্কিং মিলল।জেনেভা এত বিখ্যাত আর গুরুত্বপুর্ণ শহর কিন্তু লোকসংখ্যা নগন্য। রাস্তাঘাটে মানুষ নেই। বাস ট্রাম চলছে, প্রায় খালি। নিরব নিঃশব্দ শান্ত চমৎকার একটা শহর।
লেকের পারে একটা চমৎকার শক্তিশালী ফোয়ারা আছে, পানি পাম্পের সাহায্যে প্রায় পন্চাশ ষাট ফুট উপরে উঠে। ওখানে সাবধান বানী লেখা 'পানি বাতাসে স্হান বদলায় সুতরায় আশে পাশে পিছল হবে তাতে আর পানির ধাক্কায় আপনি পড়ে যেতে পারেন! জেনেভাতে তখন বেশ ঠান্ডা তাই পানিতে পড়ার কথা ভেবে কাছে গেলুমনা। ছবিতে দেখুন লেখকের পিছনে অনেক দুরে ফোয়ারা।
লেকের উপরে কংক্রীটের ব্রীজের উপর দিয়ে হাঁটার সময় ব্রীজটা প্রায় দু তিন ইন্চি দুলছিল। বেশ থ্রীলিং!
বাসায় ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা।
জেনেভার পথে আপেলের বাগান, দুটো খেয়েছিলুম গাছ থেকে পেড়ে, গার্ড ফার্ড নেই তো!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরিব্বাস ওরাই তো দন্ডমুন্ডের কর্তা! দেশের ডিগ্রীধারী (শিক্ষিত বলিনি) লোকেরা কাজের চাইতে অকাজেই থাকতে পছন্দ করে নাকি! সবাই যদি কিছুক্ষনের জন্য বলতে পারত 'আমি জানিনা আমি কি জানিনা'! সেটাই হয়ে গেল প্রকান্ড সমস্যা। যাক আপাতত আমার ব্লগে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১ম +
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: পন্ডিত মানুষ আপনি, অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন কাহিনীর জন্য ঢাকাবাসীকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বিদেশেও বাংগালীর দৈন্যতার প্রকাশ !!
খুবই বিব্রত এবং মর্মাহত হলাম।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: কি আর করা! গোটা পন্চাশেক দূতাবাসের একই অবস্হা। ধন্যবাদ।
৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,
দুঃখিত , জানতে ইচ্ছে হচ্ছে ; আমার করা এক্কেবারে প্রথম মন্তব্যটি মুছে দিলেন কেন ?
এই প্রথম আমার মন্তব্য একজন পোষ্টদাতা কতৃক মুছে দেয়া হলো । দুঃখটা এ কারনেই ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ওমা একি বলছেন আপনি? আমি আজ অবধি কারো মন্তব্য মুছিনি তো! যদি মুছতুম তাহলে তো মনে হয় তার রেকর্ড থাকত। আপনি মনে হয় কোথাও ভুল করছেন, চেক করে দেখুন প্লিজ। যাক এখন মন্তব্য কলামে আসার জন্য ধন্যবাদ। আপনি আবার চেক করুন।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকে উত্তর দেয়ার জন্য আবার আসলুম। হ্যাঁ ভুলটা সাথে অপরাধটা আমারই। এই পোস্টটি দুবার ছাপা হয়ে গেছিল। আপনি প্রথমটাতে মন্তব্য করেছিলেন আর ঘটনাক্রমে ওটাকেই মানে পোস্টটাকেই আমি মুছে দিই ফলে পুরো পোস্ট আপনার মন্তব্যসহ মুছে যায় যা একান্তই ভুলক্রমে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আমি যে পোস্ট মুছেছি তা আমারই মনে নেই। ডিমেনশিয়া! মাফ করে দিবেন, কেমন। ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা বলেছেন: সুন্দর ছবি।
শুভ কামনা
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২২
ঢাকাবাসী বলেছেন: সবগুলোতেই নিজেকে দেখে ভারি লজ্জা পাচ্ছি। ধন্যবাদ আর শুভকামনা আপনাকে।
৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//লোকজন আছে জনা বারো, কারো কোন কাজ নেই মনে হল। সুজনের বন্ধুটি বলল এদের আসলে খুব একটা কাজ নেই, শুধু বাংলাদেশ থেকে মন্ত্রী ভিআইপিরা আসলে এরা সঙ্গ দেয় আর ভ্রমনটা অর্গানাইজ করে। অধিকাংশ মন্ত্রী ভিআইপিরা ব্যাক্তিগত সফরেই আসেন, অথবা সরকারী বানিয়ে নিয়ে আসেন, তাদের হুকুম পালন করাটাই এইসব স্টাফদের কাজ।//
-প্রবাসেও বাংলাদেশ
প্রবাসে জন্ম নিলেও দেশের জন্ম নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা দেখে হাসবো না কাঁদবো, ভাবছি।
ছবিগুলো বড্ড লেখককেন্দ্রিক হয়ে গেছে
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: এগুলো আমার আইফোনে তোলা ছবি, আর বিদেশে নিজেকে ছাড়া ছবি মানেই গুগল থেকে হতে পারে। তবু চেস্টা করেছিলুম নিজেকে ছাড়া ছবি পোস্ট করতে, স্টকে নেই, তাই লজ্জার মাথা খেয়ে দিলুম আরকি । দুঃখীত। জন্মনিবন্ধনের বাধ্যবাধকতার জন্য দূতাবাস দায়ী নয়, আমাদের পাসপোর্ট অথরিটি দায়ী, তাদের অদ্ভুত নিয়ম আর সফটওয়ার দায়ী। ধন্যবাদ।
৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: কবে যে আমিও যাবো
( আজই প্রথম আপনার ছবি দেখলাম । আমি এতদিন আপনাকে আমার সমবয়সী মনে করতাম ! )
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: নিশ্চই যাবেন, আমার আন্তরিক দোয়া আর শুভেচ্ছা রইলো। তা আমার বয়সটা কত মনে হলো এখন তা বলবেন? ধন্যবাদ মজার কমেন্টের জন্য ।
৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
এজজিলারেটেড উইন্ড বলেছেন: জেনেভার বাংলাদেশ কনজুলার সেকশন এম্বেসির সামনে দাড়িয়ে আছে লাল পোশাকের আপনার পেছনে সে কে?
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: সেই হলো আমার হোস্ট ভাগ্নে আর বাচ্চাটি নাতি। ধন্যবাদ।
৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০০
কিরমানী লিটন বলেছেন: শুভকামনা ...
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩১
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও শুভকামনা আর আন্তরিক ধন্যবাদ।
১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জেনেভার মত শহরে আমাদের কাউন্সিলরের অফিস দেখে হতাশ হলুম। বিভিন্ন কামরাতে ফাইল পড়ে আছে কেউ বসে আড্ডা মারছে কোন কোন কামরা খালি পড়ে আছে চেয়ার টেবিল আছে লোক নেই, তখন বেলা সাড়ে এগারোটা। লোকজন আছে জনা বারো, কারো কোন কাজ নেই মনে হল। সুজনের বন্ধুটি বলল এদের আসলে খুব একটা কাজ নেই, শুধু বাংলাদেশ থেকে মন্ত্রী ভিআইপিরা আসলে এরা সঙ্গ দেয় আর ভ্রমনটা অর্গানাইজ করে। অধিকাংশ মন্ত্রী ভিআইপিরা ব্যাক্তিগত সফরেই আসেন, অথবা সরকারী বানিয়ে নিয়ে আসেন, তাদের হুকুম পালন করাটাই এইসব স্টাফদের কাজ। এছাড়া সুইজারল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশীদের পাসপোর্ট সংক্রান্ত কাজ করে এই অফিস।
সুপ্রিয় ভাই, ঐ দেশের সাথে আমাদের দেশের ব্যপারটা মিলিয়ে দেখার সখ অনেক আগেই মিটে গেছে। আমি ঠিক বুঝতে পারি না, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে উনারা সরকারী বিভিন্ন পদে চাকুরি করেন, অনেকে তো বিদেশেও পড়ালেখা করেছেন তাঁদের কাছ থেকে আমরা এ কি ব্যবহার পাই? কোথায় তাদের এডুকেশনের আউটপুট? কোথায় তাদেের ভদ্রতা? কোথায় স্মার্টনেস? কোথায় প্যাট্রিয়টিজম??
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: আসলেই এসব অফিসে ঢুকেই একেকজন বড়সাহেব ধরাছোঁয়ার বাইরে ভিআইপি হয়ে যান আর কি। ইওরোপে এরা অতটা বিরক্ত করেন না মাগার মধ্যপ্রাচ্যে আরব দেশগুরোতে যেখানে আমাদের লক্ষ লক্ষ শ্রমিক কাজ করেন তাদেরকে তো এইসব অফিসাররা মানুষই মনে করেন না। নিজে পরীক্ষা করে দেখেছি যে কাজটা করতে ঘন্টা খানেক লাগবে সেটার জন্য ঐ প্রবাসীকে ৫-৬ দিন আসতে হবে। এখন ঐ বেচারা চাকুরী রাখবে না দূতাবাসে ধর্ণা দিবে! প্যাট্রয়টিজম জিনিসটা এখন কাগজেই আছে। ধন্যবাদ।
১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ১ম প্লাস দিয়ে সটকে গিয়েছিলাম কারণ ঐ সময়ে একটু বিজি ছিলাম। যেহেতু আপনার এই সিরিজটা ১ম থেকেই দেখছি অতএব দ্বিধাহীনচিত্তে প্লাস দিয়ে ফেলেছি। মনে কিছু নিলে স্যরি!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি আমিতো আপনার মন্তব্য দেখলেই সিরিয়াস হই। আপনার প্লাস আমার কাছে অনেক মুল্যবান। আবার ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়তে খুব ভাল লাগে, বিশেষ করে আপনার লেখার স্টাইলের জন্য!!!
ছবির জন্য ধন্যবাদ!!!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৩০
আবদুর রব শরীফ বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলুম, দেখতে পারলুম, মনে হলো নিজেই ইউরোপ ঘুরে এসেছি
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:৪৮
বৃতি বলেছেন: ভালো লেগেছে ভ্রমণকাহিনী। শুভেচ্ছা
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা, বৃতি।
১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দেশের বাইরে ইউরোপের মত জায়গায় গিয়ে যদি ডিপলোম্যাটিক অফিসের এই অবস্থা হয় তাহলে ব্যাপারটি দুঃখজনক বলতে হবে । এট লিস্ট ভাল কিছুর চর্চাতো ওসব জায়গায় হতে পারে । পর্যায়ক্রমে দেশের মাটিতে । ভ্রমণকাহিনী ভাল হয়েছে । শুভকামনা থাকলো ঢাকাবাসী ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: গোটা পন্চাশেক অফিস আছে এরকম আর প্রায় সবগুলোরই অবস্হা এক, বাংলাদিশী মাল তো! তারিফ করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কবি। ভাল থাকুন সর্বদা।
১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫
মানবী বলেছেন: সৌভাগ্যক্রমে লসএন্জেলেসের কনসুলেট জেনারেলের অফিসের পাসপোর্ট সংক্রান্ত আমার অভিজ্ঞতা ইতিবাচক। তাঁদের সার্ভিস বেশ ভালো এবং দ্রুত।
" আরে ঢুকতেই পারবেননা আমাদের বিদেশে কর্মরত শ্রমিকগন! দূতাবাসের কর্মচারীরা একেকটা ভিআইপি না!"
- এটা দুঃখজনক, ভীষণ ভীষণ দুঃখজনক! আমাদের দেশের সরকারের উচিৎ এই বিষয়টি গুরুত্বের সাথেবিবেচনা করা।
বিদেশে জন্মানো শিশুর বিদেশী পাসপোর্টে "নো ভিসা" সীল করা হলে পাসপো্র্ট বানানোর জটীলতা হতোনা। তবে, বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকার অন্য সুবিধা আছে।
চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: লস এন্জেলসের কনসুলারকে চিনি, নেহাৎ নিপাট ভাল মানুষ। তবে ওরকম ভদ্রলোক বিদেশের অন্যান্য বাংলাদেশী দূতাবাসে খুব কম পাবেন এটা বলে রাখি। দুনিয়ার অন্যতম নিকৃস্ট আমলারা বাস করে বাং.., সুতরাং প্যাঁচ তো থাকবেই। আরি এরা ঢেউ গুনে টাকা নেয়! (গল্পটা জানেন নিশ্চই? না জানলে বলবেন)। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ।
১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
জুন বলেছেন: বার্থ সার্টিফিকেটের ষোল সংখ্যার নম্বর না দিলে ফর্ম পূরণ করাই যায় না! মানে ঐ সফটওয়ার যারা বানিয়েছে আর যারা চেক করে গ্রহন করেছে তারা জানেইনা বাঙ্গালি বিদেশে জন্ম নিতে পারে
ভালো লাগছে আপনার ইউরোপ ভ্রমন। সাথে আছি ঢাকাবাসী।
+
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: হা হা হা আর বলবেননা, এত অদক্ষ সরকারী কর্মচারী পৃথিবীতে আর পাবেননা, গ্যারান্টী দিলুম! আপনার ভাল লাগাতে আমার লেখার সার্থকতা। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
বিদগ্ধ বলেছেন: বিদেশে দেশের লোকের খাঁটি দেশী কাহিনি।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন চিরন্তর।
১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০
মানবী বলেছেন: আমি একজন নির্দিষ্ট কনসুলারের কথা বলছিনা। এর মাঝে লস এন্জেলেসের কনসুলার পরিবর্তন হয়েছে, তাঁদের সার্ভিসের মান অপরিবর্তিত।
বঙ্গদেশের সকল আমলারা খারাপ এমনটাও কিন্তু সত্য নয় :-)
হাজার প্ররোচণা আর চাপের মুখে সৎ পথে অয়িচল থেকেছেন সারা জীবন এমন অণেকের কথা জানি। তবে দীর্ঘ দিন দেশের বাইরে হয়তো তেমনমানুষের পার্সেন্টেজ খুব বেশি কমে গেছে এই সময়টায়, তবু শূন্য যে নয় তা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি :-)
ভালো থাকুন ঢাকাবাসী।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: দেখুন বঙ্গদেশের ভাল আমলারাও তো আছেন, তবে দশচক্রে ভগবান ভুত হয় না! আপনার গ্লাসটা অর্ধেক ভরাই থাক। গোটা পঁচিশেক দেশের দূত কাউন্সিলর দেখেছি সেগুলোর অধিকাংশ থেকেই এভারেজে অভিজ্ঞতাটা সুখদায়ক ছিলনা, তাই বলছিলুম। লঙ্কায় গেলে নাকি সবাই রাবণ হয়~! তবুও শুন্য হলে কি চলে! আপনিও ভাল থাকুন।
২০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ভ্রমণ অভিজ্ঞতা ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লাগাতে আমার আনন্দ। মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা আর ধন্যবাদ।
২১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
সুমন কর বলেছেন: বর্ণনা আর ছবি মিলিয়ে পোস্ট ভালো লাগল।
আশা থাকল, একদিন সুইজারল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশীদের পাসর্পোট সেখানেই করা হবে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল্ । বাংলাদেশী আমলাদের দ্বারা হবেনা এটা নিশ্চিত। এত অপদার্থ অযোগ্য অকর্মন্য অদক্ষ আমলা শ্রেনী দুনিয়াতে আর পাবেননা। অনেত ধন্যবাদ।
২২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,
ইটস অলরাইট । মানুষের ভুল হতেই পারে ।
আমার ও একবার মনে হয়েছিলো এরকমটা হতে পারে । তাই পোষ্টের সময়টাতে চোখ বোলালুম । সময়ের হেরফের নজরে এলোনা । তাই প্রশ্নটি রেখেছিলুম ।
আমাকেও ভুল বুঝবেন না ।
শুভেচ্ছান্তে । ভালো থাকুন ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: কস্ট করে আবার এলেন, অবসান হল ..। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে, অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:০০
আবাব বলেছেন: ২৪ দিন হল, বাংলাদেশ এম্বেসিতে, এমআরপি পাসপোর্ট এর জন্য মেইলে সব কাগজ পাঠিয়েছি। এখনো কোন অ্যাপয়েন্টমেন্টতো দুরের কথা, কনর্ফামেশন ইমেইলও পেলাম না। রাগে ফোনও করি নাই।
এবারে না হলে, বাংলাদেশী পরিচয় বাদ দিয়া দিব।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: এম্বেসীগুলোতে চাকরী হয় মোটামুটি রাজনৈতিক বিবেচনায় আর মামু চাচার জোরে। যোগ্যতা দিয়ে কখনোই নিয়োগ হয় নি! অধিকাংশ এম্বেসী স্টাফ কাজ জানেনা বোঝেনা বা কাজ না করলে এদের কোন জবাবদিহীতা নেই শাস্তি নেই, সো নো কাজ! এনারা মেইল পড়েননা মেইল খোলেনই না! দায়িত্বজ্ঞান বলে এদের কিছুই নেই! স্যুট পড়ে ডিনার আর মিটিং নামে সময় কাটানোটাই এদের একমাত্র কাজ! ব্লগে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
২৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০০
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট +
আমার বাচ্চার 'নো ভিসা' সীল এর জন্য আমাকে ২৫ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়েছিল সেটা অবশ্য বাংলাদেশ এ। সবচেয়ে আজগুবি ব্যাপার হল সদ্য ভুমিষ্ট বাচ্চার জন্য 'পুলিশ ক্লিয়ারেন্স' আবশ্যক! আমি তো পুরা টাসকি....বাচ্চায় পৃথিবীতে আসছে মাত্র ৪ মাস এর মধ্যে তার সে কি এমন আইন শৃং্খলা বিরুদ্ধ কাজ করতে পারে বুজলাম না।
মানুষের নৈতিক অবক্ষয় চরম আকার ধারন করছে সেটা বাংলাদেশ এর দিকে তাকালে বুঝা যায়।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: হুঁ হুঁ জনাব এর নাম বাংলাদেশ, এখানে সরকারী অফিসের জানালা দরজা গুলোও ঘুষ খায়! করাপশন অনেক দেশেই আছে, তবে এত নিকৃস্টমানের নয়! ব্লগে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মোহাম্মদ জামিল।
২৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
পুরাতন আামি বলেছেন: ''পরে আমি চেক করে দেখেছি তিনি ঠিকই বলেছেন। এ এক আজিব নিয়ম। ঐ বার্থ সার্টিফিকেটের ষোল সংখ্যার নম্বর না দিলে ফর্ম পূরণ করাই যায় না! মানে ঐ সফটওয়ার যারা বানিয়েছে আর যারা চেক করে গ্রহন করেছে তারা জানেইনা বাঙ্গালি বিদেশে জন্ম নিতে পারে!''
ভালো লাগল....
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: আচ্ছা আপনিই বলুন এটা কোন কথা হল! নিকৃস্ট দেশের তালিকায় প্রথম স্হানে আছে ....। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০০
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি এবং ভ্রমণ কাহিনী। পড়ে খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ ভাই ঢাকাবাসী।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা।
২৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি আর বলতাম।
একদিন সংসদ অধিবেশনে তোফায়েল আহমেদ এই সব বিষয় নিয়ে অনেক আক্ষেপ করেছেন।
এরা হলো দেশের সবচেয়ে দ্বায়িত্ব জ্ঞানহীন লোক। এরা যদি একটু পরিশ্রমী হতো, তবে বিদেশে আমাদের দেশের মানুষের অনেক কষ্ট লাঘব হতো।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: তোফায়েল সাহেবরা বলবেন আক্ষিপ করবেন কিন্তু কাজ করার কোন ইচ্ছে নেই তা সবাই জানে। পড়া আর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
পুরাতন আামি বলেছেন: মাটি এক,মানুষ এক-শুধু আয়োজনটা ভিন্ন ভিন্ন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আসলেই, একদম ঠিক বলেছেন। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
থিওরি বলেছেন: একটা বিদেশী নামকরা শহরে জেনেভার মত শহরে আমাদের কাউন্সিলরের অফিস দেখে হতাশ হলুম। বিভিন্ন কামরাতে ফাইল পড়ে আছে কেউ বসে আড্ডা মারছে কোন কোন কামরা খালি পড়ে আছে চেয়ার টেবিল আছে লোক নেই, তখন বেলা সাড়ে এগারোটা। লোকজন আছে জনা বারো, কারো কোন কাজ নেই মনে হল। সুজনের বন্ধুটি বলল এদের আসলে খুব একটা কাজ নেই, শুধু বাংলাদেশ থেকে মন্ত্রী ভিআইপিরা আসলে এরা সঙ্গ দেয় আর ভ্রমনটা অর্গানাইজ করে। অধিকাংশ মন্ত্রী ভিআইপিরা ব্যাক্তিগত সফরেই আসেন, অথবা সরকারী বানিয়ে নিয়ে আসেন, তাদের হুকুম পালন করাটাই এইসব স্টাফদের কাজ। এছাড়া সুইজারল্যান্ডে বসবাসরত বাংলাদেশীদের পাসপোর্ট সংক্রান্ত কাজ করে এই অফিস। ওদের দোষ না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
ঢাকাবাসী বলেছেন: কিছ একটা বলুন। যাহোক ব্লগে এসে পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ঘুরতে ঘুরতে অনেক অভিযোগও জানা গেলো। স্মরণে রাখলেম।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক অভিযোগ না কারণ এদেশে ওসব লোকদের বিরুদ্ধে কিছু বলে কোন লাভ নেই। সবাই কারো আশির্বাদপুস্ট, অদক্ষতার জন্য এদেশে সরকারী চাকরী যায়না। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: গার্ড ফার্ড নেই তো তাই ঝোপ বুঝে কোপ মেরেছেন। তাই না? বুঝেছি সকলেই সুযোগের ব্যবহার করে। ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২১
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপেল চুরিে কথা বলছেন? আরে গাছ থেকে পেড়ে জীবনে কোনদিন আপেল খাইনি, তাই একটু লোভ হল আর তাই মেরে দিলুম আর কি। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হোটেল রুম ভাঁড়া এত হইলে এই হোটেলে উঠা যাইবো না। দুনিয়াতে কি হোটেলের অভাব পড়ছে !
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: দৈনিক পন্চান্ন লাখ টাকা কুনু ব্যাপারই না, চলেন, ঐ হোটেলেই উঠতে হবে, বছর খানেক থাকতে হবে। ওরকম হোটেলের তো অভাবই নাই। ভাড়ায় চন্দ্রবিন্দু দিলেতো উঠতেই হপে! অনেক দিন পরে এলেন, ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সর্বদা।
৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৬
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: ঢাকার রাস্তায় বাস বা কার ড্রাইভারদের অদক্ষতা আর আইন না মানার প্রবল প্রবনতা আর পুলিশের অজ্ঞতা আর অদক্ষতা তামনে পড়ল। যদিও প্রায় সব পুলিশেরই ট্রাফিক নিয়ন্ত্রন সম্পর্কে কোন প্রকার ভাল জ্ঞান বা প্রশিক্ষন নেই! যার জন্য ট্রাফিক জ্যাম একটি প্রতিদিনের ক্রমবর্ধমান সমস্যা। এ নিয়ে কারো কোন মাথাব্যাথাও নেই!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভুল বললুম কিছু! বিশ্বাস করেন ঢাকা শহর ছাড়া অতো সমস্যা নিয়ে দুনিয়াতে আর কোন নাগরিক থাকেনা! পৃথিবীর জঘন্যতম নিকৃস্টতম শহর একখান ঢাকা শহর। পৃথিবীতে সবচাইতে অদক্ষ প্রশাসনের শহর ঢাকা শহর। আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পোস্টে ভালোলাগা রইল। ভালো থাকুন সবসময়।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
৩৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
মেজদা বলেছেন: আমারও যেতে ইচ্ছা কিন্তু সঙ্গী পাচ্ছি না। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: হে হে কি যে বলেন না! খুঁজলে ভগবান মিলে আর এতো সঙ্গী! মিলে যাবে চিন্তা নেই। আপনি বাকি কাজগুলো সেড়ে ফেলুন। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
"একটা বিদেশী নামকরা শহরে জেনেভার মত শহরে আমাদের কাউন্সিলরের অফিস দেখে হতাশ হলুম। বিভিন্ন কামরাতে ফাইল পড়ে আছে কেউ বসে আড্ডা মারছে কোন কোন কামরা খালি পড়ে আছে চেয়ার টেবিল আছে লোক নেই, তখন বেলা সাড়ে এগারোটা। লোকজন আছে জনা বারো, কারো কোন কাজ নেই মনে হল। "
-জাতির শিক্ষিত অংশকে বুঝতে পারছেন!