![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাবমেরিন, পানির নীচে চলমান এক আশ্চর্য সামুদ্রিক জলযান, যুদ্ধে এক ভয়ংকর মারণাস্ত্র।
জ্বালানীর উপর নির্ভর করে সাবমেরিন দুরকম, ডিজেল ইলেকট্রিক সাবমেরিন আর নিউক্লিয়ার সাবমেরিন। অবশ্য আরো অনেক রকম ভাগ আছে সাবমেরিনের।
ডিজেল ইলেকট্রিক সাবমেরিন হল ডিজেলে চলে তবে ভাসমান অবস্হায় ডিজেলে চলে আর ডুবন্ত অবস্হায় ইলেকট্রিক মোটরে চলে, নীরবে।
নিউক্লিয়ার সাবমেরিন হল আনবিক শক্তি দ্বারা চালিত সাবমেরিন। আমেরিকার সবচাইতে বড় সাবমেরিন ইউএসএস মিশিগান
সাবমেরিনের কিছু অংশ আর তাদের কাজ কাম জেনে নিই।
ছবিতে মোটামুটি পরিষ্কার কোন অংশ কি নাম তো দেয়াই আছে। দুএকটা কাজের কথা বলি:
কনিং টাওয়ার হল কন্ট্রোল করার জায়গা যেখান থেকে পুরো সাবমেরিনকে নিয়ন্ত্রন করা হয়।
সাবমেরিনের ভিতরের দৃশ্য
টর্পেডো রুম হল যেখানে টর্পেডোগুলো থাকে আর সেখান থেকেই শত্রুর দিকে ফায়ার করা হয়।
প্রেশার হাল
বাইরের পুরো খােলটা হল প্রেশার হাল যা বাইরেপানির চাপকে আটকায়। ৬০০ মিটার পানির গভীরে সাধারণ উপরের চাইতে চাপ প্রায় ৬০ গুন বেশী, প্রায় ৯০০ পিএসআই! ভয়ংকর ব্যাপার! খোল দুভাগে ভাগ করা, বাইরেরটা ওয়াটার প্রুফ আর ভেতরেরটা ইস্পাত বা টাইটেনায়াম দ্বার তৈরী। কোন কোন সাবমেরিনে সবার বাইরে রাবারের আচ্ছাদন থাকে শব্দ কমাবার জন্য।
চলে কিভাবে?
ইন্জিন দ্বারা। ইন্জিন ডিজেল হলে সাধারণ গাড়ির মতই চলে আর নিউক্লিয়ার হলে নিউক্লিয়ার ফুয়েল পুড়ে শক্তি উৎপন্ন হয়ে তার দ্বারা ইন্জিন চলে আর সেই ইন্জিন প্রপেলার ঘোরায় আর প্রপেলার সাবমেরিনকে আগে বাড়ায়, জাহাজের মতই।
সাবমেরিন কিভাবে ভাসে আর ডোবে? বালাস্ট ট্যাংকের সাহায্যে।
সাবমেরিনে কতগুলে ফাকা চেম্বার আছে ছবিতে দেখুন সেগুলোকে বলে বালাস্ট ট্যাংক, সেগুলো পানি দিয়ে ভরা যায় ইচ্ছামত। যখন ভাসতে হবে তখন বালাস্ট ট্যাংক খালি করে বাতাস পরিমান মত ভরে ভাসতে পারে আর যখন ডুবতে হবে তখন চেম্বার গুলো পানি দিয়ে অত্যন্ত নিয়ন্ত্রিত ভাবে ভরে ইচ্ছামত গভীরতায় ডুবে যায়। এছাড়াও আছে এয়ার চেম্বার যেগলো শুধুই বাতাস দিয়ে সাবমেরিনের চলাচল নিয়ন্ত্রন করা হয়।
দুপাশে ছোট ডানা আর প্রপেলারের সাহায্যে ডোবার বা সামনে পেছনে চলার এঙ্গেল ঠিক করা বা এডজাস্ট করা হয়।
ডিজেল ইলেকট্রিকে্ সাবমেরিনের সঙ্গে আনবিক সাবমেরিনের সুবিধাটা কোথায়? আছে অনেক সুবিধা। ডিজেলে ইন্জিন চলতে ডিজেলের সাথে বাতাস লাগে যা পানির নীচে পাওয়া কঠিন, তাই তাকে প্রায়ই উপরে উঠে আসতে হয় বা বাতাস উৎপন্ন করতে হয় যা ঝামেলা পুর্ণ।
কিন্তু আনবিক সাবমেরিনে বাতাস লাগেনা, নিউক্লিয়ার ফুয়েল বাতাস ছাড়াই তাপ উৎপন্ন করে ইন্জিন চালায়। তাছাড়া আনবিক সাবমেরিন শব্দ করেনা ডিজেল ইন্জিন শব্দ করে যা যুদ্ধের সময় দরকারী।
আবার ডিজেল সাব এ তেল ভরতে হয় সেটাও ঝামেলার আর নিরাপত্তার প্রশ্ন জড়িত। কিন্তু আনবিক সাবমেরিন রিফুয়েলিং ছাড়াই বহু বহু দিন চলতে পারে, অবশ্য খাবার নেয়ার জন্যে তাকে অনেক সময়ই উপরে আসতে হবে! আধুনিক সাবমেরিন কোন ফুয়েল না নিয়ে এই ধরুন ২৫ বছর একটানা চলতে পারে, যদি খাবার না খেতে হয়!
আধুনিক সাবমেরিনের চলাচল বা টর্পেডোনিক্ষপ সবই কম্পিউটার দ্বারা নিখুঁত ভাবে স্পন্ন করা হয়। সাবমেরিনের ভিতরে টর্পেডো। এগুলো দিয়ে দুরে সমুদ্রের জাহাজ ধ্বংশ করা হয়
ডুবন্ত অবস্হায় ক্রুদের বাঁচার জন্য অক্সিজেন দরকার হয় আর সেই অক্সিজেন সাবমেরিন নিজেই উৎপাদন করে বা সিলিন্ডার ব্যাবহার করে।
নিউক্লিয়ার সাব এর দাম ম্যালা তাই সব দেশ এটা কিনতে বা ব্যাবহার করতে পারেনা।
১৯৫১ সালে আমেরিকা প্রথম নিউক্লিয়ার সাব ব্যাবহার শুরু করে সেটার নাম ছিল নটিলাস যেটা জুলে ভার্নের 'টুয়েন্টি থাউজেন্ড লিগস আনডার দি সি' কাহিনী থেকে নেয়া! পৃথিবীর প্রথম নিউক্লিয়ার সাবমেরিন ইউএসএস নটিলাস
নটিলাস ছিল ৩২০ ফুট লম্বা আর দাম পড়েছিল সাড়ে পাঁচ কোটি ডলার।
রাশিয়া তাদের প্রথম নিউক্লিয়ার সাবমেরিন লন্চ করে ১৯৫৮ সালে।
পৃথিবীর সবচাইতে বড় সাবমেরিন রাশিয়ার টাইফুন ক্লাশ সাবমেরিন।
১৯৬০ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত সময়ে রাশিয়া মোট ২৪৫ খানা আনবিক সাব বানিয়ে ফেলে যা বাকি দুনিয়ার সব দেশের সাবমেরিনের চাইতে বেশী।
সাধে কি আর পুতীনকে সবাই ডরায়!
বর্তমানে আমেরিকা রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, চিন ও ভারত এই ছ'টা দেশের নিউক্লিয়ার সাবমেরিন আছে।
অন্যান্য দেশ যেমন আর্জেন্টিনা ব্রাজিল শিগগিরই তাদের নৌবহরে সাবমেরিন যোগ করবে।
আমেরিকার সবচাইতে বড় সাবমেরিন ইউএসএস মিশিগান
মিশিগান সাবমেরিনের কিছু ডাটা:
টাইপ: এসএসবিএন/এসএসজিএন
ডিসপ্লেসমেন্ট অর্থাৎ পানি সরায় (ওজন) : ১৬,৭৬৪ টন
লম্বা: ৫৬০ ফুট
ইন্জিন: দুখানা টারবাইন মোট ৬০,০০০ হর্স পাওয়ার, একটা ৩২৫ হর্স পাওয়ারের মোটর।
প্রপেলার: ৭ ব্লেডের স্ক্রু টাইপ প্রপেলার
স্পীড: ভাসমান অবস্হায়- প্রতি ঘন্টায় ২২ কিলোমিটার আর ডুবন্ত অবস্হায় ২৯ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায়।
রেন্জ মানে একবারে কতদুর যেতে পারে: কোন সীমা নেই, খাবারের কমতি না হলে চিরকাল।
৮০০ ফুট নীচ দিয়ে চলতে পারে।
ক্রু: ১৪০ জন
অস্ত্র: ৪ খানা ২১ ইন্চি ডায়ার টর্পেডো টিউব যা দিয়ে জাহাজ ধ্বংশ করার টর্পেডো ছোড়া হয়।
বানিয়েছে জেনারেল ডাইনামিকস ইলেকট্রিক বোট। পৃথিবীর প্রথম নিউক্লিয়ার সাবমেরিন ইউএসএস নটিলাস
রাশিয়ান সাবমেরিন।
রাশিয়ান সাবমেরিন।
সাবমেরিনের ভিতরের দৃশ্য
সাবমেরিনের ভিাতরের দৃশ্য
সাবমেরিন থেকে মিসাইল লন্চ করা হচ্ছে
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ এ মন্তব্যের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
রাতুল_শাহ বলেছেন: সাবমেরিন সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম। একটা ধারণা পেলাম।
জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে ভাল লাগল। ধন্যবাদ।
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩
চিন্তক মাস্টারদা বলেছেন: শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
চীন থেকে আমরা ডিজেল চালিত দু’টি সাব মেরিন কিনেছি। সেটা নিয়ে আবার ভারতীয়রা আবার হাউ কাউ করেছে।
শাহাদাৎ হোসাইন ভাই, অদের হাউ কাউ দেখে তো আমরা বসে থাকতে পারি না!
ঢাকাবাসীকে ধন্যবাদ সাবমেরিন সম্পর্কে এমন তথ্যবহুল আলোচনার জন্য।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ অনেক ধন্যবাদ পাঠ আর সুন্দর মতামতের জন্য।
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫
খোলা মনের কথা বলেছেন: চীন আর রাশিয়ার সাবমেরিন এখন এখানে সেখানে ভেঁসে ওঠছে এমন শোনা যায়... ভয়ংকর ব্যাপার সেপার
সাবমেরিন সম্পর্কে তেমন ভাল জানতাম না। জানা হল। যদিও সব কিছু মানব সম্প্রদায়কে ধ্বংস করার জন্য....
ধন্যবাদ তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: সাবমেরিন জিনসটা সহজে দৃশ্যমান সাধারণ জিনিস নয় তাই জানা সম্ভব না। জানাতে পেরে ভাল লাগল। অস্ত্র ধ্বংশ করে আবার রোধও করে। ভাল থাকবেন।
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
উদভ্রন্ত বালক বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য । অজানা বিষয় জানলাম ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সাবমেরিন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ আর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের তো ১টা আছে, আন্ডার ওয়াটার ট্যুরিজম শুরু করলে নেভীর বেতনটা হয়ে যেতো ওখান থেকে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমাদের দুটো পুরোনো কেনা হয়েছে, ২০৩ মিলিয়ন ডলারে যা দিয়ে পুরো বাংলাদেশের ট্রেন সিস্টেমটা ব্যাবহারযোগ্য হয়ে যেত। সাবমেরিন দিয়ে ট্যুরিজম মনে হয় হতনা কারণ সাবমেরিনের ভিতরটা এত কম্যপ্যাক্ট যে ক্রুরাই চলতে ফিরতে দেয়ালে ঘষা খায়! যাহোক পড়া আর মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, চাঁদগাজি সাহেব।
৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইন্জিনিয়ারেরা বেকুবদের হাতে বড় অস্ত্র দিয়ে ভুল করেছে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
ঢাকাবাসী বলেছেন: তা ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ।
৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
কালীদাস বলেছেন: লেখাটা চমৎকার। আমি যতদূর জানি পয়লা নাভির সাবমেরিন ১৮শ কত সালে জানি ইউজ করা শুরু হয়েছিল! আর অক্সিজেন নেয়ার জন্য সার্ফেসের উপর সম্ভবত এখনও ভেসে উঠতে হয়। টর্পেডো টিউবটা খুবই ইন্টারেস্টিং একটা পয়েন্ট সাবমেরিনের জন্য, কারণ টিউবের দুই দরজা একসাথে খোলা হলে ঢুপ!!
বাংলাদেশ সাবমেরিন কিনছে এটা ফ্লাস হওয়ার পর ইন্ডিয়ান কিছু ফকিন্নির চিন্তাভাবনা দেখে থাবড়া মারতে ইচ্ছা করছিল বাংলাদেশে ইনভাইট করে। আমরা সাবমেরিনে চড়ে সাগরে বাতাস খেতে যাব, ওদের বাপের কি?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রথম সাবমেরিন কবে চারু হয় সে নিয়ে বহু রকম মতভেদ আছে। ১৭৭৬ সালে আমেরিক প্রথম সাবমেরিন ব্যাবহার করে। ১৮০০ সালে রাশিয়া প্রথম সাবমেরিন ব্যাবহার করে। না অক্সিজেন পানির নীচে এখন কোন সমস্যা নয়, অক্সিজেন পানির নীচেই বানায়। পানিকে বিক্রিয়া করিয়েই অক্সিজেন তৈরী করে। টর্পেডো লন্চিং টিউব এখন অনেক নিরাপদ আর সায়েনাটিফিক, দুর্ঘটনা ঘটার কোন চান্সই নেই। পরের লাইনটুকু আপনার ব্যাক্তিগত মতামত, ঠিকই বলেছেন। অস্টাদশ শতাব্দীর সাবমেরিন দেখুন। ধন্যবাদ।
১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শায়মা বলেছেন: সাবমেরিনের ভেতরের মানুষগুলোর চেহারা এত গুরু গম্ভীর কেনো? সাবমেরিন সব সময় এক রহস্য আমার কাছে। এই পোস্ট প্রিয়তে রেখে দিলাম।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
ঢাকাবাসী বলেছেন: সাবমেরিনটা ঠিক জাহাজের মত আরামদায়ক নয়, তাছাড়া মৃত্যুর ঝুঁকি সবসময়ই থাকে, তাই বেচারারা গম্ভীর মুখো হয়ে থাকে মনে হয়! ধন্যবাদ আপনাকে সায়মা।
১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: প্রিয়তে
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।
১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাকাবাসী ,
খুব সহজবোধ্য করে সাবমেরিন সম্পর্কে বলেছেন । জলবৎ তরলং হয়েছে ।
ভালো লাগলো সবটা ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: তাই বুঝি? প্রসংসাটা ভাল লাগল, অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন ।
১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: একটা জটিল যান্ত্রিক নৌযানের প্রাঞ্জল পরিচিতি। + +
ধন্যবাদ, ঢাকাবাসী।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে, পাঠ ও প্রসংসার জন্য আবার ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সর্বদা।
১৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমাদের নৌবহরেও নাকি সম্প্রতি সাবমেরিন যুক্ত হয়েছে।পোস্টে ভাল লাগা রইল
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমরা দুখানা পুরোণো সাব কিনেছি, আগে ছিলনা। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:২০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমাদের নৌবহরেও নাকি সম্প্রতি সাবমেরিন যুক্ত হয়েছে।পোস্টে ভাল লাগা রইল
১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪১
জাহিদ অনিক বলেছেন: আমি কদিন ধরে ভাবছিলাম ২য় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান সাবমেরিন আক্রমন কৌশল নিয়ে কিছু একটা লিখব । লেখা হয়ে উঠলছিল না।
আপনার টা পড়ে ভাল লাগল ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: লিখে ফেলুন, নিশ্চই পড়ব। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
সুমন কর বলেছেন: তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুমন কর।
১৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৪
সোহানী বলেছেন: হাঁ আধুনিক সব সাবমেরিন, অস্র, মিসাইল, বোমা.... সব কিছুর উদ্দেশ্যই আমাগো মতো নিরীহ পাব্লিকরে মারা.... আহারে দুনিয়া। তারপরও সাবমেরিন বর্ননায় ++++++++++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার মনে হয় সাবমেরিন দিয়ে আপনার মত নিরীহ পাবলিককে মারা যাবে না কারণ যুদ্ধের সময় সোহানী নিশ্চই ২৫০ ফুট পানির নীচে সাতার কাটবেননা, কি বলেন? আপনার প্লাস দেখে মুগ্ধ আর চমৎকৃত হয়ে আন্তরিক ধন্যবাদ দিলুম। অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:৫৬
ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল। ধন্যবাদ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে আমরও খুব ভাল লাগছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৩০
আজীব ০০৭ বলেছেন: তথ্য বহুল পোষ্ট
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ, আজীব ০০৭। ভাল থাকবেন।
২১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: সাবমেরিন ব্যাপারটা অনেকটাই অজানা ছিল, অনেক কিছুই জানতে পারলাম। ধন্য বাদ জানাই
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: জানাতে পেরে আমরও খুব ভাল লাগল। অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
২২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
কাছের-মানুষ বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট । ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ্ ।
২৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: সাবমেরিন জিনিসটাকে জুলভার্ণ মশাই অন্য লেভেলে নিয়ে যায়।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: জুল ভার্ণ তার গল্পের মাধ্যমে জিনিসটার প্রথম ধারণা দেন। পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৪
জুন বলেছেন: প্রিয় ঢাকাবাসী
সাবমেরিন বিষয়ে আপনার পোষ্টটি পড়লাম । মনে পড়লো যখন আমার একটি প্রিয় পোষ্ট ব্যরেন্ট সাগরের কান্না লিখি তখন নেট আল কল্পনায় সাবমেরিন এর বিষয় তুলে ধরতে গিয়ে গলদঘর্ম হয়েছিলাম । তবে ভারতের বিশাখাপটনমে কুরুসুরা নামে সাবমেরিন মিউজিয়াম স্বচক্ষে দেখে অবাক হয়েছি। এত ছোট পরিসরে এত লোক দিনের পর দিন কি করে কাটায় তাও আবার গহীন সাগরে ! অনেক ভালোলাগলো আপনার লেখাটি +
আপনার লিভার পোষ্টে আমার মন্তব্যের জবাব পড়ে আছে অনেকদিন । মনে হয় ব্যস্ততায় খেয়াল করেন নি
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি আমার লেখা পড়েছেন এতেই আমি ধন্য। তার উপর আবার পুরোণো দিনের কথা মিলিয়ে চমৎকার মন্তব্য। দারুণ লাগল আপনার ভাল লাগার কথা শুনে। না ভাই ঠিক ব্যাস্ত না তবে হয়ত কোন কারণ ছাড়াই.. সামুতে আজকাল কম আসা হয় । আর সামুর নোটিফিকেশনটা বড়ই দুর্বল, কে কবে মন্তব্য করল তা বোঝা সহজ না, তাই আপনার কথা পড়া থেকে বন্চিত হয়েছিলুম। যাক পড়ে নিচ্ছি। আর হ্যাঁ, ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন চিরন্তর।
২৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪
রোদেলা বলেছেন: তথ্যবহুল অসাধারন পোস্ট,কিন্তু এই জিনিষের মধ্যে মানুষ কিভাবে থাকে,তাই ভাব্লে জ্বর আসে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রসংসা মাথা পেতে নিলুম, ধন্যবাদ। হ্যাঁ সাবমেরিনের ভিতরাটা অত্যন্ত কৃপনের মত সংকুচিত করে বানানো হয়ম কারণ এক কিউবিক ফুট বাড়লেই বিরাট খরচ আর নিরাপত্তার প্রশ্ন এসে যায়। ওর মধ্যেই ক্রুরা থাকে। সাবমেরিন শত্রু দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হলে মৃত্যু প্রায় অনিবার্য। কোন কারিগরী গোলমাল হলেও মৃত্যুঅ বছর কয় আগে রাশিয়ার কুর্কস একটা নিউক্লিয়ার সাবমেরিনে পানির নীচে থাকা অবস্হায় গন্ডগোল হওয়াতে ১২৮ জন ক্রু মারা যায়। আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
২৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমি আদার ব্যাপারি ভাই!
জাহাজের খবর দিয়া কি করুম!!!
পোস্টে প্লাস
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: আরি কি যে বলেন! আজকাল আদার ব্যাপারীরাই জাহাজ কিনে, খবর রাখা তো অনেক পরের ব্যাপার! ২০৩ মিলিয়ন ডলারের দুইখান আমরা কিনসি খবর রাখবেননা? তয় বেশী খবর নিলে খবর আছে! ধন্যবাদ।
২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রহস্যময় জলযান সাবমেরিন সম্পর্কে অনেক কিছু জানালেন। ধন্যবাদ নিন ঢাকাবাসী
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।
২৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বিজ্ঞানের অবদান রহস্যময় এক জলযানের
বিষ্ময়কর শক্তিশালী
অনেক তথ্য জানা হল ।
জানা হলো এর ক্রনোলজিকেল ইতিহাস।
ধন্যবাদ পোস্টটি সামুতে দেয়ার জন্য ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: সাবমেরিন নিয়ে অনেক অনেক পাতা লেখা যায়। চেস্টা করেছি সংক্ষেপে যথাসম্ভব বোঝাতে। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০০
দীপান্বিতা বলেছেন: নতুন বছরের শুভেচ্ছা ----- ভাল লাগল
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?
অনেক দিন আপনাকে ব্লগে দেখি না।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: আলসেমীতে পেয়েছে মনে হয়। যাক চেস্টা করব নিয়মিত হবার জন্য। কথাগুলো ভাল লাগল্, ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভাই, অনেকদিন অাপনাকে পাইনা ব্লগে!!!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: শুনে ভাল লাগল, এখন থেকে থাকব। অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৩২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের সরকারও সাবমেরিন কিনেছে; এটাকে দিয়ে টাকা আয় করা সম্ভব; সমুদ্রের নীচে ৪/৫ ঘন্টা ভ্রমন করতে অনেকই কিছু টাকা ব্যয় করবে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১
ঢাকাবাসী বলেছেন: বঙ্গোপসাগরের বাইরে দেশের নদীগুলোতে এটাকে চালানো যাবেনা, সুতরাং যারা চড়বে তাদের আগে চট্টগ্রাম যেতে হবে, ঝামেলা। আর এটাকে কমার্শিয়ালি চালাবার মত দক্ষ জনবল বাংলাদেশে আছে বলে মনে হয় না, দুনিয়ার কোথাও সাবমেরীন ওভাবে চলেনা! ভাল কথা বর্তমানে এরকম মাল কিনে ফেলার ক্ষমতা এদেশের অনেকেরই আছে। মাত্র ২০৩ মিলিয়ন ডলার! আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন চাঁদগাজী।
৩৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: খুবই শিখনীয় পোষ্ট। আপনার তথ্যগুলো বাংলাদেশ সরকারের জানা থাকলে সামরিক দিক দিয়ে আমরা আরো উন্নত হতাম। যাই হোক সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙার আগে তাদের কাছে ছিল ২৪০ টির মত সাবমেরিন। যা কিনা সারা দুনিয়ার সব দেশের সাবমেরিন থেকে বেশী। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাঙার পর রাশিয়ার ভাগে পরে ৭০ টির বেশি কিছু। বাজেট কম হওয়ায়, সবগুলো সাবমেরিন সংকিয় রাখা সম্ভব হয় নী।বর্তমানে তাদের সংকিয় সাবমেরিন এর সংখ্যা ৫৬ এর মত।
১২ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার তথ্য সহ মন্তব্যের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩৪| ১২ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩২
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ৫৬০ ফুট লম্বা সাবমেরিন ! আচ্ছা এটা কয়েক তলা বিশিষ্ঠ নাকি ?
১৩ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫০
ঢাকাবাসী বলেছেন: এগুলো সাধারণত দোতালার বেশি হয় না কারণটা বোধগম্য,পানির নীচে বড় বস্তুর চলাচল কঠিন। পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ।
৩৫| ১২ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩২
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: অট ঃ অনেক দিন পরে আপ্নার দেখা পাইলাম , কেমন আছেন ?
১৩ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫২
ঢাকাবাসী বলেছেন: হ্যাঁ ভাই আজকাল ব্লগে খুব বেশী আসা হয় না। খোজ খবর নেয়ার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ। ভাল আছি, আপনিও থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অনেক তথ্য বহুল পোষ্ট।
চীন থেকে আমরা ডিজেল চালিত দু’টি সাব মেরিন কিনেছি। সেটা নিয়ে আবার ভারতীয়রা আবার হাউ কাউ করেছে।
সাব মেরিন পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।