নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কেউ চিরদিন বেঁচে থাকে না তবু কেউ কেউ বেঁচে থাকে।

হাবিব শুভ

হাবিব শুভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ- "ইমতিয়াজ পরিবহণ"

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

মোঃ ইমতিয়াজ মিয়া একজন সরকারি চাকরিজীবী। ২০,০০০ টাকা বেতনে একটা সরকারি ব্যাংকে চাকরি করেন। স্বপ্ন একটা দামি গাড়ি কিনবেন। কিন্তু ২০,০০০ টাকা বেতন দিয়ে সংসার চালিয়ে গাড়ি কিনার স্বপ্ন বামন হয়ে চাঁদ ছুঁতে চাওয়ার মতো। সম্পত্তি বলতে বাবার রেখে যাওয়া বিশাল ইয়ার্ডের বাড়ি ছাড়া আর কিছুই নেই। তবে আর কিছু থাকুক বা না থাকুক বাড়ির জায়গা টুকু বিশাল। এলাকার সব চাইতে বড় বাড়ি টি হলো ইমতিয়াজ মিয়ার। বাড়ির শতক ৫,০০,০০০ টাকা বা তার উপরে। ২৪/২৫ শতকের বাড়িটির মূল্য সে দিক থেকে কোটি টাকার উপড়ে। এক্ষেত্রে একজন সামান্য সরকারি চাকরিজীবীর এই পাওনা টা সত্যি ই অনেক বড় কিছু। ইমতিয়াজ মিয়া জীবনে অনেক দুঃখ কষ্ট আর অভাবের ভিতর দিয়ে গিয়েছেন তারপর ও বাড়ি বিক্রি করেন নি। ইমতিয়াজ মিয়ার দুই পুত্র আর এক কন্যা সহ মোট তিন সন্তানের বাবা উনি। সব সন্তানদের ই বিয়ে হয়ে গেছে। উনার স্ত্রী রওশন আরা প্যারালাইজড হয়ে তিন বছর যাবত বিছানায়। প্যারালাইজড টা পায়ে হয়ে এক পা পঙ্গু হয়ে গেছে। হাঁটতে পারেন না। হুয়িল চেয়ার করে এক রুম থেকে অন্য রুমে যান। অসুস্থ হবার পর থেকে আর ঘরের বাইরে যাওয়া হয় নি। যৌবনে স্বামী ইমতিয়াজ মিয়ার সাথে প্রতি শুক্রবারে ঘুরতে যেতেন। শুক্রবারে ইমতিয়াজ মিয়া ছুটি পেতেন তখন তিন সন্তান আর স্ত্রী কে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতেন। এখন আর যাওয়া হয় না। ইমতিয়াজ মিয়া রওশন আরা কে বলেছেন গ্রেচুয়েটির টাকা দিয়ে একটা দামি গাড়ি কিনবেন। সে গাড়ি দিয়ে উনাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গা ঘুড়ে বেড়াবেন। গাড়ি চালানোর জন্য একজন ড্রাইভার রাখা হবে যে কিনা প্রতি শুক্রবার উনাদের নিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় ঘুড়ে দেখাবে। সে জন্য অবশ্য মাস শেষে ড্রাইভার কে আলাদা বকশিশ দিবেন না হয়।
গাড়ির গ্যারেজ থাকবে বাড়ির দক্ষিণ পাশে। ইমতিয়াজ মিয়ার রুমের পাশে। যাতে ইমতিয়াজ মিয়া প্রতিদিন গাড়ি আসা যাওয়ার সময় একবার করে চোখে পড়ে। তিনি রুমের জানালায় দাঁড়িয়ে "সূরা ইখলাস" তিন বার করে পড়ে দূর থেকে গাড়ির উপরে ফুঁ দিবেন যাতে গাড়ির কোন বিপদ না হয়। আর ড্রাইভার কেউ শিখিয়ে দিবেন যাতে "বিসমিল্লাহ" বলে গাড়ি স্টার্টিং দিতে যাতে কোন রকম বিপদ না হয়। বিপদ মানে এক্সিডেন্টের বিপদ। আজ কাল ড্রাইভার রা রেক্লেসলি গাড়ি চালায়। ওভারটেকিং এর উপর বেশি টেন্ডেনসি। বেশির ভাগ ড্রাইভার রা অন্যের গাড়ি চালায়। সে জন্য গাড়ির উপর মায়া কম থাকে। স্বভাবতই অন্যের জিনিসের উপর মায়া একটু কম ই থাকে।
ইমতিয়াজ মিয়ার মতে এক্সিডেন্ট বা গাড়ি চালাতে যে ক্ষতি হয় সেই ক্ষতিপূরণ এর ভার প্রত্যেক ড্রাইভার দের উপর দেওয়া উচিৎ তাহলে ওরা ক্ষতিপূরণের ভয়ে গাড়িকে যত্ন করে চালাতো। আর যত যত্ন করে চালাবে এক্সিডেন্টের সংখ্যা তত কমে যাবে। রওশন আরাকে বলেন আমাকে যদি সরকার মন্ত্রী হওয়ার অফার দিত তাহলে তিনি "পরিবহণ মন্ত্রীর" পদ টাই বেঁচে নিতেন। সব ক্ষতিপূরণের দায় টা ড্রাইভারের উপর দেয়ার জন্য হাইকোর্টে একটা রুল জারি করতেন। তৎক্ষণাত রওশন আরা ইমতিয়াজ মিয়া কে থামিয়ে বললেন, হয়েছে আর আকাশকুসুম স্বপ্ন দেখতে হবে না। সরকারি চাকরিজীবীদের এত দিবাস্বপ্ন দেখতে নেই। শেষে মই চড়ে গাছে উঠবে আর উঠে দেখবে নিচে মই নেই। তখন উভয় সংকটে পড়বে। এসব চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে বলো তোমার চাকরির মেয়াদ শেষ হতে আর কতদিন আছে??
"এইতো বছর খানেকও আর নেই। এই বছরের ভিতরেই শেষ। কিছুদিন পর আমার নামের পাশে থাকবে রিটায়ার্ড প্রাপ্ত ইমতিয়াজ মিয়া। ফুল দিয়ে মানুষকে আপন করে কিন্তু সেদিন আমায় পর করে দিবে।"
.
ইমতিয়াজ মিয়া রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় দেখেন বিভিন্ন গাড়ির পিছনে ওদের শুভাকাঙ্ক্ষীদের নাম লিখা থাকে" অমুক পরিবহণ / তমুক পরিবহণ কিংবা যৌথ নাম ও থাকে। উনি উনার গাড়ির নাম নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বতায় ভুগছেন "ইমতিয়াজ মিয়া পরিবহণ" দেয়ার কথা ভাবলেন কিন্তু ইমতিয়াজ মিয়া পরিবহণ নাম টা বেশি বেখাপ্পা লাগছে" ইমতিয়াজ পরিবহণ" হলে সুন্দর লাগবে। কিন্তু পরক্ষণে ভাবলেন উনার নাম একা দিলে যদি স্ত্রী রওশন আরা রাগ করেন?? উনার টাকা নয় বলে উনার নাম না দেয়া অবিচার হয়ে যাবে। স্বামীর সব কিছুর উপর স্ত্রীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অধিকার আছে। ইসলামি ও সরকারি দুই শরীয়ত অনুযায়ী স্বামীর সম্পদের উপর স্ত্রীর অধিকার আছে। রওশন আরারো আছে। গাড়ির নাম যৌথভাবে দিলে ভাল হবে। গাড়ির নাম থাকবে "ইমতিয়াজ ও রওশন পরিবহণ "। তাছাড়া ছেলে-মেয়েদেরও একটা মতামতের ব্যাপার আছে। এখানে পরিবারের মধ্যে একটা নির্বাচনী খেলতে হবে। যার দিকে ভোট বেশি যাবে তার টাই রাখা হবে।
গাড়ি কিনার ব্যাপার টা এখন আত্মীয়স্বজনদের জানানো যাবে না। আত্মীয়স্বজন বলতে বোন "ফরিদা বেগম"। ইমতিয়াজ মিয়ার একমাত্র বোন। টাকার নেশা বড় নেশা। ফরিদার বেগমের কাছে টাকাই হলো উনার মা, টাকাই বাপ, টাকাই ভাই, বোন। যখন টাকার দরকার হবে তখন ভাই-ভাবি কে মনে পড়ে অন্যসময় ভাই-ভাবি কেউ না। ভাইয়ের কাছে টাকা আছে জানলে এলিয়ে বেলিয়ে অভাব অনটনের কথা বলে টাকা ধার নেওয়ার মতলব আঁটবে। ও ধার নেওয়া আর টাকা লাপাত্তা হয়ে যাওয়া এক কথা।
ইমতিয়াজ মিয়ার সাথে উনার অফিসের বসের ইদানীং সম্পর্ক ভাল যাচ্ছে। তাকে ডেকে বস আজ চা খাওয়ালেন। অনেক দিনের চেনা-জানা। এক অফিসে অনেকদিন ধরে চাকরি করছেন। না চাইতেই একটা ভাল সম্পর্ক তৈরি হয়। বয়সে বস ইমতিয়াজ মিয়ার ছেলের বয়সী হলেও ব্যবহারে বন্ধুর মতো। একটা ভাল সম্পর্কের যে যে গুণ থাকে সব গুণ ই ওদের মধ্যে আছে।
.
একবছর পর.....
ইমতিয়াজ মিয়া পরিষ্কার সাদা পাঞ্জাবী পরে চুল-টুল আছড়ে অফিসে যাওয়ার জন্য রেডি হচ্ছেন। আজকে একটা বিশেষ দিন। একসাথে খুশি এবং কষ্টের দিনও। আস্তে আস্তে দিন চলে গেছে। আজ কে ইমতিয়াজ মিয়ার অফিস নেই। আজকে অফিস থেকে চিরতরে অব্যাহতির দিন। দীর্ঘ ৫০ বছর উনি এই অফিসে কাজ করেছেন। আজকে ছুটি নিয়ে একবারে রিটায়ার্ড হয়ে বাড়ি চলে আসবেন। সময় বলে দিয়েছে আজকে উনি বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। রওশন আরাকে বলে ঘর থেকে বের হয়ে একটা রিকশা ধরে অফিস গিয়েছেন।
অফিসের সেমিনার রুমে ফুল দিয়ে সুন্দর করে সাজানো হয়েছে। উনার মতো একজন সামান্য কর্মকর্তার জন্য যে সবাই এই রকম ডেকোরেট করবে তিনি ভাবতেও পারছেন না। সেমিনার রুমে যখন সবাই উপস্থিত তখন অফিসের বস সিনিয়র কর্মকর্তারা এক এক করে শুভেচ্ছা বক্তব্য রেখেছেন। সবাই উনার প্রশংসামুখর। সবার শেষে ইমতিয়াজ মিয়া এসে উনার অফিস জীবনের কাটানো দিন গুলোর কথা বললেন। তারপর বস উনার হাতে রিটায়ার্ডের জন্য সম্মানীসূচক ফুল আর টাকা তুলে দিলেন।
.
ইমতিয়াজ মিয়ার অনেকদিনের স্বপ্ন আজ পূরণ হতে চলেছে। আজকে এই টাকা দিয়ে একটা গাড়ি কিনে নিয়ে যাবেন। সবাই জানে রিটায়ার্ডের টাকা দিয়ে গাড়ি কিনা হবে কিন্তু সেটা আজ ই হবে সেটা কেউ জানেনা। হঠাৎ করে এইরকম গাড়ি নিয়ে হাজির হলে সবাই চমকে যাবে। চমকে যাওয়ার পর সবার মুখ কিরকম হবে সেটা ভেবে ইমতিয়াজ মিয়া নিজেই ফিক করে হেসে দিলেন। গাড়ির দোকানে গেলেন। গাড়ি কিনার ব্যাপারে সাহায্য করবেন উনার বাল্যকালের বন্ধু শরিফ উদ্দিন। শরিফ উদ্দিনের ৫ টা গাড়ি আছে। গাড়ির কিনার ব্যাপারে সব জানেন উনি। শরীফ মিয়া ভাল একটা "কার গাড়ি" দেখলেন। "টয়োটা কোম্পানির নিউ মডেল গাড়ি"। নীল রঙের গাড়িটি দেখতে অনেক সুন্দর লাগছে। ইমতিয়াজ মিয়ার ও খুব পছন্দ হয়েছে। কিন্তু "কার গাড়িতে" ত নিজের নাম লিখা যাবে না। সেজন্য ইমতিয়াজ মিয়ার একটু মন খারাপ হয়ে গেলো। কিন্তু তাতে কি? উনি লিখাবেন। গাড়ি কিনবেন অথচ কার গাড়ি সেটা লিখা থাকবে না এটা হয় নাকি। তারপর আবার খুশি হয়ে গেলেন। গাড়িটির দাম বার লাখ টাকা বলেছিল স্যালসম্যান কিন্তু শরিফ মিয়া অনেক দামাদামি করে ১০ লাখ টাকা দিবে বলে রাজি করিয়েছে। রিটায়ার্ড করে ২৫ লাখ টাকা গ্রেচুয়েটি পেয়েছিলেন ১০ লাখ দিয়ে গাড়ি কিনবেন, হাতে থাকবে আরও ১৫ লাখ। বাড়িতে গাড়ির রাখার গ্যারেজ বানাতে হবে। এই টাকা থেকে ছেলে-মেয়েদেরও কিছু দিতে হবে, বোন ফরিদা কেউ কিছু দিতে হবে তা নাহলে খুব কষ্ট পাবে। আর বাকি টাকা স্ত্রীর ডাক্তারির খরচের জন্য জমিয়ে রাখতে হবে। নিজের হাত খরচের জন্যও কিছু টাকা লাগবে। সবসময় ত আর সন্তানদের কাছে হাত পাতা যায় না।
.

ইমতিয়াজ মিয়া সঙ্গে করে কোন ড্রাইভার আনেন নি তাই দোকান থেকে গাড়িটি বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার জন্য একজন ড্রাইভাব দেয়া হলো। নাম রাকিব। শরিফ উদ্দিনের হঠাৎ একটা কাজ পড়ে যাওয়ায় উনি ইমতিয়াজ মিয়ার সাথে আর যান নি। ইমতিয়াজ মিয়া একাই গাড়িতে উঠলেন। ড্রাইভার কে বললেন, আস্তে আস্তে গাড়ি চালাতে।
রকিব কিছু না বলে হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়ালো।
গাড়ি চলছে, ইমতিয়াজ মিয়া গাড়ির কাচের জানালা খুলে দিলেন। বাইরে থেকে ধমকা বাতাস আসছে। বাতাস যেন উনার সব দুঃখ, কষ্ট, ক্লান্তি শুকিয়ে দিচ্ছে।
কিছুক্ষণ পর পর একটা ট্রাক বারবার ওভারটেক করছে। বারবার আগে যাওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু রকিব ছেড়ে দেয়ার লোক নয়। যুবক ছেলে তার উপরে নতুন গাড়ি হাওয়ার মতো চলছে। সে গাড়িটিকে চেস করবে একটা পুরনো ট্রাক?? ট্রাকের ড্রাইভার গাড়িটি ক্রস করে একটা ফিক করে হাসি দেয় আবার রকিব গাড়িটি ক্রস করে ফিক করে হাসি দেয়। এভাবে চলতে চলতে গাড়িটি ডান দিক আর বাম দিক দুমুখো রাস্তার পাশে যায়। রকিব ট্রাকের ড্রাইভার কে ফলো করে গাড়ির স্পীড বাড়িয়েছে। হঠাৎ করে ট্রাকটি বাম দিকের রাস্তা দিয়ে চলে যায়। রকিবের ডান দিকে যাওয়ার কথা তাই ট্রাকটি বামদিকে চলে যাওয়ার পর রকিব ডান দিকে টার্নিং ঘুরাতেই দেখলো অপজিট দিয়ে একটা গাড়ি আসছে। রকিবের গাড়ির স্পীড তখন ৭৫ কিঃমিঃ এর উপরে। রকিব অপজিটের গাড়ি টি দেখে চেয়েছিল হুট করে পাশ দিয়ে চলে যেতে আর তখনি গাড়িটি ধাক্কা লাগে একটা বড় ল্যাম্পপোস্টের সাথে। ইমতিয়াজ মিয়ার সিট বেল্ট লাগানো ছিল না। গাড়িটি ধাক্কা লাগার সাথে সাথে উনি কাচের গ্লাস ভেঙ্গে অর্ধেক শরীর গাড়ির ভিতর আর অর্ধেক ভিতরে আটকে থাকেন। ইমতিয়াজ মিয়ার সাদা পাঞ্জাবী মুহূর্তেই লাল হয়ে গেলো। একবার নিভো নিভো চোখে বাইরে থাকালেন তারপর মাথা টা বাইরে রেখে পৃথিবীর শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। রক্ত মাখা হাতের রক্ত গাড়িতে লেপ্টে থাকে। হুট করে পৃথিবী থমকে গিয়েছে। আশেপাশের মানুষ এসে ভিড় জমিয়েছে। ইমতিয়াজ মিয়া আর ড্রাইভার কে গাড়ির ভিতর থেকে টেনে বের করা হলো। জায়গাটা প্রচুর মানুষের ভীড়ে অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যায় আর যানজটের তৈরি হয়। তারপর পুলিশ এসে জায়গাটা নিজের নিয়ন্ত্রণে নেয়। গাড়িটি ক্রেং দিয়ে সরানো হলে। আস্তে আস্তে যানজট খুলে দেয়া হয়।
.
পরিশিষ্টঃ-
স্বামীর মৃত্যুর পর পরের একবছরের ভিতরে রওশন আরারো মৃত্যু হয়। রওশন আরা বেঁচে থাকা অবস্থায় গাড়ির নামকরণ করেছিলেন "ইমতিয়াজ পরিবহণ" কিন্তু রওশন আরার মৃত্যুর পর গাড়ির মালিকানা নিয়ে সন্তান রা ঝামেলা করে। পরে এক পর্যায়ে গাড়িটি বিক্রি করে দেয়া হয়। আর ইমতিয়াজ মিয়ার বাড়িটিও সন্তানরা ভাগাভাগি করে নেয়। ইমতিয়াজ মিয়ার মেয়ের অংশ উনার মেয়ে বিক্রি করে দেয়। আজকে সেই অংশে নতুন মালিক এসে থাকা শুরু করবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল গল্প।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:০৪

হাবিব শুভ বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

সুমন কর বলেছেন: সাবলীল লেখায় গল্প ভালো লাগল।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

হাবিব শুভ বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.