নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিচ্ছু নেই বলার মতো।এলোমেলো জীবন।যা ইচ্ছা তাই করে বেড়াই।\'ভালো লাগা\'টাকেই প্রাধান্য দেই।

দূরের পথযাত্রী

কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে!!

দূরের পথযাত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোবেল মেডেল গলানোর সেই ঘটনা

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

নোবেল মেডেল কি লুকিয়ে ফেলার জন্য?? নাকি সকলকে দেখিয়ে বেড়ানোর জন্য?? নিশ্চয়ই পরেরটা।'দেখিয়ে বেড়ানো' কথাটা হয়তো ঠিক হলোনা।তবে লুকিয়ে ফেলার জন্যও তো নয়।আর সেকারনেই মেডেলগুলো অনেকেই মিউজিয়মে দিয়ে দেন।কিন্তু মাঝে মাঝে এমন পরিস্থিতিও আসে যে নোবেল মেডেলও লুকানোর প্রয়োজন হতে পারে।আসুন জেনে নিই কেমন সে পরিস্থিতি।

১৯৪০ সাল।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়।হিটলারের নেতৃত্বে নাৎসী বাহিনী অপ্রতিরোধ্য গতিতে ইউরোপের বড় বড় শহরগুলো একের পর এক দখল করে নিচ্ছে।এবার তাদের করাল থাবা পড়লো ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে।কোপেনহেগেনের প্রতিটি রাস্তায় রাস্তায় নাৎসী সৈন্যরা মার্চ করে বেড়াচ্ছে আর বাড়ি-ঘর,প্রতিষ্ঠান আর বিজ্ঞানাগার লুট করে চলেছে।সাথে চলছে নির্মম নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ।

নীলস বোর।নোবেল বিজয়ী বিখ্যাত পদার্থবিদ।ওই মুহূর্তে আছেন 'বোর ইন্সটিউট অব থিওরিটিক্যাল ফিজিক্স' এর ল্যাবে।হাতে সময় খুব কম।হয়তো এক ঘন্টাও নেই। কিংবা কে বলতে পারে মিনিটখানেক পরেই হয়তো এসে হানা দিবে হিটলারের কুখ্যাত বাহিনী।অথচ তার আগেই বোরকে দুই দুইটা নোবেল মেডেল লুকিয়ে ফেলতে হবে।পারলে সম্পূর্ণ অদৃশ্য করে দিতে হবে।
নোবেল মেডেলগুলো বানানো হয় ২৩ ক্যারট স্বর্ণ দিয়ে।খোদাইকৃত আর চকচকে বলে লুকিয়ে রাখা কঠিন।বেশ ভারীও বটে।এদিকে নাৎসীরা ঘোষণা দিয়েছে,' জার্মানী থেকে কোন ধরনের স্বর্নই বের হয়তে পারবেনা'।বিশেষ করে ১৯৩৫ একজন জেলেবন্দী শান্তিকর্মী নোবেল পাবার পর তাদের নোবেল বিদ্বেষ চরমে রূপ নেয়।দুজন জার্মান নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী যারা জন্মসূত্রে ইহুদি তারা আগেই বুদ্ধি করে তাদের মেডেলগুলো পাঠিয়ে দিয়েছেন বোর ইন্সটিউটে। আশা একটাই, যুদ্ধকালীন সময়ে এগুলো অন্তত নিরাপদে থাকবে।এদের একজন আবার ন্যাশনাল সোশ্যালিস্ট পার্টির বিরোধী। যদি কোনভাবে বোর ইন্সটিটিউটে এই মেডেলগুলোর অস্তিত্ব পাওয়া যায় তবে সর্বোচ্চ শাস্তি ছাড়া অন্য কিছু ভাবাই যায়না।
দুঃখজনকভাবে মেডেলগুলো এখন বোর ল্যাবে জলজ্যান্ত প্রমাণ হিসেবে এই দুই বিজ্ঞানীর মৃত্যু পরোয়ানা নিয়ে নিজেদের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে। বোর জানেন যে, নাৎসিদের চোখ এই ইন্সটিটিউটে পড়বেই। তাছাড়া গত এক বছর ধরেই ইহুদিদের ভরসাস্থল হয়ে দাঁড়িয়েছে বোর ইন্সটিউট।অনেক ইহুদিকে রক্ষা করার করার ক্ষেত্রে এই প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা অগ্রগণ্য। এসব নাৎসিদের অজানা নয়।নীলস বোর নিজেও যে তাদের টার্গেট সেটাও স্পষ্ট।এখন তিনি এই মেডেল দুটো নিয়ে করবেন বুঝে উঠে পারছিলেন না।
'There will be always a solution to every problem'--- আর হ্যাঁ, সেই জন্যেই বোধ হয় ওইদিন বোর ল্যাবে কাজ করছিলেন এক হাঙ্গেরিয়ান রসায়নবিদ।

নাম তাঁর - জর্জ দ্য হ্যাভসে।যিনি আর কয়েক বছর পরে নিজেই নোবেল পুরষ্কার পাবেন। তো তিনি বোরকে পরামর্শ দিলেন যে মেডেলগুলো মাটিতে পুঁতে ফেলতে। বোর চিন্তা করে দেখলেন যে, নাৎসিদের আচরন অনুযায়ী তারা এই মেডেল পাবার জন্য সব জায়গায় তন্ন করে খুঁজে দেখবে এমনকি বাগান,আশেপাশের খোলা জায়গাও বাদ দিবেনা। এই পরামর্শ মানা গেলোনা।
এইবার হ্যাভসে রসায়নের দ্বারস্থ হলেন। বিজ্ঞানী বিজ্ঞানকেই কাজে লাগিয়ে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করার একটা উপায় খুঁজে পেলেন। আর তা হলো মেডেলগুলোকে তিনি অদৃশ্য করে ফেলবেন।বোরকে বললেন,'আমি এগুলোকে দ্রবীভূত করে ফেলবো'।
যখন দখলদার বাহিনীর সৈন্যরা কোপেনহেগেনের রাস্তায় মার্চ করে বেড়াচ্ছিল তিনি তখন ব্যস্ত ছিলেন নোবেল মেডেলগুলোকে গলাতে।
আর এই গলানোর কাজে কোন সাধারন মিশ্রন ব্যবহার হয়নি। যেহেতু স্বর্ন অনেক নিষ্ক্রিয় ধাতু, সহজে ক্ষয় হয়না,মিশেও না এমনকি দ্রবীভুতও হয়না তাই এই কাজটা করতে হয়েছিল বিশেষ এক ধরনের মিশ্রনের সাহায্যে। এই মিশ্রনের নাম,'একুয়া রেজিয়া'।বাংলা নাম 'অম্লরাজ'।হাইড্রোক্লোরিক এসিডের তিন ভাগ আর নাইট্রিক এসিডের এক ভাগ মিশিয়ে তৈরি করা হয় এই 'একুয়া রেজিয়া'।
এই প্রক্রিয়া কিন্তু খুবই ধীর। প্রথমে নাইট্রিক এসিড স্বর্নের পরমানুগুলোর বন্ধন ঢিলে করে দেয়। এরপর হাইড্রোক্লোরিক এসিড তার ক্লোরাইড আয়ন দিয়ে স্বর্ণকে রুপান্তরিত করে ফেলে।এই কাজ কিভাবে করে দেখে নিন এখান থেকে।
পরে হ্যাভসে তাঁর আত্মজীবনীতে বলেছিলেন, ' সেই বিকেলটা ছিলো শ্বাসরুদ্ধকর এক বিকেল। একেতো অনেক ভারী মেডেল ছিলো। আর স্বর্নও সহজে গলতে চায়না। কিন্তু ভাগ্য ভালো যে সময় যাচ্ছিলো আর স্বর্নও আস্তে আস্তে বর্ন হারিয়ে মিশ্রনে পরিনত হচ্ছিল।একসময় কমলা বর্নের একটা মিশ্রন পাওয়া গেলো।'
নাৎসিরা আসার আগেই এই তরল পদার্থটুকু পরীক্ষাগারের নিরাপদ একটা শেলফে বোতলে করে রেখে দেয়া সম্ভব হয়েছিলো। ওরা এসে ভাংচুর, তছনছ করা শুরু করলো। লুট করে টরে ওরা ফিরে গেলো। কিন্তু অক্ষত রইলো নোবেল মেডেলের ৪৬ ক্যারট স্বর্ন।
পরবর্তীতে হ্যাভসে দারুন এক কাজ করলেন। তিনি পুরো প্রকিয়াটার বিপরীত পন্থা চালালেন। স্বর্নগুলোকে আবার নিজের রূপে ফিরিয়ে আনলেন। ১৯৫০ সালের জানুয়ারীতে ওই কাঁচা ধাতু তিনি পাঠিয়ে দেন সুইডেনের স্টকহোমে নোবেল কমিটির কাছে। এবং তারা এই স্বর্নকে আবার মেডেলে পরিনত করেন এবং ওই দুই বিজ্ঞানীর কাছে ফিরিয়ে দেন যথাযথভাবে।
এত কথা বললাম অথচ এই দুইজন বিজ্ঞানীর নামই বলা হলোনা।এঁরা হলেন ম্যাক্স ভন লুই(১৯১৪ তে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পান) আর জেমস ফ্রাংক( ১৯২৫ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পান)।
নীলস বোরের নিজেরও নোবেল মেডেল ছিলো।কিন্তু তিনি একই বছরের মার্চের ১২ তারিখে তা নিলামে বিক্রি করে দেন ফিনিশীয় দুর্গতদের জন্য টাকা তোলার উদ্দেশ্যে। নিলামে ক্রেতা নিজেকে প্রকাশ করেন নি। পরে অবশ্য তিনি তা ফেরত দেন যা এখন ড্যানিশ হিস্টোরিক্যাল মিউজিয়াম অব ফ্রেডিকবর্গে গেলেই দেখা যাবে।
তিনজন নোবেলজয়ী-তিনটা মেডেল। যেগুলো হয় বিক্রি হয়েছে কিংবা দ্রবীভুত হয়েছে। আবার সেই আগের জায়গাতেই ফিরে এলো। যুদ্ধের সময় মেডেলগুলো একটু অন্য ধরনের ভ্রমন করতে ভালোবাসে বৈকি।
পোস্ট সূত্রঃ Dissolve My Nobel Prize! Fast! (A True Story)

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

রাজসোহান বলেছেন: জানতামনা, প্লাস :)

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় জানলাম। ধন্যবাদ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ এক কাহিনী।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৩

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: আপনার মন্তব্য মানেই অনুপ্রেরণা।অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন অজান একটা বিষয় জানালেন!

বিজ্ঞানী বিজ্ঞানকেই কাজে লাগালেন সমাধানে। :)

++++++++++++++++++

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: বিজ্ঞানীদের জন্য সেটাই স্বাভাবিক এবং সুন্দর। ধন্যবাদ প্লাসের জন্য।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: তথ্যমূলক এবং অজানা... লেখনীও ভাল ছিল। +++

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৪

নেক্সাস বলেছেন: দারুন জিনিস জানলাম। ধন্যবাদ। আমাদের একজন লেখিকা একুয়া রেজিয়ার নামের মিনিং টাও জানা হল :)

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: হা হা।একুয়া রেজিয়া আপার লেখার সাথে পরিচিত আছি।দারুন নাম বাছাই করেছেন।

৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কোন কিছু লিখতে ইচ্ছে করে না, আপনাদের লেখায়।।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: কেন ভাই!! আমরা কারা?? আপনিও তো আমাদের দলেই। নাকি??

৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর এক ব্যাপার!
কতো মজার, কতো উত্তেজনার এই জীবন!

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: জীবন নিয়ে কথা বলতে ভয় পাই। কখনো মজার লাগে আবার কখনো অসহ্য লাগে।

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

মায়াবী রূপকথা বলেছেন: খুব চমতকার একটা কাহিনী পড়লাম ভাইয়া। এত ঝুকি না নিয়ে কোন পুকুর ডোবায় ফেলে দিতে পারতেন। পরে সুযোগ বুঝে তুলে নিলেই হত। সুন্দর পোস্ট। শুভ কামনা রইল :)

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: পরে যদি না পাওয়া যেতো?? আর পুকুর টুকুর আশেপাশে ছিলো কিনা কে জানে!! বাঙ্গালী বুদ্ধি কি আর সবার কাছে থাকেরে ভাই।

১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

ডি মুন বলেছেন: বাহ, অদ্ভুত ঘটানা তো !

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: জ্বী ভাই।অদ্ভুত বটে।ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

সায়ান তানভি বলেছেন: চমকপ্রদ কাহিনী

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: চমকপ্রদ এবং অভিনব।ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১১

মহা শ্মশান বলেছেন: ভালো লাগল ভাই

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৮

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: :D :D থাংকু ভাই

১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ঘটনাটা জানতাম না। অসংখ্য ধন্যবাদ আলোকিত করার জন্য।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৯

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: :D :D স্বাগতম আপনাকে।

১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিছু কিছু নতুন জানলাম। (+)

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৮

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :D

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০২

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কথাটা দুঃখে বলেছিলাম।। মন্তব্য না করুন দুঃখ নেই, কিন্তু প্রতিমন্তব্যতো অন্ততঃ করবেন।। আপানারএই অভিজ্ঞতা আছে কি না জানি না।। কিন্তু আমার বেলায় প্রায় অর্ধেক ।। তাই ঐকথা বলেছিলাম।। দুঃখিত।।
দলের হলেতো মন্তব্যের প্রতিউত্তর পাওয়া যায়।। আপনি যে দিয়েছেন তা আমার নোটিশেই আসে নি।।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: আমিতো ভাই একদম অনিয়মিত একজন ব্লগার।সবসময় আসা হয়না।তাই হয়তো উত্তর দেয়া হয়না মাঝে মধ্যে।কিন্তু চেষ্টা থাকে।দুঃখ করবেন না।আপনার কাজ আপনি করে যান।যারা আপন দলের মানুষ তারা ঠিকই রেসপন্স করবে।

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:১৯

স্বপ্ন সতীর্থ বলেছেন: ধন্যবাদ। এমন চমৎকার বর্ণনাভঙ্গীর জন্য

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫১

শামছুল ইসলাম বলেছেন: যুদ্ধের মধ্যে অন্যরকম এক যুদ্ধ - নোবেল পদক বাঁচানোর যুদ্ধ।

ভাল লেগেছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১১

সাকিব আনোয়ার কণক বলেছেন: ধন্যবাদ

১৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৮

শরনার্থী বলেছেন: আপডেটঃ
জার্মান প্রবাসে- 1305
অগ্নি সারথির ব্লগ- 217
ইস্টিশন ব্লগ- 147
প্রবীর বিধানের ব্লগ- 57
ইতুর ব্লগ- 23

অসম ব্যবধান শুরু হয়েছে মোটামুটি। প্রাতিষ্ঠানিক ব্লগের সাথে লড়াই করে যাওয়াটা বেশ দুঃসাধ্য হয়ে উঠছে দিনের পর দিন। আবারো আপনাদের ভোট দেবার অনুরোধ করছি। প্লিজ আপনারা ভোট দিন।

ভোট দিতে যা করতে হবেঃ
প্রথমে https://thebobs.com/bengali/ এই ঠিকানায় যেতে হবে। এরপর আপনার ফেসবুক আইডি দিয়ে লগইন করুন। লগইন হয়ে গেলে বাছাই করুন অংশে ক্লিক করুন। ক্লিক করে ইউজার অ্যাওয়ার্ড বাংলা সিলেক্ট করুন। এরপর মনোনীতদের একজনকে বেছে নিন অংশে ক্লিক করে, অগ্নি সারথির ব্লগ সিলেক্ট করুন। এরপর ভোট দিন বাটনে ক্লিক করে কনফার্মেশন পেয়ে গেলেই আপনি সফল ভাবে আমাকে ভোট প্রদান করে ফেলেছেন। এভাবে ২৪ ঘন্টা পরপর মে ২, ২০১৬ পর্যন্ত ভোট দেয়া যাবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: দেয়া হয়ে গেছে।অনেক ধন্যবাদ।:D

২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৩

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি ব্যাক্তিগত ভাবে ব্লগের কারো সাথেই পরিচিত না, দলের তো প্রশ্নই উঠে না।।

আমি যা লিখি তাৎক্ষনিক ভাবনায়, আমার মনেরই কথা।। যার ভাল লাগে তারাই পড়েন।। পড়েও মন্তব্য নাকরার দলে বেশীর ভাগ।। আমিও পড়ি।। ভাল লাগলে মন্তব্য করি, তা না হলে চুপ করে চলে আসি।।
আর পাওনা ধন্যবাদটা দিয়ে গেলাম।।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: আমিও কারো সাথে পরিচিত না।আর দল বলতে বুঝিয়েছি 'জ্ঞানপিপাসু কৌতুহলী' ব্লগারের দল।আমি লিখি মন চাইলে।ইচ্ছে হলো লিখলাম। হলো না তো লিখলাম না।আমার লেখার সাবজেক্টও ইতিহাস আর বিজ্ঞান ঘেঁষা। ধন্যবাদের জন্য ধন্যবাদ।।:D

২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৪৭

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: চমৎকার! টান টান উত্তেজনা! তার মধ্যে অজানাকে জানা!!
++++++++++
অনেক ধন্যবাদ এমন লেখার জন্য :)

১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮

দূরের পথযাত্রী বলেছেন: প্রেরণা জোগানো মন্তব্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.