নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হিমালয় আহমেদ হিমু

ব্যাস্ততম শহরে হিমুকে খুজি... তাকে খুব দেখতে ইচ্ছা করে , হিমুকে আমি গুরু মান | বাংলা বই যেন সবাই খুব সহজে পরতে পাড়ে তাই আমার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় তৈরী করেছি একটি ওয়েবসাইট|www.ebanglapedia.blogspot.com

হিমালয় আহমেদ হিমু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেেজে ভূত !!!!!

১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ।

ঘটনাটি শোনা আমার নানার কাছ

থেকে। কতখানি সত্য তা আমার

জানা নাই তবে ঘটনাটি সত্যই

বলা চলে। কারন তখন আমিবেশ

ছোট এবং ঘটনাটি আমার

নানা নিজ চোখে দেখেছিলেন।

দুই বান্ধবী মিলি এবং মমতা।

ছোট বেলা থেকেই দুই জনএক

সাথেই পড়াশোনা করে। মেডিকেল

কলেজে এক সাথে ভর্তি হয়েছে।

এক রুমে থাকে। দুইজন এর পরিচয়

ছোট বেলা থেকে । তাই সব কাজ

দুই জন এক সাথে করত।

এক দিন মর্গে প্রেকটিকেল এর

কাজ পরল দুইজন এর। লাশ

কেটে পোস্ট মরটেম করা শিখান

হচ্ছে। মিলি থেকে মমতা একটু

ভাল ছাত্রী। মমতা মনোযোগ

দিয়ে লাশ কাটছিল। ক্লাস শেষ এ

সবাই মর্গ থেকে বের হলেও

মমতা খেয়াল করল না ।

সে মনে করল মিলি তার

পাশে আছে। মর্গ

থেকে বাইরে বোঝা যায়না যে রাত

না দিন। এই দিকে মিলি মনে করল

যে মমতা রুম এ চলে গেছে। ও

একটা কথা বলতে ভুলেই

গিয়েছিলাম দিনটি ছিল

বৃহস্পতি বার। শুক্র বার কলেজ

বন্ধ থাকে। এই দিক এ

মমতাকে ভিতরে রেখে মর্গ এর

দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

শনি বার মর্গ এর

দরজা খুলতে গিয়ে ভিতরে অস্বাভাবিক

শব্দ শোনা যায়।

ভিতরে গিয়ে যা দেখা যায় তা হল

মমতা অস্বাভাবিক আচরন করছে।

ওকে দেখতে অনেক খানি হিংস্র

প্রানির মত লাগছে। ওর মাথার

চুল সাদা হয়ে গেছে।

এবং মর্গে যত লাশ ছিল সব

কয়টা ছিল ছিন্নভিন্ন।

মমতাকে দেখে চেনা যাচ্ছিল না।

যাকে দেখছিল তাকেই ও আক্রমন

করছিল। শেষ পর্যন্ত

মমতা কে গুলি করে মারাহয়।

মমতাকে মারতে গুলি লেগেছিল

১১ টি।

এই ঘটনার ২ মাস পর

মিলি আত্মহত্যা করে। কারন

মিলি মনে করত মমতা ওর

কারনে মারা গিয়েছে। ওই

মর্গে এর পর কখনও কোন ক্লাস হয়

নি!।।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ।

ঘটনাটি শোনা আমার নানার কাছ

থেকে। কতখানি সত্য তা আমার

জানা নাই তবে ঘটনাটি সত্যই

বলা চলে। কারন তখন আমিবেশ

ছোট এবং ঘটনাটি আমার

নানা নিজ চোখে দেখেছিলেন।

দুই বান্ধবী মিলি এবং মমতা।

ছোট বেলা থেকেই দুই জনএক

সাথেই পড়াশোনা করে। মেডিকেল

কলেজে এক সাথে ভর্তি হয়েছে।

এক রুমে থাকে। দুইজন এর পরিচয়

ছোট বেলা থেকে । তাই সব কাজ

দুই জন এক সাথে করত।

এক দিন মর্গে প্রেকটিকেল এর

কাজ পরল দুইজন এর। লাশ

কেটে পোস্ট মরটেম করা শিখান

হচ্ছে। মিলি থেকে মমতা একটু

ভাল ছাত্রী। মমতা মনোযোগ

দিয়ে লাশ কাটছিল। ক্লাস শেষ এ

সবাই মর্গ থেকে বের হলেও

মমতা খেয়াল করল না ।

সে মনে করল মিলি তার

পাশে আছে। মর্গ

থেকে বাইরে বোঝা যায়না যে রাত

না দিন। এই দিকে মিলি মনে করল

যে মমতা রুম এ চলে গেছে। ও

একটা কথা বলতে ভুলেই

গিয়েছিলাম দিনটি ছিল

বৃহস্পতি বার। শুক্র বার কলেজ

বন্ধ থাকে। এই দিক এ

মমতাকে ভিতরে রেখে মর্গ এর

দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

শনি বার মর্গ এর

দরজা খুলতে গিয়ে ভিতরে অস্বাভাবিক

শব্দ শোনা যায়।

ভিতরে গিয়ে যা দেখা যায় তা হল

মমতা অস্বাভাবিক আচরন করছে।

ওকে দেখতে অনেক খানি হিংস্র

প্রানির মত লাগছে। ওর মাথার

চুল সাদা হয়ে গেছে।

এবং মর্গে যত লাশ ছিল সব

কয়টা ছিল ছিন্নভিন্ন।

মমতাকে দেখে চেনা যাচ্ছিল না।

যাকে দেখছিল তাকেই ও আক্রমন

করছিল। শেষ পর্যন্ত

মমতা কে গুলি করে মারাহয়।

মমতাকে মারতে গুলি লেগেছিল

১১ টি।

এই ঘটনার ২ মাস পর

মিলি আত্মহত্যা করে। কারন

মিলি মনে করত মমতা ওর

কারনে মারা গিয়েছে। ওই

মর্গে এর পর কখনও কোন ক্লাস হয়

নি!।।

গল্পটি ভালো লাগলে আমাদের ফেজবুক পেজ এ জয়েন্ট করুন

FACEBOOK

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

ইলুসন বলেছেন: মর্গে কোনদিন মেডিকেলের ছোট পোলাপান লাশ কাটে না। মর্গে যে সব লাশ পোস্ট মর্টেমের জন্য আসে সেগুলো ফরেনসিকের ডাক্তার আর ডোমরা মিলে কাটে, তারপর রিপোর্ট করে। মাঝে মাঝে ছাত্র-ছাত্রীদের স্যাররা মর্গে নিয়ে যান কিভাবে পোস্ট মর্টেম করা হয় সেটা দেখানোর জন্য।

মেডিকেল কলেজে পড়াশোনার জন্য ডিশেকশন রুমে ফরমালিন দেয়া পুরোনো লাশ আর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ থাকে যাতে সেগুলো দিয়ে হাতে কলমে ছাত্রছাত্রীরা শরীরের এনাটমি সম্পর্কে জানতে পারে এবং ভবিষ্যতে নির্ভুলভাবে চিকিতসা করতে পারে।

গল্প হিসেবে লেখাটা ভাল কিন্তু এভাবে লিখলে বিভ্রান্তি ছড়াতে পারে।

২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১১

নতুন বলেছেন: গল্পটা বানানো....

মগে` লাশকাটার কথা না... আর একেলা


ওর মাথার
চুল সাদা হয়ে গেছে। >>>>>>>> এক রাতে মানুষের চুল সাদা হয়ে যায়না...


এবং মর্গে যত লাশ ছিল সব
কয়টা ছিল ছিন্নভিন্ন।

>>>>>>>>> হাসপাতালের মগে` অনেক লাশ সব সময়ে থাকেনা...


যাকে দেখছিল তাকেই ও আক্রমন
করছিল। শেষ পর্যন্ত
মমতা কে গুলি করে মারাহয়।
মমতাকে মারতে গুলি লেগেছিল
১১ টি।

>>>>>>> মমতাকে গুলি করে মারা হয়???? হাসপাতালের কেউ অসুস্হ হলে ১১টা গুলি করে তাকে মারা হবে???

=p~ =p~ =p~ =p~ =p~

ভুতের গল্প লিখলে তাকে বিশ্বাস যোগ্য করে লিখতে হয়... যে ফেসবুকে লিখছে সে হয়ও ইংরেজী কোন গল্পকে নিজের মতন করে লিখেছে...

৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

বিল্লা বাবা বলেছেন: ভয় লাগে :(

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

ভূতের কেচ্ছা বলেছেন: আজগুবি...


প্রফাইলেও বানান ভুল।

ব্যাস্ততম =ব্যস্ততম
মান =মানি
পাড়ি = পারি ( এখানে যে পাড় ব্যবহার করেছেন সেটা নদীর পাড়)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.