নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই মন্তু শেখ। হাজার বছরের সেই মন্তু শেখ

Monthu

হিটলার ইজ ব্যাক

Monthu › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছেলেরাই নারীদের থেকে বেশি গোপন কষ্ট লুকিয়ে রাখেন বেশি

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১০


পুরুষরা তাদের মনের গোপন কষ্টগুলো মেয়েদের থেকে বেশি গোপন রাখতেই পছন্দ করেন। সম্প্রতি আমেরিকার ভার্জিনিয়া ইউনিভার্সিটির মনোস্তত্ত্ববিদ বিভাগের গবেষকগণ এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু গবেষক যৌথ প্রচেষ্টায় একটি গবেষণার পর এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন। তাঁরা মোট ১১টি পর্যায় সমীক্ষা এবং গবেষণা পরিচালনা করে এই তথ্য পেয়েছেন।
এই গবেষনা থেকে যে তথ্য সামনে এসেছে তা হল, মনের দুঃখ শেয়ার করার পরিবর্তে পুরুষরা তা নিজেদের মধ্যেই আবদ্ধ রাখতে চেষ্টা করেন বেশিরভাগ সময়। মনস্তত্ত্ব বিভাগের গবেষকরা এই বিষয়ে জানিয়েছেন, এই গবেষণা থেকে পুরুষ মনস্তত্ত্ব সম্পর্কে বেশ কিছু নতুন তথ্য তাঁদের সামনে এসেছে ।
১৮ থেকে ৭৭ বছরের পুরুষদের মধ্যে এই সমীক্ষা নেওয়া হয়েছে। এই সমীক্ষা থেকে জানা যায়, বেশিরভাগ পুরুষরা দুঃখ নিয়ে খুব বেশু ভাবনা চিন্তা করেন না এবং এটি যে শেয়ার করা যায় সেই নিয়ে খুব বেশি আমলও দেন না। এমনকি নিজের খুব কাছের মানুষের কাছ থেকেও তাঁরা এই সংক্রান্ত বিষয় গোপন করে যান।
এই সমস্যাগুলো এড়ানোর জন্য পুরুষরা বাইরের জগত বা অন্য ধরনের কাজের সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করে রাখেন। কিন্তু সর্বদা এর ফল ভাল হয় না বরং এই কারণে পুরুষদের মধ্যে মানসিক সমস্যা ক্রমাগত বাড়তে দেখা যাচ্ছে এমনটাই জানা যায় গবেষণা থেকে।

নিজেদের সমস্যার কথা শেয়ার না করার ফলে তা এক না এক সময়ে মাথার মধ্যে চেপে বসে এবং সমস্যাটি সমাধানের আপ্রাণ চেষ্টা করে বিফল হলে তা মানসিক ভারসাম্যের পরিবর্তন ঘটায়। এছাড়াও সমস্যার হাত থেকে নিস্কৃতি পাওয়ার জন্য পুরুষতা অনেক সময় অপরাধপ্রবণ কাজের দিকে এগিয়ে যায়
অনেকসময় পরিস্থিতির আত্মহনন পর্যন্ত চলে যায়। তাই গবেষক ও মনস্তত্ববিদদের মত, নিজের যে কোন সমস্যা কাছের মানুষের সঙ্গে খোলাখুলিভাবে আলোচনা করুন। তাতে কিছুটা হলেও সমস্যার সমাধান হবে। অার মন থাকবে কিছুটা চিন্তামুক্ত।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: বাহ ভালো কথা

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

Monthu বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: কথায় আছে পুরুষ নারীর মতো কান্না করতে পারেনা। তারা সব দুঃখ চেপে রাখে।।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

Monthu বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৬

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: কি ভাই পাইছেন অনুমতি প্রথম পাতায়?.

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: এমন কিছু লাল সবজি ও ফলমূল রয়েছে যা হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় দারুণ কাজে আসে বলে জানিয়েছেন হৃদপিণ্ড বিশেষজ্ঞরা। লাল সবজি ও ফলে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। যেমন : অ্যানথোসায়ানিনস ও লাইকোপেন। এসব লাল সবজি ও ফল নিয়মিত খেলে হৃদরোগ অন্তত ৫০ ভাগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে এমন চারটি লাল খাবার তবে আজ থেকেই খাওয়া শুরু করুন:
টমেটো
টমেটোর মধ্যে রয়েছে অধিক হারে লাইকোপেন। আরও রয়েছে অ্যান্টিকারসিনোজেন উপাদান। এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার। এটি হৃৎপিণ্ডের জন্য যেমন ভালো, তেমনি চোখের জন্যও ভালো।
আনার
আনার বা ডালিম অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের চমৎকার উৎস। এর মধ্যে থাকা অ্যানথোসায়ানিনস আর্টারির জন্য ভালো, আর পলিফেনলস হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখতে উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, অন্তত তিন মাস প্রতিদিন আনার খেলে হৃৎপিণ্ডের রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।
স্ট্রবেরি
স্ট্রবেরি ম্যাঙ্গানিজ ও ভিটামিন সি-এর চমৎকার উৎস। ম্যাঙ্গানিজ শরীরের বিভিন্ন বিপাকীয় কার্যক্রম ঠিকঠাকভাবে হতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। স্ট্রবেরির মধ্যে আরো রয়েছে আয়রন, আঁশ, ফোলেট, পটাশিয়াম, ভিটামিন কে ও ম্যাগনেসিয়াম। স্ট্রবেরি হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
আপেল
প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে আর চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না বলে একটি কথা অনেক থেকেই উন্নত বিশ্বে বিভিন্ন দেশে প্রচলিত রয়েছ। আপেলের মধ্যে রয়েছে কুয়ারসেটিন, পাইথোকেমিক্যাল ও প্রদাহরোধী উপাদান। আপেল রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে কাজ করে, হৃৎপিণ্ড ভালো রাখে। তাই খাদ্যতালিকায় আপেল রাখুন।

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৭

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: শীতকাল হোক বা বর্ষাকাল, সব সময় কি আপনার হাত-পা বরফের মতো ঠাণ্ডা হয়ে থাকে? শীত শীত ভাব অনুভব করেন? এই লক্ষণ কিন্তু আপনার শরীরের বেশ কিছু দুর্বলতার কারণে হতে পারে। এমন হলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া জরুরি। জানা যাক কী কী কারণে এমনটা হতে পারে।
১. ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতি: শরীরে ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতি হলে সব সময় একটা শীত শীত ভাব অনুভব করতে পারেন। শরীরের প্রতিটা তন্ত্রে লাল রক্ত কণিকা পরিবহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ভিটামিন বি ১২। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন বি ১২ না গ্রহণ করলে ভিটামিন বি ১২ এর ঘাটতির ফলে আপনার শরীরে সব সময় ঠাণ্ডা অনুভব হতে পারে।
২. প্রোটিনের ঘাটতি: শরীর পর্যাপ্ত প্রোটিন না পেলে সব সময় একটা শীত শীত ভাব অনুভব করতে পারেন। এরই সঙ্গে সারাক্ষণ ক্লান্ত বা অবসন্ন বোধ করবেন।
৩. আয়রনের ঘাটতি: সব সময় ঠাণ্ডা অনুভব করা আয়রনের ঘাটতির জন্যেও হতে পারে। আয়রন আমাদের শরীরের লাল রক্ত কণিকায় অক্সিজেন সরবরাহ করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে। এ ছাড়াও প্রতিটি রক্ত কোষে পুষ্টি উপাদান পৌঁছে দিতেও সাহায্য করে আয়রন। তাই রক্তে বা শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে সব সময় একটা শীত শীত ভাব অনুভব করতে পারেন। এরই সঙ্গে সারাক্ষণ ক্লান্ত বা অবসন্ন বোধ করবেন।
৪. রক্ত সংবহন কম হলে: হাত-পা সব সময় ঠাণ্ডা হয়ে থাকার আরেকটি কারণ হতে পারে আপনার রক্ত সংবহনের সমস্যা। অত্যধিক ধূমপানের ফলে রক্তনালীগুলো সঙ্কুচিত হয়ে যায়। ফলে রক্ত সংবহনও কমে যায়। আর এর জন্যই শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। আপনি দ্রুত ক্লান্ত বা অবসন্ন হয়ে পড়তে পারেন। সব সময় একটা শীত শীত ভাব অনুভব করতে পারেন।
৫. নিষ্ক্রিয় থাইরয়েড: অকার্যকর থাইরয়েড সব সময় ঠান্ডা অনুভব করার একটি সাধারণ কারণ এবং এর ফলে মধ্যবয়সী মহিলাদের অস্বাভাবিক অবসাদে ভুগতে দেখা যায়। তবে ওষুধের মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় থাইরয়েডের সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৯

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: চা অতি প্রয়োজনীয় আর অতি লোভনীয় এক পানীয়। বাংলাদেশে জন্মেছেন অথচ চায়ে চুমুক দেননি, সেটা মোটামুটি অসম্ভব একটা ব্যাপার। আর এক কাপ ভালো চা হলে তো কথাই নেই। কড়া লিকারের সাথে ঘন দুধ সঙ্গে বাড়তি খানিকটা মালাই হলে তো কথাই নেই। জেনে নিন কীভাবে বানাবেন মালাই চা।
যা লাগবে:
লবঙ্গ- আটটি, গোলমরিচ- ছয় থেকে আটটি, সবুজ এলাচ- ছয় থেকে আটটি, দারুচিনি স্টিক- দুই থেকে তিনটি (ছোট), আদা গুঁড়া- আধা চা চামচ, জয়ফল- ১/৪ চা চামচ, দুধ- এক কাপ, পানি- এক কাপ, আদা- এক ইঞ্চি, চা পাতা- এক টেবিল চামচ, চিনি- স্বাদ মতো।
প্রস্তুত প্রণালি:
লবঙ্গ, গোলমরিচ, সবুজ এলাচ ও দারুচিনি একসঙ্গে পিষে নিন হামানদিস্তায়। একদম মিহি গুঁড়া করার দরকার নেই। আদা গুঁড়া ও জয়ফল গুঁড়া দিন। প্যানে দুধ ও পানি গরম করুন। আদা ও চা পাতা দিন। তৈরি করা মসলা আধা চা চামচ দিয়ে দিন। বাকি মসলা সংরক্ষণ করতে পারেন মুখবন্ধ বয়ামে। চায়ের মিশ্রণ ফুটে উঠলে জ্বাল কমিয়ে চার থেকে পাঁচ মিনিট চুলায় রাখুন। নামিয়ে ছেঁকে পরিবেশন করুন গরম গরম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.