নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কেউ না। তুমি কে? তুমিও কি কেউ নয়?

হুসাইন হানিফ

হুসাইন হানিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্প: ব্যক্তিগত শোকদিবস

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬



কুরবানী ঈদের দিন নূরের চালা বাজারে এক ঘিঞ্জি গলিতে চামড়া কালেকশনের জন্য মাদরাসা থেকে দেওয়া বিশাল ছুরি হাতে দাঁড়িয়ে হুসাইনের মনে পড়ে যাবে অদূর শৈশবের অদ্ভূত ঈদ-আনন্দের কথা: ঈদের আগের রাতে নানার বাড়িতে মাটিতে বিছানা করে ঘুমিয়ে থাকা হুসাইন ভোরের আজানের সময় খালাতো ভাই মামাতো ভাই সোহাগ সুমনের আগে চুপি চুপি ঘুম থেকে উঠে সাবান আর মগ নিয়ে কলপাড়ে গিয়ে খুব সন্তর্পণে দুই মগ পানি ঢালার পরই দেখতে পাবে সোহাগ এসে পিঠে চাপর দিয়ে বলে উঠছে--‘ ওই শালা, তুই একলাই উঠে আইছোস, আমাক ডাক দিবি না’; সুমন তার পরই ডাক না দেওয়ার অপরাধে পাঁচ মগ পানি পরে ঢালার শাস্তি দিয়ে তাড়াতাড়ি গায়ে পানি ঢালবে; আর শীত-শিহরিত তিন বন্ধু সাবান ঢলতে ঢলতে দাঁতের সাথে দাঁতের বাড়ির শব্দ উপভোগ করতে থাকবে আগাম ঈদ-আনন্দে! কিংবা এক দৌঁড়ে হাঁপিয়ে ওঠার আগে পৌঁছে যাবার দূরত্বে যমুনা নদীতে ঝপাঝপ ঝাপিয়ে পড়ার শব্দ রণিত হবার আগেই তিন জন ভোরের কুশায়ার শাদাটে আস্তর আর শেষ রাতের থেকে যাওয়া ঈষৎ অন্ধকারের সরু গলি আর রহস্যময় মাঠ পেরুনোর ভয়ে সম্মিলিত হয়ে দুই তরবারির আঘাতের চেয়ে তীক্ষ্ম আর গুরুতর নদীর ঠা-া পানির প্রকোপের কথা ভেবে মুখ চাওয়াচাওয়ি করবে; আর তখন কেউ ঈদের দিন সবার আগে গোসল করার কৃতিত্বটুকু নিজের করে নেবার জন্য বীরত্ব দেখাবে না; কিন্তু ওরা জানে, একবার শুধু নামতে পারা, পরে আর উঠতেই মন চাবে না; আর তাই সুমন সোহাগকে ধাক্কা দিয়ে ফেলতে না পেরে নিজেই ঝাপ দেয়ার জন্য দু পা পেছনে গিয়ে দৌঁড়ে এসে হুসাইনের হাত টেনে দেবে ঝাপ; আর তার ঠিক ৫ সেকেন্ড পরই সোহাগ প্রস্তুতি ছাড়াই ঝাপ দিতে গিয়ে আবিষ্কার করবে নিজের পাতলা শরীরের কারণে গিয়ে পড়েছে দু জনের কারু ওপর; আর কেউ একজন কঁকিয়ে উঠে বুঝে ওঠার আগেই বসিয়ে দেবে এক দশাসই কিল-- ব্যস, লেগে যাবে কিলাকিলি! কিন্তু না, এ কিছুই না, থামবে, থেমে যাবে একসময়-- মধ্যস্থতার জন্য এগিয়ে আসবে সুমন; চুপচাপ তখনকার মত তাড়াতাড়ি গোসলটা সেরে উঠতে চাইবে; কিন্তু যমুনার জেগে ওঠা বান্ধবীর মুখের মতন চর তাদের পানে চেয়ে আদর পাবার জন্য অস্পষ্ট ঈঙ্গিত দেবে; দ্রুত বাড়ি ফেরার তাড়ার চে বরং প্রতিযোগিতা লেগে যাবে তখন কে কার আগে চরের মাটিতে পা ফেলবে; সোহাগের নাম বাল্যা হলেও পানিতে নামলে শরীর ওর বাল্যা মাছের খসখসানি মুছে ফেলে মেখে নেবে টাকি মাছের পিচ্ছিলতা; সুমনের নাম পলু হলেও পলকা নয় সে দ্রুত হাত পা চালনায়; কিন্তু হুসাইন তো হুসাইন; সত্যি, মাথাফুলা নামের ছেলেটা নিজের ফোলা ভার দেহ টানতে টানতে অর্ধেক নদী পেরুতে গিয়ে চোখে সর্ষে ফুল দেখবে; আর তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসবে সর্বপ্রথম খ্যাংড়াকাটি বাল্যা-- সোহাগ; একটু আগেই যার সাথে ঝগড়া বেধেছিল তুমুল; উদ্ধার পর্ব শেষ হলে চরের গায়ে গড়াগড়ি দিয়ে হুসাইনকে আস্তে ধীরে আসার পরামর্শ দিয়ে আবার পাড়ে গিয়ে ওঠার জন্য ব্যগ্র হয়ে উঠবে; কারণ, তারা এখনো ভুলে যায় নি আজ ঈদের দিন! ফেরার সময় কোকিল নামক পাখিকে কুহা ডেকে তার কাছে তার কাল চোখ জোড়ার আবদার করবে; কিংবা নিজেদের মিথ্যা প্রবোধ দেবে-- ‘কুহার চোখ লালো, আমার চোখ কালো’; কিংবা শিশির ভেজা দূর্বা ঘাসের কয়েকটা কচি আগা তুলে নিজেদের চোখে ছোঁয়াতে ছোঁয়াতে বাড়ি ফিরবে সাত আট বছরের অধিকারী নিষ্পাপ তিন শিশু! কিন্তু নিষ্পাপ সেই তিন শিশুর দু জন-- সুমন আর হুসাইন; একজন নিজেদের নিমির্ত নামতা -- ক্লাস ওয়ান: ফুলের বাগান; টু: পায়খানার গু; থ্রি: খায় পানবিড়ি; ফোর: হেড স্যারের জুতা চোর; ফাইভ: লাভ ফর লাইফ-- পড়তে পড়তে কোন এক মেঘকরা সকালে নাকের জল আর চোখের এক করে সবচে কঠোর চাচার হাত ধরে লাভ ফর লাইফ নদীর এপারে রেখে পাড়ি জমাবে ওইপারে; আর অন্যজন ফাইভ ডিঙিয়ে সিক্সে গিয়ে নোঙর ফেললেও একদিন নিজেদের সমস্ত ছন্দবদ্ধ গালি আর উল্লাসে উৎপাতে উত্যক্ত করা বন্ধুদের প্রিয় আনন্দঘন সঙ্গ ত্যাগ করে সারারাত না খেয়ে অর্ধেক রাত না ঘুমিয়ে সকালে জননীর বুকে মাথা রেখে হিঁক তুলে কাঁদতে কাঁদতে বড় ভাইয়ের পিছু নিতে বাধ্য হবে; -- অতঃপর গিয়ে উঠবে গন্তব্যহীন কোন গন্তব্যমুখী নৌকোয়; আর এভাবেই সেই উদ্দেশ্যহীন নৌকোর যাত্রী হয়ে সাত বছর পর কোন এক ঈদের দিন আবিষ্কার করবে নিজের হাতে তুলে দেওয়া ওস্তাদের ছুরি, যা দিয়ে সে কুরবানি করবে নূরের চালা বাজারের এক ঘিঞ্জি গলির সকল ধনবানদের পশু; আর সে তার বিনিময়ে চেয়েচিন্তে পাবে চামড়া কিংবা শ দুয়েক টাকা;-- আর তাই সকাল থেকে টিপটিপ ঝরা বৃষ্টির ভেতর নিজের স্যান্ডেলের বাড়ি লেগে উঠে আসা কাঁদা থেকে জোব্বা আর নিজের ভাইয়ের না বলে নিয়ে আসা স্মার্ট ফোনটার স্ক্রিন পানি থেকে বাঁচাতে গিয়ে দাঁড়াবে দেয়ালবিহীন ছাদবিশিষ্ট এক পরিত্যক্ত ভবনে; কিন্তু দায়িত্বে থাকা স্থূলকায় ওস্তাদের চোখ রাঙানি সেখানে থাকতে না দিয়ে তাকে নিয়ে নামিয়ে দেবে টাপুরটুপুর বৃষ্টিভেজা রাস্তায়; আর তাকে খুঁজতে বলবে কোথায় কোন পশুঅলার পশু আরো জনা তিন চারেক ছুরিঅলার হাত থেকে কৃত্রিম অধিকারের দাবি তুলে নিয়ে নেবে নিজের ছুরির নিচে; আর তখনি মনে পড়ে যাবে-- তিন শিশুর দুজন ঈদের দিন চামড়া কালেক্টর হলেও সোহাগ নামক হাবা-বাল্যা থেকে যাবে নদীর এইপারে; আর গায়ে মাখবে গ্রাম বাংলার সমস্ত সবুজ; যমুনার পানিতে জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাবার অত্যন্ত উল্লাসে পড়বে ঝাপিয়ে; আর বাবা-মার স্নেহ বাৎসল্য, আত্মীয় স্বজনের ভালবাসা, ভাই বোনের মধুর জ¦ালাতন চেটেপুটে খাবে নিরন্তর;-- ঈদের দিনে নতুন কেনা প্যান্ট শার্ট পরবে, ঈদের দিনে আত্মীয় স্বজনের মুখ দেখবে, ঈদের দিনে সংগীত শুনবে, ঈদের দিনে জমজমাট আড্ডা দেবে, গান গাইতে পারবে গলা ছেড়ে ঈদের দিন; ঈদের দিন ত্রিশ টাকা দামের খেলনা পিস্তল আর দশ টাকা দামের ঠেলাগাড়ি বয়স না থাকার কারণে কিনতে আর চালাতে না পারলেও এইসব খেলনা পিস্তল আর ঠেলাগাড়ি আর বিমান আর জিপগাড়ি আর ভেঁপু বাঁশি আর নাগরদোলা আর সার্কাস আর নাটক আর যাত্রা চাক্ষুস করতে পারবে; কিংবা না পারলেও স্পর্শ নিয়ে নিজের শখ আর স্মৃতি রোমন্থন করতে পারবে ইচ্ছেমত; কিন্তু অন্য দুই চামড়া কালেক্টর থেকে যাবে এইসব আনন্দ আর উল্লাসের স্পর্শের বাইরে! তারা বরং মাদরাসার অদ্ভূত নিয়ম মেনে ঈদের দিন মাদরাসায় থেকে যাবে আর করবে চামড়া আদায়; যদিও এর চে ভাল হবে যদি সমস্ত ছাত্রদের থেকে সবাই দিতে সক্ষম এমন একটা পরিমাণ নির্ধারিত করবে; আর স্বেচ্ছায় কিছু ছাত্র থেকে যাবার অফার দিয়ে তাদের দ্বারা কাজটা সুষ্টুভাবে সমাধান করবে; কিন্তু এরা সেই সব লোক যারা নারীর মুখ দেখলে নিজেদের জাহান্নামী ভাবে; কিন্তু ছাত্রদের উলঙ্গ পাছা চাটলেও খুশি থাকে; যারা স্বাভাবিকতাকে পাশ কাটিয়ে অবদমনকে আলিঙ্গন করে; আর তারাই যুক্তিকে মুক্তি দিয়ে অন্ধত্ব আর আকাবিরদের গোঁড়ামির সাথে করবে বসবাস! অতএব হুসাইনকে এক সপ্তাহ আগে থেকে চামড়া কালেকশনের জন্য নিজের সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করতে বলা হবে যে এর গুরুত্ব পড়াশোনার চেয়ে বেশি; আর তাই দেখা যাবে রাতের অন্ধকারে তারা নিজেদের নির্ধারিত এলাকায় অমুক মাদরাসা ও এতিমখানার লিল্লাহ বোর্ডিংয়ের জন্য কুরবানির চামড়া চেয়ে লাগানো পোস্টার লাগাতে, যাতে একই ভঙ্গিতে টুলটুল করে চেয়ে থাকবে বেশি দান পাবার জন্য যুক্ত করা এতিমখানা শব্দ আর চামড়া দানের আবেদন; যা কি না অনুজ্জ্বল রঙ আর অযত্নে ছাপার দৃষ্টান্ত হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবে তেল চিটচিটে টুপি আর কয়েক সপ্তাহ লাগাতার ইস্ত্রিহীন পরায় পেছনে ৭ থাক পরা স্প্রিংয়ের মত টেনে ছেড়ে দিলে আবার যেই সেই অবস্থার পাঞ্জাবী আর কমদামি লুঙি আর স্পঞ্জের স্যান্ডেল পরিহিত কোন এক এতিম অসহায় মাদরাসার তলবে ইলমের, যারা কি না নবীর ওয়ারিশ, যাদের পায়ের নিচে ফেরেশতারা সম্মানে নিজের পাখা বিছিয়ে দেয় কিনা, আর যারা কি না অনাহারী না হলেও অর্ধহারী-- খেতে পায় সামান্য এক মুঠো ডাল-ভাত, কোন বড়লোকের বাড়ির অবশিষ্ট অনুগ্রহের হাড়-মাংস কিংবা দয়াবান কেউ যদি পাঠায় কিছু টাকা-- যদিও তারা টাকা দিতে ভয় পায়, কেননা, আদৌ এ টাকা তাদের পেটে পড়বে কি, না হয়ে যাবে প্রিন্সিপালের সম্মানিত বেগমার মাসিকের ন্যাপকিন-- তাই দিয়ে কেনা মোটা চালের লাল ভাত, আর একটু আলুঘাটি কি লাউয়ের ল্যাবরা কি পঁচা-বাত্তি-পোঁকা-ধরা বেগুন ভর্তা! আর তাই নিজের সম্প্রদায়কে বাঁচানোর জন্য ওস্তাদরা নিজেদের আকুতি আর যশের সবটুকু ঢেলে দিয়ে বয়ান দেবে তাদের কী করতে হবে না হবে, কখন কোন সময় চিঠি বিলি করতে হবে, আচরণ করতে হবে কতটা অনুগত হয়ে, আর তার পর কীভাবে আল্লাহর অশেষ আশীর্বাদ নেমে আসবে তাদের ওপর আর তার হয়ে যাবে আকাবিরদের যোগ্য উত্তরসূরী, পাক্কা ইমানদার, আল্লাহওলা, পরহেজগার, একজন হক্কানী আলেম, যার গুরুত্ব আজকের সমাজ অনুভব করে প্রতিটি মুহূর্তে; কিন্তু একজন যুবক যখন টের পায় তার হাতে সুবিশাল ছুরি, যার হাকীকী মাজাজী সকল অর্থ তার জানা, যে এখন থাকার কথা ছিল অজপাড়া গায়ে নিজেদের মত করে ভেসে বেড়ানো হই হই ফেদেরিকো ফেলিনি-মার্কা কোলাজে সে এখন যাবে মানুষের দ্বারে দ্বারে করুণা চাইতে, আর যখন ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে কর্দমাক্ত রাস্তায়, তখন তার মনে হবে আকাশ থেকে নেমে আসা আল্লাহর অশেষ আশীর্বাদ নয়-- এ যেন ফোটা ফোটা গলিত তরল অভিশাপ! আর তাই হুসাইন নামাক এক মাদরাসার তলবে ইলমকে দেখা যাবে সে রাস্তায় বেরিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিচ্ছে -- আজ আমার ব্যক্তিগত শোক দিবস! কিন্তু একসময় সকাল সাতটা থেকে এগারটা পযর্ন্ত মাত্র একটা কুরবানি দিয়ে-- তাও সে ঠিক করা হুজুরের ঠিক সময়ে উপস্থিত হতে না পারায়, কীভাবে যেন ভাগ্যে জুটবে, কিন্তু ইস্পাতের ভোতা ছুরি দিয়ে কুস্তি করতে করতে জবাই করবে; আর স্বভাবত লাজুকতায় অন্যদের মত টাকা কিংবা চামড়া চাইতে না পারায় চলে যেতে উদ্যত হবে আর দেখবে পেছন থেকে ডেকে উঠছে সম্ভ্রান্ত সেই ভদ্দরনোক এবং হাতে গুঁজে দিচ্ছে পঞ্চাশ টাকার একটা নোট-- ছিঁড়ে যাবে তার শোকের সংযমী কালো পোশাক আর গায়ে চড়াবে রক্তরঙিন লাল ক্রোধের আলখেল্লা-- সে হয়ে যাবে হতবুদ্ধি, খুঁজে পাবে না চিন্তা-নদীর অথৈ তল, আর তাই দেখা যাবে সারাদিনের সমস্ত সঞ্চয়-- পঞ্চাশ টাকা-- সহপাঠীদের হাতে তুলে দিয়ে সে বলছে--‘ তোরা তো আরো কিছুই পাস নি, ধর, এটা দিয়ে চাটা খাবি, আমি জানি না, আমার কী হবে, হয়তো খানা বন্ধ থাকবে এক সপ্তাহ, অথবা মাদরাসা থেকে বের করে দেবে চিরদিনের জন্য-- অতঃপর গটগট করে পা ফেলতে দেখা যাবে তাকে সামনের রাস্তায়, যেটা সামনে মোড় নিয়েছে মাদরাসায় আর তার পরই সোজা চলে গেছে অনন্তের দিকে!

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫

অলিউর রহমান খান বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।
ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৩

হুসাইন হানিফ বলেছেন: আপনিই আমার ব্লগ জগতের প্রথম লাইক এবং কমেন্টকর্তা! আপনার জন্য নিরন্তর ভালসাবা!

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১০

অলিউর রহমান খান বলেছেন: জনাব শুভেচ্ছা আপনার জন্য। লিখতে থাকুন লাইক, কমেন্ট আসবে।
আমি ও ব্লগে নতুন। আমার ও একি অবস্থা। প্রথম পাতায় স্থান হয়নি এখনো। ধর্য্য ধরে আছি।

শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

হুসাইন হানিফ বলেছেন: শুভকামনা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.