![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা যারা দেশে থাকি, চিন্তা করি যে বিদেশ মনে হয় অনেক সুখ আর টাকার গাছ আছে।আসলে কি তাই?
বাস্তবতার মখোমুখি না হলে কোনকিছু বুঝা যাই না।আমরা অনেকের কাছে থেকে শুনি প্রবাস জিবনের কথা,কিন্তু এই কথা গলো তেমন বিশাস হয় না।কেননা আমরা ত আর বাস্তব এ দেখি না। বাস্তব আর কল্পনা অনেক পার্থক্য। কল্পনা কল্পনার মতেই থাকে। আর বাস্তব বাস্তবের মত চলতে থাকে।
আমি সৌদিআরব থাকি, ৫ মাস হল।প্রায় ১৪ লাখ টাকা খরচ করে আসলাম।৫ মাস দরে আমি বসে বসে খাই আর ঘুমাই।বাবা ও সৌদিআরব থাকে ব্যবসা করে, তাই বলে আমি একটু শান্তি তে আছি,অন্যদের তুলনাই।তারপরও নিজের কাছে খারাপ লাগে, কেননা মানুষের কষ্ট দেখে।মাত্র ৬০০-৮০০ রিয়াল বেতনে ৪০-৪৪ডিগ্রি তাপমাত্রাই মানুষ রাস্তাই রাস্তাই ময়লা পরিষ্কার করে,তাও আবার ১২ ঘণ্টা।
তারপরও কিন্তু তারা থেমে নেই,বেচে আছে তার পরিবার এর জন্য।সে জানে যে তার ধারায় তার পরিবার চলে,আর সে থেমে গেলে তার পরিবার না খেয়ে থাকবে।এটাই মনে হয় দুনিয়ার নিয়ম যে,একজনের টাকা দিয়ে ৫-১০ জনের রিযিক।নিজে ১ টা টাকা ও খরচ করে না,অপ্রয়োজন ছাড়া।৩ বেলা খাবার খরচ আর টুকিটাকি খরচ।
যারা রাজমিস্ত্রি কাজ করে,তারা ভোর ৪ টাই ঘুম থেকে উঠে বাথরুম, গোসল করার জন্য, তা না হলে সিরিয়াল পাওয়া যাবে না।পরে পলিথিন করে খাবার নিয়ে যাবে, দুপুর এর খাবার এর সময় হলে পলিথিন এই খাবে।কাজ শেষ করে আবার সন্ধায় রুমে এসে রান্না করবে।একদিন রান্না করলে হয়ত ৩-৪ দিন খাই।এটাই প্রবাস জীবন। ঝর, ঠান্দা অসুখ এই গোল নিয়েও কাজে যেতে হয়,তা না হলে চাকরি যে আর থাকবে না তাই।দেশে থেকে ফোন করে বলে আমার এটা লাগবে অটা লাগবে,আসলে কিভাবে যে টাকা কামাই তারা ত কোনদিন বুঝতে পারলো না,আর বুঝতে দেয় না।বুঝতে দিলেই বা কি হবে এটাত তাদের কল্পনার বাহিরে।
আজ কে আমি বাস্তবতার মখোমুখি হয়েছি বলেই বাস্তব জীবনটা বুঝতে পারছি।বাবা আমাকে বলত প্রবাস জিবন অনেক কঠিন, তখন আমি কল্পনা ভেবে হেসে উড়ে দিলাম।আজকে আমি বুঝলাম।
উলটা পাল্টা চলার কারনে আজকে বাবা আমাকে সৌদিআরব নিয়ে আসল।যাই হোক আল্লাহর কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া, আল্লাহ আমাদের ভাল রাখছে।
প্রিয় ব্লগার ভাই আমি জানি আমার লেখা কিছু ভুল আছে।আশা করি আপনারা সবাই বুঝে নিবেন।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৬
হাবিব বলেছেন: হুম ভাই।বুঝবে কি ভাবে বলেন তারা ত আর বাস্তব মুখি না।ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রশাসনের কিছু লোক, ও আদম ব্যাপারীরা মিলে আমেরিকান ডলারে কয়েক ট্টিলিয়ন আয় করেছে বাংগালীদের ক্রীতদাসে মতো বিক্রয় করে।
শেখ সাহেব থেকে শুরু করে, আজ অবধি কেহ এদের শিক্ষিত করেনি
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
হাবিব বলেছেন: হুম চাঁদগাজি ভাই।গরিবরে মাইরা ধনীরা ধনী হয়।কিন্ত গরিবরা কাকে মারবে?
ধন্যবাদ ভাই।।।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনুরোধ থাকবে, প্রবাসে কোন উলটা পালটা চলবেন না, যাতে দেশের নাম খারাপ না হয়। আমাদের পাসপোর্টের মর্যাদা এমনিতেই খুব খারাপ, আর খারাপ করবেন না। শুভ কামনা।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৩
হাবিব বলেছেন: জহিরুল ভাই প্রবাস কি আর করব বলেন।প্রবাস এ ত নিজের দেশের মত সাধিনতা নাই।যাই হোক ভাই হুসিয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৬
মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: প্রবাস জীবনের ব্যাথা আসলে বলতে গেলে কেউ বুঝে না। প্রবাসে আসেন অনেকেই বাবার বড় অংকের টাকা খরচ করে। কিন্তু অনেকেই আসেন প্রবাসে ভাল মায়না বেতনের কাজের উদ্যোশ্যে, প্রবাসে কাজ পাওয়াতো দূরের কথা টিক মতো প্রবাস জীবন যাপন করতে গিয়ে আমার জানামতে ব্যার্থ হয়ে আত্মহত্যার চেষ্টাও করেন অনেক। বিশেষ করে সৌদি আরব সহ আরবের বিভিন্ন দেশ গুলিতে এই রকমের অহরহর ঘটনা ঘটে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৬
হাবিব বলেছেন: সাকিব ভাই কথা কিন্ত সত্য।আমার সাথে একজন এসেছে ১৪লাখ টাকা খরচ করে, কিন্ত তার কোন কাজের সন্ধান মিলে না।৫ মাস হল আসল, এখন ঘুরে কাজের জন্য।
আসলে নিজের কাছে খারাপ লাগে।এত টাকা খরচ করেও মানুষ কাজ পাই না।।কি বলব।এই টাকা গলো যদি দেশে ইনভেস্ট করত, কতই না ভাল হত।
ধন্যবাদ ভাই।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: দেশে কিছু করতে না পারাতেই ১৪ লাখ টাকা খরচ করে সৌদি আরব গিয়েছেন। কিন্তু ওখানে গিয়েই আবার দেশে ফেরার জন্য মন কাঁদে। এখন হয়তো ১৪ লাখ উঠানোর আশায় দেশেও ফিরতে পারবেন না...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৮
হাবিব বলেছেন: ভাই দেশে অনেক কিছু করতে পারত,যদি ভাল করে চিন্তা করত।কিন্তু আমরা মনে করি যে দেশে কি টাকা কামায় করব, বিদেশ গেলেত অনেক টাকা কামায় করব।এই চিন্তাই মানুষ প্রবাসে আসে।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
রাশেদ রাহাত বলেছেন: আপনার সাথে অবিজ্ঞতা শেয়ার করার মতো সময় এখনও আমার আসেনি। তবে বলে রাখি। আমার বাব্ দীর্ঘ ২০ বছর মালেশিয়াতে কাটিয়েছেন। তার পরেও আমাদের দু ভাইকে শিক্ষার আলোয় কিছুটা শিক্ষিত করে যাওয়া ছাড়া তেমন কিছুই রেখে যেতে পারেন নি। দু বছর হলো, সেই মালেশিয়া থেকেই বাবার মৃত লাশ হয়ে ফিরে আসলেন। আগামী মাসের প্রথম দিকে হয়ত আমার সেই স্থানেই যাওয়া হবে যেখানে বাবা নামাজ পড়াতে গিয়ে এক্সিডেন্টে মারা গেলেন।
ভাই, ২০১৪ এর ফ্রেবুয়ারি থেকে ২০১৬ এর জানুয়ারি পর্যন্ত একজন লোক, যাকে আমি বিশ্বাস করেছিলাম। সে আমাকে ভালো একটা স্বপ্ন দেখিয়ে আমার বাবার জীবনের শেষ রোজগার করা টাকা(যা আমরা বাবার মৃত্যুর পরে পেয়েছিলাম) নষ্ট করে এখন আমাকে চিনেনা। অথচ সে জানে যে সে একজন এতিমের হক নষ্ট করেছে। সে একজন বিসিএস ক্যাডার।
ভাই, এটাই হলো গল্প, জীবনের গল্প। আজ অবদি কষ্টকে হাতড়েঁ উপরে উঠার চেষ্টায় আছি। আর আগামী নিশ্চয় চীবনের বাকি গল্প শুনতে পারবেন।
আমার জন্য দোয়া করবেন। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
রাশেদ রাহাত
মেইল- [email protected]
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৬
হাবিব বলেছেন: রাশেদ ভাই আপনার কথা গলো পড়ে নিজের কাছে খুব খারাপ লাগলো। আমি প্রবাস জীবন পছন্দ করি না,তারপরও বাবা আমাকে শিখার জন্য প্রবাসে এনেছ। আপনার বাবার ঘটনা খুবই দুঃখ জনক।আল্লাহ যেন অনাকে বেহেশত নসিব করে এই কামনাই করি ভাই।।
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০১
একটি পেন্সিল বলেছেন: এত কষ্টের পর পরিবার যদি ভাল থাকে এটাই তাদের শান্তি।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৪
হাবিব বলেছেন: হুম ভাই।প্রবাসে যারা থাকে তারা তাদের সুখের কথা ভাবে না।ভাবে তার পরিবারের কথা।পরিবার ভাল ত নিজে ভাল।
ধন্যবাদ ভাই।
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৭
ইকরাম উল হক বলেছেন:
যাক কেউনা কেউতো আমাদের নিয়ে ভাবছে
ধন্যবাদ হাবিব সাহেব
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩২
হাবিব বলেছেন: ইকরাম ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।।
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:২৫
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
প্রবাশ সে এক দীর্ঘশ্বাস।
জীবন যৌবন হারানো সময়কাল।
দেশের মানুষেরা তা বুঝবেনা কোন দিনই।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪
হাবিব বলেছেন: হুম করিম ভাই।
ধন্যবাদ।
১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
রাশেদ রাহাত বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৩
মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: আমি নিজেইতো একজন প্রবাসী
লেখক: মো: সাকিব আহমদ মুছা
প্রবাস জীবন নিয়ে কি আর বলবো ভাই। কারন আমি নিজেইতো একজন প্রবাসী।
তবে আমার প্রবাস জীবনটা সবার চাইতে একদম আলাদা। ২০১১ সাল থেকে বাংলার গণমানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে পত্র-পত্রিকা, ব্লগ ও ফেইসবুক সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইডে আমার নিজের হাতের ডিজিটা লেখা পোষ্ট হতো।
বর্ষায় নদীর পানির স্রোত যেমন তার নিজের গতীতে চলে আমার লেখাও তেমনি মানুষের অধিকার আদায়ে সব রকমের সরকার দল ও বিরুধী দল সহ অন্যা দেশ বিরুধী কার্যকলাপে যে বা যারা লিপ্ত ছিল তাদের দাঙ্গা হাঙ্গামার ছবি ও লেখা-লেখি সহ বিভিন্ন সামাজিক বেশ কিছু সাইডে নিয়মিত আমার মাধ্যমে প্রকাশ পাইতো।
২৬ নভেম্বর ২০১২ থেকে আমার জীবনে নেমে আশে রাতের আধারে বাতি না থাকলে যেমন অন্ধকার আমার অবস্থা টিক তেমনি। তখন কার সময় ছিলো বিএনপি জামায়াত ও আওয়া মীলীগের দেশের ক্ষমতার মসনদে বসার মুরগের লড়াই।
দেশ ও দেশের সাধারণ মানুষজনের জনমনে জামায়াত বিএনপি আওয়া মীলীগের ক্যাডার বাহিনীর আতংকে সর্ব সময় অস্তিরতা বিরাজ করছিলো। রাত পুহালে শুনা যেত পুলিশ ও বিরুধী দলের মধ্যে মিছিলকে কেন্দ্র করে গুলাগুলি এমনকি রাস্তায় পরে থাকতো একের পর এক লাশ আর কেউ বা গুলি বিদ্ধ হয়ে আহত অবস্থায় রাস্তার পাশে পড়ে থাকতো শত শত মানুষ। স্থানীয় জনতা দেখে আশপাশের ক্লিনিক গুলিতে গুলি বিদ্ধ আহত ব্যাক্তিদের সু-চিৎসার জন্য ডাক্তার গনের স্মরনা পন্ন করতেন।
এসব বিষয়ের কাঙ্খিত অনাকাঙ্খিত ঘটনা গুলি আমি মানবাধিকারের স্বার্থে বিভিন্ন ব্লগ পত্র-পত্রিকা ও ফেইসবুক সহ বেশ কিছু সামাজিক সাইডে প্রকাশ করতে নিজেকে প্রতিনিয়ত ব্যাস্ত রাখতাম। তারপর থেকে সরকার দলের ও বিরোধী দলের উপর থেকে নেমে আশে আমার উপর একর পর এক জেল, জুলুম, নির্যাতন।
২৬ নভেম্বর ২০১২ সালের পর থেকে আমি তিন তিন বার সরকার দল ও বিরুধী দলের দাঙ্গা হাঙ্গামার ছবি প্রকাশ করলে ও বেশ কিছু লিখনীয় অভিযোগে আমাকে গ্রেফতার দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়। পুলিশি নির্যাতন থেকে দমন পিড়ন ও আমাকে জেল থেকে মুক্তি দিতে ব্যায় হতো আমার বাবার প্রচুর পরিমানের বড় অংকের টাকা।
পরে ১৪ই ফেব্রুয়ারী ২০১৫তে সিলেট বিএনপি জামায়াত ও আওয়া মীলীগ পাল্টা পাল্টি সংঘর্ষের মানবতাবিরুধী বেশ কিছু ছবি ও লেখা সোসালমিডিয়ার জনপ্রিয় সাইড ফেইসবুক সহ ব্লগে আমার মাধ্যমে প্রকাশ পায়। পরে ৩০ ফেব্রুয়ারী ২০১৫ ইং তারিখের একটি মামলায় আমাকে অভিযুক্ত করে আসামী করা হয়।
জেল ও নির্যাতনের ভয়ে ২৫ জুলাই ২০১৫ ইং তারিখে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে আমি বাধ্য হই। এমনকি আমি বাংলাদেশ ত্যাগ করারা ১৫দিন আগে আত্যহত্যা করেও ভাগ্যক্রমে বেঁচে গেলাম।
প্রবাস জীবন : সব ছেড়ে বাঁচার আশায় প্রবাসে এসেও আদো কোন লাভ নেই। কারন বেঁচে থাকতে হলে লাগে অনেক কিছুর প্রয়োজন। যেমন কাজ কাজের কর্মসংস্থান থাকার জন্য চাই খোলামেলা আবহাওয়াতে বসবাসের বাসস্থান। কিন্তু নিজের দেশের মতো এখানে নাই তেমন একটা স্বাধীনতা।
আজ একবছর আমার প্রবাস জীবন পনের লক্ষ টাকা ব্যায়ের মাধ্যমে ইউরোপের ফ্রান্সে আমার বসবাসের বাসস্থান। কিন্তু না আমি খুশিনা আজ একবছর ধরে ইউরোপে থেকেও নাই কোন আমার ও আমার মতো আরোও অন্যান্যদের কাজ ও কাজের কোন কর্মসংস্থান। মাস শেষে মালিকের ঘর বাড়া ১৪০ ইউরো ও খাবারের বিল ১০০ ইউরো তাছাড়া চিকিৎসা কাপড় চোপড় বা অন্যান্য বিষয় বাদ দিয়ে দিলাম। এই সব বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে করতে আমি আজ একরকমের মানষিক রোগী দৈনিক রাত ১০০ পাওয়ারের ঘুমের ট্যাবলেট খাওয়া না ছাড়া আমার চোখে কোন ঘুম আসেনি।
শুধু তাই নয় চলতি মাসের মাস খানিক আগে মনের দু:খ প্রকাশ করতে না পেরে আত্যহত্যা করতে ক্যারলিন ও বেশ কিছু ঘুমের ট্যাবলেট খাই। আনুমানিক সপ্তাখানেক হসপিটালে অজ্ঞান অবস্থায় ছিলাম ভাগ্যক্রমে ফ্রান্স ডাক্তারদের সহযোগীতায় আবার বেঁচে গেলাম। একবার ভাবি দেশে চলে আসবো কিন্তু আসতে পারিনা আমার উপরে আছে দেশে বেশ কিছু মামলা।
আমার পরামর্শ হলো প্রবাসে যদি কেউ টাকা ইনকামের জন্য আসতে চান তাহলে দালালের খপ্পড়ে না পড়ে নিজে কম খরচের মাধ্যমে আসার চেষ্টা করবেন। আর তার চাইতে ভাল হবে যে, টাকা দিয়ে আপনি প্রবাসে আসতে চান সেই টাকা দিয়ে প্রবাসে না এসে নিজের দেশে কিছু করার চেষ্টা করবেন ও করলে প্রবাসের চাইতে ভালো হবে। আশাকরী আমার বিষয়গুলি মনযোগ সহকারে পড়বেন ও বুঝবেন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫১
হাবিব বলেছেন: সাকিব ভাই প্রথমতে আপ্নে ভেঙে পরবেন না।কেননা জীবন ছোট হলে কি হবে এই জিবন এ অনেক গল্প ঘটে। আমি প্রবাস এ আসছি শিক্ষা নেয়ার জন্য।জিবনে অনেক কিছু শিখার আছে, অনেক কিছু বুঝার আছে,তাই বলে থেমে যাব তা নই।(ভাই টাকা থাকলে কি হবে,জিবনে যে দুঃখ এর শেষ নাই।ব্লগ এ আমি প্রথম একটি পোস্ট করছি, যে জিবনে কি টাকা ই সব।আশা করি এই পোস্ট টি পড়লে হয়ত কিছু বুঝবেন,। নিজের ঘটে যাওয়া কাহিনি এবং চলছে।)
ধন্যবাদ ভাই।
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১১
মো: সাকিব আহমদ মুছা বলেছেন: ভাই আমি একজন রক্ত মাংশের গড়া মানুষ আপনারা বলেন আর কতো ধর্য্য ধরবো। আমি বার বার ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছি তাই সামনে আত্মহত্যা ছাড়া আমি আর কিছু ভেবে দেখছিনা।
আপনারা বিশ্বাস করেন আমি ফ্রান্সে এখন একটি ন্যায় বিচারের অপেক্ষা করছি যদি ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হই তাহলে আত্মহত্যা ছাড়া আর কি বা করার আছে আমার আপনারা বলেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
হাবিব বলেছেন: সাকিব ভাই কি বলব আপনাকে?
অন্তত নিজের পরিবার এর জন্য ও বেচে থাকার দরকার।একবার আপনার মা এর কথা ভাবেন,সে কত কষ্ট করে আপনাকে দুনিয়ার আলো দেখিয়েছ।
((ভাই আমার জিবনে অনেক অশান্তি, তাই বলে আমি নিজেকে শেষ করে দিব না।মা আমাকে বলে জীবন তর বাপে শান্তি দেয় নাই,তুই কি আমাকে শান্তি দিবি না।আমি নিজেকে বাঁচিয়ে রেখেছি আমার ছোট ভাই আর মা এর জন্য।))
১৩| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৯
সাকিব সুলতাব বলেছেন: এটা ১টি বার পড়ে দেখুন। আসল ঘটনা বুঝতে পারবেন।
http://vabnarakash.blogspot.com/?m=1
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২
প্রামানিক বলেছেন: প্রবাসের দুখের কথা এদেশের লোক জানে না।