![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামুতে যা প্রকাশযোগ্য নয় তা আমার ব্যক্তিগত ব্লগে লিখে রাখি যেমন আত্মজীবনি,কবিতা ইত্যাদি https://hridoyeralo.blogspot.com/
[
৷
আগে ভাঙো পরে গড়ো (২য় পর্ব)
যেহেতু ইসলামের তত্বজ্ঞান এবং গভীরের রহস্য বর্ণনা করা নিষেদ,এজন্য আমি এ বিষয়ের দিকে এমন কিছু বলার চেষ্টা করলাম, যেন বুদ্ধিমান রা গভীর রহস্য অনুসন্ধান করার চেষ্টা করতে পারে।যেহেতু ইহা চলার পথ,চলতে চলতে সবার নিকটই রহস্যসমূহ উন্মোচন হয়ে যায়।অন্য কাউকে বলে দিতে হয়না।মানুষ যাকিছু আয়ত্ত করতে পারেনি তা অশিকার করে।আর শরিয়তের নিগূঢ় রহস্য বলা হয়নি এর পেছনে অনেকগুলো কারন আছে।কয়েকটি কারন হল—
১।এসমস্ত রহস্য আমাদের মত সাধারন মানুষ বুঝতে পারবে না,যতই বুঝানো হোকনা কেন।
২।কৃপণতা নয়,মানুষের কল্যানের জন্যই তা প্রকাশ করা হয়নি।
৩।গভীর রহস্য আত্মিক অনুধাবনের বিষয়, আর সবার আত্মায় সেই যোগ্যতা,তা সাধনা করে অর্জন করতে হয়।
তবে এমনভাবে ইঙ্গিত দেওয়া যেতে পারে যেন বুদ্ধিমানরা যেদিকে আকৃষ্ট হয় এবং তা অর্জন করতে সচেষ্ট হয়।
নামাজের রহস্য
বায্যিক রহস্য
নামাজে ওযু থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত পুরোটাই নয়নাভিরাম এক দৃশ্য,যা চক্ষুকে ঠান্ডা করে দেয়।ওজুতে অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে প্রতিদিন পাঁচবার ধোঁয়া হয়,যাতে অঙ্গ গুলো পবিত্র হয়,এবং মনকেও আনন্দিত করে তুলে। তারপর নামাজের জায়গায় গিয়ে সমস্ত দিক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে কেবলার দিকে মনোযোগ নিবদ্ধ করা হয়।অন্যসবদিক থেকে মনোযোগ ফিরিয়ে কোনো একদিকে গভীর মনোযোগ দেওয়ার দ্বারা শারিরীক এবং মানষিক উভয় দিকেরই উপকার হয়।তারপর তাকবিরে তাহরিমার বায্যিক রহস্য হল,আমি আমার চাকরি বাকরি ব্যাবসা বানিজ্যকে পেছনে ফেলে দিলাম আপনার সাথে কিছু সময় কাটাব বলে বড় আশা নিয়ে আপনার সামনে দাড়ালাম হে আমার মাওলা আমাকে নিরাশ করো না।তারপর সূরা ফাতিহা পাঠ করা রহস্য হল,এই সূরাটি পুরো কুরআন শরীফের সারাংশ।
২| ১৩ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:২৪
Sulaiman hossain বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মন্ত্যবের জন্য,পরবর্তী পর্বগুলোও পরবেন আশা করি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০২৫ রাত ১:৪৮
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: আপনি যেগুলোর কথা উল্লেখ করলেন এগুলো আমার কাছে গতানুগতিক মনে হচ্ছে। নতুন/ভিন্নধর্মী বলে কিছু মনে হচ্ছে না।