![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামী কাল আমি ঢাকায় যাচ্ছি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে ইলমে দ্বীন হাসিল করার জন্য। যদিও মনোস্থ করে ফেলেছি জামিয়া রহমানিয়াতে ভর্তি হব তারপরেও একটা বিষয়ে আপনাদের কাছে পরামর্শের জন্য হাত বাড়ালাম।
যদি রহমানিয়াতে ভর্তি পরিক্ষাতে না উত্তীর্ণ হই তাহলে কোথায় ভর্তি হব?
আমি আবার মিজান জামাতে ভর্তি হব তাই একটু ছোট খাটো মাদ্রাসায় পড়তে হবে আবার একটু খরচেরও ব্যপার সেপার আছে (কারণ আমরা মধ্যবিত্ত)
যারা বড় ভাইরা আছেন তারা প্লিজ একটু আল্লাহর ওয়াস্তে সাহায্য করুন সারা জীবণ কৃতজ্ঞ্য থাকব
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৭
রাকি২০১১ বলেছেন: @পথহারা সৈকত,
আপনি মুসলমান কিনা জানিনা। কোন মুমিন- যার ভিতরে বিন্দুমাত্র ঈমান আছে সে এভাবে কথা বলতে পারে বলে আমি মনে করিনা।
মুসলমান না হলে আপনি অনধিকার চর্চা করে চরম মূর্খতার পরিচয় দিলেন।
যদি মুসলমান (সম্ভবত নামধারী) হন তাহলে আপনি আসলেই পথহারা আর আপনার বর্তমান পথটা আর যাই হোক মংগলের দিকে নয়।
আপনি নিজেকে চিনেন? যদি চিনেই থাকেন তাহলে আপনার কাছে কয়েকটি প্রশ্ন রইল। আশা করি উত্তর দিবেন। আপনার ব্যপারে মন্তব্যের বাকি অংশ উত্তর পাওয়ার পরে বলতেছি।
১। কে আপনি?
২। এই পৃথিবীতে কে আপনাকে পাঠিয়েছে?
৩। আপনার গন্তব্য কোথায়?
৪। গন্তব্যে পৌছতে হলে আপনাকে কি কি করতে হবে?
৫। আজ অবধি গন্তব্যে পৌছার জন্য আপনি কি প্রস্তুতি নিয়েছেন?
উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৩
রাকি২০১১ বলেছেন: @পথহারা সৈকত,
আর একটি প্রশ্ন,
৬। একজন মানুষের উপর কার অধিকার সবচেয়ে বেশি?
উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম।
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
আব্দুল্লাহ্ ইবনে জাহান বলেছেন: ভাই @পথহারা আপনার মন্তব্য দেখে আকাশটা মাথায় ভেঙ্গে পড়ল। আপনি কি ভীনগ্রহী অ্যালিয়েন?
৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
পথহারা সৈকত বলেছেন: এ্যন্টেনা এত দুর্বল কেন আপনাদের ? এভাবে মাদ্রাসাগুলিতে পড়ে বড় বড় নামধারী আলেম হবেন আর পরগাছা হয়ে সমাজে রুটি হালুয়া খাবেন, আর জনান্নাতের হুর-পরিদের আসায় আসায় দিনগুজরান করবেন...ব্লগ দিয়া ইনটানেট চালাইবেন......আহা বেশ....বেশ। হাটহাজারীতে যান ভাল দাম পাইবেন....
আজকের আপনাদের এই মাদ্রাসাগুলি আপনাদের যা শিক্ষা দিচ্ছ তা দিয়ে ভিক্ষা করা ছারা আর কিছু করা যায়না। কিছু আরবি-ফার্সি ভাষা, কুরআনের আয়াত বা হাদিস মুখস্ত করে আখেরাতে কতটুকু মুক্তুি পাওয়া যাবে তা জানিনা। বিজ্ঞানের চর্চা ছাড়া শুধু শুধু এই সব করে সমাজের বোঝা বড়িয়ে কি লাভ ?
যেখানে রাসূল ( সাঃ .) বলছেন "জ্ঞান অর্জনের জন্য চীনদেশে যাও" চীনদেশে কী নবী ছিল? না মুসলমান ছিল? না আলীয়া মাদ্রাসা আছিল? কথাটার মানে হইল ইসলাম জ্ঞান অর্জনের জন্য যে কোন জায়গায় যাওয়ার জন্য বলেছে। এবং সে জ্ঞান খালি কোরান বা হাদিসের বা ইসলামিক জ্ঞান না। যে কোন জ্ঞান বিজ্ঞান। কাঠমোল্লাদের কথামত ইসলামে যদি সব দেয়া থাকতো, তাহলে নবী চীন দেশে যাওয়ার কথা না বলে মক্কা মদিনার মধ্যে পড়ে থেকে মাথা ঠুকতে বলতো।
আল্লাহ বলেন
“নিশ্চয়ই আসমান ও জমীন সৃষ্টিতে, রাত-দিনের পরিবর্তনে নিশ্চিত নিদর্শন রয়েছে জ্ঞানবানদের জন্য। তারা আল্লাহকে স্মরণ করেন দাঁড়িয়ে, বসা ও শয়নরত অবস্থায়;আর আসমান ও যমীন সৃষ্টিতে চিন্তা করে বলেন, হে আমাদের রব! এসব আপনি অনর্থক সৃষ্টি করেননি। পবিত্রতা আপনার, আমাদেরকে আগুনের শাস্তি থেকে বাঁচান।”
প্রকৃতির ধর্ম ইসলাম কেবল ‘নতুন’ হওয়ার কারণে কোনো বিষয়ে শিক্ষাগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেনি। বরং কারিগরি, শিল্প, যুদ্ধের কলাকৌশল ও মানবকল্যাণে ব্যবহার্য বস্তু আবিষ্কারে বিপুল উৎসাহ দিয়েছে। হযরত সালমান ফারসী রা. এর পরামর্শক্রমেই নবীজী সা. তায়েফ যুদ্ধে দুটো নতুন যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করেছেন। কোনো কোনো বর্ণনামতে সেগুলো সালমান রা. নিজ হাতে তৈরি করেছিলেন। একটি আধুনিক কালের আগ্নেয়াস্ত্র জাতীয় অস্ত্র ছিল, অপটি ট্যাংক জাতীয় ছিল। রাসূল সা. এর ঐকান্তিক অভিলাষ ছিল, একটি দল প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও ব্যবহার রপ্ত করুক। ইবনে কাসীর রহ. বর্ণনা করেছেন, রাসূল সা. হযরত উরওয়া ইবনে মাসউদ ও গায়লান ইবনে সালমাকে সিরিয়ার ‘ জরস্ ’ নামক শহরে পাঠিয়েছিলেন, যাতে সেখানে তারা আগ্নেয়াস্ত্র, কামান, ট্যাংক তৈরির প্রযু্ক্তি শিক্ষা লাভ করেন। এই দুই সাহাবী সিরিয়ার সমরাস্ত্র বিদ্যা অর্জনে বেশ গভীরভাবে নিবিষ্ট ছিলেন বলে হুনাইন ও তায়েফ যুদ্ধে শরীক হতে পারেননি। কৃষি ও খনিজ দ্রব্য থেকে উপকার লাভ করার জন্য রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন: ভূগর্ভে লুকায়িত নিয়ামাতের মাঝে রিযিক সন্ধান করো।
সোজা কথা শুধু শুধু মাদ্রাসাতে পরে না থেকে, আসুন পৃথীবিটিকে দেখুন, আল্লাহ কে চিনুন, সত্যিকারের মুসলিম হউন। হুদা-হুদি ধজ্জাধরা আলেম না হয়ে ইসলামী বিজ্ঞান অর্জন করুন।
আর হা, ছোট্ট করে বলি আমার পরিবারের প্রায় সবাই প্রাকটিচিং মুসলিম।ইসলাম কে জানার জন্য আমাদের হাটহাজারী বা পীর ধরতে হয়নি, এমন কি আপনার মত মাদ্রাসাতে ও যাওয়া লাগেনি।
৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
জাম্মাম খাঁ বলেছেন: পথহারা AND নাস্তিকদের প্রতি আমার চ্যালেঞ্জ:
বাতাস আছে আমরা বিশ্বাস করি।কেউ এটা অবিশ্বাস করলে তাকে সাথে সাথে চর্ম চক্ষু দিয়ে বাতাস দেখানো যাবেনা।বরং তার যদি ইচ্ছা থাকে তবে একটা সিস্টেমে আসতে হবে।প্রথমে তাকে বাতাস অনভব করার ব্যবস্হা করতে হবে,তারপর তাকে বিভিন্ন যন্ত্রের সাহায্যে বাতাস দেখতে,বুঝতে এবং বিশ্বাস করাতে হবে।
অতএব যারা আল্লাহকে দেখতে চান তাদেরকেও বাতাস দেখার মত একটু পরিশ্রম করতে হবে।সময় নেব সর্বোচ্চ চল্লিশ দিন।যদি আল্লাহকে দেখার ইচ্ছা থাকে বন্ধু তবে যোগাযোগ কর:01951338538 বা চলে এসো:প্রতি মাসের পাঁচ তারিখে উত্তর বাড্ডা,স্বাধীনতা সরণি খানকা শরীফ,ঢাকা।
অথবা প্রতি মাসের এগার তারিখে মাণিকগঞ্জ দরবার শরীফ,দাশরা,ছিদ্দিক নগর,সদর,মাণিকগঞ্জ।
যিনি আল্লাহ দেখাবেন-আমার গুরু,আমার শায়েখ,আমার উস্তাদ
-অন্যতম চিকিৎসা biggani ও গবেষক,শাইখুল হাদীস আলহাজ হযরত মাও: মুফতি ড.মো:মঞ্জুরুল ইসলাম সিদ্দিকী
বি,এ (অনার্স);এম.এ.(আরবী সাহিত্য)এম.এম (আল হাদীস)
এম.ফিল;এল এল বি;পি এইচ ডি.ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
জাম্মাম খাঁ বলেছেন: আব্দুল্লাহ ভাই আপনি যদি রাহমানিয়াতে চান্স না পান তবে রাহমানিয়া থেকে একটু দূরে চর ওয়াশপুর মাদ্রাসায় পড়তে পারেন এটাই আপনার জন্য বেশি ভাল।অথবা জামিউল উলুম মিরপুর 14 নং ঢাকাতে পড়তে পারেন আমি ওখানে পড়েছি
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
জাম্মাম খাঁ বলেছেন: পথহারা AND নাস্তিকদের প্রতি আমার চ্যালেঞ্জ:
বাতাস আছে আমরা বিশ্বাস করি।কেউ এটা অবিশ্বাস করলে তাকে সাথে সাথে চর্ম চক্ষু দিয়ে বাতাস দেখানো যাবেনা।বরং তার যদি ইচ্ছা থাকে তবে একটা সিস্টেমে আসতে হবে।প্রথমে তাকে বাতাস অনভব করার ব্যবস্হা করতে হবে,তারপর তাকে বিভিন্ন যন্ত্রের সাহায্যে বাতাস দেখতে,বুঝতে এবং বিশ্বাস করাতে হবে।
অতএব যারা আল্লাহকে দেখতে চান তাদেরকেও বাতাস দেখার মত একটু পরিশ্রম করতে হবে।সময় নেব সর্বোচ্চ চল্লিশ দিন।যদি আল্লাহকে দেখার ইচ্ছা থাকে বন্ধু তবে যোগাযোগ কর:01951338538 বা চলে এসো:প্রতি মাসের পাঁচ তারিখে উত্তর বাড্ডা,স্বাধীনতা সরণি খানকা শরীফ,ঢাকা।
অথবা প্রতি মাসের এগার তারিখে মাণিকগঞ্জ দরবার শরীফ,দাশরা,ছিদ্দিক নগর,সদর,মাণিকগঞ্জ।
যিনি আল্লাহ দেখাবেন-আমার গুরু,আমার শায়েখ,আমার উস্তাদ
-অন্যতম চিকিৎসা biggani ও গবেষক,শাইখুল হাদীস আলহাজ হযরত মাও: মুফতি ড.মো:মঞ্জুরুল ইসলাম সিদ্দিকী
বি,এ (অনার্স);এম.এ.(আরবী সাহিত্য)এম.এম (আল হাদীস)
এম.ফিল;এল এল বি;পি এইচ ডি.ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: যেখানে রাসুল সাঃ তার সাহাবীদের অাল্লাহ্ কে দেখাতে পারেননী সেখানে আপনার উস্তাদ আমাকে আল্লাহ্ দেখবেন ? নাউযুবাল্লাহ্......ছাগলের মত লাফালাফী না করে যুক্তি দিয়ে কথা বলুন।
১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫০
রাকি২০১১ বলেছেন: @পথহারা সৈকত,
না প্যাচাইয়া প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন। তারপর বলতেছি
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
পথহারা সৈকত বলেছেন: এইভাবে ইলমে দ্বীন হাসিল করিয়া আপনি, আপনার বা জাতির কি উপকার কবেন শুনি? জীবনটা এভাবে নষ্ট করার কি দরকার ? মাদ্রাসা ছাড়া দ্বীন হাসিল করার কি অন্য কোন রাস্তা নাই ? এভাবে বিদ্বান হয়ে জাত কিংবা জাতির কোনটারই উপকার হবে না, শুধু শুধু আর একজন পরগাছা বৃদ্ধি পাবে।
[ বি:দ্র: আমার কথাগুলো ভিন্ন ভাবে নিবেন না, একটু চিন্তা ভাবনা করে উত্তর দিবেন। হুদা-হুদি আবেগী না হয়ে বাস্তবতার নিরিখে চিন্তা করুন ]