![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সমাজের বিত্তবানদের আরো বেশি বেশি স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছেন। আর তার এ ঘোষণার পর পরই রাজধানীতে মাত্র সাত ঘণ্টার ব্যবধানে বাসচাপায় দুই স্কুল ছাত্রী নিহত হন। প্রহসনের ব্যাপার হল- যাদের জন্য স্কুল নির্মাণ তারাইতো প্রতিনিয়ত সড়কের নির্মম বলি হচ্ছে। তাই বলি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষালয় প্রতিষ্ঠা করতে না বলে বরং আপাতত বিত্তবান ও তাদের সাঙ্গপাঙ্গদের পরিবহন ব্যবসার নামে স্বেচ্ছাচারিতা ও মাস্তানি দমন করুন। অধিকাংশ বাসমালিকই কোনো না কোনো রাজনৈতিক দল মনা ও চরম প্রভাবশালী। তারা স্থানীয় ও জাতীয়ভাবে পাতি কিংবা অতি বড় নেতা। আর তাদের আশীর্বাদপুষ্ট কর্মীদল যারা নাকি চালকের আসনে বসে অনেকগুলো মানুষের জীবন নিয়ে খেলে, এদের প্রায় সবাই মানুষ মেরেও পার পেয়ে যায়। অপরদিকে দুর্ঘটনার শিকার ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার ও তাদের স্বজনদের ভাগ্যে জুটে কেবল মিডিয়ার ফুলঝুরি আর প্রতিবেশীর মায়াকান্না।
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬
ইফতেখার রাজু বলেছেন: শাসক শ্রেণির কে কাকে কি বলবে। সবইতো মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ। বাসচালকদের আচরণ ও বেপরোয়া গতি দেখলেই বুঝা যায়, এদের ব্যাক কতো বড় শক্তিশালী। মালিক শ্রেণির চরিত্রই এদের কর্মকাণ্ডে প্রতিফলিত হয়। আর মালিকরা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতেরা হলো সবচেয়ে বড় অভাগা। এসব ঘটনায় মামলা খুব একটা হয় না। এখানে ক্ষতিপূরণের বালাই নেই। তবে অন্যান্য প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে শেখ হাসিনা অনেক আলাদা। তিনি চাইলে পারবেন। আমাদেরকে সহযোগিতা করতে হবে। এই প্রধানমন্ত্রীকে পছন্দ করি বলেই চাওয়া পাওয়াও বেশি। অন্যদেরকে বলে লাভ নেই। এ মানুষটিকে বললে অবশ্যই কিছু একটা ঘটবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: বাসচালকদের কিছু বলার প্রয়োজনীয়তা মনে করেননা এরা। তার উপর শা.খানকে কিছু বলবে, কার ঘারে কটা মাথা!