![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার লেখাটি ভোরের কাগজে প্রকাশের লিংক ( Click This Link )
দুই বছরেরও বেশি সময় নিয়ে একটি ঘড়ি তৈরি করা হলো। যার মূল্য পঞ্চাশ লাখ ডলার। ওই বিশেষ ঘড়ি তিনি হাতে পরেন। ২৪ ক্যারেট সোনা আর ৭৫০০টি হীরকখণ্ডে তৈরি এক কোটি ডলার দামের একটি কলম। বছরের পর বছর এ কলমটি আবার কড়া প্রহরায় রক্ষিত থাকে সুইস ব্যাঙ্কের ভল্টে। ফ্রান্সে তৈরি ওই কলম মাত্র একটিই তৈরি করেছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। আর তিনি ওই রাজকীয় কলমে লিখেন। ১০ লাখ ডলার দামের হীরে-পান্না তিনি গলায় ঝুলান। পৃথিবীর সেরা প্রিওনি বেলভেস্ট এবং খ্রিস্টিয়ান ডিয়রের বিশেষ ব্র্যান্ডের পোশাক গায়ে জড়ান। পায়ে দেন হীরাখচিত জুতো। কখনো এক পোশাকে দুবার দেখা মেলে না তার। এমনও বলা হয় তিনি এক বিমানেও দুবার চড়েন না। শ্বেতপাথরে মোড়ানো বাড়িতে তিনি থাকেন। তাও আজ কার্ডিফের বাড়িতো কাল লাসভেগাসের লাল-নীল আলোর বর্ণিল ফ্লাটে। কখনো আবার গরীব ঢাকার গুলশানের সুরম্য প্রাসাদে। ওই বাড়ির গোলাফ রস আর দুধের স্বর মেশানো বাথ ট্যাবের জলে স্নান করেন। ডলারে মোড়ানো বিছানায় ঘুমান তিনি। যার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আছে ১২ বিলিয়ন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯৩ হাজার কোটি টাকা। তাই তিনি কখনো বাংলাদেশে নিজেই বাজেট দেয়ার ঘোষণা দেন। আবার নিজেই একা পদ্মা সেতু তৈরির কথা বলেন। পদ্মায় ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ তার কাছে এমন কিছুই না বলে সরকারকে জানিয়ে দেন। আবার বন্ধু ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারকে নির্বাচনে ৫০ লাখ পাউন্ড অনুদান দেন। কখনো আয়ারল্যান্ডের মত দেশের আস্ত একটা দুর্গ কিনে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তর বানানোর শখ হয় তার।
এ কোনো রূপকথার মহাবীর অথবা মহাবিশ্ব থেকে আসা কোনো এলিয়েনের গল্প নয়। এ এক ধনাঢ্যের জীবনের সত্যি ঘটনা। ইউরোপীয়দের কাছে যিনি ‘বাংলাদেশের প্রিন্স’। লোকের মুখে মুখে ফেরে তার বিচিত্র ও বর্ণাঢ্য জীবনের কতকথা। তার বিপুল সম্পদরাজি, জীবনাচরণ সব মিলে রহস্যের যেন শেষ নেই। কিন্তু কে এই রহস্যের বরপুত্র ? সেই রহস্যের নাম মুসা বিন শমসের। তিনিই বাংলাদেশের কোটিপতিদের কোটিপতি। পশ্চিমে রাজাদের রাজা। ড. প্রিন্স মুসা বলেও পরিচিতি আছে তার। কিন্তু কেন তিনি প্রিন্স, তার অঢেল অর্থের উৎসই বা কী- সে তথ্য এখনও রয়ে গেছে অজানা। শুরুটা ৭০’র দশকের মাঝামাঝি । সেসময় ‘ড্যাটকো’র মাধ্যমে দেশে জনশক্তি রপ্তানির ব্যবসা শুরু করেন মুসা। তার এ প্রতিষ্ঠানটি গত তিন দশক ধরে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে। পরে সৌদি আরব এবং কাতারে ব্যবসা সম্প্রসারণ করেন। আর নব্বইয়ের দশকে পশ্চিমা বিশ্বে শুরু করেন অস্ত্রের ব্যবসা । পাশাপাশি ইউরোপের ইতালি সহ নানা দেশে বাংলাদেশি মেয়েদের চাকরি দেন তিনি। ১৯৯৮ সালে বিশ্বখ্যাত লন্ডনের সানডে টেলিগ্রাফের মে সংখ্যায় ‘ম্যান উইথ দি গোল্ডেন গানস’ শিরোনামে হাইলাইটস হয়েছিলেন প্রথম।
ব্যক্তি মুসা আত্মপ্রচারমুখী মানুষ। নিজেকে সব সময় সমাজের উচ্চবর্গীয় হিসেবে ভাবতে পছন্দ করেন তিনি। তাই ক্ষমতা ও অর্থের বিকল্প কোনো মন্ত্র নেই তার কাছে। জীবনযাপনের বিলাসিতাও এরই অংশ। ২০১০ সালে নিজের ১২ বিলিয়ন ডলার সুইস ব্যাংকে আটকে যাওয়ার কারণে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ফের আলোচনায় আসেন মুসা । সেময় বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তার সম্পদকে ‘অস্বাভাবিক’ মনে করে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেন। পরে ২০১১ সালের জুনে মুসা বিন শমসেরের ব্যাংক হিসাব তলব করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে বিদেশে অর্থ পাচারের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন তাকে তলব করেন। তখন চার নারী নিরাপত্তাকর্মীসহ ৪০ জনের ব্যক্তিগত দেহরক্ষীর বিশাল বহর নিয়ে তিনি দুদক কার্যালয়ে যান। আর নিজের পরিশ্রমেই এতো টাকার মালিক হয়েছেন বলে দুদক’কে জানিয়ে আসেন এ ক্ষমতাধর ব্যক্তি। এ নিয়ে তখন দেশে হৈ হৈ রব পড়ে যায়। গত বছরের এপ্রিল মাসে দুদকের অনুসন্ধান টিম মুসার মালিকানাধীন বনানীতে জনশক্তি প্রতিষ্ঠান ‘ড্যাটকো’ এবং তার গুলশানের বাসায় তদন্তে যান। মুসাও সেসময়ে উপস্থিত ছিলেন। এসময় রাষ্ট্রীয় দুর্নীতি দমন সংস্থার প্রশ্নের উত্তরে সুইস ব্যাংকে আরও নতুন ৫ বিলিয়ন ডলারের থাকার তথ্য দেন। এ নিয়ে তার অর্থের পরিমাণ ১২ বিলিয়ন ডলার হলো। দুদক’কে মুসা বলেছেন, তার এ আয় বৈধ তাতে কোনও সন্দেহ নেই। আর বাংলাদেশ থেকে তার কোনো অর্থইও সুইস ব্যাংকে জমা করা হয়নি। আর অন্যদিকে, মুসার দেওয়া নতুন এ তথ্যের পর আইনি প্রক্রিয়ায় প্রকৃত অর্থের পরিমাণ ও উৎস জানতে সুইস ব্যাংকে যোগাযোগের চেষ্টা শুরু করেছে দুদক।
সর্বশেষ বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি ১৬) মুসা দ্বিতীয়বারের মতো দুদক কার্যালয়ে যান। এবার তিনি হতাশার বোমা ফাটালেন। তিনি বললেন, তার ১২ বিলিয়ন সম্পদ সুইস ব্যাংকে অলস পড়ে আছে। ওই টাকা ছাড়া তিন অন্য বাংলাদেশির মতোই নি:স্ব। আর দেশে যেটুকু সম্পদ আছে তা একান্তই নিজের পরিশ্রমের টাকাই কেনা।কিন্তু যে পরিমাণ সম্পত্তি দেশে আছে তার উৎসই বা কোথায়? এতকাল পরে হলেও দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের সন্দেহের নজর পড়েছে তার ওপর। এ কথাও চালু আছে, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা করে বিলিয়ন ডলারের মালিক হন মুসা। তার এই ব্যবসার কথা আন্তর্জাতিক মহলেও আলোচিত। শক্তিশালী একটি অসাধু চক্রও আছে নাকি তার নিয়ন্ত্রণে। তবে মুসার দাবি, সম্পূর্ণ বৈধ উপায়ে এ সম্পদের মালিক হয়েছেন তিনি। তবে অনেকে এখনো তার নাম শুনলেই ভ্রু কুচকান। বিশেষ করে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তার ও তার পরিবারের ভূমিকা এখনো প্রশ্নবিদ্ধ।
মুসা বিন শমসেরের জন্ম ১৯৫০ সালের ১৫ অক্টোবর ফরিদপুরে। বাবা শমসের আলী মোল্লা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সরকারের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি পড়ালেখা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটিতে। মুসার পরিচিতি তুলে ধরতে গিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো অস্ত্র ব্যবসার কথাই আগে আনে। এই যেমন ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্যানুযায়ী, বিশ্বের সেরা দশজন অস্ত্র ব্যবসায়ীর মধ্যে তিনি একজন। প্রিন্স মুসা তিন সন্তানের জনক। তারা হলেন জাহারা বিনতে মুসা ন্যান্সী, হাজ্জাজ বিন মুসা ববি ও আজ্জাত বিন মুসা জুবি।এদের প্রত্যেকেই ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছেন। মেয়ে ন্যান্সী বিয়ে করেছেন শেখ ফজলে ফাহিমকে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করীম ন্যান্সির শশুর। আর অক্সফোর্ড স্কলার ববি বিয়ে করেছেন ব্যারিস্টার রাশনা ইমামকে। ববি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিশেষ উপদেষ্টা ছিলেন।
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
ইফতেখার রাজু বলেছেন: টাকাও না সব ডলার। তাও আবার এক ডলার দুই ডলার না। রিতিমত ১২ বিলিয়ন ডলার। বডি গার্ড় রাখেন নারী-পুরুষ মিলিয় ৫০ এর মতো। ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতি করেন। তার বেয়াই শেখ সেলিম। ছেলে ববি এরশাদ কাকুর পরামর্শদাতা।
৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
ইফতেখার রাজু বলেছেন: বিদেশের নামকরা অনেক সেনাবাহিনীর সঙ্গে অস্ত্রের ব্যবসা করেন। শরুতেই করতেন আদম ব্যবসা। বহু বাংলাদেশিকে স্বাধীনতাত্তোর সময়ে তিনি ইউরোপে পাঠিয়েছেন। মধ্যপ্রাচ্যে তেলের ব্যবসাও নাকি রয়েছে তার। বহু শেখ ও খলিফা তার ব্যবসায়িক অংশিদার। তাই তাকে কখনো এ দেশে তো আবার কখেনো সৌদি আরবের সমুদ্রতটে। যে তটে পৃথিবীর নামকরা পানীয় বোঝাই জাহাজগুলো এসে ভিড়ে।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমার কাছে তার লাইফ স্টাইল ভাল লাগে। যেমন যে অগাধ টাকার মালিক তেমনি সে খরচ ও করে।
অনেকেই আছে শুধু টাকা জমায় কিন্তু এক পয়সাও খরচ করার মানসিকতা নেই।
আমার যদি তার মত এত টাকা থাকতো আমিও দুহাতে খরচ করতাম।
তবে মুসার দাবি, সম্পূর্ণ বৈধ উপায়ে এ সম্পদের মালিক হয়েছেন তিনি। যেহেতু তদন্ত চলছে তাই এসব নিয়ে কিছু বলতে চাইনা।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩
ইফতেখার রাজু বলেছেন: খরচতো করে, তবে সেটা কার জন্যে। আমার আপনার জন্যে বা আমাদের এই গরিব দেশটির জন্য কয় পয়সা তিনি খরচ করেছেন। তার যে টাকা আছে বাংলাদেশে তিনি চাইলে ইপিজেড বা বিশেষ কোনো শিল্পাঞ্চল গড়ে তুলতে পারেন। তাতে বিশাল একটা সংখ্যার অর্থনৈতক দৈন্যতা মিটতো। দেশের জিডপি বাড়তো। তা না করে তিনি ডলার রেখেছেন সুইস ব্যাংকে। যা দেশের কোনো কাজে আসছে না। তার ব্যক্তিগত অভিলাষ আভিজাত্য তার জন্য । আপনার এত ভাল লাগার কারণ বুঝলাম না। তবে আপরি টাকার মালিক হন, এটা আমি চাই। আর একটি কথা মানুষ বৈধ ভাবে কোনোদিন এত টাকা ও জমির মালিক হতে পারে না। যার ধনী তার নিশ্চয়ই অন্য মানুষকে গরীব করেই ধনী হয়েছেন, মনে রাখবেন।
৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০
ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: বৈধভাবে এ অর্থ উপার্জন সম্ভব। অন্যভাবে বলতে গেলে তেল কোম্পানী কিংবা অস্ত্র ব্যবসায় না থাকলে এতো অর্থ উপার্জন সম্ভব না। ধরেন, সৌদী আরব অস্ত্র কিনবে ১ লাখ কোটি টাকার। ৫-১০% কমিশনে মধ্যস্ততাকারী কিংবা ডিলার হিসেবে ৫-১০ হাজার কোটি টাকা একটা চুক্তিতেই পেয়ে যাওয়া অস্ত্র ব্যবসায় অস্বাভাবিক কিছু না। এমনকি বাংলাদেশও বছরে ৫-১০ হাজার কোটি টাকার অস্ত্র কেনে। এর একটা বড় অংশ পায় লোকাল এজেন্টরা। এ ব্যবস্যায় মুলধন লাগে না। উচ্চপর্যায় ম্যানেজ করবার ক্যারশমা লাগে। আর এই লোকটা ক্যারিশম্যাটিক। এর ছেলে ববি হাজ্জাজ সম্ভবত শখের বশেই এনএসইউ তে শিক্ষকতা করতেন, অক্সফোর্ড স্কলার। তাকে কিছুটা জানবার সুযোগ হয়েছিলো। ববি হাজ্জাজও ক্যারিশম্যাটিক। কথায় সুর্য পশ্চমে অঠে এমনকিছুও সে প্রমান করে দেবার সামর্থ্য রাখে। অর্থ এদের ধরা না দিলে কাউকেই দেবে না...
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২
ইফতেখার রাজু বলেছেন: হুম, আমি যখন ববি হাজ্জাজকে প্রথম দেখি। সত্যি কথা প্রথম দেখাতে আমার তাকে বেশ রুচিশীল ও স্মার্ট মনে হয়েছে। অনেক প্রত্যুৎপন্নমতিও বটে, যেমনটি আপনি বলছিলেন। তবে সিটি নির্বাচনে তিনি পেরে উঠতে পারলেন না। ও হ্যা আর তেল ও অস্ত্র ব্যবসার কথা বলছিলেন, ডিপলোমেসি আর আন্তর্জাতিক লবিং ম্যানটেইন করতে পারলে ওই ব্যবসায় ধনকুবের হওয়া সহজ। দেখেন না কাতার আর সৌদি শেখরা কিভাবে কত টাকার মালিক হলেন। তারা মাটির তলা থেকে তুলছেন আর পাশ্চাত্যের সঙ্গে বাণিজ্য করছেন। কমিশন খেতে হলেও যোগ্যতা লাগে আন্তর্জাতিক মাফিয়া রুট অলি গলি জানাশোনা লাগে। মুসার বাবা প্রপিতামহ,,,,সবা্ই পাশ্চাত্য ঢংয়ে শিক্ষিত। সুতরাং সে অনেকটা বংশানুক্রমিক মেধাবী। না হয় তাকে নিয়ে এত তোলপাড় কি কর চলে।
৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: বৈধভাবে এরচেয়ে আরো বেশি পয়সা উপার্জন করাও সম্ভব। কিন্তু তাকে ব্যবসা করতে হবে, চাকুরি করে বেশি পয়সার মালিক হওয়া যায়না।
বৈধভাবে টাকা উপার্জনের পথ আমাদের দ্বারা জানা সম্ভব না আমাদের মানসিক সীমাবদ্ধতার জন্য।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪
ইফতেখার রাজু বলেছেন: বলেছেন: মানসিক অবস্থা ভালো হলেও অনেক সময় পরিস্থিতি নিজের প্রতিকূলে গেলে কিছু করার থাকেনা। অনেক পুঁজি না থাকলে আপনি ব্যবসা করবেন কিভাবে। এছাড়া রাষ্ট্রযন্ত্রও ব্যবসাবান্ধব হতে হবে। অর্থনৈতিক কাঠামোকে ঢেলে সাজাতে হবে। তবে আপনি আমার বক্তব্য থেকে বেরিয়ে গেলেন কেন। আমার প্রশ্ন ছিল, তার এত টাকা আমার দেশের কি কাজে আসছে।
৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এত টাকা যে লোক বানাতে পারে, তার হাত অনেক লম্বা।
৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৫
ইফতেখার রাজু বলেছেন: জ্বি ভাই তার হাত বাঁশের মতো লম্বা।
৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার এক ভাইয়ের ম্যাসে একজন লোক ছিল যে মুসাকে ব্যাকমেইল করার চিন্তায় ছিল!
ব্যাটার বুকের পাটা দেখেন!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮
ইফতেখার রাজু বলেছেন: হুম সত্যিই প্রশংসনীয়। ওই ব্যাটা রাজনীতি করলে কোনো ব্যাপারই না। কত মূসা রসাতলে চলে যাহে অগত্যা। আপনার ভাইকে বলেন, বুকের পাটায় আরো চর্বি জমাতে.. আর সময় সুযোগে আমি ও আমরাও যোগ দিব তার মহৎ কাজে।
১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
রাজীব বলেছেন: ওনার সম্পর্কে অনেক কিছুইতো লিখলেন কিন্তু পত্রিকায় নিজের গুন গান লিখার জন্য সাংবাদিকদের কত করে দেন সেটি তো লিখলেন না।
আর ব্লগে ওনার সম্পর্কে ভালো কিছু লিখলে কত পাওয়া যায়, সেটিও লিখুন। শুধু একা একা মাল কামাবেন??
আমরাও কিছু কামাই।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
ইফতেখার রাজু বলেছেন: মাল কামানো যায় বেশ্যখানায়। জগতের অন্য কোথাও মাল খেয়ে টাল হওয়া যায় না।
১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৫
খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই যত কয় ততো না মইরা দেখছি গুতায় না। আমার মনে হয় না ১২বিলিয়ন আছে। পুরা আরব আমিরাতের সেরা ধনি আল ঘুরাইর তার টোটাল সম্পদ ২৭ বিলিয়ন ডলার। আর মুসা কয় মুসার খালি ১২বিলিয়ন কোন ধরনের ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া পইরা আছে। ভাই টাকা কি গাবায় আহে। যদি থাকতো তাহলে ফোবাস এ নাম থাকতো। মুসা খালি পরিচিত মুসার বড় কথার জন্য।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫১
ইফতেখার রাজু বলেছেন: হতে পারে, কথায় যুক্তি আছে। তবে যা আছে খুব একটা কমও নেই।
১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আসলেই কি মুসার এত ডলার আছে নাকি সবটাই গলাবাজি
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
ইফতেখার রাজু বলেছেন: সবটা কিভাবে গলাবাজি হয়?
১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
রাজীব বলেছেন:
জায়গামত লাগছে দেখা যয়।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০
ইফতেখার রাজু বলেছেন: এরকম বায়বীয়ভাবে ভগবানকেও দুষা যায়। তাতে কার কি?
১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬
রাজীব বলেছেন: রাগ করিবেন না ভাই, টেক ইজ এজ ফান।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
ইফতেখার রাজু বলেছেন: ভাই যেহেতু আপনি আমাকে চিনেন না। আমি আপনাকে চিনিনা। সেহেতু উম্মুক্ত জায়গায় এভাবে ফান করাটা অনেকে নাও বুঝতে পারে। তবে সবাই যেন ভুল না বুঝে তা আপনাকেই নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য আপনাকে জরিমানা গুনতে হবে।
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৮
রাজীব বলেছেন:
১৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮
ইফতেখার রাজু বলেছেন: মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগে বিতর্কিত ব্যবসায়ী মুসা বিন শমসেরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিপুল পরিমাণ সম্পদ থাকার যে দাবি মুসা করেছেন, এর সপক্ষে দুদককে যথাযথ তথ্য দিতে পারেননি তিনি। তাই মামলা করেছে সংস্থাটি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করেন দুদকের পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলী। এর আগে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দুদক আইনের ২৬(২) ধারায় সম্পদের বিষয়ে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা তথ্য দেওয়া এবং ২৭(১) ধারায় জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ দখলে রাখার অভিযোগে মামলার অনুমোদন দেয় কমিশন।
দুদক সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ৭ জুন দুদকে দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে মুসা বলেছেন, সুইস ব্যাংকে তাঁর ১২ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ৯৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৭৮ টাকা হিসাবে) ‘ফ্রিজ’ অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়াও সুইস ব্যাংকের ভল্টে ৯০ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭০০ কোটি টাকা) দামের অলংকার জমা রয়েছে।
১৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
ইফতেখার রাজু বলেছেন: মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগে বিতর্কিত ব্যবসায়ী মুসা বিন শমসেরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিপুল পরিমাণ সম্পদ থাকার যে দাবি মুসা করেছেন, এর সপক্ষে দুদককে যথাযথ তথ্য দিতে পারেননি তিনি। তাই মামলা করেছে সংস্থাটি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করেন দুদকের পরিচালক মীর জয়নুল আবেদীন শিবলী। এর আগে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দুদক আইনের ২৬(২) ধারায় সম্পদের বিষয়ে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা তথ্য দেওয়া এবং ২৭(১) ধারায় জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ দখলে রাখার অভিযোগে মামলার অনুমোদন দেয় কমিশন।
দুদক সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ৭ জুন দুদকে দেওয়া সম্পদ বিবরণীতে মুসা বলেছেন, সুইস ব্যাংকে তাঁর ১২ বিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ৯৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৭৮ টাকা হিসাবে) ‘ফ্রিজ’ অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়াও সুইস ব্যাংকের ভল্টে ৯০ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭০০ কোটি টাকা) দামের অলংকার জমা রয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
অস্ত্র ও ইুরেনিয়াম ব্যবসার টাকা