![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাম:- ইকবাল জিল্লুল মজিদপেশা:- চাকুরী ও চিকিৎসা পেশার সাথে জড়িতহবি:- সমাজ উন্নয়ন মূলক কাজে নিয়মিত অংশ নেওয়া, প্রতিদিন কিছু বিষয় ভিত্তিক লিখা,নিয়মীত মেডিটেশন করা
কর্তৃপক্ষ সমীপে,
গতকাল ১৭.০৮.২০১৩ তারিখ বিকেল ৩ টায় সিলেট থেকে আন্ত নগর পারাবতে ট্রেনে যাত্রা করি। অবিশ্বাস্য হলে ও সত্যি প্রায় অর্ধেক সম্মানিত যাত্রি সাধারন বিনা ঠিকেটে যাত্রা শুরু করেন। এবং নৈতিকতা হীন ভাবে বিনা টিকেট ধারীরা কিছু একটা টাকার বিনিময়ে কুলাউড়া ষ্টেশনে নামেন। এই ভাবে যদি দৈনিক হাজার হাজার যাত্রী বিনা টিকেটে যাওয়া আসা করেন, তাহলে সরকারের পক্ষে কিভাবে রেলকে স্বয়ং সূমুর্প্ণ করা সম্ভব?
দায়ী কর্মকর্তা যারা বিনা টিকেটে যাত্রীদেরকে সুযোগ করে নিজেরা কিছু লাভমান হন আর দেশ ও জাতির লোকশান গঠান তাদের বিরুধ্দে ব্যবস্তা নিবে কে? মাননীয় মন্ত্রীর পক্ষে এত ছোট লেভেরে দেখা কি সম্ভব? তবে কিছু একটা ব্যবস্হা নেওয়া জরুী প্রয়োজন।
২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
পাকাচুল বলেছেন: খারাপ লাগে কি জানেন?
ঢাকা-চট্টগ্রাম কিংবা ঢাকা-সিলেট রুটের মাঝামাঝি একটা স্টেশন থেকে একটা বিশেষ জেলার মানুষেরা দলবেঁধে ট্রেনে উঠে সব প্যাসেজ বন্ধ করে দেয়। এমনকি ট্রেনের টয়লেটের সামনের জায়গাটুকু সহ। এরা কেউ টিকেট কাটে না।
এইবার চট্টগ্রাম থেকে আসার সময় একজন আমাকে বলে, আপনি পাশের বগির টয়লেটে যান, তারপরও জায়গা ছাড়বে না তারা। বেয়াদব ছাড়া আর কিছু নয় তারা।
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪২
নিষ্কর্মা বলেছেন: আইন থাকলেও বিচার হয় না। কেউই নিজের দায়িত্ব নিয়ে সচেতন নয়। ক্ষমতা যাদের আছে, তারা ক্ষমতা প্রদর্শনে ব্যস্ত। পারাবতে একবার প্রথম শ্রেণিতে ভ্রমনের সময়ে বিনা টিকেটে ভ্রমনকারীদের বগি থেকে খেদিয়েছিলাম ঐ বগির এটেন্ডেন্টকে দিয়ে। দেখা গেল, ঐ বগিতে মাত্র ছয় জনের বৈধ টিকেট ছিল!
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: রেলের যা ক্যাপাসিটি তার চার পাঁচ গুন যাত্রী ভ্রমন করেন। সুতরাং কিছু যাত্রী টিকিট না কিনলে কিছুই হয়না। রেলের লোকসানের কারন অন্যখানে। পত্রিকা পড়েন পাবেন। জাস্ট একটা বলি, এক ডেমু কিনে আধা'শ কোটি টাকা রেলের লস, কিছু লোকের ব্যাক্তিগত লাভ। টিকিটে আর কত আয় হয়!