![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যা ১৯৭৬ সাল থেকেই আমাদের দেশকে অনেক যন্ত্রনা দিয়েছে এবং দিচ্ছে। আগে দেখতাম মানুষজন উপজাতীয়দের পক্ষ নিয়ে অনেক কথা বলতো। নিরাপত্তাজনিত কারনে পাহাড় একরকম অবরুদ্ধ থাকায় মানুষ অনেক কথাই বিশ্বাস করত। এটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। যে জায়গা অবরুদ্ধ থাকে সেই জায়গা নিয়ে রহস্য এবং কানাঘুষা থাকবেই। তবে দিন বদলেছে। এখন পাহাড়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য দেখতে অনেক পর্যটক বিদেশ বাদ দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে যাচ্ছে। এবং ধীরে ধীরে পাহাড়ীদের সম্পর্কে জানতে পারছে। লক্ষনীয় বিষয় হলো অধিকাংশ উপজাতীয়রা অত্যন্ত সহজ সরল। কিন্তু যারা পাহাড়ীদের কথা বলে দেশ-বিদেশ গরম করার চেষ্টা করছে তারা কি আসলেই সাধারন পাহাড়ীদের মনের কথা বলছে?
তেমনি একজনের সাথে গত ২দিন ধরে তর্কযুদ্ধ চলছে আমার। তিনি " রাষ্ট্রিক আগ্রাসন এবং চিরবধির বাংলাদেশঃ দিঘীনালায় বিজিবির ব্যাটেলিয়ন স্থাপন, মিডিয়া সেন্সরশিপ এবং কিছু অশ্রুত কন্ঠের জবানবন্দী " শিরোনামে একটি ব্লগ লিখলেন। সেখানে এক কথা, দুকথা গড়াতে গড়াতে তর্ক যুদ্ধ শুরু হলো।
তর্ক যুদ্ধের এক পর্যায়ে উপজাতীয় নেতৃবৃন্দের মুখোশ উম্মোচনের জন্য রাংগামাটিতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিরোধীতা সম্পর্কে বলা হলে উনি একজনকে উত্তর দিলেন যে "রাংগামাটিবাসী" বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিপক্ষে নয়, বরং তা সদর থেকে দূরে সরানোর পক্ষে।
আহা কি মজা। সারা দেশের মানুষ তার বাসার যত কাছে বিশ্ববিদ্যালয় হয় তত খুশী হয়। কারন বাসায় থেকে পড়ালেখা করা যায়। যাতায়াতের সুবিধা হয়। বাবা-মা'র সান্নিধ্যে থাকা যায়। পাহাড়ীরা সাধারনত দূরে পরালেখা করতে যেতে চায়না। (মেধা বনাম কোটা বিতর্ক আনবো না)। রাংগামাটিতে বিশ্ববিদ্যালয় হলে পাহাড়ীরাই তো সুবিধা পাবে। তাই নয় কি? আপনার সন্তান যদি আপনার কাছে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে আপনি খুশী হবেন না? তাহলে বুঝুন এই "রাংগামাটিবাসী" আসলে কারা।
পাহাড়ী নেতৃবৃন্দ মূলত হাই সাউন্ডিং কথা বলে সাধারন উপজাতীয়দের ভুলিয়ে ভালিয়ে নিজেদের মহানায়ক বানিয়ে মূলত অপহরণ ও চাঁদাবাজীর ব্যাবসা করে বেচে থাকে। তারা আসলে চায় না পাহাড়ীরা ভালোভাবে শিক্ষিত হোক। কারন শিক্ষিত হলেই যে নেতাদের হাই সাউন্ডিং কথা ধরা খেয়ে যাবে। তারা মোটেই পাহাড়ের মানুষের কথা বলে না। তারা নিজেদের স্বার্থ নিয়েই ব্যাস্ত
উপজাতীয় সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজির প্রমান
লিংকে দেওয়া লেখাটা প্রতিটা কমেন্টসহ পড়ুন। চেহারা আরো চিনতে পারবেন।
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
ইসপাত কঠিন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। উনি কোন যুক্তি খন্ডাতে পারেন নি।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তিনিতো কারও কথারই যথাযথ ও যুক্তি পূর্ণ উত্তর দিতে না পেরে- কেউ কিছূ জানে না, তিনি একাই সব জানেন ভাব নিয়ে খালী বাইন মাছের মতো পিছলাইতে ছিল!!!
লাষ্টে বলেছি...
রাষ্ট্রিক আগ্রাসন এবং চিরবধির বাংলাদেশঃ দিঘীনালায় বিজিবির ব্যাটেলিয়ন স্থাপন, মিডিয়া সেন্সরশিপ এবং কিছু অশ্রুত কন্ঠের জবানবন্দD...
রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করা এবং রাষ্ট্রের বিরোধিতাকরা এই পোষ্ট ব্যান করা হোক। রাস্ট্রের সার্বভৌম অধীকার রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষার কাজকে রাষ্ট্রীয় আগ্রাসন বলা ধৃষ্টতার শামিল। ওই পোষ্টের শীরোনাম তাই বলা হয়েছে। বিজিবি এই দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের অতন্দ্র প্রহরী। তাদের কাজকে আগ্রাসন বলা দেশদ্রোহীতার শামিল।
এই পোষ্টে পোষ্টের লেখককে আইপি সহ ব্যান করা হোক।
দেশদ্রোহীতা ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ।
মত প্রকাশের স্বাধীনতার অর্থ এই নয় মনে মনে যা মনে আসলৌ তাই লিখলাম। লেখক কোন যুক্তপূর্ণ উত্তর না দিয়ে-সবাইকে অজ্ঞ বলে বলে ভাসা ভাসা কমেন্টে তার দুর্বলতাই প্রকাশ করছে। এবং সলিড প্রশ্নগোলোর উত্তর না দিয়ে প্রমাণ করেছে তার অভিযোগ ভিত্তিহীন, একপেশে এবং দেশবিরোধী।
দেশের মৌলিক একটা স্তম্ভ বিজিবির কাজকে আগ্রাসন বলার কারণেই এই পোষ্ট ব্যান হবার দাবী রাখে।