![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাবাশ ছাত্রলীগ।তোমরাই পারবে বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো একটি দেশ বানাতে।তোমরা নববর্ষ পালন করো নারীদের বিবস্ত্র করার মাধ্যমে।কেউ যদি আবার তোমাদের বাধা দেয় তাহলে তোমরা তার উপর হামলা করো তার হাত ভেঙে দাও।অথছ তোমরা কি একবারো চিন্তা করো না যে তোমাদের ও মা আছে, বোন আছে?তোমরা কি ভুলে গেছ নারীদের নিরাপত্তা দেওয়া আওয়ামিলীগের নির্বাচনি ইশতেহার এর একটি? আর পুলিশবাহিনী, অপরাধীদের বিনা জিঞ্জাসাবাদে ছেরে দেওয়াই কি তোমাদের কাজ?
লিটন নন্দী, অমিত দে তোমাদের মতো ছাত্র নেতাই বাংলাদেশে দরকার।তোমাদের কারনেই গর্ব করে বলতে পারি 'আমি ছাত্র ইউনিয়নের কর্মী' লাল সালাম জানাই তোমাদের।আর ধিক্কার জানাই ছাত্রলিগ কে, ধিক্কার জানাই পুলিশবাহিনী কে
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
কর্পোরেট পাপী বলেছেন: অসভ্য ছাত্রলীগ কে আর নিস্চুপ পুলিশ কে ধিক্কার জানিয়েছে।এটাই বুঝাতে চেয়েছি
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ঝেড়ে কাশুন।
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
আজকের বাকের ভাই বলেছেন: খবরটি বেশ কিছু জায়গায় দেখলাম, কিন্তু সত্যতা যাচাই করতে কিছুই পেলাম না। বিশেষ করে কাউকে বিবস্ত্র করার মতো
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
কর্পোরেট পাপী বলেছেন: বাংলা অনলাইন, বিডি নিউজ ২৪ সহ বেশ কিছু অনলাইন পত্রিকায় এটি নিয়ে রিপোর্ট হয়েছে চাইলে দেখতে পারেনা
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঢাকাবাসী ভাই.. নিউজটা পড়েন নি!!!
বাংলা নববর্ষবরণ উৎসবে কয়েকজন নারীর ‘সভ্যতা বিবর্জিতভাবে’ শ্লীলতাহানির ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রশাসন ও পুলিশকে দায়ী করেছে ছাত্র ইউনিয়ন। একই সঙ্গে এ ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে সাত দিনের মধ্যে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে তারা।
বুধবার (১৫ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি করে।
‘নারীর ওপর বর্বর যৌন নির্যাতনে প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা এবং জড়িতদের শাস্তির দাবি’তে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ছাত্র ইউনিয়ন। এর আগে, একই দাবিতে ক্যাম্পাসে দুই দফা বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে প্রগতিশীল ছাত্রজোট।
মঙ্গলবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় বর্ষবরণ উৎসব চলাকালে টিএসসি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেটে কয়েকজন নারীর ন্যাক্কারজনকভাবে শ্লীলতাহানি করে কতিপয় দুর্বৃত্ত। এ সময় ছাত্র ইউনিয়নের ঢাবি সভাপতি লিটন নন্দী নিজের গায়ের পাঞ্জাবি খুলে আক্রান্ত নারীদের সম্ভ্রম রক্ষা করতে গেলে তার হাতও ভেঙে দেয় দুর্বৃত্তরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, গতকাল (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় ৩০-৩৫ জনের একটি দুষ্কৃতিকারী দল কয়েক দফায় ১৫-২০ জন নারীর শ্লীলতাহানি ও যৌন হয়রানির মত ন্যাক্কারজনক এবং পাশবিক কর্মকাণ্ড চালায়। কিন্তু পুলিশ উপস্থিত থাকলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানানো হলেও তারা পদক্ষেপ নিতে গড়িমসি দেখায়। যা পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে ফেলে।
ঘটনাস্থলের নিকটবর্তী টিএসসি ও মিলন চত্বরে পুলিশের অবস্থান কাছাকাছি থাকা সত্ত্বেও তারা পদক্ষেপ নিতে টালবাহানা করে। অথচ সেখানে পুলিশের কন্ট্রোল রুম এবং ক্লোজ সার্জিট ক্যামেরাও ছিল।
ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে দুষ্কৃতিকারীদের শনাক্ত করে সাতদিনের মধ্যে গ্রেফতার করে দৃষ্টাস্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয় ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, গত ১৩ এপ্রিল ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো সত্ত্বেও ১৪ এপ্রিল দুপুরের পর থেকেই ক্যাম্পাসে অবাধে গাড়ি চলাচল করতে দেওয়া হয়। ফুটপাতে বসতে দেওয়া হয় দোকানপাট। যাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলার চিত্র স্পষ্ট।
তাই ঢাবি ক্যাম্পাসে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারায় এর দায়ভার নিয়ে অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে পদত্যাগের আহ্বান জানায় ছাত্র ইউনিয়ন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম জিলানি।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এবং হামলার শিকার লিটন নন্দী বলেন, ঘটনাটি এক-দুই মিনিটে ঘটিয়েই দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়নি যে পুলিশের নজরে আসবে না। পুরো দেড়ঘণ্টা যাবত চলেছে এ পাশবিক কর্মকাণ্ড। এসময় আমাদের নেতাকর্মীরা পুলিশকে জানালেও তারা বলেছে ওটা তাদের ডিউটির আওতায় নয়।
তিনি বলেন, স্বউদ্যোগে ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা দুষ্কৃতিকারীদের ধরে পুলিশের কাছে দিলেও তাদের ছেড়ে দেয় পুলিশ।
লিটন নন্দী আরও বলেন, নারীদের আর্তচিৎকার অন্যরা যেন শুনতে না পায় সেজন্য সংঘবদ্ধ চক্রটি জোরে জোরে ভুভুজেলা বাজায়।
সৌজন্যে : বাংলানিউজ২৪.কম
৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধিক্কার জানাই ছাত্রলিগ কে, ধিক্কার জানাই পুলিশবাহিনী কে
++++++++++++++++++
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আর ধিক্কার জানাই ছাত্রলিগ কে, ধিক্কার জানাই পুলিশবাহিনী কে।
বিষয়টি অস্পষ্ট।